শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৮ আগস্ট, ২০২৫

‘মানুষ তোমরা ভালো হও’

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
‘মানুষ তোমরা ভালো হও’

প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক, নাট্যকার ও পরিচালক হুমায়ূন আহমেদের ধারাবাহিক নাটক ‘বহুব্রীহি’ বিপুল দর্শকপ্রিয়তা পেয়েছিল। মধ্যবিত্ত বাঙালির যাপিত জীবনের কাহিনি জীবন্ত হয়ে ধরা দিয়েছিল টিভির পর্দায়। সে নাটকের অন্যতম একটি চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন শক্তিমান অভিনেতা আলী যাকের। তার ব্যক্তিগত সহকারী মিস এশার ভূমিকায় ছিলেন লাকী ইনাম। মানুষ কেন দিনদিন খারাপ হয়ে যাচ্ছে- এ সমস্যার সমাধানের উপায় হিসেবে একদিন লাকী ইনাম বলছিলেন, ‘স্যার, কয়েকটি টিয়া পাখি ধরে তাদের একটি কথা শিখিয়ে দেব- ‘মানুষ তোমরা ভালো হও’। বিস্মিত আলী যাকের প্রশ্ন করলেন, তাতে কী লাভ হবে? লাকী ইনাম বললেন, স্যার, এসব টিয়া অন্য পাখিদের কথাটি শেখাবে। তারপর হাজার হাজার পাখি আকাশে উড়বে আর বলবে, ‘মানুষ তোমরা ভালো হও’। এ কথা শুনতে শুনতে মানুষ ভালো হয়ে যাবে।’ উদ্ভট এ পরিকল্পনার কথা শুনে আলী যাকের বললেন, ‘মিস এশা, আমি সাধারণত মেয়েদের প্রতিভায় মুগ্ধ হই না। আজ আপনার প্রতিভায় আমি মুগ্ধ।’ প্রশংসা শুনে আবেগে মিস এশার চোখে জল চলে আসে।

হুমায়ূন আহমেদ তাঁর গল্প-উপন্যাস কিংবা নাটক-চলচ্চিত্রে কিছু না কিছু বার্তা দিতেন, যা মানুষকে সুপথে ফিরিয়ে আনতে পারে, তাদের বিবেককে জাগ্রত করতে পারে। তবে সেসব বার্তা কেউ আমলে নিত কি না সন্দেহ। এ বিষয়ে তাঁর নিজেরও সংশয় ছিল। তাই নব্বইয়ের দশকে এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন, প্রতিনিয়ত চোখের সামনে ঘটে যাওয়া নানারকম অন্যায়-অবিচার-অনাচার থেকে যে মানুষ শিক্ষা নেয় না, নাটক-সিনেমা দেখে তারা শিখবে? এটা বিশ্বাস করা কঠিন। হুমায়ূন আহমেদের এ উক্তিটি অসংগত নয়। চারপাশে নানারকম অন্যায়-অবিচারের ঘটনা ঘটলেও আমরা তা থেকে শিক্ষা নিই না। প্রতিবাদী হই না।

বিপথে যাওয়া মানুষদের সুপথে ফিরিয়ে আনাতে মিস এশার পরিকল্পনায় তার বস আলী যাকের যতই উচ্ছ্বসিত হোন, তা যে বাস্তবসম্মত নয়, সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। ধর্মীয় অনুশাসন, রাষ্ট্রীয় আইন ও শাস্তির ভয় দেখিয়ে যেখানে মানুষকে সঠিক পথে রাখা যায় না, সেখানে পাখিদের বুলিতে তারা সংশোধিত হবে, তা ভাবা অলীক কল্পনা মাত্র। তবে পশু-পাখির কাছ থেকেও আমাদের অনেক কিছু শেখার আছে। যেমন- বিশ্বস্ততা ও প্রভু ভক্তির শিক্ষা নেওয়া যায় কুকুরের কাছ থেকে। আবার স্বজাতির প্রতি মমত্ববোধ ও একতার শিক্ষা নেওয়া যায় বানর এবং কাকের কাছ থেকে। একটি কাককে মেরে ফেললে শ শ কাক এসে কা কা রবে কান ঝালাপালা করে দেয়। আবার একটি বানরকে মেরে ফেলায় শ শ বানর এসে থানা ঘেরাওয়ের ঘটনা এই বাংলাদেশেই ঘটেছে। কিন্তু চোখের সামনে দুর্বৃত্তরা মানুষকে মেরে ফেললেও আমরা নিজেকে নিরাপদ রাখতে চোখ বুজে থাকি। মানুষের এ চারিত্র্যিক বৈশিষ্ট্যের কথা বিশ্ববিখ্যাত দার্শনিক ও রাষ্ট্রবিজ্ঞানী জন স্টুয়ার্ট মিল বলে গেছেন এক শ ঊনসত্তর বছর আগে। তিনি তাঁর ‘প্রতিনিধিত্বশীল সরকার’ গ্রন্থে মানুষের আত্মকেন্দ্রিকতার উদাহরণ দিতে গিয়ে লিখেছেন, ‘রাস্তার এক পাশে খুন হতে দেখলে মানুষ অন্য পাশ দিয়ে চুপচাপ চলে যায়।’ সুতরাং এটা অনুমান করা যায়, চোখের সামনে অপরাধ সংঘটিত হতে দেখেও আমাদের নীরব থাকার চারিত্র্যিক বৈশিষ্ট্য বহুদিনের পুরোনো। বলা নিষ্প্রয়োজন, এত বছর আগে, যখন মানুষে মানুষে সহমর্মিতা ছিল, তখনই যদি এ অবস্থা থেকে থাকে, তাহলে এই স্বার্থপরতার কালে কি তা আশা করা যায়?

স্বাধীনতার পরপরই স্বনামধন্য চলচ্চিত্র নির্মাতা খান আতাউর রহমান নির্মাণ করেছিলেন তাঁর বিখ্যাত সিনেমা ‘আবার তোরা মানুষ হ’। মূলত মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী দেশের অস্থির ছাত্র-যুব-সমাজকে সুস্থধারায় ফিরে আসার আহ্বান ছিল সিনেমাটির মূল বক্তব্য। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, আমরা ‘মানুষ’ হতে পারিনি। আর সেজন্যই স্বাধীনতার চুয়ান্ন বছর পরও সমাজ থেকে অনাচার-অবিচার, দুর্নীতি-দুষ্কর্ম দূর হয়নি। বরং বেড়েছে। কবি কুসুমকুমারী দাশ তাঁর ‘আদর্শ ছেলে’ কবিতায় লিখেছেন, ‘‘আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে/কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে?/মুখে হাসি, বুকে বল তেজে ভরা মন/... ... ... ‘মানুষ হইতে হবে মানুষ যখন’।’’ কবি কুসুমকুমারী দাশের সেই ‘বড় ছেলে’র প্রচণ্ড অভাব আমাদের সমাজে। কাজে কেউ বড় হতে চায় না। সবাই কথায় বড় হতে চায়। কবি সমাজ বা মানুষের জন্য যে কাজ করার কথা বলেছেন, ক’জন আমরা সে কাজে প্রবৃত্ত হই? প্রশ্ন করলে জবাব পাওয়া যায়, ‘আমি কী করতে পারি? এ নিয়ে ভাবার কত লোক রয়েছে! আমার দরকার কী ওসব নিয়ে মাথা ঘামানোর?’ অথচ কে না জানে, ফোঁটা ফোঁটা বারিবিন্দু সাগর-মহাসাগর গড়ে তোলে। তেমনি একজন একজন করে মানুষের সমষ্টি থেকেই সমাজের সৃষ্টি। সে সমাজের অংশ হিসেবে সমাজকে সুশৃঙ্খল ও নিষ্কলুষ রাখতে ভূমিকা রাখার কথা আমরা ভুলে যাই।

চিন্তাবিদ-প্রাবন্ধিক ডাক্তার লুৎফর রহমান চরিত্র গঠন সংক্রান্ত লেখার জন্য বিখ্যাত। তিনি তাঁর বিভিন্ন লেখায় মানব চরিত্র গঠন এবং মানুষের কর্তব্য কী হওয়া উচিত সে সম্বন্ধে নানা উপদেশমূলক কথা লিখে গেছেন। তাঁর একটি উক্তি ‘তুমি মানুষ, তোমার ভিতরে আত্মা আছে, ইহা বিশ্বাস করাই যথেষ্ট। বিশ্বাস কর, তুমি ছোট নও।’ এই উক্তিতে ডাক্তার লুৎফর রহমান মানুষের বিশালত্বকে বোঝাতে চেয়েছেন। এই বিশালত্ব শারীরিক বা অর্থবিত্তে নয়, মানসিকতায়। যাদের মন বড়, তাদের কর্মকাণ্ড হয় দিগন্ত বিস্তৃত। ব্যক্তি বা পরিবারের গণ্ডি ছাড়িয়ে তা কখনো কখনো ছড়িয়ে পড়ে সমাজ ও রাষ্ট্রের বিভিন্ন ক্ষেত্রে। একজন বড় মনের মানুষ নিজেকে কখনোই সংকীর্ণতার বেড়াজালে আটকে রাখেন না। তার কাছে মূলমন্ত্র হয়ে দাঁড়ায় কবি কামিনী রায়ের ‘সকলের তরে সকলে আমরা’ কবিতার মর্মার্থ, যাতে কবি বলেছেন, ‘পরের কারণে স্বার্থ দিয়া বলি/এ জীবন মন সকলি দাও/তার মতো সুখ কোথাও কি আছে?/আপনার কথা ভুলিয়া যাও। /পরের কারণে মরণেও সুখ/সুখ সুখ করে কেঁদো না আর,/যতই কাঁদিবে যতই ভাবিবে,/ততই বাড়িবে হৃদয়-ভার। /আপনারে লয়ে বিব্রত রহিতে/আসে নাই কেহ অবনী পরে/সকলের তরে সকলে আমরা/প্রত্যেকে আমরা পরের তরে।’ সেই আঠারো শতকের শেষ অথবা উনিশ শতকের প্রথমার্ধে কবি কামিনী রায় উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন, মানুষ যেভাবে নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত, মানে বিব্রত রয়েছে, তাতে সৃষ্টিকর্তার মানুষ সৃজনের উদ্দেশ্যই বিফলে যেতে পারে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে ছিল তাঁর এ আহ্বান। বর্তমান সময়ে মানুষ যখন আরও বেশি আত্মকেন্দ্রিক, তখন কবি কামিনী রায়ের কবিতা আরও বেশি প্রাসঙ্গিক।

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম তাঁর ‘মানুষ’ কবিতা শুরুই করেছেন এই বাণী দিয়ে- ‘গাহি সাম্যের গান/মানুষের চেয়ে বড় কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান।’ আল্লাহ রব্বুল আল-আমিন তাঁর সৃষ্ট আঠারো হাজার মাখলুকাতের মধ্যে মানুষকে সৃষ্টি করেছেন সেরা জীব হিসেবে। মানুষ যে কতটা শ্রেষ্ঠ তার প্রমাণ রয়েছে হজরত আদম (আ.)-কে সৃষ্টির পরে সব ফেরেশতাকে তাঁকে সেজদা করার জন্য আল্লাহর হুকুমের মধ্যে। আমরা অনেক সময় কারও প্রশংসা করতে গিয়ে বলে থাকি- ‘সে মানুষ নয়, ফেরেশতা’ বা ‘ফেরেশতাতুল্য মানুষ’। কথাগুলো সঠিক মনে হয় না। কেননা মানুষ ফেরেশতাদের চেয়ে শ্রেষ্ঠ বলেই আল্লাহ তাদের আদমকে সেজদা করতে নির্দেশ দিয়েছিলেন। আর আল্লাহর সে হুকুম অমান্য করে জিন থেকে ফেরেশতায় রূপান্তরিত আজাজিল পরিণত হয় ইবলিশ বা শয়তানে। তবে আল্লাহর কাছ থেকে সে মানুষকে ধোঁকা দিয়ে পাপকাজে প্ররোচিত করার ক্ষমতা আদায় করে নেয়। সমাজে সংঘটিত নানা অপকর্মের ফিরিস্তি দেখলেই বোঝা যায়, ইবলিশ তার সে ক্ষমতাকে বেশ ভালোভাবেই প্রযোগ করে চলেছে।

‘আমাদের এই সমাজ আজ কলুষিত’ বলাটা খুব অযৌক্তিক হবে বলে মনে হয় না। মূল্যবোধের অবক্ষয় সমাজকে করে তুলেছে বসবাসের অযোগ্য। এখানে এখন স্বার্থের কারণে একে অপরের গলায় ছুরি চালাতে দ্বিধা করে না। কতিপয় মানুষ কতটা নিচে নেমে গেছে তার প্রমাণ প্রতিনিয়ত আমরা পাচ্ছি সংবাদমাধ্যমে শিশু ধর্ষণ-নির্যাতনের খবরে। মনুষ্যত্বহীন কিছু মানুষ কন্যাতুল্য শিশুর ওপর আদিম বর্বরতায় ঝাঁপিয়ে পড়তে দ্বিধা করে না। পশুত্ব যাদের বিবেককে গ্রাস করে, তাদের বিবেক জাগিয়ে তোলা মানুষের সাধ্যাতীত।

গোটা সমাজ দেহ আজ দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত। চীনা প্রবাদে বলা হয়- ‘মাছের পচন শুরু হয় মাথা থেকে’। প্রবাদটির উৎপত্তি চীনে হলেও এর ব্যাপ্তি জগৎজুড়ে। মাছের পচন আসলে মাথা থেকেই শুরু হয়। মূলত মাথায় থাকে মগজ। সেই মগজে পচন ধরলে তা ধীরে ধীরে পুরো দেহে ছড়িয়ে পড়ে। আজ আমাদের সমাজ ও রাষ্ট্রে মূল্যবোধের যে পচন ধরেছে এবং ক্রমাগত সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ছে, তা শুরু হয়েছে ওপর থেকেই। সমাজ কিংবা রাষ্ট্রের যারা কর্ণধার, তারা যখন নীতি-নৈতিকতাকে থোড়াই পরোয়া করে যা খুশি করেন, তখন আম-জনতার ‘মহাজ্ঞানী মহাজন যে পথে করে গমন’ কবিতার এই পঙ্ক্তিকে শিরোধার্য করে একই পথের পথিক বনে যাওয়াটা বিচিত্র কিছু নয়।

মানুষ তার মহৎ মর্যাদা ফিরে পাবে বলে যে আশাবাদ কবিগুরু ব্যক্ত করেছেন, আমরাও সে আশায় বুক বাঁধতে চাই। যে কদর্যতার ডোবায় মনুষ্যত্ব আজ নিমজ্জিত, তা থেকে তাকে উদ্ধার করে পুনর্বাসিত করতে হবে স্বমহিমায়। আর তা করতে হবে মানুষকেই। বহুব্রীহি নাটকের টিয়া পাখি নয়, মানুষকেই বলতে হবে- ‘হে মানুষ তোমরা ভালো হও, আমরা মানুষ হই’।

লেখক : সাংবাদিক ও কলাম লেখক

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাথমিক শিক্ষা
প্রাথমিক শিক্ষা
ব্যাংক লুটপাট
ব্যাংক লুটপাট
কৃষিপণ্যের বিপণন ব্যবস্থাপনা
কৃষিপণ্যের বিপণন ব্যবস্থাপনা
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন
তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন
আড়ি পাতা
আড়ি পাতা
দারিদ্র্য বাড়ছেই
দারিদ্র্য বাড়ছেই
মাদকে বিপথগামী লাখো মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখো মানুষ
গিবত হয় ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মেও
গিবত হয় ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মেও
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে
বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন
বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন
কাঁচা মরিচ
কাঁচা মরিচ
সর্বশেষ খবর
গাজা নগরী খালি করতেই হবে, হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের
গাজা নগরী খালি করতেই হবে, হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্য থাকলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয় না
বৈষম্য থাকলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয় না

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নগদ লেনদেনে বছরে ক্ষতি ২০০৮ কোটি টাকা
নগদ লেনদেনে বছরে ক্ষতি ২০০৮ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ আগস্ট)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমরাহ যাত্রী ও বিদেশগামী শিক্ষার্থীদের বিশেষ সুবিধা দিচ্ছে নভোএয়ার
ওমরাহ যাত্রী ও বিদেশগামী শিক্ষার্থীদের বিশেষ সুবিধা দিচ্ছে নভোএয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করলেন ডিএমপি কমিশনার
প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করলেন ডিএমপি কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের সব প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃহস্পতিবার ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা
দেশের সব প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃহস্পতিবার ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাতক্ষীরা সীমান্ত থেকে ভারতীয় বিভিন্ন মালামাল জব্দ
সাতক্ষীরা সীমান্ত থেকে ভারতীয় বিভিন্ন মালামাল জব্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন মাসের জন্য মাঠের বাইরে কিউই ফাস্ট বোলার ও’রুর্ক
তিন মাসের জন্য মাঠের বাইরে কিউই ফাস্ট বোলার ও’রুর্ক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহাজে লুকিয়ে বিদেশ যাত্রার চেষ্টা ও চুরির পরিকল্পনা, বন্দরে আটক ৩
জাহাজে লুকিয়ে বিদেশ যাত্রার চেষ্টা ও চুরির পরিকল্পনা, বন্দরে আটক ৩

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ২৫
আফগানিস্তানে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ২৫

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ানে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
তাইওয়ানে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ দেশের ৬ বিভাগে বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঢাকাসহ দেশের ৬ বিভাগে বজ্রবৃষ্টির আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার মিত্রদের ওপর নিষেধাজ্ঞা চান অধিকাংশ মার্কিন নাগরিক
রাশিয়ার মিত্রদের ওপর নিষেধাজ্ঞা চান অধিকাংশ মার্কিন নাগরিক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা অনাকাঙ্ক্ষিত : ফাওজুল কবির
শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা অনাকাঙ্ক্ষিত : ফাওজুল কবির

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের হামলার প্রতিবাদ বুয়েটের
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের হামলার প্রতিবাদ বুয়েটের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়াবাসহ কাভার্ডভ্যানের চালক-হেলপার গ্রেফতার
ইয়াবাসহ কাভার্ডভ্যানের চালক-হেলপার গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচন চাইলে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করুন : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
নির্বাচন চাইলে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করুন : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীলফামারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষিকা নিহত
নীলফামারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষিকা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তিগত বক্তব্যের দায় দল নেবে না : প্রিন্স
ব্যক্তিগত বক্তব্যের দায় দল নেবে না : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা
চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের লুট হওয়া পিস্তল উদ্ধার, আটক ১
পুলিশের লুট হওয়া পিস্তল উদ্ধার, আটক ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ বিভাগে বজ্রসহ ভারি বৃষ্টির আভাস
৬ বিভাগে বজ্রসহ ভারি বৃষ্টির আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাউফলে কিশোরী হত্যার অভিযোগে গ্রেফতার ৩
বাউফলে কিশোরী হত্যার অভিযোগে গ্রেফতার ৩

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার
আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিস্ট হাসিনার নৃশংসতার প্রতিবাদে জেগে ওঠে ছাত্র-জনতা : মাহফুজ আলম
ফ্যাসিস্ট হাসিনার নৃশংসতার প্রতিবাদে জেগে ওঠে ছাত্র-জনতা : মাহফুজ আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রান্স-স্পেনসহ চারটি দেশে ভোটার নিবন্ধনে সম্মতি পেয়েছে ইসি
ফ্রান্স-স্পেনসহ চারটি দেশে ভোটার নিবন্ধনে সম্মতি পেয়েছে ইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরকে আত্মহত্যার পথ বাতলে দেয়ায়  চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে মামলা
কিশোরকে আত্মহত্যার পথ বাতলে দেয়ায় চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিট প্রকল্পের উপ-প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য ইউজিসির সঙ্গে ডুয়েটের চুক্তি
হিট প্রকল্পের উপ-প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য ইউজিসির সঙ্গে ডুয়েটের চুক্তি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ছাড়া পানিতে বন্যা, বিস্ফোরণে বাঁধ উড়িয়ে দিলো পাকিস্তান (ভিডিও)
ভারতের ছাড়া পানিতে বন্যা, বিস্ফোরণে বাঁধ উড়িয়ে দিলো পাকিস্তান (ভিডিও)

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসনাতকে নিয়ে মন্তব্যের ব্যাখ্যা দিলেন রুমিন ফারহানা
হাসনাতকে নিয়ে মন্তব্যের ব্যাখ্যা দিলেন রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ভূতের মুখে রাম নাম’, হাসিনাও এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার চান : অ্যাটর্নি জেনারেল
‘ভূতের মুখে রাম নাম’, হাসিনাও এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার চান : অ্যাটর্নি জেনারেল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় যে পরিবর্তন আসছে
যুক্তরাষ্ট্রে ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় যে পরিবর্তন আসছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপু বিশ্বাস জানালেন, ‘আমি বিবাহিত’ – তবে প্রকাশ্যে আনতে নারাজ
অপু বিশ্বাস জানালেন, ‘আমি বিবাহিত’ – তবে প্রকাশ্যে আনতে নারাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীর সব বাস চলবে একক ব্যবস্থায়: প্রেস উইং
রাজধানীর সব বাস চলবে একক ব্যবস্থায়: প্রেস উইং

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানের নতুন চেয়ারম্যান উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন
বিমানের নতুন চেয়ারম্যান উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ওপর মার্কিন শুল্ক কার্যকর, কী করবেন মোদি?
ভারতের ওপর মার্কিন শুল্ক কার্যকর, কী করবেন মোদি?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুর ভিপি প্রার্থী জালাল কারাগারে
ডাকসুর ভিপি প্রার্থী জালাল কারাগারে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট মুনাফা সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা
বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট মুনাফা সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লা কারাগারে হত্যা মামলার আসামির সন্তান প্রসব
কুমিল্লা কারাগারে হত্যা মামলার আসামির সন্তান প্রসব

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যাচেষ্টা মামলায় ডাকসু ভিপি প্রার্থী জালাল গ্রেফতার
হত্যাচেষ্টা মামলায় ডাকসু ভিপি প্রার্থী জালাল গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যমুনা অভিমুখে প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা: টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ
যমুনা অভিমুখে প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা: টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধোত্তর গাজা নিয়ে ‘বড় বৈঠকের’ আয়োজন করছেন ট্রাম্প
যুদ্ধোত্তর গাজা নিয়ে ‘বড় বৈঠকের’ আয়োজন করছেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে ঢুকে পড়েছে রুশ বাহিনী
ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে ঢুকে পড়েছে রুশ বাহিনী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে হুথি
আবারও ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে হুথি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপনার প্রতি কেউ একজন তেমন খুশি নন, মোদিকে ফিজির প্রধানমন্ত্রী
আপনার প্রতি কেউ একজন তেমন খুশি নন, মোদিকে ফিজির প্রধানমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল সার্চে এআই মোড চালু: ব্যবহার করবেন যেভাবে
গুগল সার্চে এআই মোড চালু: ব্যবহার করবেন যেভাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টাকা ছাপানো ও বিতরণে বছরে ব্যয় ২০ হাজার কোটি টাকা: গভর্নর
টাকা ছাপানো ও বিতরণে বছরে ব্যয় ২০ হাজার কোটি টাকা: গভর্নর

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লোকগীতি গেয়ে দেশসেরা বগুড়ার অনসূয়া
লোকগীতি গেয়ে দেশসেরা বগুড়ার অনসূয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাকাশ থেকে পৃথিবী কেমন দেখায় জানালেন নভোচারীরা
মহাকাশ থেকে পৃথিবী কেমন দেখায় জানালেন নভোচারীরা

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও ইসরায়েলের সাথে যুদ্ধ করতে প্রস্তুত ইরান, হুঁশিয়ারি তেহরানের
আবারও ইসরায়েলের সাথে যুদ্ধ করতে প্রস্তুত ইরান, হুঁশিয়ারি তেহরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের রোডম্যাপ অনুমোদন, প্রকাশ শিগগিরই : ইসি মাছউদ
নির্বাচনের রোডম্যাপ অনুমোদন, প্রকাশ শিগগিরই : ইসি মাছউদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের রোডম্যাপ কালই ঘোষণা হতে পারে’
‘নির্বাচনের রোডম্যাপ কালই ঘোষণা হতে পারে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার
আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ শতাংশ শুল্ক, সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে ভারতের যেসব খাত
৫০ শতাংশ শুল্ক, সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে ভারতের যেসব খাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ডিবিপ্রধান হলেন শফিকুল ইসলাম
নতুন ডিবিপ্রধান হলেন শফিকুল ইসলাম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মান্নাত’কে টপকে যাবে রণবীর-আলিয়ার নতুন বাড়ি!
‘মান্নাত’কে টপকে যাবে রণবীর-আলিয়ার নতুন বাড়ি!

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিআইডির জেরার মুখে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আফ্রিদির
সিআইডির জেরার মুখে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আফ্রিদির

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন
তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন

সম্পাদকীয়

সেপ্টেম্বরে সংলাপ ফেব্রুয়ারিতে ভোট
সেপ্টেম্বরে সংলাপ ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শৃঙ্খলায় ফিরছে ঢাকার বাস
শৃঙ্খলায় ফিরছে ঢাকার বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার
আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ধানের শীষ পেতে চান পাঁচজন, অন্যরা মাঠে
ধানের শীষ পেতে চান পাঁচজন, অন্যরা মাঠে

নগর জীবন

প্রার্থিতার জন্য মাঠ চষছেন বিএনপির ছয় নেতা
প্রার্থিতার জন্য মাঠ চষছেন বিএনপির ছয় নেতা

নগর জীবন

মোদি ভয়ংকর বললেন ট্রাম্প
মোদি ভয়ংকর বললেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ
পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্যামাসুন্দরী ঘিরে আশার আলো
শ্যামাসুন্দরী ঘিরে আশার আলো

পেছনের পৃষ্ঠা

হাওড়ে বন্যা নিয়ন্ত্রণে বড় প্রকল্প, ব্যয় ২২০০ কোটি
হাওড়ে বন্যা নিয়ন্ত্রণে বড় প্রকল্প, ব্যয় ২২০০ কোটি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিদের অপেক্ষায় কলকাতার ব্যবসায়ীরা
বাংলাদেশিদের অপেক্ষায় কলকাতার ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জটিলতা না করে ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন
জটিলতা না করে ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিভেদের বরফ গলছে না
বিভেদের বরফ গলছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

লুটপাটে বিপর্যস্ত হাইটেক পার্ক
লুটপাটে বিপর্যস্ত হাইটেক পার্ক

নগর জীবন

৮৫ শতাংশ মানুষ নগদ লেনদেন করেন
৮৫ শতাংশ মানুষ নগদ লেনদেন করেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদকে বেসরকারি খাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত
নগদকে বেসরকারি খাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

আপনার প্রতি কেউ খুশি নয়
আপনার প্রতি কেউ খুশি নয়

পূর্ব-পশ্চিম

নজরুল জালিমের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের প্রেরণা
নজরুল জালিমের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের প্রেরণা

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে আপিল শুনবেন সর্বোচ্চ আদালত
তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে আপিল শুনবেন সর্বোচ্চ আদালত

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎসবের আমেজ, ঘটছে অপ্রীতিকর ঘটনাও
উৎসবের আমেজ, ঘটছে অপ্রীতিকর ঘটনাও

প্রথম পৃষ্ঠা

নড়বড়ে সাঁকোই ভরসা দুই জেলাবাসীর
নড়বড়ে সাঁকোই ভরসা দুই জেলাবাসীর

দেশগ্রাম

ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় পরিবর্তন আনছেন ট্রাম্প
ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় পরিবর্তন আনছেন ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

বাঁধ খুলে দিল ভারত
বাঁধ খুলে দিল ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গণহত্যা বন্ধে ইসরায়েলে বিক্ষোভ, অবরোধ
গাজায় গণহত্যা বন্ধে ইসরায়েলে বিক্ষোভ, অবরোধ

পূর্ব-পশ্চিম

মানবদেহে শূকরের ফুসফুস প্রতিস্থাপন
মানবদেহে শূকরের ফুসফুস প্রতিস্থাপন

পূর্ব-পশ্চিম

আত্মহত্যায় সহায়তার অভিযোগে চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে মামলা
আত্মহত্যায় সহায়তার অভিযোগে চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে মামলা

পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অভিযানে নিহত ৪৭ সন্ত্রাসী
পাকিস্তানে অভিযানে নিহত ৪৭ সন্ত্রাসী

পূর্ব-পশ্চিম