শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৪ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:১০, শুক্রবার, ০৪ জুলাই, ২০২৫

দুর্নীতির পদ্ম- শেষ পর্ব

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

লোটাস কামাল হলেন আওয়ামী লীগের সেই ভাগ্যবান ব্যক্তি, যিনি শেখ হাসিনার পতনের আগেই ব্যাংক খালি করে বিদেশে পালিয়েছেন। ঢাকা এবং কুমিল্লায় তার ৩৭টি ফ্ল্যাট, অ্যাপার্টমেন্ট এবং বাড়ি এখনো অক্ষত রয়েছে। দুর্নীতি দমন কমিশন বা সরকার তার কোনো স্থাবর সম্পত্তি এখনো জব্দ করেনি, এটা একটি আশ্চর্য ঘটনা। দুর্নীতি দমন কমিশন গত ২২ আগস্ট তার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করে বটে, কিন্তু তার স্থাবর সম্পত্তি, বাড়িঘর ইত্যাদি জব্দ করেনি।

ফলে ৫ আগস্টের পর সবচেয়ে সৌভাগ্যবান ব্যক্তিদের মধ্যে একজন লোটাস কামাল। কোনো কিছুই তাকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারেনি। লোটাস কামাল গত পয়লা আগস্ট দেশ ছেড়ে চলে যান। চলে যাওয়ার আগে তিনি তার স্ত্রী এবং মেয়ের নামে যে সমস্ত ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ছিল সেগুলো মোটামুটি খালি করে দিয়ে চলে গেছেন। ২২ আগস্ট তার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করার পর দেখা যায় যে তার অ্যাকাউন্টে টাকা পয়সার পরিমাণ সামান্য।

দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রাক্কলিত হিসাব অনুযায়ী, এই সময়ের মধ্যে ব্যাংক থেকে তিনি প্রায় ৭৯৮ কোটি টাকা নগদ উত্তোলন করেছেন। বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয় যে এই টাকাটি তিনি পাচার করেছেন। ইতোমধ্যে দুর্নীতি দমন কমিশন লোটাস কামাল, তার স্ত্রী ও মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা করেছে। এই মামলায় তাদের বিরুদ্ধে ১৬৫ কোটি ৫৭ লাখ টাকার অবৈধ সম্পত্তি পাওয়া গেছে বলে অভিযোগ করেছেন। কিন্তু বাস্তবে বাংলাদেশ প্রতিদিনের অনুসন্ধানে দেখা যায় যে, এই সম্পদের পরিমাণ অনেক বেশি। লোটাস কামালদের ১০৭টি ব্যাংকের হিসাব জব্দ করা হয়েছে। কিন্তু এসব ব্যাংকে টাকা ছিল খুবই সামান্য। এই ব্যাংক হিসাব জব্দ করার আগেই সবগুলো অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা উত্তোলন করা হয়েছে। এসব অ্যাকাউন্টে লেনদেন হয়েছে প্রায় ৮৫০ কোটি টাকার। দুর্নীতি দমন কমিশনের এজাহারে বলা হয়েছে যে, বৈধ আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিহীন ২৭ কোটি ৫২ লাখ ৫৪ হাজার টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন লোটাস কামাল। বাস্তবে এই অভিযোগ শুধু হাস্যকর নয়, কৌতুকপ্রদ বটে। কারণ বাস্তবে এর চেয়ে অনেক বেশি সম্পদ তার রয়েছে দেশে এবং দেশের বাইরে।

দুদকের অনুসন্ধানে দেখা গেছে, লোটাস কামালের নিজের এবং ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে ৩২টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ২৩৪ কোটি ৮৬ লাখ ৬৫ হাজার টাকা জমা ছিল। কিন্তু বিদেশ যাওয়ার আগে তিনি ২১১ কোটি ৫৫ লাখ ৮৮ হাজার টাকা উত্তোলন করেছেন। এই টাকা এখন কোথায় তার কোনো হদিস নাই। লোটাস কামালের স্ত্রী কাশমেরি কামালের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে ৪৪ কোটি ১১ লাখ ৬২ হাজার টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদের অভিযোগে। কিন্তু বাস্তবে এই সম্পদ নিতান্তই সামান্য। কাশমেরি কামাল অন্ততপক্ষে ৫ হাজার কোটি টাকার মালিক এবং বিদেশে তার সাম্রাজ্য রয়েছে।

লোটাস কামালের স্ত্রীর ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান ও নিজের নামে ২০টি অ্যাকাউন্টের হিসাবে ১৮ কোটি ৬৯ লাখ ৭৯ হাজার টাকা জমা এবং ৭ কোটি ৮৪ লাখ উত্তোলনের তথ্য পাওয়া গেছে। কিন্তু বাস্তবে দেখা যায়, এই হিসাব খুবই সামান্য। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, কাশমেরি কামালের অধিকাংশ সম্পত্তি বিদেশে। তার স্ত্রী কাশমেরি কামালের বিরুদ্ধে ৩১ কোটি ৭৮ লাখ ৮৩ হাজার টাকার অবৈধ সম্পদের অভিযোগে মামলা হয়েছে। ৩৮টি ব্যাংক হিসেবে তার ৯০ কোটি ৬০ লাখ ৭০ হাজার টাকা জমা ছিল। কিন্তু যখন তার ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয় তখন সেখান থেকে ৮৬ কোটি ৮৭ লাখ ৫২ হাজার টাকা ইতোমধ্যে উত্তোলন করা হয়ে গেছে। অর্থাৎ প্রায় পুরো টাকাটাই তার কাশমেরি কামাল উত্তোলন করেছেন। লোটাস কামালের মেয়ে নাফিসা কামালের বিরুদ্ধে ৬২ কোটি ১৪ লাখ ৭৭ হাজার টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদের অভিযোগে মামলা হয়েছে।

দুদকের হিসাব অনুযায়ী, তার ব্যক্তিগত এবং ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের নামে ব্যাংক হিসাব রয়েছে ১৭টি। যেগুলোতে ১০২ কোটি ১৫ লাখ টাকা জমা ছিল। কিন্তু বিদেশে যাওয়ার আগে তারা ৯৭ কোটি ৭ লাখ টাকা উত্তোলন করে ফেলেছেন। এভাবে সমস্ত ব্যাংক খালি করে লোটাস কামালের পরিবার বিদেশে চলে গেছে। যেখানে তারা সম্পদের পাহাড় করেছেন।

এ তো গেল লোটাস কামালের ব্যাংক হিসাবের বিবরণ। কিন্তু ব্যাংক হিসাবের বাইরে লোটাস কামালের যে বিপুল পরিমাণ স্থাবর সম্পত্তি রয়েছে, সেই স্থাবর সম্পত্তির কোনো কিছুই এখন পর্যন্ত দুর্নীতি দমন কমিশন জব্দ করেনি। অন্যদের বেলায় যেমন দুর্নীতি দমন কমিশন স্থাবর সম্পত্তি জব্দ করার পদক্ষেপ গ্রহণ করে লোটাস কামালের ক্ষেত্রে তার আশ্চর্য ব্যতিক্রম।

ঢাকা শহরে তার অন্তত ৩৭টি বাড়ি এবং ফ্ল্যাট এখনো অক্ষত অবস্থায় রয়েছে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের অনুসন্ধানে দেখা যায় যে, ঢাকার নিকুঞ্জ, জোয়ার সাহারায় রয়েছে আধুনিক বাণিজ্যিক ভবন লোটাস কামাল টাওয়ার। এই লোটাস কামাল টাওয়ার নিয়ে নানারকম দুর্নীতি এবং অনিয়মের কাহিনি আছে। কিন্তু আওয়ামী লীগের সময় সেই দুর্নীতি, অনিয়মের ব্যাপারে কোনো রকম তদন্ত হয়নি। সে নিয়ে কোনো রকম উদ্যোগও নেওয়া হয়নি। অনুসন্ধানে দেখা গেছে যে, লোটাস টাওয়ারের নকশা থেকে এসব কর্মকাণ্ডে অনিয়ম রয়েছে।

গুলশান এভিনিউ ১ থেকে ২ নম্বরের দিকে যেতেই ৫৯ এবং ৬০ নম্বর প্লটে নির্মাণ করা হয়েছে ব্যয় বহুল একটি ভবন। যার নামও দেওয়া হয়েছে লোটাস কামাল টাওয়ার। এই লোটাস কামাল টাওয়ারে শপিং মল, অফিস জমজমাট। কিন্তু ভবনটি নির্মাণের পিছনে রয়েছে বিরাট গলদ। প্রথমে ১৪ তলার অনুমতি নিয়ে ভবন নির্মাণ শুরু হয়। এরপর নকশা ব্যত্যয় ঘটিয়ে ১৪ তলার ওপর দিয়ে একে একে বাড়ানো হয় আরও ৬টি তালা। যেগুলো পুরোপুরি ভাবে অবৈধ। আর এই অবৈধ কাজ বৈধ করতে অভিনব কৌশল অবলম্বন করা হয়েছে ২০২১ সালে লোটাস কমাল আওয়ামী লীগের এমপি, তার নেতৃত্বে সে সময় চলছিল আর্থিক খাত খেয়ে ফেলার মহা উৎসব, তখন বিপুল পরিমাণ ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন লোটাস কামাল। ঠিক সেই সময় বহুতল ভবন অবৈধ ছয় তলা বৈধ করার উদ্যোগ নেওয়া হয়।

রাজউকে আবেদন করেন লোটাস কামালের স্ত্রী কাশমেরি কামাল ও নাফিসা কামাল। সেই আবেদনে জরিমানা দেওয়ার মাধ্যমে ১৪ তলার ওপর আরও ছয় তলা করার জন্য চাপ দেওয়া হয়। এটি নিয়ে এক সময় রাজউক বেশ জটিলতার মধ্যে পড়েছিল। বিষয়টি নিয়ে পাঁচ সদস্যের উচ্চপর্যায়ের বিল্ডিং কনস্ট্রাকশন কমিটি গঠন করা হয়। এরপর রাজউক থেকে নেওয়া হয় কৌশলী অবস্থান। ফায়ার সার্ভিস ছাড়পত্র, প্রকৌশলী, স্থাপতি লেআউট নকশা এবং রাজউকের বৃহত্তায়ন প্রকল্পের অনুমোদন ও ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণের জন্য কাঠামো সহযোগিতার বিষয় স্থাপত্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রত্যয়নপত্র নিতে হবে বলে লোটাস কামালের পরিবারকে জানান কর্মকর্তারা।

রাজউক সূত্রে জানা যায় যে, ভবনটির নির্মাণে অনিয়ম ছিল পদে পদে। সবচেয়ে বড় লঙ্ঘন ছিল অনুমোদন না নিয়ে ভবন সম্প্রসারণ করা। কিন্তু সেই ভবনটি এখন পর্যন্ত অক্ষত রয়ে গেছে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে যে, বনানীতে লোটাস কামালের নিজস্ব বাড়ি রয়েছে ১০ কাঠা জমির ওপর। ৫ আগস্টের পর বিভিন্ন বাড়ি আক্রান্ত হলেও লোটাস কামালের এই বনানীর বাড়ি আক্রান্ত হয়নি। বনানী ছাড়াও বাড্ডায় রয়েছে তার তিনটি বিলাশ বহুল দামি ফ্ল্যাট এবং একটি বাড়ি। এই বাড়িও এখন পর্যন্ত দুর্নীতি দমন কমিশন জব্দ করেনি।

কাশমেরি কামালের নামে ঢাকার গুলশানে রয়েছে পাঁচটি ফ্ল্যাট এবং বাড্ডায় রয়েছে ছয়টি ফ্ল্যাট। এগুলোর কোনোটাই জব্দ করা হয়নি। সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে এই ফ্ল্যাটগুলোতে ভাড়াটে থাকেন। একজন কেয়ারটেকার এই ভাড়া তোলেন। লোটাস কামাল প্রপার্টিজের নামে যে ফ্ল্যাটগুলো রয়েছে সেসব ফ্ল্যাট লোটাস কামালের সম্পত্তি, কিন্তু এসব সম্পদ একটিও এখন পর্যন্ত জব্দ করেনি। ঢাকা ছাড়াও কুমিল্লাতে রয়েছে তার নিজের এবং স্ত্রীর নামে বিলাস বহুল বাড়ি এবং জমি। এসব বাড়ি এবং জমি এখন পর্যন্ত জব্দ করা হয়নি। এ ছাড়াও লোটাস কামালের পরিবারের আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং শেয়ারে বিনিয়োগ রয়েছে। লোটাস কামাল প্রপার্টিজ ও সৌদি বাংলাদেশ কন্ট্রাক্টিং কোম্পানিসহ বিভিন্ন কোম্পানিতে ২৫ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন, সেই বিনিয়োগ জব্দ করা হয়নি। তার সঞ্চয়পত্র রয়েছে ৪০ কোটি টাকা, যা এখনো জব্দ করা হয়নি। এ ছাড়াও তিনটি গাড়ির মালিক কাশমেরি কামাল যেগুলো এখনো জব্দ করা হয়নি।

বাংলাদেশের আর্থিক খাতে সর্বনাশের হোতা লোটাস কামাল ওরফে আ হ ম মুস্তফা কামাল। কিন্তু তার প্রতি সরকারের এই উদারতার কারণ কী?

 

এই বিভাগের আরও খবর
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
তিন আসামির যাবজ্জীবন
তিন আসামির যাবজ্জীবন
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়