শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ আগস্ট, ২০২৫

পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন

স. ম. গোলাম কিবরিয়া
প্রিন্ট ভার্সন
পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন

মিথ্যা তিন প্রকার। মিথ্যা, ডাহা মিথ্যা, পরিসংখ্যান। এটি খুবই প্রচলিত একটি প্রবাদ। মিথ্যা বলার বিষয়ে ধর্মীয় ও সামাজিক প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। কিন্তু পরিসংখ্যানের বেলায় তা নেই। কারণ ধর্ম আবির্ভাবের সময় পরিসংখ্যান শব্দের জন্ম হয়নি। মিথ্যার এই চরমরূপ পরিসংখ্যান নিয়ে সব সময় বিতর্ক। প্রশ্ন জাগে, চরম এই মিথ্যার উৎস কোথায়? আপাতদৃষ্টিতে প্রাথমিক উৎস রাষ্ট্রযন্ত্রের প্রভাবশালী ব্যক্তি, কখনো সরকার নিজেই। ফলে জনগণ পরিসংখ্যান নিয়ে সব সময় গোলকধাঁধায় থাকে। তবে কেউ অস্বীকার করবে না যে সঠিক পরিসংখ্যান ছাড়া কোনো বিষয়েই সুষ্ঠু পরিকল্পনা প্রণয়ন করা সম্ভব নয়। এ কারণেই বাংলাদেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতির খতিয়ান ‘কাজির গরুর’ মতো- খাতায় থাকে, গোয়ালে পাওয়া যায় না। আর আমাদের দেশের সরকারগুলো উন্নয়ন ও অগ্রগতি নিয়ে বড় বড় গীত রচনা করে।

এ কথা সত্য যে সরকার প্রতি বছর বিপুল অঙ্কের অর্থ ব্যয়ে উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ করে। কিন্তু এ খাতে যে পরিমাণ অর্থ ব্যয় হয়, সেই মাত্রার উন্নয়ন সুবিধা জনগণ পায় না। আবার প্রকল্প বাস্তবায়ন পর্যায়ে বাড়তে থাকে ব্যয়। অনেক ক্ষেত্রে আর্থিক অনিয়মের কারণে এই ব্যয় বাড়ে। কিন্তু সঠিক পরিসংখ্যানের অভাবও ব্যয় বৃদ্ধির জন্য কম দায়ী নয়। এই ভৌতিক পরিসংখ্যান বাংলাদেশেই বেশি। তাই প্রশ্ন জাগে, বাংলাদেশে সঠিক পরিসংখ্যান নির্ধারণ করা আসলে কি অসম্ভব? অথচ সুষ্ঠু উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়নের জন্য সঠিক পরিসংখ্যান অপরিহার্য। তাই সরকারের কাছে সঠিক পরিসংখ্যান থাকার বিকল্প নেই। স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরও জাতীয় পরিসংখ্যানের সঠিক চিত্র না থাকা সত্যিই বেদনাদায়ক।

দেশের পরিসংখ্যান ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো বা বিবিএস। ১৯৭৪ সালের ২৬ আগস্ট বিবিএস গঠন করা হয়। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আদমশুমারি কমিশন, কৃষি মন্ত্রণালয়ের কৃষিশুমারি কমিশন ও কৃষি পরিসংখ্যান ব্যুরো এবং পরিকল্পনা কমিশনের পরিসংখ্যান ব্যুরোকে একত্র করে বিবিএস গঠিত হয়। এর উদ্দেশ্য ছিল দেশের পরিসংখ্যানসংক্রান্ত নীতি নির্ধারণ, উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক চাহিদা পূরণে জনমিতিক, আর্থসামাজিক, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, শ্রম ও কর্মসংস্থান, দারিদ্র্য, কৃষি, শিল্প ও বাণিজ্য, অপরাধ ও বিচার ইত্যাদির ওপর তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করে দেশের পরিসংখ্যান প্রকাশ করা।

এই বহুমাত্রিক উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য প্রয়োজন একদল মেধাবী, দক্ষ, প্রশিক্ষিত, কর্মঠ কর্মী বাহিনী। জাতীয় উন্নয়নে সুষ্ঠু পরিকল্পনা প্রণয়নের জন্য পরিসংখ্যান প্রস্তুত করা এবং তার যথাযথ বিশ্লেষণ তুলে ধরার কাজটি গড়মানের কর্মীদের দিয়ে সম্ভব নয়। এই দৃষ্টিকোণ থেকে ১৪টি ক্যাডার নিয়ে ১৯৮০ সালে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের যাত্রাকালে পরিসংখ্যানকেও অন্তর্ভুক্ত করা হয়। পরবর্তী সময়ে সিভিল সার্ভিস পুনর্গঠনকালে এই ক্যাডারকে বিসিএস (পরিসংখ্যান) নামকরণ করা হয়। একটি বিশেষ কাজে মেধাবী, প্রশিক্ষিত ও দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলে সংশ্লিষ্ট কাজের লক্ষ্য অর্জনের জন্য ক্যাডার সার্ভিস গঠন করা হয়। তবে সূচনাকাল থেকেই পরিসংখ্যান ক্যাডারের সাংগঠনিক কাঠামোটিও ত্রুটিপূর্ণ থেকে যায়। ফলে জনবলসংকটে বিবিএস খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে। এর সংস্কারে ক্যাডারের জনবল সুষমকরণ ও অন্যান্য সুবিধা বৃদ্ধির পরিবর্তে ক্যাডারের উচ্চপদে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় প্রেষণে অন্য ক্যাডারের কর্মকর্তা পদায়ন করে। ফলে প্রতিষ্ঠানটি আরও দুর্বল হয়ে পড়ে। তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ, ব্যবস্থাপনা, বিশ্লেষণ ইত্যাদি গাণিতিক জটিল বিষয়ে কোনো ধারণা বা দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা না থাকা সত্ত্বেও প্রশাসন ক্যাডারের প্রেষণ পদায়ন পরিসংখ্যান ক্যাডারের কর্মকর্তাদের ওপরে ওঠার পথও বন্ধ করে রাখে। আবার  জাতীয় পরিসংখ্যানের বস্তুনিষ্ঠতা নিয়ে প্রশ্ন উঠলে পুরো দায় চাপে ব্যুরোর ক্যাডার কর্মকর্তাসহ অন্যান্য জনবলের ওপর।

১৯৮০ সালে গঠন করা এই ক্যাডারের কোনো কর্মকর্তা অদ্যাবধি মহাপরিচালক হওয়ার সুযোগ পাননি। এই ক্যাডারের কর্মকর্তাদের পেশাগত দক্ষতা উন্নয়নে নেই নিজস্ব কোনো প্রশিক্ষণ একাডেমি, ক্যারিয়ার প্ল্যান এবং পদোন্নতির যথাযথ সুযোগ। এমনকি পরিসংখ্যানবিষয়ক নীতিনির্ধারণ কিংবা জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নস্তরে ক্যাডারের কারও অংশগ্রহণ বা মতামত প্রদানেরও সুযোগ নেই! অন্যদিকে পরিসংখ্যানের মতো মেধা ও বুদ্ধিবৃত্তিক জটিল গাণিতিক কাজে মেধাবী কর্মকর্তার প্রয়োজন থাকলেও পরবর্তী সময়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় অযৌক্তিকভাবে ব্যুরোতে নন-ক্যাডার পদ সৃজন করে। ফলে কর্মকর্তা পর্যায়ে অসন্তোষ দেখা দেয়। ১৯৯২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত ব্যুরোর ১০টি শেষ হওয়া প্রকল্পের ৫২টি প্রথম শ্রেণির পদ রাজস্ব খাতে আত্তীকরণের মাধ্যমে বিভাজনের সূচনা করা হয়। প্রকল্পের এই কর্মকর্তারা ননক্যাডার হিসেবে ব্যুরোতে যোগ দেন। ২০১২ সালে আরও দুটি ননক্যাডার পদ সৃজন এবং উপজেলা অফিসের ৪৮৩টি ক্যাডার পদ সৃজনের প্রস্তাবের বিপরীতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ২০০টি ননক্যাডার পদ সৃজন করে। ফলে বিবিএস এখন ক্যাডার-ননক্যাডার দ্বন্দ্বের ক্ষত বয়ে বেড়াচ্ছে। এই দ্বন্দ্ব ক্যারিয়ার প্ল্যান ও সুষ্ঠু পদোন্নতির বড় অন্তরায়। যেখানে প্রতিষ্ঠানের জন্য প্রয়োজন মেধাবী কর্মকর্তা নিয়োগ ও মেধাবীদের আকৃষ্ট করার মতো ক্যারিয়ার প্ল্যান, সেখানে গড়মানের ননক্যাডার কর্মকর্তা নিয়োগ করে দ্বন্দ্ব সৃষ্টির মাধ্যমে কাজের সুষ্ঠু পরিবেশকে ব্যাহত করা হয়েছে। এ অবস্থা থেকে দ্রুত মুক্তি প্রয়োজন। প্রয়োজন বিদ্যমান ননক্যাডার পদগুলোকে প্রচলিত নিয়মে ক্যাডারভুক্ত করে গড়মানের কর্মকর্তা নিয়োগর পথ বন্ধ করা।

পরিসংখ্যানের ভৌতিক গোলকধাঁধা থেকে মুক্তির জন্য প্রয়োজন ছিল একটি কার্যকর আইন। সেই আইন প্রণয়ন করতে সময়ে লেগেছে উনচল্লিশ বছর। ২০১৩ সালে প্রণীত আইনে জাতীয় পরিসংখ্যান ব্যবস্থার রূপরেখা ও কার্যপ্রণালির সুস্পষ্ট ব্যাখ্যাও নেই। পরিসংখ্যান ব্যবস্থাপনায় বিবিএস ব্যতীত অন্যান্য অনুষঙ্গীর পরিচয়, কর্মপরিধি, আন্তঃসমন্বয়ের প্রক্রিয়া সম্পর্কেও সুস্পষ্ট কোনো ধারণা দেওয়া হয়নি আইনে। তাই আইনটিও সংশোধনের দাবি রাখে। অন্যদিকে আইন অনুযায়ী সরকারি পরিসংখ্যান প্রণয়ন ও প্রকাশের ক্ষমতা সংরক্ষণ করেন বিবিএস মহাপরিচালক। সেই মহাপরিচালক পদে আসীন প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা। নীতিনির্ধারণ ও বাস্তবায়ন উভয় ক্ষেত্রে মহাপরিচালকের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। কিন্তু পরিসংখ্যান নিয়ে উত্থাপিত সব প্রশ্ন ও সমালোচনার দায় বর্তে পরিসংখ্যান ক্যাডারের কর্মকর্তা ও অন্যান্য জনবলের ওপর।

দেশের প্রশ্নবিদ্ধ পরিসংখ্যানের জন্য প্রধানত দায়ী বিবিএস পরিচালনায় সরকারের প্রত্যক্ষ হস্তক্ষেপ। বিবিএস পরিচালিত হয় পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অধীন ‘পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের’ সচিবের অধীনে। আইনে উল্লেখ না থাকলেও সচিবের সম্মতি নিয়ে পরিসংখ্যান প্রকাশ করতে হয়। ক্ষেত্র বিশেষে মন্ত্রী বা প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন নেওয়ার রেওয়াজ হয়ে গেছে। ফলে পরিসংখ্যানে শীর্ষ কর্মকর্তার সরকারের প্রতি আনুগত্য ও তুষ্টিবাদ অগ্রাধিকার পায়, কিন্তু সমুদয় দায় ব্যুরোকে বহন করতে হয়।

কাজির গরুর হিসাব খাতা ও গোয়ালে একই পেতে হলে প্রয়োজন বিবিএসকে স্বাধীনভাবে পরিচালনার ব্যবস্থা করা। পরিসংখ্যান ক্যাডারকে শক্তিশালী ও সঠিক ক্যারিয়ার প্ল্যানের মাধ্যমে মেধাবীদের এ ক্যাডারে যোগদানের বিষয়ে আকৃষ্ট করা। উপাত্ত সংগ্রহ, বিশ্লেষণ, পূর্বাভাস ও নীতি প্রণয়নের কাজের জন্য গাণিতিক ও কারিগরিভাবে দক্ষ জনবলের কাজ গড়মানের কর্মকর্তা দিয়ে করার সুযোগ নেই। এমন সময়ে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন বিবিএসকে ‘কমিশন’ করার সুপারিশ করেছে। সংস্কার কমিশনের মতে, পরিসংখ্যান প্রণয়নে বিবিএসকে স্বাধীন ও সমৃদ্ধ প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলতেই এই সুপারিশ। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, বাংলাদেশে কোনো কমিশনের কর্মকাণ্ডই সন্তোষজনক নয়। দুই-একটি কমিশনের কিছু সুনাম থাকলেও সেগুলো এখন আরও প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়েছে। বিদ্যমান কমিশনগুলো পরিণত হয়েছে অবসরপ্রাপ্ত আমলা পুনর্বাসন কেন্দ্রে। সেই আমলাকেও হতে হয় ক্ষমতাসীন দলের অনুগত। মন্ত্রণালয়গুলোর কিছু জবাবদিহি থাকলেও কমিশনগুলো সেভাবে জবাবদিহি করে না। তা ছাড়া কমিশনগুলোর নিজস্ব কর্মচারীদের জন্য কর্মপরিবেশ ও ক্যারিয়ার সম্ভাবনার চিত্রও মেধাবীদের আকৃষ্ট করার মতো নয়। তাই গবেষণা ও বিশ্লেষণধর্মী কাজের জন্য বাংলাদেশের বাস্তবতায় প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের ক্যাডার সার্ভিসে রাখাই যৌক্তিক। প্রয়োজনে সহায়ক জনবলের বেলায়ও মেধাবীদের নিয়োগ করতে নিয়োগবিধি সংশোধন করা যেতে পারে। একই সঙ্গে ক্যারিয়ার প্ল্যানকেও আকর্ষণীয় করতে হবে।  দুটি কমিশন ও দুটি ব্যুরোকে একীভূত করে গঠিত বিবিএসকে আবার কমিশনে ফিরিয়ে নেওয়ার প্রস্তাব অবশ্যই পুনর্বিবেচনার দাবি রাখে।

জাতীয় উন্নয়নের মূল চালিকাশক্তি দেশের সঠিক পরিসংখ্যান। রাষ্ট্রের উন্নয়ন পরিকল্পনা ব্যয়সাশ্রয়ী ও সময়াবদ্ধ রাখতে সঠিক পরিসংখ্যানের বিকল্প নেই। সরকারের সফলতা-ব্যর্থতার নিরপেক্ষ চিত্র নির্ভর করে জাতীয় পরিসংখ্যান সংস্থার সঠিক তথ্য-উপাত্তের ওপর। আধুনিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রসমূহ তাদের সদিচ্ছার কারণে শক্তিশালী, সমৃদ্ধ ও নিরপেক্ষ জাতীয় পরিসংখ্যান ব্যবস্থা গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছে। বাংলাদেশের উন্নয়ন গতিশীল ও কার্যকরভাবে এগিয়ে নিতে একই পথ অনুসরণ করাই সমীচীন। তাই পরিসংখ্যান ব্যুরোকে শক্তিশালী করতে মেধাবীদের নিয়োগ ও সুষ্ঠু ক্যারিয়র প্ল্যান তৈরি করা, তাদের জন্য বিশেষায়িত প্রশিক্ষণ  নিশ্চিত করতে পৃথক প্রশিক্ষণ একাডেমি ও দীর্ঘমেয়াদি প্রশিক্ষণ পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। জনবল ও সাংগঠনিক কাঠামো সুষমকরণ এবং সংস্কার কমিশনের সুপারিশকৃত অন্যান্য সার্ভিসের মতো গ্রেড-১ ও বিশেষ গ্রেড পর্যন্ত পদসোপান করতে হবে। অন্যথায় মেধাবীদের আকৃষ্ট করা কঠিন হয়ে পড়বে। জাতীয় পরিসংখ্যনের গুণগত মানোন্নয়নে UN Fundamental Principles of Official Statistics (UNFPOS) Ges United Nations National Quality Assurance Frameworks (UNNQAF)-এর গাইডলাইন মাথায় রাখতে হবে। তা হলেই জাতীয় পরিসংখ্যানের গোলকধাঁধা থেকে জনগণ মুক্তি পাবে। বেসরকারি পর্যায়ের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডেও হবে সহায়ক।

লেখক : সাবেক ডিজি, ডিএফপি

এই বিভাগের আরও খবর
জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
ইসলাম সহজ সরল এক জীবন বিধান
ইসলাম সহজ সরল এক জীবন বিধান
বিজয়াদশমী
বিজয়াদশমী
আমাদের দুর্গোৎসব
আমাদের দুর্গোৎসব
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি
বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি
ধূর্ত হওয়ার চেয়ে বোকা থাকাই ভালো
ধূর্ত হওয়ার চেয়ে বোকা থাকাই ভালো
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
ট্রাম্পের শান্তি প্রস্তাব
ট্রাম্পের শান্তি প্রস্তাব
সর্বশেষ খবর
ফ্রান্স দলে একিতিকে, নেই দেম্বেলে
ফ্রান্স দলে একিতিকে, নেই দেম্বেলে

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

৫ বছর পর ফের চালু হচ্ছে ভারত ও চীনের সরাসরি ফ্লাইট
৫ বছর পর ফের চালু হচ্ছে ভারত ও চীনের সরাসরি ফ্লাইট

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোয় ‘বাচনিকের’ যুগপূর্তি উদযাপন ১৮ অক্টোবর
টরন্টোয় ‘বাচনিকের’ যুগপূর্তি উদযাপন ১৮ অক্টোবর

২৪ মিনিট আগে | পরবাস

“মহানায়কের গান” সিজন ২-এর দ্বিতীয় গান প্রকাশ
“মহানায়কের গান” সিজন ২-এর দ্বিতীয় গান প্রকাশ

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলের বাধায় বিশ্বব্যাপী ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া
সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলের বাধায় বিশ্বব্যাপী ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে এদেশের মানুষের ধারণা নাই: সেলিমুজ্জামান
পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে এদেশের মানুষের ধারণা নাই: সেলিমুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্লোটিলার নৌবহরে বাধা দেয়ায় বার্সেলোনায় হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ফ্লোটিলার নৌবহরে বাধা দেয়ায় বার্সেলোনায় হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাভাবিক জনজীবনে ফিরছে খাগড়াছড়ি
স্বাভাবিক জনজীবনে ফিরছে খাগড়াছড়ি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ হাটহাজারীতে দিনব্যাপী হেফাজতে ইসলামের আন্তর্জাতিক শানে রেসালত সম্মেলন
আজ হাটহাজারীতে দিনব্যাপী হেফাজতে ইসলামের আন্তর্জাতিক শানে রেসালত সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
মিরপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপের অফিসিয়াল বল উন্মোচন
২০২৬ বিশ্বকাপের অফিসিয়াল বল উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হংকংয়ে মার্কিন কূটনীতিককে কঠোর সতর্কবার্তা চীনের
হংকংয়ে মার্কিন কূটনীতিককে কঠোর সতর্কবার্তা চীনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন সরকারে দ্বিতীয় দিনে গড়িয়েছে শাটডাউন
মার্কিন সরকারে দ্বিতীয় দিনে গড়িয়েছে শাটডাউন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত
ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ
হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের
জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী
হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন
সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি
বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটলাইফের বীমা সেবা গ্রহণ করবে আত্মবিশ্বাস
মেটলাইফের বীমা সেবা গ্রহণ করবে আত্মবিশ্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান
পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িচংয়ে মাদক কারবারি গ্রেফতার
বুড়িচংয়ে মাদক কারবারি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি
এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স
ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?
ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার
গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের
পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের
রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের
গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ
দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা
তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া
ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে
কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন
বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া
গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত লাখ ফেডারেল কর্মীকে ছাঁটাইয়ের শঙ্কা, শাটডাউন এড়ানোর উপায় দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র
সাত লাখ ফেডারেল কর্মীকে ছাঁটাইয়ের শঙ্কা, শাটডাউন এড়ানোর উপায় দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’
৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?
আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’
‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দশমীতে সিঁদুর খেলায় মাতলেন অভিনেত্রী শুভশ্রী, কোয়েল, কাজল, ঋতুপর্ণা
দশমীতে সিঁদুর খেলায় মাতলেন অভিনেত্রী শুভশ্রী, কোয়েল, কাজল, ঋতুপর্ণা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন
স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়
৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল মানবতার বহর
আটকে গেল মানবতার বহর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের
যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া
ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া

শোবিজ

মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল
মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক

নগর জীবন

এক পর্দা, দশ প্রজন্ম
এক পর্দা, দশ প্রজন্ম

শোবিজ

বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক
বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক

নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬
ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬

নগর জীবন

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে
বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে

নগর জীবন

ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

দেশগ্রাম

ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক
ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক

মাঠে ময়দানে

জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা

সম্পাদকীয়

সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং
সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং

মাঠে ময়দানে

গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

সম্পাদকীয়

সুনেরাহর গল্প
সুনেরাহর গল্প

শোবিজ

সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন

সম্পাদকীয়