শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৫ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৫, মঙ্গলবার, ০৫ আগস্ট, ২০২৫

বাসা বেঁধে রাজ করছে ভুল

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
বাসা বেঁধে রাজ করছে ভুল

কিছু কিছু বিষয় আছে লোকমুখে ঘুরতে ঘুরতে প্রকৃত চেহারা হারিয়ে ফেলে। ওই মিথ্যাকে মানুষ নির্দ্বিধায় মেনেও নেয়। মানতে মানতে পয়দা করে ইতিহাস। গভীর দৃষ্টিপাতের দরকার নেই। রমনার বটমূল ধরলেই চলে। বর্ষবরণের জন্য বৈশাখের ১ তারিখে রাজধানীর ওই বৃক্ষমূলের কাছে বসে শিল্পীরা জড়ো হয়ে গান গেয়ে সবার প্রাণ জুড়ান। পত্রিকার পাতায় খবর বেরোয়, ‘রমনার বটমূলে আয়োজিত সংগীতানুষ্ঠানে সমবেত হয়েছিলেন হাজার হাজার বাঙালি...।’

সেই যে পাকিস্তানি আমলে সত্তরের দশকে এরকম একটা ভুল সংবাদ পরিবেশন শুরু, তা এখনো চলমান। কেউ কি আপত্তি তুলেছে? তোলেনি। ভুল ধরা পড়লেই তো আপত্তির কথা আসবে। ভুলটা আসলে কোথায়? ভুল বাসা বেঁধে রাজ করছে মূলে। যেখানে গাইতে গাইতে বর্ষবরণ করা হয়, ওটা বট গাছের মূল নয়। ওটা অশ্বত্থ গাছ। সাংবাদিক হেদায়েত হোসাইন মোরশেদ (৬৫ বছর বয়সে মারা গেছেন ২০০৭ সালের ১৮ জুন) ভুলটা শোধরানোর জন্য নিবন্ধ লিখেছেন বহুবার। তবু অশ্বত্থটা ‘বট’ হয়ে ভুলের জয়গান গাইছে। মোরশেদ ভাইকে আমরা সংবাদপত্র ভুবনের অনেকেই ‘সংস্কৃতির বিশ্বকোষ’ বলে স্বীকৃতি দিয়েছি। দেশবিদেশের সংস্কৃতির গতিপ্রকৃতি আর পাগলাপনা সম্পর্কে বিস্তর পড়াশোনা ছিল তাঁর। লিখতেন মনোহর ভঙ্গিমায়। ঝরঝরে নির্ভার ভাষায় জুনিয়রদের লিখবার কায়দা আগ্রহের সঙ্গে শেখাতেন। আমাকেও শেখানোর ব্যর্থ চেষ্টা করেছেন।

আমার জেলায় ‘কাফন চোরার বাড়ি’ নামে পরিচিত বাড়িটির বেদনার কাহিনি শুনিয়েছিলাম মোরশেদ ভাইকে। শুনে হাসতে হাসতে বিষম খান তিনি। বলেন, দুনিয়ায় সর্বকালেই এই অনাচার বাসা বেঁধে রাজ করছে ভুলচলেছে। অয়ারামের বোনা ফসল লুটে নিয়েছে গয়ারাম। সেই অপরাধের সাজা পায় অয়ারাম। সদুর লাউ চুপিচুপি বদু সর্দারে খায়, বদু থাকে নিরাপদ, সবেতে ধরে বেঁধে সদুরে লটকায়। মোরশেদ ভাইয়ের প্রশ্ন : বাড়ির তোরণে ‘কুসুমকুঞ্জ’ ধরনের ফলক ঝুলিয়ে কুনাম ঘোচানোর চেষ্টা করা হয়েছে?

তাঁকে জানাই, জি হয়েছে। টানা দুই-তিন বছর ওরকম চেষ্টা চালিয়ে ফল হয়েছে শূন্য। নতুন নতুন ফলক ঝুলেছে আর রাতের আঁধারে ফলকগুলো লোপাট হয়েছে। মনোযোগ দিয়ে ইতিহাস শুনলে ‘জামান মহল’ বা ‘রহমত মঞ্জিল’ কিংবা ‘বাব-ই-সালাম’ লেখা ফলকের কোনো না কোনোটি টিকে যেত। ইতিহাস হলো, এই বাড়ির প্রবীণ এক সদস্য মারা গেলে সবাই যখন প্রিয় বিয়োগ বেদনায় কান্নাকাটিতে ব্যস্ত, সেই ফাঁকে চোর তার কাজে নেমে পড়ে। মৃত ব্যক্তির দাফনের জন্য আনা কাফনের কাপড় নিয়ে সে সটকে পড়ে। চুরি হলো যে বাড়িতে সে বাড়িটাই লোকমুখে হয়ে গেল কাফন চোরার বাড়ি। কাফন যারা কিনে আনে তাদের এত কঠিন সাজা মনে হয় বিশ্বের আর কোথাও দেওয়া হয়নি।

২. এ রকম উল্টো কাজকারবার প্রকৃতি করে চলছে সমানে। গেল ফেব্রুয়ারি সুন্দরবনের নদীতে ভাসতে ভাসতে ‘গ্লোরি’ নামের জাহাজের ভিতর তামাকবিরোধী এক কর্মশালায় অংশ নিয়েছিলাম। অনুষ্ঠানের আয়োজক : সমাজসেবী সংগঠন ‘প্রগতির জন্য জ্ঞান’- সংক্ষেপে ‘প্রজ্ঞা’ ও অ্যান্টিটোব্যাকো মিডিয়া অ্যালায়েন্স- ‘আত্মা’। তারা কর্মশালার অংশীজনদের জন্য অধিবেশন বিরতির ফাঁকে ফাঁকে ভ্রমণের ব্যবস্থা করেন। ওই পর্যায়ে সুন্দরবনের হাড়বাড়িয়া ইকোপার্ক দেখেছি। গ্লোরি জাহাজ কর্তৃপক্ষ থেকে আসা টগবগে তরুণ ট্যুর গাইড আল-আমিন দর্শনীয় বিষয়গুলো সম্বন্ধে ধারণা দিয়েছেন সাবলীল ভাষায়।

হাড়বাড়িয়া ইকোপার্কের বেশ কিছু জায়গা ঘুরে ঘুরে দেখলাম। বিরাট একটি গাছের ছায়ায় এসে আমরা জানতে চাই কী গাছ এটা। আল-আমিন বলেন, এর নাম পশুর। উল্টো কাজ করা এর স্বভাব। গাছের নিয়ম হলো, এর শাখায় শাখায় নতুন পাতা গজাবে বসন্তকালে। কিন্তু বসন্তে পশুর গাছের সব পাতা ঝরে যায়। কর্মশালায় অংশ নেওয়া আমরা অনেকেই বিভিন্ন গাছ ও তার বৈশিষ্ট্য বিষয়ে আলোকিত হলাম প্রথমবারের মতো। দেখলাম কেওড়া গাছ, যার পাতা ও ফল হরিণের প্রিয় খাদ্য।

‘এ গাছের নাম বাইন।’ বললেন গাইড আল আমিন। পাশাপাশি কয়েকটি বাইন দেখতে পাই। তার মধ্যে একটা গায়েগতরে বেশ মোটা। গুঁড়ির যেখানে শুরু তার দুই-তিন ফুট ওপরে খোড়ল। গাইড জানান, বাইনের খোড়লে বাচ্চাকে রেখে বাঘ তার শিকারের খোঁজে বের হয়। এই তথ্যে চমকিত একজন বলেন, বাপ রে! ইকোপার্কে বাঘ আছে?

‘হ্যাঁ, আছে। বনের সৌন্দর্যই তো বাঘ। তাই এই বনের নাম সুন্দরবন হয়েছে।’ বলেছি অল্প বিদ্যায় ভয়ংকর আমি। মজা করতেই বলা। কিন্তু হাড়বাড়িয়া বন বিভাগের লোকরা জানায়, চাঁদনি রাতে পার্কের রাস্তায় সত্যি সত্যিই সিনিয়র এক বাঘ তার জুনিয়র দুই সঙ্গীসমেত ঘুরে বেড়ায়। আঁধার রাতেও হয়তো ঘোরে। তবে টাওয়ারে রাখা সিসি ক্যামেরায় শুধু চাঁদনি রাতের দৃশ্যই ধরা পড়ে।

বড় বড় গাছগুলোর আশপাশ জোয়ারের পানিতে ডুবে যায়। পানিতে আসা পলিমাটিতে গজিয়ে ওঠে বৃক্ষমূল। বনের ভাষায় যাকে বলা হয় শ্বাসমূল। বর্শার ফলার মতো ঊর্ধ্বমুখী এসব মূলই নাকি শ্বাস গ্রহণ করতে করতে কালক্রমে নাদুসনুদুস গাছ হয়ে যায়। হাঁটার সময় পর্যটকরা যাতে শ্বাসমূলবিদ্ধ না হন, সেজন্য পার্ক কর্তৃপক্ষ উড়ালপথ তৈরি করেছে। ওই পথ ধরে আমরা হাঁটি আর ডানে-বাঁয়ে বনশোভা দেখি। মাথার ওপর দুপুরের গনগনে তাপবর্ষী সূর্যের কারণে শরীরে আসছে ক্লান্তি। মনে?

মনে ভয় মুখে বাহাদুরি। চাঁদনি রাতের তিন মামা ভরদুপুরে দ্বিপদী ভাগনে-ভাগনিদের স্বাগত জানাতে প্রস্তুত নন, এমন তথ্য তো পাওয়া যায়নি। তা সত্ত্বেও ভঙ্গিটি বজায় রাখা হয়-‘বাঘ আর ছাগ/বিলকুল উহাদের নাহি ডরাই/খাইবার তরে দুইটারেই ধরি আর করি জবাই।’

ড. আনিসুজ্জামান তাঁর স্মৃতিকথা ‘কাল নিরবধি’তে লিখেছেন, স্কুলছাত্রকে শিক্ষক বলেন, ধরো তুমি ঘটনাক্রমে গভীর জঙ্গলে বাঘের সামনে পড়েছ। এ অবস্থায় কী করবে? ছাত্রের উত্তর : বিশ ফুট দূরত্বে থাকলে প্রাণ বাঁচাতে দৌড় মারব অথবা বন্দুকের গুলি ছুড়ব। যদি বাঘ আর আমার মধ্যকার দূরত্ব হয় তিন ফুট, তাহলে তো স্যার আমার করবার কিছুই থাকবে না। যা করবার বাঘই করবে।

হাড়বাড়িয়ার খালে যেসব মাছ বাস করে তাদের অন্যতম ডংকুর মাছ। এই মাছের অন্য নাম ‘ডাকুর’। ইংরেজি নাম ‘মাস্ক কিপার’। ট্যুর গাইড জানান, ডংকুর উভচর মাছ। ডাঙায় অনেক দিন বেঁচে থাকে। খালের কিনারার কাদায় বিশ্রামরত কয়েকটি ডংকুর দেখলাম। লম্বায় একেকটি তিন/সাড়ে তিন ইঞ্চি। দেহাকৃতিতে ছোট বেলে মাছের মতো। রং গাঢ় শ্যামল ডংকুর উল্টোপাল্টা কাজে অভ্যস্ত। পানি থেকে ডাঙায় এসে অনেক দিন চক্কর তো দেয়ই, প্রয়োজনে হাঁটতে হাঁটতে গাছের ডালে উঠে শুয়ে থাকে।

৩. মাছ বিষয়ে হেদায়েত হোসাইন মোরশেদ অনেক জানতেন। জানতেন জানোয়ার বিষয়ে। কোন নদীর ইলিশের কী রকম স্বাদ, তাঁর কাছ থেকে আমরা জেনেছি। ইলিশপাগল মানুষরা কে কী ধরনের আচরণ করেন তা বলতে গিয়ে একবার তিনি তাঁদের এলাকার (বরিশাল অঞ্চলের) বদর মাস্টারের কাহিনি শোনান।

বদর মাস্টারের বাড়ির সবাই ইলিশ আসক্ত। ইলিশের মৌসুমে প্রতি বেলায় দুই টুকরো ভাজা ইলিশ আর তিন টুকরো রান্না ইলিশ ছিল বদর মাস্টারের ন্যূনতম খাবার। ছেলেমেয়েরাও একই স্টাইলের খাদক। তবে মাত্রায় কম। যৌবনে সুঠামদেহী বদর ফুটবল খেলে অনেক টাকা রোজগার করেন। সঞ্চয় করতে পারেননি। সব খেয়ে ফেলেছে ইলিশ। শিক্ষকতা পেশা থেকে অবসরগ্রহণকালে বেনিফিট পেয়েছিলেন প্রায় দেড় লাখ টাকা। এই টাকার দুই ভাগ বিবাহিত সন্তানদের মধ্যে সমবণ্টন করে দিয়েছেন। এক ভাগ রেখে দিলেন ছোট মেয়েটির বিয়েতে খরচ করার জন্য। কিন্তু উপযুক্ত পাত্রসন্ধানে সময় বেশি ব্যয় হওয়ায় ইলিশ খাতেও ঘটে ব্যয় বৃদ্ধি। উপযুক্ত পাত্র যখন মিলল, তখন হাতে পঞ্চাশ হাজার টাকার জায়গায় মাত্র দুই হাজার টাকা।

চমৎকার গানের গলা বদর মাস্টারের। গভীর দরদি কণ্ঠে রবীন্দ্রসংগীত গাইতেন। এজন্য তাঁর প্রতি দুর্বলতা ছিল মোরশেদ ভাইয়ের। প্রিয় বদর ভাই যাতে মেয়ের বিয়েটা সুষ্ঠুভাবে দিতে পারেন, সে ব্যাপারে মোরশেদ ভাই ও তাঁর বন্ধুরা করলেন অনুদান। জোগাড় করে দিলেন ঋণদাতা। মোটামুটি ধুমধামসে বিয়ে হলো শীতকালে। আর শ্রাবণ মাসেই প্রিয় বদর ভাই হয়ে গেলেন ‘জামাই পেটানো মামলা’র আসামি। কিন্তু কেন?

প্রশ্ন করেছিলেন হেদায়েত হোসাইন মোরশেদ। জবাবে তাঁর প্রিয় বদর ভাই বলেন, ‘মাইয়ার কষ্ট দেইখ্যা মুই নিজেরে কন্ট্রোলে রাখতে পারি নাই, বোঝছ?’ বুঝে আর কী হবে! মামলা তো আদালতে গেছে। ঘটনা হলো, মেয়েটার ইলিশ চাহিদা (রোজ দিনে এক ও রাতে এক টুকরো) মেটাতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছিল ওর শ্বশুরালয়। নতুন বউর ইলিশ খাই খাইতে ওই বাড়ি ত্যক্তবিরক্ত। বলল, এ যে দেখি অলুক্ষণে বউ। খাই খাই নিয়ে স্বামী-স্ত্রীতে ঝগড়া চলতেই থাকে। একদিন জামাই রেগেমেগে বউকে দেয় গলাধাক্কা। বলে, যা বাপের বাড়িত গিয়া যত ইচ্ছা ইলিশ খা।

ব্যস্! কাঁদতে কাঁদতে মেয়ে এলো বাপের বাড়ি। বাপ গেল ফুঁসতে ফুঁসতে জামাইবাড়ি। জামাই দেহে আঘাত হেনে হেনে তিনি কাষ্ঠনির্মিত আস্ত একখানা কেদারা প্রায় গুঁড়ো করে ফেললেন। বললেন, ভিখারির বংশ ভিখারি! সামান্য দুইডা ইলিশ খাওয়াইতে পারস না। এত স্পর্ধা! আমার মাইয়ার গায়ে হাত তোলস!

