শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৩, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই, ২০২৫

‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’

১৯৪৭ সালে পাকিস্তান ও ভারত ভাগ হয়েছিল দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে। দেশভাগ নিয়ে সে সময়ের আলোচিত স্লোগান ছিল ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ’। তারপর বায়ান্ন, ঊনসত্তর, সত্তর, একাত্তরে অনেক আলোচিত স্লোগান ছিল। ওই সময়ের মধ্যে বহুল আলোচিত সেøাগানগুলোর  অন্যতম ছিল ‘পিন্ডি না ঢাকা- ঢাকা ঢাকা’। ঊনসত্তরে এটি প্রায় সবার মুখে মুখে ফিরত। স্লোগানটি স্বাধীনতাসংগ্রাম পর্যন্ত জাতিকে আলোড়িত করেছে। স্বাধীনতার ৫৪ বছর পর ‘পিন্ডি’ শব্দটি আবার স্লোগানে উচ্চারিত হচ্ছে। পিন্ডির সঙ্গে এবার যুক্ত হয়েছে ‘রাজাকার’ শব্দটি। বাংলাদেশের জন্য দিল্লি ও পিন্ডি দুটি শব্দই খুব স্পর্শকাতর। সোমবার ঢাকার রাজপথসহ সারা দেশে বিএনপি নেতা-কর্মীদের  আলোচিত স্লোগান ছিল ‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’। সাধারণভাবে এটি শুধু স্লোগান মনে হলেও এর মধ্যে অনেক বড় রাজনীতি আছে। একটু দেরিতে হলেও স্বাধীনতার ঘোষক জিয়া, জাতীয়তাবাদের একমাত্র আশ্রয়স্থল বেগম খালেদা জিয়া এবং সেক্টর কমান্ডার মেজর জিয়াউর রহমানের রক্তের উত্তরসূরি তারেক রহমানের দল বিএনপি সেই রাজনীতিটা বুঝতে পেরেছে; এটাই হলো এ মুহূর্তে বিএনপির রাজনীতির সুখবর। তবে এ উপলব্ধি শুধু রাজপথে স্লোগানে সীমাবদ্ধ থাকলে হবে না। বিএনপির প্রত্যেক নেতা-কর্মীকে এ চেতনা ধারণ করতে হবে। পাশাপাশি তাদের প্রত্যেককে আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তিতে দক্ষ হতে হবে। ডিজিটাল দুনিয়ার সব অপপ্রচারের উপযুক্ত জবাব দিতে হবে। তা না হলে আগামী নির্বাচনি যুদ্ধে ডিজিটাল অপপ্রচারে কাবু হয়ে যাবে বিএনপি। কদিন আগে পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যাকাণ্ড নিয়ে রাজনীতিতে নেতাদের চরিত্রহননের প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। এটা সুখকর পরিস্থিতি নয়। এদিকে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক চুক্তি নিয়েও শঙ্কা বাড়ছে। দুই দফা আলোচনা শেষে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দীন সোমবার সংবাদ সম্মেলন করে তেমন কিছুই বললেন না। শুধু বললেন, নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট তিনি প্রকাশ করবেন না। তাঁর এ বক্তব্যে সরকারের প্রতি সংশ্লিষ্ট মহলের সন্দেহ-সংশয় বাড়ছে।

স্লোগানবিএনপির সঙ্গে জামায়াতে ইসলামীর রাজনৈতিক মৈত্রী খুব বেশিদিন দীর্ঘস্থায়ী হয় না। রাজনীতির প্রতিটি বাঁকে এর ধরন বদলায়। গতিপথ বদলায়। চরিত্রও বদলায়। স্বাধীনতার বিরুদ্ধাচরণের কারণে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধ করেন শেখ মুজিবুর রহমান। আরেকবার নিষিদ্ধ করেন তার কন্যা শেখ হাসিনা। কিন্তু জিয়াউর রহমানের বহুদলীয় গণতন্ত্রের সুবাতাসে জামায়াত নতুন করে রাজনীতি করার সুযোগ পায়। সেই থেকে বিএনপির সঙ্গে মধুর ও বোঝাপড়ার একটি সখ্য গড়ে ওঠে। কিন্তু আস্থার জায়গাটা বারবার হোঁচট খাচ্ছে। শেখ হাসিনার শাসনামলের ১৬ বছর এ দুটি দলই নানাভাবে নির্যাতিত হয়েছে। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকেও জেল খাটতে হয়েছে। মৃত্যুর মুখোমুখি হয়েও তিনি উন্নত চিকিৎসা পাননি। উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে যেতে পারেননি। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে দেশান্তরী হতে হয়েছে। হাজার হাজার নেতা-কর্মী নিহত হয়েছেন। গুম হয়েছেন, জেল খেটেছেন। জামায়াত নেতাদের ফাঁসিতে ঝুলতে হয়েছে। জেল খাটতে হয়েছে। দুই দলের জন্যই ১৬টি বছর ছিল বিভীষিকাময়। এত কিছুর পর ছাত্র-জনতার বিপ্লব ও অভ্যুত্থানে সবার মধ্যে নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় প্রকাশ পায়। জুলাই বিপ্লবপরবর্তী রাজনীতিতে সুবাতাস বইবে, এমন প্রত্যাশাই ছিল দেশবাসীর। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যেও পারস্পরিক সৌহার্দপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। গত ১৩ এপ্রিল লন্ডনে জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান ও নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের সাবেক প্রধানমন্ত্রী, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। সশস্ত্র বাহিনী দিবসে সরকারের তিন উপদেষ্টা নাহিদ, আসিফ ও মাহফুজ সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। এ দুটি ঘটনায় তখন রাজনৈতিক অঙ্গনে অত্যন্ত ইতিবাচক প্রভাব পড়ে। ২৮ ফেব্রুয়ারি মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে বিশাল আয়োজন করে বিপ্লবীদের নতুন দল জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আত্মপ্রকাশ ঘটে। বিএনপিসহ অন্য সব রাজনৈতিক দলের নেতারা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন। সব মহল নতুন দলকে স্বাগত জানায়। এরপর মাত্র কয়েক মাসের ব্যবধানে বিএনপির সঙ্গে জামায়াত ও এনসিপির দূরত্ব দিনদিন বাড়তে থাকে। পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যাকাণ্ডের পর এ দূরত্ব আরও বেশি বিস্তৃত হয়। জামায়াত ও এনসিপির নেতারা বিএনপি ও দলনেতা তারেক রহমানের চরিত্রহনন করার মতো অসৌজন্যমূলক মন্তব্য ও বক্তব্য প্রদান করতে থাকেন। অফলাইনের চেয়ে অনলাইনে এটি আরও ভয়াবহ রূপ লাভ করে। এ অবস্থা এখনো অব্যাহত রয়েছে। এর শেষ কোথায় আপাতত তা বলা যাচ্ছে না। জামায়াতের বিএনপিবিরোধী অপপ্রচারের জবাব হিসেবেই সোমবার আলোচিত স্লোগানটির আবিষ্কার সৃজন এবং ব্যাপক উচ্চারণ।

বাংলাদেশ যত দিন থাকবে, স্বাধীনতার পক্ষশক্তি-বিপক্ষশক্তি নিয়ে আলোচনা তত দিনই থাকবে। কারণ দেশটি স্বাধীন হতে অনেক রক্ত, অনেক ত্যাগ স্বীকার করতে হয়েছে। এটা একটি ইতিহাস। এটা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই যে শেখ মুজিবুর রহমান ও তার দল আওয়ামী লীগ স্বাধীনতাযুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছেন। সেক্টর কমান্ডার মেজর জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন। অন্যদিকে এও অস্বীকার করার ন্যূনতম উপায় নেই যে জামায়াতে ইসলামী এবং এর সহযোগীরা বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছে। অবশ্য  স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরও দলটি এখনো তাদের স্বাধীনতাবিরোধী ভূমিকা অস্বীকার করে না। এটা অবশ্য তাদের রাজনৈতিক স্বচ্ছতা। ১৯৭৫ সালে শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবার নিহত হওয়ার পর ব্যক্তি মুজিবের মৃত্যু হলেও তার দল ছিল, তার আদর্শ ছিল। কিন্তু তার কন্যা শেখ হাসিনা গত ১৬ বছরে পিতার বন্দনা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বাণিজ্য করেছেন। রাস্তার মোড়ে মোড়ে পিতার মূর্তি তৈরি করেছেন। অফিস-আদালতে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বানিয়েছেন মুজিব কর্নার। নিজের পরিবারের সদস্যদের নামে সরকারি টাকায় শত শত প্রতিষ্ঠানের নামকরণ করেছেন। শেষ পর্যন্ত শেখ হাসিনা বাংলাদেশে শ্রেষ্ঠ স্বৈরাচারে পরিণত হন। তার স্বৈরাচারী আচরণের কারণেই নিজ হাতে পিতার সম্মান ও আওয়ামী লীগকে ৫ আগস্ট হত্যা করে দেশ ছেড়ে পালিয়ে দিল্লিতে আশ্রয় নিয়েছেন। জুলাই বিপ্লবে তার পিতার স্মৃতি ধুলায় মিশে গেছে। স্বাধীনতা নিয়ে একক বাণিজ্যও বন্ধ হয়ে গেছে। স্বাধীনতা যেহেতু শেখ পরিবার বা আওয়ামী লীগের একক সম্পত্তি ছিল না, সে কারণেই স্বাধীনতার পক্ষশক্তি বাংলাদেশে সব সময়ই থাকবে। স্বাধীনতার ঘোষক জিয়া প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বরাবরই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ছিল। এখনো আছে। সে কারণেই রাজনীতি বিশ্লেষকরা মনে করেন, সোহাগ হত্যাকাণ্ডের পর রাজনীতিতে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তাতে এক অর্থে বিএনপির জন্য ভালোই হয়েছে। আগামী নির্বাচনের আগে বিএনপির সামনে পরিষ্কার হলো কারা তাদের প্রকাশ্য, অপ্রকাশ্য প্রতিপক্ষ। দেরি করে হলেও বিএনপি বুঝতে পারল স্বাধীনতার পক্ষশক্তি আর বিপক্ষশক্তি কখনো সমমনা হয় না। যদিও প্রতিষ্ঠার পর থেকেই বিএনপি জামায়াতকে সমমনা হিসেবেই মনে করেছিল।

বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখন যেমন নতুন করে অস্বস্তি তৈরি হয়েছে, তেমন অস্বস্তি তৈরি হয়েছে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য সম্পর্ক নিয়ে। বাণিজ্য বিশ্লেষক, রাজনৈতিক মহল ও ব্যবসায়ী সমাজ সবাই মনে করছেন, দুই দেশের বাণিজ্য সম্পর্ক নিয়ে যে টানাপোড়েন চলছে তা শুধু শুল্কের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। সরকারের পক্ষ থেকে যে দরকষাকষি চলছে, তা শুধু বাণিজ্য বিষয়ের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। বাণিজ্যের বাইরের অনেক বিষয়েই আটকে আছে সমাধান। আগামী সপ্তাহে তৃতীয় দফায় দরকষাকষির আলোচনা করতে ওয়াশিংটনে যাবে বাংলাদেশের প্রতিনিধিদল। আলোচনা যতই হোক না কেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্টই (গোপনীয়তার চুক্তি) হলো মূল বিষয়। সরকারের পক্ষ থেকে সে বিষয়ে কেউ কিছু বলছেন না। সোমবার সরকারের উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দীন সংবাদ সম্মেলন করেছেন। উপদেষ্টার বডি ল্যাঙ্গুয়েজ দেখে মনে হয়েছে, তিনি কিছু না বলার জন্যই হয়তো সংবাদ সম্মেলন করেছেন। তবে সরকারের পক্ষ থেকে তথ্য লুকানোর প্রবণতা দেখে বাণিজ্য ও ব্যবসায় বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা কেবল বাণিজ্যের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। ভূরাজনৈতিক কৌশলগত বিষয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পৃক্ত হতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। যার মূল উদ্দেশ্য বাংলাদেশ যাতে চীনের দিকে বেশি ঝুঁকে না পড়ে। বাংলাদেশ যাতে চীনের সঙ্গে ব্যবসাবাণিজ্য খুব বেশি বাড়াতে না পারে। এমনকি বড় ধরনের চীনা বিনিয়োগও যেন বাংলাদেশে আর না হয়। জানা গেছে, বাণিজ্যের বাইরে যুক্তরাষ্ট্র এক বা একাধিক ফ্রেমওয়ার্ক চুক্তি চাচ্ছে, যার মধ্যে নিরাপত্তা ইস্যুও থাকবে। এ অঞ্চলে বাণিজ্যের পাশাপাশি রাজনৈতিক কিংবা অন্যান্য আধিপত্য টিকিয়ে রাখতে নিরাপত্তার মতো গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলো নিশ্চিত করতে চায় ট্রাম্প প্রশাসন। দুই দেশের সম্পর্কের এমন পরিস্থিতিতে নির্বাচনের আগে আমরা কোন শর্তের বেড়াজালে জড়াব, সেটাই এখন দেখার বিষয়।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected].

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাবি অ্যালামনাই : প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের সেতুবন্ধ
ঢাবি অ্যালামনাই : প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের সেতুবন্ধ
ঋণের দায়ে আত্মহত্যা
ঋণের দায়ে আত্মহত্যা
বাণিজ্যিক আদালত
বাণিজ্যিক আদালত
জাহান্নামের কঠিন শাস্তি
জাহান্নামের কঠিন শাস্তি
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
মামুনুল হকের সফর ও আফগান ইতিকথা
মামুনুল হকের সফর ও আফগান ইতিকথা
কীটনাশকের অপব্যবহার
কীটনাশকের অপব্যবহার
শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে
শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
আওয়াজ আর কাজের দোস্তি
আওয়াজ আর কাজের দোস্তি
ইসলামে ভোট ও ভোটারের অবস্থান
ইসলামে ভোট ও ভোটারের অবস্থান
সর্বশেষ খবর
চানশিকারী সীমান্ত দিয়ে ১৯ জনকে পুশইন
চানশিকারী সীমান্ত দিয়ে ১৯ জনকে পুশইন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে অস্ত্র উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে অস্ত্র উদ্ধার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেন নিয়ে ট্রাম্পের অবস্থান পরিবর্তন
ইউক্রেন নিয়ে ট্রাম্পের অবস্থান পরিবর্তন

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা উত্তর সিটির কাউন্সিলর হাজেরা গ্রেফতার
ঢাকা উত্তর সিটির কাউন্সিলর হাজেরা গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাগেশ্বরীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
নাগেশ্বরীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অপহরণ এক বছরে দ্বিগুণ
অপহরণ এক বছরে দ্বিগুণ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনালি যুগে খলিফা নির্বাচন পদ্ধতি
সোনালি যুগে খলিফা নির্বাচন পদ্ধতি

১৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

শাবিপ্রবিতে ইসলামী অর্থব্যবস্থা বিষয়ক সিম্পোজিয়াম অনুষ্ঠিত
শাবিপ্রবিতে ইসলামী অর্থব্যবস্থা বিষয়ক সিম্পোজিয়াম অনুষ্ঠিত

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে

২৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বগুড়ায় সম্মিলিত সাংবাদিক পরিষদের কমিটি অনুমোদন
বগুড়ায় সম্মিলিত সাংবাদিক পরিষদের কমিটি অনুমোদন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন কুঁড়ির অডিশন শুরু আজ
নতুন কুঁড়ির অডিশন শুরু আজ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাঁদে আঘাত ঠেকাতে গ্রহাণু ধ্বংসের পরিকল্পনা বিজ্ঞানীদের
চাঁদে আঘাত ঠেকাতে গ্রহাণু ধ্বংসের পরিকল্পনা বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রোডম্যাপ অনুযায়ী ৪৫তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফলাফল
রোডম্যাপ অনুযায়ী ৪৫তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফলাফল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে চলন্ত ট্রেনে বোমা হামলা, মুহূর্তেই উল্টে গেল বগি (ভিডিও)
পাকিস্তানে চলন্ত ট্রেনে বোমা হামলা, মুহূর্তেই উল্টে গেল বগি (ভিডিও)

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে গাজার ‘গণহত্যার’ করুণ চিত্র তুলে ধরলেন এরদোয়ান
জাতিসংঘে গাজার ‘গণহত্যার’ করুণ চিত্র তুলে ধরলেন এরদোয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনাথে বেহাল সড়ক, দুর্ভোগ পোহাচ্ছে জনসাধারণ
বিশ্বনাথে বেহাল সড়ক, দুর্ভোগ পোহাচ্ছে জনসাধারণ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে ট্রাকচাপায় দুইজনের প্রাণহানি
রাজবাড়ীতে ট্রাকচাপায় দুইজনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ শর্ত মানলেই লাখো দর্শকের কাছে পৌঁছাবে প্রোফাইল ও পেজ
৪ শর্ত মানলেই লাখো দর্শকের কাছে পৌঁছাবে প্রোফাইল ও পেজ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শাহজালালে সাত হাজার পিস ইয়াবাসহ মা-মেয়ে গ্রেফতার
শাহজালালে সাত হাজার পিস ইয়াবাসহ মা-মেয়ে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে সব বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস
দেশে সব বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোটের থাবায় ছিটকে গেলেন ননি
চোটের থাবায় ছিটকে গেলেন ননি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মক্ষেত্রে বড় ধরনের পরিবর্তন আনবে এআই
কর্মক্ষেত্রে বড় ধরনের পরিবর্তন আনবে এআই

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সড়কে পাওয়া শিশুর পরিবারের সন্ধানে ডিএমপি
সড়কে পাওয়া শিশুর পরিবারের সন্ধানে ডিএমপি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরান ঢাকার লক্ষ্মীবাজারে খেলার মাঠ থেকে বস্ত্র মেলা উচ্ছেদ
পুরান ঢাকার লক্ষ্মীবাজারে খেলার মাঠ থেকে বস্ত্র মেলা উচ্ছেদ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার জন্য যাত্রা করা গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
গাজার জন্য যাত্রা করা গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেভান্তেকে উড়িয়ে শতভাগ জয়ের ধারায় রিয়াল মাদ্রিদ
লেভান্তেকে উড়িয়ে শতভাগ জয়ের ধারায় রিয়াল মাদ্রিদ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় রাজি নয় ইরান : খামেনি
পারমাণবিক ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় রাজি নয় ইরান : খামেনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার টাইফুন রাগাসার তাণ্ডবে তাইওয়ানে নিহত ১৪, নিখোঁজ ১২৪
সুপার টাইফুন রাগাসার তাণ্ডবে তাইওয়ানে নিহত ১৪, নিখোঁজ ১২৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার জীববৈচিত্র্য পুনরুদ্ধারে ১৬০০ গাছের চারা রোপণ
ঢাকার জীববৈচিত্র্য পুনরুদ্ধারে ১৬০০ গাছের চারা রোপণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বায়ুদূষণের শীর্ষে লাহোর, ঢাকার পরিস্থিতি কী?
বায়ুদূষণের শীর্ষে লাহোর, ঢাকার পরিস্থিতি কী?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে ভারতীয় রুপির মান
ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে ভারতীয় রুপির মান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমা চাইতে হবে : তাজনুভা
অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমা চাইতে হবে : তাজনুভা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপকারী আওয়ামী লীগ কর্মী আটক
আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপকারী আওয়ামী লীগ কর্মী আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের রাস্তায় আটকা পড়ে ট্রাম্পকে ফোন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাখোঁর
নিউইয়র্কের রাস্তায় আটকা পড়ে ট্রাম্পকে ফোন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাখোঁর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’

২১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ফাইনালের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল পাকিস্তান
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ফাইনালের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন তালিকা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে: রিজভী
বিএনপির মনোনয়ন তালিকা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে: রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউইয়র্ক বিমানবন্দরের ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি
নিউইয়র্ক বিমানবন্দরের ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম

২১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

টিকে থাকার লড়াই: পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার সামনে জটিল সমীকরণ
টিকে থাকার লড়াই: পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার সামনে জটিল সমীকরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের জন্য ‘রেড লাইন’ ঘোষণা সৌদি-ফ্রান্সের
ইসরায়েলের জন্য ‘রেড লাইন’ ঘোষণা সৌদি-ফ্রান্সের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে অস্ত্র সমর্পণ করতে বললেন মাহমুদ আব্বাস
হামাসকে অস্ত্র সমর্পণ করতে বললেন মাহমুদ আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড ভেঙে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে স্বর্ণ
রেকর্ড ভেঙে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে স্বর্ণ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমির হামজাকে আইনি নোটিশ, ক্ষমা চাইতে ৪৮ ঘণ্টা
আমির হামজাকে আইনি নোটিশ, ক্ষমা চাইতে ৪৮ ঘণ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা: প্রেস সচিব
আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা: প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া মানে হামাসকে পুরস্কৃত করা: জাতিসংঘে ট্রাম্প
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া মানে হামাসকে পুরস্কৃত করা: জাতিসংঘে ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে ন্যক্কারজনক হামলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়: মুশফিকুল আনসারী
নিউইয়র্কে ন্যক্কারজনক হামলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়: মুশফিকুল আনসারী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস

২১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ইসরায়েলের ওপর পূর্ণ অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্পেন
ইসরায়েলের ওপর পূর্ণ অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্পেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউজিল্যান্ড ছাড়ার হিড়িক নাগরিকদের, অভিবাসী নিতে নতুন পদক্ষেপ কর্তৃপক্ষের
নিউজিল্যান্ড ছাড়ার হিড়িক নাগরিকদের, অভিবাসী নিতে নতুন পদক্ষেপ কর্তৃপক্ষের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তঃসত্ত্বাদের ব্যথানাশক ওষুধ না খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে সমালোচনার মুখে ট্রাম্প
অন্তঃসত্ত্বাদের ব্যথানাশক ওষুধ না খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে সমালোচনার মুখে ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে প্রথমবারের মতো বিমানবন্দরে পাইপলাইনে জ্বালানি সরবরাহ শুরু
দেশে প্রথমবারের মতো বিমানবন্দরে পাইপলাইনে জ্বালানি সরবরাহ শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বেলজিয়ামের রাণী এবং সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বেলজিয়ামের রাণী এবং সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রূপপুর গ্রিন সিটির বালিশকাণ্ডে শাস্তি পেলেন দুই প্রকৌশলী
রূপপুর গ্রিন সিটির বালিশকাণ্ডে শাস্তি পেলেন দুই প্রকৌশলী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জাতিসংঘকে ‘অকার্যকর’ আখ্যা দিলেন ট্রাম্প
এবার জাতিসংঘকে ‘অকার্যকর’ আখ্যা দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেরা অভিনেতা শাহরুখ খান ও অভিনেত্রী রানী মুখার্জী
সেরা অভিনেতা শাহরুখ খান ও অভিনেত্রী রানী মুখার্জী

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজার জন্য যাত্রা করা গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
গাজার জন্য যাত্রা করা গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান উপদেষ্টার যোগদান
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান উপদেষ্টার যোগদান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল
সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর আমিই বুঝি না দেশের জনগণ কীভাবে বুঝবে, প্রশ্ন সেলিমা রহমানের
পিআর আমিই বুঝি না দেশের জনগণ কীভাবে বুঝবে, প্রশ্ন সেলিমা রহমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে তুলকালাম
নিউইয়র্কে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০ আসন চেয়েছিল মন্তব্য ফখরুলের
৩০ আসন চেয়েছিল মন্তব্য ফখরুলের

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কা বাড়াচ্ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
শঙ্কা বাড়াচ্ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের সামনে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
ভারতের সামনে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রবাসী নেতারাও চান বিএনপির মনোনয়ন
প্রবাসী নেতারাও চান বিএনপির মনোনয়ন

নগর জীবন

৮০টি ইলিশের দাম ২ লাখ ১৩ হাজার টাকা
৮০টি ইলিশের দাম ২ লাখ ১৩ হাজার টাকা

নগর জীবন

বিএনপিতে ছয়, একক প্রার্থী জামায়াতের
বিএনপিতে ছয়, একক প্রার্থী জামায়াতের

নগর জীবন

স্বীকৃতির পরও ফিলিস্তিনে বর্বরতা
স্বীকৃতির পরও ফিলিস্তিনে বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মামুনুল হকের সফর ও আফগান ইতিকথা
মামুনুল হকের সফর ও আফগান ইতিকথা

সম্পাদকীয়

ফেব্রুয়ারিতে ভোট ব্যাপক প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে ভোট ব্যাপক প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ বলপ্রয়োগের নির্দেশ দেন সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিব
সর্বোচ্চ বলপ্রয়োগের নির্দেশ দেন সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিব

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন রিটার্নে স্বস্তির সঙ্গে আছে ভোগান্তিও
অনলাইন রিটার্নে স্বস্তির সঙ্গে আছে ভোগান্তিও

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডনের কলি কি নিউইয়র্কে ফুল হয়ে ফুটবে?
লন্ডনের কলি কি নিউইয়র্কে ফুল হয়ে ফুটবে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেম্বেলে আইতানার হাতে ব্যালন ডিঅর
ডেম্বেলে আইতানার হাতে ব্যালন ডিঅর

মাঠে ময়দানে

সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল
সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত ভোটার তালিকায় নেই ২১ কাউন্সিলর
বিতর্কিত ভোটার তালিকায় নেই ২১ কাউন্সিলর

মাঠে ময়দানে

প্রশাসনের চোখ জনপ্রশাসনে
প্রশাসনের চোখ জনপ্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সংস্কার চায় না ভারত
বাংলাদেশের সংস্কার চায় না ভারত

নগর জীবন

টানা বৃষ্টিতে ব্যাহত কলকাতার জনজীবন পাঁচজনের মৃত্যু
টানা বৃষ্টিতে ব্যাহত কলকাতার জনজীবন পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

টঙ্গীতে দগ্ধ ফায়ার ফাইটার শামীমের মৃত্যু
টঙ্গীতে দগ্ধ ফায়ার ফাইটার শামীমের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজায় তিন স্তরের নিরাপত্তা
দুর্গাপূজায় তিন স্তরের নিরাপত্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনী শুরু
আইসিসিবিতে মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনী শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

গুজব ছড়ালে ব্যবস্থা
গুজব ছড়ালে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীরে পেট্রোল ঢেলে রিকশাচালকের মৃত্যু
শরীরে পেট্রোল ঢেলে রিকশাচালকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

কোনো নেতা-কর্মীকে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়নি
কোনো নেতা-কর্মীকে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজারো কষ্ট সত্ত্বেও তিনি দেশ ছেড়ে যাননি
হাজারো কষ্ট সত্ত্বেও তিনি দেশ ছেড়ে যাননি

নগর জীবন

পিআরের মাধ্যমে ফ্যাসিজম ফেরানোর চেষ্টা
পিআরের মাধ্যমে ফ্যাসিজম ফেরানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম ক্যানসার ইনস্টিটিউটে রোগীর ৬০ শতাংশই নারী
চট্টগ্রাম ক্যানসার ইনস্টিটিউটে রোগীর ৬০ শতাংশই নারী

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটই সমস্যার একমাত্র সমাধান
গণভোটই সমস্যার একমাত্র সমাধান

নগর জীবন