শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ জুন, ২০২৫

জামায়াতের ‘আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন’

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
প্রিন্ট ভার্সন
জামায়াতের ‘আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন’

গত বছরের জুলাই-আগস্ট বিপ্লব অন্য যে কোনো রাজনৈতিক দলের চেয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীকে বেশি লাভবান করেছে। বাংলাদেশের ইতিহাসে অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে জামায়াত জনগণের অনেক কাছে এসেছে এবং তাদের কথা জনগণের কাছে পৌঁছাতে পারছে। অন্তর্বর্তী সরকার থেকে শুরু করে রাষ্ট্রের প্রায় সব প্রতিষ্ঠানে জামায়াতের গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি পেয়েছে। অনেকে এমন ভাবতে শুরু করেছেন, জামায়াতে ইসলামী আগামী নির্বাচনে জয়ী হয়ে সরকার গঠন করবে, অথবা জামায়াতের সঙ্গে কোয়ালিশন গঠন না করে বা জামায়াতের সমর্থন ছাড়া কোনো দলের পক্ষে এককভাবে সরকার গঠন সম্ভব হবে না। তবে জামায়াতের দৃশ্যমান জনপ্রিয়তায় আওয়ামী লীগশূন্য বাংলাদেশের বড় দল বিএনপির মাথা খারাপ হওয়ার অবস্থা। দলটির মূল নেতা, অর্থাৎ যিনি দলের আশা-ভরসার উৎস, তার অনুপস্থিতিতে অন্যান্য কেন্দ্রীয় নেতা তাদের বক্তব্যে যেভাবে অস্থিরতা প্রকাশ করতে শুরু করেছেন, তাতে তাদের ভীতি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। তারা ভাবছেন, নির্বাচন যত বিলম্বিত হবে, তাদের প্রতি জনসমর্থন তত হ্রাস পাবে।

জামায়াতে ইসলামী তাদের সমমনা দলগুলোর সঙ্গে জোট বেঁধেও কি নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে এবং সরকার গঠন করতে সক্ষম হবে? আমার বিবেচনায় তা-ও সম্ভব হবে না। জামায়াত যদি ১৯৯৬ সালের নির্বাচনের মতো জাতীয় সংসদের ৩০০ আসনেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে, সামনের নির্বাচনে জামায়াতের পক্ষে যদি গণজোয়ারও সৃষ্টি হয়, তাহলেও তাদের পক্ষে এককভাবে সরকার গঠনের জন্য ১৫১ আসনে বিজয়ী হওয়া অসম্ভব ব্যাপার। সমমনা ইসলামি দলগুলোর জেতা আসন যোগ করেও যদি জামায়াত নিয়ন্ত্রিত সরকার গঠিত হয়, তাহলে সে সরকার দ্রুত মুখ থুবড়ে পড়বে। কারণ ‘ইরানের কোম নগরীভিত্তিক অপ্রতিদ্বন্দ্বী ও জনগণের কাছে বিপুল ভাবমূর্তিসম্পন্ন আয়াতুল্লাহদের মতো নেতৃত্ব বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীতে নেই, যার চূড়ান্ত নিয়ন্ত্রণ থাকবে সামরিক বাহিনী, গোয়েন্দা এজেন্সিগুলোর ওপর এবং অভ্যন্তরীণ ও পররাষ্ট্রনীতি নির্ধারণে তার কর্তৃত্বই হবে মুখ্য। অথবা বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীতে ১৯৩২ সালে বর্তমান সৌদি আরবের প্রতিষ্ঠাতা আবদুল আজিজ ইবনে সউদের মতো কোনো প্রবল শক্তিধর ও প্রভাবশালী উপজাতি নেতার মতো ব্যক্তিত্বও নেই, যার পক্ষে বাংলাদেশের বর্তমান জনচিত্র ও রাজনৈতিক ধারাকে পাল্টে ফেলা সম্ভব।

জামায়াতের ‘আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন’অতএব বাংলাদেশে জামায়াতে ইসলামীর মূলমন্ত্র ‘আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন’ বাস্তবায়ন করা অসম্ভব ও অবাস্তব এবং কল্পনাবিলাস ছাড়া আর কিছু নয়। জামায়াতের যে কোনো মন্ত্র বাস্তবায়নের প্রধান বাধা ‘১৯৭১’। জামায়াত নেতারা যতই একাত্তরে তাদের ভূমিকাজনিত দোষস্খলনের চেষ্টা করুন না কেন, গত চুয়ান্ন বছরে একাত্তর তাদের ছাড়েনি, ভবিষ্যতেও ছাড়বে না। এমনকি একাত্তরে যারা নাবালেগ ছিলেন, অথবা একাত্তরের বহু পর যাদের জন্ম হয়েছে, জামায়াতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তারাও একাত্তর দ্বারা প্রশ্নবিদ্ধ হতে থাকবেন। নিজেদের ওপর থেকে একাত্তরের কালিমা মোছার জন্য যারা জামায়াতে ইসলামী থেকে বের হয়ে ‘আমার বাংলাদেশ পার্টি’ (এবি পার্টি) গঠন করে জামায়াতের চরম বিরাগ ও ব্যঙ্গ-বিদ্রƒপের শিকারে পরিণত হয়েছেন, একাত্তর তাদেরও পিছু ছাড়ছে না। মুক্তিযুদ্ধের তথাকথিত চেতনাধারী’ বা স্বাধীনতার তথাকথিত সপক্ষের শক্তিগুলো এবি পার্টিকে চিহ্নিত করেছে ‘জামায়াতের বি-টিম’ হিসেবে। ধরেই নেওয়া যায়, এ ধারা প্রজন্ম পরম্পরায় চলতে থাকবে।

এ প্রসঙ্গে আমার জানা দুটি গল্পের অবতারণা করছি। এক গ্রামে দাগি চোর ছিল আলাউদ্দিন। লোকজনের কাছে সে কুখ্যাত ছিল ‘আলা চোরা’ নামে। বয়সের একপর্যায়ে পৌঁছে লোকটির মধ্যে অনুশোচনা জাগ্রত হলো। চৌর্যবৃত্তি পরিহার করে নামাজ-কালামে মন দেয়, দাড়ি রাখে, মাথায় সারাক্ষণ টুপি পরে এবং চুরি করে যা সঞ্চয় করেছিল, তা থেকে দান-খয়রাত শুরু করে। সে তার আলা চোরা নাম ঘোচাতে বদ্ধপরিকর। কিন্তু কোনোভাবেই তার আলা চোরা নাম ঘোচে না। আলা চোরা নিজেকে ‘আলা হাজি’তে রূপান্তরিত করার উদ্দেশ্যে হজ পালন করতে যায়। ওই যুগে হাজি সাহেবদের বিশেষ কদর ছিল। দশ গ্রামের লোক হাজিকে দেখতে আসত, দোয়া নিত। আলা চোরা পবিত্র হজব্রত পালন শেষে বাড়ি ফিরে আসে। কয়েক দিনের মধ্যে দেখা গেল, তার নামের ‘আলা’ শব্দটি খসে গেছে এবং নতুন নাম হয়েছে ‘চোরা হাজি’।

দ্বিতীয় গল্পটি ইরানের। প্রকাশ্যে, সশব্দে বা দুর্গন্ধযুক্ত বায়ুত্যাগ আমাদের সংস্কৃতিতে অশালীন এবং অনেকটা অমার্জিত। বিশেষ করে দুর্গন্ধ ছড়ানো নিঃশব্দ বায়ুত্যাগে কাউকে শনাক্ত করা যায় না বলে উপস্থিত প্রত্যেকে এমন ভাবভঙ্গি করে, কাজটা তার নয়, অন্য কারও। যা হোক, ইরানিরাও বায়ুত্যাগ সম্পর্কে আমাদের মতোই অনমনীয় দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করে। এক তরুণ অসাবধানতাবশত ভরা মজলিশে বায়ুত্যাগ করে ফেলে। সবাই তাকে নিয়ে হাসাহাসি করে। এতে তার আত্মমর্যাদায় আঘাত লাগে এবং গভীর অনুশোচনা জাগে। মনের দুঃখে সে তার গ্রাম ছেড়ে চলে যায়। বহু বছর আত্মনির্বাসিত থাকার পর পরিণত বয়সে এই আশা নিয়ে সে তার গ্রামে ফিরে আসে, দীর্ঘকাল আগে তার সেই ক্ষুদ্র অভদ্রতার প্রসঙ্গ এত দিনে লোকজন বিস্মৃত হয়েছে। সময়ের দীর্ঘ ব্যবধানে গ্রামের অনেক পরিবর্তন ঘটেছে। সহসা সে তার বাড়ি চিনতে পারে না। নিজের নাম বলে সে খেলায় মগ্ন কিছু ছেলেকে তার পুরোনো বাড়িটি দেখিয়ে দিতে অনুরোধ করে। রাস্তার ছেলেগুলো তার কাছে জানতে চায়, ‘আপনি কি অমুক বায়ুত্যাগকারীর বাড়ি খুঁজছেন?’ হতভাগ্য লোকটি বাড়িতে না গিয়ে আবারও নির্বাসনে চলে যায়।

রাজনীতির মতো জটিল ও গুরুত্বপূর্ণ আলোচনায় ওপরের গল্প দুটির উপস্থাপন স্থূল বিবেচিত হতে পারে, কিন্তু এটাই বাস্তব ও মহাসত্য। ব্যক্তি হোক, দল হোক, যে কারও ললাটে একবার কালিমালিপ্ত হলে তা মুছে ফেলা শুধু কঠিন নয়, প্রায় অসম্ভব ব্যাপার। একাত্তরের হত্যা, ধর্ষণ, ধ্বংসের হিসাবনিকাশ নিয়ে যত বিতর্কই থাকুক না কেন, সেজন্য পাকিস্তান সেনাবাহিনী সর্বাংশে দায়ী হলেও একাত্তর সালের সংকটক্ষণে অখণ্ড পাকিস্তানের প্রতি জামায়াতে ইসলামীর অবিচল আস্থা ও বিশ্বাসই তাদের জন্য কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ বিশ্বাস তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানের বহু নাগরিক এবং মুসলিম লীগ, নেজামে ইসলামসহ বেশ কিছু দলেরও ছিল। তারা পাকিস্তানের অখণ্ডতা বজায় রাখার স্বার্থে সেনাবাহিনীর পদক্ষেপকে সমর্থন ও মুক্তিযুদ্ধের সক্রিয় বিরোধিতা করেছে। পাকিস্তানের পক্ষে বক্তৃতা-বিবৃতি দিয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তারা তাদের ভোল পাল্টে নিজেদের রক্ষা করেছে। ব্যতিক্রম ঘটেছে কেবল জামায়াতে ইসলামীর বেলায়, যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা মেনে নেওয়া এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য জানমাল কোরবান করার জন্য সদাপ্রস্তুত থাকার কথা বারবার ঘোষণা করেও অজ্ঞাত একাত্তরের দাগ মুছে ফেলতে পারেনি, অথবা মুছে ফেলার কোনো উপায় ছিল না।

জামায়াতের এই দুর্বলতাকে আওয়ামী লীগ সফলভাবে কাজে লাগিয়েছিল। আওয়ামী লীগ ও তাদের সহযোগী দলগুলো পঁচাত্তর-পরবর্তী ভস্ম থেকে ফিনিক্স পাখির মতো জেগে ওঠা জামায়াতে ইসলামীর পুনরুত্থানকে সহ্য করতে পারেনি। অখণ্ড পাকিস্তানের পক্ষাবলম্বনকারী সাবেক পূর্ব পাকিস্তানের সব দল ইতিহাসের অলিগলিতে হারিয়ে গেছে। সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশের রাজনৈতিক গগনে জামায়াতের প্রতিযোগিতামূলক অবস্থান কীভাবে মেনে নেবে মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার সব কৃতিত্বের একক দাবিদার আওয়ামী লীগ ও তার সমগোত্রীয়রা?

জামায়াতে ইসলামী যে ইতিহাসের পাতায় পাতায় ভুল করেছে, সে কাহিনি আমি আগেও একাধিকবার লিখেছি এবং আমার মাঝে দৃঢ় বিশ্বাস জন্মেছে, বারবার ভুল করাই জামায়াতের বিলাসিতা ও ভাবাবেশ। স্বাধীন বাংলাদেশে জামায়াত নেতারা প্রথম বড় ভুল করে বসলেন ১৯৯৬ সালে। আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় আনার দরজা উন্মুক্ত করতে তারা কার ইঙ্গিতে, কার বুদ্ধিতে জাতীয় সংসদের ৩০০ আসনে প্রার্থী দিয়েছিলেন, তা আমার মতো রাজনীতিতে যৎসামান্য ধারণা রাখেন, এমন কারও বোধগম্য হয়নি। বিএনপি সরকার ১৯৯১-৯৬ মেয়াদে তাদের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী জামায়াতের ওই সময়ের শীর্ষ ব্যক্তির নাগরিকত্ব বহাল না করার কারণে বিএনপির ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে যদি আওয়ামী লীগের মতো একটি পরীক্ষিত দানবীয় শক্তিকে ক্ষমতায় যাওয়ার সুযোগ করে দেয়, তাহলে এ কথা বলায় আমার আদৌ ভুল হবে না, জামায়াত যদিও কোরআন-সুন্নাহর বিধানকে সমুন্নত রাখার বুলি আওড়ায়, প্রকৃতপক্ষে প্রাধান্য দেয় ব্যক্তিকে। এক ব্যক্তির স্বার্থে জামায়াত ’৯৬-এ ভুল করেছিল, তার চরম খেসারত তাদের দিতে হয়েছে এবং দেশ-জাতির অপূরণীয় ক্ষতির কারণ ঘটিয়েছে।

২০০১ সালের নির্বাচনে জামায়াত যখন তাদের ভুল শোধরায় তখন অনেক বিলম্ব ঘটে গিয়েছিল। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় যেতে না পারার ক্ষোভে-দুঃখে জামায়াতকে রাজনৈতিকভাবে বেকায়দায় ফেলার জন্য একাত্তরে সংঘটিত সব অপরাধের দায়ভার চাপায় ওই দলটির ওপর। আওয়ামী লীগ তক্কে তক্কে ছিল, জামায়াত যদি তাদের স্বার্থের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয় অথবা সরকার গঠনে বারবার বিএনপিকে সমর্থন দেয়, তাহলে ক্ষমতার বাইরে থাকলেও তারা জামায়াতকে ধোলাই করবে এবং ক্ষমতায় গেলে জামায়াতকে ‘কাট টু সাইজ’ করবে। তাই করেছে তারা। বিএনপি ক্ষমতা ছেড়ে দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর আওয়ামী লীগ ঢাকার রাজপথে প্রকাশ্যে পিটিয়ে হত্যা করেছিল ছয় শিবির কর্মীকে। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর জামায়াতকে ‘উচিত শিক্ষা’ দেওয়ার কাজ শুরু করতে বিলম্ব করেনি। তারা প্রথম উদ্যোগেই স্বাধীনতার চার দশক পর জামায়াতের সব শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে একাত্তরে সংঘটিত সব অপরাধের অভিযোগ আনে। তাদের বিচার করার জন্য ট্রাইব্যুনাল স্থাপন করে। সরকার ও আওয়ামী লীগের প্রোপাগান্ডায় মিথ্যাও সত্যে পরিণত হয়ে যায়। পাকিস্তান ও দখলদার বাহিনীর সমার্থকে পরিণত করা হয় জামায়াতকে। তাদের প্রচারণায় জনগণের একটি অংশের মধ্যে এমন ধারণাও হয়, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের প্রতিপক্ষ পাকিস্তান সেনাবাহিনী ছিল না, তারা হত্যা, অগ্নিসংযোগের জন্য দায়ী ছিল না; অপকর্ম যা করার সবই করেছেন জামায়াতের নেতা-কর্মীরা। এমনকি ট্রাইব্যুনাল কোনো কোনো জামায়াত নেতার বিরুদ্ধে একাত্তরের বাংলাদেশে সংঘটিত সব অপরাধের জন্য তাদের ওপর ‘সুপিরিয়র কমান্ড রেসপনসিবিলিটি’র দায় পর্যন্ত চাপিয়েছে। অর্থাৎ অভিযুক্ত জামায়াত নেতারাই ইস্টার্ন থিয়েটারে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নেতৃত্ব দান করেছেন, সামরিক অভিযানের নীতি ও কৌশল নির্ধারণ করেছেন। জেনারেল টিক্কা খান, নিয়াজি ও রাও ফরমান আলিরা জামায়াত নেতাদের হুকুমের দাস ছিলেন। ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা সাজানো বিচারে নিরপরাধ জামায়াত নেতাদের ঘাতক, ধর্ষক, লুণ্ঠনকারী সাব্যস্ত করে ফাঁসিতে ঝোলায়। যাদের ফাঁসিতে ঝোলাতে পারেনি, তাদের অনেকে আওয়ামী গুন্ডা-মাস্তানদের নিগ্রহের শিকার হয়েছেন, অনেককে সরকারি বাহিনীর নিয়ন্ত্রিত আয়নাঘরে কাটাতে হয়েছে বছরের পর বছর। তাদের পরিবারগুলোর দুঃখ-দুর্দশার সীমা-পরিসীমা ছিল না।

এসব থেকেও যদি জামায়াত নেতারা কোনো শিক্ষা গ্রহণ না করে থাকেন এবং ফাঁদে পড়ার জন্য নিজেদের পা এগিয়ে রাখেন, তাহলে তাদের মধ্যে বোধশক্তি জাগ্রত করার শক্তি কারোর নেই। বাংলাদেশের জনসংখ্যার প্রায় ৯০ শতাংশ মুসলিম হওয়া সত্ত্বেও তাদের সিংহভাগই যে জামায়াতে ইসলামীর প্রতি বিরূপ মনোভাব পোষণ করে, জামায়াত যদি এ সত্য উপলব্ধি করতে সক্ষম হয় এবং ক্ষমতায় যাওয়ার, অথবা ক্ষমতার শরিক হওয়ার অভিলাষ পরিহার করে সতর্কতার সঙ্গে পা ফেলে, তাদের জন্য তত মঙ্গল। জামায়াতের উচিত ক্ষমতায় যাওয়ার ইচ্ছা ত্যাগ করে প্রেসার গ্রুপ হিসেবে থাকা। চুরাশি বছরের পুরোনো একটি দলের আর ভুল করা উচিত নয়।

এক উর্দু কবি বলেছেন : ‘বুরা ওয়াক্ত বাতাকর নেহি আতা/মাগার বহুত কুছ সিখা কর জাতা হ্যায়,’ (মন্দ সময় বলে-কয়ে আসে না, বরং অনেক কিছু শিখিয়ে যায়)। আল্লাহ জামায়াত নেতাদের সুবুদ্ধি দান করুন!

 

                লেখক : যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সিনিয়র সাংবাদিক ও অনুবাদক

এই বিভাগের আরও খবর
কোরবানির বিধান
কোরবানির বিধান
নাজুক মানবাধিকার
নাজুক মানবাধিকার
চারদিকে সংকট
চারদিকে সংকট
মন্দ মানুষের হালহকিকত ও পরিণতি
মন্দ মানুষের হালহকিকত ও পরিণতি
মব ফ্যাসিজম!
মব ফ্যাসিজম!
নির্বাচনে অনিশ্চয়তা
নির্বাচনে অনিশ্চয়তা
জিলহজের গুরুত্ব ও ফজিলত
জিলহজের গুরুত্ব ও ফজিলত
অলি হওয়ার সহজ পথ
অলি হওয়ার সহজ পথ
‘বিএনপি মাইনাস’ ফর্মুলা কি সফল হবে
‘বিএনপি মাইনাস’ ফর্মুলা কি সফল হবে
বিশ্বশান্তির অঙ্গীকার
বিশ্বশান্তির অঙ্গীকার
লাখো কোটি টাকার ঋণ
লাখো কোটি টাকার ঋণ
হজের বিধিবিধান
হজের বিধিবিধান
সর্বশেষ খবর
বিস্কুটে-পাউরুটিতে গত বছরের তুলনায় বেশী ভ্যাট বসবে না : অর্থ উপদেষ্টা
বিস্কুটে-পাউরুটিতে গত বছরের তুলনায় বেশী ভ্যাট বসবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সৌদি আরব পৌঁছেছেন বাংলাদেশের ৮৭,১৫৭ জন হজযাত্রী
সৌদি আরব পৌঁছেছেন বাংলাদেশের ৮৭,১৫৭ জন হজযাত্রী

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আরব মন্ত্রীদের গাজা সফরে বাধা দিয়ে ইসরায়েল চরমপন্থা দেখিয়েছে : সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
আরব মন্ত্রীদের গাজা সফরে বাধা দিয়ে ইসরায়েল চরমপন্থা দেখিয়েছে : সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে অনলাইন জুয়া সাইটের বাংলাদেশি এজেন্ট গ্রেফতার
ঝিনাইদহে অনলাইন জুয়া সাইটের বাংলাদেশি এজেন্ট গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসি পজিটিভ, দলের নিবন্ধন ও দলীয় প্রতীক ফিরে পাবো: জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি
ইসি পজিটিভ, দলের নিবন্ধন ও দলীয় প্রতীক ফিরে পাবো: জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঝিনাইদহে অনলাইন জুয়া সাইটের এজেন্ট গ্রেফতার
ঝিনাইদহে অনলাইন জুয়া সাইটের এজেন্ট গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে মাদক ব্যবসায়ী ফাইটার বাবলুকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে মাদক ব্যবসায়ী ফাইটার বাবলুকে কুপিয়ে হত্যা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে চার শিক্ষার্থী হত্যা মামলায় ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
লক্ষ্মীপুরে চার শিক্ষার্থী হত্যা মামলায় ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের পরিবার পেল অনুদান
মানিকগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের পরিবার পেল অনুদান

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় অবহিতকরণ কর্মশালা
মোংলায় অবহিতকরণ কর্মশালা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোলার ইলিশা ঘাটে যাত্রী নিরাপত্তায় বিশেষ টহল
ভোলার ইলিশা ঘাটে যাত্রী নিরাপত্তায় বিশেষ টহল

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টা পরিষদের সভায় বাজেট অনুমোদন
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় বাজেট অনুমোদন

৩২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিরাজগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতাকে ধরে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
সিরাজগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতাকে ধরে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাহালুর আওয়ামী লীগ নেতা কাজল বগুড়ায় গ্রেফতার
কাহালুর আওয়ামী লীগ নেতা কাজল বগুড়ায় গ্রেফতার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক নজরে বাংলাদেশের ৫৩টি জাতীয় বাজেট
এক নজরে বাংলাদেশের ৫৩টি জাতীয় বাজেট

৩৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কোটচাঁদপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ওয়েল্ডিং মিস্ত্রির মৃত্যু
কোটচাঁদপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ওয়েল্ডিং মিস্ত্রির মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মরুর ‘জাহাজ’ এখন চট্টগ্রামে, উট দেখতে হাটে উপচে পড়া ভিড়!
মরুর ‘জাহাজ’ এখন চট্টগ্রামে, উট দেখতে হাটে উপচে পড়া ভিড়!

৪৭ মিনিট আগে | হাটের খবর

বিএনপির নেতৃত্ব ছাড়া দেশ এগোবে না : শামসুজ্জামান দুদু
বিএনপির নেতৃত্ব ছাড়া দেশ এগোবে না : শামসুজ্জামান দুদু

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

৫৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী পালন
অস্ট্রেলিয়ায় শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী পালন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কানাডায় যথাযোগ্য মর্যাদায় বুদ্ধ পূর্ণিমা উদযাপন
কানাডায় যথাযোগ্য মর্যাদায় বুদ্ধ পূর্ণিমা উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিএনপিকে মাইনাস করার চিন্তা থাকলে তা রুখতে সবাই প্রস্তুত : ফারুক
বিএনপিকে মাইনাস করার চিন্তা থাকলে তা রুখতে সবাই প্রস্তুত : ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে পৃথক ঘটনায় দুই যুবকের মৃত্যু, টঙ্গীতে নারী নিহত
রাজধানীতে পৃথক ঘটনায় দুই যুবকের মৃত্যু, টঙ্গীতে নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে মাদক বিক্রেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে মাদক বিক্রেতাকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট পেশ আজ
৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট পেশ আজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওয়ানডে ক্রিকেটকে বিদায় বললেন ম্যাক্সওয়েল
ওয়ানডে ক্রিকেটকে বিদায় বললেন ম্যাক্সওয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘দুনিয়াকে দেখালাম, এটাই আমি’: অবসরে ম্যাক্সওয়েল
‘দুনিয়াকে দেখালাম, এটাই আমি’: অবসরে ম্যাক্সওয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজেটে স্বস্তি নেই মধ্যবিত্তের
বাজেটে স্বস্তি নেই মধ্যবিত্তের

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফারুক আহমেদের রিট কার্যতালিকা থেকে বাদ দিল হাইকোর্ট
ফারুক আহমেদের রিট কার্যতালিকা থেকে বাদ দিল হাইকোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজেটের আগে হতাশা
বাজেটের আগে হতাশা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘ভাই একজন ছাত্র হয়ে কিভাবে প্রাডো গাড়ি ব্যবহার করেন?’
‘ভাই একজন ছাত্র হয়ে কিভাবে প্রাডো গাড়ি ব্যবহার করেন?’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভিনব কায়দায় রাশিয়ার চার বিমানঘাঁটিতে ইউক্রেনের ড্রোন হামলা
অভিনব কায়দায় রাশিয়ার চার বিমানঘাঁটিতে ইউক্রেনের ড্রোন হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেজর সিনহা হত্যায় প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড হাইকোর্টেও বহাল
মেজর সিনহা হত্যায় প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড হাইকোর্টেও বহাল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাকের শপথ সংক্রান্ত আদেশের কপি পেল ইসি
ইশরাকের শপথ সংক্রান্ত আদেশের কপি পেল ইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের নিবন্ধন, প্রতীক ও ইশরাকের শপথ ইস্যুতে আদালতের রায়ের কপির অপেক্ষায় ইসি
জামায়াতের নিবন্ধন, প্রতীক ও ইশরাকের শপথ ইস্যুতে আদালতের রায়ের কপির অপেক্ষায় ইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব রেকর্ড ভেঙে ১১ মাসে রেমিট্যান্স এলো সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
সব রেকর্ড ভেঙে ১১ মাসে রেমিট্যান্স এলো সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন করে পুরনো হুঁশিয়ারি দিল ইরান
নতুন করে পুরনো হুঁশিয়ারি দিল ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেজর সিনহা হত্যার রায় আজ : প্রধান আসামি লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড চায় এলাকাবাসী
মেজর সিনহা হত্যার রায় আজ : প্রধান আসামি লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড চায় এলাকাবাসী

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হারিসের তাণ্ডবে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
হারিসের তাণ্ডবে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজব চাকরি, ৩ লাখ ৬০ হাজার ডলার বেতন, অফিস ৩৫ হাজার ফুট উপরে!
আজব চাকরি, ৩ লাখ ৬০ হাজার ডলার বেতন, অফিস ৩৫ হাজার ফুট উপরে!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

'মব পার্টিকে বার্তা দিচ্ছি, এগুলোর সুযোগ নেই এখন'- সারজিসকে সেনা কর্মকর্তা
'মব পার্টিকে বার্তা দিচ্ছি, এগুলোর সুযোগ নেই এখন'- সারজিসকে সেনা কর্মকর্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধিনায়ক আইয়ারের ব্যাটে ফাইনালে পাঞ্জাব কিংস
অধিনায়ক আইয়ারের ব্যাটে ফাইনালে পাঞ্জাব কিংস

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনব হামলায় রাশিয়ার ৪০ বোমারু বিমান ধ্বংসের দাবি ইউক্রেনের
অভিনব হামলায় রাশিয়ার ৪০ বোমারু বিমান ধ্বংসের দাবি ইউক্রেনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ইসরায়েলপন্থী বিক্ষোভে পেট্রোল বোমা হামলা, আহত অনেকে
যুক্তরাষ্ট্রে ইসরায়েলপন্থী বিক্ষোভে পেট্রোল বোমা হামলা, আহত অনেকে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় গণমাধ্যমে মিথ্যা সংবাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া
ভারতীয় গণমাধ্যমে মিথ্যা সংবাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশে রহস্যময় সংকেত, বিজ্ঞানীরা হতবাক
মহাকাশে রহস্যময় সংকেত, বিজ্ঞানীরা হতবাক

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আগামী চার বছরের মধ্যেই ন্যাটো জোটে হামলা করবে রাশিয়া?
আগামী চার বছরের মধ্যেই ন্যাটো জোটে হামলা করবে রাশিয়া?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব ব্যাংকে আজ থেকে মিলবে নতুন টাকা
যেসব ব্যাংকে আজ থেকে মিলবে নতুন টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন?
ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির ঢাকা মহানগর উত্তরের প্রধান সমন্বয়কারী হাফেজ আকরাম
এনসিপির ঢাকা মহানগর উত্তরের প্রধান সমন্বয়কারী হাফেজ আকরাম

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হোয়াইটওয়াশ হয়ে সমর্থকদের কাছে দুঃখপ্রকাশ করে যা বললেন লিটন
হোয়াইটওয়াশ হয়ে সমর্থকদের কাছে দুঃখপ্রকাশ করে যা বললেন লিটন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামান্য ভুলে ৭ বছর জুহির সঙ্গে কথা বলেননি আমির
সামান্য ভুলে ৭ বছর জুহির সঙ্গে কথা বলেননি আমির

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বৃষ্টিতে পাঞ্জাব-মুম্বাই ম্যাচ ভেস্তে গেলে যে দল ফাইনালে উঠবে
বৃষ্টিতে পাঞ্জাব-মুম্বাই ম্যাচ ভেস্তে গেলে যে দল ফাইনালে উঠবে

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাকরি অধ্যাদেশের কিছু ধারা অপপ্রয়োগের আশঙ্কা আছে: উপদেষ্টা
চাকরি অধ্যাদেশের কিছু ধারা অপপ্রয়োগের আশঙ্কা আছে: উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের পাসপোর্ট পেলেন কিউবা মিচেল
বাংলাদেশের পাসপোর্ট পেলেন কিউবা মিচেল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোমবার দিনভর গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
সোমবার দিনভর গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রেলে তিন মন্ত্রীর দুর্নীতি: তদন্তে উঠে আসছে ভয়াবহ চিত্র
রেলে তিন মন্ত্রীর দুর্নীতি: তদন্তে উঠে আসছে ভয়াবহ চিত্র

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক লিটার ৫০০০ রুপি, গাধার দুধের এতো দাম!
এক লিটার ৫০০০ রুপি, গাধার দুধের এতো দাম!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে দ্বিতীয় দফার সংলাপ শুরু আগামীকাল
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে দ্বিতীয় দফার সংলাপ শুরু আগামীকাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জনপ্রত্যাশার চাপের বাজেট
জনপ্রত্যাশার চাপের বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দ মানুষের হালহকিকত ও পরিণতি
মন্দ মানুষের হালহকিকত ও পরিণতি

সম্পাদকীয়

অপু-বুবলীর লড়াই চলছেই
অপু-বুবলীর লড়াই চলছেই

শোবিজ

নির্বাচন ৩০ জুনের পর যাবে না
নির্বাচন ৩০ জুনের পর যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদযাত্রার শুরুতেই ভোগান্তি
ঈদযাত্রার শুরুতেই ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আস্থার নাম বসুন্ধরা কিংস অ্যারিনা
আস্থার নাম বসুন্ধরা কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের টিকিট খুঁজছেন বুলবুল
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের টিকিট খুঁজছেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

বাড়ছে বন্যা, ৯ অঞ্চলে ঝড়ের শঙ্কা
বাড়ছে বন্যা, ৯ অঞ্চলে ঝড়ের শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ থেকেই জমবে পশুর হাট
আজ থেকেই জমবে পশুর হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন ভারতীয় এজেন্ডা এই প্রচার বিপজ্জনক
নির্বাচন ভারতীয় এজেন্ডা এই প্রচার বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে ভোট হলে সরকার সসম্মানে বিদায় নিতে পারবে
ডিসেম্বরে ভোট হলে সরকার সসম্মানে বিদায় নিতে পারবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

চাহিদার শীর্ষে ছোট গরু
চাহিদার শীর্ষে ছোট গরু

নগর জীবন

যেভাবে নায়িকা হন শবনম
যেভাবে নায়িকা হন শবনম

শোবিজ

বাজার দখল নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে নিহত ১
বাজার দখল নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে
৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সবার খালাসের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
তারেক রহমানসহ সবার খালাসের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন?
ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিউবা মিশেল
বাংলাদেশের কিউবা মিশেল

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন বিলম্বিত করার সময় নেই
নির্বাচন বিলম্বিত করার সময় নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

অরক্ষিত এফডিসি
অরক্ষিত এফডিসি

শোবিজ

সচিবালয়ে ফের মিছিল মাঠে থাকার ঘোষণা
সচিবালয়ে ফের মিছিল মাঠে থাকার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরাসরি সম্প্রচার করে শুরু হাসিনার আনুষ্ঠানিক বিচার
সরাসরি সম্প্রচার করে শুরু হাসিনার আনুষ্ঠানিক বিচার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় হকি ফেডারেশনকে হুমকি পাকিস্তানের
ভারতীয় হকি ফেডারেশনকে হুমকি পাকিস্তানের

মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ট্রেনের টিকিট বিক্রি, যুবক গ্রেপ্তার
ফেসবুকে ট্রেনের টিকিট বিক্রি, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

পিএসজির স্বপ্নপূরণ
পিএসজির স্বপ্নপূরণ

মাঠে ময়দানে

পুশইন করা ৬৫ ভারতীয়কে ফেরত নিল আসাম পুলিশ
পুশইন করা ৬৫ ভারতীয়কে ফেরত নিল আসাম পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ অজ্ঞান ব্যাংক ম্যানেজারসহ ছয়জন
হঠাৎ অজ্ঞান ব্যাংক ম্যানেজারসহ ছয়জন

দেশগ্রাম

প্যারিসে শিরোপা উদ্যাপনে সহিংসতায় নিহত ২
প্যারিসে শিরোপা উদ্যাপনে সহিংসতায় নিহত ২

মাঠে ময়দানে