শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৫

অবশেষে ভোটের রোডম্যাপ

♦ ডিসেম্বরে তফসিল ♦ সেপ্টেম্বরে সংলাপ ♦ আমন্ত্রণ পাবেন জুলাই যোদ্ধারাও ♦ চূড়ান্ত ভোটার তালিকা নভেম্বরে ♦ সেপ্টেম্বরের শুরুতে সীমানার গেজেট ♦ আসনভিত্তিক সব প্রার্থীর একমঞ্চে ইশতেহার ঘোষণা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
অবশেষে ভোটের রোডম্যাপ

বহুলপ্রত্যাশিত ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। রোডম্যাপে ভোট গ্রহণের তারিখ নেই। নেই তফসিল ঘোষণার তারিখও। তবে ডিসেম্বরের দ্বিতীয় বা তৃতীয় সপ্তাহে তফসিল ঘোষণার আভাস রয়েছে। সরকার আগেই জানিয়েছে, জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে। সে অনুযায়ী সাজানো হয়েছে পরিকল্পনা। রোডম্যাপে রয়েছে রাজনৈতিক দলসহ অংশীজনের সংলাপ, ভোটার তালিকা প্রণয়ন, নির্বাচনি আইনবিধি সংস্কার, দল নিবন্ধন, নির্বাচনি এলাকার সীমানা নির্ধারণ, ভোট কেন্দ্র স্থাপন, পোস্টাল ভোটিং, পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধনসহ দুই ডজন কাজের সময়সূচি। এ ক্ষেত্রে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণসহ সবকিছুকেই চ্যালেঞ্জ মনে করছে নির্বাচন কমিশন। বুধবার এ পরিকল্পনা অনুমোদন করে ইসি। এরপর গতকাল দুপুরে নির্বাচন ভবনে সংবাদ সম্মেলন করে এ কর্মপরিকল্পনার বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।

তফসিল কবে এবং ভোট কবে হবে-এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘ভোট গ্রহণের ৬০ দিন আগে তফসিল দেব। আমাদের মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর বলেছে আগামী রমজানের আগে ভোট করার জন্য। আমার যদি ভুল না হয়ে থাকে, তাহলে ১৭ বা ১৮ ফেব্রুয়ারি রমজান শুরু। আবার রমজান তো চাঁদ দেখার ওপর নির্ভরশীল। এভাবে আপনি নির্বাচনের তারিখ বের করতে পারেন।’

গণপরিষদ ও গণভোটের দাবির বিষয়ে জানতে চাইলে সচিব বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশনা জাতীয় নির্বাচনের জন্য, সংসদ নির্বাচনের বাইরে আমাদের অন্য কোনো কিছু ভাববার সুযোগ নেই।’

কর্মপরিকল্পনায় দুই ডজন বিষয় : অংশীজনের সংলাপ, ভোটার তালিকা প্রণয়ন, নির্বাচনি আইনবিধি সংস্কার, দল নিবন্ধন, নির্বাচনি এলাকার সীমানা নির্ধারণ, ভোট কেন্দ্র স্থাপন, পোস্টাল ভোটিং, পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন, দেশিবিদেশি সাংবাদিক অনুমোদন, নির্বাচনের জন্য জনবল ও প্রশাসনিক ব্যবস্থা, নির্বাচনি দ্রব্যাদি সংগ্রহ, আইনশৃঙ্খলাবিষয়ক কার্যক্রম। অন্যান্য আইনবিধি সংস্কার ও একীভূতকরণ, ম্যানুয়াল, নির্দেশিকা, পোস্টার, পরিচয়পত্র মুদ্রণ, প্রশিক্ষকদের প্রশিক্ষণ, স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স উপযোগীকরণ, নির্বাচনি বাজেট বরাদ্দ, প্রচার ও উদ্বুদ্ধকরণ, টেলিযোগাযোগব্যবস্থা সুসংহতকরণ, ডিজিটাল মনিটর স্থাপন ও যন্ত্রপাতি সংযোজন, বেসরকারি প্রাথমিক ফলাফল প্রচার, ফলাফল প্রদর্শন, প্রকাশ ও প্রচার (বিভিন্ন মাধ্যমে), বিবিধ।

সংলাপ : দল ও অংশীজনদের সঙ্গে সংলাপ সেপ্টেম্বরের শেষ সপ্তাহে শুরু। শেষ হতে লাগবে দেড় মাস। এবারের সংলাপে আমন্ত্রণ পাবেন নিবন্ধিত দলের প্রতিনিধি, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক, সুশীল সমাজ, গণমাধ্যম ব্যক্তি, নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও পর্যবেক্ষক এবং আহত জুলাই যোদ্ধারা।

ভোটার তালিকা হালনাগাদ : ইতোমধ্যে দ্বিতীয় ধাপের সম্পূরক খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে; যা চূড়ান্ত করা হবে ৩১ আগস্ট। আর ৩১ অক্টোবরের সম্পূরক তালিকা শেষে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে ৩০ নভেম্বর।

নির্বাচনি আইনবিধি : গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও), অন্যান্য আইনবিধি ৩১ আগস্টের মধ্যে সংশোধনের প্রস্তাব ও প্রণয়ন। এ ছাড়া সংসদীয় আসনের সীমানা নির্ধারণ আইন সংশোধন, ভোটার তালিকা আইন সংশোধন, সংসদ নির্বাচনের ভোটার কেন্দ্র নীতিমালা ও ব্যবস্থাপনা চূড়ান্ত, দেশিবিদেশি পর্যবেক্ষক ও সংবাদিক নীতিমালা চূড়ান্ত করা, নির্বাচন পরিচালনা (সংশোধন) আইন ২০২৫, নির্বাচন কর্মকর্তা (বিশেষ বিধান) আইন ১৯৯১, নির্বাচন কমিশন সচিবালয় আইন ২০০৯ সংশোধনের কাজ আইন মন্ত্রণালয়ে প্রক্রিয়াধীন আছে, যা ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে শেষ করার আশা করছে ইসি।

রাজনৈতিক দল নিবন্ধন : মধ্য সেপ্টেম্বর নতুন দলের প্রাথমিক নিবন্ধন ও সেপ্টেম্বরের মধ্যে চূড়ান্ত প্রজ্ঞাপন দেবে ইসি।

সীমানা নির্ধারণ : সেপ্টেম্বরের শুরুতে সংসদীয় আসনের সীমানা চূড়ান্ত করে গেজেট প্রকাশ আর ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে জিআইএস ম্যাপ প্রস্তুত ও প্রকাশ করবে কমিশন।

পোস্টাল ভোটিং ও ব্যালট : প্রাবাসীদের ভোটদানের জন্য প্রকল্প অনুমোদন, সফটওয়্যার চূড়ান্ত, মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট, নিবন্ধন ও প্র্যাকটিসিং মডিউল, প্রচারের কাজ অক্টোবরের মধ্যে সম্পন্ন করবে ইসি। পোস্টার ব্যালট প্রবাসীদের কাছে প্রেরণ ও ভোটারদের কাছে পৌঁছানো হবে ৫ জানুয়ারির (২০২৬) মধ্যে।

আইনশৃঙ্খলাবিষয়ক কার্যক্রম : সেপ্টেম্বরে ও তফসিল ঘোষণার ১৫ দিন আগে এবং তফসিল ঘোষণার পর বৈঠক করবে কমিশন। এ ছাড়া দেশি পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন করে চূড়ান্ত সার্টিফিকেট প্রদান ১৫ নভেম্বরের মধ্যে, নির্বাচনসংশ্লিষ্ট ম্যানুয়াল, নির্দেশিকা, পোস্টার, পরিচয়পত্র ইত্যাদি মুদ্রণ ১৫ নভেম্বরের মধ্যে, স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স ও নির্বাচনি দ্রব্যাদি ব্যবহারোপযোগী করা ৩০ নভেম্বরের মধ্যে, নির্বাচন ভবনে বেসরকারি ফলাফল প্রদর্শনের জন্য ডিজিটাল মনিটর স্থাপন ও যন্ত্রপাতি সংযোজন ডিসেম্বরের মধ্যে।

প্রতিটি বিষয়ই চ্যালেঞ্জের, সংলাপে দলের সুপারিশ আমলে নেবে ইসি : সংসদ নির্বাচনের পথে ‘রোডম্যাপ’ ঘোষণার মধ্যে সবকিছু সময়ভিত্তিক কর্মপরিকল্পনা থাকলেও পরিস্থিতি বুঝে নতুন কিছুও যুক্ত হবে বলে জানান নির্বাচন কমিশন সচিব আখতার আহমেদ। ভোট সামনে রেখে প্রতিটি বিষয়ই ‘চ্যালেঞ্জের’ উল্লেখ করে তিনি জানান, পরিস্থিতি বুঝে তা সামাল দেওয়ার দৃঢ়তা রয়েছে বর্তমান ইসির। এখনকার আইনশৃঙ্খলার বিষয়টি সরকারের হলেও প্রয়োজনে মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনা করে সমন্বয় ও সহযোগিতা নেবে। সচিব জানান, সংস্কার বিষয়ে রাজনৈতিক দলের পরামর্শ থাকলেও প্রয়োজনে কর্মপরিকল্পনায় তা যুক্ত করা হবে।

কর্মপরিকল্পনার ভিতরে-বাইরে কোনো চ্যালেঞ্জ রয়েছে কি না-জানতে চাইলে সচিব বলেন, ‘প্রতিটি জিনিসই চ্যালেঞ্জের। প্রতিটি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় মানুষের প্রস্ততি থাকতে হবে, এটাই দৃঢ়তা। এটাই আমরা চাই।’

বিরাজমান পরিস্থিতিতে সুষ্ঠু ভোটের পরিবেশ রয়েছে কি না-জানতে চাইলে আখতার আহমেদ বলেন, ‘কেন থাকবে না! এক্সিস্টিং ল অ্যান্ড অর্ডার সিচুয়েশনটা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিষয়। আমাদের বিষয়টা হচ্ছে নির্বাচনসংক্রান্ত কার্যক্রমের।’ ভোট কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা বা বডি ক্যাম ব্যবহারের বিষয়টিও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ব্যাপার বলে মনে করেন তিনি।

তিনি বলেন, ‘আমরা চাইব শান্তিপূর্ণ, সুষ্ঠুভাবে ভোট গ্রহণ হোক। ভোটার স্বতঃস্ফূর্তভাবে, আনন্দমুখর পরিবেশে আসবে। তার জন্য অংশীজন হিসেবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যদি মনে করে এটা (কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা) করতে হবে, অবশ্যই করবে। আমরা সহযোগিতা করব।’

রোডম্যাপে রাজনৈতিক দল সন্তুষ্ট হবে কি না-জানতে চাইলে সচিব বলেন, ‘এটা আমাদের কর্মপরিকল্পনা। রাজনৈতিক দল ও অংশীজনের সঙ্গে যখন আলোচনা হবে তখন মতামত থাকলে আমাদের নিশ্চিত করবেন। এটার সঙ্গে সংযোজন হতে পারে।’

দলের সঙ্গে সংলাপ পরে করায় উল্টো (দলের মতামত উপেক্ষা) হচ্ছে কি না-জানতে চাইলে ইসি সচিব বলেন, ‘এ কথার সঙ্গে একমত নই। স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে সংলাপ-পরবর্তী কোথাও যদি সংশোধনের প্রয়োজন হয়, আমরা বলেছি কর্মপরিকল্পনায় সংযোজন হবে, সে ক্ষেত্রে আমরা সেভাবে অ্যাডজাস্ট করব।’ ইসি সচিব জানান, এআইয়ের অপব্যবহার, অপপ্রচার, মিসইনফরমেশন, ডিসইনফরমেশন রোধ একটা চ্যালেঞ্জ। ভোট দিতে কমিশনের সব উদ্যোগের পরও কোনোভাবেই যদি কেউ উৎসাহিত না হন, সেটাই বড় চ্যালেঞ্জ।

পার্বত্য এলাকায় হেলিকপ্টার : ভোটার তালিকা থেকে ভোটের ফলাফল প্রকাশ পর্যন্ত ২ শতাধিক কাজের ফর্দ তুলে ধরা হয় ইসির রোডম্যাপে। আইনশৃঙ্খলা ও নির্বাচনি কাজে সশস্ত্র বাহিনীর সহায়তার কথাও তুলে ধরা হয়। সচিব জানান, ভোটের আট-দশ দিন আগে স্বচ্ছ ব্যালট পেপারসহ আনুষঙ্গিক সামগ্রী আনা-নেওয়ায় বিমানবাহিনীর হেলিকপ্টার সরবরাহের বিষয়ে যোগাযোগ করা হবে। প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতির নির্দেশনা দেওয়ায় এ মুহূর্তে গণভোট, গণপরিষদ নির্বাচনের বিভিন্ন দাবির বিষয়ে ইসির কোনো এখতিয়ার নেই বলে জানান সচিব।

