শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৩, মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই, ২০২৫

শেষ পর্ব

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

আসাদুজ্জামান খান : বস্তায় ঘুষ খান
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

আওয়ামী লীগের ১৫ বছরের শাসনামলে বাংলাদেশ ছিল একটি লুটতন্ত্র, মাফিয়াতন্ত্র। প্রতিটি সংসদীয় এলাকা একজন করে মাফিয়ার কাছে জিম্মি ছিল। দেশের প্রচলিত আইন, বিচারব্যবস্থা নয়, বরং ওই সন্ত্রাসী মাফিয়া এবং মাদক কারবারির নির্দেশেই চলত পুরো নির্বাচনি এলাকা। বিনা ভোটের এসব এমপি জনপ্রতিনিধি ছিলেন না, ছিলেন মাফিয়া সন্ত্রাসীদের প্রতিনিধি। কোনো এলাকায় জনগণের কথা বলার অধিকার ছিল না। সব সময় মাফিয়া সর্দার যা বলতেন, সে অনুযায়ী চলত এলাকার আইনকানুন, নীতি, প্রশাসন সবকিছু। পুলিশের নিয়োগ দেওয়া হতো এমনভাবে যেন ওই মাফিয়া সর্দারের পছন্দসই হয়। ডিওর মাধ্যমে মাফিয়ারা তার পছন্দের ওসি, এসপি, জেলা প্রশাসক, ইউএনওকে পদায়ন করতেন। তাদের প্রধান কাজ ছিল মাফিয়া নেটওয়ার্কের কর্মকা রক্ষা করা। তাদের বিরুদ্ধে যারাই কথা বলবে তাদের টুঁটি চেপে ধরা হতো। বিরুদ্ধমত দমন করা হতো কঠোরভাবে। আর এসব মাফিয়ার গডফাদার ছিলেন আসাদুজ্জামান খান কামাল। মাফিয়ারা যেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ছত্রছায়ায় সব অপকর্ম করতে পারে তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব ছিল তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের।

নারায়ণগঞ্জে যেমন মাফিয়া সর্দার ছিলেন শামীম ওসমান, রূপগঞ্জে ছিলেন গাজী গোলাম দস্তগীর, জামালপুরে মির্জা আজম, টাঙ্গাইলে ছোট মনির, নোয়াখালীতে একরামুল করিম চৌধুরী, মাগুরায় শিখর, ফেনীতে নিজাম হাজারী, কুমিল্লায় তাজুল ইসলাম, চট্টগ্রামে সাইফুজ্জামান চৌধুরী, কক্সবাজারে বদি। এভাবে সারা দেশকে যেন ৩০০টি ভাগে ভাগ করা হয়েছিল। প্রতিটি এলাকায় একজন গডফাদার ছিলেন। দেশের পুলিশবাহিনীকে করা হয়েছিল তাদের অনুগত। এ মাফিয়াতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছিলেন আসাদুজ্জামান খান কামাল। আওয়ামী লীগের টানা তিন মেয়াদের শাসনামলের দ্বিতীয় মেয়াদে এসে কামাল প্রথমে হয়েছিলেন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী। কিন্তু দ্রুতই তিনি তাঁর মাফিয়া নেটওয়ার্কের মন জয় করে ফেলতে পারেন। অল্প সময়ের মধ্যে তিনি বুঝিয়ে দেন যে তিনি আসলে জনগণের সেবক হবেন না। জনগণের জানমালের নিরাপত্তার দায়িত্ব তাঁর নয়, বরং তিনি আসলে আওয়ামী সন্ত্রাসী, লুটপাটকারী এবং মাদক কারবারিদের রক্ষা করবেন। তারা যেন অবাধে লুটপাট করে সম্পদের পাহাড় গড়তে এবং বিদেশে সম্পদ পাচার করতে পারে তা নিশ্চিত করা ছিল আসাদুজ্জামান খানের প্রথম লক্ষ্য। এ কারণেই খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে তিনি প্রতিমন্ত্রী থেকে মন্ত্রী হন। আওয়ামী লীগের ইতিহাসে তো নয়, বাংলাদেশের রাজনীতিতেও এত দ্রুত প্রতিমন্ত্রী থেকে কেউ পূর্ণমন্ত্রী হতে পারেননি। পূর্ণমন্ত্রী হওয়ার পর আসাদুজ্জামান খান বাংলাদেশে ত্রাসের রাজত্ব করেছিলেন। গোটা দেশে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল লুটতন্ত্র, মাফিয়াতন্ত্র।

আসাদুজ্জামান খানের অপকর্ম ছিল কয়েক ভাগে বিভক্ত। প্রথমত তিনি যতরকম পুলিশ নিয়োগ, পোস্টিং হতো সবকটি থেকে নিয়মিত অর্থ আদায়ের ব্যবস্থা করতেন। তিনি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী অন্যান্য বাহিনী যেমন আনসার নিয়োগ এবং বদলিতে মোটা অঙ্কের উৎকোচ গ্রহণ করতেন। এসব সংস্থায় নতুন যে নিয়োগগুলো হতো, সেগুলোয় তিনি মোটা অঙ্কের টাকা পেতেন। মেধা বা পরীক্ষার ভিত্তিতে নয়, কামালের একটি তালিকার মাধ্যমে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে সব নিয়োগ হতো। সে তালিকায় যে শুধু কামালের পছন্দের ব্যক্তি থাকত এমনটি নয়, সারা দেশে যে মাফিয়াচক্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, সে চক্রের লোকেরা পাঠাত তালিকা এবং বস্তা ভর্তি টাকা। সে টাকা এবং তালিকা অনুযায়ী কাজ করতেন কামাল। ফলে আস্তে আস্তে কামালের রাজত্বে অল্প সময়ের মধ্যেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তার নিরপেক্ষতা হারায়। পুলিশবাহিনী পরিণত হয় আওয়ামী পুলিশবাহিনীতে। র‌্যাব পরিণত হয় নিষ্পেষণের যন্ত্র হিসেবে। এ ছাড়া কামাল গড়ে তোলেন ‘আওয়ামী বাহিনী’।

আসাদুজ্জামান খানের আরেকটি অপকর্ম ছিল বিরোধীমত দমন। তিনি দায়িত্ব গ্রহণ করে জঙ্গিবাদ দমনের নামে আলেমওলামাদের বিরুদ্ধে অভিযান চালান। তাদের জঙ্গি বানিয়ে জঙ্গি অভিযানের নাটক সাজান এবং এসব নাটকের মাধ্যমে বহু মানুষকে হত্যা করেন। একদিকে যেমন কামাল ক্রসফায়ার প্রথা চালু করেছিলেন, যেখানেই বিরুদ্ধমত হবে, সেখানেই ক্রসফায়ারের মাধ্যমে তাদের হত্যা করা হবে, অন্যদিকে তিনি চালু করেছিলেন জঙ্গি নাটক। এসব জঙ্গি নাটকের মাধ্যমে বিরোধী পক্ষকে দমন করা ছিল তাঁর প্রধান উদ্দেশ্য।

বিরোধীমত দমনের জন্য গুম, হত্যা, সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিলেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। যারাই কামাল বা তাঁর মাফিয়া সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কথা বলতেন, তাদের বিরুদ্ধেই নেমে আসত খড়্গ। আমরা সবাই ইলিয়াস আলী গুমের কথা জানি। ইলিয়াস আলীকে গুম করা হয়েছিল শুধু এ মাফিয়াতন্ত্রের বিরোধিতা করার জন্য। শুধু তাই নয়, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদকেও গুম করা হয়েছিল। তবে শেষ পর্যন্ত তিনি অলৌকিকভাবে বেঁচে যান। তাঁকে ভারতে ফেলে রেখে আসা হয়। সেখান থেকে ভারতীয় বাহিনী তাঁকে উদ্ধার করে।

বসুন্ধরা মিডিয়া এ সময় আসাদুজ্জামান খান কামালের বিরুদ্ধে প্রথম সোচ্চার হয়। সারা দেশে বিভিন্ন আওয়ামী সন্ত্রাসীর বিরুদ্ধে বসুন্ধরা গ্রুপই প্রথম প্রতিবেদন প্রকাশ করতে শুরু করে। এসব প্রতিবেদন প্রকাশের কারণে বসুন্ধরাকে সরাসরি হুমকি দেন আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিনি বসুন্ধরা মিডিয়া বন্ধ করে দেওয়ার হুমকি দেন। শুধু তাই নয়, এ সময় বসুন্ধরা গ্রুপকেও ‘আয়নাঘরে’ পাঠানো হবে, গুম করা হবে বলে তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছিলেন। এভাবে যারাই কামালের মাফিয়া নেটওয়ার্কের বিরুদ্ধে কোথাও কোনো কথা বলেছেন, তাদের নিগৃহীত হতে হয়েছে। কামাল তাঁর দুর্নীতি, অপকর্ম, লুটপাট ইত্যাদি বাধাহীনভাবে করার জন্য শেখ হাসিনার আস্থাভাজন হওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করেন। আস্থাভাজন হওয়ার জন্য তিনি ‘কসাই কামাল’ হিসেবে আবির্ভূত হন এবং নির্মমভাবে বিরোধী পক্ষের ওপর দমনপীড়ন শুরু করেন। বিরোধী পক্ষের ওপর একের পর এক মামলা-হামলা করে তাদের জেলে পোরার রেকর্ড তৈরি করেন কামাল। কামালই হলেন প্রথম স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী যিনি ‘গায়েবি মামলা’র সংস্কৃতি চালু করেছিলেন। মামলা করতে গিয়ে তিনি এমনই বেহুঁশ হয়ে পড়েছিলেন যে কে বেঁচে আছে, কে মারা গেছে সে খেয়ালও রাখতে পারতেন না। এমনকি মৃত ব্যক্তিকেও হত্যা মামলার আসামি বানিয়েছিলেন কামাল।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের অনুসন্ধানে দেখা যায়, কামাল তাঁর ১০ বছরের শাসনামলে বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে ১ লাখ ২৭ হাজার মামলা করেছিলেন সারা দেশে। বলার অপেক্ষা রাখে না যে এসব মামলাই ছিল বানোয়াট, মিথ্যা এবং রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। এসব মামলায় গ্রেপ্তার হননি এমন কোনো বিএনপি নেতাকে খুঁজে পাওয়া যাবে না। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর থেকে শুরু করে একদম স্থানীয় পর্যায়ের কর্মী পর্যন্ত কামালের নিগ্রহের শিকার হয়েছেন।

সারা দেশে কামালের নেটওয়ার্কের মূল উৎস ছিলেন প্রতিটি নির্বাচনি এলাকায় প্রতিষ্ঠিত মাফিয়া গডফাদাররা। তারা যেসব তথ্য দিতেন, যাকে গ্রেপ্তার করতে বলতেন কামাল পুলিশবাহিনীকে তাদের গ্রেপ্তার করার নির্দেশ দিতেন। এভাবে সারা দেশে একদিকে যেমন লুটপাট, সন্ত্রাস এবং মাদক কারবার রমরমা করা হয়েছিল, অন্যদিকে বিরোধী দল যেন কোনোভাবে গণতন্ত্রের জন্য, তাদের অধিকারের জন্য প্রতিবাদ করতে না পারে তা নিশ্চিত করা হয়েছিল। সাধারণ মানুষকে জিম্মি করা হয়েছিল ভোটারবিহীন মাফিয়া এমপিদের কাছে। আসাদুজ্জামান খান কামালের এ রাজত্বে আইনশৃঙ্খলা বলে কোনো কিছু ছিল না। পুরো দেশ পরিণত হয়েছিল একটি সন্ত্রাসের জনপদে। সন্ত্রাসীরাই এখানে বুক চিতিয়ে ঘুরত। যারা নিরীহ নাগরিক, তারা ভয়ে কুণ্ঠিত অবস্থায় থাকত।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে আসাদুজ্জামান খান কামালের আরেকটি বড় অপকর্ম হলো তিনি ছাত্রলীগ, যুবলীগকে অকাতরে অস্ত্রের লাইসেন্স দিয়েছেন। অনুসন্ধানে দেখা যায়, কামালের ১০ বছরের মন্ত্রিত্বের সময় প্রায় ৩২ হাজার অস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়া হয়। সবই দেওয়া হয়েছিল আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের ক্যাডারদের। বিরোধী দলের আন্দোলন দমনের জন্য এসব অস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছিল। শুধু তাই নয়, এ সময় কামাল অবৈধ অস্ত্র হাতে তুলে দিয়েছিলেন ছাত্রলীগ, যুবলীগের হাতে। বিভিন্ন সময় পুলিশ যখন এ অবৈধ অস্ত্রের কথা বলত, তখন তিনি তাদের এসব বিষয় নিয়ে মাথা না ঘামানোর নির্দেশনা দিতেন। আর এর ফলে সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে একদিকে যেমন পুলিশবাহিনী কাজ করত, নির্বিচার গুলি চালাত, হত্যা-গুম করত; অন্যদিকে কামালের নেতৃত্বে গড়ে উঠেছিল ‘হেলমেট বাহিনী’। যারা মূলত আওয়ামী সন্ত্রাসী, তারা বিরোধী দলের ওপর চড়াও হতো। এভাবেই একটি ‘প্যারালাল সন্ত্রাসী বাহিনী’ তৈরি করেছিলেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। একজন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাজ হলো ‘দুষ্টের দমন, শিষ্টের লালন’; কিন্তু কামালের রাজত্বে ছিল ‘দুষ্টের লালন, শিষ্টের দমন’।

 

এই বিভাগের আরও খবর
জেলায় জেলায় ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’
জেলায় জেলায় ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
দুই ইস্যুতে অনৈক্য নতুন প্রস্তাব
দুই ইস্যুতে অনৈক্য নতুন প্রস্তাব
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
প্রতিবাদে রাজপথে নামছেন মমতা
প্রতিবাদে রাজপথে নামছেন মমতা
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
সর্বশেষ খবর
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে কৈশোর তারুণ্যের বইমেলা
চট্টগ্রামে কৈশোর তারুণ্যের বইমেলা

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