শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৫৩, সোমবার, ১৮ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ১৪:৫৮, সোমবার, ১৮ আগস্ট, ২০২৫

কারখানা সচল রাখতে উদ্যোগ

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

বেক্সিমকো গ্রুপের পর এবার নাসা গ্রুপকেও বাঁচাতে এগিয়ে আসছে সরকার। গ্রুপটির কারখানা চালু রাখা এবং হাজার হাজার শ্রমিকের বেতন-ভাতা নিশ্চিত করতে নেওয়া হচ্ছে বিশেষ পদক্ষেপ। গ্রুপটির বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ঋণ খেলাপি থাকলেও, তাদেরকে ব্যাক-টু-ব্যাক এলসি খোলার সুযোগসহ কিছু নীতি সহায়তা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, যাতে কারখানাগুলো অন্তত চালু থাকে। জানা গেছে, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগের পরিপ্রেক্ষিতে, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের অনুরোধে এ উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

শ্রম মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, নাসা গ্রুপ ১০০ শতাংশ মার্জিনে যেসব ব্যাক-টু-ব্যাক এলসি খুলবে, সেগুলোর আয় থেকে পাওনাদার ব্যাংকগুলো ঋণের কিস্তি বাবদ কোনো অর্থ নিতে পারবে না। ওই অর্থ প্রথমে শ্রমিক, কর্মীদের বেতন পরিশোধসহ অন্যান্য নিয়মিত ব্যয় পরিশোধে ব্যবহার করা হবে। তারপর বাড়তি অর্থ থাকলে কোম্পানি ঋণ পরিশোধ করবে। বাংলাদেশ ব্যাংক যাতে নাসা গ্রুপে অর্থায়নকারী ব্যাংকগুলোর সাথে আলোচনার মাধ্যমে এমন ব্যবস্থা করে, সেই অনুরোধ জানানো হয়েছে।

গতকাল রবিবার নাসা গ্রুপে অর্থায়নকারী ৭ ব্যাংক ও নাসা গ্রুপের প্রতিনিধিদের নিয়ে একটি সভা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো. আশরাফুল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ওই বৈঠকের পর, বাংলাদেশ ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিবকে চিঠি পাঠিয়ে নাসা গ্রুপের ব্যবসা পরিচালনার ক্ষেত্রে আর্থিক বাধাগুলো সমাধানের উদ্যোগ নিতে বলে।

বাংলাদেশ ব্যাংক সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলোকে পরামর্শ দিয়েছে, তারা যেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে ব্যাক-টু-ব্যাক এলসি সুবিধা দেওয়ার জন্য নীতিগত সহায়তা চায়। এ প্রক্রিয়া দ্রুত করতে নাসা গ্রুপকে তাদের ঋণদাতা ব্যাংকগুলোয় দ্রুত আবেদন করারও নির্দেশনা দেওয়া হয়। এই গ্রুপের শতভাগ রপ্তানিমুখী কারখানাগুলো ২০২৩ সালে ৪ হাজার ৫৮০ কোটি টাকা, এবং ২০২৪ সালে ৩ হাজার ২০০ কোটি টাকার পণ্য রপ্তানি করেছে।

নাসা গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান খন্দকার মোহাম্মদ সাইফুল আলম গণমাধ্যমকে বলেন, ‘রবিবারের সভায় বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। এই সভার ভিত্তিতে বাংলাদেশ ব্যাংক সিদ্ধান্ত নেবে। আমরা আশা করছি, সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষ হাজার হাজার শ্রমিক-কর্মচারী, রপ্তানি আয় এবং কারখানাগুলো টিকিয়ে রাখার বিবেচনায়– ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিতে এগিয়ে আসবে।’

তিনি বলেন, ‘জুন পর্যন্ত সকল বেতন পরিশোধ করা হয়েছে। ব্যাক-টু-ব্যাক এলসি না থাকার কারণে আমরা শেষ পর্যায়ে এসে পৌঁছেছি। আমাদের আর দাঁড়িয়ে থাকার অবস্থা নেই। এখন সকল পক্ষ পাশে না দাঁড়ালে শ্রমিকরা রাস্তায় নামছে, আরও নামবে। তবে সরকার ও ব্যাংকগুলো পাশে থাকলে আমরা যথেষ্ট পরিমাণে অর্ডার পাবে বলে আশা রাখি।’

শ্রম মন্ত্রণালয়ের সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান গণমাধ্যমকে বলেন, ‘নাসা গ্রুপের পোশাক কারখানাগুলোর কার্যক্রম চালিয়ে নেওয়ার বিষয়ে সহায়তা করার নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে। কারণ গত ৮/৯ মাস প্রতিষ্ঠানটি নিজেরা চলতে পারলেও– এখন আর পারছে না। এই গ্রুপে ২৫ থেকে ২৭ হাজার কর্মী কাজ করছেন। কারখানাগুলো বন্ধ হয়ে গেলে এসব কর্মী বেকার হবে, এতে শ্রম অসন্তোষ সৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে।’

বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী মুখপাত্র মোহাম্মদ শাহরিয়ার সিদ্দিকী গণমাধ্যমকে বলেন, রপ্তানিমুখী পোশাক কারখানার জন্য এলসি সুবিধা দেওয়ার বিষয়ে নাসা গ্রুপ তাদের ঋণদাতা ব্যাংকের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে আবেদন করতে পারবে বলে সভায় আলোচনা হয়েছে।

এর আগে, সরকার একইভাবে বেক্সিমকো গ্রুপের শ্রমিকদের পাওনা মেটাতে এগিয়ে এসেছিল। বেক্সিমকোর বন্ধ হয়ে যাওয়া ১৪টি শিল্প ইউনিটের ২৭ হাজারের বেশি শ্রমিকের পাওনা মেটাতে গত ৬ মার্চ সরকার ৫২৫.৪৬ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়।

নাসা গ্রুপের সংকট
নাসা গ্রুপের ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, ১৯৯০ সালে যাত্রা শুরু করা এই গ্রুপের ৩৪টি কারখানা রয়েছে। এই গ্রুপের অধীনে তৈরি পোশাক, বস্ত্র, স্পিনিং, লজিস্টিক, প্রোডাক্ট ডেভেলপমেন্ট ও কোয়ালিটি কন্ট্রোল ইউনিট রয়েছে।

নাসা গ্রুপ প্রধানত তৈরি পোশাক খাতে ব্যবসা করে। তবে গ্রুপটির আবাসন ও ব্যাংকিং খাতের ব্যবসাও রয়েছে। এই গ্রুপের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে তিনি টানা ১৫ বছর ধরে ব্যাংকগুলোর উদ্যোক্তাদের সংগঠন- বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকস (বিএবি) -এর চেয়ারম্যান ছিলেন। বিভিন্ন সময়ে ব্যাংকগুলো থেকে অনুদান নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে দিয়ে আলোচনায় ছিলেন তিনি।

২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন সংস্থা তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন ব্যবস্থা নেয়। এক্সিম ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান পদ থেকে তাকে সরিয়ে দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। বিএবির চেয়ারম্যান পদ থেকেও সরানো হয়। তার ও তার পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়। নজরুল ইসলাম মজুমদার তখন গা ঢাকা দেন। পরে গত বছর ১ অক্টোবর গ্রেপ্তার হন। বর্তমানে তিনি জেল হাজতে রয়েছেন।

নাসা গ্রুপের একজন পরিচালক নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, নজরুল ইসলাম মজুমদারের গ্রেপ্তারের পর নাসা গ্রুপের কার্যক্রমে ভাটা পড়ে। গ্রুপটির বিভিন্ন কারখানা ব্যাংক ঋণ পরিশোধ করতে না পেরে খেলাপি হয়ে পড়েছে। ব্যাংকগুলো ১ অক্টোবরের পর থেকে আর এই গ্রুপের কারখানার বিপরীতে ব্যাক-টু-ব্যাক এলসি খোলেনি। ফলে আন্তর্জাতিক বাজার থেকে নতুন কোনো অর্ডারও পাচ্ছে না গ্রুপটি।

ওই কর্মকর্তা জানান, এতে তাদের কারখানাগুলোর কার্যক্রম কমে এসেছে। গত বছর ডিসেম্বরের পর থেকে অনেকগুলো কারখানা সাব-কন্ট্রাক্টে উৎপাদন করছিল, বর্তমানে সেটাও কমে গেছে। জুন মাস পর্যন্ত শ্রমিক কর্মচারীদের বেতন-ভাতা পরিশোধ করতে পারলেও জুলাই মাসের বেতন এখনো পরিশোধ করতে পারেনি। গত ১৪ আগস্ট এই গ্রুপের কয়েকটি কারখানার শ্রমিকরা বেতনের দাবিতে বিক্ষোভ করেছে। 

তিনি আরও জানান, গ্রুপের কিছু সম্পদ বিক্রির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তবে এজন্য কিছু নথিপত্রে গ্রুপের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদারের স্বাক্ষর লাগবে। কারাবন্দি নজরুল ইসলাম মজুমদার যাতে ওইসব নথিতে সই করতে পারেন, সেজন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন করা হয়েছে।  যদিও নাসা গ্রুপের 'অথরাইজড সিগনেটরি'-এর স্বাক্ষরে কার্যক্রম চলমান আছে।

শ্রম মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগ
সূত্র জানায়, নাসা গ্রুপের কারখানাগুলোতে ২৫ থেকে ২৭ হাজার শ্রমিক কর্মচারী কাজ করছেন। প্রতি মাসে তাদের বেতন বাবদ ৪০ থেকে ৪২ কোটি টাকা প্রয়োজন হয়। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে শ্রমিকরা যাতে আন্দোলনে না নামেন, এবং কারখানাগুলো যাতে বন্ধ না হয়, সেজন্য শ্রম মন্ত্রণালয় উদ্যোগ নেয়।

তারই অংশ হিসেবে নাসা গ্রুপের ব্যবসায়িক সমস্যা সমাধানের জন্য গত ১৭ জুলাই শ্রম উপদেষ্টা বিগ্রেডিয়ার জেনারেল (অব.) সাখাওয়াত হোসেনের সভাপতিত্বে একটি উচ্চ পর্যায়ের সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব, অর্থ বিভাগের সচিব, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব, বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর স্বশরীরে উপস্থিত ছিলেন। আর অনলাইনে যুক্ত ছিলেন বিজিএমইএ'র সভাপতি, বিভিন্ন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, শিল্পাঞ্চল পুলিশের প্রতিনিধি ও নাসা গ্রুপের প্রতিনিধি।

ওই সভায় শ্রম উপদেষ্টা বলেন, দেশের কোনো শিল্প প্রতিষ্ঠান বন্ধ করা যাবে না। শিল্প প্রতিষ্ঠান বন্ধ হলে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হবে। ‘কারখানা বন্ধ না করে, সর্বোচ্চ সহযোগিতার মাধ্যমে কীভাবে চালু রাখা যায়—সে বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে হবে।’

ওই সভার কার্যপত্র সূত্রে জানা গেছে, নাসা গ্রুপের প্রায় সকল ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন ব্যাংকে ঋণ খেলাপি প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। যেকারণে ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী, খেলাপি প্রতিষ্ঠানগুলোকে কোনো ব্যাংক ঋণ সুবিধা দিচ্ছে না। এমনকী এই গ্রুপের যেসব প্রতিষ্ঠান খেলাপি নয়, তাদেরকে ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রেও বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন নিতে হচ্ছে।

সভায় বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বলেন, নাসা গ্রুপ ১০০ শতাংশ রপ্তানিমুখী প্রতিষ্ঠান। "এপর্যন্ত তাদের ব্যবসায়িক কার্যক্রমে কোন ব্যত্যয় ঘটেনি। দেশি-বিদেশি ক্রেতাদের কাছে এই গ্রুপের তৈরি করা পোশাক পণ্যের গ্রহণযোগ্যতা অনেক বেশি। নাসা গ্রুপের বায়ারদের ইতিবাচক মনোভাব রয়েছে, ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ যদি সক্রিয় থাকে—তাহলে বিজিএমইএ'র পক্ষ থেকে তাদের এসব সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে সার্বিক সহযোগিতা করা হবে।"

বিপুল ঋণখেলাপি
জানা গেছে, নাসা গ্রুপ ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে ২২টি ব্যাংক ও একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ১০ হাজার ৩০০ কোটি টাকার ঋণ নিয়েছেন নজরুল ইসলাম মজুমদার। যার সিংহভাগই এখন খেলাপি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এর মধ্যে ইসলামী ব্যাংক থেকে ৩,০০০ কোটি, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক থেকে ১,২০০ কোটি, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক থেকে ২৬৫ কোটি, ন্যাশনাল ব্যাংক থেকে ১,৯৬১ কোটি, আইএফআইসি ব্যাংক থেকে ১,১৫২ কোটি, আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক থেকে ৫৯০ কোটি এবং শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক থেকে নেওয়া ৪৫৮ কোটি টাকা রয়েছে। আরও কয়েকটি ব্যাংক থেকেও বেশকিছু ঋণ নেওয়া হয়েছে। সবমিলিয়ে এই হাজার হাজার কোটি টাকার খেলাপি।

শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের এমডি মোসলেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে নাসা গ্রুপের লোন এক্সপোজার আছে, তবে হিসাব নিয়মিত। অন্য কিছু প্রতিষ্ঠান খেলাপি হওয়ায় সিআইবিতে রিপোর্ট গেছে, সেজন্য আমাদেরও সমস্যা হচ্ছে। আমরা বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে বিষয়টি পর্যালোচনার আবেদন করেছি।’

তিনি আরও জানান, ২০২৪ সালেও নাসা গ্রুপের ৯০০ কোটির বেশি রপ্তানি এই ব্যাংকের মাধ্যমে হয়েছে।

নজরুল ইসলাম মজুমদারের বিরুদ্ধে মামলা
নজরুল ইসলাম মজুমদারের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগে একটি মামলা করেছে সিআইডি। অভিযোগে বলা হয়েছে, আন্ডার ও ওভার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে তিনি শত শত কোটি টাকা সংযুক্ত আরব আমিরাত, যুক্তরাজ্য, কানাডা, সিঙ্গাপুর ও থাইল্যান্ডে পাচার করেছেন।

সিআইডির তদন্তে আরও উঠে এসেছে, ২০২০ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে নাসা গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান ফিরোজা গার্মেন্টস লিমিটেডের মাধ্যমে ৩০ লাখ ডলার যুক্তরাষ্ট্রে পাচার করা হয়েছে।

নজরুল ইসলাম মজুমদারের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, অর্থ আত্মসাৎ, অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং মোট ৭৮১.৩১ কোটি টাকার মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগ আনা হয়েছে।

গত ২২ জুলাই আদালতে তিনি জামিন চান এবং সব অর্থ ফেরত দেওয়ার অঙ্গীকার করেন। তিনি বলেন, ‘আমি জামিন পেলে সব টাকাই শোধ করে দেব। আমাকে জামিন দিয়ে কাজ করার সুযোগ করে দেন। আমি পালিয়ে যাব না।’

ওই সময় তিনি আরও বলেন, ‘আমার প্রতিষ্ঠানের সাথে প্রায় ৩ লাখ মানুষ জড়িত। তাদেরকে মাসে ৬০ থেকে ৬৫ কোটি টাকা বেতন দিতে হয়। আমি কারাগার থেকে বের না হলে তারা সবাই কাজ হারাবে। আমার ব্যবসা ধরার কোনো লোকও নেই। আমার দুই ছেলে লন্ডনে পরিবার নিয়ে থাকে। আমার কোম্পানিতে ৮০ থেকে ৯০টি ট্রাক ছিল; এখন ২০টা আছে। আমাকে জামিন দেন, যাতে আমি সব টাকা পরিশোধ করতে পারি।’

তখন বিচারক বলেন, ‘জেলহাজতে থেকে টাকা পরিশোধ করেন। ধৈর্য ধরেন। জামিন পাবেন।’

সৌজন্যে টিবিএস

এই বিভাগের আরও খবর
আন্দোলনের জেরে এনবিআরের আরও চার কর্মকর্তা বরখাস্ত
আন্দোলনের জেরে এনবিআরের আরও চার কর্মকর্তা বরখাস্ত
পুঁজিবাজার: সূচকের উত্থানে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের উত্থানে চলছে লেনদেন
আগস্টের ১৭ দিনে ১৬১ কোটি ডলার এলাে প্রবাসী আয়
আগস্টের ১৭ দিনে ১৬১ কোটি ডলার এলাে প্রবাসী আয়
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থানে লেনদেন বাড়ল
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থানে লেনদেন বাড়ল
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা
রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক
রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সংস্কারে বিপদমুক্ত ব্যাংক খাত, ধুঁকছে দুর্বল আর্থিক প্রতিষ্ঠান
সংস্কারে বিপদমুক্ত ব্যাংক খাত, ধুঁকছে দুর্বল আর্থিক প্রতিষ্ঠান
চট্টগ্রাম–ঢাকা পাইপলাইনে তেল পরিবহন শুরু
চট্টগ্রাম–ঢাকা পাইপলাইনে তেল পরিবহন শুরু
জন্মাষ্টমী উপলক্ষে হিলি বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
জন্মাষ্টমী উপলক্ষে হিলি বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
নিত্যপণ্যে ক্রেতার হাঁসফাঁস
নিত্যপণ্যে ক্রেতার হাঁসফাঁস
প্রথম ১০ দিনেই ১ লাখ ই-রিটার্ন দাখিল
প্রথম ১০ দিনেই ১ লাখ ই-রিটার্ন দাখিল
সর্বশেষ খবর
তিন ফরম্যাটেই এক অধিনায়ক চান গম্ভীর
তিন ফরম্যাটেই এক অধিনায়ক চান গম্ভীর

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা
হবিগঞ্জে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা

৩১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি অপু দুই দিনের রিমান্ডে
সাবেক এমপি অপু দুই দিনের রিমান্ডে

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলনের জেরে এনবিআরের আরও চার কর্মকর্তা বরখাস্ত
আন্দোলনের জেরে এনবিআরের আরও চার কর্মকর্তা বরখাস্ত

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরতে বাবরকে যে শর্ত দিলেন হেসন
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরতে বাবরকে যে শর্ত দিলেন হেসন

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইতিহাসে নাম লেখালেন ব্রাজিলিয়ান গোলরক্ষক
ইতিহাসে নাম লেখালেন ব্রাজিলিয়ান গোলরক্ষক

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সীতাকুণ্ডে পৃথক দুটি স্থানে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার
সীতাকুণ্ডে পৃথক দুটি স্থানে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামিনে বের হয়ে অপরাধীরা আবারও অপরাধ করছে : র‌্যাব
জামিনে বের হয়ে অপরাধীরা আবারও অপরাধ করছে : র‌্যাব

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বোরোতে ৪৯ টাকায় চাল ও ৩৬ টাকা দরে ধান কিনবে সরকার
বোরোতে ৪৯ টাকায় চাল ও ৩৬ টাকা দরে ধান কিনবে সরকার

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে প্রথমবারের মতো বৈশ্বিক চাকরি মেলার আয়োজন করছে এটিবি জবস
দেশে প্রথমবারের মতো বৈশ্বিক চাকরি মেলার আয়োজন করছে এটিবি জবস

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাভার উপজেলাকে ‘ডিগ্রেডেড এয়ারশেড’ ঘোষণা
সাভার উপজেলাকে ‘ডিগ্রেডেড এয়ারশেড’ ঘোষণা

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইবির শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ ৬১ জনকে শাস্তির সুপারিশ
ইবির শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ ৬১ জনকে শাস্তির সুপারিশ

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ-২০২৫ পালিত
বোয়ালমারীতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ-২০২৫ পালিত

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার লক্ষ্যে যাবে বাংলাদেশ: জাকের
এশিয়া কাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার লক্ষ্যে যাবে বাংলাদেশ: জাকের

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউজিসি সদস্য হিসেবে ড. আইয়ূব ইসলামের যোগদান
ইউজিসি সদস্য হিসেবে ড. আইয়ূব ইসলামের যোগদান

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজবাড়ীতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ-২০২৫ উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
রাজবাড়ীতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ-২০২৫ উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে ৭ গ্রামের মানুষের ৩০ বছর ধরে সেতুর অপেক্ষা
দিনাজপুরে ৭ গ্রামের মানুষের ৩০ বছর ধরে সেতুর অপেক্ষা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ইন্টার্ন চিকিৎসকের ২৪ ঘন্টার আল্টিমেটাম, শিক্ষার্থীদের ক্লাস বর্জন
বরিশালে ইন্টার্ন চিকিৎসকের ২৪ ঘন্টার আল্টিমেটাম, শিক্ষার্থীদের ক্লাস বর্জন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটগুলোকে শতভাগ ধূমপানমুক্ত ঘোষণা
প্রাথমিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটগুলোকে শতভাগ ধূমপানমুক্ত ঘোষণা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেটে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ পালন
সিলেটে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ পালন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে ক্ষমতা দখলের পর এই প্রথম নির্বাচনের ঘোষণা জান্তার
মিয়ানমারে ক্ষমতা দখলের পর এই প্রথম নির্বাচনের ঘোষণা জান্তার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু
হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোতরা হারালেও থেমে নেই আমজাদ বয়াতির গান
দোতরা হারালেও থেমে নেই আমজাদ বয়াতির গান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুপারম্যান’-এর খলনায়ক টেরেন্স স্ট্যাম্প আর নেই
‘সুপারম্যান’-এর খলনায়ক টেরেন্স স্ট্যাম্প আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’
‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’
‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প
যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী
ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত থেকে ১৫০ টন পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি
ভারত থেকে ১৫০ টন পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব
দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে ভারি বর্ষণের আভাস, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা
সারাদেশে ভারি বর্ষণের আভাস, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

সম্পাদকীয়

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে
ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...
কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...

শোবিজ

ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা
ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও
মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও

নগর জীবন

জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা
জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি

সম্পাদকীয়

সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার
যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার

শোবিজ

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল

প্রথম পৃষ্ঠা