শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ জুলাই, ২০২৫

প্রজাপতি ও নীলপরী

মিনহাজ উদ্দীন শরীফ
প্রিন্ট ভার্সন
প্রজাপতি ও নীলপরী

নীলু ম্যানগ্রোভ বনে; এক কাঁথাবুড়ির আদরস্নেহে বেড়ে ওঠে। কাঁথাবুড়ির আপন বলতে কেউ ছিল না। এখন নীলুই কাঁথাবুড়ির প্রাণ ‘আত্মার-আত্মা’। এই বিশাল ধরণির বুকে নীলুরও জানা মতে কাঁথাবুড়ি ছাড়া কেউ নেই। কাঁথাবুড়ি একদিন কাঠ জোগাড় করতে গভীর অরণ্যে ঢুকে যায়। ধীরে ধীরে সূর্যেরও তাপ প্রখর হতে থাকে। কাঁথাবুড়ি পিপাসায় কাতর তাই পানি খাওয়ার জন্য ব্যাকুল হয়ে উঠেছে। কিন্তু কোথাও পানির সন্ধান পেল না।

হঠাৎ করে কাঁথাবুড়ির কর্ণে একটা শিশুর কান্না ভেসে এলো। সে বলল, এই গভীর অরণ্যে শিশুর কান্না! সে বিষয়টা পরিষ্কার করার জন্য শিশুর কান্নার ধ্বনি অনুসরণ করে যেতে লাগল।

বেশ কিছুক্ষণ হাঁটার পর; কাঁথাবুড়ি একটা নদীর তীরে চলে গেল। নদী ভরা জল দেখে কাঁথাবুড়ি ভীষণ খুশি। সে খুশিতে হাঁটুজলে নেমে, তৃষ্ণা মেটাতে জল খেতে আরম্ভ করে। আবারও তার কানে শিশুর কান্নার ধ্বনি ভেসে এলো। তখন তার মনে হয়েছে। শিশুটি তার কাছাকাছি আছে। কিন্তু দেখতে পায় না।

অনেক খোঁজাখুঁজি করছে। কিন্তু পেলো না। ভাবল, হয়তো মনের ভুল। হাঁটতে থাকল। কিছুক্ষণ পর আবারও শিশুর কান্না। নদীর তীরে গিয়ে দেখে কেউ নেই। তবে, বেশ বড়সড়ো একটা হাঁড়ি পানিতে ভাসতে দেখে। কাঁথাবুড়ি একটু চুপচাপ হয়ে ভাবছে। এত বড় হাঁড়ি তো আমি আর কখনো দেখিনি। এত বড় হাঁড়ি কে এভাবে ভাসিয়ে দিল? কাঁথাবুড়ি হাঁড়ির কাছে যাবে ভাবছে। তখনই শিশুটি কেঁদে উঠল। কাঁথাবুড়ির বুঝতে আর বাকি রইল না। শিশুটি যে হাঁড়ি থেকে কান্না করছে।

কাঁথাবুড়ি এক দৌড়ে হাঁড়ির কাছে গেল। হাঁড়ির ওপরটা পাতলা এক ধরনের কাপড় দিয়ে ঢাকা ছিল। কাঁথাবুড়ি কাপড় সরিয়ে দেখে। ফুটফুটে একটা মেয়ে। সে কোলে তুলে দুই গালে চুম্বন দিতে লাগল। আর বলছে খোদাই জানে কোন মায়ের সন্তান; এভাবে অযত্নে হাঁড়িতে ভাসিয়ে দিল।

কাঁথাবুড়ি বাচ্চাটাকে নিয়ে গেল নিজের কুঁড়েঘরে। বাচ্চাটা দেখতে বেশ ভালো ছিল বলে কাঁথাবুড়ি নিজেই নাম রাখে নীলু।

এখন কাঁথাবুড়ি ছোট্ট নীলুকে নিয়েই পেতেছে ছোট সুখের সংসার।

নীলু ধীরে ধীরে বেড়ে উঠতে লাগল। কিন্তু নীলু চোখে একেবারেই দেখতে পায় না। নীলু প্রায় সময়ই বলত দিদিমা; আমি তো তোমাকে দেখতে পাই না। কাঁথাবুড়ি ভাবতে মনে হয় ইয়ার্কি-টার্কি মারে। তাই গুরুত্ব দিত না। কাঁথাবুড়িও বেশ কিছুদিন পর নীলুর হাবভাব দেখে বুঝতে পারল। নীলু রোজ দিদিমার কাছে বারবার প্রশ্ন করে দিদিমা সবকিছু অন্ধকার লাগে কেন? তুমিও কি সবকিছু অন্ধকার দেখ আমার মতো? কাঁথাবুড়ি কিছু না বলে, শুধু কাঁদে। নীলুকে আশ্বাস দেয় লক্ষ্মীসোনা আমার একদিন তুমিও সবকিছু উজ্জ্বল দেখতে পাবে। দিদিমার মুখের আশার কথা শুনে নীলু ভীষণ খুশি হয়।

একদিন সকাল বেলা; কাঁথাবুড়ি নীলুকে বলে পাত্রে তো কোনো চাল নেই লক্ষ্মী বোন? তুমি ঘরে থেক আমি চালের দেখি ব্যবস্থা করতে পারি কি না? আর হ্যাঁ আমি না আসা অবধি তুমি ঘর থেকে বাহির হবে না। নীলু উত্তরে বলে তাই হবে দিদিমা। দিদিমাকে বিদায় দিয়ে। আন্দাজে জানালার নিকট গেল। হালকা শীতল বাতাস বইছিল চারদিকে মরা গাছের ডালপালাগুলোও মটমট করছিল। নীলুর কাছে ধ্বনিটা বেশ মজার ছিল।

হাওয়ার সাথে ফুলেরও ঘ্রাণ ভেসে আসছিল। নীলু আজ বায়না ধরছে ফুলের বাগে গিয়ে প্রাণ ভরে ঘ্রাণ অনুধাবন করে আসবে। নীলু তো দেখতে পায় না। তাই ঘ্রাণকে কেন্দ্র করে দিদিমার বলে যাওয়া কথা ভুলে গিয়ে যেতে লাগল ফুল বাগে। বাগানটা খুব নিকটে ছিল। তাই নীলু বিনা বাধায় চলে যায়। তখন সেই বাগে খেলা করছিল প্রজাপতি আর নীলপরী। নীলুকে দেখে প্রজাপতি ও নীলপরী বলে তুমি কি রূপের পরী? নীলু বলল, তোমরা কে গো আর কোথায়? আর আমি কোনো পরী না! আমি এক অন্ধ মেয়ে! নাম নীলু।

প্রজাপতি আর নীলপরী বলে এসব কি বল গো অলক্ষণে কথা। তুমি আমাদের সাথে মজা করছ না তো? নীলু তখন বলে ওঠে, মোটেও না। প্রজাপতি আর নীলপরী পরীক্ষা করতে নীলুকে বলে, নীলু বলত আমরা কারা? আর দেখতে কী রকম?

নীলু বলল তোমরা কারা জানি না। তবে তোমরা দুজন-ই খুব কালো।

প্রজাপতি আর নীলপরী বুঝতে পেরেছে। নীলু যে আসলেই অন্ধ! তাই প্রজাপতি গিয়ে বলল, নীলুকে আমি প্রজাপতি আর আমি কালো না শুধু আমার গায়ে রামধনুর সাত রঙের ছোঁয়া। নীলু বলে ওমা। তাই! তাহলে তো তুমি খুব সুন্দর। নীলপরী এসে বলে নীলু আমি নীলপরী। আমার গায়ে শুধু রামধনুর নীল রং। সে বলে ওহ! তাই তুমি নীলপরী। দিদিমা একদিন রাতে পরীর গল্প শুনিয়েছিল। তারা নাকি মানুষের উপকার করে। নীলপরী বলে তোমার দিদিমা কিছু ভুল বলেনি।

নীলু বলে ওহ তাই! বেশ তাহলে তোমরা তো খুব ভালো। তোমাদের তো দেখতে পাই না। তাই আমার ভীষণ খারাপ লাগছে। প্রজাপতি বলে নীলপরীকে বন্ধু তোমরা তো মানুষের উপকার কর তাহলে নীলুর চোখ ভালো করে দাও!

নীলপরী বলে আমিও তাই ভাবছি। দেখ বন্ধু এত সুন্দর একটা মেয়ে দৃষ্টিহীন। শুনতেই খারাপ লাগে। নীলুকে প্রজাপতি আর নীলপরী বলল, তুমি কি আমাদের দেখতে চাও? নীলু বলে হ্যাঁ। তবে কী করে সম্ভব। দিদিমা ও কতবার বলেছিল আমি নাকি কোনো একদিন সবকিছু উজ্জ্বল দেখতে পাব। দেখ আজও আমি কালো-ই (অন্ধকার) দেখতে পাই।

প্রজাপতি আর নীলপরী বলে ওঠে, সবকিছু উজ্জ্বল দেখার দিন আজও-ই তোমার। নীলপরী প্রজাপতিকে বলল, তোমার গায়ের সাতরং দিয়ে দুটো পুষ্পকে রাঙাতে। প্রজাপতি নীলপরীর কথামতো তাই করল। তারপর নীলপরী জাদুরকাটি দিয়ে নীলুর দুচোখ দুটো পুষ্প দিয়ে ঢেকে রাখল। বেশ কিছুক্ষণ পর পুষ্প দুটো নিজ থেকেই মাটিতে পড়ে যায়। প্রজাপতি আর নীলপরী বলে, এবার নীলু চোখ খুলে দেখ। আমরা দেখতে কেমন? নীলু চোখ খুলে দেখে প্রকৃতিটা রূপকথার গল্পের মতো অপরূপ সৌন্দর্যে ঘেরা। প্রজাপতি আর নীলপরীকে লাগে বঙ্গমাতার কপালের টিপ। নীলু আজ সুখী মানুষের মধ্যে একজন।

নীলু; প্রজাপতি আর নীলপরীকে বলল, তোমাদের কাছে চিরকাল ঋণী থাকব। প্রজাপতি আর নীলপরী বলে বন্ধু এসব কী বল? নীলু বলে তোমরা আমাকে বন্ধু বললে? তারা বলে হ্যাঁ তুমি তো আমাদের বন্ধু-ই। আজ থেকে আমরা তিনজন বন্ধু। প্রজাপতি আর নীলপরী। নীলুকে বলে এখন আমাদের যেতে হবে বন্ধু! নীলু বলে, বন্ধুরা আমি কোন রাস্তা দিয়ে এখানে এসেছিলাম আন্দাজ করতে পারছি না। তাই তোমরা আমার দিদিমার উঠোনে আমাকে দিয়ে আসতে পারবে?

তারা বলল হ্যাঁ, তারপর দিদিমার উঠানে দিয়ে তারা বিদায় নিয়ে চলে গেল।

নীলু কুঁড়েঘরের কাছে গিয়ে দেখে দরজা বন্ধ। ডাক দিল দিদিমা, দিদিমা! দিদিমা রেগেমেগে আগুন হয়ে বলল, কোথায় ছিলি হতচ্ছাড়ি। এই বলে দরজা খুলে দিল। নীলু গিয়ে দিদিমার হাতে ধরে বলে দিদিমা। তুমি বলতে না আমি একদিন সবকিছু উজ্জ্বল দেখতে পাব? দেখ আজ দেখতে পাচ্ছি। দিদিমা প্রথমে বিশ্বাস করেনি। নীলুকে বলল, বল তো আকাশ দেখতে কেমন সে বলে নীল। দিদিমা বলে, তাই তো। জানতে চাইল কীভাবে কী হয়েছে। অবশেষে নীলু প্রজাপতি আর নীলপরীর উপকারের কথা বলে দিল।

দিদিমা বলে, দেখলে লক্ষ্মীসোনা আমার। পরীরা মানুষের উপকার করে। আর বলেছিলাম না! তুই একদিন সবকিছুই উজ্জ্বল দেখতে পাবি। নীলু বলে, হ্যাঁ দিদিমা তোমার কথাই আজ ঠিক হলো।

এই বিভাগের আরও খবর
লিখতে পারো তুমিও
লিখতে পারো তুমিও
সুয্যি মামার বিয়ে
সুয্যি মামার বিয়ে
রাজার নাতি
রাজার নাতি
মেঘ যায় ইস্কুলে
মেঘ যায় ইস্কুলে
ম্যাঁওছানা
ম্যাঁওছানা
বাদলা দিনে
বাদলা দিনে
ঈগল পাখি
ঈগল পাখি
আনু শানু ও বিড়াল ছানা
আনু শানু ও বিড়াল ছানা
আমিরুল ইসলাম এর ছড়া ঘুম
আমিরুল ইসলাম এর ছড়া ঘুম
আঁকি বুকি
আঁকি বুকি
বানর ও ক্ষুধার্ত সিংহ
বানর ও ক্ষুধার্ত সিংহ
‘বন মোরগের ছানা’ : বনের বন্ধুত্ব আর সতর্কতার গল্প
‘বন মোরগের ছানা’ : বনের বন্ধুত্ব আর সতর্কতার গল্প
সর্বশেষ খবর
লাজ ফার্মায় নকল ওষুধ, ৫ লাখ টাকা জরিমানা
লাজ ফার্মায় নকল ওষুধ, ৫ লাখ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা
হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি
বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উপকরণ আমদানিতে ধস, উৎপাদন ব্যাহত
উপকরণ আমদানিতে ধস, উৎপাদন ব্যাহত

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ বাছাই: আর্জেন্টিনার শেষ দুই ম্যাচের প্রাথমিক স্কোয়াডে আছেন যারা
বিশ্বকাপ বাছাই: আর্জেন্টিনার শেষ দুই ম্যাচের প্রাথমিক স্কোয়াডে আছেন যারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে গলওয়ান উপত্যকা!
পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে গলওয়ান উপত্যকা!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় ট্রলার ডুবি, জেলেদের প্রচেষ্টায় উদ্ধার ১০ জন
মেঘনায় ট্রলার ডুবি, জেলেদের প্রচেষ্টায় উদ্ধার ১০ জন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট
মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস নিরাময়ে নতুন দিগন্ত
ডায়াবেটিস নিরাময়ে নতুন দিগন্ত

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আমিরাতে খালেদা জিয়ার ৮১ তম জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
আমিরাতে খালেদা জিয়ার ৮১ তম জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প
শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি
ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম
প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!
গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?
ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ
গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা
৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়
এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল
কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক
সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে
বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস
সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান
২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার
এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী
প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু
হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’
‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম
বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিভ টুগেদারের বিরুদ্ধে আবারও সোচ্চার কঙ্গনা
লিভ টুগেদারের বিরুদ্ধে আবারও সোচ্চার কঙ্গনা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন
নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন
মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে
বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন
শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ
বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও
বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও

নগর জীবন

মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি
মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক
বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক

নগর জীবন

সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট
সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

নৌকাবাইচে মানুষের ঢল
নৌকাবাইচে মানুষের ঢল

পেছনের পৃষ্ঠা

দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড
দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড

শোবিজ

গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত
গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত

প্রথম পৃষ্ঠা

শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি
শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত
১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা

সম্পাদকীয়

মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে
মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে
ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়
আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়

প্রথম পৃষ্ঠা

সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই
নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান

সম্পাদকীয়

চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে
চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে

দেশগ্রাম

সাবেক চেয়ারম্যানসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক চেয়ারম্যানসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে
বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

দেশগ্রাম

ব্যবসায়ে বিসংবাদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ

সম্পাদকীয়