শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১০ মে, ২০২৫

ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট

ময়মনসিংহের ফুলপুর উপজেলার বওলা গ্রামের কৃষক নুরু বলছিলেন, তার খেতের ধান পেকে গেছে, কাটা প্রয়োজন, কিন্তু তিন দিন ধরে সারা গ্রাম ঘুরে ধান কাটার শ্রমিক পেলেন না। গ্রামের অধিকাংশ জমিই খণ্ড  খণ্ড, ফলে হার্ভেস্টার দিয়ে কাটাও কঠিন। এমন সংকট শুধু ময়মনসিংহে নয়, হয়তো সারা দেশেই। যেমন ফরিদপুরের কৃষক জহুরুল বলছিলেন, শ্রমিকদের জামাই আদর করেও পাওয়া যায় না। মজুরি বাড়ালেও মানুষ আর শ্রম দিতে রাজি নন। অনেকে অটোরিকশা চালাচ্ছেন, কেউবা দোকান নিয়ে বসেছেন হাটে। আবার কারও মেয়ে হয়তো গার্মেন্টে কাজ করে, কারও ছেলে আছে বিদেশে, সেখান থেকে টাকা পাঠায়, সংসার খরচ চলে যায়। কাজ করতে চায় না। সারা দেশেই বোরোর বাম্পার ফলন, কিন্তু শ্রমিকসংকটের কারণে কৃষিজীবীরা আছেন বিপদে। পরিস্থিতি পুরোটাই আমি অনুধাবন করতে পারছি। আশির দশকে মাটি ও মানুষ শুরুর পর থেকে কয়েক বছর আগেও দেখেছি অনুষ্ঠান ধারণ করতে কাকডাকা ভোরে ঢাকা থেকে রওনা হয়ে কোনো জেলায় গিয়ে যখন পৌঁছতাম তখন মাঠে কর্মরত কৃষক পাওয়া যেত, সঙ্গে থাকত কৃষিশ্রমিকও। কিন্তু এখন চিত্র একেবারে উল্টো। কৃষককে মাঠের ধারেকাছেও পাওয়া যায় না। সকাল থেকে পাড়া বা বাজারের চা স্টলে কৃষককে পাওয়া যায় টেলিভিশন দেখতে বা আড্ডা দিতে।

বাংলাদেশের অর্থনীতির মূল ভিত্তি হচ্ছে কৃষি, আর কৃষির প্রাণ হচ্ছে ধান। এ দেশের মানুষের খাদ্যাভ্যাস, সংস্কৃতি ও অর্থনৈতিক কাঠামোর সঙ্গে ধানের সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে। ধান উৎপাদনে বাংলাদেশ বিশ্বের শীর্ষ দেশগুলোর একটি। প্রতি বছর কয়েক কোটি টন ধান উৎপাদন হয়, যা দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার পাশাপাশি লাখ লাখ মানুষের জীবিকা নির্বাহের পথ সুগম করে। কিন্তু এ ধান উৎপাদনব্যবস্থার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ও সংবেদনশীল ধাপ- কাটাই ও মাড়াই বর্তমানে বড় সংকটের মুখে। প্রতি বছর ধান কাটা মৌসুম এলেই দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দেখা দেয় শ্রমিকসংকট। ফলে অনেক সময় ফসল মাঠেই নষ্ট হয়ে যায়, কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হন এবং সামগ্রিকভাবে দেশীয় কৃষিব্যবস্থায় নেতিবাচক প্রভাব পড়ে।

এ সংকটের পেছনে রয়েছে একাধিক সামাজিক, অর্থনৈতিক ও কাঠামোগত কারণ। মূল বিষয়গুলোর একটি হলো, গ্রাম থেকে শহরে অভিবাসন। বর্তমানে বাংলাদেশের বেশির ভাগ তরুণ শহরমুখী। উচ্চশিক্ষা, চাকরি, গার্মেন্ট, রাইড-শেয়ারিং, রেস্তোরাঁ ও অন্যান্য খাতে কাজ করার জন্য তারা গ্রাম ছেড়ে শহরে চলে আসছে। ফলে গ্রামীণ এলাকায় শ্রমশক্তি কমে যাচ্ছে।

ময়মনসিংহের ফুলপুর উপজেলার বওলা গ্রামের কৃষক নুরু বলছিলেনগ্রামীণ শ্রমশক্তির একটি বড় অংশ মধ্যপ্রাচ্য, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, ইতালি বা দক্ষিণ কোরিয়ায় চলে যাচ্ছে। যারা আগে কৃষিকাজে যুক্ত ছিলেন, তারাও বিদেশে গিয়ে তুলনামূলক ভালো আয়ের আশায় দেশের কৃষি খাত থেকে ছিটকে পড়ছেন। বাংলাদেশে কৃষিশ্রম এখনো কিছুটা নীচু পেশা হিসেবে বিবেচিত হয়। ফলে তরুণ সমাজ কৃষিকাজে আগ্রহ হারাচ্ছে, যা দীর্ঘমেয়াদে কৃষি উৎপাদনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। বর্তমানে সার, বীজ, কীটনাশক, সেচসহ সব কৃষি উপকরণের দাম বেড়ে গেছে। এর সঙ্গে শ্রমিকসংকট ও বাড়তি মজুরি যুক্ত হয়ে কৃষকের লাভের অঙ্ক দিনদিন সংকুচিত হচ্ছে।

ধান কাটার সময় পুরো দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে একসঙ্গে ধান পাকতে শুরু করে। ফলে তখন বিপুলসংখ্যক শ্রমিকের প্রয়োজন হয়, যা স্থানীয়ভাবে জোগান দেওয়া সম্ভব হয় না। বিশেষ করে যখন বন্যা, ঘূর্ণিঝড় বা বৃষ্টির আশঙ্কা থাকে, তখন সংকট আরও ভয়াবহ রূপ নেয়।

ইতোমধ্যে এ সংকটের বহুমাত্রিক প্রভাব লক্ষ করা যাচ্ছে। কৃষক সময়মতো ধান কাটতে না পারলে ফসল নষ্ট হয়, উৎপাদিত ধান বিক্রি করতে না পারায় ক্ষতির মুখে পড়ে। ধান মাঠেই নষ্ট হলে দেশের খাদ্য মজুত কমে যায়, যার প্রভাব পড়ে জাতীয় খাদ্য নিরাপত্তায়। সরবরাহ কমে গেলে বাজারে চালের দাম বেড়ে যায়, ভোক্তা পর্যায়ে চাপ সৃষ্টি হয়। ধান চাষে লাভ না থাকায় অনেক কৃষক পরবর্তী সময়ে চাষ না করার সিদ্ধান্ত নেন বা জমি পতিত রাখেন, যা কৃষিজমির ক্ষয়িষ্ণুপ্রবণতা বাড়িয়ে দেয়। ধান উৎপাদনের বড় একটি জেলা নওগাঁ। সম্প্রতি দেখেছি নওগাঁয় ফল চাষের পরিমাণ বেড়েছে। নওগাঁ, রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধান চাষের বিশাল জমিতে চাষ হচ্ছে ফলফলাদির। বছরখানেক আগে মানিকগঞ্জে দেখেছি কৃষক ধান চাষের পরিবর্তে পেঁপে চাষ করছেন। কোনো কোনো কৃষক নিজের খাবারের জন্যও ধান চাষ করছেন না, তারা বলছেন চাল কিনে খাচ্ছেন। এ পরিস্থিতিতে আমাদের ধানের উৎপাদন আদৌ বাড়বে কি না, সে আশঙ্কা রয়েছে। ফলে খাদ্য নিরাপত্তা দিনদিন হুমকির মুখে পড়বে কি না, তা-ও ভেবে দেখতে হবে।

কথা হচ্ছে এ সমস্যার সমাধান কী? বছর দুই আগে নেদারল্যান্ডসের রয়্যাল আইকোলক্যাম্প নামের একটি প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম দেখার সুযোগ হয়েছিল। রয়্যাল আইকোলক্যাম্প মূলত কৃষি প্রযুক্তি ও অর্গানিক কৃষি নিয়ে গবেষণা করে। প্রতিষ্ঠানটির বিজনেস ইনোভেশন স্ট্র্যাটেজি বিভাগের ড. ইয়োখেন ফরুবিখ বলছিলেন, এখনকার কৃষি হচ্ছে সেক্সি অ্যাগ্রিকালচার, যার ফলে তরুণরা এখানে যুক্ত হচ্ছেন এবং তাদের হাত ধরেই ক্রমাগত পাল্টে চলেছে কৃষিচিত্র। তরুণ কৃষকের প্রযুক্তি সম্পর্কে জানা-বোঝা হবে কৃষিতে দক্ষ হওয়ার মূল জ্ঞান। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স সব তথ্যই কৃষকের কাছে তুলে ধরবে। প্রযুক্তি নিজেই সব কাজ সম্পন্ন করতে পারবে। যে কৃষক স্মার্ট ফার্মিংয়ে ড্রোন, স্যাটেলাইট ইমেজ, সেন্সর ও জিপিএসের মতো প্রযুক্তিকে আরও দক্ষতার সঙ্গে ব্যবহার করবেন, তিনি হয়ে উঠবেন সফল। আমরা ইয়ন নামে একজন সফল ক্যাপসিকাম চাষির গ্রিন হাউসে গিয়েছিলাম। বিশাল ক্যাপসিকাম বাগানটি সামলাচ্ছিলেন রোবটের মাধ্যমে মাত্র একজন কর্মী।

প্রতি বছর চীনের আন্তর্জাতিক কৃষি যন্ত্রপাতির মেলায় সাক্ষাৎ মেলে জাপানের কৃষি সাংবাদিক ইয়োসুকি কিশিদার। বয়স ৮০ বছরের কাছাকাছি। তিনি বলেছিলেন, জাপানের অধিকাংশ কৃষকের বয়স ৬০ বছরের বেশি। তরুণরা কৃষিবিমুখ। তাই সরকার বাধ্য হয়েই জাপানের কৃষিকে যান্ত্রিকীকরণ করেছে।

শুধু নেদারল্যান্ডস বা জাপান নয়, উন্নত বিশ্বের অনেক দেশই চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের কৃষি যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে কৃষি উৎপাদনে যুগান্তকারী পরিবর্তন নিয়ে এসেছে। সেখানে আমরা এখনো নিশ্চিত করতে পারিনি কৃষির যান্ত্রিকীকরণ। আমাদের কৃষিশ্রমিকের সংকট সমাধানের অন্যতম প্রধান পথ হলো কৃষির যান্ত্রিকীকরণ। আধুনিক যন্ত্র যেমন কম্বাইন হার্ভেস্টার, রাইস রিপার, থ্রেসার মেশিন ইত্যাদির মাধ্যমে দ্রুত ধান কাটা, মাড়াই ও বস্তাবন্দি করা সম্ভব। সরকার ৫০ থেকে ৭০ শতাংশ পর্যন্ত ভর্তুকিতে কৃষিযন্ত্র তথা হার্ভেস্টার সরবরাহ করেছে, কিন্তু সেটি পর্যাপ্ত নয় এবং কাক্সিক্ষত ফলও আসেনি। ধরুন বিশালাকার একটি হার্ভেস্টারের দাম ২৫ লাখ টাকা হলে কৃষককে কমপক্ষে ৫০ শতাংশ অর্থাৎ সাড়ে ১২ লাখ টাকা বিনিয়োগ করতে হয়েছে। এত বিনিয়োগ করার সামর্থ্য ক্ষুদ্র বা মাঝারি কৃষকের নেই। অথচ আমাদের দেশের অধিকাংশই ক্ষুদ্র কৃষক, তাদের ব্যবহার উপযোগী কৃষিযন্ত্র দিতে না পারলে এ সমস্যার সমাধান সম্ভব নয়। পাশাপাশি তৃণমূল পর্যায়ে যন্ত্র বিতরণে স্বচ্ছতা ও দক্ষতা নিশ্চিত করতে হবে।

কৃষকরা নিজ উদ্যোগে বা স্থানীয় সমবায় গঠন করে একে অন্যের সঙ্গে সহযোগিতা করে ধান কাটার কাজ ভাগ করে নিতে পারেন। এতে শ্রমিকের ওপর নির্ভরতা কিছুটা হলেও কমবে। স্কুল-কলেজে কৃষিশিক্ষা বাস্তবভিত্তিক করতে হবে। যুবকদের জন্য কৃষিকে লাভজনক ও সম্মানজনক পেশা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে হবে, যাতে তারা কৃষিকাজকে আধুনিক পেশা হিসেবে বিবেচনা করে যুক্ত হয়।

সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে অ্যাপস চালু করে কৃষক ও শ্রমিকের মধ্যে সরাসরি যোগাযোগ স্থাপন করা যেতে পারে। এতে দালালদের দৌরাত্ম্য কমবে এবং শ্রমিক পাওয়া সহজ হবে। বাংলাদেশের খাদ্য উৎপাদনের মেরুদণ্ড হচ্ছে কৃষক। ধান কাটার মৌসুমে শ্রমিকসংকট তাদের জীবনে এক ভয়াবহ সমস্যা হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে। এটি কিন্তু শুধু কৃষকের সমস্যা নয়, বরং এটি সমগ্র জাতির খাদ্য নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার সঙ্গে জড়িত। তাই এ সংকটকে অবহেলা করলে ভবিষ্যতে বড় ধরনের কৃষি বিপর্যয় দেখা দিতে পারে। সরকার, কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠান, বেসরকারি খাত এবং স্থানীয় জনগণের সমন্বিত উদ্যোগে শ্রমিকসংকট নিরসনের টেকসই সমাধান খুঁজে বের করতে হবে। কৃষিকে লাভজনক ও আধুনিক পেশায় রূপান্তর না করতে পারলে, দিনদিন আমরা কৃষক হারাব, উৎপাদন কমবে, খাদ্য নিরাপত্তা দুর্বল হবে।

          লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
মুরাদনগরে হত্যাকাণ্ড; ২ দিনেও নেই মামলা-গ্রেফতার
মুরাদনগরে হত্যাকাণ্ড; ২ দিনেও নেই মামলা-গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাকাশ থেকে দেখা গেল দুর্লভ লাল আলোর ঝলক
মহাকাশ থেকে দেখা গেল দুর্লভ লাল আলোর ঝলক

১১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মারামারি থামাতে গিয়ে প্রাণ গেল যুবদল নেতার
মারামারি থামাতে গিয়ে প্রাণ গেল যুবদল নেতার

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনর্বিবেচনার দাবিতে শাহবাগ অবরোধ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনর্বিবেচনার দাবিতে শাহবাগ অবরোধ

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসপাতালে পুলিশকে ফাঁকি দিয়ে পালাল ডাকাত, স্ত্রী গ্রেফতার
হাসপাতালে পুলিশকে ফাঁকি দিয়ে পালাল ডাকাত, স্ত্রী গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে যুবককে হত্যার অভিযোগ
সিরাজগঞ্জে যুবককে হত্যার অভিযোগ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণের অভিযোগে যুবক আটক
ধর্ষণের অভিযোগে যুবক আটক

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৪৮৭
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৪৮৭

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোলায় গণধর্ষণ মামলায় ৫ আসামি গ্রেফতার
ভোলায় গণধর্ষণ মামলায় ৫ আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে গৃহকর্মীসহ তিনজনের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে গৃহকর্মীসহ তিনজনের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাদকবিরোধী অভিযানে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় মামলা
মাদকবিরোধী অভিযানে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ ও আহতদের স্মরণে শাবি ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
শহীদ ও আহতদের স্মরণে শাবি ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে কারখানায় অভিযান, ৬ জনের কারাদণ্ড
আশুগঞ্জে কারখানায় অভিযান, ৬ জনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৫ হাজার রোগীকে ফ্রি চক্ষু চিকিৎসা সেবা
বাগেরহাটে ৫ হাজার রোগীকে ফ্রি চক্ষু চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডোবা থেকে শাপলা তুলতে গিয়ে ভাই-বোনের মৃত্যু
ডোবা থেকে শাপলা তুলতে গিয়ে ভাই-বোনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে ডিবির অভিযানে গ্রেফতার ২
মৌলভীবাজারে ডিবির অভিযানে গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার
যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেবাশিস চক্রবর্তীর আঁকা পোস্টারে ফুটে উঠবে জুলাই’র অনিবার্যতা : উপদেষ্টা আসিফ
দেবাশিস চক্রবর্তীর আঁকা পোস্টারে ফুটে উঠবে জুলাই’র অনিবার্যতা : উপদেষ্টা আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ২ হাজার ৭৭৮ জনের : সেভ দ্য রোড
৬ মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ২ হাজার ৭৭৮ জনের : সেভ দ্য রোড

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব
শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারের কঠোর অবস্থানে আতঙ্কিত এনবিআর কর্মকর্তারা
সরকারের কঠোর অবস্থানে আতঙ্কিত এনবিআর কর্মকর্তারা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিকৃবিতে শহীদ স্মরণে ‘জুলাই ৩৬ গেইট’ উদ্বোধন
সিকৃবিতে শহীদ স্মরণে ‘জুলাই ৩৬ গেইট’ উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কক্সবাজারে ৩ অস্ত্র ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কক্সবাজারে ৩ অস্ত্র ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের মূল লক্ষ্য নির্বাচন : হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমাদের মূল লক্ষ্য নির্বাচন : হাসনাত আব্দুল্লাহ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে ট্রাম্পের দাবি আবারও খারিজ করলেন জয়শঙ্কর
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে ট্রাম্পের দাবি আবারও খারিজ করলেন জয়শঙ্কর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার কাজে সমর্থন অব‍্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
সংস্কার কাজে সমর্থন অব‍্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আগের দিন ক্যাম্পাসে এসে আটক জবি ছাত্রলীগ নেতা
বিয়ের আগের দিন ক্যাম্পাসে এসে আটক জবি ছাত্রলীগ নেতা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০ বছর পর দখলমুক্ত হলো বরিশাল জিলা স্কুলের মাঠ
২০ বছর পর দখলমুক্ত হলো বরিশাল জিলা স্কুলের মাঠ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম