শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩৫, শুক্রবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৫

ছাত্র সংসদ নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনের মহড়া

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
ছাত্র সংসদ নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনের মহড়া

ডাকসুসহ তিনটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। কিন্তু দেশবাসীর আগ্রহ ডাকসুকে ঘিরেই। ডাকসুকে বলা হয় বাংলাদেশের ‘দ্বিতীয় পার্লামেন্ট’। জাতীয় নির্বাচনের আগে ডাকসু নির্বাচন অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। এ নির্বাচনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কিছুটা হলেও প্রভাব থাকবে। ডাকসু নির্বাচন যদি শেষ পর্যন্ত সুন্দর, সুষ্ঠুভাবে হতে পারে, তাহলে নিঃসন্দেহে জাতীয় নির্বাচনের একটি আবহ তৈরি হবে, দেশের মানুষ স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলবে। ডাকসু নির্বাচনের সফলতা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠুভাবে করতে উৎসাহ জোগাবে। অন্যদিকে শেষ পর্যন্ত ডাকসু নির্বাচনে যদি অনাকাঙ্ক্ষিত পরিবেশ তৈরি হয়, তাহলে মাশুল দিতে হবে গোটা দেশকে। এর ফলে গণতান্ত্রিক উত্তরণ হুমকির মুখে পড়তে পারে। ডাকসু নির্বাচন এমন একসময়ে হচ্ছে যখন শিক্ষার্থীদের নানান দাবিতে শিক্ষাঙ্গন এবং রাজপথ উত্তপ্ত। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার চেয়ে আন্দোলন বেশি। জুলাই বিপ্লবের পর গত এক বছরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো ঠিকঠাকমতো শিক্ষাক্রম চালু করতে পারেনি, শিক্ষার্থীরা তাদের পাঠ্যক্রমে মনোযোগ দিতে পারেনি। এক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতা রয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার শিক্ষা কাঠামোকে ঠিক করার জন্য শিক্ষাঙ্গনে পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে উপদেষ্টা বদল করেছে বটে কিন্তু তাতে কোনো কাজ হয়নি। ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে ৯ সেপ্টেম্বর। ডাকসু নির্বাচনের যখন প্রচারণা শুরু হয়েছে, ঠিক সেই সময় বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) এবং অন্য প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তিন দফা দাবিতে রাজপথে আন্দোলন শুরু করেছে। গত বুধবার (২৭ আগস্ট) এ আন্দোলন সহিংসতায় রূপ নিয়েছিল। সামনে এ আন্দোলনের প্রভাব কীভাবে পড়ে সেটি দেখার বিষয়।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে অস্থিরতা। ডাকসুর নির্বাচন নিয়েও অস্বস্তি এবং নানা শঙ্কা আছে। চাপা উত্তেজনা উত্তাপ তৈরি হয়েছে নির্বাচনি প্রচারণায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা। প্রতিদ্বন্দ্বিরা একে অন্যের বিরুদ্ধে আক্রমণ এবং প্রতি আক্রমণে ব্যস্ত। মাঝে মাঝেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের পরিবেশ উত্তপ্ত হচ্ছে। একটি আতঙ্ক সৃষ্টির চেষ্টা করা হচ্ছে কোনো কোনো মহল থেকে। তবে অনেকে মনে করেন নির্বাচনে এ ধরনের পরিবেশ থাকাই স্বাভাবিক। শেষ পর্যন্ত সব মহল দায়িত্বশীল আচরণ করবে সেটি দেশবাসী প্রত্যাশা করে। ডাকসুর নির্বাচনে কে জয়ী হলো, কে পরাজিত হলো সেটি বড় কথা নয়। কিন্তু ডাকসু নির্বাচন যদি শেষ পর্যন্ত অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠিত হয়, তাহলে সারা দেশে একটি স্বস্তির বার্তা দেবে।

আমরা লক্ষ্য করেছি যে, ডাকসু প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর এর আগে ৩৭ বার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সর্বশেষ নির্বাচন হয়েছিল ২০১৯ সালে। সেই নির্বাচনটিও কলঙ্কিত হয়েছিল এবং ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রলীগকে বিজয়ী করার জন্য প্রশাসন নানারকম অপকৌশল ব্যবহার করেছিল বলে অভিযোগ ওঠে। শিক্ষার্থীদের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটেনি ওই নির্বাচনে। আর সে কারণে ২০১৯ সালে ডাকসু তেমন কোনো কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পারেনি। ডাকসু শিক্ষার্থীদের সমস্যা ও আকাঙ্ক্ষা মেটাতে পারেনি।

স্বাধীনতার পর ৫৪ বছরে মাত্র সাতবার ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। একমাত্র শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান নিয়মিতভাবে ডাকসু নির্বাচনের ব্যবস্থা করেছিলেন। সে সময় তিনটি ডাকসু নির্বাচনেই বামপন্থি ছাত্র সংগঠন জয়ী হয়েছিল। দুটিতে জাসদ ছাত্রলীগ এবং একটিতে মাহমুদুর রহমান মান্নার নেতৃত্বে বাসদ ছাত্রলীগ জয়ী হয়। এই গণতান্ত্রিক চর্চা হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এসে বন্ধ করে দেন। এরশাদ শাসনামলের শেষ দিকে এসে ছাত্রদের চাপে দুটি ডাকসু নির্বাচন সম্পন্ন করেছিলেন। একটি নির্বাচনে বিজয়ী হয়েছিলেন সম্মিলিত ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ নেতা, ছাত্রলীগের সুলতান মাহমুদ মনসুর। পরে ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদল বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছিল। ’৯০ সালে অনুষ্ঠিত ডাকসুর ওই নির্বাচনের পরপরই স্বৈরাচার পতনের আন্দোলন তীব্রতা পায়। আমান উল্লাহ আমান, খায়রুল কবির খোকনের নেতৃত্বে ডাকসু স্বৈরাচার পতনের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে ১৫ বছরে মাত্র একবার ডাকসু নির্বাচন করে। সেই ডাকসু নির্বাচন এমনভাবে সাজানো হয়েছিল যেন ছাত্রলীগ বিজয়ী হয়। এবার ডাকসু নির্বাচনে আশা করা যায় যে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ, সরকার এবং কোনো পক্ষেরই কোনো স্বার্থ নেই। এখানে শিক্ষার্থীরা তাদের নিজেদের পছন্দের প্রার্থীকে নির্বাচিত করবে। ২৬ আগস্ট থেকে শুরু হওয়া প্রচারণার ধরন দেখলে বোঝা যায় ডাকসুতে জাতীয় রাজনীতির চেয়ে ক্যাম্পাসের দাবি-দাওয়া, সমস্যা এসেছে বেশি। বিশেষ করে আবাসন সংকট, শিক্ষার মানোন্নয়ন, লাইব্রেরি, গবেষণা ইত্যাদি বিষয় নির্বাচনি প্রচারণায় প্রাধান্য পাচ্ছে। এটি ইতিবাচক। তবে একটা কথা মনে রাখতে হবে, ডাকসু নির্বাচন যে কোনো মূল্যে সুন্দর এবং সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে হবে। এক্ষেত্রে শুধু ক্যাম্পাসে ক্রিয়াশীল ছাত্র সংগঠনগুলো নয়, দেশের রাজনৈতিক দল এবং সরকারকেও দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ইতোমধ্যে আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন। সেই অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন কাজ শুরু করে দিয়েছে। নির্বাচন বানচালের জন্য নানা মহল নানা রকম চক্রান্তে লিপ্ত রয়েছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করেছেন, ‘সরকারের ভিতরের একটি অংশ নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে।’ তিনি নিশ্চয়ই জেনেবুঝে এ অভিযোগ করেছেন। বাস্তবিকই সরকারের কিছু কিছু উপদেষ্টা এবং সরকারের কিছু মহলের কর্মকাণ্ডে মনে হয় যে, নির্বাচনের ব্যাপারে তাদের নেতিবাচক মনোভাব রয়েছে। এটি অনাকাঙ্ক্ষিত। যে কোনো অবস্থাতেই আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে হবে। একটি গণতান্ত্রিক ধারায় দেশকে এগিয়ে নিতে হবে। নির্বাচিত সরকার ছাড়া বিদ্যমান সংকট সমাধানের কোনো পথ নেই। ড. মুহাম্মদ ইউনূস তাঁর প্রতিশ্রুতিতে অটল রয়েছেন কিন্তু নির্বাচনের আগে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার, দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি, মব সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি বন্ধের যে প্রয়োজনীয়তা রয়েছে সেটির ব্যাপারে এখন পর্যন্ত নজরদারির অভাব রয়েছে। তবে সবাই আশা করেন যে, নির্বাচন কমিশনের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরুর পর থেকে এ বিষয়ে সরকার কাজ শুরু করবে। রাজনৈতিক দলগুলো একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনকে সহযোগিতা করবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সবসময় বাংলাদেশকে পথ দেখায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সবসময় আমাদের আলোকিত করে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে এদেশের মানুষ অধিকার আদায়ের সংগ্রামে ভূমিকা রাখে। ১৯৭১, ১৯৯০ এবং ২০২৪ সালের গণ অভ্যুত্থান সবচেয়ে বড় প্রমাণ। কাজেই আগামী ৯ সেপ্টেম্বর যে ডাকসু নির্বাচন হবে, সেই নির্বাচন যদি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয়, একটি অনুকরণীয় নির্বাচন যদি হয়, তাহলে সেটি আগামী জাতীয় নির্বাচনের পথ দেখাবে। সবাই একটি সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক ধারার বাংলাদেশ বিনির্মাণের ব্যাপারে আশাবাদী হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছিল ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের কেন্দ্রস্থল। এখান থেকেই আন্দোলন দানা বেঁধে উঠেছিল। কাজেই তারা এখন গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় উত্তরণে ডাকসু নির্বাচন বাংলাদেশকে পথ দেখাবে। আগামী জাতীয় নির্বাচনের জন্য এটি অনুপ্রেরণা হবে। তাই আমরা আশা করি যে, সব ছাত্র সংগঠন সহিষ্ণুতার পরিচয় দেবে, গণতন্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ দেখাবে। এখানে জয়-পরাজয় বড় কথা নয়, আন্দোলনে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যেমন পথপ্রদর্শক, ঠিক তেমনিভাবে একটি সুষ্ঠু ডাকসু নির্বাচন উপহার দিয়ে গণতন্ত্র চর্চার উদাহরণ তৈরি করবে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। আর সে কারণেই ডাকসু নির্বাচন বাংলাদেশে জাতীয় নির্বাচনের আগে একটি মহড়া। এটি গণতন্ত্রের অগ্নিপরীক্ষাও বটে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
গণভোটের সময় ও  পিআর নিয়ে অনড় বিএনপি-জামায়াত
গণভোটের সময় ও পিআর নিয়ে অনড় বিএনপি-জামায়াত
আফগানিস্তান ও পাকিস্তান রাতভর সংঘর্ষ, নিহত ২৫৮
আফগানিস্তান ও পাকিস্তান রাতভর সংঘর্ষ, নিহত ২৫৮
অভিযুক্তদের সেনা হেফাজতে নেওয়ার  উদ্যোগকে স্বাগত
অভিযুক্তদের সেনা হেফাজতে নেওয়ার উদ্যোগকে স্বাগত
চাপিয়ে দেওয়া  কিছু জনগণ মানবে না
চাপিয়ে দেওয়া কিছু জনগণ মানবে না
ইতালি সফরে প্রধান উপদেষ্টা
ইতালি সফরে প্রধান উপদেষ্টা
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
ইসলামি নেতারা বেশি জুলুমের শিকার
ইসলামি নেতারা বেশি জুলুমের শিকার
আগের কর্মকর্তাদের নির্বাচনে নয়
আগের কর্মকর্তাদের নির্বাচনে নয়
বিরোধী মত দমনে গুম
বিরোধী মত দমনে গুম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়
নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়
সর্বশেষ খবর
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে চিরিরবন্দরে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে চিরিরবন্দরে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানের সতর্কবার্তা
গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানের সতর্কবার্তা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে র‌্যাগিংয়ের অভিযোগে ১৬ শিক্ষার্থী সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে র‌্যাগিংয়ের অভিযোগে ১৬ শিক্ষার্থী সাময়িক বহিষ্কার

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চিংড়িতে জেলি পুশ করায় ব্যবসায়ীকে লাখ টাকা জরিমানা
চিংড়িতে জেলি পুশ করায় ব্যবসায়ীকে লাখ টাকা জরিমানা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২৮ নভেম্বর
ঢাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২৮ নভেম্বর

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ লুটপাট করে দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে: দুলু
আওয়ামী লীগ লুটপাট করে দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে: দুলু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ৬ টাকা বাড়ল
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ৬ টাকা বাড়ল

৫২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ইরানের সঙ্গে শান্তি চুক্তির আশা ট্রাম্পের
ইরানের সঙ্গে শান্তি চুক্তির আশা ট্রাম্পের

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ যুবক গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৫ নেতা-কর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৫ নেতা-কর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনিদের মুক্তিতে রামাল্লায় আবেগঘন পরিবেশ
ফিলিস্তিনিদের মুক্তিতে রামাল্লায় আবেগঘন পরিবেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতালে এসি বিস্ফোরণে দগ্ধ তিন শ্রমিক
চমেক হাসপাতালে এসি বিস্ফোরণে দগ্ধ তিন শ্রমিক

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০টির বেশি অতিরিক্ত সিম নিয়ে জরুরি বার্তা বিটিআরসির
১০টির বেশি অতিরিক্ত সিম নিয়ে জরুরি বার্তা বিটিআরসির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৮৫৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৮৫৭

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সারের কৃত্রিম সংকট ও মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে লালমনিরহাটে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট ও মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে লালমনিরহাটে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা সেনানিবাসের একটি ভবন সাময়িকভাবে ‌কারাগার ঘোষণা, প্রজ্ঞাপন জারি
ঢাকা সেনানিবাসের একটি ভবন সাময়িকভাবে ‌কারাগার ঘোষণা, প্রজ্ঞাপন জারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ঘোষণা
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালি পেটে চা পানে হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি!
খালি পেটে চা পানে হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি!

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট আব্বাস
গাজা শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করলে বিভাগীয় ব্যবস্থা : ডিএমপি কমিশনার
নির্বাচনে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করলে বিভাগীয় ব্যবস্থা : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক মামলায় গ্রেফতার হাজী সেলিম
আরেক মামলায় গ্রেফতার হাজী সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিস্তার ইতিহাসে রেকর্ড, চার দফা বিপৎসীমা অতিক্রম করেও ক্ষয়ক্ষতি কম
তিস্তার ইতিহাসে রেকর্ড, চার দফা বিপৎসীমা অতিক্রম করেও ক্ষয়ক্ষতি কম

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?
পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট
ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’
‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জার্মানিতে বাতিল হলো তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান
জার্মানিতে বাতিল হলো তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা
মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড
গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান
পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

সম্পাদকীয়

কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ
কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়
রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি
সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী
বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল

নগর জীবন

কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম
কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে
আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে

নগর জীবন

রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী
রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব
অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়
নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি
সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন
ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন

নগর জীবন

জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ
জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

দফায় দফায় লাঠিচার্জ
দফায় দফায় লাঠিচার্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা

খবর

থমকে ছিল সিলেট
থমকে ছিল সিলেট

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি
অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা
ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা