শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৭, বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

সোনালি যুগে খলিফা নির্বাচন পদ্ধতি

মুফতি উবায়দুল হক খান
অনলাইন ভার্সন
সোনালি যুগে খলিফা নির্বাচন পদ্ধতি

ইসলামের ইতিহাসে ‘সোনালি যুগ’ বলতে মূলত রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ইন্তেকালের পর চার খলিফার শাসনকালকে (খুলাফায়ে রাশেদা) বোঝানো হয়। প্রায় ৩০ বছরব্যাপী এই সময়কালকে ইসলামের স্বর্ণযুগ বলা হয়। কারণ এই সময়ে রাষ্ট্র পরিচালনায় ন্যায়, সত্য, সাম্য, শুরা, পারস্পরিক সহযোগিতা ও শরিয়াভিত্তিক ব্যবস্থা সর্বোচ্চ গুরুত্ব পেয়েছিল; বিশেষ করে খলিফা নির্বাচনের পদ্ধতি ছিল অনন্য ও শিক্ষণীয়। কোনো বংশানুক্রমিক রাজতন্ত্র, সামরিক অভ্যুত্থান বা একনায়কতন্ত্র ছিল না; বরং ছিল শুরা, পরামর্শ, উম্মাহর মতামত ও যোগ্যতার ভিত্তিতে খলিফা নির্বাচন। 

কোরআন ও হাদিসে নেতৃত্ব নির্বাচনের মূলনীতি
ইসলামে নেতৃত্ব (ইমামত বা খিলাফত) একটি আমানত। কোরআনে বলা হয়েছে—‘আল্লাহ তোমাদের নির্দেশ দেন, তোমরা আমানত তাদের কাছে পৌঁছে দাও, যারা এর হকদার।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ৫৮)

এ আয়াতের আলোকে নেতৃত্ব বা শাসনক্ষমতা এমন ব্যক্তির হাতে ন্যস্ত করতে হবে, যে প্রকৃত যোগ্য ও আমানতদার।

রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যখন দায়িত্ব অযোগ্য ব্যক্তির হাতে তুলে দেওয়া হবে, তখন কিয়ামতের প্রতীক্ষা করো।’ (বুখারি, হাদিস : ৬৪৯৬)

অতএব, নেতৃত্ব নির্বাচনের ক্ষেত্রে যোগ্যতা, তাকওয়া, জ্ঞান, ন্যায়বিচার ও দক্ষতা সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ।

 প্রথম খলিফা : আবু বকর (রা.)-এর নির্বাচন
রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ইন্তেকালের পর মুসলমানরা এক বিরাট শূন্যতার মধ্যে পড়ে যায়। তখন সাহাবারা সাকিফা বানু সাইদাহ এলাকায় সমবেত হন। আনসাররা প্রস্তাব দেন—একজন নেতা আনসার থেকে, একজন নেতা মুহাজির থেকে করা হোক।

এ সময় উমর (রা.) ও আবু উবাইদাহ (রা.) আবু বকর (রা.)-এর হাত ধরে বলেন, ‘আমাদের মধ্যে রাসুল (সা.) ইমাম বানিয়েছিলেন তাঁকেই। সুতরাং আমরা তাঁকে নেতা মানতে সবচেয়ে বেশি উপযুক্ত।’ আনসাররাও ঐকমত্যে রাজি হন। সবার সম্মতিতে আবু বকর (রা.) প্রথম খলিফা নির্বাচিত হন।

পদ্ধতির বৈশিষ্ট্য
এক. শুরা বা পারস্পরিক পরামর্শের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত।
দুই. মুহাজির ও আনসারদের সর্বসম্মতি।
তিন. যোগ্যতা ও রাসুল (সা.)-এর নৈকট্যের ভিত্তিতে নির্বাচন। 

দ্বিতীয় খলিফা : উমর ফারুক (রা.)-এর নির্বাচন
খলিফা আবু বকর (রা.) মৃত্যুশয্যায় উম্মাহর জন্য একজন উত্তরসূরি নির্ধারণ করার প্রয়োজন অনুভব করেন। তিনি উম্মাহর মতামত নিয়ে, শীর্ষ সাহাবিদের সঙ্গে পরামর্শ করে উমর (রা.)-কে মনোনীত করেন। তবে এটি ছিল নিছক মনোনয়ন, চাপিয়ে দেওয়া নয়। আবু বকর (রা.) বলেন, ‘আমি তোমাদের জন্য উমর ইবনুল খাত্তাবকে মনোনীত করছি। যদি তোমরা তাকে গ্রহণ করো, তবে সে-ই তোমাদের জন্য উত্তম।’ মুসলমানরা সর্বসম্মতভাবে উমর (রা.)-কে খলিফা হিসেবে গ্রহণ করে।

পদ্ধতির বৈশিষ্ট্য
এক. পূর্ববর্তী খলিফার মনোনয়ন।
দুই. শীর্ষ সাহাবিদের সঙ্গে পরামর্শ।
তিন. উম্মাহর সর্বসম্মতি ও বায়াত।

তৃতীয় খলিফা : উসমান গনি (রা.)-এর নির্বাচন
উমর (রা.) ইন্তেকালের আগে খলিফা নির্বাচনের জন্য ছয়জন বিশিষ্ট সাহাবির একটি ‘শুরা পরিষদ’ গঠন করেন। সদস্যরা ছিলেন—

এক. উসমান ইবনে আফফান (রা.)
দুই. আলী ইবনে আবি তালিব (রা.)
তিন. আবদুর রহমান ইবনে আওফ (রা.)
চার. সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস (রা.)
পাঁচ. জুবাইর ইবনে আওয়াম (রা.)
ছয়. তালহা ইবনে উবায়দুল্লাহ (রা.)।

এ কমিটি পরামর্শ করে সিদ্ধান্তে পৌঁছায়। আবদুর রহমান ইবনে আওফ (রা.) মুসলমানদের মতামত সংগ্রহ করেন। বেশির ভাগের মত ছিল—উসমান (রা.)। সুতরাং সর্বসম্মতিক্রমে তিনি তৃতীয় খলিফা নির্বাচিত হন।

পদ্ধতির বৈশিষ্ট্য
এক. নির্বাচনী পরিষদ (শুরা)।
দুই. মুসলমানদের মতামত গ্রহণ।
তিন. সংখ্যাগরিষ্ঠ মতের ভিত্তিতে খলিফা নির্বাচন।

চতুর্থ খলিফা : আলী (রা.)-এর নির্বাচন
উসমান (রা.)-এর শাহাদাতের পর মুসলমানরা গভীর সংকটে পড়ে। তখন মদিনার জনগণ ও সাহাবিরা আলী (রা.)-কে খলিফা হতে অনুরোধ করেন। তিনি প্রথমে অস্বীকৃতি জানান; কিন্তু উম্মাহর চাপ ও ঐকমত্যে অবশেষে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।

পদ্ধতির বৈশিষ্ট্য
এক. উম্মাহর স্বতঃস্ফূর্ত দাবি।
দুই. সাধারণ জনগণ ও সাহাবিদের সম্মিলিত বায়াত।
তিন. সংকটকালে ঐকমত্যের ভিত্তিতে নির্বাচন।

সোনালি যুগে খলিফা নির্বাচনের মূলনীতি
এক. শুরা ও পরামর্শ : প্রতিটি নির্বাচনে শীর্ষ সাহাবিদের পরামর্শ ও সাধারণ মুসলমানদের মতামত গুরুত্ব পেয়েছে।
দুই. যোগ্যতার ভিত্তি : বংশ বা সম্পদের ভিত্তিতে নয়; তাকওয়া, জ্ঞান, নেতৃত্বগুণ ছিল মূল শর্ত।
তিন. সর্বসম্মতি বা সংখ্যাগরিষ্ঠ মত : আবু বকর (রা.), উসমান (রা.) ও আলী (রা.)-এর ক্ষেত্রে দেখা যায়—সাধারণ মুসলিম জনতার সমর্থন অপরিহার্য ছিল।
চার. অমানতদারি ও দায়িত্ববোধ : নেতৃত্ব ছিল সেবা, শাসন নয়; দায়িত্ব, সুবিধা নয়।

সোনালি যুগের নির্বাচন পদ্ধতির শিক্ষণীয় দিক
এক. গণতান্ত্রিক চেতনা : যদিও আধুনিক অর্থে গণতন্ত্র ছিল না, তবে জনগণের মতামতের প্রতিফলন ছিল সুস্পষ্ট।
দুই. ক্ষমতার শান্তিপূর্ণ হস্তান্তর : সশস্ত্র বল প্রয়োগে নয়, বরং পরামর্শ ও ঐকমত্যে ক্ষমতা হস্তান্তর হয়েছে।
তিন. ন্যায়ভিত্তিক নেতৃত্ব : প্রত্যেক খলিফা ছিলেন ন্যায়পরায়ণ, আমানতদার ও যোগ্য নেতা।
চার. দলীয় বিভাজনহীনতা : শুরুতে মুসলিম সমাজ এক কাতারে থেকে নেতৃত্ব গ্রহণ করেছে, যদিও পরে রাজনৈতিক ভিন্নমত দেখা দেয়।
পাঁচ. জনস্বার্থ প্রাধান্য : প্রতিটি নির্বাচনেই মুসলিম উম্মাহর কল্যাণ ছিল মুখ্য বিবেচ্য।

ইসলামের শিক্ষা
সোনালি যুগের খলিফা নির্বাচন পদ্ধতি ছিল মানব ইতিহাসে এক অনন্য দৃষ্টান্ত। এখানে রাজতন্ত্র বা বংশানুক্রমিক শাসন ছিল না; ছিল না একনায়কতন্ত্র বা ক্ষমতার জবরদখল। বরং ছিল পরামর্শ, যোগ্যতার মর্যাদা, জনগণের মতামত এবং ন্যায়নিষ্ঠ নেতৃত্বের প্রতি আনুগত্য। ইসলামের মূল শিক্ষা হলো—নেতৃত্ব একটি আমানত, যা শুধু যোগ্য ব্যক্তির হাতে ন্যস্ত হতে হবে।

আজকের পৃথিবীতে রাজনৈতিক অস্থিরতা, স্বার্থান্বেষী নেতৃত্ব ও ক্ষমতার দ্বন্দ্ব দূর করতে চাইলে সোনালি যুগের খলিফা নির্বাচন পদ্ধতি থেকে শিক্ষা নেওয়া অপরিহার্য।

পরিশেষে বলা যায়, খলিফা নির্বাচন পদ্ধতির এই ইতিহাস শুধু মুসলমানদের জন্য নয়; বরং সমগ্র মানবজাতির জন্য একটি দিকনির্দেশনা, যা ন্যায়, সাম্য ও মানবকল্যাণের আদর্শ প্রতিষ্ঠায় সহায়ক।

লেখক : মুহতামিম, জহিরুল উলুম মহিলা মাদরাসা, গাজীপুর।

এই বিভাগের আরও খবর
যা নেওয়া হারাম তা দেওয়াও হারাম
যা নেওয়া হারাম তা দেওয়াও হারাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৯ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৯ নভেম্বর ২০২৫
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ
মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
সর্বশেষ খবর
এখনো বিদেশি বিনিয়োগের অনুকূল নয় বাংলাদেশ : ইতালির রাষ্ট্রদূত
এখনো বিদেশি বিনিয়োগের অনুকূল নয় বাংলাদেশ : ইতালির রাষ্ট্রদূত

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা, কিন্তু কেন?
এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা, কিন্তু কেন?

১৮ মিনিট আগে | পর্যটন

ফরিদাবাদে বিপুল বিস্ফোরক উদ্ধারের কয়েক ঘণ্টা পরই বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে দিল্লি
ফরিদাবাদে বিপুল বিস্ফোরক উদ্ধারের কয়েক ঘণ্টা পরই বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে দিল্লি

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বিস্ফোরণ, বিচ্ছিন্ন শরীর আর হাত পড়েছিল রাস্তায়
দিল্লিতে বিস্ফোরণ, বিচ্ছিন্ন শরীর আর হাত পড়েছিল রাস্তায়

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ সিরিজের আগে আয়ারল্যান্ড শিবিরে ধাক্কা
বাংলাদেশ সিরিজের আগে আয়ারল্যান্ড শিবিরে ধাক্কা

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি সরকার গঠন করলে কাজের জন্য ঢাকা-চট্টগ্রাম আসতে হবে না : আমীর খসরু
বিএনপি সরকার গঠন করলে কাজের জন্য ঢাকা-চট্টগ্রাম আসতে হবে না : আমীর খসরু

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে বিএনপি নেতা হুমায়ুন কবীরের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার
কুড়িগ্রামে বিএনপি নেতা হুমায়ুন কবীরের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ১৩
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ১৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ট্রলারসহ ২৪ জেলেকে উদ্ধার করল নৌবাহিনী
বঙ্গোপসাগরে ট্রলারসহ ২৪ জেলেকে উদ্ধার করল নৌবাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভয়াবহ বিস্ফোরণের পর দিল্লি উত্তর প্রদেশ ও মুম্বাইয়ে উচ্চ সতর্কতা জারি
ভয়াবহ বিস্ফোরণের পর দিল্লি উত্তর প্রদেশ ও মুম্বাইয়ে উচ্চ সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবককে কুপিয়ে টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ
যুবককে কুপিয়ে টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি
কলাপাড়ায় প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিএনপি'র সম্ভাব্য প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল দাবিতে বিক্ষোভ
দিনাজপুরে বিএনপি'র সম্ভাব্য প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সরকারি মেডিকেলে ভর্তিতে আসন কমল
সরকারি মেডিকেলে ভর্তিতে আসন কমল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এখনও প্রতিদিন গড়ে আট ফিলিস্তিনিকে হত্যা করছে ইসরায়েল
এখনও প্রতিদিন গড়ে আট ফিলিস্তিনিকে হত্যা করছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় অগ্নিকাণ্ডে ব্যবসায়ীর মৃত্যু, বাড়িসহ ২৫ দোকান পুড়ে ছাই
উখিয়ায় অগ্নিকাণ্ডে ব্যবসায়ীর মৃত্যু, বাড়িসহ ২৫ দোকান পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজবাড়ীতে কৃষক হত্যায় ১০ জনের যাবজ্জীবন
রাজবাড়ীতে কৃষক হত্যায় ১০ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ
সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় তথ্য অধিকার বিষয়ে ওরিয়েন্টেশন
গাইবান্ধায় তথ্য অধিকার বিষয়ে ওরিয়েন্টেশন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবির ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রারকে অপসারণে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম
রাবির ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রারকে অপসারণে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় পুন্ড্র বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক হিসাববিজ্ঞান দিবস উদযাপন
বগুড়ায় পুন্ড্র বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক হিসাববিজ্ঞান দিবস উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নকল ও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রির দায়ে তিনজনকে জরিমানা
নকল ও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রির দায়ে তিনজনকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি মানছে না ইসরায়েল, গাজায় ধ্বংসযজ্ঞ চলছে
যুদ্ধবিরতি মানছে না ইসরায়েল, গাজায় ধ্বংসযজ্ঞ চলছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪ বছর বয়সে না ফেরার দেশে তামিল অভিনেতা
৪৪ বছর বয়সে না ফেরার দেশে তামিল অভিনেতা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে ইসি : সানাউল্লাহ
প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে ইসি : সানাউল্লাহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু
খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব
নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত
জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি
হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?
ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন
ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন

পূর্ব-পশ্চিম

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

এলডিসি মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন
এলডিসি মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা
ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

গেলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন, অনশন ভাঙলেন তারেক
গেলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন, অনশন ভাঙলেন তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে