শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৫৩, সোমবার, ১৮ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ১৪:৫৮, সোমবার, ১৮ আগস্ট, ২০২৫

কারখানা সচল রাখতে উদ্যোগ

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

বেক্সিমকো গ্রুপের পর এবার নাসা গ্রুপকেও বাঁচাতে এগিয়ে আসছে সরকার। গ্রুপটির কারখানা চালু রাখা এবং হাজার হাজার শ্রমিকের বেতন-ভাতা নিশ্চিত করতে নেওয়া হচ্ছে বিশেষ পদক্ষেপ। গ্রুপটির বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ঋণ খেলাপি থাকলেও, তাদেরকে ব্যাক-টু-ব্যাক এলসি খোলার সুযোগসহ কিছু নীতি সহায়তা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, যাতে কারখানাগুলো অন্তত চালু থাকে। জানা গেছে, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগের পরিপ্রেক্ষিতে, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের অনুরোধে এ উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

শ্রম মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, নাসা গ্রুপ ১০০ শতাংশ মার্জিনে যেসব ব্যাক-টু-ব্যাক এলসি খুলবে, সেগুলোর আয় থেকে পাওনাদার ব্যাংকগুলো ঋণের কিস্তি বাবদ কোনো অর্থ নিতে পারবে না। ওই অর্থ প্রথমে শ্রমিক, কর্মীদের বেতন পরিশোধসহ অন্যান্য নিয়মিত ব্যয় পরিশোধে ব্যবহার করা হবে। তারপর বাড়তি অর্থ থাকলে কোম্পানি ঋণ পরিশোধ করবে। বাংলাদেশ ব্যাংক যাতে নাসা গ্রুপে অর্থায়নকারী ব্যাংকগুলোর সাথে আলোচনার মাধ্যমে এমন ব্যবস্থা করে, সেই অনুরোধ জানানো হয়েছে।

গতকাল রবিবার নাসা গ্রুপে অর্থায়নকারী ৭ ব্যাংক ও নাসা গ্রুপের প্রতিনিধিদের নিয়ে একটি সভা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো. আশরাফুল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ওই বৈঠকের পর, বাংলাদেশ ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিবকে চিঠি পাঠিয়ে নাসা গ্রুপের ব্যবসা পরিচালনার ক্ষেত্রে আর্থিক বাধাগুলো সমাধানের উদ্যোগ নিতে বলে।

বাংলাদেশ ব্যাংক সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলোকে পরামর্শ দিয়েছে, তারা যেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে ব্যাক-টু-ব্যাক এলসি সুবিধা দেওয়ার জন্য নীতিগত সহায়তা চায়। এ প্রক্রিয়া দ্রুত করতে নাসা গ্রুপকে তাদের ঋণদাতা ব্যাংকগুলোয় দ্রুত আবেদন করারও নির্দেশনা দেওয়া হয়। এই গ্রুপের শতভাগ রপ্তানিমুখী কারখানাগুলো ২০২৩ সালে ৪ হাজার ৫৮০ কোটি টাকা, এবং ২০২৪ সালে ৩ হাজার ২০০ কোটি টাকার পণ্য রপ্তানি করেছে।

নাসা গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান খন্দকার মোহাম্মদ সাইফুল আলম গণমাধ্যমকে বলেন, ‘রবিবারের সভায় বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। এই সভার ভিত্তিতে বাংলাদেশ ব্যাংক সিদ্ধান্ত নেবে। আমরা আশা করছি, সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষ হাজার হাজার শ্রমিক-কর্মচারী, রপ্তানি আয় এবং কারখানাগুলো টিকিয়ে রাখার বিবেচনায়– ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিতে এগিয়ে আসবে।’

তিনি বলেন, ‘জুন পর্যন্ত সকল বেতন পরিশোধ করা হয়েছে। ব্যাক-টু-ব্যাক এলসি না থাকার কারণে আমরা শেষ পর্যায়ে এসে পৌঁছেছি। আমাদের আর দাঁড়িয়ে থাকার অবস্থা নেই। এখন সকল পক্ষ পাশে না দাঁড়ালে শ্রমিকরা রাস্তায় নামছে, আরও নামবে। তবে সরকার ও ব্যাংকগুলো পাশে থাকলে আমরা যথেষ্ট পরিমাণে অর্ডার পাবে বলে আশা রাখি।’

শ্রম মন্ত্রণালয়ের সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান গণমাধ্যমকে বলেন, ‘নাসা গ্রুপের পোশাক কারখানাগুলোর কার্যক্রম চালিয়ে নেওয়ার বিষয়ে সহায়তা করার নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে। কারণ গত ৮/৯ মাস প্রতিষ্ঠানটি নিজেরা চলতে পারলেও– এখন আর পারছে না। এই গ্রুপে ২৫ থেকে ২৭ হাজার কর্মী কাজ করছেন। কারখানাগুলো বন্ধ হয়ে গেলে এসব কর্মী বেকার হবে, এতে শ্রম অসন্তোষ সৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে।’

বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী মুখপাত্র মোহাম্মদ শাহরিয়ার সিদ্দিকী গণমাধ্যমকে বলেন, রপ্তানিমুখী পোশাক কারখানার জন্য এলসি সুবিধা দেওয়ার বিষয়ে নাসা গ্রুপ তাদের ঋণদাতা ব্যাংকের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে আবেদন করতে পারবে বলে সভায় আলোচনা হয়েছে।

এর আগে, সরকার একইভাবে বেক্সিমকো গ্রুপের শ্রমিকদের পাওনা মেটাতে এগিয়ে এসেছিল। বেক্সিমকোর বন্ধ হয়ে যাওয়া ১৪টি শিল্প ইউনিটের ২৭ হাজারের বেশি শ্রমিকের পাওনা মেটাতে গত ৬ মার্চ সরকার ৫২৫.৪৬ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়।

নাসা গ্রুপের সংকট
নাসা গ্রুপের ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, ১৯৯০ সালে যাত্রা শুরু করা এই গ্রুপের ৩৪টি কারখানা রয়েছে। এই গ্রুপের অধীনে তৈরি পোশাক, বস্ত্র, স্পিনিং, লজিস্টিক, প্রোডাক্ট ডেভেলপমেন্ট ও কোয়ালিটি কন্ট্রোল ইউনিট রয়েছে।

নাসা গ্রুপ প্রধানত তৈরি পোশাক খাতে ব্যবসা করে। তবে গ্রুপটির আবাসন ও ব্যাংকিং খাতের ব্যবসাও রয়েছে। এই গ্রুপের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে তিনি টানা ১৫ বছর ধরে ব্যাংকগুলোর উদ্যোক্তাদের সংগঠন- বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকস (বিএবি) -এর চেয়ারম্যান ছিলেন। বিভিন্ন সময়ে ব্যাংকগুলো থেকে অনুদান নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে দিয়ে আলোচনায় ছিলেন তিনি।

২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন সংস্থা তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন ব্যবস্থা নেয়। এক্সিম ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান পদ থেকে তাকে সরিয়ে দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। বিএবির চেয়ারম্যান পদ থেকেও সরানো হয়। তার ও তার পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়। নজরুল ইসলাম মজুমদার তখন গা ঢাকা দেন। পরে গত বছর ১ অক্টোবর গ্রেপ্তার হন। বর্তমানে তিনি জেল হাজতে রয়েছেন।

নাসা গ্রুপের একজন পরিচালক নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, নজরুল ইসলাম মজুমদারের গ্রেপ্তারের পর নাসা গ্রুপের কার্যক্রমে ভাটা পড়ে। গ্রুপটির বিভিন্ন কারখানা ব্যাংক ঋণ পরিশোধ করতে না পেরে খেলাপি হয়ে পড়েছে। ব্যাংকগুলো ১ অক্টোবরের পর থেকে আর এই গ্রুপের কারখানার বিপরীতে ব্যাক-টু-ব্যাক এলসি খোলেনি। ফলে আন্তর্জাতিক বাজার থেকে নতুন কোনো অর্ডারও পাচ্ছে না গ্রুপটি।

ওই কর্মকর্তা জানান, এতে তাদের কারখানাগুলোর কার্যক্রম কমে এসেছে। গত বছর ডিসেম্বরের পর থেকে অনেকগুলো কারখানা সাব-কন্ট্রাক্টে উৎপাদন করছিল, বর্তমানে সেটাও কমে গেছে। জুন মাস পর্যন্ত শ্রমিক কর্মচারীদের বেতন-ভাতা পরিশোধ করতে পারলেও জুলাই মাসের বেতন এখনো পরিশোধ করতে পারেনি। গত ১৪ আগস্ট এই গ্রুপের কয়েকটি কারখানার শ্রমিকরা বেতনের দাবিতে বিক্ষোভ করেছে। 

তিনি আরও জানান, গ্রুপের কিছু সম্পদ বিক্রির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তবে এজন্য কিছু নথিপত্রে গ্রুপের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদারের স্বাক্ষর লাগবে। কারাবন্দি নজরুল ইসলাম মজুমদার যাতে ওইসব নথিতে সই করতে পারেন, সেজন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন করা হয়েছে।  যদিও নাসা গ্রুপের 'অথরাইজড সিগনেটরি'-এর স্বাক্ষরে কার্যক্রম চলমান আছে।

শ্রম মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগ
সূত্র জানায়, নাসা গ্রুপের কারখানাগুলোতে ২৫ থেকে ২৭ হাজার শ্রমিক কর্মচারী কাজ করছেন। প্রতি মাসে তাদের বেতন বাবদ ৪০ থেকে ৪২ কোটি টাকা প্রয়োজন হয়। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে শ্রমিকরা যাতে আন্দোলনে না নামেন, এবং কারখানাগুলো যাতে বন্ধ না হয়, সেজন্য শ্রম মন্ত্রণালয় উদ্যোগ নেয়।

তারই অংশ হিসেবে নাসা গ্রুপের ব্যবসায়িক সমস্যা সমাধানের জন্য গত ১৭ জুলাই শ্রম উপদেষ্টা বিগ্রেডিয়ার জেনারেল (অব.) সাখাওয়াত হোসেনের সভাপতিত্বে একটি উচ্চ পর্যায়ের সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব, অর্থ বিভাগের সচিব, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব, বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর স্বশরীরে উপস্থিত ছিলেন। আর অনলাইনে যুক্ত ছিলেন বিজিএমইএ'র সভাপতি, বিভিন্ন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, শিল্পাঞ্চল পুলিশের প্রতিনিধি ও নাসা গ্রুপের প্রতিনিধি।

ওই সভায় শ্রম উপদেষ্টা বলেন, দেশের কোনো শিল্প প্রতিষ্ঠান বন্ধ করা যাবে না। শিল্প প্রতিষ্ঠান বন্ধ হলে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হবে। ‘কারখানা বন্ধ না করে, সর্বোচ্চ সহযোগিতার মাধ্যমে কীভাবে চালু রাখা যায়—সে বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে হবে।’

ওই সভার কার্যপত্র সূত্রে জানা গেছে, নাসা গ্রুপের প্রায় সকল ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন ব্যাংকে ঋণ খেলাপি প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। যেকারণে ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী, খেলাপি প্রতিষ্ঠানগুলোকে কোনো ব্যাংক ঋণ সুবিধা দিচ্ছে না। এমনকী এই গ্রুপের যেসব প্রতিষ্ঠান খেলাপি নয়, তাদেরকে ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রেও বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন নিতে হচ্ছে।

সভায় বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বলেন, নাসা গ্রুপ ১০০ শতাংশ রপ্তানিমুখী প্রতিষ্ঠান। "এপর্যন্ত তাদের ব্যবসায়িক কার্যক্রমে কোন ব্যত্যয় ঘটেনি। দেশি-বিদেশি ক্রেতাদের কাছে এই গ্রুপের তৈরি করা পোশাক পণ্যের গ্রহণযোগ্যতা অনেক বেশি। নাসা গ্রুপের বায়ারদের ইতিবাচক মনোভাব রয়েছে, ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ যদি সক্রিয় থাকে—তাহলে বিজিএমইএ'র পক্ষ থেকে তাদের এসব সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে সার্বিক সহযোগিতা করা হবে।"

বিপুল ঋণখেলাপি
জানা গেছে, নাসা গ্রুপ ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে ২২টি ব্যাংক ও একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ১০ হাজার ৩০০ কোটি টাকার ঋণ নিয়েছেন নজরুল ইসলাম মজুমদার। যার সিংহভাগই এখন খেলাপি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এর মধ্যে ইসলামী ব্যাংক থেকে ৩,০০০ কোটি, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক থেকে ১,২০০ কোটি, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক থেকে ২৬৫ কোটি, ন্যাশনাল ব্যাংক থেকে ১,৯৬১ কোটি, আইএফআইসি ব্যাংক থেকে ১,১৫২ কোটি, আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক থেকে ৫৯০ কোটি এবং শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক থেকে নেওয়া ৪৫৮ কোটি টাকা রয়েছে। আরও কয়েকটি ব্যাংক থেকেও বেশকিছু ঋণ নেওয়া হয়েছে। সবমিলিয়ে এই হাজার হাজার কোটি টাকার খেলাপি।

শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের এমডি মোসলেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে নাসা গ্রুপের লোন এক্সপোজার আছে, তবে হিসাব নিয়মিত। অন্য কিছু প্রতিষ্ঠান খেলাপি হওয়ায় সিআইবিতে রিপোর্ট গেছে, সেজন্য আমাদেরও সমস্যা হচ্ছে। আমরা বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে বিষয়টি পর্যালোচনার আবেদন করেছি।’

তিনি আরও জানান, ২০২৪ সালেও নাসা গ্রুপের ৯০০ কোটির বেশি রপ্তানি এই ব্যাংকের মাধ্যমে হয়েছে।

নজরুল ইসলাম মজুমদারের বিরুদ্ধে মামলা
নজরুল ইসলাম মজুমদারের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগে একটি মামলা করেছে সিআইডি। অভিযোগে বলা হয়েছে, আন্ডার ও ওভার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে তিনি শত শত কোটি টাকা সংযুক্ত আরব আমিরাত, যুক্তরাজ্য, কানাডা, সিঙ্গাপুর ও থাইল্যান্ডে পাচার করেছেন।

সিআইডির তদন্তে আরও উঠে এসেছে, ২০২০ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে নাসা গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান ফিরোজা গার্মেন্টস লিমিটেডের মাধ্যমে ৩০ লাখ ডলার যুক্তরাষ্ট্রে পাচার করা হয়েছে।

নজরুল ইসলাম মজুমদারের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, অর্থ আত্মসাৎ, অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং মোট ৭৮১.৩১ কোটি টাকার মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগ আনা হয়েছে।

গত ২২ জুলাই আদালতে তিনি জামিন চান এবং সব অর্থ ফেরত দেওয়ার অঙ্গীকার করেন। তিনি বলেন, ‘আমি জামিন পেলে সব টাকাই শোধ করে দেব। আমাকে জামিন দিয়ে কাজ করার সুযোগ করে দেন। আমি পালিয়ে যাব না।’

ওই সময় তিনি আরও বলেন, ‘আমার প্রতিষ্ঠানের সাথে প্রায় ৩ লাখ মানুষ জড়িত। তাদেরকে মাসে ৬০ থেকে ৬৫ কোটি টাকা বেতন দিতে হয়। আমি কারাগার থেকে বের না হলে তারা সবাই কাজ হারাবে। আমার ব্যবসা ধরার কোনো লোকও নেই। আমার দুই ছেলে লন্ডনে পরিবার নিয়ে থাকে। আমার কোম্পানিতে ৮০ থেকে ৯০টি ট্রাক ছিল; এখন ২০টা আছে। আমাকে জামিন দেন, যাতে আমি সব টাকা পরিশোধ করতে পারি।’

তখন বিচারক বলেন, ‘জেলহাজতে থেকে টাকা পরিশোধ করেন। ধৈর্য ধরেন। জামিন পাবেন।’

সৌজন্যে টিবিএস

এই বিভাগের আরও খবর
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
ব্যাংকিং খাতে দক্ষ এমডির চরম সংকট : গভর্নর
ব্যাংকিং খাতে দক্ষ এমডির চরম সংকট : গভর্নর
স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে
২১ বছর পূর্তিতে বসুন্ধরা সিটিতে জমকালো অনুষ্ঠান
২১ বছর পূর্তিতে বসুন্ধরা সিটিতে জমকালো অনুষ্ঠান
হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু, কমতে পারে কাঁচা মরিচের দাম
হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু, কমতে পারে কাঁচা মরিচের দাম
হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ
হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ
আস্থার সংকটে পুঁজিবাজারে নিষ্ক্রিয় ৬২ হাজার বিনিয়োগকারী
আস্থার সংকটে পুঁজিবাজারে নিষ্ক্রিয় ৬২ হাজার বিনিয়োগকারী
দেউলিয়াত্ব ঠেকাতে ২ হাজার কোটি
দেউলিয়াত্ব ঠেকাতে ২ হাজার কোটি
ব্যবসায়ীদের দুশ্চিন্তা ব্যবসা-বিনিয়োগে
ব্যবসায়ীদের দুশ্চিন্তা ব্যবসা-বিনিয়োগে
সংকটে বেসামাল পোশাক খাত
সংকটে বেসামাল পোশাক খাত
বন্দরে বর্ধিত মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর
বন্দরে বর্ধিত মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর
পাঁচ ব্যাংকের একীভূত ‘ইউনাইটেড ইসলামী’ ব্যাংকের অফিসের অনুমোদন
পাঁচ ব্যাংকের একীভূত ‘ইউনাইটেড ইসলামী’ ব্যাংকের অফিসের অনুমোদন
সর্বশেষ খবর
ইসলামী ঐতিহ্যের প্রাণকেন্দ্র মরক্কোর ফেজ শহর
ইসলামী ঐতিহ্যের প্রাণকেন্দ্র মরক্কোর ফেজ শহর

৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

চলে গেলেন বলিউড অভিনেত্রী সন্ধ্যা
চলে গেলেন বলিউড অভিনেত্রী সন্ধ্যা

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ভিয়ারিয়ালকে হারিয়ে ফের শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ
ভিয়ারিয়ালকে হারিয়ে ফের শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়াবহ হামলা ও গণহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল: হামাস
গাজায় ভয়াবহ হামলা ও গণহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল: হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের
গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল চেলসি
শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল চেলসি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুবিনকে বিষ খাইয়ে হত্যা করা হয়েছে: দাবি গ্রেপ্তার হওয়া সহশিল্পীর
জুবিনকে বিষ খাইয়ে হত্যা করা হয়েছে: দাবি গ্রেপ্তার হওয়া সহশিল্পীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সান্ডারল্যান্ডকে হারিয়ে জয়ে ফিরলো ম্যানইউ
সান্ডারল্যান্ডকে হারিয়ে জয়ে ফিরলো ম্যানইউ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৫ লিটারের বদলে ৬২১ লিটারের ভুয়া বিল পেলেন ফারহান
৩৫ লিটারের বদলে ৬২১ লিটারের ভুয়া বিল পেলেন ফারহান

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমাদাসায় ভারতের অনুশীলনের সময় মাঠে সাপ
প্রেমাদাসায় ভারতের অনুশীলনের সময় মাঠে সাপ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীর হাতিয়ায় নৌবাহিনীর অভিযান: কয়লাসহ ০৩ ট্রলার আটক
নোয়াখালীর হাতিয়ায় নৌবাহিনীর অভিযান: কয়লাসহ ০৩ ট্রলার আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ড সিরিজের সূচি প্রকাশ করল বিসিবি
আয়ারল্যান্ড সিরিজের সূচি প্রকাশ করল বিসিবি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাতে দক্ষ এমডির চরম সংকট : গভর্নর
ব্যাংকিং খাতে দক্ষ এমডির চরম সংকট : গভর্নর

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের বর্বরতা প্রকাশ করলেন ফ্লোটিলা থেকে আটক থাকা সাংবাদিক
ইসরায়েলের বর্বরতা প্রকাশ করলেন ফ্লোটিলা থেকে আটক থাকা সাংবাদিক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ভারতীয় শিক্ষার্থী নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ভারতীয় শিক্ষার্থী নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ি-গুইমারায় জারিকৃত ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার
খাগড়াছড়ি-গুইমারায় জারিকৃত ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৫
গাজীপুরে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৫

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সদস্যকে মারধর-চাঁদা দাবি, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার বিরুদ্ধে মামলা
পুলিশ সদস্যকে মারধর-চাঁদা দাবি, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার বিরুদ্ধে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের
কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা ইলিশ রক্ষায় বরিশালে অভিযান, জরিমানা
মা ইলিশ রক্ষায় বরিশালে অভিযান, জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় সাময়িক বোমা হামলা বন্ধ করেছে ইসরায়েল
গাজায় সাময়িক বোমা হামলা বন্ধ করেছে ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় আসলে কৃষকরা ফারমার্স কার্ড পাবেন : টুকু
বিএনপি ক্ষমতায় আসলে কৃষকরা ফারমার্স কার্ড পাবেন : টুকু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প
হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার
‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা
ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার
আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭
ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে
ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার
হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ
ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের
সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি
অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের
কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস
অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস
ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের
গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী
সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস
গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা
সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা
অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী
দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলহামদুলিল্লাহ সফল হতে পেরেছি: শরিফুল
আলহামদুলিল্লাহ সফল হতে পেরেছি: শরিফুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা
ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল
আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া
গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিরকে সর্দির ভয় দেখাবেন না : চরমোনাই পীর
কুমিরকে সর্দির ভয় দেখাবেন না : চরমোনাই পীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে আলো ছড়িয়ে ওয়ানডেতেও ডাক পেলেন সাইফ
টি-টোয়েন্টিতে আলো ছড়িয়ে ওয়ানডেতেও ডাক পেলেন সাইফ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান
আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি হোয়াইটওয়াশের সুযোগ
আরেকটি হোয়াইটওয়াশের সুযোগ

মাঠে ময়দানে

নারী বাউলশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক
নারী বাউলশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক

নগর জীবন

বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা
বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইপিও খরায় শেয়ারবাজার
আইপিও খরায় শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা
অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের নিরাপদ শহরের তালিকায় শীর্ষে কলকাতা
ভারতের নিরাপদ শহরের তালিকায় শীর্ষে কলকাতা

পূর্ব-পশ্চিম

মাঠ চষছেন বিএনপির অর্ধ ডজন মনোনয়নপ্রত্যাশী
মাঠ চষছেন বিএনপির অর্ধ ডজন মনোনয়নপ্রত্যাশী

নগর জীবন

পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা
পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩
উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা
স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে
অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক
সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক

পেছনের পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা
নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের
ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে
বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়
ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি
মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে
সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে

দেশগ্রাম

বন্দর সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা
বন্দর সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী পাচ্ছে জাপান
ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী পাচ্ছে জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা
৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা