শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৫

‘সকল কাঁটা ধন্য করে’ জিত হোক গণতন্ত্রের

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
‘সকল কাঁটা ধন্য করে’ জিত হোক গণতন্ত্রের

বিভিন্ন সংস্কার কমিটির বিশেষজ্ঞ শ্রেণিটিকে মনে হয় নতুন একটা কিছু করার প্রবল ঝোঁক খুব ভালোভাবেই পেয়ে বসেছে। নামের মধ্যে তারা বোধ হয় প্রকাণ্ড সব সমস্যা দেখতে পাচ্ছে, যদিও তার কোনো জুতসই ব্যাখ্যা নেই। দেশের নাম পরিবর্তনের প্রস্তাব অনেক আগেই করা হয়েছে। একাধিক মন্ত্রণালয়ের নাম বদলের সুপারিশও রয়েছে। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের নাম পরিবর্তন করে একটা কঠিন নাম রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে। পরিবর্তনের ঝোঁক দেখে মনে পড়ছে দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের বিখ্যাত  কবিতাটির কথা। সেই কবিতার কয়েকটি লাইন এই সুযোগে পড়ে নেওয়া যাক;

নতুন কিছু করো,

        একটা নতুন কিছু করো।

নাকগুলো সব কাটো,

        কানগুলো সব ছাঁটো;

পাগুলো সব উঁচু করে,

        মাথা দিয়ে হাঁটো;

হামাগুড়ি দাও, লাফাও,

        ডিগবাজি খাও, ওড়ো;

কিম্বা চিৎপাত হয়ে ...

        পাগুলো সব ছোঁড়ো।

বিভিন্ন সংস্কার কমিটির বিশেষজ্ঞ শ্রেণিটিকে মনে হয় নতুন একটা কিছু করার প্রবল ঝোঁক খুব ভালোভাবেই পেয়ে বসেছেনতুন কিছু করার প্রবল এই প্রবাহের মধ্যে স্থানীয় সরকার কমিশন স্থানীয় সংস্থাগুলোর ইলেকশন সিস্টেমের খোলনলচে পাল্টে দেওয়ার সুপারিশ করেছে। নতুন ব্যবস্থায় জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত মেম্বারদের পাশাপাশি অনির্বাচিত পার্টটাইম মেম্বার রাখার প্রস্তাবও করা হয়েছে। সরকারি কর্মচারীরাও অনির্বাচিত পার্টটাইম মেম্বার হতে পারবেন। পার্টটাইম মেম্বার-কাউন্সিলর পদবিটি মাশাআল্লাহ নতুনের চেয়েও নতুন। মেম্বার-কাউন্সিলররা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, সিটি করপোরেশনের মেয়র ও উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত করবেন। তার মানে চেয়ারম্যান নির্বাচনে জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটের আর কোনো হ্যাপা থাকবে না। তারা নিজের ওয়ার্ডে অর্থাৎ ছোট এলাকায় একজন মেম্বার বা কাউন্সিলর নির্বাচিত করে নাকে তেল দিয়ে ঘুমাবেন। চেয়ারম্যান বা মেয়র কে হবেন, তা নিয়ে জনগণের কোনো মাথাব্যথা থাকবে না। এ নিয়ে চিন্তাফিকির যা করার তা করবেন মেম্বার ও কাউন্সিলররা। এই পদ্ধতির ইলেকশন করা হলে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের ব্যয় নাকি কমে আসবে। সময়ও কম লাগবে। এই মত প্রকাশ করেছেন কমিশনের প্রধান প্রফেসর তোফায়েল আহমদ। তিনি স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ।

এরূপ নির্বাচন করার পেছনে আরও একটি যুক্তি দেখিয়েছেন এই বিশেষজ্ঞ। সংসদীয় ব্যবস্থায় দেশের প্রধানমন্ত্রী জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হন না। সংসদ সদস্যরা তাকে নির্বাচন করেন। কাজেই সেই ধাঁচে চেয়ারম্যান, মেয়ররাও নির্বাচিত হবেন। তবে তিনি নিশ্চয়ই জানেন যে ওয়েস্টমিনস্টার গণতন্ত্রে দলীয় সংসদ সদস্যরা প্রধানমন্ত্রী নয়, সংসদীয় দলের নেতা নির্বাচন করেন। রাষ্ট্রপতি তাঁর কাছে যে দল মেজরিটি বলে প্রতীয়মান হয় সেই দলের নেতাকে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার জন্য আহ্বান করেন। প্রধানমন্ত্রীই গোটা সংসদের নেতা। লিডার অব দ্য হাউস। ইউনিয়ন পরিষদ বা সিটি করপোরেশন কোনো পার্লামেন্ট নয়। মেম্বার-কাউন্সিলররাও সংসদ সদস্য নন। ইউনিয়ন পরিষদ বা সিটি করপোরেশনে বিরোধী দল ও বিরোধীদলীয় নেতাও নেই। এখানে কোনো স্পিকারও নেই। এখানে কোনো আইনও তৈরি হয় না। কাজেই চেয়ারম্যান বা মেয়র দেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তুলনীয় হতে পারেন না। সে যা হোক, স্থানীয় সরকারের প্রস্তাবিত নির্বাচন ব্যবস্থাটি এই সময়ের নবীন প্রজন্মের কাছে নতুন হলেও, আসলে তা নয়। বরং একে বলা যায়, নতুন মোড়কে ডেট এক্সপায়ার পুরোনো প্রোডাক্ট। এটি পাকিস্তানের সামরিক একনায়ক ফিল্ড মার্শাল  আইউব খানের মৌলিক গণতন্ত্রের নতুন সংস্করণ। আইউব খান রাষ্ট্রক্ষমতা কুক্ষিগত করার পর ১৯৬২ সালে এককভাবে যে শাসনতন্ত্র জারি করেন, সেখানে তিনি এই মৌলিক গণতন্ত্রের তত্ত্ব হাজির করেন। মৌলিক গণতন্ত্রে ইউনিয়ন কাউন্সিলের মেম্বাররাই ছিলেন বেসিক ভোটার। তারাই কেবল জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হতেন। পরে এই মেম্বাররা ইউপি চেয়ারম্যান থেকে শুরু করে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে পর্যন্ত ভোট দিতেন। ছোট একটা ওয়ার্ডে একজন মেম্বার নির্বাচিত করে দেওয়ার পর আর কোনো ইলেকশনে জনগণের কোনো অংশগ্রহণ ছিল না। এভাবে কেড়ে নেওয়া হয়েছিল জনসাধারণের ভোটের অধিকার। আইউব খানের মৌলিক গণতন্ত্রের মাহাত্ম্য প্রচার করতে সর্বশক্তি নিয়োগ করা হয়েছিল। এ খাতে রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে ব্যয় করা হয়েছিল কোটি কোটি টাকা। কিন্তু তাতে শেষ রক্ষা হয়নি। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের কফিনে মৌলিক গণতন্ত্রই ছিল সবচেয়ে ধারালো পেরেক।

১৯৬৯ সালের গণ অভ্যুত্থানে আইউব খানের পতন হলে মৌলিক গণতন্ত্রের কবর রচিত হয়। আজ ৫৬ বছর পর সীমিত পরিসরে হলেও মৌলিক গণতন্ত্রকে কবর থেকে তুলে আনার চেষ্টা বা সুপারিশ সমর্থনযোগ্য নয়। স্থানীয় সরকার ব্যবস্থায় মৌলিক গণতন্ত্রের বীজ বপন করা হলে আখেরে সেটা বিষবৃক্ষের রূপ পরিগ্রহ করতে পারে।

বস্তুত গণতন্ত্র হওয়া উচিত ডিপরুটেড ও ছাতার মতো প্রসারিত। তৃতীয় বিশ্বের আরও অনেক দেশের মতো বাংলাদেশেও গণতন্ত্রের সমস্যা পদে পদে। এখানে গণতন্ত্র কখনোই উর্বর জমিন পায়নি। নিরবচ্ছিন্নভাবে গণতন্ত্রের পতাকা বহন করার শক্তি আমাদের হয়নি। এ দেশের মানুষ লড়াই-সংগ্রাম করে বারবার গণতন্ত্রের ঝান্ডা উড়িয়েছেন। আর বারবারই সেই পতাকা হয়েছে ধূলিধূসরিত। মহান মুক্তিযুদ্ধের রক্তস্নাত বিজয়ের মধ্য দিয়ে এ দেশের মানুষ গণতন্ত্রের পতাকা ওড়ালেন। পঁচাত্তরে এসে সেই পতাকা ভূলুণ্ঠিত হলো। তারপর নানান চড়াই-উতরাইয়ের মধ্য দিয়ে যাও গণতন্ত্র এলো তা-ও হরণ করা হলো ১৯৮২ সালে।

নব্বইয়ের গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আমরা আবার গণতন্ত্র পেলাম। কিন্তু সেই গণতন্ত্র তার সব সৌন্দর্য নিয়ে বিকশিত হলো না। গণতন্ত্র যে কী গভীর সুন্দর, কতটা কল্যাণপ্রসূ সেই সত্য বোঝার সুযোগই পেলাম না আমরা। ২০০৭ সালে সেই গণতন্ত্র আবারও অপহৃত হলো।

২০০৮ সালে ইলেকশনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক সরকার পেলাম। সেটাও হরণ করে নিল নির্দয় কর্তৃত্ববাদ। ২০২৪ সালে ছাত্র-জনতার গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার বাক্স্বাধীনতার কপাট অনেকখানিই খুলে দিয়েছে, যদিও দেশে যথার্থ গণতন্ত্র নেই। বাক্স্বাধীনতা সরকার দিলেও সমাজ দেয়নি। সামান্যতেই ফুঁসে ওঠার প্রবণতা গণতন্ত্রের পথে বড় এক কাঁটা।

আমাদের দেশের রাজনৈতিক দলগুলোও বেশির ভাগ ক্ষেত্রে যথেষ্ট গণতান্ত্রিক নয়। দলের ভিতরে গণতন্ত্র নেই। দলের ভিতরে যাদের গণতন্ত্র নেই তারা দেশ-সমাজে গণতন্ত্র পালন করবে কেমন করে? পতিত আওয়ামী লীগ কোনো গণতান্ত্রিক দল নয়। পারিবারিক উত্তরাধিকার এই দলের প্রধান শক্তি। বিএনপিও পারিবারিক উত্তরাধিকার ছাড়া অচল। আরও অনেক ছোট দল রয়েছে যেগুলোর নেতৃত্ব এসেছে উত্তরাধিকার সূত্রে। কোনো কোনো দলে বিভিন্ন পদে কর্মী বাছাই করে নিয়োগ দেওয়া হয়। সদস্যরা কাউকে কোনো পদে নির্বাচিত করেন না। পক্ষান্তরে যে দলগুলোর ভিতর গণতন্ত্র রয়েছে, সেগুলো এখনো যথেষ্ট শক্তিশালী হয়ে উঠতে পারেনি। ওয়ান-ইলেভেনের সেনাসমর্থিত সরকার খারাপ উদ্দেশ্য নিয়ে পরিবারতন্ত্রের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছিল। সেটা গণতান্ত্রিক আদর্শ দ্বারা প্রাণিত ছিল না।

আইন করে, জবরদস্তি করে বা কৌশল করে রাজনৈতিক সংস্কৃতির পরিবর্তন আনা যাবে না। রাজনৈতিক দলগুলোকেই উদ্যোগী হতে হবে, যাতে দলের ভিতরে গণতান্ত্রিক চর্চার পথ সুগম হতে পারে।

তবে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে একটি শক্তিশালী ও ভারসাম্যপূর্ণ পার্লামেন্ট জরুরি। ওয়েস্টমিনস্টার গণতন্ত্রে পার্লামেন্ট সার্বভৌম। পার্লামেন্ট থেকেই সরকার হয়। আবার এই পার্লামেন্টই হতে পারে সরকারের সবচেয়ে বড় কার্যকর পাহারাদার। কাজেই সাধারণ নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে একটি প্রাণবন্ত সংসদ গঠনে সবচেয়ে বেশি জোর দেওয়া উচিত আমাদের। এনসিপির একজন নেতা বলেছেন, কন্টাক্ট পয়েন্ট হবে জনগণ। এটা একটা কাজের কথা। কিন্তু জনগণের সঙ্গে কন্টাক্টের জন্য নির্বাচন ছাড়া আর কোনো কার্যকর পথ নেই। সেই নির্বাচন নিয়ে নানা রকম ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। নতুন নতুন ইস্যু সামনে আনা হচ্ছে। এখন শুনছি সাংবিধানিক কাউন্সিল নিয়ে বিতর্ক। এই বিতর্কগুলো জিইয়ে রাখলে ইলেকশন বিলম্বিত হবে। বিলম্বিত করার উপলক্ষ্য তৈরি হবে।

