শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৫ আগস্ট, ২০২৫

‘ডিসিইউ’ যেন না হয় জগন্নাথ

আশেকুল হক
প্রিন্ট ভার্সন
‘ডিসিইউ’ যেন না হয় জগন্নাথ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ১৯২১ সালে প্রতিষ্ঠিত না হয়ে ২০২৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হলে ভৌগোলিক কারণে অবশ্যই এর অবস্থান বর্তমান স্থানে হতো না। মানসম্মত কোনো বিশ্ববিদ্যালয় জনবহুল ও বাণিজ্যিক পরিবেশে গড়ে ওঠার নজির নেই। একটি বিশ্ববিদ্যালয়কে শুধু শ্রেণি কার্যক্রমের গণ্ডির মধ্যে বিবেচনা করা কোনোভাবেই সমীচীন হয় না। শিক্ষার্থীদের পূর্ণমাত্রায় আবাসিক সুবিধা ও অবকাঠামো না দিতে পারলে মানসম্মত উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার দৈন্য থেকে কোনোভাবেই বের হয়ে আসা যাবে না। তবে শুধু বিশ্ববিদ্যালয় তৈরির খাতিরে তৈরি করা হলে সেটি ভিন্ন বিষয়, যা সনদপত্র ও নামসর্বস্ব হতে বাধ্য। ইতোমধ্যে এটি দৃশ্যমান হয়েছে, বিগত সরকারের প্রতি জেলায় একটি করে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের উদ্যোগটি শিক্ষার মানোন্নয়নে কোনো ভূমিকা রাখতে পারেনি। তাই যেনতেন প্রকারে জনবহুল কর্মব্যস্ত শহরের প্রাণকেন্দ্রে স্বল্প জায়গায় কোনো বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের বিপক্ষে সচেতন জনগোষ্ঠীর কণ্ঠস্বর ক্রমশ স্পষ্টতর হচ্ছে।

কয়েক মাস আগে একটি সংবাদপত্রের কলামে প্রস্তাবিত নতুন বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে লিখেছিলাম, ‘ভবিষ্যতে প্রতিটি ক্যাম্পাস স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে পৃথকীকরণের দাবি তুললে আশ্চর্য হওয়ার কিছু থাকবে না।’ লেখাটি প্রকাশের এক মাসের মধ্যে তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা তাদের কলেজকে ‘ঢাকা সেন্ট্রাল বিশ্ববিদ্যালয়’-এর অধীনে মেনে নেবেন না মর্মে জানিয়েছেন। তারা স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয় চান। কারণ তারাও হয়তো বাণিজ্যিক এলাকায় অবস্থিত এ ধরনের সাতটি ক্যাম্পাস নিয়ে গঠিত বিশ্ববিদ্যালয়ে জগন্নাথের ছায়া দেখতে পেয়েছেন। গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, আন্দোলনকারীদের বাইরে যারা সাধারণ শিক্ষার্থী তাদের মতামত নেওয়া ও মনোভাবের মূল্যায়ন প্রতিফলিত না হলে এরূপ ঘটনা ঘটতেই থাকবে। ক্রমান্বয়ে অন্য ক্যাম্পাসগুলো নিকটভবিষ্যতে ভিন্ন ভিন্ন ইস্যু তৈরি করে ডিসিইউ থেকে বের হয়ে যেতে চাইবে। এভাবে একসময় হারাধনের ছেলেদের মতো ডিসিইউ অস্তিত্বের সংকটে পড়ে যেতে পারে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান সমস্যাগুলো হলো আবাসিক সমস্যা, নতুন ক্যাম্পাস নির্মাণে কালক্ষেপণ, বাজেটের অপর্যাপ্ততা। লক্ষণীয় বিষয়, এ সমস্যাগুলোর উদ্ভব হয়েছে শুধু জগন্নাথ কলেজকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের কারণে এবং দীর্ঘ ২০ বছরেও সমস্যার সমাধান সম্ভব হয়নি। অপরদিকে নতুন প্রকল্পের মাধ্যমে স্থাপিত নতুন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে এসব সমস্যা নেই বললেই চলে। যেখানে একটি কলেজ জগন্নাথ কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর করে এর সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা সম্ভব হচ্ছে না, শিক্ষার্থীদের আন্দোলন করতে হচ্ছে প্রতিনিয়ত, সেখানে সাতটি কলেজের সাতটি পৃথক ক্যাম্পাস নিয়ে একটি বিশ্ববিদ্যালয় হলে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে, তা সহজেই অনুমেয়। আবার বিবেচ্য সাত কলেজের কোনো ক্যাম্পাস বা ক্যাম্পাসের ভূমির অংশবিশেষ যদি কোনো দাতা কর্তৃক ওয়াক্ফকৃত হয়ে থাকে তাহলে ওই ওয়াকফ্-এর শর্তাবলি বিবেচনায় নেওয়া আবশ্যক। কোনো নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যে বা প্রতিষ্ঠানে ওয়াক্ফকৃত ভূমি অন্য কোনো উদ্দেশ্যে বা প্রতিষ্ঠানে হস্তান্তর করা হলে ওয়াক্ফ অধ্যাদেশ, ১৯৬২ এবং ওয়াক্ফ (সম্পত্তি হস্তান্তর ও উন্নয়ন) বিশেষ বিধান আইন, ২০১৩-এর ধারা ৫ উপধারাসমূহের ব্যত্যয় ঘটে কি না, সে বিষয়টিও বিবেচনায় নিতে হবে। অন্যথায় শিক্ষার্থীরা ভবিষ্যতে বঞ্চিত হতে পারে।

আবার সাত কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত হলে এসব কলেজের বঞ্চিত প্রায় দেড় লাখ শিক্ষার্থী অতি অল্প খরচে অনার্স-মাস্টার্স পর্যায়ে লেখাপড়ার সুযোগ হারাবেন। এদের মধ্যে অবস্থাপন্ন ব্যক্তিরা ছুটবেন প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের দিকে- যা মধ্যবিত্ত, নিম্ন মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্তের নাগালের বাইরে। ফলে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের বাণিজ্যিক প্রসার ঘটবে উচ্চমাত্রায় আর শিক্ষার্থী ও তাদের পরিবারগুলো আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হবে। এ ক্ষেত্রে ঝরে পড়ার হার বৃদ্ধি এবং অদক্ষ জনশক্তি সৃষ্টির সম্ভাবনা থাকে। জনশক্তি রপ্তানি ও শ্রমবাজারে এর বিরূপ প্রভাব অবশ্যম্ভাবীভাবে গোচরীভূত হবে। বেকারত্বের পাশাপাশি ছদ্মবেকারত্বের হার বৃদ্ধি পাবে। অদূরভবিষ্যতে দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ খাত রেমিট্যান্স তথা সামষ্টিক অর্থনীতিতে এর ঋণাত্মক প্রভাব দৃশ্যমান হলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। সার্বিক বিবেচনায় সাত কলেজ এখন শিক্ষাচিন্তকদের ভাবনার পাশাপাশি অর্থনীতিবিদদের ভাবনায়ও জায়গা করে নিচ্ছে। আন্দোলনকারী এবং সাধারণ মানের শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে অভিভাবকদের কাছে ক্রমান্বয়ে সমস্যার প্রকটতা স্পষ্টতর হচ্ছে।

শিক্ষার্থীদের দাবি অনুযায়ী দ্রুততম সময়ের মধ্যে ডিসিইউর লোগো বা মনোগ্রাম প্রকাশ, অধ্যাদেশ জারি ও প্রশাসক নিয়োগ করে শিক্ষার্থীদের ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে এনরোলমেন্ট করার পাশাপাশি বৃহৎ একটি জায়গা নির্ধারণ করে অবকাঠামো নির্মাণের জন্য অগ্রাধিকার প্রকল্প গ্রহণ করা হোক। প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে শিক্ষার্থীরা নতুন অত্যাধুনিক একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের গর্বিত শিক্ষার্থী হওয়ার সুযোগ পাবে। শিক্ষক-শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের একটাই প্রত্যাশা ডিসিইউ যেন সমস্যাসংকুল আরও একটি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিরূপ না হয়ে ওঠে।

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, কবি ও কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
লাল-সবুজের জয়
লাল-সবুজের জয়
মানবতার বহরে হামলা
মানবতার বহরে হামলা
শান্তির জন্য যুদ্ধ!
শান্তির জন্য যুদ্ধ!
শান্তি মানবতা মধ্যপন্থার ধর্ম ইসলাম
শান্তি মানবতা মধ্যপন্থার ধর্ম ইসলাম
জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু
জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু
দেশের অবস্থা কোন দিকে
দেশের অবস্থা কোন দিকে
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
ইসলাম সহজ সরল এক জীবন বিধান
ইসলাম সহজ সরল এক জীবন বিধান
সর্বশেষ খবর
ইলিশ শিকার ও বিক্রিতে ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শুরু
ইলিশ শিকার ও বিক্রিতে ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শুরু

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টিতে আলো ছড়িয়ে ওয়ানডেতেও ডাক পেলেন সাইফ
টি-টোয়েন্টিতে আলো ছড়িয়ে ওয়ানডেতেও ডাক পেলেন সাইফ

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় বৃষ্টি হতে পারে আজ
ঢাকায় বৃষ্টি হতে পারে আজ

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আলহামদুলিল্লাহ সফল হতে পেরেছি: শরিফুল
আলহামদুলিল্লাহ সফল হতে পেরেছি: শরিফুল

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮
ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল
আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় ফ্লোটিলা আটকের ঘটনায় ইসরায়েলের তীব্র নিন্দায় তুরস্ক
গাজায় ফ্লোটিলা আটকের ঘটনায় ইসরায়েলের তীব্র নিন্দায় তুরস্ক

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টাইগ্রেস পেসার মারুফার সুইংয়ে মুগ্ধ মালিঙ্গা
টাইগ্রেস পেসার মারুফার সুইংয়ে মুগ্ধ মালিঙ্গা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?
ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আলজেরিয়া জাতীয় দলে ডাক পেলেন জিদানের ছেলে লুকা
আলজেরিয়া জাতীয় দলে ডাক পেলেন জিদানের ছেলে লুকা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মা ইলিশ রক্ষায় ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শুরু
মা ইলিশ রক্ষায় ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা!
গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা!

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব
পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শত্রুমিত্র বোঝা দায়
শত্রুমিত্র বোঝা দায়

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লক্ষ্মীপুরে খালে মিলল নিখোঁজ রাজমিস্ত্রির হাত-পা বাঁধা মরদেহ
লক্ষ্মীপুরে খালে মিলল নিখোঁজ রাজমিস্ত্রির হাত-পা বাঁধা মরদেহ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়
রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা
রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব
জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৪
মোহাম্মদপুরে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৪

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় তিন জনের মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় তিন জনের মরদেহ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিজ জয়ের জন্য বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৪৮ রান
সিরিজ জয়ের জন্য বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৪৮ রান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’
‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে পালানোর সময় বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বিদেশে পালানোর সময় বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস
যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাগেরহাটে সন্ত্রাসীদের হামলায় সাংবাদিক নিহত
বাগেরহাটে সন্ত্রাসীদের হামলায় সাংবাদিক নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক মাস পর খুলেছে বাকৃবির হল, ক্লাস শুরু রবিবার
এক মাস পর খুলেছে বাকৃবির হল, ক্লাস শুরু রবিবার

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আশুলিয়ায় ৯ লক্ষাধিক টাকাসহ ২৮ জুয়াড়ি আটক
আশুলিয়ায় ৯ লক্ষাধিক টাকাসহ ২৮ জুয়াড়ি আটক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার
সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের
জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর
ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’
‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি
বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস
কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান
পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে
কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়
রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা
রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস
যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু
সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল
ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত
ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন
সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ
হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব
জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের
জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী
হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মার এক পাঙ্গাসের দাম ৩৫ হাজার
পদ্মার এক পাঙ্গাসের দাম ৩৫ হাজার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে সন্ত্রাসীদের হামলায় সাংবাদিক নিহত
বাগেরহাটে সন্ত্রাসীদের হামলায় সাংবাদিক নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতের আগমনের আগেই মাঠজুড়ে আলু বীজ বপনে ব্যস্ত কৃষকেরা
শীতের আগমনের আগেই মাঠজুড়ে আলু বীজ বপনে ব্যস্ত কৃষকেরা

১৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ আরাকান আর্মি, অপহৃত শত শত জেলে
চ্যালেঞ্জ আরাকান আর্মি, অপহৃত শত শত জেলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক প্রস্তুতি জামায়াতের
ব্যাপক প্রস্তুতি জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমজাদ হোসেনের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয় : আবদুল আজিজ
আমজাদ হোসেনের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয় : আবদুল আজিজ

শোবিজ

চামড়াশিল্পের হাল ধরছে বেপজা
চামড়াশিল্পের হাল ধরছে বেপজা

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাক খাতে বেড়েছে রপ্তানি
পোশাক খাতে বেড়েছে রপ্তানি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেড়েছে চাল ডাল আটার দাম
বেড়েছে চাল ডাল আটার দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

নড়বড়ে রেলপথ বারবার লাইনচ্যুতি
নড়বড়ে রেলপথ বারবার লাইনচ্যুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা
দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেট ভাঙতে পূর্বাচলে চালু হচ্ছে কৃষকের বাজার
সিন্ডিকেট ভাঙতে পূর্বাচলে চালু হচ্ছে কৃষকের বাজার

নগর জীবন

ভোটে জয়ের ব্যাপারে সবাই আশাবাদী
ভোটে জয়ের ব্যাপারে সবাই আশাবাদী

নগর জীবন

বিএনপি থেকে মনোনয়ন দৌড়ে চার নেতা, অন্যদের একক
বিএনপি থেকে মনোনয়ন দৌড়ে চার নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু
জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু

সম্পাদকীয়

সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে
সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরে যাত্রীদের নামিয়ে বাসে গুলি আগুন
মিরপুরে যাত্রীদের নামিয়ে বাসে গুলি আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইস্পাতশিল্পে মন্দার ছোঁয়া
ইস্পাতশিল্পে মন্দার ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের
৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০
চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশ যেতে সর্বস্বান্ত মানুষ
বিদেশ যেতে সর্বস্বান্ত মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপ্রিয় কমলা দামা
শান্তিপ্রিয় কমলা দামা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো
ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী শিশুসহ ৩৮ জন উদ্ধার, দুই পাচারকারী গ্রেপ্তার
নারী শিশুসহ ৩৮ জন উদ্ধার, দুই পাচারকারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রেন থেকে ভারতীয় পণ্য উদ্ধার
ট্রেন থেকে ভারতীয় পণ্য উদ্ধার

দেশগ্রাম

নিখোঁজের ২২ ঘণ্টা পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের ২২ ঘণ্টা পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যানসার আক্রান্ত যুবকের দোকানে দুর্বৃত্তের হানা
ক্যানসার আক্রান্ত যুবকের দোকানে দুর্বৃত্তের হানা

দেশগ্রাম

শ্বশুরকে হত্যার অভিযোগ
শ্বশুরকে হত্যার অভিযোগ

দেশগ্রাম

ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

দেশগ্রাম

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - শফি বিক্রমপুরী
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - শফি বিক্রমপুরী

শোবিজ