শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ জুলাই, ২০২৫

জুলাই সনদে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন চাই

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
জুলাই সনদে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন চাই

জুলাই সনদ নিয়ে ঐক্যের আবহে অনৈক্য মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে। ঐকমত্য কমিশন তাদের প্রস্তুত করা প্রস্তাব সব রাজনৈতিক দলের ওপর চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে এমন অভিযোগও ভাবমূর্তির সংকট তৈরি করছে। ফলে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কমিশনের অর্ধশতাধিক বৈঠক শেষ পর্যন্ত অশ্বডিম্ব প্রসব করতে পারে এমন আশঙ্কাও জোরদার হয়ে উঠছে রাজনৈতিক অঙ্গনে। ঐকমত্য কমিশনের আলোচনা সচল থাকলেও তাতে রাজনৈতিক দলগুলোর আগ্রহ ক্রমান্বয়ে কমছে। শুরুতে নির্ধারিত সময়ে সবাই সংলাপে অংশ নিলেও এখন কেউ আসছেন দেরিতে, আবার কেউ হাজিরা দিয়েই ছুটছেন বাইরে। ৩০টি রাজনৈতিক দল এ কমিশনের সংলাপে অংশ নিলেও মূলত তিন থেকে চারটি দলের মতের ওপরই আলোকপাত হচ্ছে। বলতে গেলে প্রায় সবাই তাকিয়ে রয়েছেন বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপির ঐকমত্যের ওপর। কিন্তু মূল কয়েকটি ইস্যুতে তাদের মতপার্থক্য আকাশপাতাল।

শেষ কয়েকটি বৈঠকে ‘চাপ’ আর ‘বাধ্য’ এ দুটি শব্দ উচ্চারিত হয়েছে সবচেয়ে বেশি। তাই শেষ পর্যন্ত রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্যকে গুরুত্ব দেওয়া হবে কি না, তা নিয়েই প্রশ্ন উঠেছে। পরিস্থিতি আঁচ করতে পেরে ‘জুলাই সনদ’-এর অপেক্ষা না করে আগামী ৩ আগস্ট শহীদ মিনারে জুলাই ঘোষণাপত্র প্রকাশের ঘোষণা দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি। দলটির আহ্বায়ক বলেছেন, অভ্যুত্থান ছাত্র-জনতা করেছে। এ ঘোষণাপত্র ছাত্র-জনতাকে সঙ্গে নিয়ে সারা দেশের মানুষের আকাঙ্খা ও প্রত্যাশা অনুযায়ী প্রণয়ন ও ঘোষণা করা হবে। সব মিলিয়ে রাষ্ট্র সংস্কার নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ অব্যাহত থাকলেও কোনো অগ্রগতি না থাকায় সব পক্ষই কম বেশি হতাশ। ঐকমত্য কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দ্বিতীয় পর্বে যে বিষয়ভিত্তিক আলোচনায় যুক্ত হয়েছে, সেখানেও সাফল্য আহামরি কিছু নয়। লাগাতার আলোচনা হলেও ঐকমত্য হয়েছে মাত্র দুটি বিষয়ে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের আলোচনায় ঐক্যের বদলে মতদ্বৈততার চিত্রই স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। বোদ্ধাজনদের মতে, মতদ্বৈধতা এড়াতে অমীমাংসিত বিষয়গুলো জনগণের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত। নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমে ওই সব বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিলে সেটিই হবে উত্তম।

কর্তৃত্ববাদী শেখ হাসিনার সরকারের সাড়ে ১৫ বছরে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপরে যে অপরিসীম অনাচার হয়েছে সে ক্ষয়ক্ষতির উপশম, তথা বিদ্যমান অব্যবস্থার সংস্কারের লক্ষ্যে গত আগস্টে রাজনৈতিক অঙ্গনড. মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর ১১টি সংস্কার কমিশন গঠন করে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকের পর সংস্কার কর্মকাণ্ড পরিচালনার লক্ষ্যে সেই কমিশনগুলোর রিপোর্টের ভিত্তিতে পরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়।

২০২৪-এর জুলাই-আগস্টের ৩৬ দিনে স্বৈরাচারী সরকারের নিষ্ঠুরতায় রাজপথে শান্তিপূর্ণ আন্দোলনরত ছাত্র ও সর্বস্তরের সাধারণ নাগরিকের ওপর নির্বিচার গুলিবর্ষণে প্রাণ হারান নারী-শিশুসহ দেড় হাজার মানুষ। আহত হন হাজার হাজার ছাত্র-জনতা। যাদের অনেকেই চোখ-হাত-পা হারিয়ে স্থায়ী পঙ্গুত্বের শিকার হয়েছেন। স্বৈরাচারের পতনের পর বিজয়ী ছাত্র-জনতা রাষ্ট্র সংস্কারের জোর আওয়াজ তোলে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও স্বৈরাচারবিরোধী সব রাজনৈতিক দলই রাষ্ট্রীয় সব প্রতিষ্ঠান মেরামতের দাবি তোলে উচ্চ কণ্ঠে। তবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা জুলাই-অভ্যুত্থানের মূল বাণীকে ঊর্ধ্বে তুলে ধরে জুলাই ঘোষণাপত্র সংবিধানে সংযোজনের দাবি জানিয়ে আসছে প্রথম থেকেই।

এখানে একটা ব্যাপারে বিশেষ সতর্ক থাকতে হবে। অনেকে জুলাইয়ের গণ অভ্যুত্থানকে একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে তুলনা করেন। একাত্তরের অর্জন কিছুই নয়, এমন কথাও বলেন। এই বিচ্যুতি প্রকারান্তরে জুলাই গণ অভ্যুত্থানকে নিষ্প্রভ করে তুলবে। কোনো জাতির স্বাধীনতা ও মুক্তিসংগ্রামের সঙ্গে অন্য কিছুর তুলনা চলতে পারে না।   শেখ হাসিনার সাড়ে ১৫ বছরের কর্তৃত্ববাদী শাসনে জনগণের কথা বলার অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছিল। ভোটের অধিকার বিপন্ন হয়ে পড়েছিল। জনগণের স্বাধীনতা না থাকলে রাষ্ট্রীয় স্বাধীনতা স্বকীয়তা হারায়। যে কারণে নির্যাতন-নিপীড়নের মুখেও ছাত্রসমাজের নেতৃত্বে দেশের মানুষ রাজপথে নেমে এসেছিল। লাল সবুজ পতাকা আর মুক্তিযুদ্ধের হার না মানা সাহস তাদের স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে।

জুলাই সনদেও একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধরে রাখতে হবে। সবকিছুর ঊর্ধ্বে স্থান দিতে হবে একাত্তরের স্বাধীনতা ও মহান মুক্তিযুদ্ধকে। এর বাইরে থাকতে হবে ১৯৪৭ থেকে ১৯৫৬ সাল অবধি মাতৃভাষা বাংলাকে রাষ্ট্রভাষার মর্যাদায় প্রতিষ্ঠার বিশাল গণসংগ্রাম। বাঙালির আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার তথা স্বাধিকার-স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে রাজপথের লড়াই বা ঊনসত্তরের ছাত্র-গণ অভ্যুত্থানের কথাও থাকতে হবে জুলাই সনদে। স্বাধীনতা-পরবর্তী ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সালের আগস্ট পর্যন্ত আওয়ামী শাসনবিরোধী গণ আন্দোলনের বিষয়টিও অবশ্যই গুরুত্ব পাওয়া উচিত। ১৯৮২ সালের মার্চ থেকে ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত আরেক স্বৈরাচার হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের শাসনের বিরুদ্ধে গণমানুষের আন্দোলন সংগ্রামের বিষয়টিও উপেক্ষা করা যাবে না। স্বৈরাচারী ও কর্তৃত্ববাদী শাসনের বিরুদ্ধে এ দেশের মানুষের বিশাল আত্মত্যাগের সব উপখ্যান জাতির সামনে তুলে ধরতে হবে জুলাই সনদের মাধ্যমে।

স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ জাতির হাজার বছরের সেরা অর্জন। তবে গণতান্ত্রিক অধিকারবঞ্চিত জনগণের বৈপ্লবিক লড়াইয়ের ক্ষেত্রে জুলাই গণ অভ্যুত্থানেরও কোনো তুলনা চলে না। কর্তৃত্ববাদী আওয়ামী লীগ নেত্রী ও স্বৈরাচারী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাড়ে ১৫ বছরের অগণতান্ত্রিক শাসন-শোষণের বিরুদ্ধে গণ মানুষের লড়াই আমাদের ইতিহাসের একটি উল্লেখযোগ্য অধ্যায়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের ৩৬ দিনের রাজপথের লড়াই আত্মত্যাগের যে ইতিহাস রচনা করেছে, তার কোনো তুলনা নেই। তাই এটাকে জুলাই সনদ হিসেবে সংবিধানে সংযোজনের দাবি শতভাগ যৌক্তিক। তবে সব কিছুর ঊর্ধ্বে যে একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধ, তার সামান্যতম অবমূল্যায়ন করা চলবে না। আত্মঘাতী এ প্রবণতা মাথাচাড়া দিয়ে উঠলে জুলাই অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের ঐক্যে বিভাজন সৃষ্টি করবে; যা কাম্য নয়।

ঐকমত্য কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দিনের পর দিন বৈঠক করে চালাচ্ছে রাষ্ট্র সংস্কার ও জুলাই ঘোষণাপত্র প্রস্তুতের কাজ। ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি ড. আলী রীয়াজ প্রচণ্ড পরিশ্রম করে সংস্কার কর্মকাণ্ড দ্রুত এগুনোর প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন। সরকারপ্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস সঙ্গে থেকে সর্বোচ্চ সাধনা করে যাচ্ছেন। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে ইতিমধ্যে এক বিশাল অর্জন হয়েছে। সংবিধানের যে ৭০ অনুচ্ছেদ জবাবদিহিমূলক শাসন প্রতিষ্ঠায় পাহাড়সম বাধা হয়ে বসেছিল, তা পরিবর্তনে সব রাজনৈতিক দল একমত হয়েছে। তা হচ্ছে অর্থবিল, সরকারের প্রতি অনাস্থা প্রস্তাব ও যুদ্ধাবস্থা ছাড়া সব বিষয়ে সংসদ সদস্যরা স্বাধীনভাবে কথা বলতে ও ভোট দিতে পারবেন। স্বাধীনতা অর্জনের ৫৩ বছর পরে এ অর্জনে বুদ্ধিজীবী মহল ও গণতন্ত্রকামী সচেতন দেশবাসী সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন। তবে তারা সবাই জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলো উপযুক্ত প্রার্থী মনোনয়নে যত্নবান হবেন এমনটিও আশা করছেন।

এখনো ঐকমত্য কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক চালিয়ে যাচ্ছে। আশা করা যায়, জুলাই সনদ প্রণয়ন ও রাষ্ট্র সংস্কারের বিষয়ে আরও বেশ কিছু ইতিবাচক সিদ্ধান্ত সবাই মেনে নেবেন। তবে সবকিছু ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর আলোচনায় অর্জিত হবে, এমনটি ভাবা সঠিক হবে না।  দেশের ইতিবাচক রাজনীতি ও সুশাসন এবং সর্বক্ষেত্রে সংস্কারের জন্য নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। আমাদের বিশ্বাস, আগামী নির্বাচনে যারাই জয়ী হবেন, তারা জুলাই গণ অভ্যুত্থানের প্রত্যাশা সম্পর্কে সচেতন থাকবেন। দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় আন্তরিক হতে হবে সব দলকেই। গণতন্ত্রের বদলে কেউ কর্তৃত্ববাদী শাসন কায়েমের চেষ্টা করলে তাদের পরিণাম যে ভালো হবে না, তা সহজেই অনুমেয়।

 

লেখক :  বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
অভিবাদন জানাবার ইসলামি পদ্ধতি
অভিবাদন জানাবার ইসলামি পদ্ধতি
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক
ফ্যাসিবাদের পুনর্বাসন
ফ্যাসিবাদের পুনর্বাসন
পাহাড়ি ঝরনার কান্না
পাহাড়ি ঝরনার কান্না
কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি
কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি
অশান্তি সৃষ্টির পাঁয়তারা
অশান্তি সৃষ্টির পাঁয়তারা
মানবাধিকার মিশন
মানবাধিকার মিশন
দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য
দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য
ট্যাগিং ট্রাবল
ট্যাগিং ট্রাবল
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
সর্বশেষ খবর
খাগড়াছড়িতে সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
খাগড়াছড়িতে সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনের শহীদ রাব্বীর পরিবারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
জুলাই আন্দোলনের শহীদ রাব্বীর পরিবারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

২২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই সর্বোচ্চ শুল্ক!
বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই সর্বোচ্চ শুল্ক!

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক হলেন সাব্বিরুল আলম
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক হলেন সাব্বিরুল আলম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় মাঝসমুদ্রে যাত্রীবাহী জাহাজে অগ্নিকাণ্ড, নিহত অন্তত ৫
ইন্দোনেশিয়ায় মাঝসমুদ্রে যাত্রীবাহী জাহাজে অগ্নিকাণ্ড, নিহত অন্তত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যাটট্রিক হারে বিদায় জিম্বাবুয়ের, ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকা-নিউজিল্যান্ড
হ্যাটট্রিক হারে বিদায় জিম্বাবুয়ের, ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকা-নিউজিল্যান্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে তালাবদ্ধ ফ্ল্যাট থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
গাজীপুরে তালাবদ্ধ ফ্ল্যাট থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবককে আটকে বুথ থেকে সাড়ে ৬ লাখ টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ
যুবককে আটকে বুথ থেকে সাড়ে ৬ লাখ টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে দেশে ফেরার জন্য ২ হাজার বাংলাদেশির নিবন্ধন
লিবিয়া থেকে দেশে ফেরার জন্য ২ হাজার বাংলাদেশির নিবন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাবল টেলিস্কোপে ধরা পড়ল অদৃশ্য ডার্ক ম্যাটারের বিশাল জাল
হাবল টেলিস্কোপে ধরা পড়ল অদৃশ্য ডার্ক ম্যাটারের বিশাল জাল

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাই শহীদরা জানতো না, তাদের আত্মত্যাগে কারো মাঝে ক্ষমতার লোভ জাগবে : ইশরাক
জুলাই শহীদরা জানতো না, তাদের আত্মত্যাগে কারো মাঝে ক্ষমতার লোভ জাগবে : ইশরাক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেরোবিতে ছাত্ররাজনীতি বন্ধে ব্যর্থতায়
প্রক্টর ও ছাত্র উপদেষ্টাকে শাড়ি-চুড়ি উপহার
বেরোবিতে ছাত্ররাজনীতি বন্ধে ব্যর্থতায় প্রক্টর ও ছাত্র উপদেষ্টাকে শাড়ি-চুড়ি উপহার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘বিরাজমান বৈষম্য দূর করতে প্রয়োজনীয় সবকিছু করবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
‘বিরাজমান বৈষম্য দূর করতে প্রয়োজনীয় সবকিছু করবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে যাত্রীবাহী বাসে আগুন
চট্টগ্রামে যাত্রীবাহী বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিজয়নগরে ভারতীয় পণ্য জব্দ
বিজয়নগরে ভারতীয় পণ্য জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিআরটিএ’র অভিযানে ১৭ মামলা দায়ের
বিআরটিএ’র অভিযানে ১৭ মামলা দায়ের

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রথমবার যুক্তরাষ্ট্র সফরে অর্থহীন
প্রথমবার যুক্তরাষ্ট্র সফরে অর্থহীন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কালীগঞ্জ পৌরসভায় প্রায় ৬২ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা
কালীগঞ্জ পৌরসভায় প্রায় ৬২ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার নামে অরাজকতা চলছে : তৃপ্তি
দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার নামে অরাজকতা চলছে : তৃপ্তি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের নতুন সচিব খালেদ রহীমের যোগদান
দুদকের নতুন সচিব খালেদ রহীমের যোগদান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির শীর্ষ উপদেষ্টার সঙ্গে হঠাৎ পুতিনের বৈঠক
খামেনির শীর্ষ উপদেষ্টার সঙ্গে হঠাৎ পুতিনের বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারে অভিযুক্ত ৭ বিয়ে করা সেই রবিজুল গ্রেপ্তার
মানবপাচারে অভিযুক্ত ৭ বিয়ে করা সেই রবিজুল গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে সাবেক এপিপি অ্যাডভোকেট মিজান গ্রেফতার
গোবিন্দগঞ্জে সাবেক এপিপি অ্যাডভোকেট মিজান গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের ইতিহাসে প্রথমবার ‘নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট’ দেখলাম: দেবপ্রিয়
দেশের ইতিহাসে প্রথমবার ‘নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট’ দেখলাম: দেবপ্রিয়

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেকনাফে ক্রিস্টাল মেথসহ মাদক কারবারি আটক
টেকনাফে ক্রিস্টাল মেথসহ মাদক কারবারি আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের সংবর্ধনা প্রদান
রাবিতে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের সংবর্ধনা প্রদান

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পরীক্ষার মাঝে পলেস্তারা ধসে ৭ শিক্ষার্থী আহত
পরীক্ষার মাঝে পলেস্তারা ধসে ৭ শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা
২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে
ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর
ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত
ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি
এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল
কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল
এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ
উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল
সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু
২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’
‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সব ধরনের গণপরিবহনে দ্রুতই যুক্ত হচ্ছে ‘র‍্যাপিড পাস’ কার্ড: উপদেষ্টা
সব ধরনের গণপরিবহনে দ্রুতই যুক্ত হচ্ছে ‘র‍্যাপিড পাস’ কার্ড: উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব
বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুরোনো বন্দোবস্ত মচকে গেছে, কেন বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম?
পুরোনো বন্দোবস্ত মচকে গেছে, কেন বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলের প্রধানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ রাখা উচিত: সালাহউদ্দিন
দলের প্রধানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ রাখা উচিত: সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বিতর্কে নোবেল: চালককে মারধর, আটক, জিজ্ঞাসাবাদের পর ছাড়
আবারও বিতর্কে নোবেল: চালককে মারধর, আটক, জিজ্ঞাসাবাদের পর ছাড়

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি
কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল রাশিয়া, সুনামি সতর্কতা
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল রাশিয়া, সুনামি সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা মানবজাতির কলঙ্ক, তাকে ক্ষমা করা যাবে না : মির্জা ফখরুল
হাসিনা মানবজাতির কলঙ্ক, তাকে ক্ষমা করা যাবে না : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের এসএসসি-এইচএসসি নিয়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা
২০২৬ সালের এসএসসি-এইচএসসি নিয়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তান-আজিমপুরে বাস পোড়ানোর গুজব, বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
গুলিস্তান-আজিমপুরে বাস পোড়ানোর গুজব, বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির
আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ২৯ জুলাই, ভোটকেন্দ্র নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ২৯ জুলাই, ভোটকেন্দ্র নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাসায় গিয়ে জামায়াত আমিরের খোঁজ নিলেন ধর্ম উপদেষ্টা
বাসায় গিয়ে জামায়াত আমিরের খোঁজ নিলেন ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি
কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি

সম্পাদকীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে ছাড় দেবে না বিএনপি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে ছাড় দেবে না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮ হাজার কোটি টাকার আম বাণিজ্যের সম্ভাবনা
৮ হাজার কোটি টাকার আম বাণিজ্যের সম্ভাবনা

নগর জীবন

তিস্তার পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই, বন্যার আশঙ্কা
তিস্তার পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই, বন্যার আশঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর বিদেশযাত্রা ঠেকাতে যত উদ্যোগ
রোগীর বিদেশযাত্রা ঠেকাতে যত উদ্যোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

এত নির্দোষ নিষ্পাপ সরকার দেখিনি
এত নির্দোষ নিষ্পাপ সরকার দেখিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছুতেই হচ্ছে না ঐক্য
কিছুতেই হচ্ছে না ঐক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক লুট ও চোরাচালানের টাকা পাচার বিদেশে
ব্যাংক লুট ও চোরাচালানের টাকা পাচার বিদেশে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত
শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুঁকি বাড়াচ্ছে অনিরাপদ অপারেশন থিয়েটার
ঝুঁকি বাড়াচ্ছে অনিরাপদ অপারেশন থিয়েটার

নগর জীবন

রসিক কর্তৃপক্ষের গায়েবানা জানাজা
রসিক কর্তৃপক্ষের গায়েবানা জানাজা

নগর জীবন

নেত্রকোনায় স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
নেত্রকোনায় স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

জনগণ মবতন্ত্র থেকে মুক্তি চায় : এনপিপি
জনগণ মবতন্ত্র থেকে মুক্তি চায় : এনপিপি

নগর জীবন

শুঁটকিশিল্পে কঠিন সময়
শুঁটকিশিল্পে কঠিন সময়

পেছনের পৃষ্ঠা

জোট হলেও প্রতীক হবে আলাদা
জোট হলেও প্রতীক হবে আলাদা

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি ঝরনার কান্না
পাহাড়ি ঝরনার কান্না

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদের পুনর্বাসন
ফ্যাসিবাদের পুনর্বাসন

সম্পাদকীয়

রেকর্ড গড়া জয় টাইগারদের
রেকর্ড গড়া জয় টাইগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক ৯ মন্ত্রীসহ ৪৫ জনের তদন্তে  তিন মাস সময়
সাবেক ৯ মন্ত্রীসহ ৪৫ জনের তদন্তে তিন মাস সময়

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচজনের মৃত্যু ভেজাল মদ বিক্রেতা গ্রেপ্তার
পাঁচজনের মৃত্যু ভেজাল মদ বিক্রেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাছ খাওয়ায় শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মাছ খাওয়ায় শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলা বিচারের জন্য বদলির আদেশ
হাসিনার মামলা বিচারের জন্য বদলির আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসে আগুন দেওয়ার চেষ্টা, নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী গ্রেপ্তার
বাসে আগুন দেওয়ার চেষ্টা, নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

পানির দামে বিক্রি হচ্ছে রাজশাহীর মিঠা পান
পানির দামে বিক্রি হচ্ছে রাজশাহীর মিঠা পান

পেছনের পৃষ্ঠা

আদালত চত্বরে যুবলীগ নেতাকে পচা ডিম নিক্ষেপ
আদালত চত্বরে যুবলীগ নেতাকে পচা ডিম নিক্ষেপ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক

সম্পাদকীয়

ষড়যন্ত্রকারীরা নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না
ষড়যন্ত্রকারীরা নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না

নগর জীবন

জুলাই সনদে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন চাই
জুলাই সনদে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন চাই

সম্পাদকীয়

বদিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠালেন ট্রাইব্যুনাল
বদিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠালেন ট্রাইব্যুনাল

পেছনের পৃষ্ঠা