বগুড়া দুপচাঁচিয়া পৌরসভার ধাপ সুলতানগঞ্জ হাটটি ইজারা না হওয়ায় উন্নয়ন কর্মকাণ্ড ও পৌর কর্মীদের বেতন-ভাতা হুমকির মুখে পড়েছে। প্রতি বছর হাটটি থেকে প্রায় ৮ কোটি টাকা রাজস্ব আয় হয়, যা পৌরসভার কার্যক্রম পরিচালনা ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন প্রদানে ব্যবহৃত হয়।
এই হাটের ইজারার জন্য ২৮ জানুয়ারি পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হলেও প্রথম তিন পর্যায়ে দরপত্র আহ্বানে কেউ অংশ নেয়নি। পরবর্তীতে, শেরপুরের ইজারাদার ৫ কোটি টাকায় অংশগ্রহণ করলেও সরকারি মূল্যের চেয়ে ৩ কোটি টাকা কম হওয়ায় দরপত্রটি বাতিল করা হয়। এখন ৭টি পর্যায়ে দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে, যেগুলোর প্রথম পর্যায় শুরু হবে ২৮ এপ্রিল থেকে।
হাটটির আয় না হলে পৌরসভার উন্নয়ন কর্মকাণ্ড স্থবির হয়ে যেতে পারে এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন প্রদানে সমস্যা হতে পারে। পূর্বে হাটটি ইজারা নিয়েছিলেন আবু সাঈদ ফকির, তবে নানা প্রশাসনিক সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন।
বিডি প্রতিদিন/আশিক