শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই, ২০২৫

নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়

ড. ইউসুফ খান
প্রিন্ট ভার্সন
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়

জীবন থেকে প্রতিদিন আমরা কিছু না কিছু শিখছি। জীবনের ভিতরটাতে কিন্তু এত সহজে প্রবেশ করা যায় না। খুব দুর্বোধ্য। চোখে দেখা যায় না, অনুভূতি দিয়ে বুঝতে হয়। অতিমানবীয় চশমা দিয়ে দেখতে হয়। আসলে স্রষ্টা মানুষকে এক অভূতপূর্ব বৈচিত্র্যের সমন্বয়ে তৈরি করেছেন। প্রতিটা মানুষ রঙে, বৈশিষ্ট্যে, আকারে-প্রকারে, ভাবে-অনুভবে একেবারেই আলাদা। এই বৈচিত্র্যই হচ্ছে পৃথিবীর সৌন্দর্য। পৃথিবীর সব মানুষের ভাষা, ধর্ম, পোশাক, কালচার যদি হুবুহু এক হতো তাহলে কিন্তু পৃথিবীটা নিরানন্দ ও একঘেয়েমিতে ভরে যেত। পৃথিবীর সব বাগানে যদি একই ফুল ফুটত, সব শিল্পী যদি গাইত একই মেজাজ বা একই ধরনের গান, সব আঁকিয়ে যদি আঁকত একই ছবি তাহলে কিন্তু গড়ে উঠত না কালজয়ী সব শিল্পকর্ম।

আবার প্রতিটা মানুষের জীবনে রয়েছে কতগুলো অধ্যায় বা পর্ব। সময় যত এগোতে থাকে একেকটা অধ্যায়ের সমাপ্তি ঘটে এবং নতুন অধ্যায় শুরু হয়। এ সমাপ্তি আর সূচনার সঙ্গে সঙ্গে জীবনে অনেক নতুন নতুন মানুষের আগমন ঘটে। বলা বাহুল্য এসব মানুষের বেশির ভাগই টেম্পোরারি। আজ যখন পেছন ফিরে তাকিয়ে জীবনের ভুলভ্রান্তিগুলো নিয়ে কাটাছেঁড়া করি বা স্মৃতির পাতাগুলো উল্টে দেখি তখন খুব অবাক লাগে। একসময় যাদের সান্নিধ্য চিরদিনের মনে হয়েছিল সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সেসব স্মৃতি ধূসর হয়ে গেছে। তবে টেম্পোরারি মানুষের ভিড়ে এমন কিছু মানুষ জীবনে চলে আসে যারা আজীবন থেকে যায়। যাদের সঙ্গে কাটানো মুহূর্তগুলো কখনো মলিন হয় না। তারা যেন একসময় মনের অজান্তেই পরিবারের অংশ হয়ে যায়। আসলে মানুষের জীবন খুব বিচিত্র। আর এই বিচিত্র জীবনে কত-শত বিচিত্র ঘটনাই না ঘটে। মানুষের জীবনই শুধু বৈচিত্র্যময় নয় প্রাণীদের জীবনও বৈচিত্র্যময়। মৌমাছি ফুল থেকে বিন্দু বিন্দু মধু আহরণ করে মৌচাক গড়ে তোলে। রাজা-রানী-প্রজা নিয়ে সাম্রাজ্য তৈরি করে। কিন্তু ফুল জীবন থেকে যা হারায় তা কী আর ফিরে পায়? সে হারানোর কষ্টটা ফুল যতটা বোঝে মৌমাছি কী তা বোঝে? আবার মৌমাছির বিন্দু বিন্দু ঘামে গড়া মৌচাকটা ভেঙে মানুষ মধু বের করে আনে। হাতে আগুন নেয়, একটা অসহিষ্ণু মন নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে ঘর ভাঙার আনন্দে। মৌমাছির বোবা কষ্টটা কী মানুষ কখনো বুঝতে পারে? কেউ হয়তো বলবে এটা ফুলের কষ্ট নয়, ফুলের ত্যাগ। মৌমাছিরও মৌচাক হারানোর কষ্ট নয়, মৌমাছির ত্যাগ। আসলে মানুষ ও প্রাণীর মধ্যে অনেক সময় প্রকৃতিগতভাবে সম্পর্কের একটা ভারসাম্য সৃষ্টি হয়, যা কেউ বুঝে উঠতে পারে না। অনেকটা অঙ্কের মতো, যা দিয়ে জীবনের সমীকরণ মেলানো যায় না।

এবার আসি পিপীলিকা সমাচারে। পিঁপড়ে একটি ক্ষুদ্র প্রাণী হলেও এদের বুদ্ধিবৃত্তি সম্পর্কে অনেকেই অনেক কিছু শুনে থাকবেন। বুদ্ধিমান মানুষের পরেই পিঁপড়েকে বুদ্ধিমান হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এরাও মানুষের মতো সামাজিক জীব। এদের রাষ্ট্র, দল, সামাজিকতা, খেতখামার, বাজারঘাট সবই মানুষের মতো রয়েছে। এমনকি মৃত পিঁপড়ের মানুষদের মতোই দাফন হয়। এদের সমাজকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়। রানীর দল, শ্রমিক দল এবং পুরুষ দল। এই ক্ষুদ্র প্রাণীর কাছ থেকে আমাদের অনেক কিছু শেখার আছে। পিঁপড়ে বহুবিদ গুণে গুণান্বিত। এদের দলবদ্ধতা, শৃঙ্খলাবোধ, ধৈর্য, সহনশীলতা, পরোপকারিতা, দূরদর্শিতা খুবই লক্ষণীয়, যা মানুষকেও হার মানায়। এরা এতটাই পরিশ্রমী যে নিজ দেহের ওজনের তুলনায় ২০ গুণ ভারী ওজন বহন করতে পারে। মানুষ আর পিপীলিকার মধ্যে একটি নিগূঢ় পার্থক্য হলো ওরা নিঃস্বার্থভাবে কাজ করে। আর মানুষেরা বড়ই স্বার্থপর। নিজের স্বার্থ ছাড়া কিছুই বোঝে না।

আজকাল মানুষ কেন জানি বেশি রকম আত্মকেন্দ্রিক হয়ে পড়েছে। স্বার্থপরতা তাকে পেয়ে বসেছে। বিনা প্রয়োজনে সে কিছুই করে না। সবকিছু করার পেছনে তার স্বার্থ থাকে। এমনকি উপকার করার পেছনেও গোপন স্বার্থ লুকিয়ে থাকে। কিছু মানুষ আছে যারা তাদের প্রয়োজনে খুব কাছের মানুষ হয়ে যায়, আবার প্রয়োজন ফুরিয়ে গেলে তাদের আর খুঁজে পাওয়া যায় না। আবার কিছু মানুষ আছে যারা প্রচণ্ড রকম কৌশলী। ছলে বলে কৌশলে নিজের স্বার্থটুকু আদায় করে নিতে সিদ্ধহস্ত। এদের বোঝা বড়ই মুশকিল। এরা সব সময় আত্মপ্রশংসায় মগ্ন থাকে। অর্থাৎ আমি ভালো, আমি জ্ঞানী, আমি কর্মঠ, আমি সততার মূর্ত প্রতীক। এরা হচ্ছে আমিত্ববাদী মানুষ। দিনমান নিজের শ্রেষ্ঠত্ব জাহির করতে ব্যস্ত। এরা কোনোভাবেই অন্যের প্রশংসা সহ্য করতে পারে না। এদের একটাই কাজ, তাহলো অন্যের পেছনে লেগে থাকা, দোষ ধরা ও সমালোচনা করা।

প্রাণীরা কিন্তু মানুষের মতো অতটা স্বার্থপর হয় না। মানুষের মধ্যেই স্বার্থপরতা তুলনামূলকভাবে বেশি দেখা যায়। অন্যদিকে সাধারণভাবে প্রাণীরা তাদের প্রজাতি বা দলের স্বার্থে কাজ করে। আবার এই প্রাণীদের মধ্যেও যে সংবেদনশীল শক্তি রয়েছে, তা কিন্তু কোনোভাবেই অস্বীকার করা যায় না। মানুষের মতো তাদের প্রকাশভঙ্গি না থাকলেও আঘাত পেলে সেই কষ্টটা তারাও অনুভব করে। এ ছাড়া মানুষের জীবন-জীবিকা এবং ভালো থাকার পেছনে প্রাণীদের রয়েছে অনেক অবদান। পরিবেশ সুরক্ষায় রাখছে বিশাল ভূমিকা। অর্থাৎ পৃথিবী রক্ষায় প্রাণিকুলের ভূমিকা অনস্বীকার্য। আর এজন্যই প্রাণিবান্ধব সমাজ গড়ে তোলা দরকার।  সাধারণত মানুষের সঙ্গে মানুষের বন্ধুত্ব হয়। আবার কখনো কখনো মানুষের সঙ্গে অন্যান্য প্রাণীর সখ্য তৈরি হয়। তবে প্রকৃতিতেও নানা রকম বন্ধনের কথা শোনা যায়। প্রাণিকুলের নিজেদের মধ্যেও সুসম্পর্ক হয়। এটি কেবল মানুষের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে না। অনেক প্রাণী একে অপরের সঙ্গে দীর্ঘস্থায়ী এবং পারস্পরিক সুসম্পর্ক তৈরি করে, যা বন্ধুত্বের সংজ্ঞার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ, যেমনটি মানুষের ক্ষেত্রে দেখা যায়। এই সম্পর্কগুলো সাধারণত জীবন ও জীবিকার প্রয়োজনে গড়ে ওঠে। আবার কিছু ক্ষেত্রে এটি কেবল পারস্পরিক সহানুভূতি এবং সঙ্গ উপভোগ করার জন্য হয়ে থাকে। প্রাণিজগতের বহু প্রজাতি নিজেদের প্রয়োজনে গড়ে তোলে সখ্য। অর্থাৎ বন্ধুত্ব ভিন্ন ভিন্ন প্রজাতির মধ্যেও হয়। খাবার সংগ্রহ, দীর্ঘ জীবনাচার ও নির্ভরতায় তাদের মধ্যে তৈরি হয় বন্ধুত্ব। বিভিন্ন গবেষণায় তার প্রমাণও মিলেছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে তাদের বন্ধুত্ব মানুষকেও হার মানায়। প্রাণিজগতে এমনি একটি বন্ধুত্বের গল্প আজ তুলে ধরছি।

একদিন এক পিঁপড়ের খুব পানির পিপাসা পেল। সে নদীর পাড়ে এলো পানি খেতে। তখন নদীতে ছিল প্রচণ্ড ঢেউ। যেই পানি খেতে গেছে ওমনি পিঁপড়ে পানিতে ভেসে গেল। ওই সময় গাছের ডালে বসা ছিল একটা ঘুঘু পাখি। সে সব দেখতে পেল। ভাবল, পিঁপড়েটাকে বাঁচাই। যেমন ভাবা তেমনি কাজ। সে একটা পাতা মুখে নিয়ে পিঁপড়েটার সামনে ফেলে দিল। পিঁপড়ে পাতাটা দেখতে পেল। সে সাঁতরে পাতার ওপরে উঠল। ঘুঘু পাতাটা ঠোঁটে তুলে নিয়ে ডাঙায় এনে রাখল। পিঁপড়েটা প্রাণে বেঁচে গেল। এ কৃতজ্ঞতা থেকেই ঘুঘু তার বন্ধু হয়ে গেল।

অনেক দিন পরের কথা। এক শিকারি এলো নদীর পাড়ে। তার হাতে ছিল তির-ধনুক। গাছের ডালে বসে ছিল ঘুঘুটি। শিকারি তার দিকে তির তাক করল। পিঁপড়েটি কাছেই ছিল। সে বুঝতে পারল ঘুঘুর খুব বিপদ। শিকারি তির ছুড়তে যাচ্ছিল। অমনি পিঁপড়ে দিল তার পায়ে কামড়। শিকারির হাত গেল কেঁপে। তির চলে গেল আরেক দিকে। ঘুঘু ফুরুত করে উড়ে গেল। প্রাণে বেঁচে গেল সে। জয় হলো মানবতার।

পশুর মধ্যে যদি মানবিক গুণাবলি প্রবেশ করে, তাহলেও সে পশুই থেকে যায়। কিন্তু পাশবিক চরিত্রগুলো যদি মানুষের মধ্যে ঢুকে যায়। তাহলে সে পশু বা তার চেয়ে অধম হয়ে যায়। পশু কখনোই তার নিজস্ব জ্ঞাতিগোষ্ঠীকে আক্রমণ করে না। কিন্তু পশুরূপী মানুষ নির্বিচারে মানুষ হত্যা করে। তাই তো বলা হয়, মানবতা ও নৈতিকতাহীন মানুষ চেহারায় মানুষ হলেও প্রকৃত মানুষ নয়। অর্থাৎ মানবতাহীন মানুষ পশুসমতুল্য।

বর্তমান সমাজে দিনদিন নৈতিক অবক্ষয় ও মূল্যবোধের অভাব এক গভীর সংকটের সৃষ্টি করছে। প্রতিনিয়ত আমরা বিভিন্ন মাধ্যম ও অভিজ্ঞতার আলোকে এর প্রত্যক্ষ প্রমাণ পাচ্ছি। পিতা-মাতা, শিক্ষক-শিক্ষিকা, অভিভাবক, বুদ্ধিজীবী, সাংবাদিক, রাজনীতিবিদসহ সমাজের প্রতিটি স্তরের মানুষের মধ্যে এই অবক্ষয় লক্ষ করা যাচ্ছে। ফলে নতুন প্রজন্মের সামনে এক ভয়ানক নৈতিক সংকট দেখা দিচ্ছে, যা সবার জন্যই উদ্বেগের কারণ। যেমন পরিবার হলো একটি শিশুর প্রথম শিক্ষালয়। কিন্তু যখন একটি শিশু দেখে তার পিতা-মাতা আর্থিক অনিয়ম বা অনৈতিক কোনো কাজের সঙ্গে জড়িত হচ্ছে তখন তার মনে একধরনের বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়। কারণ পিতা-মাতার কর্মকাণ্ডই তাদের মূল আদর্শ। যদি সেই আদর্শে ভেজাল থাকে, তবে সন্তানও সেই ভুল পথে পা বাড়াবে। একজন অসৎ এবং দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি অন্যের মঙ্গলের চেয়ে নিজের স্বার্থ এবং আকাঙ্খাকে প্রাধান্য দিয়ে থাকে। দুর্নীতির মাধ্যমে হয়তো সে বিশাল সম্পদ অর্জন করতেই পারে, কিন্তু এটি প্রতারণা, কারসাজি এবং শোষণের ভিত্তির ওপর নির্মিত।

প্রাণিজগতের মধ্যে মানুষই একমাত্র প্রাণী যাদের রাষ্ট্র, নেতা, ক্ষমতা, ধর্ম, জ্ঞানবিজ্ঞান, প্রযুক্তি সবকিছু আছে। এসব কিছুর যোগফল নিয়ে মানবকুল পৃথিবীটাকে শাসন করছে এবং নিজেকে শ্রেষ্ঠ প্রাণী হিসেবে ঘোষণা করছে। কিন্ত আমরা কী সেই অবস্থান ধরে রাখতে পারছি? আমাদের নৈতিকতাবোধের এতটা অধঃপতন কেন হচ্ছে? কেনই-বা মূল্যবোধের এই অবক্ষয়? আমার কিন্তু আদিম যুগের আদিম সমাজে ফিরে গিয়ে দেখতে ইচ্ছে করে, নিজেদের জীবিকা নির্বাহের জন্য তাদের যে আদিমতা সেটি বর্তমান আদিমতার চেয়ে কম না বেশি ছিল। আরও জানতে ইচ্ছে করে, জীবসত্তা থেকে মানবসত্তায় আমাদের উত্তরণ কবে ঘটবে?

লেখক : গবেষক ও প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
জনশক্তির নতুন বাজার
জনশক্তির নতুন বাজার
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
বিমানে বোমা আতঙ্ক
বিমানে বোমা আতঙ্ক
সর্বশেষ খবর
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে কৈশোর তারুণ্যের বইমেলা
চট্টগ্রামে কৈশোর তারুণ্যের বইমেলা

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