ডিসেম্বরের দ্বিতীয় অথবা তৃতীয় সপ্তাহে ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের তফসিল হতে পারে, এমন আভাস ইসির রোডম্যাপে রয়েছে। তফসিল ঘোষণার এক মাস আগে আইনশৃঙ্খলার খাতওয়ারি বিষয়ে বাহিনী প্রতিনিধিদের সঙ্গে ১৬-২০ নভেম্বর বৈঠকের পরিকল্পনা তুলে ধরা হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত ‘রোডম্যাপে’ ফেব্রুয়ারির ভোটের ও ডিসেম্বরে তফসিল ঘোষণার তারিখ না দিলেও ডিসেম্বরের দ্বিতীয় বা তৃতীয় সপ্তাহে তফসিল ঘোষণার আভাস রয়েছে। ইসির কর্মপরিকল্পনায় রয়েছে ইলেকটোরাল ইনকোয়ারি কমিটির প্রশিক্ষণ শেষের পরিকল্পনা ২৫ ডিসেম্বর, এ কমিটি তফসিল ঘোষণার পরপরই আইনবিধি প্রতিপালনে কাজ করবে। আর দফাওয়ারি বাজেট প্রস্তাব প্রণয়নে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতিনিধিদের বৈঠক তফসিল ঘোষণার এক মাস আগে ১৬ থেকে ২০ নভেম্বরে করার কর্মপরিকল্পনা সূচি রয়েছে।

বিটিভি-বেতারে প্রচার ও দলীয় প্রধানের বক্তৃতা : রাজনৈতিক দলের নির্বাচনি প্রচারে সহায়তা করবে নির্বাচন কমিশন। আর এটা করবে ডিসেম্বরে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর। কর্মপরিকল্পনায় বলা হয়েছে, তফসিল ঘোষণার পরে বাংলাদেশ বেতার এবং টেলিভিশনে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নির্বাচনি প্রচার এবং দলীয় প্রধানের বক্তব্য দেওয়ার জন্য চিঠি পাঠাবে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুসারে বিটিভি এবং বাংলাদেশ বেতারের সম্প্রচার বিভিন্ন ইলেকট্রনিক মিডিয়া প্রচার করতে পারবে।

আসনভিত্তিক সব প্রার্থীকে একমঞ্চে ইশতেহার ঘোষণা : সংসদ নির্বাচনে কোনো একটি সংসদীয় আসনের সব প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীকে একই মঞ্চ বা প্ল্যাটফর্মে এবং একই দিনে নির্বাচনি ইশতেহার বা ঘোষণাপত্র পাঠ করতে হবে। সংশ্লিষ্ট আসনের রিটার্নিং কর্মকর্তা এ প্ল্যাটফর্মের ব্যবস্থা করবেন। ইসির কর্মপরিকল্পনায় রয়েছে প্রতীক বরাদ্দের পরপর জাতীয় সংসদ নির্বাচনি আসনভিত্তিক রিটার্নিং অফিসাররের তত্ত্বাবধানে একই প্ল্যাটফর্মে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের নিয়ে ভোটার ও অংশীজনদের উপস্থিতিতে নির্বাচনি ইশতেহার পাঠের সুযোগ করে দেবে ইসি, যেখানে সম্পৃক্ত থাকবে জেলা নির্বাচন অফিস।

 

এই বিভাগের আরও খবর
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
সর্বশেষ খবর
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কারাগার শুধু শাস্তির নয়, সংশোধন ও পুনর্বাসনের স্থান’
‘কারাগার শুধু শাস্তির নয়, সংশোধন ও পুনর্বাসনের স্থান’

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেন্টের বিদায়ের ধাক্কা সামলাতে পারছে না লিভারপুল
ট্রেন্টের বিদায়ের ধাক্কা সামলাতে পারছে না লিভারপুল

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডার টরেন্টোতে বাচনিকের যুগপূর্তি উৎসব ‌‘বাচনিক বৈভব’
কানাডার টরেন্টোতে বাচনিকের যুগপূর্তি উৎসব ‌‘বাচনিক বৈভব’

১০ মিনিট আগে | পরবাস

ক্যামেরুনের তেলবাহী ট্যাংকারে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, দুজন নিখোঁজ
ক্যামেরুনের তেলবাহী ট্যাংকারে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, দুজন নিখোঁজ

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সহিংস রাজনৈতিক সংস্কৃতি নারী ও তরুণদের দূরে ঠেলে দিচ্ছে’
‘সহিংস রাজনৈতিক সংস্কৃতি নারী ও তরুণদের দূরে ঠেলে দিচ্ছে’

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিয়ের ছবিতে মুখ লুকানোয় কটাক্ষের শিকার জাইরা
বিয়ের ছবিতে মুখ লুকানোয় কটাক্ষের শিকার জাইরা

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

খুদে ফুটবলার শাহীনের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
খুদে ফুটবলার শাহীনের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সপ্তাহের শেষে কমতে পারে গরম, সাগরে লঘুচাপের আভাস
সপ্তাহের শেষে কমতে পারে গরম, সাগরে লঘুচাপের আভাস

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রথম হাইপারস্পেকট্রাল স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান
প্রথম হাইপারস্পেকট্রাল স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসিতে এনসিপির ৪ সদস্যের প্রতিনিধি দল
ইসিতে এনসিপির ৪ সদস্যের প্রতিনিধি দল

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বোয়ালমারীর কাদিরদী বাজারে অগ্নিকাণ্ডে ১৭ দোকান পুড়ে ছাই
বোয়ালমারীর কাদিরদী বাজারে অগ্নিকাণ্ডে ১৭ দোকান পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিইউবিটি স্পোর্টস উইক ও ডিনস কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট সম্পন্ন
বিইউবিটি স্পোর্টস উইক ও ডিনস কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আমি এখন আগের থেকেও বেশি ফিট’
‘আমি এখন আগের থেকেও বেশি ফিট’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩ দিনে ডিএমপির ৪৫৮১ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩ দিনে ডিএমপির ৪৫৮১ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহাকাশ থেকে দেখা গেল আটলান্টিকের রহস্যময় কাঠামো
মহাকাশ থেকে দেখা গেল আটলান্টিকের রহস্যময় কাঠামো

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বর্জ্য গ্যাস থেকে পরিবেশবান্ধব জ্বালানি আবিষ্কার
বর্জ্য গ্যাস থেকে পরিবেশবান্ধব জ্বালানি আবিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হামাস নিরস্ত্র না হওয়া পর্যন্ত গাজা যুদ্ধ শেষ হবে না: নেতানিয়াহু
হামাস নিরস্ত্র না হওয়া পর্যন্ত গাজা যুদ্ধ শেষ হবে না: নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর নয় বিজ্ঞাপন, গুগল সার্চ ইঞ্জিনে যুক্ত হলো নতুন ফিচার
আর নয় বিজ্ঞাপন, গুগল সার্চ ইঞ্জিনে যুক্ত হলো নতুন ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরছেন আরও তিন শতাধিক বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরছেন আরও তিন শতাধিক বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান–আফগানিস্তান, তবে...
তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান–আফগানিস্তান, তবে...

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দরে অচলাবস্থা, কর্মবিরতিতে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ও পরিবহন মালিকরা
বন্দরে অচলাবস্থা, কর্মবিরতিতে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ও পরিবহন মালিকরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতীক বাছাইয়ে আজই এনসিপির শেষ দিন
প্রতীক বাছাইয়ে আজই এনসিপির শেষ দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপারেশন সিঁদুর ছিল শুরু মাত্র, পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি মাটি এখন ব্রহ্মসের আওতায়: রাজনাথ সিং
অপারেশন সিঁদুর ছিল শুরু মাত্র, পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি মাটি এখন ব্রহ্মসের আওতায়: রাজনাথ সিং

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির মধ্যে একই পরিবারের ১১ সদস্যকে হত্যা করল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির মধ্যে একই পরিবারের ১১ সদস্যকে হত্যা করল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মস হুমকির উত্তরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সতর্কবার্তা
ব্রহ্মস হুমকির উত্তরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া
দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রক্তচাপসহ পাঁচটি রোগ নিয়ন্ত্রণ করবে এলাচ
রক্তচাপসহ পাঁচটি রোগ নিয়ন্ত্রণ করবে এলাচ

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম