শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৩, মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই, ২০২৫

শেষ পর্ব

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

আসাদুজ্জামান খান : বস্তায় ঘুষ খান
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

আওয়ামী লীগের ১৫ বছরের শাসনামলে বাংলাদেশ ছিল একটি লুটতন্ত্র, মাফিয়াতন্ত্র। প্রতিটি সংসদীয় এলাকা একজন করে মাফিয়ার কাছে জিম্মি ছিল। দেশের প্রচলিত আইন, বিচারব্যবস্থা নয়, বরং ওই সন্ত্রাসী মাফিয়া এবং মাদক কারবারির নির্দেশেই চলত পুরো নির্বাচনি এলাকা। বিনা ভোটের এসব এমপি জনপ্রতিনিধি ছিলেন না, ছিলেন মাফিয়া সন্ত্রাসীদের প্রতিনিধি। কোনো এলাকায় জনগণের কথা বলার অধিকার ছিল না। সব সময় মাফিয়া সর্দার যা বলতেন, সে অনুযায়ী চলত এলাকার আইনকানুন, নীতি, প্রশাসন সবকিছু। পুলিশের নিয়োগ দেওয়া হতো এমনভাবে যেন ওই মাফিয়া সর্দারের পছন্দসই হয়। ডিওর মাধ্যমে মাফিয়ারা তার পছন্দের ওসি, এসপি, জেলা প্রশাসক, ইউএনওকে পদায়ন করতেন। তাদের প্রধান কাজ ছিল মাফিয়া নেটওয়ার্কের কর্মকা রক্ষা করা। তাদের বিরুদ্ধে যারাই কথা বলবে তাদের টুঁটি চেপে ধরা হতো। বিরুদ্ধমত দমন করা হতো কঠোরভাবে। আর এসব মাফিয়ার গডফাদার ছিলেন আসাদুজ্জামান খান কামাল। মাফিয়ারা যেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ছত্রছায়ায় সব অপকর্ম করতে পারে তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব ছিল তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের।

নারায়ণগঞ্জে যেমন মাফিয়া সর্দার ছিলেন শামীম ওসমান, রূপগঞ্জে ছিলেন গাজী গোলাম দস্তগীর, জামালপুরে মির্জা আজম, টাঙ্গাইলে ছোট মনির, নোয়াখালীতে একরামুল করিম চৌধুরী, মাগুরায় শিখর, ফেনীতে নিজাম হাজারী, কুমিল্লায় তাজুল ইসলাম, চট্টগ্রামে সাইফুজ্জামান চৌধুরী, কক্সবাজারে বদি। এভাবে সারা দেশকে যেন ৩০০টি ভাগে ভাগ করা হয়েছিল। প্রতিটি এলাকায় একজন গডফাদার ছিলেন। দেশের পুলিশবাহিনীকে করা হয়েছিল তাদের অনুগত। এ মাফিয়াতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছিলেন আসাদুজ্জামান খান কামাল। আওয়ামী লীগের টানা তিন মেয়াদের শাসনামলের দ্বিতীয় মেয়াদে এসে কামাল প্রথমে হয়েছিলেন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী। কিন্তু দ্রুতই তিনি তাঁর মাফিয়া নেটওয়ার্কের মন জয় করে ফেলতে পারেন। অল্প সময়ের মধ্যে তিনি বুঝিয়ে দেন যে তিনি আসলে জনগণের সেবক হবেন না। জনগণের জানমালের নিরাপত্তার দায়িত্ব তাঁর নয়, বরং তিনি আসলে আওয়ামী সন্ত্রাসী, লুটপাটকারী এবং মাদক কারবারিদের রক্ষা করবেন। তারা যেন অবাধে লুটপাট করে সম্পদের পাহাড় গড়তে এবং বিদেশে সম্পদ পাচার করতে পারে তা নিশ্চিত করা ছিল আসাদুজ্জামান খানের প্রথম লক্ষ্য। এ কারণেই খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে তিনি প্রতিমন্ত্রী থেকে মন্ত্রী হন। আওয়ামী লীগের ইতিহাসে তো নয়, বাংলাদেশের রাজনীতিতেও এত দ্রুত প্রতিমন্ত্রী থেকে কেউ পূর্ণমন্ত্রী হতে পারেননি। পূর্ণমন্ত্রী হওয়ার পর আসাদুজ্জামান খান বাংলাদেশে ত্রাসের রাজত্ব করেছিলেন। গোটা দেশে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল লুটতন্ত্র, মাফিয়াতন্ত্র।

আসাদুজ্জামান খানের অপকর্ম ছিল কয়েক ভাগে বিভক্ত। প্রথমত তিনি যতরকম পুলিশ নিয়োগ, পোস্টিং হতো সবকটি থেকে নিয়মিত অর্থ আদায়ের ব্যবস্থা করতেন। তিনি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী অন্যান্য বাহিনী যেমন আনসার নিয়োগ এবং বদলিতে মোটা অঙ্কের উৎকোচ গ্রহণ করতেন। এসব সংস্থায় নতুন যে নিয়োগগুলো হতো, সেগুলোয় তিনি মোটা অঙ্কের টাকা পেতেন। মেধা বা পরীক্ষার ভিত্তিতে নয়, কামালের একটি তালিকার মাধ্যমে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে সব নিয়োগ হতো। সে তালিকায় যে শুধু কামালের পছন্দের ব্যক্তি থাকত এমনটি নয়, সারা দেশে যে মাফিয়াচক্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, সে চক্রের লোকেরা পাঠাত তালিকা এবং বস্তা ভর্তি টাকা। সে টাকা এবং তালিকা অনুযায়ী কাজ করতেন কামাল। ফলে আস্তে আস্তে কামালের রাজত্বে অল্প সময়ের মধ্যেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তার নিরপেক্ষতা হারায়। পুলিশবাহিনী পরিণত হয় আওয়ামী পুলিশবাহিনীতে। র‌্যাব পরিণত হয় নিষ্পেষণের যন্ত্র হিসেবে। এ ছাড়া কামাল গড়ে তোলেন ‘আওয়ামী বাহিনী’।

আসাদুজ্জামান খানের আরেকটি অপকর্ম ছিল বিরোধীমত দমন। তিনি দায়িত্ব গ্রহণ করে জঙ্গিবাদ দমনের নামে আলেমওলামাদের বিরুদ্ধে অভিযান চালান। তাদের জঙ্গি বানিয়ে জঙ্গি অভিযানের নাটক সাজান এবং এসব নাটকের মাধ্যমে বহু মানুষকে হত্যা করেন। একদিকে যেমন কামাল ক্রসফায়ার প্রথা চালু করেছিলেন, যেখানেই বিরুদ্ধমত হবে, সেখানেই ক্রসফায়ারের মাধ্যমে তাদের হত্যা করা হবে, অন্যদিকে তিনি চালু করেছিলেন জঙ্গি নাটক। এসব জঙ্গি নাটকের মাধ্যমে বিরোধী পক্ষকে দমন করা ছিল তাঁর প্রধান উদ্দেশ্য।

বিরোধীমত দমনের জন্য গুম, হত্যা, সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিলেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। যারাই কামাল বা তাঁর মাফিয়া সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কথা বলতেন, তাদের বিরুদ্ধেই নেমে আসত খড়্গ। আমরা সবাই ইলিয়াস আলী গুমের কথা জানি। ইলিয়াস আলীকে গুম করা হয়েছিল শুধু এ মাফিয়াতন্ত্রের বিরোধিতা করার জন্য। শুধু তাই নয়, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদকেও গুম করা হয়েছিল। তবে শেষ পর্যন্ত তিনি অলৌকিকভাবে বেঁচে যান। তাঁকে ভারতে ফেলে রেখে আসা হয়। সেখান থেকে ভারতীয় বাহিনী তাঁকে উদ্ধার করে।

বসুন্ধরা মিডিয়া এ সময় আসাদুজ্জামান খান কামালের বিরুদ্ধে প্রথম সোচ্চার হয়। সারা দেশে বিভিন্ন আওয়ামী সন্ত্রাসীর বিরুদ্ধে বসুন্ধরা গ্রুপই প্রথম প্রতিবেদন প্রকাশ করতে শুরু করে। এসব প্রতিবেদন প্রকাশের কারণে বসুন্ধরাকে সরাসরি হুমকি দেন আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিনি বসুন্ধরা মিডিয়া বন্ধ করে দেওয়ার হুমকি দেন। শুধু তাই নয়, এ সময় বসুন্ধরা গ্রুপকেও ‘আয়নাঘরে’ পাঠানো হবে, গুম করা হবে বলে তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছিলেন। এভাবে যারাই কামালের মাফিয়া নেটওয়ার্কের বিরুদ্ধে কোথাও কোনো কথা বলেছেন, তাদের নিগৃহীত হতে হয়েছে। কামাল তাঁর দুর্নীতি, অপকর্ম, লুটপাট ইত্যাদি বাধাহীনভাবে করার জন্য শেখ হাসিনার আস্থাভাজন হওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করেন। আস্থাভাজন হওয়ার জন্য তিনি ‘কসাই কামাল’ হিসেবে আবির্ভূত হন এবং নির্মমভাবে বিরোধী পক্ষের ওপর দমনপীড়ন শুরু করেন। বিরোধী পক্ষের ওপর একের পর এক মামলা-হামলা করে তাদের জেলে পোরার রেকর্ড তৈরি করেন কামাল। কামালই হলেন প্রথম স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী যিনি ‘গায়েবি মামলা’র সংস্কৃতি চালু করেছিলেন। মামলা করতে গিয়ে তিনি এমনই বেহুঁশ হয়ে পড়েছিলেন যে কে বেঁচে আছে, কে মারা গেছে সে খেয়ালও রাখতে পারতেন না। এমনকি মৃত ব্যক্তিকেও হত্যা মামলার আসামি বানিয়েছিলেন কামাল।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের অনুসন্ধানে দেখা যায়, কামাল তাঁর ১০ বছরের শাসনামলে বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে ১ লাখ ২৭ হাজার মামলা করেছিলেন সারা দেশে। বলার অপেক্ষা রাখে না যে এসব মামলাই ছিল বানোয়াট, মিথ্যা এবং রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। এসব মামলায় গ্রেপ্তার হননি এমন কোনো বিএনপি নেতাকে খুঁজে পাওয়া যাবে না। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর থেকে শুরু করে একদম স্থানীয় পর্যায়ের কর্মী পর্যন্ত কামালের নিগ্রহের শিকার হয়েছেন।

সারা দেশে কামালের নেটওয়ার্কের মূল উৎস ছিলেন প্রতিটি নির্বাচনি এলাকায় প্রতিষ্ঠিত মাফিয়া গডফাদাররা। তারা যেসব তথ্য দিতেন, যাকে গ্রেপ্তার করতে বলতেন কামাল পুলিশবাহিনীকে তাদের গ্রেপ্তার করার নির্দেশ দিতেন। এভাবে সারা দেশে একদিকে যেমন লুটপাট, সন্ত্রাস এবং মাদক কারবার রমরমা করা হয়েছিল, অন্যদিকে বিরোধী দল যেন কোনোভাবে গণতন্ত্রের জন্য, তাদের অধিকারের জন্য প্রতিবাদ করতে না পারে তা নিশ্চিত করা হয়েছিল। সাধারণ মানুষকে জিম্মি করা হয়েছিল ভোটারবিহীন মাফিয়া এমপিদের কাছে। আসাদুজ্জামান খান কামালের এ রাজত্বে আইনশৃঙ্খলা বলে কোনো কিছু ছিল না। পুরো দেশ পরিণত হয়েছিল একটি সন্ত্রাসের জনপদে। সন্ত্রাসীরাই এখানে বুক চিতিয়ে ঘুরত। যারা নিরীহ নাগরিক, তারা ভয়ে কুণ্ঠিত অবস্থায় থাকত।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে আসাদুজ্জামান খান কামালের আরেকটি বড় অপকর্ম হলো তিনি ছাত্রলীগ, যুবলীগকে অকাতরে অস্ত্রের লাইসেন্স দিয়েছেন। অনুসন্ধানে দেখা যায়, কামালের ১০ বছরের মন্ত্রিত্বের সময় প্রায় ৩২ হাজার অস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়া হয়। সবই দেওয়া হয়েছিল আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের ক্যাডারদের। বিরোধী দলের আন্দোলন দমনের জন্য এসব অস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছিল। শুধু তাই নয়, এ সময় কামাল অবৈধ অস্ত্র হাতে তুলে দিয়েছিলেন ছাত্রলীগ, যুবলীগের হাতে। বিভিন্ন সময় পুলিশ যখন এ অবৈধ অস্ত্রের কথা বলত, তখন তিনি তাদের এসব বিষয় নিয়ে মাথা না ঘামানোর নির্দেশনা দিতেন। আর এর ফলে সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে একদিকে যেমন পুলিশবাহিনী কাজ করত, নির্বিচার গুলি চালাত, হত্যা-গুম করত; অন্যদিকে কামালের নেতৃত্বে গড়ে উঠেছিল ‘হেলমেট বাহিনী’। যারা মূলত আওয়ামী সন্ত্রাসী, তারা বিরোধী দলের ওপর চড়াও হতো। এভাবেই একটি ‘প্যারালাল সন্ত্রাসী বাহিনী’ তৈরি করেছিলেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। একজন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাজ হলো ‘দুষ্টের দমন, শিষ্টের লালন’; কিন্তু কামালের রাজত্বে ছিল ‘দুষ্টের লালন, শিষ্টের দমন’।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সাংবাদিককে মারধর এজলাসে
সাংবাদিককে মারধর এজলাসে
দ্বিতীয় মেয়াদে আগ্রহ ছিল না
দ্বিতীয় মেয়াদে আগ্রহ ছিল না
তারেক রহমান দেশে ফিরতে চাইলে সহায়তা
তারেক রহমান দেশে ফিরতে চাইলে সহায়তা
সংসদীয় আসন গাজীপুরে বাড়লেও কমেছে বাগেরহাটে
সংসদীয় আসন গাজীপুরে বাড়লেও কমেছে বাগেরহাটে
ফের উত্তাল চবি পদত্যাগ দাবি প্রক্টরিয়াল বডির
ফের উত্তাল চবি পদত্যাগ দাবি প্রক্টরিয়াল বডির
মানবতাবিরোধী মামলায় অভিযুক্তরা ভোটে অযোগ্য
মানবতাবিরোধী মামলায় অভিযুক্তরা ভোটে অযোগ্য
জুলাই সনদ চূড়ান্ত, কিছুটা বদল
জুলাই সনদ চূড়ান্ত, কিছুটা বদল
গলা কাটলেও বাংলায় কথা বলব
গলা কাটলেও বাংলায় কথা বলব
নির্বাচন বানচাল হলে পরিণতি ভালো হবে না
নির্বাচন বানচাল হলে পরিণতি ভালো হবে না
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার জাতিসংঘের
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার জাতিসংঘের
ব্রিজ থেকে লাফিয়ে আত্মহত্যা সাংবাদিক বুলুর
ব্রিজ থেকে লাফিয়ে আত্মহত্যা সাংবাদিক বুলুর
কক্সবাজারে ঝাউগাছে ঝুলছিল সাংবাদিকের লাশ
কক্সবাজারে ঝাউগাছে ঝুলছিল সাংবাদিকের লাশ
সর্বশেষ খবর
ফের শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো আফগানিস্তান
ফের শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো আফগানিস্তান

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় সেনাবাহিনীর অভিযানে ২৮ সন্ত্রাসী নিহত
নাইজেরিয়ায় সেনাবাহিনীর অভিযানে ২৮ সন্ত্রাসী নিহত

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কর্মনীতি ও কৌশল
মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কর্মনীতি ও কৌশল

৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মেসির জোড়া গোলে আর্জেন্টিনার বড় জয়
মেসির জোড়া গোলে আর্জেন্টিনার বড় জয়

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুহাম্মদ (সা.) মানবতার মুক্তির দিশারি : তারেক রহমান
মুহাম্মদ (সা.) মানবতার মুক্তির দিশারি : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৩৪ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ঢাবির সব প্রবেশপথ
টানা ৩৪ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ঢাবির সব প্রবেশপথ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে হাতকড়াসহ আসামি ছিনতাই
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে হাতকড়াসহ আসামি ছিনতাই

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরশ্রীকাতরতা থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
পরশ্রীকাতরতা থেকে ফুটবল মুক্তি পাক

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নুরের ওপর হামলার ঘটনা তদন্তে কমিশন গঠন করে প্রজ্ঞাপন
নুরের ওপর হামলার ঘটনা তদন্তে কমিশন গঠন করে প্রজ্ঞাপন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্র বিএনপি মেনে নেবে না : আবদুল কাদির
নির্বাচন নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্র বিএনপি মেনে নেবে না : আবদুল কাদির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালে ফেসবুকসহ একাধিক সোশ্যাল মিডিয়া বন্ধের ঘোষণা
নেপালে ফেসবুকসহ একাধিক সোশ্যাল মিডিয়া বন্ধের ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গতি নেই বাজেট বাস্তবায়নে
গতি নেই বাজেট বাস্তবায়নে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খুলনার রূপসায় যুবককে গুলি করে হত্যা
খুলনার রূপসায় যুবককে গুলি করে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বামীর মোটরসাইকেল থেকে পড়ে গাড়িচাপায় স্ত্রীর মৃত্যু
স্বামীর মোটরসাইকেল থেকে পড়ে গাড়িচাপায় স্ত্রীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন দাবিতে অনশনে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে অনশনে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারী নির্মাতাদের চলচ্চিত্রে দুইদিনের উৎসব
নারী নির্মাতাদের চলচ্চিত্রে দুইদিনের উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেকসই তৈরি পোশাক খাত নিয়ে ঢাকায় মতবিনিময় সভা ও প্রদর্শনী
টেকসই তৈরি পোশাক খাত নিয়ে ঢাকায় মতবিনিময় সভা ও প্রদর্শনী

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটজন গ্রেফতার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটজন গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজের নিবন্ধন শেষ হবে ১২ অক্টোবর: ধর্ম মন্ত্রণালয়
হজের নিবন্ধন শেষ হবে ১২ অক্টোবর: ধর্ম মন্ত্রণালয়

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিপুল ভোটে জিতে কোয়াবের নতুন সভাপতি মিঠুন
বিপুল ভোটে জিতে কোয়াবের নতুন সভাপতি মিঠুন

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজবাড়ীতে বজ্রপাতে গৃহবধূর মৃত্যু
রাজবাড়ীতে বজ্রপাতে গৃহবধূর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনুপ্রবেশকারী দুই বাংলাদেশি নারীকে ফেরত দিলো বিএসএফ
অনুপ্রবেশকারী দুই বাংলাদেশি নারীকে ফেরত দিলো বিএসএফ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সুপারম্যান’-এর সিক্যুয়েল: মুক্তি ২০২৭ সালে
‘সুপারম্যান’-এর সিক্যুয়েল: মুক্তি ২০২৭ সালে

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুয়াকাটা সৈকতে আবারো ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে আবারো ভেসে এলো মৃত ডলফিন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে ৩ জনকে অপহরণের অভিযোগ
টেকনাফে ৩ জনকে অপহরণের অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে পৃথক স্থানে দুই শিশুর মৃত্যু
রংপুরে পৃথক স্থানে দুই শিশুর মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে যুবককে কুপিয়ে জখম
নড়াইলে যুবককে কুপিয়ে জখম

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১
নাটোরে অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আগামী ৭ সেপ্টেম্বর পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ
আগামী ৭ সেপ্টেম্বর পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত
পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা
১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন
জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের ট্রাভেল ডকুমেন্ট নিয়ে সমস্যা থাকলে সমাধান করবো: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
তারেক রহমানের ট্রাভেল ডকুমেন্ট নিয়ে সমস্যা থাকলে সমাধান করবো: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের
জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারানো এনআইডি তুলতে আর লাগবে না জিডি
হারানো এনআইডি তুলতে আর লাগবে না জিডি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের
সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে প্রথমবার নাগরিক সেবাকেন্দ্রে চালু হলো পাসপোর্ট সেবা
দেশে প্রথমবার নাগরিক সেবাকেন্দ্রে চালু হলো পাসপোর্ট সেবা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন
৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাত পোহালেই দেশের মাটিতে মেসির শেষ ম্যাচ
রাত পোহালেই দেশের মাটিতে মেসির শেষ ম্যাচ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন
দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের ভূমি দিয়েই পশ্চিমাদের জব্দকৃত সম্পদ ফিরিয়ে আনা হবে: রাশিয়া
ইউক্রেনের ভূমি দিয়েই পশ্চিমাদের জব্দকৃত সম্পদ ফিরিয়ে আনা হবে: রাশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ
আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন
অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান
ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো
বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট চেয়ে দুদকের চিঠি
হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট চেয়ে দুদকের চিঠি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসের সর্বোচ্চ এলএনজি রফতানির রেকর্ড যুক্তরাষ্ট্রের
ইতিহাসের সর্বোচ্চ এলএনজি রফতানির রেকর্ড যুক্তরাষ্ট্রের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মানবতাবিরোধী মামলায় চার্জশিটভুক্ত ব্যক্তি নির্বাচন করতে পারবেন না’
‘মানবতাবিরোধী মামলায় চার্জশিটভুক্ত ব্যক্তি নির্বাচন করতে পারবেন না’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাড় নেই, চাপ দিবেন না’
‘হাড় নেই, চাপ দিবেন না’

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় অভিনেতা গ্রেফতার
ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় অভিনেতা গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীনে বসেই ইউক্রেনকে নতুন হুমকি পুতিনের
চীনে বসেই ইউক্রেনকে নতুন হুমকি পুতিনের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটজন গ্রেফতার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটজন গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজাখস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ বাছাই পর্বে বাংলাদেশ
কাজাখস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ বাছাই পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা
দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের সর্বনিম্ন টিকিট মূল্য ১৫ হাজার টাকা
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের সর্বনিম্ন টিকিট মূল্য ১৫ হাজার টাকা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আচরণবিধিতে ব্যাপক পরিবর্তন
আচরণবিধিতে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিসিবির নির্বাচনে অধিনায়কের মেলা
বিসিবির নির্বাচনে অধিনায়কের মেলা

মাঠে ময়দানে

হাড় নেই, চাপ দিবেন না
হাড় নেই, চাপ দিবেন না

পেছনের পৃষ্ঠা

পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে পিটার হাস
পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে পিটার হাস

প্রথম পৃষ্ঠা

সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনীর তালিকায় এবার ৪৯তম আজিজ খান
সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনীর তালিকায় এবার ৪৯তম আজিজ খান

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের ভিসানীতির বিরূপ প্রভাব
ট্রাম্পের ভিসানীতির বিরূপ প্রভাব

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মা সেতুতে শুরু হচ্ছে ইলেকট্রনিক টোল আদায়
পদ্মা সেতুতে শুরু হচ্ছে ইলেকট্রনিক টোল আদায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গলা কাটলেও বাংলায় কথা বলব
গলা কাটলেও বাংলায় কথা বলব

প্রথম পৃষ্ঠা

বর্ষা শেষ হতে না হতেই পানি নেই যমুনা বাঙালি করতোয়ায়
বর্ষা শেষ হতে না হতেই পানি নেই যমুনা বাঙালি করতোয়ায়

নগর জীবন

জুলাই সনদ চূড়ান্ত, কিছুটা বদল
জুলাই সনদ চূড়ান্ত, কিছুটা বদল

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে ঝাউগাছে ঝুলছিল সাংবাদিকের লাশ
কক্সবাজারে ঝাউগাছে ঝুলছিল সাংবাদিকের লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব আসামি খালাসের রায় বহাল
তারেক রহমানসহ সব আসামি খালাসের রায় বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বানচাল হলে পরিণতি ভালো হবে না
নির্বাচন বানচাল হলে পরিণতি ভালো হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার জাতিসংঘের
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমান দেশে ফিরতে চাইলে সহায়তা
তারেক রহমান দেশে ফিরতে চাইলে সহায়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিজ থেকে লাফিয়ে আত্মহত্যা সাংবাদিক বুলুর
ব্রিজ থেকে লাফিয়ে আত্মহত্যা সাংবাদিক বুলুর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদীয় আসন গাজীপুরে বাড়লেও কমেছে বাগেরহাটে
সংসদীয় আসন গাজীপুরে বাড়লেও কমেছে বাগেরহাটে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় মেয়াদে আগ্রহ ছিল না
দ্বিতীয় মেয়াদে আগ্রহ ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাপের কামড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
চট্টগ্রামে সাপের কামড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

নগর জীবন

ফের উত্তাল চবি পদত্যাগ দাবি প্রক্টরিয়াল বডির
ফের উত্তাল চবি পদত্যাগ দাবি প্রক্টরিয়াল বডির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশিয়ার প্রতি পূর্ণ সমর্থনের প্রতিশ্রুতি কিমের
রাশিয়ার প্রতি পূর্ণ সমর্থনের প্রতিশ্রুতি কিমের

পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির ব্যবস্থা নিন
হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির ব্যবস্থা নিন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাগমারায় পুলিশে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা শিক্ষকসহ গ্রেপ্তার ২
বাগমারায় পুলিশে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা শিক্ষকসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

প্রচার তুঙ্গে, সুষ্ঠু ভোট নিয়ে শঙ্কা, হুঁশিয়ারি প্রার্থীদের
প্রচার তুঙ্গে, সুষ্ঠু ভোট নিয়ে শঙ্কা, হুঁশিয়ারি প্রার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার
শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ফ্রান্সের জাদুঘর থেকে চীনামাটির বাসন চুরি
ফ্রান্সের জাদুঘর থেকে চীনামাটির বাসন চুরি

পূর্ব-পশ্চিম

স্কিন কেয়ার ও ওয়েলনেস প্রোগ্রাম
স্কিন কেয়ার ও ওয়েলনেস প্রোগ্রাম

নগর জীবন

অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশে কমেছে দুর্নীতি
অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশে কমেছে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হার্ভার্ডে অনুদান বন্ধে ট্রাম্পের পদক্ষেপ অবৈধ : আদালত
হার্ভার্ডে অনুদান বন্ধে ট্রাম্পের পদক্ষেপ অবৈধ : আদালত

পূর্ব-পশ্চিম