ইলেকশন খুব বেশি পিছিয়ে গেলে সামনে নতুন নতুন সমস্যা আসবে, তর্কের জায়গা তৈরি হবে। বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহু দূর। এতে ইলেকশন অনিশ্চিত হয়ে পড়ার আশঙ্কা। কাজেই সাধু সাবধান। গণতন্ত্রবিরোধী শক্তি দেশে আছে। সতর্ক দৃষ্টি রাখা প্রয়োজন।  প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের যে সময়সীমা বেঁধে দিয়েছেন, তার মধ্যে যাতে ভোটটা হতে পারে, সেটা মাথায় রেখেই রাজনৈতিক দলগুলোর সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া উচিত। তবে মার্চ মাসের পরে আবহাওয়াগত কারণে নির্বাচন অনুষ্ঠান ঝুঁকিপূর্ণ হবে। এটাও মাথায় রাখা বাঞ্ছনীয়। শেষ কথা হলো, সকল কাঁটা ধন্য করে জিতে যাক নিখাদ গণতন্ত্র-এমনটাই প্রত্যাশিত।

    লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
কাশ্মীরে জঙ্গি হামলা
কাশ্মীরে জঙ্গি হামলা
রোহিঙ্গা সংকট
রোহিঙ্গা সংকট
ফিলিস্তিনের করুণ ইতিহাস
ফিলিস্তিনের করুণ ইতিহাস
আল্লাহ রিজিকের মালিক
আল্লাহ রিজিকের মালিক
শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
বাতিঘর বাংলাদেশ
বাতিঘর বাংলাদেশ
জঞ্জাল থেকে সার
জঞ্জাল থেকে সার
ইসলাম জ্ঞানালোকে আলোকিত হতে বলে
ইসলাম জ্ঞানালোকে আলোকিত হতে বলে
দেশবাসীর প্রত্যাশা একটাই
দেশবাসীর প্রত্যাশা একটাই
বিএনপি-জামায়াতের শেষ সুযোগ
বিএনপি-জামায়াতের শেষ সুযোগ
শ্রম সংস্কার
শ্রম সংস্কার
সুতা আমদানি নয়
সুতা আমদানি নয়
সর্বশেষ খবর
সাত কলেজের ‘সম্মানজনক পৃথকীকরণের’ চূড়ান্ত অনুমোদন
সাত কলেজের ‘সম্মানজনক পৃথকীকরণের’ চূড়ান্ত অনুমোদন

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে ৯৯ ককটেল ও ৪০ পেট্রল বোমা উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে ৯৯ ককটেল ও ৪০ পেট্রল বোমা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএসএফের এক জওয়ানকে আটক করেছে পাকিস্তান রেঞ্জার্স
বিএসএফের এক জওয়ানকে আটক করেছে পাকিস্তান রেঞ্জার্স

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারভেজের বোনের পড়াশোনার দায়িত্ব নিলেন ছাত্রদল সভাপতি রাকিব
পারভেজের বোনের পড়াশোনার দায়িত্ব নিলেন ছাত্রদল সভাপতি রাকিব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পারভেজ হত্যার ঘটনায় দুই ছাত্রী আটকের খবর সঠিক নয় : ডিএমপি
পারভেজ হত্যার ঘটনায় দুই ছাত্রী আটকের খবর সঠিক নয় : ডিএমপি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের দুটি আঞ্চলিক সংস্থায় নির্বাচিত বাংলাদেশ
জাতিসংঘের দুটি আঞ্চলিক সংস্থায় নির্বাচিত বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের বাণিজ্য যুদ্ধের কঠোর সমালোচনায় তার বিলিয়নিয়ার সমর্থক
ট্রাম্পের বাণিজ্য যুদ্ধের কঠোর সমালোচনায় তার বিলিয়নিয়ার সমর্থক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সীমান্তে সেনা বাড়াচ্ছে পাকিস্তান, আনা হচ্ছে যুদ্ধবিমান : আনন্দবাজার
ভারত সীমান্তে সেনা বাড়াচ্ছে পাকিস্তান, আনা হচ্ছে যুদ্ধবিমান : আনন্দবাজার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ইনসাফের সমাজ প্রতিষ্ঠায় আমরা বদ্ধপরিকর : জামায়াত আমির
দেশে ইনসাফের সমাজ প্রতিষ্ঠায় আমরা বদ্ধপরিকর : জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

না ফেরার দেশে শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের স্ত্রী জাহানারা আবেদিন
না ফেরার দেশে শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের স্ত্রী জাহানারা আবেদিন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কোনো মূল্যে ভোটের অধিকার ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে : তারেক রহমান
যে কোনো মূল্যে ভোটের অধিকার ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে : তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিল রাশিয়া
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিল রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের জন্য সবাই উদগ্রীব : আমীর খসরু
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের জন্য সবাই উদগ্রীব : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের সাথে কোনো কম্প্রোমাইজ নয় : টুকু
আওয়ামী লীগের সাথে কোনো কম্প্রোমাইজ নয় : টুকু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে শিগগিরই বৈঠক করবেন দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট
ইউক্রেন নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে শিগগিরই বৈঠক করবেন দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানুষের দাবি নিয়ে সংস্কার কার্যক্রম চালাতে চাই: তারেক রহমান
মানুষের দাবি নিয়ে সংস্কার কার্যক্রম চালাতে চাই: তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
৪ বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তা টোলপ্লাজার কর্মচারীদের সঙ্গে পথচারীদের সংঘর্ষ, আহত ৩
তিস্তা টোলপ্লাজার কর্মচারীদের সঙ্গে পথচারীদের সংঘর্ষ, আহত ৩

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তেজনা চরমে, ভারতের সঙ্গে ঐতিহাসিক সিমলা চুক্তি স্থগিত করল পাকিস্তান
উত্তেজনা চরমে, ভারতের সঙ্গে ঐতিহাসিক সিমলা চুক্তি স্থগিত করল পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের পর্যটন সম্ভাবনা তুলে ধরতে হাতিরঝিলে ম্যারাথন
বাংলাদেশের পর্যটন সম্ভাবনা তুলে ধরতে হাতিরঝিলে ম্যারাথন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে ধর্ষণে অভিযুক্ত দুই মার্কিন নৌ সদস্য
জাপানে ধর্ষণে অভিযুক্ত দুই মার্কিন নৌ সদস্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকি শরণার্থীকে প্রত্যাবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
ইরাকি শরণার্থীকে প্রত্যাবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় না চড়তে আহ্বান ডিএনসিসি প্রশাসকের
ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় না চড়তে আহ্বান ডিএনসিসি প্রশাসকের

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেনীতে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য উৎপাদন, জরিমানা
ফেনীতে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য উৎপাদন, জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবৈধ অভিবাসন রোধে সহযোগিতা করবে ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
অবৈধ অভিবাসন রোধে সহযোগিতা করবে ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে দেশে আর ফ্যাসিবাদ আসতে পারবে না: দুলু
৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে দেশে আর ফ্যাসিবাদ আসতে পারবে না: দুলু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশকালে ৪ বাংলাদেশি আটক
অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশকালে ৪ বাংলাদেশি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ডিবি প্রধান হারুনের ফ্ল্যাট ও প্লট জব্দের আদেশ
সাবেক ডিবি প্রধান হারুনের ফ্ল্যাট ও প্লট জব্দের আদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সফর স্থগিত করলেন পাকিস্তান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
বাংলাদেশ সফর স্থগিত করলেন পাকিস্তান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমজনতার দলের আহ্বানে জাতীয় স্বাস্থ্য সুরক্ষা আন্দোলন শুরু
আমজনতার দলের আহ্বানে জাতীয় স্বাস্থ্য সুরক্ষা আন্দোলন শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে এবার পাকিস্তানে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক চালাতে পারবে না ভারত
যে কারণে এবার পাকিস্তানে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক চালাতে পারবে না ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে ইসরায়েল
ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবার ভুলের জন্য ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
বাবার ভুলের জন্য ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান : কার সামরিক শক্তি কত?
ভারত-পাকিস্তান : কার সামরিক শক্তি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সব ভারতের নাটক, নিজেরাই হামলা করিয়েছে তারা’
‘সব ভারতের নাটক, নিজেরাই হামলা করিয়েছে তারা’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালার ইউএনও : ছাত্রলীগের কর্মী, মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি
তালার ইউএনও : ছাত্রলীগের কর্মী, মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন মার্কিন হামলায় পুড়ছে ইয়েমেন
নতুন মার্কিন হামলায় পুড়ছে ইয়েমেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশপথ বন্ধসহ ভারতের বিরুদ্ধে সেসব সিদ্ধান্ত নিল পাকিস্তান
আকাশপথ বন্ধসহ ভারতের বিরুদ্ধে সেসব সিদ্ধান্ত নিল পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিনেমার খরচ ১০ কোটি, আয় মাত্র তিন হাজার টাকা!
সিনেমার খরচ ১০ কোটি, আয় মাত্র তিন হাজার টাকা!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নয়া হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নয়া হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর উত্তেজনার মধ্যেই মিসাইল ধ্বংসের পরীক্ষা চালাল ভারত
কাশ্মীর উত্তেজনার মধ্যেই মিসাইল ধ্বংসের পরীক্ষা চালাল ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তান সেনার হাতে আটক বিএসএফ জওয়ান
কাশ্মীর উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তান সেনার হাতে আটক বিএসএফ জওয়ান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা সহজীকরণ বিষয়ে আলোচনা করছে বাংলাদেশ ও আরব আমিরাত
ভিসা সহজীকরণ বিষয়ে আলোচনা করছে বাংলাদেশ ও আরব আমিরাত

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পাকিস্তানি কূটনীতিকদের অবাঞ্ছিত ঘোষণা করল ভারত
পাকিস্তানি কূটনীতিকদের অবাঞ্ছিত ঘোষণা করল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনশন ভেঙে কুয়েট শিক্ষার্থীদের আনন্দ মিছিল
অনশন ভেঙে কুয়েট শিক্ষার্থীদের আনন্দ মিছিল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্বিতীয় টেস্ট: বড় চমক রেখে বাংলাদেশের স্কোয়াড ঘোষণা
দ্বিতীয় টেস্ট: বড় চমক রেখে বাংলাদেশের স্কোয়াড ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের সাথে পানি চুক্তি বাতিল করছে ভারত?
পাকিস্তানের সাথে পানি চুক্তি বাতিল করছে ভারত?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে আসছে ‘জনতার পার্টি বাংলাদেশ’
ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে আসছে ‘জনতার পার্টি বাংলাদেশ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তেজনা চরমে, ভারতের সঙ্গে ঐতিহাসিক সিমলা চুক্তি স্থগিত করল পাকিস্তান
উত্তেজনা চরমে, ভারতের সঙ্গে ঐতিহাসিক সিমলা চুক্তি স্থগিত করল পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিল রাশিয়া
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিল রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিমিয়া ছাড়তে নারাজ ইউক্রেন, জেলেনস্কিকে এক হাত নিলেন ট্রাম্প
ক্রিমিয়া ছাড়তে নারাজ ইউক্রেন, জেলেনস্কিকে এক হাত নিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানি আটকানো ‘যুদ্ধ ঘোষণার শামিল’ হবে, ভারতকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
পানি আটকানো ‘যুদ্ধ ঘোষণার শামিল’ হবে, ভারতকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সীমান্তে সেনা বাড়াচ্ছে পাকিস্তান, আনা হচ্ছে যুদ্ধবিমান : আনন্দবাজার
ভারত সীমান্তে সেনা বাড়াচ্ছে পাকিস্তান, আনা হচ্ছে যুদ্ধবিমান : আনন্দবাজার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে আমেরিকা ও ইসরায়েল
একসঙ্গে ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে আমেরিকা ও ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর হামলাকে ‘ফলস ফ্ল্যাগ’ অভিহিত করে পাল্টা হুঁশিয়ারি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
কাশ্মীর হামলাকে ‘ফলস ফ্ল্যাগ’ অভিহিত করে পাল্টা হুঁশিয়ারি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর হামলার দায় স্বীকার, কারা এই 'দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট'
কাশ্মীর হামলার দায় স্বীকার, কারা এই 'দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট'

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ১২ হাজার একর বনভূমি ফেরত পাচ্ছে বন বিভাগ: পরিবেশ উপদেষ্টা
প্রায় ১২ হাজার একর বনভূমি ফেরত পাচ্ছে বন বিভাগ: পরিবেশ উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ সফর স্থগিত করলেন পাকিস্তান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
বাংলাদেশ সফর স্থগিত করলেন পাকিস্তান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানকে দেশে না আনার চক্রান্ত চলছে : ফারুক
তারেক রহমানকে দেশে না আনার চক্রান্ত চলছে : ফারুক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্রমাণ’ ছাড়াই পাকিস্তানকে দোষারোপ ভারতের, করণীয় নির্ধারণে বৈঠকে বসছে ইসলামাবাদ
‘প্রমাণ’ ছাড়াই পাকিস্তানকে দোষারোপ ভারতের, করণীয় নির্ধারণে বৈঠকে বসছে ইসলামাবাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান
মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টে যাচ্ছে জামায়াতের কৌশল
পাল্টে যাচ্ছে জামায়াতের কৌশল

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতা দেখিয়ে ক্ষমতাচ্যুত
ক্ষমতা দেখিয়ে ক্ষমতাচ্যুত

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটেও খুলছে রপ্তানির দুয়ার
সিলেটেও খুলছে রপ্তানির দুয়ার

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগামী নির্বাচনে ‘এক্স ফ্যাক্টর’ ইসলামি দল
আগামী নির্বাচনে ‘এক্স ফ্যাক্টর’ ইসলামি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাদের অপেক্ষায় ঢাকা স্টেডিয়াম
হামজাদের অপেক্ষায় ঢাকা স্টেডিয়াম

মাঠে ময়দানে

১০৯ কোটি পেল হিমি
১০৯ কোটি পেল হিমি

শোবিজ

চলচ্চিত্রের নাচে কেন প্রাণ নেই
চলচ্চিত্রের নাচে কেন প্রাণ নেই

শোবিজ

ঘুম তাহলে ভাঙল!
ঘুম তাহলে ভাঙল!

মাঠে ময়দানে

সম্পর্কের নতুন মাত্রায় বাংলাদেশ-কাতার
সম্পর্কের নতুন মাত্রায় বাংলাদেশ-কাতার

প্রথম পৃষ্ঠা

গাইবেন নায়িকা মৌসুমী
গাইবেন নায়িকা মৌসুমী

শোবিজ

চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানার আকার হচ্ছে দ্বিগুণ
চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানার আকার হচ্ছে দ্বিগুণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে দলের মতের অমিল হলে উত্তেজনা বাড়বে
নির্বাচন নিয়ে দলের মতের অমিল হলে উত্তেজনা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পয়েন্ট পেলেই চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল
এক পয়েন্ট পেলেই চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল

মাঠে ময়দানে

এ বছর হচ্ছে না সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ
এ বছর হচ্ছে না সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

কাঙ্গালিনী সুফিয়ার নামে জাদুঘর-একাডেমি
কাঙ্গালিনী সুফিয়ার নামে জাদুঘর-একাডেমি

শোবিজ

কাবাডিতে সিরিজ হার
কাবাডিতে সিরিজ হার

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের দেশে ফেরা ঠেকাতে চক্রান্ত
তারেক রহমানের দেশে ফেরা ঠেকাতে চক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবার সঙ্গে গান গাওয়ার আনন্দই আলাদা
বাবার সঙ্গে গান গাওয়ার আনন্দই আলাদা

শোবিজ

‘সকল কাঁটা ধন্য করে’ জিত হোক গণতন্ত্রের
‘সকল কাঁটা ধন্য করে’ জিত হোক গণতন্ত্রের

সম্পাদকীয়

যে কোনো মূল্যে ভোট ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করব
যে কোনো মূল্যে ভোট ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশে ৪০ থিয়েটারে সিয়াম
বিদেশে ৪০ থিয়েটারে সিয়াম

শোবিজ

ঢাকা সফর স্থগিত ইসহাক দারের
ঢাকা সফর স্থগিত ইসহাক দারের

প্রথম পৃষ্ঠা

যুব জনগোষ্ঠীর সংখ্যায় বিভ্রান্তি
যুব জনগোষ্ঠীর সংখ্যায় বিভ্রান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনসাফভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠায় কাজ করছি
ইনসাফভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠায় কাজ করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ৪৮ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ৪৮ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সাংবাদিকদের আন্দোলনের মুখে মুক্তি পেলেন টিপু
সাংবাদিকদের আন্দোলনের মুখে মুক্তি পেলেন টিপু

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মে অ্যাকশন নিতে পারেন না সুপ্রিম কোর্ট
অনিয়মে অ্যাকশন নিতে পারেন না সুপ্রিম কোর্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে অসংখ্য গর্ত চলার অনুপযোগী
সড়কে অসংখ্য গর্ত চলার অনুপযোগী

দেশগ্রাম