শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৪ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:১০, শুক্রবার, ০৪ জুলাই, ২০২৫

দুর্নীতির পদ্ম- শেষ পর্ব

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

লোটাস কামাল হলেন আওয়ামী লীগের সেই ভাগ্যবান ব্যক্তি, যিনি শেখ হাসিনার পতনের আগেই ব্যাংক খালি করে বিদেশে পালিয়েছেন। ঢাকা এবং কুমিল্লায় তার ৩৭টি ফ্ল্যাট, অ্যাপার্টমেন্ট এবং বাড়ি এখনো অক্ষত রয়েছে। দুর্নীতি দমন কমিশন বা সরকার তার কোনো স্থাবর সম্পত্তি এখনো জব্দ করেনি, এটা একটি আশ্চর্য ঘটনা। দুর্নীতি দমন কমিশন গত ২২ আগস্ট তার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করে বটে, কিন্তু তার স্থাবর সম্পত্তি, বাড়িঘর ইত্যাদি জব্দ করেনি।

ফলে ৫ আগস্টের পর সবচেয়ে সৌভাগ্যবান ব্যক্তিদের মধ্যে একজন লোটাস কামাল। কোনো কিছুই তাকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারেনি। লোটাস কামাল গত পয়লা আগস্ট দেশ ছেড়ে চলে যান। চলে যাওয়ার আগে তিনি তার স্ত্রী এবং মেয়ের নামে যে সমস্ত ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ছিল সেগুলো মোটামুটি খালি করে দিয়ে চলে গেছেন। ২২ আগস্ট তার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করার পর দেখা যায় যে তার অ্যাকাউন্টে টাকা পয়সার পরিমাণ সামান্য।

দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রাক্কলিত হিসাব অনুযায়ী, এই সময়ের মধ্যে ব্যাংক থেকে তিনি প্রায় ৭৯৮ কোটি টাকা নগদ উত্তোলন করেছেন। বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয় যে এই টাকাটি তিনি পাচার করেছেন। ইতোমধ্যে দুর্নীতি দমন কমিশন লোটাস কামাল, তার স্ত্রী ও মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা করেছে। এই মামলায় তাদের বিরুদ্ধে ১৬৫ কোটি ৫৭ লাখ টাকার অবৈধ সম্পত্তি পাওয়া গেছে বলে অভিযোগ করেছেন। কিন্তু বাস্তবে বাংলাদেশ প্রতিদিনের অনুসন্ধানে দেখা যায় যে, এই সম্পদের পরিমাণ অনেক বেশি। লোটাস কামালদের ১০৭টি ব্যাংকের হিসাব জব্দ করা হয়েছে। কিন্তু এসব ব্যাংকে টাকা ছিল খুবই সামান্য। এই ব্যাংক হিসাব জব্দ করার আগেই সবগুলো অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা উত্তোলন করা হয়েছে। এসব অ্যাকাউন্টে লেনদেন হয়েছে প্রায় ৮৫০ কোটি টাকার। দুর্নীতি দমন কমিশনের এজাহারে বলা হয়েছে যে, বৈধ আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিহীন ২৭ কোটি ৫২ লাখ ৫৪ হাজার টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন লোটাস কামাল। বাস্তবে এই অভিযোগ শুধু হাস্যকর নয়, কৌতুকপ্রদ বটে। কারণ বাস্তবে এর চেয়ে অনেক বেশি সম্পদ তার রয়েছে দেশে এবং দেশের বাইরে।

দুদকের অনুসন্ধানে দেখা গেছে, লোটাস কামালের নিজের এবং ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে ৩২টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ২৩৪ কোটি ৮৬ লাখ ৬৫ হাজার টাকা জমা ছিল। কিন্তু বিদেশ যাওয়ার আগে তিনি ২১১ কোটি ৫৫ লাখ ৮৮ হাজার টাকা উত্তোলন করেছেন। এই টাকা এখন কোথায় তার কোনো হদিস নাই। লোটাস কামালের স্ত্রী কাশমেরি কামালের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে ৪৪ কোটি ১১ লাখ ৬২ হাজার টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদের অভিযোগে। কিন্তু বাস্তবে এই সম্পদ নিতান্তই সামান্য। কাশমেরি কামাল অন্ততপক্ষে ৫ হাজার কোটি টাকার মালিক এবং বিদেশে তার সাম্রাজ্য রয়েছে।

লোটাস কামালের স্ত্রীর ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান ও নিজের নামে ২০টি অ্যাকাউন্টের হিসাবে ১৮ কোটি ৬৯ লাখ ৭৯ হাজার টাকা জমা এবং ৭ কোটি ৮৪ লাখ উত্তোলনের তথ্য পাওয়া গেছে। কিন্তু বাস্তবে দেখা যায়, এই হিসাব খুবই সামান্য। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, কাশমেরি কামালের অধিকাংশ সম্পত্তি বিদেশে। তার স্ত্রী কাশমেরি কামালের বিরুদ্ধে ৩১ কোটি ৭৮ লাখ ৮৩ হাজার টাকার অবৈধ সম্পদের অভিযোগে মামলা হয়েছে। ৩৮টি ব্যাংক হিসেবে তার ৯০ কোটি ৬০ লাখ ৭০ হাজার টাকা জমা ছিল। কিন্তু যখন তার ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয় তখন সেখান থেকে ৮৬ কোটি ৮৭ লাখ ৫২ হাজার টাকা ইতোমধ্যে উত্তোলন করা হয়ে গেছে। অর্থাৎ প্রায় পুরো টাকাটাই তার কাশমেরি কামাল উত্তোলন করেছেন। লোটাস কামালের মেয়ে নাফিসা কামালের বিরুদ্ধে ৬২ কোটি ১৪ লাখ ৭৭ হাজার টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদের অভিযোগে মামলা হয়েছে।

দুদকের হিসাব অনুযায়ী, তার ব্যক্তিগত এবং ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের নামে ব্যাংক হিসাব রয়েছে ১৭টি। যেগুলোতে ১০২ কোটি ১৫ লাখ টাকা জমা ছিল। কিন্তু বিদেশে যাওয়ার আগে তারা ৯৭ কোটি ৭ লাখ টাকা উত্তোলন করে ফেলেছেন। এভাবে সমস্ত ব্যাংক খালি করে লোটাস কামালের পরিবার বিদেশে চলে গেছে। যেখানে তারা সম্পদের পাহাড় করেছেন।

এ তো গেল লোটাস কামালের ব্যাংক হিসাবের বিবরণ। কিন্তু ব্যাংক হিসাবের বাইরে লোটাস কামালের যে বিপুল পরিমাণ স্থাবর সম্পত্তি রয়েছে, সেই স্থাবর সম্পত্তির কোনো কিছুই এখন পর্যন্ত দুর্নীতি দমন কমিশন জব্দ করেনি। অন্যদের বেলায় যেমন দুর্নীতি দমন কমিশন স্থাবর সম্পত্তি জব্দ করার পদক্ষেপ গ্রহণ করে লোটাস কামালের ক্ষেত্রে তার আশ্চর্য ব্যতিক্রম।

ঢাকা শহরে তার অন্তত ৩৭টি বাড়ি এবং ফ্ল্যাট এখনো অক্ষত অবস্থায় রয়েছে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের অনুসন্ধানে দেখা যায় যে, ঢাকার নিকুঞ্জ, জোয়ার সাহারায় রয়েছে আধুনিক বাণিজ্যিক ভবন লোটাস কামাল টাওয়ার। এই লোটাস কামাল টাওয়ার নিয়ে নানারকম দুর্নীতি এবং অনিয়মের কাহিনি আছে। কিন্তু আওয়ামী লীগের সময় সেই দুর্নীতি, অনিয়মের ব্যাপারে কোনো রকম তদন্ত হয়নি। সে নিয়ে কোনো রকম উদ্যোগও নেওয়া হয়নি। অনুসন্ধানে দেখা গেছে যে, লোটাস টাওয়ারের নকশা থেকে এসব কর্মকাণ্ডে অনিয়ম রয়েছে।

গুলশান এভিনিউ ১ থেকে ২ নম্বরের দিকে যেতেই ৫৯ এবং ৬০ নম্বর প্লটে নির্মাণ করা হয়েছে ব্যয় বহুল একটি ভবন। যার নামও দেওয়া হয়েছে লোটাস কামাল টাওয়ার। এই লোটাস কামাল টাওয়ারে শপিং মল, অফিস জমজমাট। কিন্তু ভবনটি নির্মাণের পিছনে রয়েছে বিরাট গলদ। প্রথমে ১৪ তলার অনুমতি নিয়ে ভবন নির্মাণ শুরু হয়। এরপর নকশা ব্যত্যয় ঘটিয়ে ১৪ তলার ওপর দিয়ে একে একে বাড়ানো হয় আরও ৬টি তালা। যেগুলো পুরোপুরি ভাবে অবৈধ। আর এই অবৈধ কাজ বৈধ করতে অভিনব কৌশল অবলম্বন করা হয়েছে ২০২১ সালে লোটাস কমাল আওয়ামী লীগের এমপি, তার নেতৃত্বে সে সময় চলছিল আর্থিক খাত খেয়ে ফেলার মহা উৎসব, তখন বিপুল পরিমাণ ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন লোটাস কামাল। ঠিক সেই সময় বহুতল ভবন অবৈধ ছয় তলা বৈধ করার উদ্যোগ নেওয়া হয়।

রাজউকে আবেদন করেন লোটাস কামালের স্ত্রী কাশমেরি কামাল ও নাফিসা কামাল। সেই আবেদনে জরিমানা দেওয়ার মাধ্যমে ১৪ তলার ওপর আরও ছয় তলা করার জন্য চাপ দেওয়া হয়। এটি নিয়ে এক সময় রাজউক বেশ জটিলতার মধ্যে পড়েছিল। বিষয়টি নিয়ে পাঁচ সদস্যের উচ্চপর্যায়ের বিল্ডিং কনস্ট্রাকশন কমিটি গঠন করা হয়। এরপর রাজউক থেকে নেওয়া হয় কৌশলী অবস্থান। ফায়ার সার্ভিস ছাড়পত্র, প্রকৌশলী, স্থাপতি লেআউট নকশা এবং রাজউকের বৃহত্তায়ন প্রকল্পের অনুমোদন ও ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণের জন্য কাঠামো সহযোগিতার বিষয় স্থাপত্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রত্যয়নপত্র নিতে হবে বলে লোটাস কামালের পরিবারকে জানান কর্মকর্তারা।

রাজউক সূত্রে জানা যায় যে, ভবনটির নির্মাণে অনিয়ম ছিল পদে পদে। সবচেয়ে বড় লঙ্ঘন ছিল অনুমোদন না নিয়ে ভবন সম্প্রসারণ করা। কিন্তু সেই ভবনটি এখন পর্যন্ত অক্ষত রয়ে গেছে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে যে, বনানীতে লোটাস কামালের নিজস্ব বাড়ি রয়েছে ১০ কাঠা জমির ওপর। ৫ আগস্টের পর বিভিন্ন বাড়ি আক্রান্ত হলেও লোটাস কামালের এই বনানীর বাড়ি আক্রান্ত হয়নি। বনানী ছাড়াও বাড্ডায় রয়েছে তার তিনটি বিলাশ বহুল দামি ফ্ল্যাট এবং একটি বাড়ি। এই বাড়িও এখন পর্যন্ত দুর্নীতি দমন কমিশন জব্দ করেনি।

কাশমেরি কামালের নামে ঢাকার গুলশানে রয়েছে পাঁচটি ফ্ল্যাট এবং বাড্ডায় রয়েছে ছয়টি ফ্ল্যাট। এগুলোর কোনোটাই জব্দ করা হয়নি। সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে এই ফ্ল্যাটগুলোতে ভাড়াটে থাকেন। একজন কেয়ারটেকার এই ভাড়া তোলেন। লোটাস কামাল প্রপার্টিজের নামে যে ফ্ল্যাটগুলো রয়েছে সেসব ফ্ল্যাট লোটাস কামালের সম্পত্তি, কিন্তু এসব সম্পদ একটিও এখন পর্যন্ত জব্দ করেনি। ঢাকা ছাড়াও কুমিল্লাতে রয়েছে তার নিজের এবং স্ত্রীর নামে বিলাস বহুল বাড়ি এবং জমি। এসব বাড়ি এবং জমি এখন পর্যন্ত জব্দ করা হয়নি। এ ছাড়াও লোটাস কামালের পরিবারের আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং শেয়ারে বিনিয়োগ রয়েছে। লোটাস কামাল প্রপার্টিজ ও সৌদি বাংলাদেশ কন্ট্রাক্টিং কোম্পানিসহ বিভিন্ন কোম্পানিতে ২৫ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন, সেই বিনিয়োগ জব্দ করা হয়নি। তার সঞ্চয়পত্র রয়েছে ৪০ কোটি টাকা, যা এখনো জব্দ করা হয়নি। এ ছাড়াও তিনটি গাড়ির মালিক কাশমেরি কামাল যেগুলো এখনো জব্দ করা হয়নি।

বাংলাদেশের আর্থিক খাতে সর্বনাশের হোতা লোটাস কামাল ওরফে আ হ ম মুস্তফা কামাল। কিন্তু তার প্রতি সরকারের এই উদারতার কারণ কী?

 

এই বিভাগের আরও খবর
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
আত্মজীবনী কাণ্ডে দুদকের নজরদারিতে ১২৩ কর্মকর্তা
আত্মজীবনী কাণ্ডে দুদকের নজরদারিতে ১২৩ কর্মকর্তা
আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন
আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন
আইনশৃঙ্খলায় দুর্বলতা থাকলেও দুশ্চিন্তা নেই
আইনশৃঙ্খলায় দুর্বলতা থাকলেও দুশ্চিন্তা নেই
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটপাট
ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটপাট
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
সর্বশেষ খবর
মৌসুম শুরুর আগেই লুকাকুকে হারাল নাপোলি
মৌসুম শুরুর আগেই লুকাকুকে হারাল নাপোলি

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

গোবিন্দগঞ্জে জামায়াত নেতা হত্যার রহস্য উদঘাটন
গোবিন্দগঞ্জে জামায়াত নেতা হত্যার রহস্য উদঘাটন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পুনর্বহাল, প্রজ্ঞাপন জারি
৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পুনর্বহাল, প্রজ্ঞাপন জারি

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরাক থেকে মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট বিদায় নিচ্ছে?
ইরাক থেকে মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট বিদায় নিচ্ছে?

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিব হলেন আবু ইউসুফ, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে পদায়ন
সচিব হলেন আবু ইউসুফ, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে পদায়ন

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাদাপাথরকাণ্ড: সিলেটের জেলা প্রশাসক ও ইউএনও বদলি
সাদাপাথরকাণ্ড: সিলেটের জেলা প্রশাসক ও ইউএনও বদলি

১৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শ্রীপুরে অভিভাবক সমাবেশ
শ্রীপুরে অভিভাবক সমাবেশ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদিকে ফোনে কী বললেন পুতিন?
মোদিকে ফোনে কী বললেন পুতিন?

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৩ বছর কারাভোগ করা দুলালের পাশে জেলা প্রশাসক
২৩ বছর কারাভোগ করা দুলালের পাশে জেলা প্রশাসক

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপনে কমিটি গঠন
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপনে কমিটি গঠন

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কি আছে পুতিনের রহস্যময় ফ্লাইং ক্রেমলিনে?
কি আছে পুতিনের রহস্যময় ফ্লাইং ক্রেমলিনে?

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে তিন দিন ভেসে থাকা ৮ জেলেকে উদ্ধার করল কোস্টগার্ড
সাগরে তিন দিন ভেসে থাকা ৮ জেলেকে উদ্ধার করল কোস্টগার্ড

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে নববধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
নবীনগরে নববধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় নানা আয়োজনে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহের উদ্বোধন
বগুড়ায় নানা আয়োজনে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহের উদ্বোধন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফুটপাত ও সড়ক দখলমুক্ত করতে অভিযান
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফুটপাত ও সড়ক দখলমুক্ত করতে অভিযান

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ডেইরি ফার্মে ডাকাতি, গ্রেফতার ৫
বগুড়ায় ডেইরি ফার্মে ডাকাতি, গ্রেফতার ৫

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নরওয়ের তেল শোধনাগার অবরোধ গ্রেটা থুনবার্গের
নরওয়ের তেল শোধনাগার অবরোধ গ্রেটা থুনবার্গের

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগে নতুন সচিব রেহানা পারভীন
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগে নতুন সচিব রেহানা পারভীন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতার প্রস্তুতি সভা
কলাপাড়ায় জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতার প্রস্তুতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জেলেদের দাদন নির্ভর না হয়ে সঞ্চয়প্রবণ হতে হবে’
‘জেলেদের দাদন নির্ভর না হয়ে সঞ্চয়প্রবণ হতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করিডোর ইস্যুতে আর্মেনিয়া যাচ্ছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
করিডোর ইস্যুতে আর্মেনিয়া যাচ্ছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে দেড় কোটি টাকার ইয়াবাসহ কারবারি গ্রেপ্তার
টেকনাফে দেড় কোটি টাকার ইয়াবাসহ কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিপুল পরিমাণে অবৈধ ভারতীয় পণ্য জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিপুল পরিমাণে অবৈধ ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন সামনে রেখে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীতে ২৭৬৩৭ জন নিয়োগ
নির্বাচন সামনে রেখে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীতে ২৭৬৩৭ জন নিয়োগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ভর্ৎসনা হাঙ্গেরির
ইউক্রেনকে ভর্ৎসনা হাঙ্গেরির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজাহারভুক্ত সব পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করতে লিগ্যাল নোটিশ
এজাহারভুক্ত সব পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করতে লিগ্যাল নোটিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝাড়ফুঁকে কাজ না করায় হাসপাতালে নেওয়ার দেরি, সাপে কাটা রোগীর মৃত্যু
ঝাড়ফুঁকে কাজ না করায় হাসপাতালে নেওয়ার দেরি, সাপে কাটা রোগীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ভোগ কমাতে প্রশাসনের নৌকা প্রদান
দুর্ভোগ কমাতে প্রশাসনের নৌকা প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের বিভিন্ন এলাকায় এখনো মব জাস্টিস চলছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দেশের বিভিন্ন এলাকায় এখনো মব জাস্টিস চলছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী
প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ আগস্ট)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

সম্পাদকীয়

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...
কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...

শোবিজ

ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা
ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে
ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও
মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও

নগর জীবন

জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা
জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি

সম্পাদকীয়

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার
যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার

শোবিজ

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত
সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত

সম্পাদকীয়

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা