শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২০ মে, ২০২৫

শতদল ফেলে শামুকের মালা গলে

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
শতদল ফেলে শামুকের মালা গলে

‘নিকৃষ্ট লোকরা উৎকৃষ্ট পদে বসে বসে অনাচার করছে। এদের ঝেঁটিয়ে দূর করা ছাড়া দেশ এগোতে পারবে না।’- এরকম অভিমত দৃঢ়তার সঙ্গে প্রকাশ করতেন মানিক মামা, মানে মায়ের মামাতো ভাই ড. সা’দত হুসাইন। অখণ্ড পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সিভিল সার্ভিসের সর্বশেষ সদস্য পদ অর্জনকারীদের একজন আমার এই মামা তাঁর আত্মীয়দের অপ্রিয় ছিলেন অনড় ন্যায়নিষ্ঠার কারণে। আমলাতন্ত্রে যাকে বলা যায়, ‘রাজাদের রাজা’ সেই পদটি কেবিনেট সচিব। মানিক মামা ওই পদধারী হওয়ার পর বাঁকাপথে সুবিধা হাসিলের মতলবে নানাজন নানা কৌশল অবলম্বন করতেন। একটা কৌশল ছিল ‘সাহেবের আত্মীয়কে হাত করে সাহেবের মন গলানো।’ কোনো কৌশলেই ফলোদয় হতো না। ব্যর্থকাম আত্মীয় তখন ক্ষোভ উগরে দেন- ‘বাপ রে বাপ। কী দেমাগ! হ্যাতে লাগে য্যান্ আমেরিকার প্রেসিডেন্ট অই গেছে। ঠিক আছে, আঁর আবদার না রাইখলে না রাইখবি। সেই জন্য “এরকুম ফাউল কাম নিয়া কখ্খনো আর আইসবা না” কইয়া বেইজ্জতি করবি?’

বিস্ময়মাখানো প্রশ্নটি উচ্চারিত হতো ড. সা’দত হুসাইনের আড়ালেই। সামনাসামনি উচ্চারণ ছিল বিপজ্জনক। নিজ কৈশোর-যৌবনের বিভিন্ন সময় তাঁর কাছাকাছি থেকেছি। দেখেছি, পাঠ্য বিষয় অগ্রাহ্য করে টানা ছ’সাত দিন শুধু উপন্যাস পড়ছেন। পড়ছেন কঠিন কঠিন নন-ফিকশন। কিংবা ধুমসে খেলছেন ব্যাডমিন্টন আর ভলিবল। ঢাকা কলেজ হোস্টেল থেকে চুপিচুপি বেরিয়ে পড়ছেন, যাচ্ছেন ‘বলাকা’য়- সবান্ধব দেখছেন ছায়াছবি ‘দ্য গান্স অব নাভারণ’। মানুষের দুঃখকষ্ট সংকটমোচনে যথাসাধ্য চেষ্টা করতেন। প্রায়-তুমুল আড্ডা দিতেন এবং পরীক্ষায় প্রায়-হিরন্ময় রেজাল্ট করতেন। প্রিয় শিল্পীর গাওয়া গান লজ্জার পরোয়া না করে সোচ্চার গাইতেন। বিশেষভাবে গাইতেন ‘যাবার বেলায় পথিক যখন পিছন ফিরে চায়/ফেলে আসা দিনকে ভেবে মন যে ভেঙে যায়।’

সদস্য পদ অর্জনকারীঝেঁটিয়ে দূর করা যে খুবই দরকার, তাতে সন্দেহ নেই। ঝাঁটা হাতে এগিয়ে আসতে কারও আগ্রহ দেখা যাচ্ছে না। এটা করা উচিত, ওটা করা অন্যায়, সেটা করা পুণ্য তো সহজে বলা যায়। কাজের কাজ কোথায়?- বলেছি আমি। মানিক মামা বলেন, এই যে নিবন্ধের ভাষায় প্রশ্ন তুললি, এটাই সমস্যা। ঝাঁটা হাতে নিজে তেড়ে যাওয়ার চিন্তা যিনি করেন তার মাথায় আবার একটা দুশ্চিন্তাও দোল খায়- নিকৃষ্ট অথচ শক্তিমান ব্যক্তিদের পান্ডারা আমায় চিড়ে চ্যাপ্টা করার জন্য ঝাঁটা হাতে ছুটে আসবে না তো! সেজন্য দেখবি সমাজমঙ্গল যার দ্বারা হওয়া সম্ভব বলে আমরা ভাবি, কালক্রমে সে নিজেকে অপদার্থের শিরোমণি প্রমাণ করে। কিন্তু সমাজজীবন তো গভীর পাষাণের ভিতর ছুটন্ত সুপ্ত স্রোতের মতো। বয়ে যাচ্ছে বয়ে যাচ্ছে তো যাচ্ছে। এরই মধ্যে মহাকাল শুরু করে দেয় তার কাজ। যার কথা স্বপ্নেও কেউ ভাবেনি, দেখা গেল সে-ই সাফ করতে শুরু করেছে জঞ্জাল। সাধারণ মানুষ যোগ দিয়েছে তার সেই অভিযানে। স্বপ্ন বাস্তবায়নের অভিযান এভাবেই এগিয়ে চলে।

দেশহিতৈষণা ছিল তাঁর অন্তরাত্মার অংশ। বলতেন, ‘দেশের জন্য ভালো কিছু করার আকাঙ্খাই যথেষ্ট নয়। ভালো কিছু করবার জন্য চাই জ্ঞান। লেখাপড়া ছাড়া সেই জ্ঞান হয় না। কুসংস্কার মুক্তি ব্যতিরেকে সমাজ অগ্রসরতা অসম্ভব। কুসংস্কারের জনক হচ্ছে ভয়। ভয়কে জয় করে জ্ঞান।’ টেলিভিশনের টক শোতে এ ধরনের কথা প্রায়ই বলতেন ড. সা’দত। বৈঠকী আড্ডায়ও বলতেন। যে কোনো বিষয়ে প্রাণবন্ত ছিল তাঁর আলোচনা। তাই তাঁকে স্মরণ করার পর্যায়ে অনেক সময় ভুলেই যাই যে ২০২০ সালের ২২ এপ্রিল ড. সা’দত হুসাইনের জীবনাবসান হয়েছে।

নিষ্কলুষ রচনা : সরকারি চাকরি থেকে অবসরে যাওয়ার পর মানিক মামা বেসরকারি একটি ব্যাংকের ‘উপদেষ্টা’ হয়েছিলেন। তিনি চাইতেন লেখাপড়া জানা স্মার্ট তরুণরা এসে ব্যাংকিং সেক্টরকে শাব্দিক অর্থেই উন্নত ও গতিশীল করুক। প্রতিভা সন্ধানে নেমে ‘কথাবার্তায় খুব স্মার্ট/কলম ধরলে ধুস্ কাৎ’ অবস্থা দেখে কাতর হয়েছেন ড. সা’দত হুসাইন। টেলিভিশনের টক শোতে তিনি বলেন : চাকরি পাই না/চাকরি কেউ দেয় না, এই হা-হুতাশ তো সমাধান নয়। চাকরির যোগ্যতা ধারণ গুরুত্বপূর্ণ। সেজন্য বলছি, যে তরুণ শুদ্ধভাবে এক পাতা ইংরেজি আর এক পাতা বাংলা লিখতে পারবে, গ্যারান্টি দিচ্ছি তার চাকরির ব্যবস্থা আমিই করে দেব।

মতিঝিলে যে প্রতিষ্ঠানে সাত বছর কর্মরত ছিলাম, সেখানে একবার লোকবল সংগ্রহ প্রক্রিয়ায় যুক্ত হয়েছিলাম। লিখিত পরীক্ষায় সুদর্শন এক যুবকের দীনদশায় মর্মাহত হই। মৌখিক পরীক্ষার সময় তাকে সেটা জানাই। যুবক জানায়, সে ইংলিশ মিডিয়ামে লেখাপড়া করেছে। তা-ই বাংলায় তার দুর্বলতা খুবই স্বাভাবিক। মৌখিক পরীক্ষক ছিলাম তিনজন। এক পরীক্ষক সরাসরি যুবকটির পক্ষ নিয়ে প্রস্তাব করে- হাতিরঝিল ‘বিষয়ক যে রচনাটি বাংলায় লিখতে বলা হয়েছিল, সে বিষয়টি একে ইংরেজিতে লিখতে দেওয়া হোক। তার প্রস্তাব অনুমোদিত হলো। তাকে বলা হয়, ইংরেজি রচনার জন্য সময় বরাদ্দ পাঁচ মিনিট। লেখালেখির জন্য তাকে আলাদা কামরায় পাঠিয়ে অন্য প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষা অব্যাহত রাখা হয়। দুই ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে এটা চলে। শেষ হলে আমরা ইংরেজি মাধ্যমের সেই প্রার্থীকে ডাকতে উদ্যত হলাম। অফিস সহকারী মান্নান জানায়, ‘ওই স্যার ইংরেজি লেখা উত্তরপত্রটিতে বেশ কয়েকবার লিখেছেন আর লেখা কেটেছেন। আবার লিখেছেন। আবার কেটেছেন। প্রায় আধা ঘণ্টা কাটাকুটি করার পর “ধ্যাত্তেরি” বলে খাতা আমার হাতে দিয়ে চলে গেছেন।’

‘চলে যাওয়ার সময় আমাদের জানালে না কেন?’ প্রশ্নের জবাবে মান্নান নিরুত্তর। পরে অন্য অফিস সহকারীদের বুলেটিনে জানা যায়, সুদর্শন যুবকটি তার প্রস্থান ঘটনা চেপে যাওয়ার জন্য ‘ধরেন, চা-পানি খাইয়েন’ বাবদ পঞ্চাশ টাকার একখানা নোট দিয়েছিল। ঠাকুরগাঁওয়ের সন্তান মান্নান সরলসিধা মানুষ। সুন্দর চেহারার ভদ্রলোক তাকে সম্মান করে টাকা দিচ্ছে, উনারে মানা করতে লজ্জা হচ্ছিল। সহকর্মীরা তাকে ঘুষখোর বলবে জানলে সে ওই নোট ছুঁয়েও দেখত না।

খতরনাক : সহকর্মীদের আচরণ পীড়াদায়ক ছিল মান্নানের জন্য। ‘সম্মান’ করেছিলেন যে চাকরিপ্রার্থী তার ব্যবহারও রহস্যময়। শিক্ষিত ভর্দলোকদের ব্যাপারস্যাপার কবে যে সাফ সাফ বোঝা যাবে আল্লাহ মালুম। ইংরেজি মাধ্যমের প্রার্থীর রচনা পাঠ করতে করতে পরীক্ষকদের হাসাহাসি আর মন্তব্যদৃষ্টে (এসএসসি পাস) মান্নান উপলব্ধি করে, ইংরেজিতে ওই সাহেবের দখল আর ক্লাস ফাইভে পড়া স্টুডেন্টের ইংরেজি বিদ্যার মধ্যে ফারাক খুব সামান্য। এই লজ্জায় সাহেব চুপিসারে চলে যাওয়ার বুদ্ধি করেছেন, ভালোই করেছেন। তো খাতাটা আমার হাতে ধরিয়ে দিয়ে চম্পট হলেন কার বুদ্ধিতে। খাতা নিয়ে যেতে পারতেন নিজের সঙ্গে। তাইলে তো উনার ভাষার দুর্বলতা পাবলিকে টের পেত না। উনার তো জানার কথা, পাবলিকের মতো খতরনাক জিনিস খুব কমই হয়।

বিদ্যায় ফুটোক্লিষ্ট ডিঙি কিসিমের লোকদের অনেকেরই স্বভাব নিজেকে জাহাজ বলে জাহির করা। সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়ের এক লেখায় রজত রায় চৌধুরী নামক ধনপতির দেখা পাই; যিনি কথায় কথায় ‘ইয়েস, নো, ভেরি গুড, অবকোর্স, থ্যাংক ইউ, ম্যান ইজ মর্টাল, গড ইজ গুড’ উচ্চারণ করেন। আগে এরকম ছিলেন না। ব্যারিস্টারি পড়বার জন্য বিলেত গিয়ে পাঁচ বছর পরে অ-ব্যারিস্টার হিসেবে কলকাতায় প্রত্যাবর্তন তাকে দিয়ে ইয়েস-নো-ভেরি গুড করিয়ে নিচ্ছে। ৩৫ বছর বয়সি রজত এখনো অকৃতদার। তার বিয়ের আয়োজন চলছে। পাত্রী খোঁজা হচ্ছে। সন ১৯৬২। দুই ডজন মেয়ে দেখার পর রেখা নামে এক কন্যা পছন্দ হয়। রেখা তার কাকার সঙ্গে মাদ্রাজে বাস করে। দুপক্ষের মধ্যে মতবিনিময় হয় কলকাতায়। ‘ভেবে দেখি’ বলে কনের কাকা সেই যে মাদ্রাজ গেল, আর সাড়া নেই। সঞ্জীবের পিতামহের পরামর্শে রজত চিঠি লেখে রেখার কাকাকে। কিন্তু তিন সপ্তাহেও জবাব আসে না। এবার চিঠি দিলেন রজতের বাবা সূর্যকান্ত রায় চৌধুরী। চটজলদি জবাব এলো। কনের কাকা লিখেছেন, ‘রজতের জঘন্য ইংরেজি পত্র পাঠান্তে অন্তর যারপরনাই বিষণ্নতায় আক্রান্ত। সে এত গাধা! তাহার পত্রখানা ফেরত পাঠানো যাইত। তবু পাঠাইলাম না। কারণ কলকাতা নগরীতে এখনো যে হাজার তিনেক ইংরেজ রহিয়াছে, উহারা রজতের ইংরেজি পড়িয়া সীমাহীন বেদনায় আত্মহত্যা করিয়া ফেলিবে আশঙ্কা করি।’

আফসোস বেদনায় কান্না : মফস্বল শহরে যে এলাকায় আমার বাড়ি, সেখান থেকে মাইল তিনেক পূর্ব দিকের গ্রাম মাসুমপুর। এই গ্রামের খাদেম আলী বছর দশেক নিরুদ্দেশ থাকার পর ফিরে এলো ঘরে। এত দিন সে নাকি লন্ডনে ছিল। বিস্তর রোজগার করে ফিরেছে। কন্যাদায়গ্রস্তরা তাকে জামাই করার প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হয়। খাদেম পছন্দ করে সিদ্দিক মাস্টারের মেয়েকে। মেয়েটির বিয়ে ঠিক করা হয়েছিল আরেক মাস্টারের ছেলের সঙ্গে। পাত্রটি জুট মিলের সুপারভাইজার। ওই সম্বন্ধ বাতিল করে ‘অনেক টাকার মালিক’ খাদেমের সঙ্গে বিয়ে দেওয়া হয়। মাস দেড়েকের মধ্যে সিদ্দিক মাস্টার টের পেলেন ‘শতদল ভাসিয়ে জলে/শামুকের মালা পরেছি গলে’ অবস্থা হয়েছে তাঁর।

শ্বশুরবাড়িতে হানা দিয়ে খাদেম আলীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ডাকাত দলের সদস্য সে। ডাকাতি ও খুনের হাফ ডজন মামলা তার বিরুদ্ধে। আমার এসএসসি পাসের বছরে এই ঘটনা। তখন ন্যাপ নেতা মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহ বলেছিলেন, খাদেমরা রাজনীতিতেও আছে। তাদের চিনে রাখতে হবে। ওদের ওপরটা দেখে মুগ্ধ হই আমরা। পরে আফসোস বেদনায় কাঁদি। শুনেছি, খাদেম আলীর স্ত্রীর কান্নাও শোনা গেছে বহু দিন। সে নাকি বিলাপ করত ‘হায় রে কপাল। আমার পেটে যে ডাকাতটার বাচ্চা দিয়া দিলারে খোদা!’

 

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই
ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন
বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম
ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী
হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার
পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন
বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি
দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক
ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’
‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড
ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু
চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান
মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত
হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪
বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার
খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১
ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ভাগ্নের হাতে মামা খুন
ঝিনাইদহে ভাগ্নের হাতে মামা খুন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'এনসিপির কার্যালয় হবে নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের আশ্রয়স্থল'
'এনসিপির কার্যালয় হবে নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের আশ্রয়স্থল'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে

উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ
উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ

মাঠে ময়দানে

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপানের কাছে হেরে শুরু মেয়েদের
জাপানের কাছে হেরে শুরু মেয়েদের

মাঠে ময়দানে

ঘরে স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ
ঘরে স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ

দেশগ্রাম

মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল

সম্পাদকীয়

সীমান্তে ভারতীয় গ্রেপ্তার
সীমান্তে ভারতীয় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগুনে পুড়ল ৪২ দোকান
আগুনে পুড়ল ৪২ দোকান

দেশগ্রাম

ইমাম নিয়োগ নিয়ে সংঘর্ষ
ইমাম নিয়োগ নিয়ে সংঘর্ষ

দেশগ্রাম