শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫৪, বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

লন্ডনের কলি কি নিউইয়র্কে ফুল হয়ে ফুটবে?

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
লন্ডনের কলি কি নিউইয়র্কে ফুল হয়ে ফুটবে?

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এখন নিউইয়র্কে। সারা দেশের মানুষের চোখ এখন নিউইয়র্কে। সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ২৬ সেপ্টেম্বর প্রধান উপদেষ্টা কী ভাষণ দেবেন তা নিয়ে নয়, নির্বাচন নিয়ে চলমান অনিশ্চয়তা এবং সংকটের সমাধান নিউইয়র্কে হবে কি না সেটাই এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। বাংলাদেশে আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে নাকি দেশ বিভক্তির রাজনীতির চোরাবালিতে আটকে যাবে?- এই প্রশ্নের উত্তর মিলতে পারে আগামী দুই সপ্তাহে নিউইয়র্কে। গত জুনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের লন্ডনের বৈঠক নির্বাচনের কলি জন্ম দেয়। ওই বৈঠকে প্রথম ড. ইউনূস সরকার আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথমার্ধে নির্বাচনের ব্যাপারে ইতিবাচক অবস্থানের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয়। সেই ঘোষণা কি নিউইয়র্কে পূর্ণতা পাবে?

ড. ইউনূসের এবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগদান অন্যবারের তুলনায় ভিন্ন। এবার সফরসঙ্গী হয়েছেন তিন দলের ছয় নেতা, এদের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুক্ত হয়েছেন দুজন। প্রায় দুই সপ্তাহের এই সফরে প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীরা হলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জামায়াতের নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের, এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন ও সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারা। যুক্তরাষ্ট্র থেকে যুক্ত হয়েছেন তারেক রহমানের পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা হুমায়ুন কবীর ও যুক্তরাষ্ট্র জামায়াতের মুখপাত্র ড. নাকিবুর রহমান। এই সফরে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বাংলাদেশের অবস্থান ড. ইউনূস কীভাবে তুলে ধরবেন, তা নিয়ে যত না আগ্রহ তৈরি হয়েছে, তার চেয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে বাংলাদেশের বিদ্যমান রাজনৈতিক সংকট এবং অচলাবস্থার অবসানের সম্ভাবনা নিয়ে। তিন দলের ছয় নেতার সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার এ সফর হতে পারে বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক সংকট সমাধানের প্ল্যাটফর্ম।

আমরা গত ১৩ মাসে দেখেছি, যখনই দেশ একটি রাজনৈতিক সংকটের মুখোমুখি হয়েছে তখনই ড. ইউনূস সেই সংকট উত্তরণের অভিনব উপায় খুঁজে বের করেছেন। দেশের মানুষের উৎকণ্ঠার অবসান ঘটিয়ে স্বস্তি দিয়েছেন। তাই প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন দলের ছয় নেতার সফরের দিকে তাকিয়ে আছে গোটা দেশ। এ সফরকে অনেকে গত জুনে প্রধান উপদেষ্টার লন্ডন সফরের সঙ্গে তুলনা করছেন।

গত জুনের কথা মনে আছে? নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা এবং গুমোট এক পরিস্থিতির মধ্যে পালিত হয়েছিল পবিত্র ঈদুল আজহা। দেশের অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপি নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলনের প্রস্তুতি শুরু করেছিল। এরকম একটি অস্বস্তির মধ্যেই প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস গেলেন যুক্তরাজ্যে। ১৩ জুন লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ঐতিহাসিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হলো। যৌথ বিবৃতিতে বলা হলো, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে বাংলাদেশে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। মুহূর্তে কেটে গেল অবিশ্বাস আর অনিশ্চয়তা। একটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হলো জনগণের মধ্যে।

ঠিক তিন মাস পর আবার এমনই এক পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশ। গত ৫ আগস্ট জুলাই বিপ্লবের প্রথম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা লন্ডন সমঝোতার আলোকে আগামী বছর ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন। এ ঘোষণা কিছু রাজনৈতিক দলের পছন্দ না হলেও সাধারণ মানুষ এটিকে স্বাগত জানায়। ফলে রাজনৈতিক দলগুলোর মনে যাই থাকুক, সবাই ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের ঘোষণা মেনে নিয়েছে।

কিন্তু ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলোর আপত্তি না থাকলেও বিপত্তি ঘটে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দীর্ঘ আলোচনা করে একটি খসড়া জুলাই সনদ তৈরি করেছে। এটি মূলত রাষ্ট্র সংস্কার দলিল। আগামীতে বাংলাদেশ কীভাবে পরিচালিত হবে তার নির্দেশনা রয়েছে এই দলিলে। বাংলাদেশ যেন একটি স্বচ্ছ, জবাবদিহির গণতন্ত্রের পথে পরিচালিত হয় সেজন্যই এই রাষ্ট্র সংস্কার পরিকল্পনা। এই রাষ্ট্র সংস্কারের প্রধান লক্ষ্য হলো, এ দেশে আর কোনো ফ্যাসিবাদ যেন মাথা চাড়া দিয়ে উঠতে না পারে। জুলাই সনদের বিষয়বস্তু নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে কোনো বিরোধ নেই। দীর্ঘ আট মাসের বেশি সময় ধরে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে এই সনদ চূড়ান্ত হয়েছে। সব রাজনৈতিক দলই জুলাই সনদ তৈরিতে ছাড় দিয়েছে। সবাই মিলে আগামীর বাংলাদেশ কোন পথে এগোবে তার রূপকল্প তৈরি করেছে। কিন্তু বিপত্তি হচ্ছে, এই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে। তা ছাড়া জামায়াত আগামী নির্বাচনে পিআর পদ্ধতি চালু করার দাবি তুলেছে। খালি চোখে, অনেকে চলমান সংকটের সমাধান অত্যন্ত কঠিন এবং প্রায় অসম্ভব বলে মনে করছেন। কিন্তু রাজনৈতিক দলগুলোর দূরত্ব গভীরভাবে বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে, তাদের বিরোধ মনস্তাত্ত্বিক। পারস্পরিক বিশ্বাস ও আস্থার অভাবের কারণেই এ বিভক্তি। জুলাই সনদে কিছু মৌলিক সাংবিধানিক পরিবর্তনের কথা বলা হয়েছে। সংবিধান পরিবর্তনের একমাত্র এখতিয়ার জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের। সংসদ ছাড়া এখন যদি সাংবিধানিক আদেশে কিংবা গণভোটে জুলাই সনদ গৃহীত হয় তাহলে ভবিষ্যতে তা আদালতে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে। বৈধ কর্তৃপক্ষ ছাড়া এভাবে আইনই বদল করা যায় না, আর সংবিধান তো রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন। আমরা যদি সত্যিই নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই তাহলে আমাদের অবশ্যই সংবিধানকে সর্বোচ্চ মর্যাদা দিতে হবে। সংবিধানের ওপর একটি রাষ্ট্রে কোনো আইন থাকতে পারে না। এমন কোনো নজির সৃষ্টি করা ঠিক হবে না, যাতে ভবিষ্যতে আবার কেউ সংবিধান ছুড়ে ফেলে দিতে পারে। যারা পিআর পদ্ধতি চান, তাদের এর পক্ষে জনমত তৈরি করতে হবে। নির্বাচনে যদি জনগণ পিআর পদ্ধতি চায় তবে অবশ্যই তারা জামায়াতের পক্ষে ভোট দেবে। জয়ী হয়ে সংসদে গিয়ে, পিআর পদ্ধতি চালু করা তাদের জন্য হবে সহজতম পথ। একটা কথা মনে রাখতে হবে, এ মুহূর্তে সংবিধান পরিবর্তনের সুযোগ নেই। কারণ গত বছরের ৮ আগস্ট ড. ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে বর্তমান সংবিধানের অধীনে। রাষ্ট্রপতি সুপ্রিম কোর্টের রেফারেন্সের আলোকে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করেন এবং প্রধান উপদেষ্টাসহ অন্যান্য উপদেষ্টাদের শপথবাক্য পাঠ করান। রাষ্ট্রপতি সংসদও ভেঙে দেন। তাই বিদ্যমান সংবিধানের অধীনেই আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই। অনেকেই বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টে চলমান নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের আবেদনের রিট পিটিশন প্রসঙ্গ তুলে রাজনৈতিক ও সাংবিধানিক সংকট সৃষ্টির শঙ্কা করছেন। তাদের মতে, সুপ্রিম কোর্ট তত্ত্বাবধায়ক সরকার বহালের পক্ষে রায় দিলে বর্তমান সরকার ক্ষমতায় থাকতে পারবে না। নতুন তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করতে হবে, তার অধীনে নির্বাচন করতে হবে। কিন্তু এ ধরনের ব্যাখ্যার কোনো আইনি ভিত্তি নেই। সর্বোচ্চ আদালত তত্ত্বাবধায়ক সরকার বহাল করতে বললেও সেই রায় কার্যকর করতে হবে সংসদকে। এ প্রসঙ্গে আমরা সংবিধানের অষ্টম সংশোধনী বাতিলের রায় কার্যকর করার পদ্ধতি পর্যালোচনা করতে পারি। সর্বোচ্চ আদালত অষ্টম সংশোধনী বাতিল করে দিলে সংসদে রায়ের আলোকে সংবিধান সংশোধন করা হয়। এরকম অনেক উদাহরণ আছে। আমি সে প্রসঙ্গে এখন যেতে চাই না। শুধু এটুকু বলতে চাই, তত্ত্বাবধায়ক সরকার সংক্রান্ত রায়েই সর্বোচ্চ আদালত রায় কার্যকর করার পথ বলে দেবেন। কাজেই এ নিয়ে আগাম অনুমান করার সুযোগ নেই। অর্থাৎ সুপ্রিম কোর্টের রেফারেন্সের মাধ্যমে গঠিত এ অন্তর্বর্তী সরকারের সামনে একটি নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই। এ সরকার কোনো সাংবিধানিক আদেশ বা গণভোট- কোনোটাই করতে পারবে না। নির্বাচনই এ সরকারের ক্ষমতা হস্তান্তরের একমাত্র বৈধ উপায়। এ সত্য যেমন অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান জানেন, তেমনি জানে রাজনৈতিক দলগুলোও। এজন্যই ড. ইউনূস বারবার বলছেন, ‘নির্বাচন ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই’। কিন্তু যারা এসব দাবি তুলছেন তারা অবিশ্বাস এবং বিএনপিকে চাপে ফেলতে এ দাবি মাঠে এনেছেন। এ রাজনৈতিক কৌশল দেশের জন্য আত্মঘাতী হতে পারে। নির্বাচন কমিশন ইতোমধ্যে আগামী জাতীয় নির্বাচনের কার্যক্রম শুরু করেছে। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করলে এ সরকার রুটিন দায়িত্বে থাকবে। তখন জুলাই সনদ গ্রহণ বা এতে স্বাক্ষর করা যাবে না। তাই সময় দ্রুত ফুরিয়ে যাচ্ছে। আগামী ১৫ অক্টোবরের মধ্যেই এই সনদে রাজনৈতিক দলগুলোকে ঐকমত্যে পৌঁছাতে হবে।

এই সময়ে প্রধান উপদেষ্টা নিউইয়র্ক সফরে তিন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দকে সঙ্গে নিয়ে রাজনৈতিক বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়েছেন। লন্ডনে যেভাবে তিনি নির্বাচনকেন্দ্রিক অনিশ্চয়তা দূর করেছেন, ঠিক তেমনি নিউইয়র্কে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে দেশকে নির্বাচনের পথে নিয়ে যাবেন বলেই সবার প্রত্যাশা।

অদিতি করিম : লেখক ও নাট্যকার

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর
গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর

পূর্ব-পশ্চিম

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের
জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের

পূর্ব-পশ্চিম

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন
কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা