শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ জুন, ২০২৫

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা

টাইম লাইন ১৩ জুন, শুক্রবার গভীর রাত। কারও কারও মতে, ১৩ সংখ্যাটি আনলাকি থার্টিন। শুক্রবার সপ্তাহের পবিত্র দিন হলেও সেদিনটি ছিল ইরানিদের জন্য সত্যিকার অর্থে আনলাকি রাত। অন্য সবার মতো সেই রাতে ইরানের সেনাপ্রধান মেজর জেনারেল মোহাম্মদ বাঘেরি বালিশে মাথা রেখে ঘুমাচ্ছিলেন। পাশে ছিলেন স্ত্রী ও মেয়ে। হয়তো মেয়েটির মাথায় হাত রেখে ঘুমিয়েছিলেন তার মা। যেমন করে প্রতিটি মা ঘুমান সন্তানকে নিয়ে। কিন্তু সে ঘুম থেকে তাঁরা আর জাগতে পারেননি। বাঘেরি শুধু একজন সামরিক কর্মকর্তাই নন-তিনি একজন বাবা ও স্বামী। রাতের আঁধারে চালানো বর্বর হামলায় শুধু এই জেনারেল নন, তাঁর পরিবারের সদস্যদেরও নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করা হয়েছে। ঘরে, বিছানাতেই ঘুমন্ত অবস্থায় ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে তাঁরা ঢলে পড়েছেন মৃত্যুর কোলে। ভেনিজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরা ইরানে হামলাকারী ইহুদিবাদীদের ‘নব্য নাৎসি’ বলে অভিহিত করেছেন।

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরাসবারই জানা, দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময় মানবতার শত্রু হিটলারের নাৎসি বাহিনীর হাতে লাখ লাখ ইহুদি গণহত্যার শিকার হয়। ইসরায়েলের ইহুদিবাদী শাসকরা হিটলারকে মনেপ্রাণে ঘৃণা করলেও দেখেশুনে মনে হচ্ছে ফিলিস্তিনি নিধনে তারা ওই ঘাতককে তাদের আইকন হিসেবে বেছে নিয়েছে। বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন জাতি ফিলিস্তিনিদের জাতিগতভাবে নিধনযজ্ঞে উঠেপড়ে লেগেছে ইসরায়েল। ইরানের অপরাধ, তারা তাদের ফিলিস্তিনি ভাইদের পাশে দাঁড়িয়েছে সাম্রাজ্যবাদী ও ইহুদিবাদী শক্তির ভ্রূকুটি উপেক্ষা করে। প্রবল প্রতিপক্ষ শত্রুর বিরুদ্ধে লড়তে গিয়ে নিজেদের পরিণাম কী হবে, তা তারা ভাবেনি একবারও। মুসলমান হিসেবে মজলুম মুসলমান ভাইদের পক্ষে দাঁড়ানোকে তারা কর্তব্য বলে ভেবেছে। ইরানের সঙ্গে ইসরায়েলের কোনো সীমান্ত নেই। সরাসরি স্বার্থের দ্বন্দ্ব নেই। অথচ ফিলিস্তিনের ওপর জাতিগত নিধন চালানো হলেও কুম্ভকর্ণের ঘুমে মগ্ন তাদের আরব ভাইয়েরা। ইরানের বিরুদ্ধে হামলায় কোনো কোনো আরব দেশ যে ইসরায়েলের সহযোগী হিসেবে কাজ করছে, তা এখন ওপেন সিক্রেট।

ইসরায়েল মধ্যপ্রাচ্য ও উপসাগরীয় এলাকার যে দেশটিকে তাদের জাত শত্রু মনে করে সে দেশটির নাম ইরান। ইরানের প্রাচীন নাম পারস্য। লাখো বছর আগেও সেখানে মানব বসতি ছিল এমন প্রমাণ পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। দুনিয়ার আর কোথাও ১ লাখ দূরের কথা, ৫০ হাজার বছর আগে মানব বসতির অস্তিত্ব থাকার কোনো সুস্পষ্ট প্রমাণ নেই। ঐতিহ্যবাহী এই দেশটিতে ১৩ জুন শুক্রবার গভীর রাতে নৃশংস হামলা চালায় ইসরায়েল। ইরানের সেনাবাহিনীর হেডকোয়ার্টার তছনছ হয়ে গেছে সে হামলায়। প্রাণ হারিয়েছেন সেনাবাহিনী প্রধান, বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর প্রধানসহ শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা। ইরানের অন্তত ১২ জন শীর্ষ পারমাণবিক বিজ্ঞানীও প্রাণ হারিয়েছেন আকস্মিক হামলায়।

ইরানে ইসরায়েল যে হামলা চালিয়েছে, তা ছিল একেবারে নিখুঁত। যাকে বলে পিন পয়েন্টেড হামলা। এ হামলা ইরানের গোয়েন্দাব্যবস্থার দুর্বলতা তুলে ধরেছে। ইরানের চাবাহার সমুদ্রবন্দরের রক্ষণাবেক্ষণের ভার দেওয়া হয়েছিল ভারতকে। বন্দর সংরক্ষণের নামে শত শত মোসাদ এজেন্ট ইরানে কাজ করার সুযোগ পায়। তাদের সহায়তায় ইরানে টার্গেটেড কিলিং চালায় ইসরায়েল। বাংলাদেশে যারা চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশি ব্যবস্থাপনায় দেওয়া বা রাখাইন করিডরের তত্ত্ব ফেরি করছেন, তাদের সে সিদ্ধান্ত আত্মঘাতী কি না, ইরানের পরিণাম থেকে শিক্ষা নেওয়ার আছে।

ইসরায়েলি হামলায় ইরান ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলেও পাল্টা জবাবে পরদিন একের পর এক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে। শতাধিক ড্রোন পাঠিয়েছে জাতশত্রু ইসরায়েলের দম্ভ ভেঙে দিতে। সেসব ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্রের একাংশ ইসরায়েলে আঘাত হানার আগেই তাদের হয়ে আকাশেই ধ্বংস করে দিয়েছে ইহুদিবাদীদের মিত্র কোনো একটি আরব দেশ। ইসরায়েলের বিশ্বসেরা আকাশ নিরাপত্তাব্যবস্থা ইরানের বেশির ভাগ ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র আকাশেই রুখে দিতে সক্ষম হয়েছে। তারপরও ওই ইহুদিবাদী দেশটি তাদের ৭৭ বছরের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো প্রতিপক্ষের কাছ থেকে বড় ধরনের আঘাত পেয়েছে।

আরব দেশগুলোর নতজানু ভূমিকায় মধ্যপ্রাচ্যে ইহুদিবাদীরা থাবা বিস্তার করে চলছে ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর থেকে। মুখে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কথা বললেও বেশ কিছু আরব দেশ গোপনে যে তাদের তাঁবেদারি করছে তা ওপেন সিক্রেট। ইরানই একমাত্র দেশ, যারা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইটের বদলে পাটকেল ছুড়তে কসুর করেনি। তেহরানে ইসরায়েলি ধ্বংসযজ্ঞের পর ইরান যে রুদ্র প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে, তা ইহুদিবাদী দেশটিকে আতঙ্কিত করে তুলেছে। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হুমকি দিয়েছেন ইরান পারমাণবিক কর্মসূচি সম্পর্কে চুক্তিতে আবদ্ধ না হলে কঠোর পরিণতি ভোগ করতে হবে। ইরানের বিরুদ্ধে আমেরিকার পাশাপাশি ব্রিটেন ও ফ্রান্স দেখে নেওয়ার হুমকি দিয়েছে। চীন ও রাশিয়া ইরানকে নৈতিক সমর্থন দিলেও বাস্তবে তারা পাশে দাঁড়াবে কি না, তা স্পষ্ট নয়। মুসলিম দেশগুলোর ভূমিকাও প্রশ্নবিদ্ধ।

আয়াতুল্লাহ খোমেনির নেতৃত্বে ১৯৭৭ সালে ইসলামি বিপ্লব সংঘটিত হওয়ার আগে ইরান ছিল ইসরায়েলের অন্যতম প্রধান মিত্র। ইরানের রাজতন্ত্র বিরোধীদের দমনে ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ ইরানি গোয়েন্দা সংস্থা সাভাককে প্রশিক্ষণ দিত। বলা হয়ে থাকে, আমেরিকান তাঁবেদার ইরানের ক্ষমতাচ্যুত শাহেনশাহ রেজা শাহ পাহলভী ছিলেন ইহুদিদের চেয়েও বেশি ইসরায়েলপ্রেমী।

আগেই বলেছি, ইরান বিশ্ব ইতিহাসের সবচেয়ে প্রাচীন জনপদ। পবিত্র কোরআনের সুরা কাহাফে জুলকারনাইন নামের এক ব্যক্তি বা শাসকের কথা বলা হয়েছে। মক্কার মুশরিকরা প্রায়ই নানা প্রশ্ন নিয়ে হাজির হতো রসুল (সা.)-এর সামনে। যখন নিজেরা পেরে উঠত না, খায়বারের ইহুদিদের শরণাপন্ন হতো। ইহুদিরা একবার তিনটি প্রশ্ন তৈরি করে দেয় মুশরিকদের। প্রথমটি আত্মা সম্পর্কে, দ্বিতীয়টি আসহাবে কাহাফ সম্পর্কে এবং তৃতীয়টি জুলকারনাইন সম্পর্কে। প্রশ্নগুলো ইহুদি এবং খ্রিস্টান ইতিহাসের সাঙ্গে জড়িত। যদি রসুল (সা.)-এর দাবি অনুযায়ী তিনি ইবরাহিমি ধারাবাহিকতার নবী হয়ে থাকেন, তবে তাঁর কাছে এই প্রশ্নগুলোরও উত্তর থাকার কথা। প্রশ্নগুলো মূলত এজন্যই করা হয়। এই প্রেক্ষাপটে সুরা কাহাফ নাজিল হয়। (তাফসিরে ইবনে কাছীর, ষষ্ঠ খন্ড, পৃষ্ঠা ৪৯১) যা হোক সুরা কাহাফে উল্লেখিত জুলকারনাইন শব্দটির অর্থ দুই শিংবিশিষ্ট। মনে করা হয়, তিনি যে মুকুট ব্যবহার করতেন তার দুই পাশে হয়তো দুটি শিংয়ের অলংকরণ থাকায় তাঁকে ওই নামে অভিহিত করা হতো। জুলকারনাইন ছিলেন জনদরদি শাসক। ইয়াজুজ মাজুজের কবল থেকে বিপদাপন্ন মানুষদের রক্ষায় তিনি দুই পাহাড়ের মাঝে এক বিশাল প্রাচীর তৈরি করেন। ধর্মবিশারদদের অনেকের দৃষ্টিতে গ্রিক বীর আলেকজান্ডারই হলেন পবিত্র কোরআনে উল্লেখিত জুলকারনাইন। তবে জুলকারনাইন চরিত্রের সঙ্গে আলেকজান্ডারের পার্থক্য আকাশপাতাল। আলেকজান্ডার অস্ত্র বলে পদানত করেছেন একের পর এক জাতিকে। অন্যদিকে জুলকারনাইন আবির্ভূত হয়েছিলেন ত্রাতার ভূমিকায়।

পবিত্র কোরআনে যে জুলকারনাইনের কথা বলা হয়েছে। তিনি ন্যায়ের মূর্তপ্রতীক। সেদিক থেকে পারস্য সম্রাট সাইরাসের সঙ্গে তাঁর মিল খুঁজে পাওয়া যায়। পরম শত্রুরাও সাইরাসের ন্যায়বিচারের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। বাইবেলে নবী দানিয়েলের স্বপ্নের কথা বলা হয়েছে। যেখানে তিনি মিদিয়া ও পারস্যের যুক্ত সাম্রাজ্যকে দুই শিংওয়ালা মেষের আকারে দেখেছেন। ইহুদি ধর্মতত্ত্বে জুলকারনাইন বা দুই শিংওয়ালা তকমাটা বেশ পরিচিত। কারণ পারস্য সম্রাট সাইরাস দ্য গ্রেটের মাধ্যমেই ইহুদিদের সত্তর বছরের বন্দিজীবনের ইতি ঘটে। মাওলানা আবুল কালাম আজাদ তাঁর তারজুমানুল কোরআনে সম্রাট সাইরাসকে জুলকারনাইন বলে অভিহিত করেছেন। স্যার সৈয়দ আহমদ খানও এ বিষয়ে ইশারা দিয়েছেন। মধ্যযুগের খ্যাতনামা ইসলামি পণ্ডিত মাকরিজি তাঁর আল খিতাত বইয়ে জুলকারনাইনকে ইয়েমেনের শাসক হিসেবে চিহ্নিত করার চেষ্টা করেছেন। তবে তিনিও উল্লেখ করেছেন যারা জুলকারনাইনকে পারসিক, গ্রিক বা রোমান বলে অভিহিত করে, তাদের ধারণা ভুল। অর্থাৎ মাকরিজি স্বীকার করে নিয়েছেন তাঁর সময়েও জুলকারনাইন যে পারস্যের এমন একটি ধারণাও প্রচলিত ছিল। মাওলানা মওদুদী, আল্লামা তাবতাবায়ী, আয়াতুল্লাহ মোকারেম সিবাজী আরও অনেক ইসলামি পণ্ডিত সম্রাট সাইরাসকে জুলকারনাইন বলে অভিহিত করেছেন।

পাদটীকা : কর্তৃত্ববাদী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত বছরের ৫ আগস্ট দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান। এরপর একটি কথা চারদিকে ছড়িয়ে দেওয়া হয় শেখ হাসিনার পতনের পেছনে কলকাঠি নেড়েছে যুক্তরাষ্ট্র। কারণ তিনি যুক্তরাষ্ট্রের কথা শুনে তাদের হাতে সেন্টমার্টিন তুলে দেননি। এ ছাড়া হাসিনা নিজেও অভিযোগ করেছিলেন, সেন্টমার্টিনের নিয়ন্ত্রণ চায় যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রশাসন অবশ্য হাসিনার পতনের  পেছনে হাত থাকা এবং সেন্টমার্টিন চাওয়ার সব অভিযোগই অস্বীকার করেছে।

যুক্তরাষ্ট্র সেন্টমার্টিন চাওয়ার অভিযোগটি প্রত্যাখ্যান করেছে বটে, তবে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে বাংলাদেশ সামরিক দিক দিয়ে কৌশলগতভাবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। গত বছরের আগস্টে এ বিষয়ে ‘ইউএস নেভাল ইনস্টিটিউট’-এ প্রকাশিত কলামে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র যদি বাংলাদেশে সামরিক দিক দিয়ে পা রাখতে পারে, তাহলে তারা চীনের বিরুদ্ধে আরেকটি শক্তিশালী অবস্থান নিতে পারবে। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের  নৌবাহিনীর লজিস্টিকের জন্য এবং ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে অন্যদের কার্যক্রমে বাধা দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের লক্ষ্য অর্জনে সহায়ক হবে এটি।

কলামটিতে আরও বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশ নৌবাহিনীর সঙ্গে কাজ করে মার্কিন সেনারা এসব ঘাঁটি ব্যবহার করে চীনের প্রকল্পগুলোর ওপর নজরদারি চালাতে পারবে। এ ছাড়া বাংলাদেশের অবস্থান বঙ্গোপসাগরের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় হওয়ায়; এটি ব্যবহার করে মালাক্কা প্রণালিতে তারা টহল দিতে পারবে। এই প্রণালিটি চীনের অর্থনীতি এবং শিল্পের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।’

কলামে আরও বলা হয়েছে, ‘যেহেতু বঙ্গোপসাগরে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো ঘাঁটি নেই। যদি ওই অঞ্চলে কোনো দ্বন্দ্ব বাধে, সেটি মোকাবিলায় বাংলাদেশের নৌঘাঁটিগুলো মার্কিন নৌবাহিনীর জন্য নিরাপদ স্থান এবং লজিস্টিক হাব হতে পারে।’

মাতারবাড়ীর নির্মাণাধীন গভীর সমুদ্রবন্দরের কথাও উল্লেখ করা হয়েছে ওই কলামে। এতে বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশ এখন মাতারবাড়ীতে একটি গভীর সমুদ্রবন্দর তৈরি করছে। এতে সহায়তা করছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বিশ্বাসযোগ্য ও গুরুত্বপূর্ণ মিত্র জাপান। তারা চাইলে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে থাকা দূরত্ব দূর করতে পারবে। এ ছাড়া নিশ্চিত করতে পারবে যদি ভবিষ্যতে  কোনো যুদ্ধ বাধে, তাহলে মালাক্কা প্রণালি টপকে চীন ‘চীন-মিয়ানমার বাণিজ্য করিডর ব্যবহার করে পণ্য পরিবহন করতে পারবে না। এতে করে বঙ্গোপসাগরে চীনের বিরুদ্ধে সুবিধা আদায় করে নিতে পারবে যুক্তরাষ্ট্র।’

কলামটিতে আরও বলা হয়েছে, বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রকে চীনের বিরুদ্ধে লং রেঞ্জ আইএসআর (গোয়েন্দা, নজরদারি এবং নিরীক্ষা) সুবিধা দিতে পারবে।

-মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন

♦ লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল : [email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
আজ সেই ৫ আগস্ট
আজ সেই ৫ আগস্ট
মায়ের অসন্তুষ্টি ও তার পরিণতি
মায়ের অসন্তুষ্টি ও তার পরিণতি
‘ডিসিইউ’ যেন না হয় জগন্নাথ
‘ডিসিইউ’ যেন না হয় জগন্নাথ
স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে চব্বিশের জাগরণ
স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে চব্বিশের জাগরণ
বাসা বেঁধে রাজ করছে ভুল
বাসা বেঁধে রাজ করছে ভুল
পোশাক খাতে সম্ভাবনা
পোশাক খাতে সম্ভাবনা
জুলাই চেতনা
জুলাই চেতনা
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
সংবেদনশীল তথ্য ও সোশ্যাল মিডিয়া
সংবেদনশীল তথ্য ও সোশ্যাল মিডিয়া
পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন
পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
সর্বশেষ খবর
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে মেহেরপুরে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে মেহেরপুরে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাতে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
রাতে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থান দিবসে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
গণঅভ্যুত্থান দিবসে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

১২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জাবির ৬৪ শিক্ষার্থী আজীবন বহিষ্কার, ৭৩ জনের সনদ বাতিল
জাবির ৬৪ শিক্ষার্থী আজীবন বহিষ্কার, ৭৩ জনের সনদ বাতিল

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করল বিএনপি
দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করল বিএনপি

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুলাউড়ায় ইভটিজিং ও কিশোর গ্যাং নির্মূলে সময়সীমা বেঁধে দিলেন এসপি
কুলাউড়ায় ইভটিজিং ও কিশোর গ্যাং নির্মূলে সময়সীমা বেঁধে দিলেন এসপি

৩২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

অধ্যাদেশের দাবিতে বুধবার রাস্তায় নামছেন সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা
অধ্যাদেশের দাবিতে বুধবার রাস্তায় নামছেন সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্র অনুষ্ঠানে অংশ নেবে খেলাফত মজলিসের প্রতিনিধি দল
জুলাই ঘোষণাপত্র অনুষ্ঠানে অংশ নেবে খেলাফত মজলিসের প্রতিনিধি দল

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে শুরু হলো ‘জুলাই পুনর্জাগরণ’ অনুষ্ঠান
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে শুরু হলো ‘জুলাই পুনর্জাগরণ’ অনুষ্ঠান

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে মানিকগঞ্জে বিএনপির বিজয় র‌্যালি অনুষ্ঠিত
গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে মানিকগঞ্জে বিএনপির বিজয় র‌্যালি অনুষ্ঠিত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ রথীনের সমাধিতে শ্রদ্ধা
গোপালগঞ্জে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ রথীনের সমাধিতে শ্রদ্ধা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে জুলাই শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিস্তম্ভে মানুষের ঢল
যশোরে জুলাই শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিস্তম্ভে মানুষের ঢল

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার
ভাঙ্গায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে গণঅভ্যুত্থান দিবসে শহীদের শ্রদ্ধা
ফেনীতে গণঅভ্যুত্থান দিবসে শহীদের শ্রদ্ধা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস: রাবিতে ছাত্র-জনতার বিজয় র‍্যালি
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস: রাবিতে ছাত্র-জনতার বিজয় র‍্যালি

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ম্রুনালের সঙ্গে ধানুষের প্রেমের গুঞ্জন
ম্রুনালের সঙ্গে ধানুষের প্রেমের গুঞ্জন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রথমবারের মতো শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালে নামলো বিমান
প্রথমবারের মতো শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালে নামলো বিমান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জাপানে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস পালন
জাপানে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস পালন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল চিকিৎসকের
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল চিকিৎসকের

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নির্বাচনের প্রস্তুতির ধীর গতির প্রশ্নে সরব জিল্লুর রহমান
নির্বাচনের প্রস্তুতির ধীর গতির প্রশ্নে সরব জিল্লুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে “আবহাওয়া-জলবায়ু পরিবর্তন ও করণীয়” শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে “আবহাওয়া-জলবায়ু পরিবর্তন ও করণীয়” শীর্ষক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস, কোথাও হতে পারে ভারী বর্ষণ
দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস, কোথাও হতে পারে ভারী বর্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে গুলিবিদ্ধ সেই হাসপাতাল কর্মচারীর মৃত্যু
রাজধানীতে গুলিবিদ্ধ সেই হাসপাতাল কর্মচারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন জনগণের সাথে বিশ্বাসঘাতকতার শামিল : নায়েবে আমির
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন জনগণের সাথে বিশ্বাসঘাতকতার শামিল : নায়েবে আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে অসুস্থ লঞ্চ যাত্রীকে চিকিৎসা সহায়তা কোস্ট গার্ডের
চাঁদপুরে অসুস্থ লঞ্চ যাত্রীকে চিকিৎসা সহায়তা কোস্ট গার্ডের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভবন অভিমুখে ছাত্রশিবিরের সাইকেল র‌্যালি
গণভবন অভিমুখে ছাত্রশিবিরের সাইকেল র‌্যালি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহনগঞ্জে বালুবাহী নৌকা ডুবে দুই শ্রমিক নিখোঁজ
মোহনগঞ্জে বালুবাহী নৌকা ডুবে দুই শ্রমিক নিখোঁজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

১৭ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা
মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

২০ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি
আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান
কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি
‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল
শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর
রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন
সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা
চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আসুন এমন বাংলাদেশ গড়ে তুলি, যেখানে আর কোনো স্বৈরাচারের ঠাঁই হবে না’
‘আসুন এমন বাংলাদেশ গড়ে তুলি, যেখানে আর কোনো স্বৈরাচারের ঠাঁই হবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতেও শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুশ ইন করার দাবি
ভারতেও শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুশ ইন করার দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি
পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ রানের শ্বাসরুদ্ধকর জয় ভারতের, সিরিজে সমতা
৬ রানের শ্বাসরুদ্ধকর জয় ভারতের, সিরিজে সমতা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ
তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিলিতে বেড়েছে আলু-পিঁয়াজ-ডিমের দাম, কমেছে জিরার
হিলিতে বেড়েছে আলু-পিঁয়াজ-ডিমের দাম, কমেছে জিরার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণঅভ্যুত্থান স্মরণে ৫ ও ৬ আগস্ট বিজয় র‌্যালি করবে বিএনপি
গণঅভ্যুত্থান স্মরণে ৫ ও ৬ আগস্ট বিজয় র‌্যালি করবে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মকর্তাদের জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সব ব্যাংককে চিঠি
কর্মকর্তাদের জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সব ব্যাংককে চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে আবার একটা অস্থিরতা তৈরির চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল
দেশে আবার একটা অস্থিরতা তৈরির চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি
আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি

বিশেষ আয়োজন

আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন
ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল
শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল

বিশেষ আয়োজন

সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’
সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’

নগর জীবন

হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না
হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ মুক্তির দিন
আজ মুক্তির দিন

বিশেষ আয়োজন

উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন
উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী
আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!
‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!

নগর জীবন

মেয়েরা বলেই যত আশা
মেয়েরা বলেই যত আশা

মাঠে ময়দানে

কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা
কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া
আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

গুলির সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল
গুলির সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল

বিশেষ আয়োজন

অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ
অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই রপ্তানিকারকদের
আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই রপ্তানিকারকদের

শিল্প বাণিজ্য

যেভাবে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা
যেভাবে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বসাঁতারে চীনের আধিপত্য
বিশ্বসাঁতারে চীনের আধিপত্য

মাঠে ময়দানে

জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে
জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে

খবর

রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা
রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা

দেশগ্রাম

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে
জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়
বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়
ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়

খবর

প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন চায় জনগণ : তারেক রহমান
প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন চায় জনগণ : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি
৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি

খবর

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না
অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না

প্রথম পৃষ্ঠা