শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০২:০৮, মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই, ২০২৫

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

অভিযোগ আমলে নিচ্ছে না পুলিশ : সোহাগের পরিবার
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

পুরান ঢাকার মিটফোর্ডে লাল চাঁদ ওরফে সোহাগ কিলিং মিশনে অংশ নেওয়া তিনজনকে শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নৃশংস এই হত্যকাণ্ডের দৃশ্য ভাইরাল হলেও তাদের গতকাল পর্যন্ত শনাক্ত করতে না পারায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। একই সঙ্গে উঠে আসছে মামলার এজাহারে তিনজনের নাম বাদ দেওয়ার প্রসঙ্গটি। যদিও পুলিশের দাবি, কিলিং মিশনে অংশ নেওয়া ওই তিনজন কারা, তা অনেকটাই নিশ্চিত হওয়া গেছে।

জানা গেছে, একজন যুবনেতার ঘনিষ্ঠজন হিসেবে পরিচিতি ছিলেন নিহত সোহাগ এবং কিলিং মিশনে অংশ নেওয়া ব্যক্তিরা। পুরান ঢাকার রজনী বোস লেনের সোহানা এন্টারপ্রাইজ নামের দোকানটি নিয়ে তাদের মধ্যে দ্বন্দ্বের সূত্রপাত। ইতোমধ্যে গ্রেপ্তার হওয়া আসামি মাহমুদুল হাসান মহিন, টিটন গাজী এবং কামরাঙ্গীরচরের এম এ গাফফারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল সোহাগের। তবে গত জুন মাস থেকে তাদের এড়িয়ে চলছিলেন সোহাগ। ৭ জুলাই সর্বশেষ তর্কাতর্কি এবং হাতাহাতি পর্যন্ত গড়ায়। ক্ষিপ্ত হয়ে পড়েন মহিন ও টিটন। সিদ্ধান্ত নেন দুনিয়া থেকে তাকে সরিয়ে দেওয়ার। তবে সোহাগ হত্যাকাণ্ডে ওই যুবনেতার কোনো সিগন্যাল ছিল কি না, তা এখন পর্যন্ত নিশ্চিত হতে পারেননি তদন্তসংশ্লিষ্টরা।

কোতোয়ালি থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) নাসির উদ্দিন বলেন, সোহাগ হত্যার ঘটনায় হত্যা ও অস্ত্র আইনে দুটি মামলা হয়েছে। এখন পর্যন্ত সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। একজন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারে চেষ্টা চলছে।

এ ঘটনায় পুলিশ ও র‌্যাবের অভিযানে গ্রেপ্তার হওয়া সাতজন হলেন মূল হোতা মাহমুদুল হাসান মহিন, তারেক রহমান রবিন, মো. টিটন গাজী, আলমগীর, লম্বা মনির, সজীব বেপারি ও রাজীব বেপারি।

তদন্তসংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা বলেন, সোহাগকে খুন করার জন্য অস্ত্র সংগ্রহ করা হয়েছিল ছোট মনিরের মাধ্যমে। টিটন গাজীর কাছে ওই যুবনেতার অনেক অস্ত্র রয়েছে। খুনিদের ধারণা ছিল, সোহাগকে মিটফোর্ডের ৩ নম্বর গেটের সামনে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা করে যদি অনেকে মিলে উল্লাস করা যায়, তাহলে ঘটনাটি মব হিসেবে চালিয়ে দেওয়া যাবে।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের লালবাগ বিভাগের উপকমিশনার মোস্তাক সরকার বলেন, আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি হামলায় অংশ নেওয়া ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারের। অনেক অগ্রগতিও আছে। শিগগিরই তা জানতে পারবেন।

তিন আসামির নাম বাদ দেওয়ায় বাদীর ক্ষোভ : নিহত সোহাগের স্বজনরা বলছেন, এজাহার থেকে হামলায় জড়িত থাকা তিনজনের নাম বাদ দেওয়া হয়েছে। আমাদের দেওয়া অভিযোগপত্রে ১৭ নম্বর আসামি হিসেবে আবদুল লতিফ মোল্লার ছেলে কাইউম মোল্লা (৪৫), ১৮ নম্বর আসামি হিসেবে হাবিবুর রহমান হবির ছেলে রাকেশ (৩৫) এবং ১৯ নম্বর আসামি হিসেবে রহিমের (৩৬) নাম উল্লেখ করা ছিল। কিন্তু পুলিশ এজাহার হিসেবে যে অভিযোগপত্রটি গ্রহণ করেছে, তাতে এই তিনজনের নাম নেই বলছেন মামলার বাদী মঞ্জুয়ারা বেগম।

এ বিষয়ে নিহত সোহাগের ভাগনি বীথি বলেন, ওসি মনিরুজ্জামান মনির আমাকে মামলার কপিটি পড়তে বলেছিলেন। আমি তখন ওই কপিটির ছবি ফোনে তুলে রাখি। আমাদের প্রথম যে কপিটা দেওয়া হয়েছিল তাতে ১৭, ১৮, ১৯ নম্বর আসামি ঠিকই ছিল। দ্বিতীয়বার যেটা রেডি করা হয়েছে, তিনটা আসামির নাম কেটে দেওয়া হয়েছে।

তদন্ত ও অনুসন্ধান কমিটি করবে বিএনপি : মিটফোর্ড এলাকায় সংঘটিত লাল চাঁদ সোহাগ হত্যাকাণ্ডের অন্তর্নিহিত কারণ অনুসন্ধানের জন্য উপযুক্ত ব্যক্তিদের সমন্বয়ে একটি তদন্ত ও তথ্যানুসন্ধানী কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি। এ কমিটি প্রকৃত সত্য উদ্ঘাটন করবে এবং তা জনসম্মুখে প্রকাশ করবে। রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে গতকাল আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

মির্জা ফখরুল বলেন, মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে যারা রাজনৈতিক পরিবেশ নষ্ট এবং জাতীয় নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত ও অনিশ্চিত করতে চান এবং প্রকারান্তরে ফ্যাসিবাদ উত্থানের পথ কারা সৃষ্টি করতে চান, তাদের চিহ্নিত করা ও প্রতিহত করার প্রত্যয়ও একই সঙ্গে উচ্চারণ করতে চাই। বিএনপির অবস্থান বরাবরের মতোই স্পষ্ট- অপরাধীর কোনো দলীয় পরিচয় থাকতে পারে না। ব্যক্তির অপরাধের সঙ্গে দলের কোনো সম্পর্ক নেই। বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমরা কুণ্ঠিত হই, যখন লক্ষ করি বিকৃত রুচির এই বিকারগ্রস্ত গোষ্ঠী তাদের অশ্লীল-কদর্য মানসিকতা কোমলমতি শিশু- কিশোরদের কণ্ঠে প্রতিধ্বনিত করিয়ে আমাদের আগামী প্রজন্মের মূল্যবোধ ধ্বংস করছে শুধু তাদের কুৎসিত ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন করতে। মির্জা ফখরুল বলেন, শত বাধা অতিক্রম করে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে বাংলাদেশের মালিকানা বাংলাদেশের মানুষের কাছে ফেরত দেওয়াই আমাদের একমাত্র অগ্রাধিকার। বিগত ১৭ বছরের দীর্ঘ সংগ্রামে আমাদের কষ্টার্জিত সফলতা ব্যর্থ করার সুযোগ নেই। মির্জা ফখরুল বলেন, দেশে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার প্রত্যয়ে ঐক্যবদ্ধ জাতিকে বিভক্ত করার ষড়যন্ত্রকারীদের মুখোশ আজ উন্মোচিত। এই অপরাজনীতি প্রতিহত করার ক্ষেত্রে সরকারের উদাসীনতার প্রতি আমরা তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করছি। আমরা দৃঢভাবে আশাকরি দেশে বিদ্যমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি অবনতির ভয়াবহ পরিণাম সম্পর্কে দায়িত্বশীল সব রাজনৈতিক দল সচেতন হবে। রাজনৈতিক শিষ্টাচারবহির্ভূত এ জাতীয় কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে গণতন্ত্রে উত্তরণের পথ বাধাগ্রস্ত হলে তার দায় সংশ্লিষ্টদেরই বহন করতে হবে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আবদুল মঈন খান, সালাহউদ্দিন আহমেদ, বেগম সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ ও অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র
হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
বাস্তবায়নে চার ফর্মুলা
বাস্তবায়নে চার ফর্মুলা
আরও দৃঢ় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
আরও দৃঢ় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
সর্বশেষ খবর
কক্সবাজারে গ্লো অ্যান্ড লাভলীর "রোদBLOCK উৎসব"
কক্সবাজারে গ্লো অ্যান্ড লাভলীর "রোদBLOCK উৎসব"

১ সেকেন্ড আগে | কর্পোরেট কর্নার

কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা
কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐকমত্যে না পৌঁছালে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
ঐকমত্যে না পৌঁছালে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চার্লি কার্কের হত্যাকারীকে ধরিয়ে দিলে এক লাখ ডলার পুরস্কার
চার্লি কার্কের হত্যাকারীকে ধরিয়ে দিলে এক লাখ ডলার পুরস্কার

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার যেসব এলাকায় ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
শনিবার যেসব এলাকায় ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

২১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ক্রোয়েশিয়ায় বিকশিত হচ্ছে ইসলাম
ক্রোয়েশিয়ায় বিকশিত হচ্ছে ইসলাম

২৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারোর ২৭ বছর কারাদণ্ড
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারোর ২৭ বছর কারাদণ্ড

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অত্যাধুনিক ওয়াটার প্রোডাকশন প্ল্যান্ট উদ্বোধন করল আকিজ ভেঞ্চার
অত্যাধুনিক ওয়াটার প্রোডাকশন প্ল্যান্ট উদ্বোধন করল আকিজ ভেঞ্চার

৩৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাজায় মৃত ৬৪ হাজার ছাড়াল, অনাহারে শিশুসহ আরও সাতজনের মৃত্যু
গাজায় মৃত ৬৪ হাজার ছাড়াল, অনাহারে শিশুসহ আরও সাতজনের মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আম্পায়ার সাইমন টাফেল বাংলাদেশে আসছেন কাল
আম্পায়ার সাইমন টাফেল বাংলাদেশে আসছেন কাল

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আইইউবিএটিতে অনুষ্ঠিত হলো প্রথম আন্তর্জাতিক স্পোর্টস সপ্তাহ
আইইউবিএটিতে অনুষ্ঠিত হলো প্রথম আন্তর্জাতিক স্পোর্টস সপ্তাহ

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হিজবুল্লাহ-সম্পৃক্ত সেল ধ্বংস করেছে সিরিয়া: মন্ত্রণালয়
হিজবুল্লাহ-সম্পৃক্ত সেল ধ্বংস করেছে সিরিয়া: মন্ত্রণালয়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে আলোর পরশে আলোকিত পৃথিবী
যে আলোর পরশে আলোকিত পৃথিবী

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হবিগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডে ৪ দোকান পুড়ে ছাই
হবিগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডে ৪ দোকান পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের জরুরি বৈঠকের আহ্বান পোল্যান্ডের
জাতিসংঘের জরুরি বৈঠকের আহ্বান পোল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা
সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাগরে আবার লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি
সাগরে আবার লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের স্মারক মুদ্রার দাম বেড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা
স্বর্ণের স্মারক মুদ্রার দাম বেড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৬ লাখ কোটিতে ঠেকতে পারে খেলাপি ঋণ
৬ লাখ কোটিতে ঠেকতে পারে খেলাপি ঋণ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্নাতক ডিগ্রিধারী ২৯% তরুণ বেকার, বেশি ঢাকা বিভাগে
স্নাতক ডিগ্রিধারী ২৯% তরুণ বেকার, বেশি ঢাকা বিভাগে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুরাইনে দেয়ালচাপায় শিক্ষকের মৃত্যু
জুরাইনে দেয়ালচাপায় শিক্ষকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে মিশুক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে এসআই নিহত
সিরাজগঞ্জে মিশুক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে এসআই নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন
শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়
একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন
কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল
নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য
ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত
নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা
প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?
ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ
ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতার থেকে ইয়েমেন, সীমান্ত পেরিয়ে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল
কাতার থেকে ইয়েমেন, সীমান্ত পেরিয়ে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসন্ন নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে পারবেন প্রবাসীরা
আসন্ন নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে পারবেন প্রবাসীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার প্রক্রিয়ায় সাফল্যের উপরেই নির্ভর করবে আগামীর বাংলাদেশ : আলী রীয়াজ
সংস্কার প্রক্রিয়ায় সাফল্যের উপরেই নির্ভর করবে আগামীর বাংলাদেশ : আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু : প্রথম ২ ঘণ্টায় ভোটার উপস্থিতি কম
জাকসু : প্রথম ২ ঘণ্টায় ভোটার উপস্থিতি কম

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি
জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিমানবন্দর
পানির নিচে বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান  হেভিওয়েট দুই নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান হেভিওয়েট দুই নেতা

নগর জীবন

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল
চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল

নগর জীবন

দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি
সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি

নগর জীবন

লাখ টাকার ঢাই মাছ
লাখ টাকার ঢাই মাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

সার্বিয়া ছাড়লেন জকোভিচ
সার্বিয়া ছাড়লেন জকোভিচ

মাঠে ময়দানে

ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র
হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

অবরোধে অচল রাজধানী
অবরোধে অচল রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা
চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

বহুরূপী ঈগল
বহুরূপী ঈগল

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা
আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫
৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নয়নের চাপে দুর্ভোগে নগরবাসী
উন্নয়নের চাপে দুর্ভোগে নগরবাসী

নগর জীবন

স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে
স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে

নগর জীবন

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

নগর জীবন

স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত
নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান মেলেনি
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান মেলেনি

নগর জীবন

সারা দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
সারা দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

নগর জীবন