শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৮ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪১, বৃহস্পতিবার, ২৮ আগস্ট, ২০২৫

তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন

আমার একজন ভক্ত পাঠক মোহাম্মদ মাহতাব উদ্দিনকে সবার সঙ্গে পরিচয় করিয়েছিলাম। আজ পরিচয় করাব আরেকজন ভক্ত পাঠককে। তার নাম মীজান মোহাম্মদ, বাড়ি ঝিনাইদহে। গত বৃহস্পতিবার তিনি আমাকে দুই পৃষ্ঠার একটি চিঠি পাঠিয়েছেন। আমার লেখা নিয়ে অনেক কথা লিখেছেন। লেখা সম্পর্কে কী বলেছেন তা উল্লেখ করলাম না। কারণ মুরুব্বিরা বলতেন, নিজের ঢোল নিজে পেটাতে নেই। অবশ্য এখন মুরুব্বিদের সেই পরামর্শ আর কাজ করে না। এখন নিজের ঢোল নিজেই পিটিয়ে, ফাটিয়ে, প্রয়োজনে রাস্তায় ফেলে রাখতে হবে, যেন অন্যরা দেখে। আমি অবশ্য সব সময় মুরুব্বিদের কথা মেনেই চলি। মীজান মোহাম্মদ অত্যন্ত রাজনীতিসচেতন মানুষ। তিনি শেখ মুজিবুর রহমান, জিয়াউর রহমানের রাজনীতির সফলতা-ব্যর্থতার কথা বলেছেন। তারেক রহমানের সম্ভাবনার কথা বলেছেন। নির্বাচন নিয়ে কথা বলেছেন। তার বক্তব্য হলো, দুই দিন আগে বা পরে হোক, নির্বাচন হবেই। নির্বাচন হতেই হবে। নির্বাচন নিয়ে দেশের সাধারণ মানুষের মাথাব্যথা নেই। সাধারণ মানুষের ভাবনা হলো, নির্বাচন হলে দেশ পরিচালনার ভার আমরা কাদের হাতে তুলে দেব? বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সফল নেতা, সফল রাষ্ট্রনায়ক হবেন, নাকি ব্যর্থ তিতুমীর, টিপু সুলতান, সিরাজউদ্দৌলা হবেন? আমি নিশ্চিত যে, একজন পাঠকের তীক্ষè রাজনৈতিক পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র করে আজকের লেখায় বিএনপির হাইব্রিড, সুযোগসন্ধানী কিছু নেতা আমার ওপর মহাক্ষিপ্ত হবেন। কারণ শুনেছি তারা নাকি এখন পকেটে ব্লাড টেস্ট করার যন্ত্র নিয়ে ঘোরাফেরা করেন। কে বিএনপি, কে বিএনপি নয় তা নাকি ওই যন্ত্রে ধরা পড়ে। সেজন্যই বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে অনুরোধ জানাচ্ছি, দয়া করে মনে কিছু করবেন না। একজন মীজান মোহাম্মদের ভালোবাসা অনুধাবন করুন। দলের এবং দেশের উপকার হবে।

মীজান মোহাম্মদ তার রাজনৈতিক বিশ্লেষণে লিখেছেন, দল তৈরি করলেই ঝুড়িঝুড়ি ভোট পাওয়া যায় না। সাধারণ মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করার মতো ক্ষমতা থাকতে হয়। এ ক্ষেত্রে শেখ মুজিবুর রহমানের কথাটি আলাদা বলে তিনি উল্লেখ করেছেন। কারণ তখন সবার চাওয়া ছিল দেশের স্বাধীনতা। সবার লক্ষ্য ছিল দেশটা স্বাধীন করতে হবে। এজন্য কারও দৃষ্টি আকর্ষণ করতে হবে, কারও ইমোশন কাজে লাগাতে হবে-এসব কিছু করার প্রয়োজন হয়নি শেখ মুজিবের। সবার চাওয়া পূরণ করার জন্য তিনি এগিয়ে গেছেন এবং সফল হয়েছেন। স্বাধীনতাযুদ্ধের ডাক দেওয়ার সুযোগ পেয়েছেন এবং সে সুযোগ কাজে লাগিয়েছেন।

মন্‌জুরুল ইসলামবিএনপির জন্ম ও জিয়াউর রহমানের রাজনীতি পর্যালোচনা করে তিনি লিখেছেন, বিএনপির জন্ম স্বাধীনতার কিছু সময় পরে। সে সময় আরও কিছু রাজনৈতিক দলের জন্ম হয়েছিল। ঝুড়িঝুড়ি ভোট পেয়েছিল একমাত্র বিএনপিই। এ দলের মতো নতুন সৃষ্ট কোনো রাজনৈতিক দল এত ভোট পায়নি। ভোটযুদ্ধে এত বড় বিজয় আর কোনো নতুন দল অর্জন করতে পারেনি। তিনি মনে করেন, ওই সময় নির্যাতিত, বিপদগ্রস্ত, অভাবী মানুষের পাশে বন্ধুর মতো দাঁড়িয়েছিলেন জিয়াউর রহমান। সাধারণ মানুষের হাতে হাত রেখে নিজের হাতে কোদাল নিয়ে মাটি কেটেছিলেন। সে সময় জিয়াউর রহমানের সেই আচরণ ও নেতৃত্ব দেশবাসী গ্রহণ করেছিল। সে কারণে দেশের মানুষের অন্তরে আজও বেঁচে আছেন প্রেসিডেন্ট জিয়া।

জুলাই বিপ্লবের মূল্যায়ন করে মীজান মোহাম্মদ কিছু বাস্তব সত্য তুলে ধরেছেন। সেই সঙ্গে কিছু প্রশ্নও রেখেছেন। তিনি মনে করেন, সব আচরণ সব সময় মূল্য পায় না। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি, চাহিদা ভিন্ন হয়। সময়ের প্রয়োজনে জুলাই বিপ্লব হয়েছে। গণ অভ্যুত্থানের পর বিপ্লবীরা নতুন দল গঠন করেছেন। বিপ্লবীরা যদি সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা ইতোমধ্যে পূরণ করতে পারতেন, দেশবাসী কী চায় বুঝতে পারতেন তাহলে তারাও হয়তো আগামী নির্বাচনে ঝুড়িঝুড়ি ভোট পেতেন। কিন্তু বিপ্লবীরা তা বুঝতে পারছেন না। তাদের বিপ্লব ধীরে ধীরে থেমে যাচ্ছে। বিপ্লবীরা শক্তিশালী পাহাড় গুঁড়িয়ে দিলেন, উত্তাল সাগর সাঁতরিয়ে তীরে উঠলেন কিন্তু চাঁদাবাজ, সন্ত্রাসী, দুর্নীতিবাজদের ভয় দেখাতে পারলেন না। তিনি মনে করেন, দেশবাসী এখন চাঁদাবাজ-সন্ত্রাস-দুর্নীতিমুক্ত একটি সমাজ দেখতে চায়। দেশবাসীর এর চেয়ে বেশি চাওয়া আপাতত নেই। দেশের মানুষ নিরাপত্তা ও শান্তি চায়।

আগামী নির্বাচন ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সম্পর্কেও মীজান মোহাম্মদের অনেক উচ্চাশা এবং শঙ্কা দুটোই আছে। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেছেন, ‘বর্তমানে যে পরিবেশ বিরাজ করছে, তাতে সময়মতো নির্বাচন হলে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব তারেক রহমানের কাঁধেই পড়বে। তিনি ব্যর্থ হবেন, নাকি সফল সেটা আগামী দিনগুলোই বলে দেবে। সত্যিকারের উন্নতমানের একজন নেতা হবেন, এটাই দেশবাসীর কামনা। শ্রেষ্ঠ মানুষ আর সফল মানুষ এক নয়। অনেক ব্যর্থ মানুষও শ্রেষ্ঠ হয়েছেন। তিতুমীর, টিপু সুলতান, নবাব সিরাজউদ্দৌলা সফল হননি। কিন্তু আজও তারা আমাদের কাছে শ্রেষ্ঠ মানুষ। সফলতা পরিবেশ-পরিস্থিতির ব্যাপার। মন থাকলেও সবকিছু অনুকূলে না থাকলে তার ফল ঘরে তোলা যায় না। দুখীর সাথি হয়ে দুঃখ সহ্য করা যায়, কিন্তু বদের বদ আচরণ রাজার হালে থেকেও মেনে নেওয়া যায় না। এ মুহূর্তে তাঁর (তারেক রহমান) যেটা নিয়ে অস্থির হওয়া দরকার, সেটা হলো দলের শৃঙ্খলা। প্রতিদিন দুর্নাম ছড়াচ্ছে, যেটা দলের জন্য মোটেই শুভ নয়।’

মীজান মোহাম্মদ রাজনীতি ও সমাজসচেতন জাতীয়তাবাদী চিন্তার একজন মানুষ। তার দুই পৃষ্ঠার চিঠি পড়ে আমার তা-ই মনে হয়েছে। চিঠির বিভিন্ন অংশ উদ্ধৃত করে যে বিষয়গুলো এ লেখায় উল্লেখ করা হলো, সবই তার নিজস্ব চিন্তা। তবে বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে প্রতিটি দেশপ্রেমিক মানুষের চিন্তার সঙ্গে তার চিন্তা মিলে যাবে। ব্যক্তিগতভাবে আমিও তার সঙ্গে অনেক ক্ষেত্রে একমত। আমজনতা বা সাধারণ মানুষকে আমরা সাধারণ ভাবি। কিন্তু তারা কেউই সাধারণ নন। সবাই অসাধারণ। গ্রামের চায়ের দোকান বা রাস্তার পাশে হকারের দোকানে আড্ডায় এমন সব তাত্ত্বিক তথ্য পাওয়া যায়, যা শহুরে সুশীলরাও ভাবতে পারেন না। আমাদের ইতিহাসের দিকে তাকালে দেখতে পাই একেকজন রাষ্ট্রনায়ক বা সরকারপ্রধান একেক সময়ের প্রয়োজনে আবির্ভূত হয়েছেন। তারা কেউ কেউ সময়ের অনুভূতি ধারণ করতে পেরেছেন। কেউ কেউ পারেননি। জনগণকে যারা বুঝতে পারেননি, তাদেরই নির্মম পতন হয়েছে। টানা প্রায় ১৬ বছর ক্ষমতার চেয়ারে বসেও জনগণকে বুঝতে পারেননি শেখ হাসিনা। এর পরিণতি যা হওয়ার তা-ই হয়েছে। ১৯৭৫ সালে তার পিতা শেখ মুজিবুর রহমান যখন নিহত হন, তখন তিনি জীবন দিয়েছেন, কিন্তু তার দল আওয়ামী লীগ ছিল। ৩২ নম্বরের বাড়িটি ছিল। কিন্তু বাংলাদেশের মানুষের ওপর পিতা-মাতা ও স্বজন হত্যার প্রতিশোধ নিতে গিয়ে শেখ হাসিনাকে পালাতে হয়েছে। তিনি তার কৃতকর্মের কারণে পিতাকে দ্বিতীয়বার হত্যা করলেন এবং সেই সঙ্গে ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগকেও গলা টিপে হত্যা করে নিজের জীবন নিয়ে দেশ থেকে পালিয়েছেন।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, দেশ নির্বাচন আয়োজনে প্রস্তুত। ফেব্রুয়ারিতেই ক্ষমতা হস্তান্তর। নানান সন্দেহ-সংশয় থাকলেও এ নোবেল লরিয়েটের প্রতি দেশবাসীর এখনো আস্থা আছে। তিনি আরও বলেছেন, এবার নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক ও স্মরণীয়। বাংলাদেশের মানুষ এমন একটি নির্বাচনেরই অপেক্ষায় আছে। ঐতিহাসিকভাবে আমাদের দেশের মূল সমস্যাই হলো নির্বাচন। নির্বাচন কেন্দ্র করেই দেশটা স্বাধীন হলো। স্বাধীনতার ৫৪ বছরে দেশে যত সমস্যা তৈরি হয়েছে, সবই নির্বাচন কেন্দ্র করে। সেই কাক্সিক্ষত নির্বাচন ঐতিহাসিক ও স্মরণীয় হবে। এ খবর শুনেই দেশবাসী আনন্দিত। কিন্তু বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তার দলীয় নেতা-কর্মীদের বারবারই বলেছেন যে আগামী নির্বাচন হবে একটি কঠিন নির্বাচন। আগামী নির্বাচন এত সহজ হবে না বলে তিনি বারবার নেতা-কর্মীদের সতর্ক করছেন। কেন কঠিন হবে, কেন সহজ হবে না তা নিশ্চয় তিনি অনুধাবন করতে পারছেন। অনেক নেতা-কর্মী অনুধাবন করতে পারছেন বলে মনে হচ্ছে না।

দেশে এখন তিন শ্রেণির বিএনপি আছে-ত্যাগী বা পোড়-খাওয়া, হাইব্রিড এবং সুযোগসন্ধানী। ত্যাগী ও পোড়-খাওয়া বিএনপি তারা, যারা চিন্তা-চেতনায় শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের নীতি-আদর্শ মনেপ্রাণে ধারণ করেন। বেগম খালেদা জিয়াকে জাতীয়তাবাদী শক্তির একমাত্র ঠিকানা মনে করেন। শহীদ জিয়া, বেগম খালেদা জিয়ার উত্তরসূরি তারেক রহমানের আদেশ-অনুরোধ পালনে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। জুলাই বিপ্লবের পর হঠাৎ করেই একশ্রেণির মানুষের বিএনপিতে আগমন ঘটেছে, তারা পোড়-খাওয়া, নীরবে নিভৃতে থাকা নেতা-কর্মীদের দিকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিচ্ছেন। লন্ডনের নাম ভাঙিয়ে অনেক বয়োজ্যেষ্ঠ নেতা-কর্মী-শুভাকাক্সক্ষীর সঙ্গে বেয়াদবি করে বেড়াচ্ছেন। তাদের সম্পর্কে দলের অনেকে রসিকতা করে বলেন, হাইব্রিডদের সঙ্গে ব্লাড টেস্ট করার যন্ত্র থাকে। ওই যন্ত্র দিয়ে ব্লাড টেস্ট করে তারা বলে দিতে পারেন কে বিএনপি, কে বিএনপি নয়। আরেক দল হলো সুযোগসন্ধানী। তারা বিএনপির নাম ভাঙিয়ে সারা দেশে চাঁদাবাজি, সন্ত্রাস চালিয়ে যাচ্ছেন। তাদের নানান অপকর্মের কারণে ইমেজ সংকটে পড়ছে দল, বিব্রত হচ্ছেন দলের নেতা তারেক রহমান। এ সুযোগসন্ধানীরা দলের সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে ছবি বা সেলফি তুলে ফেসবুকে পোস্ট করে নিজেকে নেতা হিসেবে প্রকাশ করছেন এবং চাঁদাবাজির রেট বাড়িয়ে দিচ্ছেন।

প্রত্যেক পিতা-মাতারই প্রত্যাশা থাকে তার সন্তান যেন তাকে ছাড়িয়ে আরও বড় হয়। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার প্রত্যাশাও এমনই থাকবে, এটাই স্বাভাবিক। তারেক রহমান বিগত ১৭ বছর সময়ের মূল্য দিয়ে নিজেকে গড়ে তুলেছেন। ১৭ বছর আগের তারেক রহমান আর আজকের তারেক রহমান এক নন। এর অন্যতম প্রমাণ হলো বিদেশে বসে পিতার সৃষ্ট, মায়ের শ্রমে বড় করা দলটি ধরে রেখেছেন। শত ষড়যন্ত্রের মধ্যেও দলটিকে ভাঙনের হাত থেকে রক্ষা করেছেন। নেতা হিসেবে নিজের যোগ্যতা ও দক্ষতার প্রমাণ দিয়েছেন। পিতা ছিলেন দেশপ্রেমিক ও সৎ-মানুষ। মা হলেন অন্যায়ের বিরুদ্ধে ও ন্যায়নীতিতে আপসহীন। সে কারণে দেশবাসীর প্রত্যাশা হলো, তারেক রহমান এমন এক বিএনপির নেতৃত্ব নেবেন, যে বিএনপিতে কোনো হাইব্রিড জঞ্জাল থাকবে না। কোনো চাঁদাবাজ, সন্ত্রাসী, দুর্নীতিবাজ, সুযোগসন্ধানী থাকবে না। দেশবাসী এখন চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দুর্নীতিবাজমুক্ত রাজনৈতিক দল চায়। সেটা করার এখনই সময়। তা যদি তিনি করতে পারেন তাহলে পোড়-খাওয়া ত্যাগী নেতা-কর্মী এবং জাতীয়তাবাদী শক্তির লাখ লাখ সমর্থক শক্ত করে তারেক রহমানের হাত ধরবেন। জীবন দেবেন, তবু তারা নেতার হাত ছাড়বেন না। মনে রাখতে হবে, আগামী নির্বাচন হবে সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে। হাইব্রিড জঞ্জাল, চাঁদাবাজ, দুর্নীতিবাজ, সন্ত্রাসী, সুযোগসন্ধানীরা যদি বিএনপির নাম ভাঙানোর সুযোগ পান, তাহলে সমাজে যারা ভালোমানুষ, যারা নীরবে বিএনপিকে সমর্থন করেন তারা মুখ ফিরিয়ে নেবেন।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
গাজায় ফের তাণ্ডব
গাজায় ফের তাণ্ডব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ভারতের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার সহজ জয়
ভারতের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার সহজ জয়

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পিচ-শিশির-আবহাওয়া আমাদের পক্ষে ছিল না : লিটন
পিচ-শিশির-আবহাওয়া আমাদের পক্ষে ছিল না : লিটন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যালিফোর্নিয়া জাদুঘরে হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি
ক্যালিফোর্নিয়া জাদুঘরে হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে যাত্রীবেশে অটোরিকশা ছিনতাই
রাজধানীতে যাত্রীবেশে অটোরিকশা ছিনতাই

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন খাবেন লেবু চা
কেন খাবেন লেবু চা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

একাত্তরের পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান
একাত্তরের পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক দলগুলো সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায় : শামা ওবায়েদ
রাজনৈতিক দলগুলো সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায় : শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় বিএফএ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বিদ্যুৎ বয়েজ ক্লাব
বগুড়ায় বিএফএ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বিদ্যুৎ বয়েজ ক্লাব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক
পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে
ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি
গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি
জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’
শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল
সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই
ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ
ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা
পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল