শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ মার্চ, ২০২৫

জনদুর্ভোগের অপসংস্কৃতি ও জনশিক্ষা

ড. মাহরুফ চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
জনদুর্ভোগের অপসংস্কৃতি ও জনশিক্ষা

একটি সমাজের নৈতিক ও মূল্যবোধভিত্তিক অগ্রগতি নির্ভর করে তার নাগরিকদের শিক্ষা, সচেতনতা ও ইচ্ছাশক্তির ওপর। তবে যখন শিক্ষার আলো সর্বস্তরে সঠিকভাবে পৌঁছাতে ব্যর্থ হয়, তখন সমাজে বিভিন্ন ধরনের অপসংস্কৃতি জন্ম নেয় ও সেগুলো নানাভাবে বিকশিত হয়। ইতিহাস সাক্ষী দেয় যে, শিক্ষা ও জনসচেতনতার অভাবে অনেক সমাজেই সহিংসতা, উগ্রতা এবং ধ্বংসাত্মক কর্মসূচি রাজনীতি ও সামাজিক জীবনের অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশসহ বিশ্বের অনেক দেশে প্রতিবাদ, আন্দোলন ও দাবিদাওয়া আদায়ের নামে এমন এক সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে, যা জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করে এবং গণতান্ত্রিক অধিকার চর্চার বিকৃতি ঘটায়। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রেক্ষাপটে বিভিন্ন দাবি বাস্তবায়নের জন্য সহিংসতা, অবরোধ, ধ্বংসযজ্ঞের পথ বেছে নেওয়া এক বহুলচর্চিত অপসংস্কৃতিতে পরিণত হয়েছে। অথচ সমাজ পরিবর্তনের জন্য একটি ন্যায়ভিত্তিক ও কল্যাণকর আন্দোলনের পথ হতে পারে জনশিক্ষা, যা গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের ভিত্তিতে গঠিত হবে।

জনশিক্ষার মাধ্যমে মানুষকে বোঝানো সম্ভব যে, নৈতিকতা ও মানবিক মূল্যবোধ বজায় রেখেও অধিকার আদায়ের আন্দোলন করা যায়। প্রাচীন চৈনিক দার্শনিক কনফুসিয়াস থেকে শুরু করে আধুনিককালের ভারতের গান্ধী, আমেরিকার মার্টিন লুথার কিং বা দক্ষিণ আফ্রিকার নেলসন ম্যান্ডেলা- তাঁরা সবাই শান্তিপূর্ণ ও মানবিক আন্দোলনের মাধ্যমে সামাজিক পরিবর্তনের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। জনশিক্ষা কেবল ব্যক্তি নয়, বরং গোটা সমাজকে যুক্তিবাদী চিন্তাধারায় পরিচালিত করতে পারে, যা সহিংস ও ধ্বংসাত্মক পন্থার পরিবর্তে আলোচনার সংস্কৃতি ও শান্তিপূর্ণ উপায়ে সমস্যার সমাধানের পথ উন্মুক্ত করে। একটি সুসংগঠিত ও শিক্ষিত সমাজ জানে, ব্যক্তিস্বার্থের ঊর্ধ্বে জনকল্যাণকে অগ্রাধিকার দিতে হয় এবং গণতান্ত্রিক দাবিদাওয়া কেবল সহিংসতা দিয়ে নয়, বরং বুদ্ধিবৃত্তিক ও নৈতিকতার মানদণ্ডে আলাপ-আলোচনা ও সমঝোতার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠা করা যায়। জনশিক্ষা কেবল তথ্য-উপাত্ত সরবরাহের মাধ্যম নয়, এটি সমাজ বিনির্মাণের মৌলিক ভিত্তি। এটি একটি সমাজকে শুধু জ্ঞানদান করে না, বরং নাগরিক দায়িত্ব, মানবিকতা, নৈতিকতা ও যৌক্তিক চিন্তাভাবনার বিকাশ ঘটায়। গ্রিক দার্শনিক সক্রেটিস বিশ্বাস করতেন, অজ্ঞতাই সকল সমস্যার মূল কারণ। তাঁর শিক্ষা দর্শনে বারবার উঠে এসেছে যে প্রকৃত শিক্ষা মানুষের আত্মোপলব্ধি ও সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা বাড়ায়। জনশিক্ষার প্রসার ঘটলে জনগণ নিজেরাই বুঝতে পারবে কোনটি তাদের প্রকৃত অধিকার, কোনটি ন্যায়সংগত দাবি এবং কোনটি জনস্বার্থের পরিপন্থি। ফলে আন্দোলনের নামে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি না করে তারা সাংবিধানিক ও নৈতিক উপায়ে নিজেদের দাবিদাওয়া উত্থাপন করতে সক্ষম হবে।

ইতিহাসের নানা বাঁকে প্রমাণ মেলে যে, সঠিক জনশিক্ষার মাধ্যমে সামাজিক ও রাজনৈতিক আন্দোলনগুলো সফল হয়েছে। ঔপনিবেশিক ভারতে গান্ধীর অহিংস আন্দোলন তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ। তিনি কেবল রাজনৈতিক কৌশল হিসেবে অহিংসার ধারণা দেননি; বরং জনগণের মধ্যে আন্দোলনের প্রয়োজনীয়তা, ন্যায্যতা ও অহিংস উপায়ের শক্তি সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি করেছিলেন। তাঁর জনশিক্ষামূলক কর্মকাণ্ডের ফলে সাধারণ মানুষ বুঝতে পেরেছিল, সহিংসতা মুক্তিসংগ্রামের পথকে শুধু দীর্ঘায়িত করে না, বরং জনসমর্থনও কমিয়ে দেয়। একইভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মার্টিন লুথার কিং জুনিয়রের নেতৃত্বে নাগরিক অধিকার আন্দোলনও জনশিক্ষার মাধ্যমে সংগঠিত হয়েছিল। তিনি তাঁর বক্তৃতা ও শিক্ষা কার্যক্রমের মাধ্যমে আফ্রিকান-আমেরিকান জনগোষ্ঠীর মধ্যে নাগরিক অধিকারের বিষয়টি গভীরভাবে প্রতিষ্ঠা করেন এবং শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদের শক্তি সম্পর্কে তাদের সচেতন করেন। ঠিক তেমনই, বাংলাদেশসহ যে কোনো গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে জনশিক্ষার শক্তিকে কাজে লাগিয়ে আন্দোলনকারীরা বুঝতে পারবে যে ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড তাদের লক্ষ্য অর্জনের পথকে শুধু দীর্ঘায়িতই করে না, বরং জনসমর্থন কমিয়ে দেয়। সুতরাং জনশিক্ষার মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত জনগণকে নৈতিক, শান্তিপূর্ণ ও যৌক্তিক উপায়ে দাবি আদায়ের পথ দেখানো। এটি কেবল সামাজিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করবে না, বরং জন-আন্দোলনকে গণতান্ত্রিক ও কল্যাণমুখী করে তুলবে।

জনদুর্ভোগ সৃষ্টির অপসংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসা আজ সময়ের দাবি। লক্ষণীয় যে, বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতির একটি দুঃখজনক দিক হলো, আন্দোলনের নামে জনগণকে কষ্ট দেওয়া। পরিবহন ধর্মঘট, হরতাল, অবরোধ, ভাঙচুর ইত্যাদি কর্মসূচি কেবল রাজনৈতিক শক্তিপরীক্ষার অস্ত্র হয়ে দাঁড়িয়েছে, যার প্রধান শিকার হয় সাধারণ জনগণ। প্রতিদিনের কর্মজীবন ব্যাহত হয়, চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে যাওয়া রোগী আটকে পড়ে, অর্থনৈতিক কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়ে, এমনকি প্রাণহানির ঘটনাও ঘটে। অথচ গণতান্ত্রিক আন্দোলনের প্রকৃত লক্ষ্য হওয়া উচিত ন্যায়ভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণ, যেখানে জনগণের স্বার্থকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হবে। জনশিক্ষার মাধ্যমে এ বাস্তবতা উপলব্ধি করানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যে, আন্দোলনের মূল লক্ষ্য হচ্ছে ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, জনজীবনে দুর্ভোগ সৃষ্টি করা নয়। আমেরিকান দার্শনিক জন রলস (১৯২১-২০০২) তাঁর ন্যায়বিচারের তত্ত্ব (এ থিওরি অব জাস্টিস) গ্রন্থে ন্যায়বিচারের নীতিমালা ব্যাখ্যা করতে গিয়ে দেখিয়েছেন- একটি ন্যায়সংগত সমাজ গঠনের জন্য এমন নীতি গ্রহণ করতে হবে, যা সমগ্র সমাজের জন্য কল্যাণকর হয়। তাঁর মতে, কোনো দাবিদাওয়া যদি সামগ্রিক কল্যাণের বিরুদ্ধে গিয়ে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করে, তবে সেটি নৈতিকভাবে গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। এ দর্শনের আলোকে বলা যায়, রাজনৈতিক ও সামাজিক আন্দোলনগুলোকে এমনভাবে সংগঠিত করতে হবে, যাতে তা সাধারণ মানুষের দুর্ভোগের কারণ না হয়, বরং সেগুলো সামষ্টির স্বার্থে ন্যায়ভিত্তিক ও কল্যাণমুখী সংস্কৃতির জন্ম দেয়।

বিশ্বের উন্নত গণতান্ত্রিক দেশগুলোতে আন্দোলন, প্রতিবাদ ও দাবিদাওয়া উত্থাপন হয় শান্তিপূর্ণ ও সুসংগঠিত উপায়ে। যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক অধিকার আন্দোলন (সিভিল রাইটস মুভমেন্ট), ভারতের স্বদেশি আন্দোলন, দক্ষিণ আফ্রিকায় বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলন (অ্যান্টি-অপার্টহেইড মুভমেন্ট) -এগুলো সবই শান্তিপূর্ণ উপায়ে সমাজে স্থায়ী পরিবর্তন এনেছে। এর মূল ভিত্তি ছিল জনশিক্ষা, যা জনগণের মধ্যে আন্দোলনের নৈতিকতা, যৌক্তিকতা ও গণতান্ত্রিক উপায়ে দাবি আদায়ের পদ্ধতি সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি করেছিল। সুতরাং জনশিক্ষার প্রসার ঘটিয়ে জনগণকে বোঝানো দরকার যে, জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করা কেবল একটি অস্থায়ী সমাধান, যা মূল সমস্যার কোনো স্থায়ী সমাধান দিতে পারে না। বরং গণসচেতনতার মাধ্যমে আন্দোলনের নৈতিক দিক সম্পর্কে জনগণকে সচেতন করা গেলে তারা শান্তিপূর্ণ ও কার্যকর উপায়ে দাবি আদায়ের পথ খুঁজবে। অতএব, রাজনৈতিক ও সামাজিক সংস্কৃতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে জনশিক্ষাকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা জরুরি। এটি দেশে কেবল জনদুর্ভোগমুক্ত আন্দোলনের সংস্কৃতি গড়ে তুলবে না, বরং গণতন্ত্রের সঠিক চর্চাকেও নিশ্চিত করবে।

এখন প্রশ্ন হলো, জনশিক্ষা কীভাবে জনদুর্ভোগহীন সামাজিক ও রাজনৈতিক আন্দোলনকে ত্বরান্বিত করতে পারে? একটি গণতান্ত্রিক সমাজে জনশিক্ষা শুধু তথ্য-উপাত্ত প্রদান বা আহরণের উপায় নয়, বরং এটি সামষ্টিক কল্যাণে নৈতিক চিন্তাধারা এবং সামাজিক ও রাজনৈতিক দায়বদ্ধতার ভিত্তি গড়ে তোলে, যা সামাজিক ও রাজনৈতিক আন্দোলনকে কল্যাণমুখী করতে পারে। জনশিক্ষা যদি জনগণের মধ্যে দায়িত্বশীলতার চেতনা, মানবিক মূল্যবোধ এবং যৌক্তিক চিন্তাভাবনার বিকাশ ঘটাতে পারে, তাহলে আন্দোলনের ভাষা বদলাবে, সহিংসতা কমবে এবং দাবি আদায়ের পদ্ধতি হবে অধিকতর ন্যায়সংগত ও কার্যকর। এ লক্ষ্যে নিচের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে।

১. জনশিক্ষার মাধ্যমে প্রতিটি মানুষের মাঝে নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধের বিকাশের চেষ্টা চালানো। শিক্ষা যদি সামাজিক ন্যায়বিচার, মানবাধিকার ও নাগরিক দায়িত্ব সম্পর্কে জনগণের সচেতনতা বৃদ্ধি করে, তাহলে আন্দোলনের ভাষা ও পদ্ধতি পরিবর্তিত হবে। সক্রেটিসের মতে, একজন সত্যিকারের জ্ঞানী মানুষ কখনো অন্যের ক্ষতি করে না। শিক্ষা আন্দোলনকারীদের শেখাবে যে, জনস্বার্থের পরিপন্থি কর্মকাণ্ড বা ভাষা ব্যবহার করা যাবে না, বরং যুক্তিসংগত সংলাপ ও কাঠামোগত সমাধানই টেকসই পরিবর্তন আনতে পারে।

২. গণসচেতনতা বৃদ্ধিতে গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের সফল ব্যবহার নিশ্চিত করা। আধুনিক যুগে গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম জনশিক্ষার অন্যতম শক্তিশালী মাধ্যম। গণমাধ্যম যদি বিশ্লেষণধর্মী আলোচনা, শিক্ষামূলক প্রবন্ধ, তথ্যচিত্র এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারণা করে আন্দোলনের নৈতিক ও যৌক্তিক দিক তুলে ধরে, তাহলে এটি জনগণের মধ্যে ইতিবাচক সংস্কৃতি গড়ে তুলতে সাহায্য করবে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলোতে গণমাধ্যমের দ্বারা জনসচেতনতা সৃষ্টি করে অহিংস আন্দোলনের সংস্কৃতি গড়ে তোলা হয়েছে। এ ধরনের উদ্যোগ বাংলাদেশেও কার্যকর হতে পারে, যেখানে মিডিয়া জনশিক্ষার বাহক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।

৩. আনুষ্ঠানিক শিক্ষার পাঠ্যসূচিতে নৈতিক ও সামাজিক আন্দোলনের শিক্ষা অন্তর্ভুক্তি অত্যাবশ্যক। আনুষ্ঠানিক শিক্ষার মাধ্যমে যদি শিক্ষার্থীদের নাগরিক দায়দায়িত্ব, মানবাধিকার, আন্দোলনের নৈতিকতা ইত্যাদি সম্পর্কে সচেতন করা হয়, তাহলে নতুন প্রজন্ম ছোটবেলা থেকেই ন্যায়ভিত্তিক আন্দোলনের ধারণা পাবে। ফিনল্যান্ডের শিক্ষাব্যবস্থা একটি উৎকৃষ্ট উদাহরণ, যেখানে শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক চিন্তাভাবনা এবং সমাজকল্যাণমূলক কার্যক্রমের প্রতি গুরুত্ব দেওয়া হয়। বাংলাদেশেও শিক্ষার পাঠ্যক্রমে নৈতিক শিক্ষা, সামাজিক ও রাজনৈতিক আন্দোলনের নীতিমালা এবং অহিংস পদ্ধতিতে দাবি আদায়ের কৌশল অন্তর্ভুক্ত করা হলে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে গঠনমূলক রাজনৈতিক সংস্কৃতি শেখানো সম্ভব হবে।

৪. রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারকদের সঙ্গে জনগণের সংলাপের সংস্কৃতি গড়ে তোলার প্রচেষ্টা চালানো জরুরি। আন্দোলন শুধু আন্দোলনকারীদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকলে তা কাক্সিক্ষত ফল দেয় না। রাষ্ট্রীয় বা প্রাতিষ্ঠানিক পরিমণ্ডলে বিবদমান পক্ষগুলোর মধ্যে সংলাপ ও সমঝোতার সুযোগ তৈরি করতে হবে। জনশিক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো জনগণ ও সরকার উভয়কে তাদের দায়দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন করে তোলা, যাতে তারা সংঘাত নয়, বরং যুক্তিসংগত আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের পথ খোঁজে। জন রলসের ন্যায়বিচারের তত্ত্ব অনুসারে, একটি সমাজ তখনই ন্যায়পরায়ণ হতে পারে, যখন রাষ্ট্র ও নাগরিকদের মধ্যে ভারসাম্যপূর্ণ সংলাপ থাকে। ফলে রাষ্ট্রীয় নীতিনির্ধারকদের জনশিক্ষামূলক কর্মসূচির মাধ্যমে সংলাপের সংস্কৃতিতে অভ্যস্ত করা গেলে গণতান্ত্রিক পরিবেশ সুদৃঢ় হবে এবং অযথা জনদুর্ভোগ এড়ানো সম্ভব হবে।

জনশিক্ষা কল্যাণমুখী সামাজিক ও রাজনৈতিক আন্দোলনের মূল চাবিকাঠি। শিক্ষাই পারে আন্দোলনের ভাষা বদলাতে, জনদুর্ভোগহীন রাজনৈতিক সংস্কৃতি গড়ে তুলতে এবং সমাজকে নৈতিক ও কল্যাণমুখী পথে পরিচালিত করতে। এ কথা সত্য যে, সমাজ পরিবর্তন একদিনে সম্ভব নয়, তবে দীর্ঘমেয়াদে জনশিক্ষার মাধ্যমে আন্দোলনের ইতিবাচক রূপ গড়ে তোলা সম্ভব। তাই একটি ন্যায়ভিত্তিক, গণতান্ত্রিক ও কল্যাণমুখী সমাজ গঠনের জন্য জনশিক্ষার কোনো বিকল্প নেই। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় যে, যেখানে শিক্ষার আলো সমাজের সর্বস্তরে পৌঁছায়নি, সেখানে সহিংসতা, বিশৃঙ্খলা ও ধ্বংসাত্মক আন্দোলনের প্রবণতা বেড়েছে। পক্ষান্তরে সুশিক্ষিত ও সচেতন জনগোষ্ঠী নিজেদের অধিকার এবং দাবিদাওয়া আদায়ের ক্ষেত্রে যুক্তিবাদী ও শান্তিপূর্ণ পন্থাকে অগ্রাধিকার দেয়। জনশিক্ষার বিস্তার ঘটলে জনগণ উপলব্ধি করতে পারবে সহিংসতা ও জনদুর্ভোগ সৃষ্টি কোনো স্থায়ী সমাধান নয়; বরং নৈতিকতা, মানবিক মূল্যবোধ ও যুক্তিভিত্তিক আন্দোলনের পন্থাই অধিক কার্যকর।

লেখক : ভিজিটিং ফ্যাকাল্টি, ইউনিভার্সিটি অব রোহ্যাম্পটন, যুক্তরাজ্য

Email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
পুশইন-পুশব্যাক
পুশইন-পুশব্যাক
অসন্তোষ বাড়ছে
অসন্তোষ বাড়ছে
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
বিনিয়োগে শ্লথগতি
বিনিয়োগে শ্লথগতি
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
সর্বশেষ খবর
বাণিজ্য যুদ্ধের চাপ সামলে চীনের কারখানা খাতে চাঙ্গাভাব
বাণিজ্য যুদ্ধের চাপ সামলে চীনের কারখানা খাতে চাঙ্গাভাব

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪৮ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ডাউনলোড না করেই পড়া যাবে হোয়াটসঅ্যাপে আসা ফাইল
ডাউনলোড না করেই পড়া যাবে হোয়াটসঅ্যাপে আসা ফাইল

১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

৩ দাবিতে চাঁদপুরে মেরিন টেকনোলজি শিক্ষার্থীদের শাটডাউন কর্মসূচি
৩ দাবিতে চাঁদপুরে মেরিন টেকনোলজি শিক্ষার্থীদের শাটডাউন কর্মসূচি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গাড়ি রওয়ানা হলে আগে থেকে লিখে রাখবে এটা কোন হাটে যাবে’
‘গাড়ি রওয়ানা হলে আগে থেকে লিখে রাখবে এটা কোন হাটে যাবে’

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে তুহিন মালিকের ৩ এজেন্ডা
ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে তুহিন মালিকের ৩ এজেন্ডা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে ফ্রিজ ছাড়া ফল টাটকা রাখার উপায়
গরমে ফ্রিজ ছাড়া ফল টাটকা রাখার উপায়

২৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পিএসএলে সাকিবের সঙ্গী হতে চলেছেন মিরাজ
পিএসএলে সাকিবের সঙ্গী হতে চলেছেন মিরাজ

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্লকেডের আওতায় গুলিস্তান, বন্ধ যান চলাচল
ব্লকেডের আওতায় গুলিস্তান, বন্ধ যান চলাচল

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

পলিথিনের পরিবর্তে কাপড় ও পাটের ব্যাগ ব্যবহারের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
পলিথিনের পরিবর্তে কাপড় ও পাটের ব্যাগ ব্যবহারের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ফারাক্কা চুক্তির মেয়াদ নবায়ন করা হবে: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ফারাক্কা চুক্তির মেয়াদ নবায়ন করা হবে: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পশ্চিমবঙ্গে গ্রেফতার ৩ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী কারাগারে
পশ্চিমবঙ্গে গ্রেফতার ৩ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী কারাগারে

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘তাণ্ডব’ এর পূর্বাভাসে শাকিবের চমক
‘তাণ্ডব’ এর পূর্বাভাসে শাকিবের চমক

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

সন্ধ্যার মাঝে ৮ অঞ্চলে ঝড়ের শঙ্কা
সন্ধ্যার মাঝে ৮ অঞ্চলে ঝড়ের শঙ্কা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

গ্রীষ্মের পুষ্টিকর সবজি ঢেঁড়স কতটা উপকারী?
গ্রীষ্মের পুষ্টিকর সবজি ঢেঁড়স কতটা উপকারী?

৫৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ইউক্রেনে রুশ ড্রোন হামলার পর জেলেনস্কির সাথে ভ্যান্সের সাক্ষাৎ
ইউক্রেনে রুশ ড্রোন হামলার পর জেলেনস্কির সাথে ভ্যান্সের সাক্ষাৎ

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নামাজের শিক্ষা ব্যক্তি, পরিবার ও রাষ্ট্র গঠনে কাজে লাগাতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান
নামাজের শিক্ষা ব্যক্তি, পরিবার ও রাষ্ট্র গঠনে কাজে লাগাতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: পাকিস্তান
ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামীপন্থি সেই ৬১ আইনজীবীর জামিন স্থগিতের আদেশ
আওয়ামীপন্থি সেই ৬১ আইনজীবীর জামিন স্থগিতের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বড় পরাজয়, পথ হারাচ্ছে কি মিয়ামি
আবারও বড় পরাজয়, পথ হারাচ্ছে কি মিয়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যশোরে ঘরের ভেতর বিস্ফোরণ, একই পরিবারের ৩ শিশু আহত
যশোরে ঘরের ভেতর বিস্ফোরণ, একই পরিবারের ৩ শিশু আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুগল ম্যাপে করা যাবে টাইম ট্রাভেল
গুগল ম্যাপে করা যাবে টাইম ট্রাভেল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে ইসিকে লিগ্যাল নোটিশ
জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে ইসিকে লিগ্যাল নোটিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ
ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাগুরায় ইজিবাইক চোর সন্দেহে দুই পক্ষের মারামারি, নিহত ১
মাগুরায় ইজিবাইক চোর সন্দেহে দুই পক্ষের মারামারি, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ১০ সপ্তাহ পর সীমিত পরিমাণে খাদ্য প্রবেশের অনুমতি ইসরায়েলের
গাজায় ১০ সপ্তাহ পর সীমিত পরিমাণে খাদ্য প্রবেশের অনুমতি ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে একদিনে আরও ১৫১ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে একদিনে আরও ১৫১ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবি শিক্ষককে মারধরের প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ, আটক ১
শাবি শিক্ষককে মারধরের প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ, আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ
বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব
৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে নুসরাত ফারিয়া
কারাগারে নুসরাত ফারিয়া

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান
ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা
চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা
কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’
‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬১ কোটি ডলার
১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬১ কোটি ডলার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন অলি আহমদ
সন্ধ্যায় খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন অলি আহমদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান

সম্পাদকীয়

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে
সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট
টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট

শোবিজ

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

খবর

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা