শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৪ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০২:১৪, শুক্রবার, ০৪ জুলাই, ২০২৫

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

স্বপ্নের এশিয়ান কাপে লাল-সবুজের দল
ক্রীড়া প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মিয়ানমার বাংলাদেশের ফুটবলে ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল। যা পুরুষ ও নারী জাতীয় দলের জন্য সোনার অক্ষরে লেখা থাকবে। বুধবার ইয়াঙ্গুনে নারী এশিয়ান কাপ বাছাই পর্বে বাংলাদেশ ২-১ গোলে স্বাগতিক মিয়ানমারকে পরাজিত করে এক ম্যাচ আগেই মূল পর্ব নিশ্চিত করেছে। শনিবার সি গ্রুপে শেষ ম্যাচে আফঈদা খন্দকার, ঋতুপর্ণারা তুর্কমেনিস্তানের বিপক্ষে লড়বে। আসরে সবচেয়ে দুর্বল দেশ তুর্কমেনিস্তান। সে কারণে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হয়েই বাংলাদেশের মূল পর্বে খেলার সম্ভাবনা বেশি। যদি হেরে যায় এবং বাহরাইনকে মিয়ানমার হারাতে পারলে দুই দেশের পয়েন্ট দাঁড়াবে ছয়। সে ক্ষেত্রেও মূল পর্বে খেলা নিশ্চিত বাংলাদেশের। কেননা, বাইলজ অনুযায়ী টুর্নামেন্টে দুই দলের পয়েন্ট সমান হলে হেড টু হেড নিয়ম ধরা হবে। হেড টু হেড মানে দুই দেশের গ্রুপ পর্ব লড়াইয়ে যারা জিতবে তারাই মূল পর্বে জায়গা করে নেবে।

এখন আর কোনো পরিসংখ্যানই কার্যকর হবে না। শেষ ম্যাচে যদি বাংলাদেশ অপ্রত্যাশিতভাবে হেরেও যায় এবং মিয়ানমারের সমান ছয় পয়েন্ট অ্যাকাউন্টে জমা থাকে তাহলেও বাংলাদেশের কোনো সমস্যা হবে না। মিয়ানমারকে হারানোর সুবাদেই প্রথমবারের মতো এশিয়ান কাপ চূড়ান্ত পর্বে বাংলাদেশ খেলবে। ঋতুপর্ণাদের মূল পর্ব নিশ্চিত হয়েছে বুধবার দ্বিতীয় ম্যাচে তুর্কমেনিস্তান ও বাহরাইন ড্র করায়। তুর্কমেনিস্তান যদি ম্যাচটি জিততে পারত তাহলে তাদেরও চূড়ান্ত পর্বে খেলার সম্ভাবনা থাকত। পরবর্তী ম্যাচে বাংলাদেশকে হারাতে পারলেই তুর্কমেনিস্তান হেড টু হেডের সুবাদে মূল পর্বে চলে যেত। অর্থাৎ এখন আর কোনো ভয় নেই বাংলাদেশের মেয়েদের। ৫ জুলাই জিতুক বা হারুক আফঈদাদের কোনো যায় আসবে না। তবে মিয়ানমারের সঙ্গে ম্যাচটি যদি ড্র হতো, তাহলে বড় ঝুঁকির মধ্যে থাকত বাংলাদেশ। তখন আবার গোল ব্যবধানে যারা এগিয়ে থাকত, তারাই টিকিট পেত অস্ট্রেলিয়ার। শেষ ম্যাচে প্রতিপক্ষ বাহরাইন ছিল বলে মিয়ানমার গোল সংখ্যা বাড়ানোর চেষ্টা করত। এ ক্ষেত্রে তারা সফলও হতে পারত।

যাক, সব ভয়কে জয় করেছে বাংলাদেশ। এখন শুধু অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার অপেক্ষা। আগামী বছর অস্ট্রেলিয়াতেই বসবে নারী এশিয়াকাপ ফুটবলের চূড়ান্ত পর্ব। মিয়ানমারের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয় পেয়েই ইতিহাস লিখেছে মেয়েরা। অথচ এ মিয়ানমার ঘিরেই নারী ফুটবলারদের বড় কষ্টও ছিল। আর তা বাফুফের তৎকালীন সভাপতি কাজী সালাউদ্দিনের মিথ্যাচারের কারণে। ২০২২ সালে সাবিনা খাতুনরা প্রথম সাফচ্যাম্পিয়ন হয়ে ইতিহাস গড়েছিল। পরের বছর মিয়ানমারে নারী দলের অলিম্পিক বাছাই পর্বে খেলার কথা ছিল। এই ট্যুর নিয়ে বাফুফে কী নাটকটাই না করেছে। প্রথমে বলল অলিম্পিক বাছাইয়ে শক্তিশালী দেশগুলো অংশ নেবে। আমরা চাই না টুর্নামেন্টে ভরাডুবি ঘটিয়ে সাফ জেতার স্পিরিটটা নষ্ট হোক। পরে আবার বাংলাদেশ খেলবে বলে ঘোষণা দিলেন তৎকালীন সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন। সাবিনারা অনুশীলনেও নেমে পড়লেন। মিয়ানমার যাওয়া যখন চূড়ান্ত তখনই তারা বড় ধাক্কাটা খেল। যাওয়ার জন্য লাগেজও গুছিয়ে ফেলেছিল মেয়েরা। এমন সময় বাফুফে থেকে বলা হলো, মিয়ানমার যাওয়ার মতো অর্থ তাদের নেই। হলো না অলিম্পিক বাছাইয়ে খেলা। সেই মিয়ানমারে এশিয়া কাপ খেলার স্বপ্ন পূরণ করল আফঈদারা। তুচ্ছ-তাচ্ছিল্যের জবাব মাঠেই দিয়েছে মেয়েরা। এশিয়া কাপ চূড়ান্ত পর্ব খেলতে পুরুষ দলকেই গুরুত্ব দিচ্ছে বাফুফে। উড়িয়ে এনেছে প্রবাসীদের। এর পরও অনিশ্চিত চূড়ান্ত পর্বে খেলা। হামজাদের আগেই ঋতুপর্ণারা স্বপ্নের এশিয়ান কাপে জায়গা করে নিয়েছে। হেড কোচ পিটার বাটলারকে নিয়ে কতই না ষড়যন্ত্র হয়েছে। অথচ এই ইংলিশ ম্যান মাঠেই তার যোগ্যতার প্রমাণ দিয়েছেন। এমন জয়ে প্রমাণ মিলেছে ষড়যন্ত্রকারীদের আসল রূপ। শুধু এশিয়ান কাপ নয়, বাংলাদেশের মেয়েরা এখন বিশ্বকাপে খেলার স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছে। অস্ট্রেলিয়ায় এশিয়া কাপের যে মূল পর্ব হবে সেখানকার সেমিফাইনালে যাওয়া চার দল নারী বিশ্বকাপ খেলবে। এশিয়া থেকে আরও দুটি দল খেলবে কোয়ার্টার ফাইনালে সেরা পারফরমার হিসেবে। অনেক শক্তিশালী দেশ খেলবে এটা ঠিক। কিন্তু মেয়েরা যেভাবে একের পর এক ইতিহাস লিখে চলেছে, তাদের নিয়ে তো আশা করা যেতেই পারে। বাফুফে চূড়ান্ত পর্বের জন্য কীভাবে মেয়েদের উৎসাহ জোগাবে। তারই ওপর নির্ভর করছে সবকিছু। এই মিয়ানমারেতেই পুরুষ জাতীয় দলও ইতিহাস লিখেছিল। ১৯৯৫ সালে মোনেম মুন্নার নেতৃত্বে চার জাতি চ্যালেঞ্জ কাপে বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ফাইনালে স্বাগতিক মিয়ানমারকে হারিয়ে। আর এটিই ছিল দেশের বাইরে জাতীয় দলের প্রথম ট্রফি জেতা। দুটোই ইতিহাস। কিন্তু এ ক্ষেত্রে তো মেয়েরা এগিয়ে। পুরুষ জাতীয় দল এক টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন। মেয়েরা পেল এশিয়ান কাপ চূড়ান্ত পর্বে খেলার স্বীকৃতি। যা পুরুষ দলের জন্য বড় স্বপ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। মেয়েদের এ বিজয় পুরুষ দলকে বড় চ্যালেঞ্জের মধ্যে ফেলে দিল।

এই বিভাগের আরও খবর
টিভিতে
টিভিতে
টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস
আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন
সাতবার করে শিরোপা জিতেছেন বিল টিলডেন, বিল লার্নড, রিচার্ড সিয়ার্স
সাতবার করে শিরোপা জিতেছেন বিল টিলডেন, বিল লার্নড, রিচার্ড সিয়ার্স
অনুশীলনে ব্যস্ত মেয়েরা
অনুশীলনে ব্যস্ত মেয়েরা
বড় জয়ে লিগ শুরু ম্যানসিটির
বড় জয়ে লিগ শুরু ম্যানসিটির
জর্ডান কক্সের ২৯ বলের ইনিংসে ১০ ছক্কা
জর্ডান কক্সের ২৯ বলের ইনিংসে ১০ ছক্কা
নারী বিশ্বকাপে আম্পায়ারিং করবেন জেসি
নারী বিশ্বকাপে আম্পায়ারিং করবেন জেসি
তপুর চোখ পাঁচ শিরোপায়
তপুর চোখ পাঁচ শিরোপায়
ব্যাটিং ব্যর্থতায় ‘এ’ দলের হার
ব্যাটিং ব্যর্থতায় ‘এ’ দলের হার
এশিয়া কাপ নিয়ে গোপনীয়তা কেন?
এশিয়া কাপ নিয়ে গোপনীয়তা কেন?
বিশ্বকাপ খেলা আমার লক্ষ্য
বিশ্বকাপ খেলা আমার লক্ষ্য
সর্বশেষ খবর
২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান
২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার
এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ
জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা
রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা

১১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার  ১১৯১৯ জন
জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার ১১৯১৯ জন

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মিয়ানমারে পাচারকালে ৫০০ বস্তা আলুসহ আটক ১১
মিয়ানমারে পাচারকালে ৫০০ বস্তা আলুসহ আটক ১১

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুতের তারে কাপড় শুকাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
বিদ্যুতের তারে কাপড় শুকাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার আগে আগ্রাবাদে হকার বসতে দেওয়া হবে না: চসিক মেয়র
সন্ধ্যার আগে আগ্রাবাদে হকার বসতে দেওয়া হবে না: চসিক মেয়র

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণ গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণ গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা
বরিশালে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বেরোবিতে আমরণ অনশনে অসুস্থ পাঁচ শিক্ষার্থী
বেরোবিতে আমরণ অনশনে অসুস্থ পাঁচ শিক্ষার্থী

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গণতন্ত্রবিরোধী অপশক্তির কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: নবীউল্লাহ নবী
গণতন্ত্রবিরোধী অপশক্তির কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: নবীউল্লাহ নবী

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

এশিয়া কাপের ছিটকে গেলেন ঈশান কিষাণ
এশিয়া কাপের ছিটকে গেলেন ঈশান কিষাণ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম
বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগস্টের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স ১৪২৪ মিলিয়ন ডলার
আগস্টের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স ১৪২৪ মিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডাকসু নির্বাচনে কেন্দ্রীয় ও হলে ১৭৯১ প্রার্থী
ডাকসু নির্বাচনে কেন্দ্রীয় ও হলে ১৭৯১ প্রার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মৌসুম শুরুর আগেই লুকাকুকে হারাল নাপোলি
মৌসুম শুরুর আগেই লুকাকুকে হারাল নাপোলি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোবিন্দগঞ্জে জামায়াত নেতা হত্যার রহস্য উদঘাটন
গোবিন্দগঞ্জে জামায়াত নেতা হত্যার রহস্য উদঘাটন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পুনর্বহাল, প্রজ্ঞাপন জারি
৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পুনর্বহাল, প্রজ্ঞাপন জারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাক থেকে মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট বিদায় নিচ্ছে?
ইরাক থেকে মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট বিদায় নিচ্ছে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিব হলেন আবু ইউসুফ, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে পদায়ন
সচিব হলেন আবু ইউসুফ, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথরকাণ্ড: সিলেটের জেলা প্রশাসক ও ইউএনও বদলি
সাদাপাথরকাণ্ড: সিলেটের জেলা প্রশাসক ও ইউএনও বদলি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শ্রীপুরে অভিভাবক সমাবেশ
শ্রীপুরে অভিভাবক সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী
প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’
সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ আগস্ট)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

সম্পাদকীয়

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...
কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...

শোবিজ

ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা
ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে
ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও
মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও

নগর জীবন

জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা
জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি

সম্পাদকীয়

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার
যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার

শোবিজ

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত
সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত

সম্পাদকীয়

পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা