শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

বিভ্রান্তিতে আক্রান্ত বাম নেতারা

মোশাররফ হোসেন মুসা
প্রিন্ট ভার্সন
বিভ্রান্তিতে আক্রান্ত বাম নেতারা

বাম তাত্ত্বিক হিসেবে আনু মুহাম্মদকে চেনেন না এমন লোক রাজনৈতিক মহলে নেই। তিনি পত্র-পত্রিকায় নিয়মিত কলাম লিখে থাকেন। তা ছাড়া তাঁর রচিত বইয়ের সংখ্যা ২২টি। তিনি প্রথম জীবনে বদরুদ্দীন উমরের সঙ্গে ছিলেন এবং লেখক শিবিরের সক্রিয় কর্মী ছিলেন। তাঁর রাজনৈতিক বড় কৃতিত্ব হলো- তেল, গ্যাস, খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ, বন্দর রক্ষা নিয়ে আন্দোলন করা। অনেকে বলেন, এ আন্দোলন না থাকলে এ দেশের খনিজ সম্পদ বহু আগেই বিদেশি মাফিয়া শক্তি দখলে নিত। তাঁর কমিটির নেতৃত্বে ২০০৬ সালে দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে এশিয়া অ্যানার্জির বিরুদ্ধে কঠোর আন্দোলন শুরু হয়। ২৬ আগস্ট বিডিআরের গুলিতে তিন আন্দোলনকারী মারা যান এবং দুই শতাধিক ব্যক্তি আহত হন। এ আন্দোলনের ইমেজে আন্দোলনের নেতা আমিনুল ইসলাম বাবলু উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন এবং পেশাজীবী সংগঠনের আহ্বায়ক মুরতজা সরকার মানিক পরপর দুবার পৌরসভার মেয়র নির্বাচিত হন। আনু মুহাম্মদ দুজনের বিজয়কে বিরাট সাফল্য হিসেবে বহু জায়গায় উল্লেখ করেছেন। ভারত থেকে বিশিষ্ট সাহিত্যিক মহাশ্বেতা দেবী একবার বেড়াতে এলে বিজয়ের স্মারক হিসেবে দুজনের নাম উল্লেখ করেন। কিন্তু উপজেলা পরিষদ কী, তাদের কাজের পরিধি কী, পৌর মেয়রের কাজ কী ইত্যাদি সম্পর্কে কোনোদিন কোনো কথা বলেছেন বলে আমার জানা নেই। ঠিক এ জায়গা থেকে তাঁর চেতনার সঙ্গে দ্বন্দ্ব শুরু। তিনি বিশ্ব, মহাবিশ্ব, কার্ল মার্কস, ডাস ক্যাপিটালসহ বহু কিছু জানেন; কিন্তু বাড়ির কাছে শিশির বিন্দু সম্পর্কে জানার ইচ্ছা পোষণ করেন না। চীনে এককেন্দ্রিক সরকারব্যবস্থার মধ্যেও স্থানীয় ইউনিটগুলোকে ক্ষমতা দেওয়া আছে। পত্রিকায় উঠেছে- এক খনিজপ্রধান শহরে কেউই মেয়র হতে চান না। কারণ ওই শহরে খনিজ দুর্ঘটনা বেশি হয়। ফলে শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণ দিতে হয়। কিন্তু পৌরসভার ফান্ডে পর্যাপ্ত নিজস্ব অর্থ না থাকায় পৌর মেয়রকে বেকায়দায় পড়তে হয়। এটাই স্থানীয়দের সরকার ও এটাই বিকেন্দ্রীকরণ। কিন্তু বামপন্থিদের কর্মতৎপরতা দেখে মনে হয় তারা সবাই চীনের কমিউনিস্ট পার্টি নিয়ে ভাবেন; কিন্তু তাদের সরকারব্যবস্থা নিয়ে ভাবেন না। এ প্রসঙ্গে একটি বাস্তব ঘটনার কথা বলি। ২০০৮ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে নিয়ে তখন সভা-সেমিনার সরগরম। নিউইয়র্ক প্রবাসী আবু তালেব ‘গণতান্ত্রিক স্থানীয় সরকারের রূপরেখা’ নিয়ে ক্যাম্পেইন শুরু করেছেন। তাঁর রূপরেখাটি পছন্দ হওয়ায় ঢাবির সমাজবিজ্ঞানের প্রবীণ শিক্ষক মোহাব্বত খান, জাবির ড. আবুল কাশেম মজুমদার, ঢাবির নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ, ড. এ কে এম রিয়াজুল হাসানসহ বেশকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা এ আন্দোলনে জড়িত হন। তাঁরা রূপরেখাটি আরও মডিফাইড করে ‘সেন্টার ফর ডেমোক্র্যাটিক লোকাল গভর্ন্যান্স-সিডিএলজি নামে একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান চালু করেন। আমি যেহেতু স্থানীয় সরকারের মাঠপর্যায়ের কর্মচারী, সে কারণে আন্দোলনের ক্যাম্পেইনের দায়িত্ব আমার ওপর পড়ে। বলার অপেক্ষা রাখে না, ক্যাম্পেইনের সূত্র ধরে খালেদা জিয়া, শেখ হাসিনা এইচ এম এরশাদ, অ্যাডভোকেট আবদুল হামিদ, সিরাজুল আলম খান, আকবর আলি খান, মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, রুহুল কবির রিজভী, জোনায়েদ সাকিসহ বহু রাজনীতিক ও গবেষকের সঙ্গে আলোচনার সুযোগ হয়েছে। বলা যায়, কে কতটুকু গণতন্ত্র চান- তা নিয়ে প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা রয়েছে। এক দিন টিএসসিতে বিচারপতি গোলাম রাব্বানী, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ঈশা মোহাম্মদ, বিচারপতি হাবিবুর রহমান বসেছিলেন। সেখানে আমরা গেলে বিচারপতি গোলাম রাব্বানী আনু মুহাম্মদের সঙ্গে আমাদের পরিচয় করিয়ে দিয়ে বলেন, ‘এরা চমৎকার কাজ করছে। প্রকৃত বিকেন্দ্রীকরণের কাজ এরাই করছে। আপনারা ইচ্ছা করলে এদের কর্মসূচিকে কাজে লাগাতে পারেন।’ উল্লেখ্য, নাগরিকরা ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা, সিটি করপোরেশন, ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড যে কোনো একটিতে বসবাস করে। এ ইউনিটগুলোতে সামাজিক সুরক্ষা ও নাগরিক সেবামূলক বহু কাজ দেওয়া রয়েছে। যেমন- ভিজিডি, ভিজিএফ, টিআর, টিসিবি, নাগরিক সনদ, জন্ম নিবন্ধন, রাস্তাঘাট নির্মাণ, শিক্ষা, হাটবাজারের টোল আদায়ে তদারকিসহ বহু কাজ। এগুলো নিয়ে আন্দোলন করলে দলীয় কর্মসূচি নিচ থেকে উপরমুখী হয়ে পড়বে এবং দলে নতুন নতুন নেতা-কর্মী তৈরি হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হবে। আনু মুহাম্মদ সব শুনে খ্বু খুশি হলেন। তিনি এটা নিয়ে নিরিবিলি পরিবেশে বৈঠক করার জন্য তাঁর মালিবাগের বাসায় যাওয়ার জন্য একটি তারিখ দেন। কয়েকদিন পর তিনি টেলিফোনে জানান, অজ্ঞাত কারণে তিনি বৈঠকটি করতে পারছেন না। আমাদের নির্মম পরিহাস, আমরা ২০০৮ সালে শাসনগত ত্রুটি নিয়ে যা যা বলেছি, সেসব কথা জুলাই আন্দোলনের তরুণরা বলেছে এবং সংস্কার কমিশনের সদস্যরাও আমাদের কথা কিছুটা সংস্কার করে উপস্থাপন করেছেন (এ বিষয়ে আমাদের ৪টি লিখিত বই আছে)। আরও পরিহাসের বিষয়- আনু মুহাম্মদও ৫ আগস্টের আগে ‘বাংলাদেশের বৈষম্যহীন গণতান্ত্রিক রূপান্তরের জন্য পাঁচটি প্রস্তাব’ দিয়েছেন। যেটা তিনি ২০০৮ সাল থেকে শুরু করলে শাসনগত সংকটের একটি সমাধান বের হতো; এমনকি শেখ হাসিনাবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্বও দিতে পারতেন। কাজেই পরিণত বয়সে আমার বিশ্বাস জন্মেছে- বামেরা গণতন্ত্রের কথা বলেন বটে; তবে এটা যে একটা দর্শন, আদর্শ, মতবাদ ও ডিজাইন হতে পারে, তা তারা নিজেরা বুঝতে অক্ষম হয়েছেন এবং বোঝাতেও ব্যর্থ হয়েছেন।

লেখক : গণতন্ত্রায়ণ ও গণতান্ত্রিক স্থানীয় সরকারবিষয়ক গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকা-বেইজিং সম্পর্ক
ঢাকা-বেইজিং সম্পর্ক
পবিত্র ঈদুল ফিতর
পবিত্র ঈদুল ফিতর
ঈদুল ফিতরে করণীয়
ঈদুল ফিতরে করণীয়
সত্যিকার ঈদ আসুক জীবনে
সত্যিকার ঈদ আসুক জীবনে
রোহিঙ্গাদের আগামী ঈদ প্রসঙ্গ
রোহিঙ্গাদের আগামী ঈদ প্রসঙ্গ
বিএনপি-জামায়াত কি ভুল পথে হাঁটছে
বিএনপি-জামায়াত কি ভুল পথে হাঁটছে
অপরাধী চক্র সক্রিয়
অপরাধী চক্র সক্রিয়
এশিয়ার উন্নয়ন
এশিয়ার উন্নয়ন
ঈদ নেই ফিলিস্তিনে
ঈদ নেই ফিলিস্তিনে
আমানতের খেয়ানত মারাত্মক অপরাধ
আমানতের খেয়ানত মারাত্মক অপরাধ
স্মার্ট কৃষির জন্য চাই স্মার্ট কৃষক
স্মার্ট কৃষির জন্য চাই স্মার্ট কৃষক
আইভরি কোস্টে বাঙালির পদচিহ্ন
আইভরি কোস্টে বাঙালির পদচিহ্ন
সর্বশেষ খবর
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৫
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৫

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

৯ মিনিট আগে | পর্যটন

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার বাবার ওপর হামলায় বিএনপি নেতা এ্যানির দুঃখ প্রকাশ
তথ্য উপদেষ্টার বাবার ওপর হামলায় বিএনপি নেতা এ্যানির দুঃখ প্রকাশ

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ
লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক
যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার
দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু
রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা
শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন
অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত
বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা
পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার
নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী
নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত
মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত
মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?
ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!
এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা
চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া
সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু
ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে
ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচের পদত্যাগ
ইসরায়েলি অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচের পদত্যাগ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক