শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই, ২০২৫

নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়

ড. ইউসুফ খান
প্রিন্ট ভার্সন
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়

জীবন থেকে প্রতিদিন আমরা কিছু না কিছু শিখছি। জীবনের ভিতরটাতে কিন্তু এত সহজে প্রবেশ করা যায় না। খুব দুর্বোধ্য। চোখে দেখা যায় না, অনুভূতি দিয়ে বুঝতে হয়। অতিমানবীয় চশমা দিয়ে দেখতে হয়। আসলে স্রষ্টা মানুষকে এক অভূতপূর্ব বৈচিত্র্যের সমন্বয়ে তৈরি করেছেন। প্রতিটা মানুষ রঙে, বৈশিষ্ট্যে, আকারে-প্রকারে, ভাবে-অনুভবে একেবারেই আলাদা। এই বৈচিত্র্যই হচ্ছে পৃথিবীর সৌন্দর্য। পৃথিবীর সব মানুষের ভাষা, ধর্ম, পোশাক, কালচার যদি হুবুহু এক হতো তাহলে কিন্তু পৃথিবীটা নিরানন্দ ও একঘেয়েমিতে ভরে যেত। পৃথিবীর সব বাগানে যদি একই ফুল ফুটত, সব শিল্পী যদি গাইত একই মেজাজ বা একই ধরনের গান, সব আঁকিয়ে যদি আঁকত একই ছবি তাহলে কিন্তু গড়ে উঠত না কালজয়ী সব শিল্পকর্ম।

আবার প্রতিটা মানুষের জীবনে রয়েছে কতগুলো অধ্যায় বা পর্ব। সময় যত এগোতে থাকে একেকটা অধ্যায়ের সমাপ্তি ঘটে এবং নতুন অধ্যায় শুরু হয়। এ সমাপ্তি আর সূচনার সঙ্গে সঙ্গে জীবনে অনেক নতুন নতুন মানুষের আগমন ঘটে। বলা বাহুল্য এসব মানুষের বেশির ভাগই টেম্পোরারি। আজ যখন পেছন ফিরে তাকিয়ে জীবনের ভুলভ্রান্তিগুলো নিয়ে কাটাছেঁড়া করি বা স্মৃতির পাতাগুলো উল্টে দেখি তখন খুব অবাক লাগে। একসময় যাদের সান্নিধ্য চিরদিনের মনে হয়েছিল সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সেসব স্মৃতি ধূসর হয়ে গেছে। তবে টেম্পোরারি মানুষের ভিড়ে এমন কিছু মানুষ জীবনে চলে আসে যারা আজীবন থেকে যায়। যাদের সঙ্গে কাটানো মুহূর্তগুলো কখনো মলিন হয় না। তারা যেন একসময় মনের অজান্তেই পরিবারের অংশ হয়ে যায়। আসলে মানুষের জীবন খুব বিচিত্র। আর এই বিচিত্র জীবনে কত-শত বিচিত্র ঘটনাই না ঘটে। মানুষের জীবনই শুধু বৈচিত্র্যময় নয় প্রাণীদের জীবনও বৈচিত্র্যময়। মৌমাছি ফুল থেকে বিন্দু বিন্দু মধু আহরণ করে মৌচাক গড়ে তোলে। রাজা-রানী-প্রজা নিয়ে সাম্রাজ্য তৈরি করে। কিন্তু ফুল জীবন থেকে যা হারায় তা কী আর ফিরে পায়? সে হারানোর কষ্টটা ফুল যতটা বোঝে মৌমাছি কী তা বোঝে? আবার মৌমাছির বিন্দু বিন্দু ঘামে গড়া মৌচাকটা ভেঙে মানুষ মধু বের করে আনে। হাতে আগুন নেয়, একটা অসহিষ্ণু মন নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে ঘর ভাঙার আনন্দে। মৌমাছির বোবা কষ্টটা কী মানুষ কখনো বুঝতে পারে? কেউ হয়তো বলবে এটা ফুলের কষ্ট নয়, ফুলের ত্যাগ। মৌমাছিরও মৌচাক হারানোর কষ্ট নয়, মৌমাছির ত্যাগ। আসলে মানুষ ও প্রাণীর মধ্যে অনেক সময় প্রকৃতিগতভাবে সম্পর্কের একটা ভারসাম্য সৃষ্টি হয়, যা কেউ বুঝে উঠতে পারে না। অনেকটা অঙ্কের মতো, যা দিয়ে জীবনের সমীকরণ মেলানো যায় না।

এবার আসি পিপীলিকা সমাচারে। পিঁপড়ে একটি ক্ষুদ্র প্রাণী হলেও এদের বুদ্ধিবৃত্তি সম্পর্কে অনেকেই অনেক কিছু শুনে থাকবেন। বুদ্ধিমান মানুষের পরেই পিঁপড়েকে বুদ্ধিমান হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এরাও মানুষের মতো সামাজিক জীব। এদের রাষ্ট্র, দল, সামাজিকতা, খেতখামার, বাজারঘাট সবই মানুষের মতো রয়েছে। এমনকি মৃত পিঁপড়ের মানুষদের মতোই দাফন হয়। এদের সমাজকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়। রানীর দল, শ্রমিক দল এবং পুরুষ দল। এই ক্ষুদ্র প্রাণীর কাছ থেকে আমাদের অনেক কিছু শেখার আছে। পিঁপড়ে বহুবিদ গুণে গুণান্বিত। এদের দলবদ্ধতা, শৃঙ্খলাবোধ, ধৈর্য, সহনশীলতা, পরোপকারিতা, দূরদর্শিতা খুবই লক্ষণীয়, যা মানুষকেও হার মানায়। এরা এতটাই পরিশ্রমী যে নিজ দেহের ওজনের তুলনায় ২০ গুণ ভারী ওজন বহন করতে পারে। মানুষ আর পিপীলিকার মধ্যে একটি নিগূঢ় পার্থক্য হলো ওরা নিঃস্বার্থভাবে কাজ করে। আর মানুষেরা বড়ই স্বার্থপর। নিজের স্বার্থ ছাড়া কিছুই বোঝে না।

আজকাল মানুষ কেন জানি বেশি রকম আত্মকেন্দ্রিক হয়ে পড়েছে। স্বার্থপরতা তাকে পেয়ে বসেছে। বিনা প্রয়োজনে সে কিছুই করে না। সবকিছু করার পেছনে তার স্বার্থ থাকে। এমনকি উপকার করার পেছনেও গোপন স্বার্থ লুকিয়ে থাকে। কিছু মানুষ আছে যারা তাদের প্রয়োজনে খুব কাছের মানুষ হয়ে যায়, আবার প্রয়োজন ফুরিয়ে গেলে তাদের আর খুঁজে পাওয়া যায় না। আবার কিছু মানুষ আছে যারা প্রচণ্ড রকম কৌশলী। ছলে বলে কৌশলে নিজের স্বার্থটুকু আদায় করে নিতে সিদ্ধহস্ত। এদের বোঝা বড়ই মুশকিল। এরা সব সময় আত্মপ্রশংসায় মগ্ন থাকে। অর্থাৎ আমি ভালো, আমি জ্ঞানী, আমি কর্মঠ, আমি সততার মূর্ত প্রতীক। এরা হচ্ছে আমিত্ববাদী মানুষ। দিনমান নিজের শ্রেষ্ঠত্ব জাহির করতে ব্যস্ত। এরা কোনোভাবেই অন্যের প্রশংসা সহ্য করতে পারে না। এদের একটাই কাজ, তাহলো অন্যের পেছনে লেগে থাকা, দোষ ধরা ও সমালোচনা করা।

প্রাণীরা কিন্তু মানুষের মতো অতটা স্বার্থপর হয় না। মানুষের মধ্যেই স্বার্থপরতা তুলনামূলকভাবে বেশি দেখা যায়। অন্যদিকে সাধারণভাবে প্রাণীরা তাদের প্রজাতি বা দলের স্বার্থে কাজ করে। আবার এই প্রাণীদের মধ্যেও যে সংবেদনশীল শক্তি রয়েছে, তা কিন্তু কোনোভাবেই অস্বীকার করা যায় না। মানুষের মতো তাদের প্রকাশভঙ্গি না থাকলেও আঘাত পেলে সেই কষ্টটা তারাও অনুভব করে। এ ছাড়া মানুষের জীবন-জীবিকা এবং ভালো থাকার পেছনে প্রাণীদের রয়েছে অনেক অবদান। পরিবেশ সুরক্ষায় রাখছে বিশাল ভূমিকা। অর্থাৎ পৃথিবী রক্ষায় প্রাণিকুলের ভূমিকা অনস্বীকার্য। আর এজন্যই প্রাণিবান্ধব সমাজ গড়ে তোলা দরকার।  সাধারণত মানুষের সঙ্গে মানুষের বন্ধুত্ব হয়। আবার কখনো কখনো মানুষের সঙ্গে অন্যান্য প্রাণীর সখ্য তৈরি হয়। তবে প্রকৃতিতেও নানা রকম বন্ধনের কথা শোনা যায়। প্রাণিকুলের নিজেদের মধ্যেও সুসম্পর্ক হয়। এটি কেবল মানুষের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে না। অনেক প্রাণী একে অপরের সঙ্গে দীর্ঘস্থায়ী এবং পারস্পরিক সুসম্পর্ক তৈরি করে, যা বন্ধুত্বের সংজ্ঞার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ, যেমনটি মানুষের ক্ষেত্রে দেখা যায়। এই সম্পর্কগুলো সাধারণত জীবন ও জীবিকার প্রয়োজনে গড়ে ওঠে। আবার কিছু ক্ষেত্রে এটি কেবল পারস্পরিক সহানুভূতি এবং সঙ্গ উপভোগ করার জন্য হয়ে থাকে। প্রাণিজগতের বহু প্রজাতি নিজেদের প্রয়োজনে গড়ে তোলে সখ্য। অর্থাৎ বন্ধুত্ব ভিন্ন ভিন্ন প্রজাতির মধ্যেও হয়। খাবার সংগ্রহ, দীর্ঘ জীবনাচার ও নির্ভরতায় তাদের মধ্যে তৈরি হয় বন্ধুত্ব। বিভিন্ন গবেষণায় তার প্রমাণও মিলেছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে তাদের বন্ধুত্ব মানুষকেও হার মানায়। প্রাণিজগতে এমনি একটি বন্ধুত্বের গল্প আজ তুলে ধরছি।

একদিন এক পিঁপড়ের খুব পানির পিপাসা পেল। সে নদীর পাড়ে এলো পানি খেতে। তখন নদীতে ছিল প্রচণ্ড ঢেউ। যেই পানি খেতে গেছে ওমনি পিঁপড়ে পানিতে ভেসে গেল। ওই সময় গাছের ডালে বসা ছিল একটা ঘুঘু পাখি। সে সব দেখতে পেল। ভাবল, পিঁপড়েটাকে বাঁচাই। যেমন ভাবা তেমনি কাজ। সে একটা পাতা মুখে নিয়ে পিঁপড়েটার সামনে ফেলে দিল। পিঁপড়ে পাতাটা দেখতে পেল। সে সাঁতরে পাতার ওপরে উঠল। ঘুঘু পাতাটা ঠোঁটে তুলে নিয়ে ডাঙায় এনে রাখল। পিঁপড়েটা প্রাণে বেঁচে গেল। এ কৃতজ্ঞতা থেকেই ঘুঘু তার বন্ধু হয়ে গেল।

অনেক দিন পরের কথা। এক শিকারি এলো নদীর পাড়ে। তার হাতে ছিল তির-ধনুক। গাছের ডালে বসে ছিল ঘুঘুটি। শিকারি তার দিকে তির তাক করল। পিঁপড়েটি কাছেই ছিল। সে বুঝতে পারল ঘুঘুর খুব বিপদ। শিকারি তির ছুড়তে যাচ্ছিল। অমনি পিঁপড়ে দিল তার পায়ে কামড়। শিকারির হাত গেল কেঁপে। তির চলে গেল আরেক দিকে। ঘুঘু ফুরুত করে উড়ে গেল। প্রাণে বেঁচে গেল সে। জয় হলো মানবতার।

পশুর মধ্যে যদি মানবিক গুণাবলি প্রবেশ করে, তাহলেও সে পশুই থেকে যায়। কিন্তু পাশবিক চরিত্রগুলো যদি মানুষের মধ্যে ঢুকে যায়। তাহলে সে পশু বা তার চেয়ে অধম হয়ে যায়। পশু কখনোই তার নিজস্ব জ্ঞাতিগোষ্ঠীকে আক্রমণ করে না। কিন্তু পশুরূপী মানুষ নির্বিচারে মানুষ হত্যা করে। তাই তো বলা হয়, মানবতা ও নৈতিকতাহীন মানুষ চেহারায় মানুষ হলেও প্রকৃত মানুষ নয়। অর্থাৎ মানবতাহীন মানুষ পশুসমতুল্য।

বর্তমান সমাজে দিনদিন নৈতিক অবক্ষয় ও মূল্যবোধের অভাব এক গভীর সংকটের সৃষ্টি করছে। প্রতিনিয়ত আমরা বিভিন্ন মাধ্যম ও অভিজ্ঞতার আলোকে এর প্রত্যক্ষ প্রমাণ পাচ্ছি। পিতা-মাতা, শিক্ষক-শিক্ষিকা, অভিভাবক, বুদ্ধিজীবী, সাংবাদিক, রাজনীতিবিদসহ সমাজের প্রতিটি স্তরের মানুষের মধ্যে এই অবক্ষয় লক্ষ করা যাচ্ছে। ফলে নতুন প্রজন্মের সামনে এক ভয়ানক নৈতিক সংকট দেখা দিচ্ছে, যা সবার জন্যই উদ্বেগের কারণ। যেমন পরিবার হলো একটি শিশুর প্রথম শিক্ষালয়। কিন্তু যখন একটি শিশু দেখে তার পিতা-মাতা আর্থিক অনিয়ম বা অনৈতিক কোনো কাজের সঙ্গে জড়িত হচ্ছে তখন তার মনে একধরনের বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়। কারণ পিতা-মাতার কর্মকাণ্ডই তাদের মূল আদর্শ। যদি সেই আদর্শে ভেজাল থাকে, তবে সন্তানও সেই ভুল পথে পা বাড়াবে। একজন অসৎ এবং দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি অন্যের মঙ্গলের চেয়ে নিজের স্বার্থ এবং আকাঙ্খাকে প্রাধান্য দিয়ে থাকে। দুর্নীতির মাধ্যমে হয়তো সে বিশাল সম্পদ অর্জন করতেই পারে, কিন্তু এটি প্রতারণা, কারসাজি এবং শোষণের ভিত্তির ওপর নির্মিত।

প্রাণিজগতের মধ্যে মানুষই একমাত্র প্রাণী যাদের রাষ্ট্র, নেতা, ক্ষমতা, ধর্ম, জ্ঞানবিজ্ঞান, প্রযুক্তি সবকিছু আছে। এসব কিছুর যোগফল নিয়ে মানবকুল পৃথিবীটাকে শাসন করছে এবং নিজেকে শ্রেষ্ঠ প্রাণী হিসেবে ঘোষণা করছে। কিন্ত আমরা কী সেই অবস্থান ধরে রাখতে পারছি? আমাদের নৈতিকতাবোধের এতটা অধঃপতন কেন হচ্ছে? কেনই-বা মূল্যবোধের এই অবক্ষয়? আমার কিন্তু আদিম যুগের আদিম সমাজে ফিরে গিয়ে দেখতে ইচ্ছে করে, নিজেদের জীবিকা নির্বাহের জন্য তাদের যে আদিমতা সেটি বর্তমান আদিমতার চেয়ে কম না বেশি ছিল। আরও জানতে ইচ্ছে করে, জীবসত্তা থেকে মানবসত্তায় আমাদের উত্তরণ কবে ঘটবে?

লেখক : গবেষক ও প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামে ভোট ও ভোটারের অবস্থান
ইসলামে ভোট ও ভোটারের অবস্থান
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
অশুভ শক্তি দৃশ্যমান
অশুভ শক্তি দৃশ্যমান
ভয়-আতঙ্কের রাজ্যে ভৌতিক কাহিনি
ভয়-আতঙ্কের রাজ্যে ভৌতিক কাহিনি
মুখঢাকা মুখোশের এই দুনিয়ায়
মুখঢাকা মুখোশের এই দুনিয়ায়
ট্রেনে ছিনতাই
ট্রেনে ছিনতাই
মাদক আগ্রাসন
মাদক আগ্রাসন
আইইপি : শিক্ষাসহায়ক আধুনিক প্রযুক্তি
আইইপি : শিক্ষাসহায়ক আধুনিক প্রযুক্তি
স্বপ্নে প্রিয় নবী (সা.)
স্বপ্নে প্রিয় নবী (সা.)
রকমারি ফলফসলের বাংলাদেশ
রকমারি ফলফসলের বাংলাদেশ
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
গাজায় বর্বরতা
গাজায় বর্বরতা
সর্বশেষ খবর
ঈদগাঁও-ঈদগড় সড়কে ফের ডাকাতি, ২ জন অপহৃত
ঈদগাঁও-ঈদগড় সড়কে ফের ডাকাতি, ২ জন অপহৃত

৩৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন প্রস্তাব আহ্বান
স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন প্রস্তাব আহ্বান

৫৬ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ক্যালগেরির বাংলা অনসম্বল-এর ত্রিমাত্রিক পরিবেশনা
ক্যালগেরির বাংলা অনসম্বল-এর ত্রিমাত্রিক পরিবেশনা

৬ মিনিট আগে | পরবাস

খাগড়াছড়িতে সড়কে ধানের চারা রোপণ করে প্রতিবাদ
খাগড়াছড়িতে সড়কে ধানের চারা রোপণ করে প্রতিবাদ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে প্রতারক চক্রের ৪ সদস্য আটক
লক্ষ্মীপুরে প্রতারক চক্রের ৪ সদস্য আটক

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির উদার দৃষ্টিভঙ্গি স্থিতিশীল বাংলাদেশ অর্জনে সহায়ক : মঈন খান
বিএনপির উদার দৃষ্টিভঙ্গি স্থিতিশীল বাংলাদেশ অর্জনে সহায়ক : মঈন খান

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় নিখোঁজের তিন দিন পর যুবকের লাশ উদ্ধার
ভাঙ্গায় নিখোঁজের তিন দিন পর যুবকের লাশ উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চন্দনী ইউনিয়ন পরিষদে চেয়ারম্যান-সচিবহীনতায় সাধারণ মানুষ ভোগান্তিতে
চন্দনী ইউনিয়ন পরিষদে চেয়ারম্যান-সচিবহীনতায় সাধারণ মানুষ ভোগান্তিতে

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবারের পূজায় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধন আরও বেশি উন্নত হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
এবারের পূজায় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধন আরও বেশি উন্নত হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বক্স অফিসে জমজমাট দুই জলির লড়াই
বক্স অফিসে জমজমাট দুই জলির লড়াই

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাঙ্গায় সহিংসতায় আরও এক মামলার প্রধান আসামি নিক্সন চৌধুরী
ভাঙ্গায় সহিংসতায় আরও এক মামলার প্রধান আসামি নিক্সন চৌধুরী

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্রিমিয়ায় ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় নিহত ৩, আহত ১৬
ক্রিমিয়ায় ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় নিহত ৩, আহত ১৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ৩ ঘণ্টায় ৭১ মিলিমিটার বৃষ্টি
রাজধানীতে ৩ ঘণ্টায় ৭১ মিলিমিটার বৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টাইফুন রাগাসায় ৩৬ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে হংকং বিমানবন্দর
টাইফুন রাগাসায় ৩৬ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে হংকং বিমানবন্দর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতির বিরুদ্ধে বিক্ষোভে উত্তাল ফিলিপাইন
দুর্নীতির বিরুদ্ধে বিক্ষোভে উত্তাল ফিলিপাইন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারিবারিক কলহের জেরে যাত্রাবাড়ীতে গৃহিণীর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে যাত্রাবাড়ীতে গৃহিণীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একদিনে তিন হাজার দুর্গাপূজার উদ্বোধন করে রেকর্ড করলেন মমতা
একদিনে তিন হাজার দুর্গাপূজার উদ্বোধন করে রেকর্ড করলেন মমতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই-অগাস্টে রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধি ২১ শতাংশ
জুলাই-অগাস্টে রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধি ২১ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠন যুবলীগের নেতা গ্রেফতার
নিষিদ্ধ সংগঠন যুবলীগের নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বসেরা গবেষক তালিকায় শাবিপ্রবির ৭ শিক্ষক
বিশ্বসেরা গবেষক তালিকায় শাবিপ্রবির ৭ শিক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমিরাতের স্কুলে যে কারণে নিষিদ্ধ অনলাইন ডেলিভারির খাবার
আমিরাতের স্কুলে যে কারণে নিষিদ্ধ অনলাইন ডেলিভারির খাবার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৬৫১ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৬৫১ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ বিশ্ব গন্ডার দিবস
আজ বিশ্ব গন্ডার দিবস

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফিলিস্তিনকে চার দেশের স্বীকৃতিকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ
ফিলিস্তিনকে চার দেশের স্বীকৃতিকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বৃষ্টির পানিতে বিদ্যুতায়িত হয়ে যুবকের মৃত্যু
রাজধানীতে বৃষ্টির পানিতে বিদ্যুতায়িত হয়ে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন নুরুল হক নুর
উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন নুরুল হক নুর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক ইস্যুতে ছাড় না দিলে আলোচনায় বসবে না কিম
যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক ইস্যুতে ছাড় না দিলে আলোচনায় বসবে না কিম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলভারেজের পেনাল্টি মিস, পয়েন্ট খোয়ালো অ্যাতলেতিকো
আলভারেজের পেনাল্টি মিস, পয়েন্ট খোয়ালো অ্যাতলেতিকো

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের প্রেক্ষাগৃহে জাপানের ‘ডেমন স্লেয়ার’
দেশের প্রেক্ষাগৃহে জাপানের ‘ডেমন স্লেয়ার’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
টাইগারদের ফাইনাল যাত্রা: শ্রীলঙ্কা বধের পর সামনে যে সমীকরণ
টাইগারদের ফাইনাল যাত্রা: শ্রীলঙ্কা বধের পর সামনে যে সমীকরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বীকৃতির হিড়িক কিন্তু ফিলিস্তিনের ভূখণ্ড কোথায়, নেতৃত্ব দেবে কে?
স্বীকৃতির হিড়িক কিন্তু ফিলিস্তিনের ভূখণ্ড কোথায়, নেতৃত্ব দেবে কে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলো যুক্তরাজ্য-কানাডা-অস্ট্রেলিয়া, ক্ষুব্ধ ইসরায়েল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলো যুক্তরাজ্য-কানাডা-অস্ট্রেলিয়া, ক্ষুব্ধ ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ কেনো বাগরাম দখল করতে চান ট্রাম্প, রহস্য ফাঁস
হঠাৎ কেনো বাগরাম দখল করতে চান ট্রাম্প, রহস্য ফাঁস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ দেশের ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতির প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন নেতানিয়াহু
৪ দেশের ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতির প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন নেতানিয়াহু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়া ফেলেছে আইফোন ১৭, উৎপাদন বাড়াচ্ছে অ্যাপল
সাড়া ফেলেছে আইফোন ১৭, উৎপাদন বাড়াচ্ছে অ্যাপল

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিসিবি সভাপতি ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন, অভিযোগ তামিমের
বিসিবি সভাপতি ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন, অভিযোগ তামিমের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাড়ি থেকে ময়লার ভাগাড়ে ফেলা হলো ৫ বস্তা এনআইডি কার্ড!
গাড়ি থেকে ময়লার ভাগাড়ে ফেলা হলো ৫ বস্তা এনআইডি কার্ড!

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সেপ্টেম্বর থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মাঠে থাকবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
২৪ সেপ্টেম্বর থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মাঠে থাকবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির উদ্দেশে ভাষণে ভারতীয়দের বিদেশি পণ্য বর্জনের আহ্বান মোদির
জাতির উদ্দেশে ভাষণে ভারতীয়দের বিদেশি পণ্য বর্জনের আহ্বান মোদির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ৪-০ গোলে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে ৪-০ গোলে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ইতিহাস, পাকিস্তানের লজ্জা!
ভারতের ইতিহাস, পাকিস্তানের লজ্জা!

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরানো হলো জনপ্রশাসনের সিনিয়র সচিব মোখলেস উর রহমানকে
সরানো হলো জনপ্রশাসনের সিনিয়র সচিব মোখলেস উর রহমানকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার নোবেল পাওয়া উচিত,৭টা যুদ্ধ থামিয়েছি: ট্রাম্প
আমার নোবেল পাওয়া উচিত,৭টা যুদ্ধ থামিয়েছি: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
ফের গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিশোধের বদলে সুপার ফোরেও ভারতের কাছে ধরাশায়ী পাকিস্তান
প্রতিশোধের বদলে সুপার ফোরেও ভারতের কাছে ধরাশায়ী পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন নুরুল হক নুর
উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন নুরুল হক নুর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাষ্ট্রদূত হলেন দুই সেনা কর্মকর্তা
রাষ্ট্রদূত হলেন দুই সেনা কর্মকর্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য সুখবর, ১০ ও ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর স্কেল
প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য সুখবর, ১০ ও ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর স্কেল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলের সময় বৃদ্ধি পাচ্ছে, কমানো হচ্ছে বিরতিকাল
মেট্রোরেল চলাচলের সময় বৃদ্ধি পাচ্ছে, কমানো হচ্ছে বিরতিকাল

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিআর নাকি বিদ্যমান পদ্ধতিতে ভোট, সিদ্ধান্ত নেবে দলগুলোই : প্রেস সচিব
পিআর নাকি বিদ্যমান পদ্ধতিতে ভোট, সিদ্ধান্ত নেবে দলগুলোই : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে নতুন জেলা প্রশাসক
চট্টগ্রামে নতুন জেলা প্রশাসক

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েল-আমেরিকাকে ‘মারাত্মক’ জবাব দেবে ইরান: আইআরজিসি
ইসরায়েল-আমেরিকাকে ‘মারাত্মক’ জবাব দেবে ইরান: আইআরজিসি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় মুষলধারে বৃষ্টি-বজ্রপাত, জলাবদ্ধতা
ঢাকায় মুষলধারে বৃষ্টি-বজ্রপাত, জলাবদ্ধতা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে লুট হয়েছে ১৫ ব্যাংক
দেশে লুট হয়েছে ১৫ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমেছে ৪১%
সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমেছে ৪১%

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় চার মার্কিন নাগরিকসহ নিহত ৫
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় চার মার্কিন নাগরিকসহ নিহত ৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৯ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৯ কর্মকর্তাকে বদলি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান দ্বৈরথ আর নেই: সূর্যকুমার
ভারত-পাকিস্তান দ্বৈরথ আর নেই: সূর্যকুমার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক হচ্ছে এনসিপি গণঅধিকার?
এক হচ্ছে এনসিপি গণঅধিকার?

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়-আতঙ্কের রাজ্যে ভৌতিক কাহিনি
ভয়-আতঙ্কের রাজ্যে ভৌতিক কাহিনি

সম্পাদকীয়

তিস্তায় চীনা অর্থায়ন এখনো অনিশ্চিত
তিস্তায় চীনা অর্থায়ন এখনো অনিশ্চিত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভালো কাজের বিনিময়ে মিলছে ৪ হাজার মানুষের খাবার
ভালো কাজের বিনিময়ে মিলছে ৪ হাজার মানুষের খাবার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি সংলাপ আগামী সপ্তাহে
নির্বাচনি সংলাপ আগামী সপ্তাহে

প্রথম পৃষ্ঠা

এস আলম একাই পুরো ব্যাংক খাত ধ্বংসের জন্য দায়ী
এস আলম একাই পুরো ব্যাংক খাত ধ্বংসের জন্য দায়ী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটব্যাংকের কারণে এক ঝাঁক প্রার্থী বিএনপির
ভোটব্যাংকের কারণে এক ঝাঁক প্রার্থী বিএনপির

নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দর নিরাপত্তা হুমকিতে
শাহজালাল বিমানবন্দর নিরাপত্তা হুমকিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন চান বিএনপির ৯ নেতা একক প্রার্থী অন্য দলের
মনোনয়ন চান বিএনপির ৯ নেতা একক প্রার্থী অন্য দলের

নগর জীবন

পেস্টিসাইডের বিষে নীল হচ্ছে দেশ
পেস্টিসাইডের বিষে নীল হচ্ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বড় পরিবর্তন
প্রশাসনে বড় পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

আপনি রিয়েল হিরো
আপনি রিয়েল হিরো

শোবিজ

গঠনতন্ত্র লঙ্ঘনের অভিযোগ তামিমের
গঠনতন্ত্র লঙ্ঘনের অভিযোগ তামিমের

মাঠে ময়দানে

আমির হামজার বক্তব্যের প্রতিবাদ জাবি প্রশাসনের
আমির হামজার বক্তব্যের প্রতিবাদ জাবি প্রশাসনের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের অপেক্ষায় বিনিয়োগকারীরা
নির্বাচনের অপেক্ষায় বিনিয়োগকারীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

জমে উঠেছে এশিয়া কাপ
জমে উঠেছে এশিয়া কাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয় বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রম লজ্জার
রাষ্ট্রীয় বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রম লজ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ গ্রুপসেরা
বাংলাদেশ গ্রুপসেরা

মাঠে ময়দানে

ট্রাউজারে শুল্ক দ্বিগুণ
ট্রাউজারে শুল্ক দ্বিগুণ

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্ণিমার কেন ভয়
পূর্ণিমার কেন ভয়

শোবিজ

নাটকের জনপ্রিয় যত সংলাপ
নাটকের জনপ্রিয় যত সংলাপ

শোবিজ

লাশের সাগরে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি
লাশের সাগরে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্চশিক্ষা ও গবেষণায় এগিয়ে
উচ্চশিক্ষা ও গবেষণায় এগিয়ে

প্রাণের ক্যাম্পাস

সাকিবকে ছাড়িয়ে লিটন
সাকিবকে ছাড়িয়ে লিটন

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে চোখ টাইগারদের
ফাইনালে চোখ টাইগারদের

মাঠে ময়দানে

নিশোর স্বপ্নভঙ্গ
নিশোর স্বপ্নভঙ্গ

শোবিজ

পূর্ণাঙ্গ আবাসিক সুবিধার বিশ্ববিদ্যালয়
পূর্ণাঙ্গ আবাসিক সুবিধার বিশ্ববিদ্যালয়

প্রাণের ক্যাম্পাস

রিজার্ভ থেকে চুরি হওয়া ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত
রিজার্ভ থেকে চুরি হওয়া ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজবাড়ীর লাল ভবনে স্মৃতির ক্যাম্পাস
রাজবাড়ীর লাল ভবনে স্মৃতির ক্যাম্পাস

প্রাণের ক্যাম্পাস