শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ জুন, ২০২৫

[শায়খ আহমাদুল্লাহর জুমার বয়ান থেকে]

রসুল (সা.) যেভাবে জাতিগত ঐক্য গড়ে তুলেছিলেন

প্রিন্ট ভার্সন
রসুল (সা.) যেভাবে জাতিগত ঐক্য গড়ে তুলেছিলেন

ঐক্য একটি জাতির প্রধান শক্তি। মহান আল্লাহ আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে নির্দেশ দিয়েছেন এবং বিচ্ছিন্ন হতে নিষেধ করেছেন। এ বিষয়ে কোরআনে ইরশাদ হচ্ছে-তোমরা আল্লাহর রজ্জুকে দৃঢ়ভাবে ধারণ কর এবং বিভক্ত হইও না। আর তোমরা তোমাদের ওপর আল্লাহর নিয়ামতকে স্মরণ কর, যখন তোমরা পরস্পরে শত্রু ছিলে-তারপর আল্লাহ তোমাদের অন্তরে ভালোবাসার সঞ্চার করেছেন। অতঃপর তাঁর অনুগ্রহে তোমরা ভাই ভাই হয়ে গেলে। আর তোমরা ছিলে আগুনের গর্তের কিনারায়, অতঃপর তিনি তোমাদের তা থেকে রক্ষা করেছেন। (আলে ইমরান ১০৩)।

বিশ্বের কাছে ঐক্যের সবচেয়ে বড় দৃষ্টান্তের নাম হজরত মুহাম্মদ (সা.)। অন্য মনীষীগণ বিভিন্ন বিষয়ে থিওরি দিয়েছেন, কিন্তু থিওরিকে বাস্তবে প্রয়োগ করে দেখাননি। ব্যতিক্রম রসুল (সা.)। তিনি উপদেশ দিয়েছেন, সমাজের বুকে সেই উপদেশের বাস্তবিক প্রয়োগ ঘটিয়ে দেখিয়েছেন।

রসুল (সা.) যে সময়ে পৃথিবীতে আসেন, সে সময়ের মক্কা-মদিনা ছিল যুদ্ধবিধ্বস্ত জনপদ। মক্কার গোত্রীয় দাঙ্গা, মদিনার আওস-খাজরাজের যুদ্ধ ইতিহাসের পাতায় বড় বেদনাবিধুর অধ্যায় হিসেবে পঠিত হয়। ঐক্যের ডাক দিয়ে সেই যুদ্ধবিধ্বস্ত, রক্তস্নাত জনপদকে রসুল (সা.) সোনার শহরে পরিণত করেন। যার পরিপ্রেক্ষিতে মহান আল্লাহ উপর্যুক্ত আয়াত নাজিল করেছেন।

রসুল (সা.)-এর নেতৃত্ব ও ভালোবাসার জাদুতে সাহাবিরা এমন আপন হয়ে উঠেছিলেন, কিছুদিন আগে যারা ছিল পরস্পরের জীবনের শত্রু, সেই তারা অপর ভাইয়ের জন্য নিজের সমুদয় সম্পদ উৎসর্গ করতে প্রস্তুত হয়ে গেছেন। যুদ্ধের ময়দানে শহীদ হতে চলেছেন অথচ নিজের বরাদ্দের পানিটুকু অপর আহত ভাইয়ের দিকে ঠেলে দিয়েছেন। এটা সম্ভব হয়েছে রসুল (সা.)-এর বলিষ্ঠ নেতৃত্বগুণের ফলে। ভালোবাসা ও ঐক্যের এর চেয়ে উজ্জ্বল নমুনা আর কোথায় পাবেন!

হিজরতের পর মদিনায় চার শ্রেণির মানুষের বসবাস শুরু হয়। মক্কা থেকে আসা মুহাজির, মদিনার আনসার, ইহুদি এবং মদিনার আশপাশের বেদুইন সম্প্রদায়। নতুন গড়ে ওঠা একটি রাষ্ট্রে ভিন্ন ভিন্ন চার শ্রেণির মানুষের মাঝে তীব্র বিরোধ ও মতানৈক্য সৃষ্টি হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আদতে তা হয়নি। বরং মদিনা সনদ প্রণয়নের মাধ্যমে রসুল (সা.) ঐক্যের যে শক্ত প্রাচীর তৈরি করেছিলেন, মানবেতিহাসে যার কোনো তুলনা পাওয়া যায় না।

ঐক্য বিনষ্ট হতে পারে ভেবে রসুল (সা.) অনেক জরুরি কাজও পরিত্যাগ করেছেন। কাবাঘর পুনর্নির্মাণ করতে গিয়ে কোরাইশরা ইবরাহিম (আ.)-এর ভিত্তির একাংশ বাদ দিয়েছিল। শেষ বয়সে এসে রসুল (সা.) পুরো ভিত্তির ওপর কাবা সংস্কার করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু নতুন মুসলমানরা ভুল বুঝতে পারে ভেবে তিনি সংস্কারের কাজে হাত দেননি। আবার বিশ্বাসঘাতক মুনাফিকদের বিরুদ্ধেও তিনি কোনো পদক্ষেপ নেননি। কারণ এতে বহির্বিশ্ব ভাববে, মুসলমানরা নিজেদের মধ্যে বিরোধে লিপ্ত হয়েছে। এতেও বোঝা যায়, রসুল (সা.) ঐক্যকে কতটা গুরুত্ব দিয়েছেন। ঐক্যের নির্দেশনা দিয়ে আল্লাহ অন্য আয়াতে বলেছেন, আর তোমরা আল্লাহ ও তার রসুলের আনুগত্য কর এবং পরস্পর ঝগড়া করিও না, তাহলে তোমরা সাহসহারা হয়ে যাবে এবং তোমাদের শক্তি নিঃশেষ হয়ে যাবে। আর তোমরা ধৈর্য ধর, নিশ্চয় আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন। (আনফাল)।

এ আয়াতেও আল্লাহ ঝগড়াবিবাদ না করে ঐক্যবদ্ধ থাকার নির্দেশ দিয়েছেন। আর ঝগড়াবিবাদ পরিহার করে সব মতের মানুষের সঙ্গে একত্র থাকা অনেক কঠিন কাজ। একসঙ্গে থাকতে গিয়ে নিজের মতের বিরোধী এমন অনেক বিষয় সামনে আসে, যা মেনে নেওয়া কঠিন। তারপরও দেশ ও জাতির বৃহৎ স্বার্থে চুপ থাকতে হয়। নয়তো ঐক্যের দেয়ালে ফাটল ধরা অনিবার্য হয়ে পড়ে। আর এ চুপ থাকার জন্য প্রয়োজন হয় পাহাড়ের মতো ধৈর্যের। এ জন্য আয়াতের শেষে ধৈর্যের কথা বলা হয়েছে। উক্ত আয়াতের নির্দেশনা পরিবার থেকে রাষ্ট্র-সব ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। একটি পরিবার যদি সুসংহত ও শক্তিশালী অবস্থান অর্জন করতে চায়, তবে পরিবারের সদস্যদের মাঝে, ভিন্ন মত থাকা সত্ত্বেও, যূথবদ্ধ থাকতে হবে। পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধার চর্চা থাকতে হবে। তাহলে অন্য কেউ তাদের দুর্বল করতে পারবে না।

ঠিক একইভাবে একটি সমাজ তখনই উন্নত, সুসংহত ও শক্তিশালী হবে, যখন সমাজের মানুষেরা মতের অমিল সত্ত্বেও পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে সমাজের স্বার্থে সবাই ঐক্যবদ্ধ থাকবে। রাষ্ট্রের ক্ষেত্রেও বিষয়টি সত্য। রাষ্ট্রে অনেক মতের, অনেক আদর্শের, অনেক ধর্মের মানুষ বসবাস করে। অনেক বিষয়ে তাদের মতানৈক্য থাকে। থাকাটাই স্বাভাবিক। তারপরও ভিন্নমতের মানুষগুলো পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধশীল থেকে রাষ্ট্রের বৃহৎ স্বার্থে যদি একসঙ্গে পথ চলে, তবে সেই রাষ্ট্রের অগ্রযাত্রা কেউ রোধ করতে পারে না। রসুল (সা.) বলেছেন, হে লোকেরা, ঐক্যবদ্ধ থাকা তোমাদের জন্য আবশ্যক এবং তোমরা বিচ্ছিন্ন হইও না। (তিরমিজি)। 

                গ্রন্থনা : সাব্বির জাদিদ

এই বিভাগের আরও খবর
প্রকৌশলীদের আন্দোলন
প্রকৌশলীদের আন্দোলন
গুমের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড
গুমের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড
ইবরাহিম (আ.)-এর জীবন সব মুমিনের অবশ্যপাঠ্য
ইবরাহিম (আ.)-এর জীবন সব মুমিনের অবশ্যপাঠ্য
নির্বাচন হবে কী হবে না
নির্বাচন হবে কী হবে না
প্রাথমিক শিক্ষা
প্রাথমিক শিক্ষা
ব্যাংক লুটপাট
ব্যাংক লুটপাট
কৃষিপণ্যের বিপণন ব্যবস্থাপনা
কৃষিপণ্যের বিপণন ব্যবস্থাপনা
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
‘মানুষ তোমরা ভালো হও’
‘মানুষ তোমরা ভালো হও’
তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন
তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন
আড়ি পাতা
আড়ি পাতা
দারিদ্র্য বাড়ছেই
দারিদ্র্য বাড়ছেই
সর্বশেষ খবর
বায়ু দূষণের কারণে বাংলাদেশিদের গড় আয়ু কমছে সাড়ে ৫ বছর
বায়ু দূষণের কারণে বাংলাদেশিদের গড় আয়ু কমছে সাড়ে ৫ বছর

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাকসু নির্বাচন : প্রথম দিন ডোপ টেস্টের নমুনা দিলেন ৮৭ জন
রাকসু নির্বাচন : প্রথম দিন ডোপ টেস্টের নমুনা দিলেন ৮৭ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন হবে কী হবে না
নির্বাচন হবে কী হবে না

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডন থেকে দেশে ফিরেছেন ড. খন্দকার মোশাররফ
লন্ডন থেকে দেশে ফিরেছেন ড. খন্দকার মোশাররফ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের ওপর বলপ্রয়োগ : তদন্তে ডিএমপির ৩ সদস্যের কমিটি
শিক্ষার্থীদের ওপর বলপ্রয়োগ : তদন্তে ডিএমপির ৩ সদস্যের কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে নতুন বিধিমালা জারি
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে নতুন বিধিমালা জারি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার দুর্ভিক্ষে মন কাঁদছে হাল্ক অভিনেতার
গাজার দুর্ভিক্ষে মন কাঁদছে হাল্ক অভিনেতার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে ভিনগ্রহে প্রাণের ইঙ্গিত
জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে ভিনগ্রহে প্রাণের ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজশাহীতে ফুফুকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ
রাজশাহীতে ফুফুকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ বাছাইয়ের শেষ দুই ম্যাচের দল ঘোষণা আর্জেন্টিনার
বিশ্বকাপ বাছাইয়ের শেষ দুই ম্যাচের দল ঘোষণা আর্জেন্টিনার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ধাওয়ায় পালালেন যুবক, পিস্তল-গুলি উদ্ধার
পুলিশের ধাওয়ায় পালালেন যুবক, পিস্তল-গুলি উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৮ কেজি গাঁজাসহ মাদককারবারি গ্রেফতার
বাগেরহাটে ৮ কেজি গাঁজাসহ মাদককারবারি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্রোন হামলা চালিয়ে ইউক্রেনের যুদ্ধজাহাজ ডুবিয়ে দিল রাশিয়া
ড্রোন হামলা চালিয়ে ইউক্রেনের যুদ্ধজাহাজ ডুবিয়ে দিল রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত
শ্রীপুরে যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একাদশ ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের ফল প্রকাশ
একাদশ ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের ফল প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপকূলে ঝড়ের আশঙ্কা : সমুদ্রবন্দরে ৩, নদীবন্দরে এক নম্বর সতর্কতা
উপকূলে ঝড়ের আশঙ্কা : সমুদ্রবন্দরে ৩, নদীবন্দরে এক নম্বর সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে শীর্ষ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে শীর্ষ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালখালীতে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
বোয়ালখালীতে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংসার ভাঙার পর নতুন করে বাগদান সারলেন দুবাইয়ের রাজকন্যা
সংসার ভাঙার পর নতুন করে বাগদান সারলেন দুবাইয়ের রাজকন্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ মাসে ১ কোটি চাকরি সৃষ্টিতে বিএনপির পূর্ণ প্রস্তুতি রয়েছে : আমীর খসরু
১৮ মাসে ১ কোটি চাকরি সৃষ্টিতে বিএনপির পূর্ণ প্রস্তুতি রয়েছে : আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী দিনের ক্রিকেট তারকারা স্কুল মাঠেই লুকিয়ে আছে: বিসিবি সভাপতি
আগামী দিনের ক্রিকেট তারকারা স্কুল মাঠেই লুকিয়ে আছে: বিসিবি সভাপতি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডুয়েট ও বিআইএমের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত
ডুয়েট ও বিআইএমের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় গ্রেফতার শ্রীলঙ্কার মোস্ট ওয়ান্টেড ব্যক্তি
ইন্দোনেশিয়ায় গ্রেফতার শ্রীলঙ্কার মোস্ট ওয়ান্টেড ব্যক্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে ৬৫ বছরের বৃদ্ধের বিরুদ্ধে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ
শেরপুরে ৬৫ বছরের বৃদ্ধের বিরুদ্ধে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা
উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার বছর ধরে সেইফ হোমে বাক ও মানসিক প্রতিবন্ধী নারী
চার বছর ধরে সেইফ হোমে বাক ও মানসিক প্রতিবন্ধী নারী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপের আগে সিলেটের মাঠে খেলা বাড়তি সুবিধা হবে : লিটন
এশিয়া কাপের আগে সিলেটের মাঠে খেলা বাড়তি সুবিধা হবে : লিটন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর পৌরসভার সড়কের বেহাল দশা, জনদুর্ভোগের শেষ নেই
শেরপুর পৌরসভার সড়কের বেহাল দশা, জনদুর্ভোগের শেষ নেই

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে বিশাল অজগর উদ্ধার, বন বিভাগে হস্তান্তর
বুড়িচংয়ে বিশাল অজগর উদ্ধার, বন বিভাগে হস্তান্তর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঈদে মিলাদুন্নবীর ছুটির তারিখ পুনঃনির্ধারণ
ঈদে মিলাদুন্নবীর ছুটির তারিখ পুনঃনির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা হতে ২০০ কোটির চেক, সেই চিকিৎসকের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান
উপদেষ্টা হতে ২০০ কোটির চেক, সেই চিকিৎসকের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোডম্যাপ প্রকাশ: রোজার আগে ভোট, ডিসেম্বরেই তফসিল
রোডম্যাপ প্রকাশ: রোজার আগে ভোট, ডিসেম্বরেই তফসিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘ইসরায়েলের বহুস্তরীয় ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ভেদ করেছে ইরান’
‌‘ইসরায়েলের বহুস্তরীয় ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ভেদ করেছে ইরান’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘মঞ্চ ৭১’র অনুষ্ঠানে উত্তেজনা, সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী আটক
‌‘মঞ্চ ৭১’র অনুষ্ঠানে উত্তেজনা, সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপে যা আছে
জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপে যা আছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংসার ভাঙার পর নতুন করে বাগদান সারলেন দুবাইয়ের রাজকন্যা
সংসার ভাঙার পর নতুন করে বাগদান সারলেন দুবাইয়ের রাজকন্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্ক এড়াতে আমিরাতে ব্যবসা সরাচ্ছেন ভারতীয়রা
ট্রাম্পের শুল্ক এড়াতে আমিরাতে ব্যবসা সরাচ্ছেন ভারতীয়রা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার ধ্বংসাবশেষ সরাচ্ছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার ধ্বংসাবশেষ সরাচ্ছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লট বরাদ্দ পেতে ভাসমান-অসহায়-গরীব পরিচয় দেন শেখ রেহানা-টিউলিপ-আজমিনা
প্লট বরাদ্দ পেতে ভাসমান-অসহায়-গরীব পরিচয় দেন শেখ রেহানা-টিউলিপ-আজমিনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নগরী খালি করতেই হবে, হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের
গাজা নগরী খালি করতেই হবে, হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে সামরিক কুচকাওয়াজে যোগ দিচ্ছেন কিম জং উন, থাকবেন পুতিনও
চীনে সামরিক কুচকাওয়াজে যোগ দিচ্ছেন কিম জং উন, থাকবেন পুতিনও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা
উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএসপিএলে বলিউড তারকাদের দল কেনার হিড়িক
আইএসপিএলে বলিউড তারকাদের দল কেনার হিড়িক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীন সফর শেষে দেশে ফিরলেন সেনাবাহিনী প্রধান
চীন সফর শেষে দেশে ফিরলেন সেনাবাহিনী প্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯৬ ভারী ট্রাক দিয়ে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতুর সক্ষমতা পরীক্ষা করল চীন
৯৬ ভারী ট্রাক দিয়ে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতুর সক্ষমতা পরীক্ষা করল চীন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শি জিনপিংয়ের আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন কিম-পুতিনসহ ২৬ বিশ্বনেতা
শি জিনপিংয়ের আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন কিম-পুতিনসহ ২৬ বিশ্বনেতা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত, মার্কিন কর্মকর্তার হুঁশিয়ারি
রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত, মার্কিন কর্মকর্তার হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে ৬ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ৬ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নগদ লেনদেনে বছরে ক্ষতি ২০০৮ কোটি টাকা
নগদ লেনদেনে বছরে ক্ষতি ২০০৮ কোটি টাকা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

'রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ আসলে মোদির যুদ্ধ'
'রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ আসলে মোদির যুদ্ধ'

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে থাকার সময়সীমা সীমিত করছেন ট্রাম্প
বিদেশি শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে থাকার সময়সীমা সীমিত করছেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোট থেকে ফিরেই মেসির জোড়া গোল, ফাইনালে মায়ামি
চোট থেকে ফিরেই মেসির জোড়া গোল, ফাইনালে মায়ামি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে নতুন বিধিমালা জারি
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে নতুন বিধিমালা জারি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগারগাঁও ‘ব্লকেড’ কর্মসূচির ঘোষণা শেকৃবি শিক্ষার্থীদের
আগারগাঁও ‘ব্লকেড’ কর্মসূচির ঘোষণা শেকৃবি শিক্ষার্থীদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনী প্রচারণায় ইট-পাটকেলের তোপের মুখে পালালেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট
নির্বাচনী প্রচারণায় ইট-পাটকেলের তোপের মুখে পালালেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন হামলা চালিয়ে ইউক্রেনের যুদ্ধজাহাজ ডুবিয়ে দিল রাশিয়া
ড্রোন হামলা চালিয়ে ইউক্রেনের যুদ্ধজাহাজ ডুবিয়ে দিল রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ার ফাহিমা হত্যায় ঢাকায় স্বামী গ্রেপ্তার
বগুড়ার ফাহিমা হত্যায় ঢাকায় স্বামী গ্রেপ্তার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ৩৬ দল চূড়ান্ত
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ৩৬ দল চূড়ান্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরের পীরগাছায় অ্যানথ্রাক্স আতঙ্ক, এক মাসে ২০০-র বেশি আক্রান্ত
রংপুরের পীরগাছায় অ্যানথ্রাক্স আতঙ্ক, এক মাসে ২০০-র বেশি আক্রান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বহু নারীর জীবন নষ্টে তৌহিদ আফ্রিদি
বহু নারীর জীবন নষ্টে তৌহিদ আফ্রিদি

পেছনের পৃষ্ঠা

পুকুর যেন সাদাপাথরের খনি
পুকুর যেন সাদাপাথরের খনি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজমির শরিফে অন্যরকম দৃশ্য
আজমির শরিফে অন্যরকম দৃশ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবারও মব রাজধানীতে
আবারও মব রাজধানীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিবি হারুনের স্ত্রীর নামে যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি
ডিবি হারুনের স্ত্রীর নামে যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীদের জন্য ১৭ কোটি টাকার ওষুধ এনে দিলেন শীর্ষ শ্রেয়ান
রোগীদের জন্য ১৭ কোটি টাকার ওষুধ এনে দিলেন শীর্ষ শ্রেয়ান

নগর জীবন

রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স
রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স

নগর জীবন

মনোনয়ন চান বিএনপির সাত নেতা, প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
মনোনয়ন চান বিএনপির সাত নেতা, প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

একক প্রার্থী বিএনপিসহ সব দলের
একক প্রার্থী বিএনপিসহ সব দলের

নগর জীবন

কমপ্লিট শাটডাউন
কমপ্লিট শাটডাউন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া মুখোমুখি
বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

কেন ছবির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলেন শর্মিলা
কেন ছবির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলেন শর্মিলা

শোবিজ

সাত মাসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার বাংলাদেশিসহ ২ লাখ অভিবাসী
সাত মাসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার বাংলাদেশিসহ ২ লাখ অভিবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে ভোটের রোডম্যাপ
অবশেষে ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র সংসদ নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনের মহড়া
ছাত্র সংসদ নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনের মহড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজেদের অসহায় পরিচয় দিয়ে প্লট নেন রেহানা-টিউলিপ
নিজেদের অসহায় পরিচয় দিয়ে প্লট নেন রেহানা-টিউলিপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাহারি প্রতিশ্রুতি কৌশলী প্রচার
বাহারি প্রতিশ্রুতি কৌশলী প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল শুরু অক্টোবরে
কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল শুরু অক্টোবরে

নগর জীবন

‘রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত’
‘রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত’

পূর্ব-পশ্চিম

শির আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন বিশ্বনেতারা
শির আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন বিশ্বনেতারা

পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে নগদ টাকা লুট
ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে নগদ টাকা লুট

নগর জীবন

প্রাথমিক শিক্ষকদের ন্যায্য দাবি মেনে নিন
প্রাথমিক শিক্ষকদের ন্যায্য দাবি মেনে নিন

নগর জীবন

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব

নগর জীবন

সাইফুজ্জামান ও তার পরিবারের ১২০ ব্যাংক অ্যাকাউন্ট অবরুদ্ধ
সাইফুজ্জামান ও তার পরিবারের ১২০ ব্যাংক অ্যাকাউন্ট অবরুদ্ধ

নগর জীবন

আরাকান আর্মিকে বাংলাদেশ ভূখণ্ডে কোনো তৎপরতা চালাতে দেওয়া হবে না
আরাকান আর্মিকে বাংলাদেশ ভূখণ্ডে কোনো তৎপরতা চালাতে দেওয়া হবে না

নগর জীবন

মার্কিন সিডিসি প্রধান বরখাস্ত
মার্কিন সিডিসি প্রধান বরখাস্ত

পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থী ও সাংবাদিকদের ভিসার মেয়াদ সীমিতের পদক্ষেপ ট্রাম্পের
শিক্ষার্থী ও সাংবাদিকদের ভিসার মেয়াদ সীমিতের পদক্ষেপ ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টির প্রক্রিয়ায় র‌্যাব
নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টির প্রক্রিয়ায় র‌্যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি অরণ্যে মিলল গোলবাহার অজগর
পাহাড়ি অরণ্যে মিলল গোলবাহার অজগর

নগর জীবন