ইলিশ মাছের দর, বদর মাস্টারের কালে কত ছিল? তিনি ‘সামান্য দুইডা’ বলেছেন কেন। একালের তুলনায় (শনিবার ২ আগস্ট কিনলাম কেজি ২ হাজার ৪৯০ টাকা) নিশ্চয়ই সস্তা ছিল। কতটা সস্তা ছিল মোরশেদ ভাই বেঁচে থাকলে জানা যেত।

৪. এরশাদীয় জমানায় যে পত্রিকায় কাজ করতাম তার সাহিত্য সম্পাদক ছিলেন স্বনামখ্যাত ছড়াকার আবু সালেহ। তিনি পশুপাখি বিষয়ে প্রতিবেদন তৈরিতে দক্ষ। একবার তাঁর প্রতিবেদন ভিত্তিতে পত্রিকায় শিরোনাম হয়েছিল, ‘ঢাকা চিড়িয়াখানায় গাধা নেই’। পাবলিককে যে কেউ কেউ খতরনাক বলেন তা মিছেমিছি নয়। সরকার পতন আন্দোলন যখন তুঙ্গে উঠছিল তখন জনতার মিছিলে আওয়াজ উঠল ‘এরশাদ তোর চিন্তা নাই/চিড়িয়াখানায় গাধা নাই।’

হেদায়েত হোসাইন মোরশেদ বলেন, গাধাকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করার সময় মানুষ মনে রাখে না, প্রাণীটির ইতিবাচক গুণ কম নয়। ৫ হাজার বছর ধরে মানুষের সেবা করে চলেছে গাধা। তার কাছ থেকে মানুষের শেখার বিষয় চারটি। ১. পরিশ্রম; ২. আনুগত্য; ৩. কাজে লেগে থাকা; ৪. নির্বিবাদী হওয়া।

পৃথিবীতে এখন প্রায় ৪ কোটি গাধা রয়েছে। এদের ৯০ শতাংশই বাস করে উন্নয়নশীল দেশে। খাদ্যশস্য, কৃষি উপকরণ আর পানি বহন করে থাকে তারা। এই তথ্যের পাশাপাশি আরও একটি দারুণ তথ্য পেলাম সেদিন। মানবশিশু তার বেড়ে ওঠার প্রথম তিন বছরে নানা রকম খাদ্য অ্যালার্জিতে ভোগে। এ ধরনের ৩ শতাংশ শিশু মায়ের দুধ খেয়ে উগরে দেয়। ফলে যে পুষ্টি ঘাটতি হয় তা দূরীকরণে খুবই ফলদায়ক গাধার পাস্তুরিত দুধ। গাধার গতি ধীর। এজন্য তাকে টিটকিরি করা হয়। প্রকৃতি এটা সহ্য করেনি। তাই দ্রুতগতির এক প্রাণীর দেহে গাধার দেহাংশ জুড়ে দিলেন বিধাতা। প্রাণীটি খরগোশ। ফারসি ভাষায় ‘খর’ মানে গাধা, ‘গোশ’ মানে কান। খরগোশ আর গাধার কানের আকৃতি একই রকম।

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় বর্বরতা
গাজায় বর্বরতা
বিলম্বিত সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্বিত সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
ঘরবন্দি শিশুরা কোথায় যাবে
ঘরবন্দি শিশুরা কোথায় যাবে
খুতবার প্রচলন ও প্রয়োজনীয়তা
খুতবার প্রচলন ও প্রয়োজনীয়তা
‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধেভাতে’
‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধেভাতে’
রাষ্ট্রব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তন দেশপ্রেমিকরা মানবে না
রাষ্ট্রব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তন দেশপ্রেমিকরা মানবে না
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সর্বশেষ খবর
সাগরে ফের লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

এনআইডি সংশোধন: ৪৫ দিনের মধ্যে আবেদন নিষ্পত্তির নির্দেশ কর্মকর্তাদের
এনআইডি সংশোধন: ৪৫ দিনের মধ্যে আবেদন নিষ্পত্তির নির্দেশ কর্মকর্তাদের

১ মিনিট আগে | জাতীয়

শুটিং করতে গিয়ে আহত জুনিয়র এনটিআর
শুটিং করতে গিয়ে আহত জুনিয়র এনটিআর

২ মিনিট আগে | শোবিজ

আর্মড ফোর্সেস ইনস্টিটিউট প্যাথলজিতে ‘ফ্লো সাইটোমেট্রি’ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
আর্মড ফোর্সেস ইনস্টিটিউট প্যাথলজিতে ‘ফ্লো সাইটোমেট্রি’ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যায় দর্শক মাতালেন হাসান
কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যায় দর্শক মাতালেন হাসান

২৬ মিনিট আগে | পরবাস

মাদারীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে আরও ৬৪০ কোটি ডলারের অস্ত্র দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে আরও ৬৪০ কোটি ডলারের অস্ত্র দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আহান-অনীতের রসায়ন নিয়ে বলিউডে জোর গুঞ্জন
আহান-অনীতের রসায়ন নিয়ে বলিউডে জোর গুঞ্জন

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজবাড়ীতে শহীদ জিয়া স্মৃতি টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
রাজবাড়ীতে শহীদ জিয়া স্মৃতি টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আর্শদিপের উইকেটের সেঞ্চুরি
আর্শদিপের উইকেটের সেঞ্চুরি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষ কর্মীদের ভিসা ফি ১,৫০০ ডলার থেকে বাড়িয়ে ১ লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প
দক্ষ কর্মীদের ভিসা ফি ১,৫০০ ডলার থেকে বাড়িয়ে ১ লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে বৃষ্টি কমছে, বাড়ছে তাপমাত্রা
সিলেটে বৃষ্টি কমছে, বাড়ছে তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৪ জন দগ্ধ
যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৪ জন দগ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনার অসচ্ছল নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
পাবনার অসচ্ছল নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর, দূষণের শীর্ষে কুয়েত
ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর, দূষণের শীর্ষে কুয়েত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান
অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় ২ জন গ্রেফতার
মাদারীপুরে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় ২ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী
ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবকে ছাড়িয়ে চূড়ায় ওঠার অপেক্ষায় লিটন
সাকিবকে ছাড়িয়ে চূড়ায় ওঠার অপেক্ষায় লিটন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্যে বিপন্ন ব্যবসায়ীরা
বৈষম্যে বিপন্ন ব্যবসায়ীরা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার এস্তোনিয়ায় ঢুকল রাশিয়ার তিন যুদ্ধবিমান
এবার এস্তোনিয়ায় ঢুকল রাশিয়ার তিন যুদ্ধবিমান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী শিল্পকলার অবিচ্ছেদ্য অংশ জায়নামাজ
ইসলামী শিল্পকলার অবিচ্ছেদ্য অংশ জায়নামাজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জয়পুরহাটে নিখোঁজের তিন দিন পর শিশুর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার
জয়পুরহাটে নিখোঁজের তিন দিন পর শিশুর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাইলফলক থেকে ২ উইকেট দূরে তাসকিন
মাইলফলক থেকে ২ উইকেট দূরে তাসকিন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃষ্টি ও দিন-রাতের তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও দিন-রাতের তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠে ফিরছে এনসিএল টি-টোয়েন্টি
মাঠে ফিরছে এনসিএল টি-টোয়েন্টি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্তুগালও রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে ফিলিস্তিনকে
পর্তুগালও রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে ফিলিস্তিনকে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলার আরেকটি ‘মাদকবাহী’ নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৩
ভেনেজুয়েলার আরেকটি ‘মাদকবাহী’ নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট নগরীর বিভিন্ন এলাকায় ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ
সিলেট নগরীর বিভিন্ন এলাকায় ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত
মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কি পারমাণবিক সুরক্ষা দেবে পাকিস্তান?
সৌদি আরবকে কি পারমাণবিক সুরক্ষা দেবে পাকিস্তান?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগরাম বিমানঘাঁটি চান ট্রাম্প, যা বলল আফগান সরকার
বাগরাম বিমানঘাঁটি চান ট্রাম্প, যা বলল আফগান সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিক্সনের উসকানিমূলক বক্তব্যে ভাঙ্গায় আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নিত হয়েছে : পুলিশ
নিক্সনের উসকানিমূলক বক্তব্যে ভাঙ্গায় আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নিত হয়েছে : পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের
গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস
পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপে যাওয়ার নতুন সাগরপথ চালু করছে চীন?
ইউরোপে যাওয়ার নতুন সাগরপথ চালু করছে চীন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ভ্রমণে কানাডার সতর্কতা জারি
বাংলাদেশ ভ্রমণে কানাডার সতর্কতা জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা
আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী
ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিপিড়ক মুয়াজ্জিনের বিরুদ্ধে নির্যাতিত শিশুর বাবার মামলা
নিপিড়ক মুয়াজ্জিনের বিরুদ্ধে নির্যাতিত শিশুর বাবার মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হ্যান্ডশেক বিতর্ক ছাপিয়ে আলোচনায় আমিরের কোহলি প্রশংসা
হ্যান্ডশেক বিতর্ক ছাপিয়ে আলোচনায় আমিরের কোহলি প্রশংসা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুর জোনের এসিসহ তিন পুলিশ কর্মকর্তা প্রত্যাহার
মোহাম্মদপুর জোনের এসিসহ তিন পুলিশ কর্মকর্তা প্রত্যাহার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপের নতুন ‘রুগ্ন মানুষ’ হওয়ার পথে ফ্রান্স?
ইউরোপের নতুন ‘রুগ্ন মানুষ’ হওয়ার পথে ফ্রান্স?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ট্রাম্পের রোষানলে ইরানের চাবাহার বন্দর হারাচ্ছে ভারত?
এবার ট্রাম্পের রোষানলে ইরানের চাবাহার বন্দর হারাচ্ছে ভারত?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় নিহত ৭৮, আহত ২০
সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় নিহত ৭৮, আহত ২০

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঘুচাপের শঙ্কা, সারা দেশে পাঁচ দিন বৃষ্টির আভাস
লঘুচাপের শঙ্কা, সারা দেশে পাঁচ দিন বৃষ্টির আভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ী আইডিয়ালকে দুর্নীতিমুক্ত ও বেতন নিয়মিতকরণের দাবি
যাত্রাবাড়ী আইডিয়ালকে দুর্নীতিমুক্ত ও বেতন নিয়মিতকরণের দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে যুক্তরাজ্য?
ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে যুক্তরাজ্য?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ
গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিম্নকক্ষ আসনভিত্তিক, উচ্চকক্ষ পিআর পদ্ধতিতে হওয়া দরকার: বদিউল আলম
নিম্নকক্ষ আসনভিত্তিক, উচ্চকক্ষ পিআর পদ্ধতিতে হওয়া দরকার: বদিউল আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭ কিনতে রণক্ষেত্র মুম্বাই!
আইফোন ১৭ কিনতে রণক্ষেত্র মুম্বাই!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতাদের সতর্ক থাকার আহ্বান রিজভীর
বিএনপি নেতাদের সতর্ক থাকার আহ্বান রিজভীর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসা বরাদ্দে ঘুষ, ঊর্ধ্বতন ৩ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করল সরকার
বাসা বরাদ্দে ঘুষ, ঊর্ধ্বতন ৩ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ‘ইয়া আলী’ গানের গায়ক জুবিন গার্গ
দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ‘ইয়া আলী’ গানের গায়ক জুবিন গার্গ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দক্ষ কর্মীদের ভিসা ফি ১,৫০০ ডলার থেকে বাড়িয়ে ১ লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প
দক্ষ কর্মীদের ভিসা ফি ১,৫০০ ডলার থেকে বাড়িয়ে ১ লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক
ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে বিভক্তি চরমে
রাজনীতিতে বিভক্তি চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার মাথা নত করায় আন্দোলনে জামায়াত
সরকার মাথা নত করায় আন্দোলনে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের আন্দোলনে সমর্থন নেই এনসিপির
জামায়াতের আন্দোলনে সমর্থন নেই এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা-১৫ আসনে জামায়াত আমিরের গণসংযোগ
ঢাকা-১৫ আসনে জামায়াত আমিরের গণসংযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সামনে আবার শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের সামনে আবার শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ট্রেনে ভয়ংকর ছিনতাইকারী
ট্রেনে ভয়ংকর ছিনতাইকারী

পেছনের পৃষ্ঠা

ছোট্ট দুনিয়ার বিশাল শক্তি
ছোট্ট দুনিয়ার বিশাল শক্তি

পরিবেশ ও জীবন

যেন মানব ক্যালকুলেটর
যেন মানব ক্যালকুলেটর

শনিবারের সকাল

চ্যালেঞ্জে ঐকমত্য কমিশন
চ্যালেঞ্জে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সাত নেতা চার দলের প্রার্থী চূড়ান্ত
বিএনপির সাত নেতা চার দলের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

৩৫ বছর ধরে এক টাকায় চা বিক্রি করছেন মহির
৩৫ বছর ধরে এক টাকায় চা বিক্রি করছেন মহির

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকার আকাশে টার্বুলেন্সের শিকার বিমান
ঢাকার আকাশে টার্বুলেন্সের শিকার বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন না সমঝোতা
আন্দোলন না সমঝোতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সবচেয়ে ছোট হরিণ ‘পুডু’
সবচেয়ে ছোট হরিণ ‘পুডু’

পরিবেশ ও জীবন

অনলাইন গেমিংয়ে তীব্র আসক্তি
অনলাইন গেমিংয়ে তীব্র আসক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত প্রার্থীরা সক্রিয়, মাঠে নেই অন্যরা
বিএনপি-জামায়াত প্রার্থীরা সক্রিয়, মাঠে নেই অন্যরা

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের জোর প্রস্তুতি চলছে
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের জোর প্রস্তুতি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ১২ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ১২ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে চীনের কারিগরি বিশেষজ্ঞ দল
আসছে চীনের কারিগরি বিশেষজ্ঞ দল

নগর জীবন

গণপরিষদের দাবিতে অনড় এনসিপি
গণপরিষদের দাবিতে অনড় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলতানপুরে ৬০০ বছরের পুরোনো শাহি মসজিদ
সুলতানপুরে ৬০০ বছরের পুরোনো শাহি মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা দেশকে পরিবর্তন করতে চাই
আমরা দেশকে পরিবর্তন করতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির মাদক সাম্রাজ্য
আরাকান আর্মির মাদক সাম্রাজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার পক্ষপাতিত্ব করলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়
সরকার পক্ষপাতিত্ব করলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দলীয় এজেন্ডা চাপিয়ে পার পাওয়া যাবে না
দলীয় এজেন্ডা চাপিয়ে পার পাওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অনাবাসিক ভোটার নিয়ে চিন্তা চাকসুতে
অনাবাসিক ভোটার নিয়ে চিন্তা চাকসুতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী সংগঠন না থাকলে বিপ্লব হয় না
বিপ্লবী সংগঠন না থাকলে বিপ্লব হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রের বাতাসে আয়ু বাড়ে
সমুদ্রের বাতাসে আয়ু বাড়ে

পরিবেশ ও জীবন

জাতীয় সংলাপে এলডিসি উত্তরণের সিদ্ধান্ত
জাতীয় সংলাপে এলডিসি উত্তরণের সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা