শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২০ মে, ২০২৫

শতদল ফেলে শামুকের মালা গলে

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
শতদল ফেলে শামুকের মালা গলে

‘নিকৃষ্ট লোকরা উৎকৃষ্ট পদে বসে বসে অনাচার করছে। এদের ঝেঁটিয়ে দূর করা ছাড়া দেশ এগোতে পারবে না।’- এরকম অভিমত দৃঢ়তার সঙ্গে প্রকাশ করতেন মানিক মামা, মানে মায়ের মামাতো ভাই ড. সা’দত হুসাইন। অখণ্ড পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সিভিল সার্ভিসের সর্বশেষ সদস্য পদ অর্জনকারীদের একজন আমার এই মামা তাঁর আত্মীয়দের অপ্রিয় ছিলেন অনড় ন্যায়নিষ্ঠার কারণে। আমলাতন্ত্রে যাকে বলা যায়, ‘রাজাদের রাজা’ সেই পদটি কেবিনেট সচিব। মানিক মামা ওই পদধারী হওয়ার পর বাঁকাপথে সুবিধা হাসিলের মতলবে নানাজন নানা কৌশল অবলম্বন করতেন। একটা কৌশল ছিল ‘সাহেবের আত্মীয়কে হাত করে সাহেবের মন গলানো।’ কোনো কৌশলেই ফলোদয় হতো না। ব্যর্থকাম আত্মীয় তখন ক্ষোভ উগরে দেন- ‘বাপ রে বাপ। কী দেমাগ! হ্যাতে লাগে য্যান্ আমেরিকার প্রেসিডেন্ট অই গেছে। ঠিক আছে, আঁর আবদার না রাইখলে না রাইখবি। সেই জন্য “এরকুম ফাউল কাম নিয়া কখ্খনো আর আইসবা না” কইয়া বেইজ্জতি করবি?’

বিস্ময়মাখানো প্রশ্নটি উচ্চারিত হতো ড. সা’দত হুসাইনের আড়ালেই। সামনাসামনি উচ্চারণ ছিল বিপজ্জনক। নিজ কৈশোর-যৌবনের বিভিন্ন সময় তাঁর কাছাকাছি থেকেছি। দেখেছি, পাঠ্য বিষয় অগ্রাহ্য করে টানা ছ’সাত দিন শুধু উপন্যাস পড়ছেন। পড়ছেন কঠিন কঠিন নন-ফিকশন। কিংবা ধুমসে খেলছেন ব্যাডমিন্টন আর ভলিবল। ঢাকা কলেজ হোস্টেল থেকে চুপিচুপি বেরিয়ে পড়ছেন, যাচ্ছেন ‘বলাকা’য়- সবান্ধব দেখছেন ছায়াছবি ‘দ্য গান্স অব নাভারণ’। মানুষের দুঃখকষ্ট সংকটমোচনে যথাসাধ্য চেষ্টা করতেন। প্রায়-তুমুল আড্ডা দিতেন এবং পরীক্ষায় প্রায়-হিরন্ময় রেজাল্ট করতেন। প্রিয় শিল্পীর গাওয়া গান লজ্জার পরোয়া না করে সোচ্চার গাইতেন। বিশেষভাবে গাইতেন ‘যাবার বেলায় পথিক যখন পিছন ফিরে চায়/ফেলে আসা দিনকে ভেবে মন যে ভেঙে যায়।’

সদস্য পদ অর্জনকারীঝেঁটিয়ে দূর করা যে খুবই দরকার, তাতে সন্দেহ নেই। ঝাঁটা হাতে এগিয়ে আসতে কারও আগ্রহ দেখা যাচ্ছে না। এটা করা উচিত, ওটা করা অন্যায়, সেটা করা পুণ্য তো সহজে বলা যায়। কাজের কাজ কোথায়?- বলেছি আমি। মানিক মামা বলেন, এই যে নিবন্ধের ভাষায় প্রশ্ন তুললি, এটাই সমস্যা। ঝাঁটা হাতে নিজে তেড়ে যাওয়ার চিন্তা যিনি করেন তার মাথায় আবার একটা দুশ্চিন্তাও দোল খায়- নিকৃষ্ট অথচ শক্তিমান ব্যক্তিদের পান্ডারা আমায় চিড়ে চ্যাপ্টা করার জন্য ঝাঁটা হাতে ছুটে আসবে না তো! সেজন্য দেখবি সমাজমঙ্গল যার দ্বারা হওয়া সম্ভব বলে আমরা ভাবি, কালক্রমে সে নিজেকে অপদার্থের শিরোমণি প্রমাণ করে। কিন্তু সমাজজীবন তো গভীর পাষাণের ভিতর ছুটন্ত সুপ্ত স্রোতের মতো। বয়ে যাচ্ছে বয়ে যাচ্ছে তো যাচ্ছে। এরই মধ্যে মহাকাল শুরু করে দেয় তার কাজ। যার কথা স্বপ্নেও কেউ ভাবেনি, দেখা গেল সে-ই সাফ করতে শুরু করেছে জঞ্জাল। সাধারণ মানুষ যোগ দিয়েছে তার সেই অভিযানে। স্বপ্ন বাস্তবায়নের অভিযান এভাবেই এগিয়ে চলে।

দেশহিতৈষণা ছিল তাঁর অন্তরাত্মার অংশ। বলতেন, ‘দেশের জন্য ভালো কিছু করার আকাঙ্খাই যথেষ্ট নয়। ভালো কিছু করবার জন্য চাই জ্ঞান। লেখাপড়া ছাড়া সেই জ্ঞান হয় না। কুসংস্কার মুক্তি ব্যতিরেকে সমাজ অগ্রসরতা অসম্ভব। কুসংস্কারের জনক হচ্ছে ভয়। ভয়কে জয় করে জ্ঞান।’ টেলিভিশনের টক শোতে এ ধরনের কথা প্রায়ই বলতেন ড. সা’দত। বৈঠকী আড্ডায়ও বলতেন। যে কোনো বিষয়ে প্রাণবন্ত ছিল তাঁর আলোচনা। তাই তাঁকে স্মরণ করার পর্যায়ে অনেক সময় ভুলেই যাই যে ২০২০ সালের ২২ এপ্রিল ড. সা’দত হুসাইনের জীবনাবসান হয়েছে।

নিষ্কলুষ রচনা : সরকারি চাকরি থেকে অবসরে যাওয়ার পর মানিক মামা বেসরকারি একটি ব্যাংকের ‘উপদেষ্টা’ হয়েছিলেন। তিনি চাইতেন লেখাপড়া জানা স্মার্ট তরুণরা এসে ব্যাংকিং সেক্টরকে শাব্দিক অর্থেই উন্নত ও গতিশীল করুক। প্রতিভা সন্ধানে নেমে ‘কথাবার্তায় খুব স্মার্ট/কলম ধরলে ধুস্ কাৎ’ অবস্থা দেখে কাতর হয়েছেন ড. সা’দত হুসাইন। টেলিভিশনের টক শোতে তিনি বলেন : চাকরি পাই না/চাকরি কেউ দেয় না, এই হা-হুতাশ তো সমাধান নয়। চাকরির যোগ্যতা ধারণ গুরুত্বপূর্ণ। সেজন্য বলছি, যে তরুণ শুদ্ধভাবে এক পাতা ইংরেজি আর এক পাতা বাংলা লিখতে পারবে, গ্যারান্টি দিচ্ছি তার চাকরির ব্যবস্থা আমিই করে দেব।

মতিঝিলে যে প্রতিষ্ঠানে সাত বছর কর্মরত ছিলাম, সেখানে একবার লোকবল সংগ্রহ প্রক্রিয়ায় যুক্ত হয়েছিলাম। লিখিত পরীক্ষায় সুদর্শন এক যুবকের দীনদশায় মর্মাহত হই। মৌখিক পরীক্ষার সময় তাকে সেটা জানাই। যুবক জানায়, সে ইংলিশ মিডিয়ামে লেখাপড়া করেছে। তা-ই বাংলায় তার দুর্বলতা খুবই স্বাভাবিক। মৌখিক পরীক্ষক ছিলাম তিনজন। এক পরীক্ষক সরাসরি যুবকটির পক্ষ নিয়ে প্রস্তাব করে- হাতিরঝিল ‘বিষয়ক যে রচনাটি বাংলায় লিখতে বলা হয়েছিল, সে বিষয়টি একে ইংরেজিতে লিখতে দেওয়া হোক। তার প্রস্তাব অনুমোদিত হলো। তাকে বলা হয়, ইংরেজি রচনার জন্য সময় বরাদ্দ পাঁচ মিনিট। লেখালেখির জন্য তাকে আলাদা কামরায় পাঠিয়ে অন্য প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষা অব্যাহত রাখা হয়। দুই ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে এটা চলে। শেষ হলে আমরা ইংরেজি মাধ্যমের সেই প্রার্থীকে ডাকতে উদ্যত হলাম। অফিস সহকারী মান্নান জানায়, ‘ওই স্যার ইংরেজি লেখা উত্তরপত্রটিতে বেশ কয়েকবার লিখেছেন আর লেখা কেটেছেন। আবার লিখেছেন। আবার কেটেছেন। প্রায় আধা ঘণ্টা কাটাকুটি করার পর “ধ্যাত্তেরি” বলে খাতা আমার হাতে দিয়ে চলে গেছেন।’

‘চলে যাওয়ার সময় আমাদের জানালে না কেন?’ প্রশ্নের জবাবে মান্নান নিরুত্তর। পরে অন্য অফিস সহকারীদের বুলেটিনে জানা যায়, সুদর্শন যুবকটি তার প্রস্থান ঘটনা চেপে যাওয়ার জন্য ‘ধরেন, চা-পানি খাইয়েন’ বাবদ পঞ্চাশ টাকার একখানা নোট দিয়েছিল। ঠাকুরগাঁওয়ের সন্তান মান্নান সরলসিধা মানুষ। সুন্দর চেহারার ভদ্রলোক তাকে সম্মান করে টাকা দিচ্ছে, উনারে মানা করতে লজ্জা হচ্ছিল। সহকর্মীরা তাকে ঘুষখোর বলবে জানলে সে ওই নোট ছুঁয়েও দেখত না।

খতরনাক : সহকর্মীদের আচরণ পীড়াদায়ক ছিল মান্নানের জন্য। ‘সম্মান’ করেছিলেন যে চাকরিপ্রার্থী তার ব্যবহারও রহস্যময়। শিক্ষিত ভর্দলোকদের ব্যাপারস্যাপার কবে যে সাফ সাফ বোঝা যাবে আল্লাহ মালুম। ইংরেজি মাধ্যমের প্রার্থীর রচনা পাঠ করতে করতে পরীক্ষকদের হাসাহাসি আর মন্তব্যদৃষ্টে (এসএসসি পাস) মান্নান উপলব্ধি করে, ইংরেজিতে ওই সাহেবের দখল আর ক্লাস ফাইভে পড়া স্টুডেন্টের ইংরেজি বিদ্যার মধ্যে ফারাক খুব সামান্য। এই লজ্জায় সাহেব চুপিসারে চলে যাওয়ার বুদ্ধি করেছেন, ভালোই করেছেন। তো খাতাটা আমার হাতে ধরিয়ে দিয়ে চম্পট হলেন কার বুদ্ধিতে। খাতা নিয়ে যেতে পারতেন নিজের সঙ্গে। তাইলে তো উনার ভাষার দুর্বলতা পাবলিকে টের পেত না। উনার তো জানার কথা, পাবলিকের মতো খতরনাক জিনিস খুব কমই হয়।

বিদ্যায় ফুটোক্লিষ্ট ডিঙি কিসিমের লোকদের অনেকেরই স্বভাব নিজেকে জাহাজ বলে জাহির করা। সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়ের এক লেখায় রজত রায় চৌধুরী নামক ধনপতির দেখা পাই; যিনি কথায় কথায় ‘ইয়েস, নো, ভেরি গুড, অবকোর্স, থ্যাংক ইউ, ম্যান ইজ মর্টাল, গড ইজ গুড’ উচ্চারণ করেন। আগে এরকম ছিলেন না। ব্যারিস্টারি পড়বার জন্য বিলেত গিয়ে পাঁচ বছর পরে অ-ব্যারিস্টার হিসেবে কলকাতায় প্রত্যাবর্তন তাকে দিয়ে ইয়েস-নো-ভেরি গুড করিয়ে নিচ্ছে। ৩৫ বছর বয়সি রজত এখনো অকৃতদার। তার বিয়ের আয়োজন চলছে। পাত্রী খোঁজা হচ্ছে। সন ১৯৬২। দুই ডজন মেয়ে দেখার পর রেখা নামে এক কন্যা পছন্দ হয়। রেখা তার কাকার সঙ্গে মাদ্রাজে বাস করে। দুপক্ষের মধ্যে মতবিনিময় হয় কলকাতায়। ‘ভেবে দেখি’ বলে কনের কাকা সেই যে মাদ্রাজ গেল, আর সাড়া নেই। সঞ্জীবের পিতামহের পরামর্শে রজত চিঠি লেখে রেখার কাকাকে। কিন্তু তিন সপ্তাহেও জবাব আসে না। এবার চিঠি দিলেন রজতের বাবা সূর্যকান্ত রায় চৌধুরী। চটজলদি জবাব এলো। কনের কাকা লিখেছেন, ‘রজতের জঘন্য ইংরেজি পত্র পাঠান্তে অন্তর যারপরনাই বিষণ্নতায় আক্রান্ত। সে এত গাধা! তাহার পত্রখানা ফেরত পাঠানো যাইত। তবু পাঠাইলাম না। কারণ কলকাতা নগরীতে এখনো যে হাজার তিনেক ইংরেজ রহিয়াছে, উহারা রজতের ইংরেজি পড়িয়া সীমাহীন বেদনায় আত্মহত্যা করিয়া ফেলিবে আশঙ্কা করি।’

আফসোস বেদনায় কান্না : মফস্বল শহরে যে এলাকায় আমার বাড়ি, সেখান থেকে মাইল তিনেক পূর্ব দিকের গ্রাম মাসুমপুর। এই গ্রামের খাদেম আলী বছর দশেক নিরুদ্দেশ থাকার পর ফিরে এলো ঘরে। এত দিন সে নাকি লন্ডনে ছিল। বিস্তর রোজগার করে ফিরেছে। কন্যাদায়গ্রস্তরা তাকে জামাই করার প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হয়। খাদেম পছন্দ করে সিদ্দিক মাস্টারের মেয়েকে। মেয়েটির বিয়ে ঠিক করা হয়েছিল আরেক মাস্টারের ছেলের সঙ্গে। পাত্রটি জুট মিলের সুপারভাইজার। ওই সম্বন্ধ বাতিল করে ‘অনেক টাকার মালিক’ খাদেমের সঙ্গে বিয়ে দেওয়া হয়। মাস দেড়েকের মধ্যে সিদ্দিক মাস্টার টের পেলেন ‘শতদল ভাসিয়ে জলে/শামুকের মালা পরেছি গলে’ অবস্থা হয়েছে তাঁর।

শ্বশুরবাড়িতে হানা দিয়ে খাদেম আলীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ডাকাত দলের সদস্য সে। ডাকাতি ও খুনের হাফ ডজন মামলা তার বিরুদ্ধে। আমার এসএসসি পাসের বছরে এই ঘটনা। তখন ন্যাপ নেতা মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহ বলেছিলেন, খাদেমরা রাজনীতিতেও আছে। তাদের চিনে রাখতে হবে। ওদের ওপরটা দেখে মুগ্ধ হই আমরা। পরে আফসোস বেদনায় কাঁদি। শুনেছি, খাদেম আলীর স্ত্রীর কান্নাও শোনা গেছে বহু দিন। সে নাকি বিলাপ করত ‘হায় রে কপাল। আমার পেটে যে ডাকাতটার বাচ্চা দিয়া দিলারে খোদা!’

 

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
রাজপথ অবরোধ
রাজপথ অবরোধ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
বজ্রপাত থেকে বাঁচার ইসলামি নির্দেশনা
বজ্রপাত থেকে বাঁচার ইসলামি নির্দেশনা
চিকিৎসাসংকট : গরিবের দুর্দশা
চিকিৎসাসংকট : গরিবের দুর্দশা
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
পুশইন-পুশব্যাক
পুশইন-পুশব্যাক
অসন্তোষ বাড়ছে
অসন্তোষ বাড়ছে
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
বিনিয়োগে শ্লথগতি
বিনিয়োগে শ্লথগতি
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্প-পুতিন ফোনালাপ: ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধবিরতির নতুন সম্ভাবনা?
ট্রাম্প-পুতিন ফোনালাপ: ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধবিরতির নতুন সম্ভাবনা?

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন-জেলেনস্কির সাথে ফোনালাপের পর যা বললেন ট্রাম্প
পুতিন-জেলেনস্কির সাথে ফোনালাপের পর যা বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে রোনালদো জুনিয়রের জোড়া গোলে চ্যাম্পিয়ন পর্তুগাল
ফাইনালে রোনালদো জুনিয়রের জোড়া গোলে চ্যাম্পিয়ন পর্তুগাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় দুই অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে চালক নিহত
নেত্রকোনায় দুই অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে চালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হায়দরাবাদের কাছে হেরে প্লে-অফ থেকে ছিটকে গেল লখনৌ
হায়দরাবাদের কাছে হেরে প্লে-অফ থেকে ছিটকে গেল লখনৌ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টরন্টোতে রবীন্দ্রনাথের জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে 'রবিপ্রণাম' অনুষ্ঠিত
টরন্টোতে রবীন্দ্রনাথের জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে 'রবিপ্রণাম' অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

এক হাজার ফিলিস্তিনিকে বিনা খরচে হজের আমন্ত্রণ সৌদির
এক হাজার ফিলিস্তিনিকে বিনা খরচে হজের আমন্ত্রণ সৌদির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনভিজ্ঞ অভিনেতায় ভরে গিয়েছে ইন্ডাস্ট্রি: নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকি
অনভিজ্ঞ অভিনেতায় ভরে গিয়েছে ইন্ডাস্ট্রি: নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিদেশে টাকা পাঠাতে ৫ শতাংশ করারোপের প্রস্তাব, শঙ্কায় ভারতীয়রা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিদেশে টাকা পাঠাতে ৫ শতাংশ করারোপের প্রস্তাব, শঙ্কায় ভারতীয়রা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ট্রেনের নিচে ঝাপ দিয়ে বৃদ্ধের আত্মহত্যা
ট্রেনের নিচে ঝাপ দিয়ে বৃদ্ধের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিজ হলের পাশেই ছুরিকাঘাতে আহত রাবি শিক্ষার্থী
নিজ হলের পাশেই ছুরিকাঘাতে আহত রাবি শিক্ষার্থী

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে হারিয়ে আরব আমিরাতের ইতিহাস
বাংলাদেশকে হারিয়ে আরব আমিরাতের ইতিহাস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াইট হাউসে খুবই কম থাকছেন মেলানিয়া, কারণ কি?
হোয়াইট হাউসে খুবই কম থাকছেন মেলানিয়া, কারণ কি?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার মামলার আপিল করলেন ফয়জুল করিম
বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার মামলার আপিল করলেন ফয়জুল করিম

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরি আ’র শিরোপা নির্ধারণী দুই ম্যাচ এগিয়ে আনা হলো
সিরি আ’র শিরোপা নির্ধারণী দুই ম্যাচ এগিয়ে আনা হলো

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ইউটিউবার জ্যোতি যেভাবে পাকিস্তানের গুপ্তচরবৃত্তি করতেন
ভারতের ইউটিউবার জ্যোতি যেভাবে পাকিস্তানের গুপ্তচরবৃত্তি করতেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস
টানা ৫ দিন বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্ডান সীমান্তে অত্যাধুনিক নিরাপত্তা বেড়া নির্মাণ করছে ইসরায়েল
জর্ডান সীমান্তে অত্যাধুনিক নিরাপত্তা বেড়া নির্মাণ করছে ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তামিম-হৃদয়ের ব্যাটে বাংলাদেশের রানের পাহাড়
তামিম-হৃদয়ের ব্যাটে বাংলাদেশের রানের পাহাড়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে ‘ঈদ স্পেশাল সার্ভিস’ চালু করবে বিআরটিসি
ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে ‘ঈদ স্পেশাল সার্ভিস’ চালু করবে বিআরটিসি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি বিশেষ অভিযান ব্যর্থ!
ইসরায়েলি বিশেষ অভিযান ব্যর্থ!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু আলোচনা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
পরমাণু আলোচনা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে নেই সেঞ্চুরিয়ান ইমন
যে কারণে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে নেই সেঞ্চুরিয়ান ইমন

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেলুচিস্তানে ভারতপন্থী তিন ‌‘সন্ত্রাসীকে’ হত্যার দাবি পাকিস্তানের
বেলুচিস্তানে ভারতপন্থী তিন ‌‘সন্ত্রাসীকে’ হত্যার দাবি পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সংক্রান্ত সংস্কারগুলো গুরুত্ব দিচ্ছি: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
নির্বাচন সংক্রান্ত সংস্কারগুলো গুরুত্ব দিচ্ছি: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমিরাত-যুক্তরাষ্ট্র গুরুত্বপূর্ণ প্রতিরক্ষা চুক্তি
আমিরাত-যুক্তরাষ্ট্র গুরুত্বপূর্ণ প্রতিরক্ষা চুক্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের কাশ্মীরে ছিলেন বাবা-মা, ভয়াবহ অভিজ্ঞতা ছিল তাদের : মইন আলি
পাকিস্তানের কাশ্মীরে ছিলেন বাবা-মা, ভয়াবহ অভিজ্ঞতা ছিল তাদের : মইন আলি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে গণধর্ষণ মামলায় দুইজনের সাক্ষ্য গ্রহণ
এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে গণধর্ষণ মামলায় দুইজনের সাক্ষ্য গ্রহণ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস
ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ
ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে নুসরাত ফারিয়া
কারাগারে নুসরাত ফারিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব
৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক
সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়ার ভাইরাল ভিডিওর নেপথ্যে কী?
চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়ার ভাইরাল ভিডিওর নেপথ্যে কী?

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা
চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা চঞ্চলের সঙ্গে ছবি : ক্ষমা চাইলেন ইশরাক
অভিনেতা চঞ্চলের সঙ্গে ছবি : ক্ষমা চাইলেন ইশরাক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ
বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের
সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব
জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা, জরুরি সভা ডাকলো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা, জরুরি সভা ডাকলো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশিমপুর কারাগারে নেওয়া হয়েছে নুসরাত ফারিয়াকে
কাশিমপুর কারাগারে নেওয়া হয়েছে নুসরাত ফারিয়াকে

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোটা গাজা দখলের ঘোষণা দিলেন নেতানিয়াহু
গোটা গাজা দখলের ঘোষণা দিলেন নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিটাল জরিপ ভূমি সংক্রান্ত জটিলতা কমিয়ে আনবে: মহাপরিচালক
ডিজিটাল জরিপ ভূমি সংক্রান্ত জটিলতা কমিয়ে আনবে: মহাপরিচালক

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ
ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: পাকিস্তান
ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পতিত ফ্যাসিস্ট আসিফদের থামাতে পারে নাই : হাসনাত
পতিত ফ্যাসিস্ট আসিফদের থামাতে পারে নাই : হাসনাত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত
পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক ও তার স্ত্রীর আরও ৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক ও তার স্ত্রীর আরও ৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে ইসিকে লিগ্যাল নোটিশ
জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে ইসিকে লিগ্যাল নোটিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামীপন্থি সেই ৬১ আইনজীবীর জামিন স্থগিতের আদেশ
আওয়ামীপন্থি সেই ৬১ আইনজীবীর জামিন স্থগিতের আদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান তিতুমীরের শিক্ষার্থীদের
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান তিতুমীরের শিক্ষার্থীদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা জালিয়াতিতে দোষী প্রমাণিত হলে যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা
ভিসা জালিয়াতিতে দোষী প্রমাণিত হলে যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাসিনার মতো মনোযোগ সরাচ্ছে সরকার
হাসিনার মতো মনোযোগ সরাচ্ছে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

দখলদারের কবজায় ১২ লাখ কোটি টাকার বনভূমি
দখলদারের কবজায় ১২ লাখ কোটি টাকার বনভূমি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঙালির আমেরিকান স্বপ্ন পূরণে অনন্য উদাহরণ
বাঙালির আমেরিকান স্বপ্ন পূরণে অনন্য উদাহরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ড. ইউনূসকে বিতর্কিত করবেন না, এখনই নির্বাচন দিন
ড. ইউনূসকে বিতর্কিত করবেন না, এখনই নির্বাচন দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ারিং কাজ না করায় খুলে যায় বিমানের চাকা
বিয়ারিং কাজ না করায় খুলে যায় বিমানের চাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন দল গঠনের উর্বর সময়
নতুন দল গঠনের উর্বর সময়

প্রথম পৃষ্ঠা

দাবি আদায়ে অনড় ইশরাক সমর্থকরা
দাবি আদায়ে অনড় ইশরাক সমর্থকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষণ দেখছি না
অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষণ দেখছি না

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর চিড়িয়াখানায় অন্তিম সময়ে নিঃসঙ্গ দুই প্রাণী
রংপুর চিড়িয়াখানায় অন্তিম সময়ে নিঃসঙ্গ দুই প্রাণী

পেছনের পৃষ্ঠা

চালকবিহীন গাড়ি তৈরি শাবিপ্রবির শিক্ষার্থীদের
চালকবিহীন গাড়ি তৈরি শাবিপ্রবির শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

কার্বন নিঃসরণ কমাতে দরকার ৬৬০ কোটি ডলার
কার্বন নিঃসরণ কমাতে দরকার ৬৬০ কোটি ডলার

শিল্প বাণিজ্য

লাহোর কালান্দার্সে খেলবেন মিরাজ
লাহোর কালান্দার্সে খেলবেন মিরাজ

মাঠে ময়দানে

মসলার বাজারে কারসাজির শঙ্কা
মসলার বাজারে কারসাজির শঙ্কা

নগর জীবন

বাজারে মৌসুমি ফল
বাজারে মৌসুমি ফল

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনার সবচেয়ে বড় গরু ‘রাজা মানিক’
খুলনার সবচেয়ে বড় গরু ‘রাজা মানিক’

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফেরেনি শিক্ষায়
শৃঙ্খলা ফেরেনি শিক্ষায়

পেছনের পৃষ্ঠা

উপকূলের অর্থনীতি জোরদার কাঁকড়ায়
উপকূলের অর্থনীতি জোরদার কাঁকড়ায়

শিল্প বাণিজ্য

তাদের অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে : ইশরাক
তাদের অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে : ইশরাক

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার কপালে পোড়া কোনো দাগ নেই : ফেরদৌসী মজুমদার
আমার কপালে পোড়া কোনো দাগ নেই : ফেরদৌসী মজুমদার

শোবিজ

সেভেন সিস্টারসে বাণিজ্য বন্ধ
সেভেন সিস্টারসে বাণিজ্য বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও যারা অভিনয় করেন
আরও যারা অভিনয় করেন

শোবিজ

কাকতালের কার্যক্রম বন্ধ
কাকতালের কার্যক্রম বন্ধ

শোবিজ

এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফলাফল
ফলাফল

মাঠে ময়দানে

এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলমবিরতি স্থগিত
এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলমবিরতি স্থগিত

নগর জীবন

দেশ অনিশ্চয়তার দিকে যাচ্ছে
দেশ অনিশ্চয়তার দিকে যাচ্ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি ঢাকা আসছেন
ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি ঢাকা আসছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে : উপদেষ্টা
শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে : উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন না থাকলে নির্বাচনের সুযোগ নেই
নিবন্ধন না থাকলে নির্বাচনের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা