শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৫

ফিলিস্তিনের করুণ ইতিহাস

মুফতি রফিকুল ইসলাম আল মাদানি
প্রিন্ট ভার্সন
ফিলিস্তিনের করুণ ইতিহাস

ফিলিস্তিনে আগে থেকেই আরবদের বসবাস। যুগে যুগে এ পুণ্যভূমিতে প্রেরিত হয়েছেন বহু নবী-রসুল। তাঁদের সমাধিস্থলও এর আশপাশেই অবস্থিত। গাজা ফিলিস্তিনের একটি বিশিষ্ট অঞ্চল। গাজা থেকে মাত্র দুই মাইল উত্তরে কিবুটস নামক এলাকা। ১৯৩০ দশকের কথা। পোল্যান্ড থেকে এসে কয়েকটি ইহুদি পরিবার কিবুটস এলাকায় বসবাস শুরু করে। ওই এলাকায় তারা কৃষিখামার গড়ে তোলে। আরবরাও তখন কৃষিকাজে অভ্যস্ত ছিল। তাই পরস্পর মিলেমিশে কৃষিকাজের মাধ্যমে উভয় জাতি বসবাস করতে থাকে। ইহুদিরা ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখেই চলছিল। সরল ফিলিস্তিনিরাও নির্দ্বিধায় তাদের স্থান দেয়। কিন্তু  ১৯৩০-এর দশকেই ফিলিস্তিনিরা বুঝতে পারল যে তারা ধীরে ধীরে নিজেদের জমি হারাচ্ছে। এরই মধ্যে ইহুদিরা দলে দলে সেখানে আসতে থাকে এবং জমি ক্রয় করে বসতি স্থাপন করতে শুরু করে। মূলত ইউরোপীয়দের একটি দুরভিসন্ধি ফিলিস্তিনের বিরুদ্ধে ইন্ধন জোগাচ্ছিল। ইউরোপীয়রা ইহুদিদের তাদের আশপাশে থাকা কোনোভাবেই পছন্দ করত না। তাই তারা মধ্যপ্রাচ্যে একটি ইহুদি উপনিবেশ গড়ে তোলার পরিকল্পনা করেছিল। ইউরোপে ইহুদিদের প্রতি যে নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি ছিল, সেটি তাদের একটি নিজস্ব রাষ্ট্র গঠনের ভাবনাকে আরও ত্বরান্বিত করেছে। ফলে জাহাজে করে হাজার হাজার ইহুদি অভিবাসী ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে আসতে থাকে। বিশেষ করে ১৯৩৩ সালের পর থেকে জার্মানির শাসক হিটলার ইহুদিদের প্রতি কঠোর হতে শুরু করেন। কথিত আছে, তাঁর নেতৃত্বে প্রায় ৬০ লাখ ইহুদিকে হত্যা করা হয়। বেঁচে যাওয়া ইহুদিরা ফিলিস্তিনে এসে একত্র হতে থাকে। তখন ফিলিস্তিনি আরবরা ভালোভাবেই বুঝতে পারে যে তাদের অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়ছে। ১৯১৭ সাল পর্যন্ত ফিলিস্তিনের কর্তৃত্ব ছিল তুরস্কের সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে। ১৯১৭ সালের নভেম্বর মাসে তুরস্কের সেনাদের হাত থেকে জেরুজালেম দখল করে ব্রিটেন। তখন ব্রিটিশ সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল যে ফিলিস্তিনের মাটিতে ইহুদিদের জন্য একটি আলাদা রাষ্ট্র গঠনের জন্য তারা সহায়তা করবে। ১৯৪৭ সালের নভেম্বর মাসে ফিলিস্তিনের ভূখণ্ডে দুটি রাষ্ট্র গঠনের সিদ্ধান্ত নেয় জাতিসংঘ। একটি ইহুদিদের জন্য এবং অন্যটি আরবদের জন্য। আর জেরুজালেম থাকবে আন্তর্জাতিক নিয়ন্ত্রণে। জাতিসংঘ বিভিন্নভাবে অন্যায় করেছে। আরবদের রাষ্ট্রে ইহুদিদের ভাগ দিয়েছে। ইহুদিরা মোট ভূখণ্ডের ১০ শতাংশের মালিক হলেও তাদের দেওয়া হয় মোট জমির অর্ধেক। এ ছাড়া আরবদের দেশ ফিলিস্তিনের রাজধানী তাদের না দিয়ে সংঘাত চালু রাখার ষড়যন্ত্র করে। তাই আরবরা স্বভাবতই জাতিসংঘের এ সিদ্ধান্ত মেনে নিতে পারেনি। কিন্তু ফিলিস্তিনিদের ভূখণ্ডে ইহুদিরা স্বাধীন দেশের ঘোষণা পেয়ে তারা বিজয় উল্লাস করে। তখন থেকেই ইহুদিদের সশস্ত্র দলগুলো প্রকাশ্যে আসা শুরু করে। আর ফিলিস্তিনি মুসলমানরা পদে পদে নিজ ভূমিতেই নির্যাতিত সংখ্যালঘু হিসেবে পরিণত হয়। ১৯৪৮ সালের ১৪ মে ফিলিস্তিন ছেড়ে চলে যায় ব্রিটেন। একই দিন তৎকালীন ইহুদি নেতারা ঘোষণা করেন যে সেদিন রাতেই ইহুদি রাষ্ট্রের জন্ম হবে।

ইসলামি ইতিহাসের তৃতীয় পুণ্যভূমি বায়তুল মুকাদ্দাস মসজিদ। ফিলিস্তিনের বরকতময় স্থান এ মসজিদ। এর আশপাশের এলাকা বহু নবীর স্মৃতিবিজড়িত, তাঁদের সমাধিস্থল। এ মসজিদ শুধু একটি স্থানের সঙ্গে জড়িত নয়। বরং তা সব মুসলামানের ইমান ও সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। ইসলামি ইতিহাসের আলোচিত বিষয়। ঐতিহাসিকভাবেই এ অঞ্চলটি  মুসলমানদের  পবিত্র স্থান। ১৯৪৮ সালের বেলফোর ঘোষণার  মাধ্যমে ফিলিস্তিনে অবৈধ ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়। এরপর বায়তুল মুকাদ্দাস মুসলমানদের হস্তচ্যুত হয়। ফলে যুগ যুগ ধরে ইসরায়েলি ইহুদি এবং ফিলিস্তিনি মুসলমানদের মধ্যে সংঘাত চলেই আসছে। দুই পক্ষের হামলার দায় কার, তার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ হলো ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি অবৈধ দখলদারত্বের কারণেই এ সংঘাত চলে আসছে। ইসরায়েল যেহেতু ফিলিস্তিনে দখলদারি ভূমিকায় রয়েছে সেহেতু তাদেরই সমঝোতায় আসতে হবে। ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা মেনে নিয়ে প্রকৃত শান্তির পথ খুলে দিতে হবে।

১০০ বছর ধরে চলছে ফিলিস্তিনি মুসলমানদের ওপর অমানবিক নির্যাতন, বর্বর পাশবিক হামলা। নিজেদের ভূখণ্ডে দখলদার ইহুদিদের হাতে প্রতিনিয়ত তারা নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। ইসরায়েলের চলমান প্রেক্ষাপটে লক্ষাধিক ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছে। নারী, শিশু ও অসহায় মানুষ হতাহতের কোনো গণনাই নেই। মানবতা সেখানে বিপন্ন হচ্ছে পদে পদে। নিজেদের ভূমিতে নিজেদের অধিকার ক্ষুণ্ন হচ্ছে চরমভাবে। গাজাবাসীর ওপর ভয়াবহ অমানবিক তাণ্ডব পৃথিবীর সব নির্যাতনের ইতিহাস অতিক্রম করেছে। ইসরায়েলি নৃশংস হামলায় গাজা আজ মৃত্যুপুরিতে পরিণত হয়েছে। প্রতিনিয়ত শত শত নারী-শিশু ও নিরপরাধ মানুষ হতাহতের শিকার হচ্ছে। এ আক্রমণে এখন পর্যন্ত ৫০ হাজারেরও বেশি লোক নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে অসংখ্য-অগণিত। ধ্বংসস্তূপের নিচে নিখোঁজ আছে হাজারো নারী-শিশু। গগনস্পর্শী লাশের স্তূপ, ক্ষুধার্ত নারী-শিশুর আর্তনাদ কোটি মানুষের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ ঘটালেও তা এখনো ছুঁতে পারেনি বিশ্বনেতাদের অন্তর।

লেখক : গবেষক, ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার বসুন্ধরা, ঢাকা

এই বিভাগের আরও খবর
মামলাজট
মামলাজট
চালের দামে দুশ্চিন্তা
চালের দামে দুশ্চিন্তা
ইলিশের একাল-সেকাল
ইলিশের একাল-সেকাল
আল্লাহর সৃষ্টির প্রতি ভালোবাসা
আল্লাহর সৃষ্টির প্রতি ভালোবাসা
সার্বিক সমৃদ্ধির সোপান
সার্বিক সমৃদ্ধির সোপান
ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা আসন্ন!
ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা আসন্ন!
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
ন্যায্যতার বিচারে পদক্ষেপ নিন
ন্যায্যতার বিচারে পদক্ষেপ নিন
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
ন্যানো প্রযুক্তির কৃষিতে বাংলাদেশ
ন্যানো প্রযুক্তির কৃষিতে বাংলাদেশ
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা কি কেটেছে
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা কি কেটেছে
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
সর্বশেষ খবর
ইরানে মার্কিন হামলা:  ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?
ইরানে মার্কিন হামলা: ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন সচিবালয়ের কর্মচারীরা
কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন সচিবালয়ের কর্মচারীরা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভুলবশত ভারতে ঢুকে পড়া বিজিবি সদস্যকে ফেরত দিয়েছে বিএসএফ
ভুলবশত ভারতে ঢুকে পড়া বিজিবি সদস্যকে ফেরত দিয়েছে বিএসএফ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজও তালাবদ্ধ ডিএসসিসির নগর ভবন
আজও তালাবদ্ধ ডিএসসিসির নগর ভবন

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্সের বৈঠক
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্সের বৈঠক

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

১৮ বছর পর এত বড় ফ্লপ, মানসিক অবসাদে ছিলেন আমির
১৮ বছর পর এত বড় ফ্লপ, মানসিক অবসাদে ছিলেন আমির

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রেসক্লাবের সামনে আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করলো পুলিশ
প্রেসক্লাবের সামনে আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করলো পুলিশ

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ছুটি শে‌ষে খুলল স্কুল
ছুটি শে‌ষে খুলল স্কুল

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাবার মৃত্যুতে কান্না নয়, নির্জন দ্বীপে শোক ভাগ করেছিলেন প্রিয়াঙ্কা
বাবার মৃত্যুতে কান্না নয়, নির্জন দ্বীপে শোক ভাগ করেছিলেন প্রিয়াঙ্কা

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র
শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরোয়া উপায়ে দূর করুন রান্নাঘরের স্যাঁতসেঁতে ভাব
ঘরোয়া উপায়ে দূর করুন রান্নাঘরের স্যাঁতসেঁতে ভাব

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজশাহী রিজিয়নের মধ্যে প্রিমিয়ার লিগ চালু করবো: বিসিবি সভাপতি
রাজশাহী রিজিয়নের মধ্যে প্রিমিয়ার লিগ চালু করবো: বিসিবি সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ১৬
ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ১৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপকার পেতে জানতে হবে অলিভ অয়েলের সঠিক ব্যবহার
উপকার পেতে জানতে হবে অলিভ অয়েলের সঠিক ব্যবহার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গেজেট জারি করে আজ বাজেট পাস হতে পারে
গেজেট জারি করে আজ বাজেট পাস হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক তিন সিইসির বিরুদ্ধে ইসিতে বিএনপির অভিযোগ, থানায় মামলা
সাবেক তিন সিইসির বিরুদ্ধে ইসিতে বিএনপির অভিযোগ, থানায় মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় ‘পার্টনার কংগ্রেস’ অনুষ্ঠিত
ভালুকায় ‘পার্টনার কংগ্রেস’ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরন্টোয় ফাহিম হোসেন চৌধুরীর সুরের জাদু
টরন্টোয় ফাহিম হোসেন চৌধুরীর সুরের জাদু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বাণিজ্যিক সম্পর্কে নতুন সম্ভাবনার দিগন্ত
অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বাণিজ্যিক সম্পর্কে নতুন সম্ভাবনার দিগন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!
‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ শেষে ফিরেছেন ৪২ হাজার ৯৫০ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৪২ হাজার ৯৫০ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তিস্তার পানি বাড়ছেই, বন্যার আশঙ্কা
তিস্তার পানি বাড়ছেই, বন্যার আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?
কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’
ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুকসুদপুরে ছাত্রদল নেতার বিরুদ্ধে সরকারি গাছ কাটার অভিযোগ
মুকসুদপুরে ছাত্রদল নেতার বিরুদ্ধে সরকারি গাছ কাটার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে বিএনপির সদস্য নবায়ন কার্যক্রম শুরু
মানিকগঞ্জে বিএনপির সদস্য নবায়ন কার্যক্রম শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইক্ষ্যংছড়িতে সোয়া লাখ ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
নাইক্ষ্যংছড়িতে সোয়া লাখ ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে ‘শান্তির বার্তা’ দিয়ে আরও হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানকে ‘শান্তির বার্তা’ দিয়ে আরও হামলার হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান
পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড
ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা
ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের
নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান
ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি
সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা
গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর হামলা নিয়ে দ্বিমুখী চাপে ট্রাম্প
ইরানের ওপর হামলা নিয়ে দ্বিমুখী চাপে ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘জয় ইরানেরই হবে’
‌‘জয় ইরানেরই হবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানলেন বলিউড অভিনেত্রী
১৬ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানলেন বলিউড অভিনেত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত
জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান
ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের
মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!
ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!
‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ল আরও এক ঝাঁক ইরানি ড্রোন
ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ল আরও এক ঝাঁক ইরানি ড্রোন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দশম পরমাণু বিজ্ঞানীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করলো ইরান
দশম পরমাণু বিজ্ঞানীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করলো ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল
ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খামেনিকে হত্যার হুমকি, ইরানি ইহুদি-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নিন্দা
খামেনিকে হত্যার হুমকি, ইরানি ইহুদি-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নিন্দা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করবে না: মাসুদ পেজেশকিয়ান
ইরান পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করবে না: মাসুদ পেজেশকিয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ১৬
ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ১৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পরমাণু অস্ত্র অর্জন করতে পারবে না, দাবি ফরাসি প্রেসিডেন্টের
ইরান কখনোই পরমাণু অস্ত্র অর্জন করতে পারবে না, দাবি ফরাসি প্রেসিডেন্টের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় বাজবে ট্রেনের হুইসল
বগুড়ায় বাজবে ট্রেনের হুইসল

পেছনের পৃষ্ঠা

আট মাসে হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিক্রি করেছেন বিপু
আট মাসে হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিক্রি করেছেন বিপু

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই কক্ষের সংসদের পথে দেশ
দুই কক্ষের সংসদের পথে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে কেন আমানতের পাহাড়
সুইস ব্যাংকে কেন আমানতের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বাংলাদেশির জেল যুক্তরাষ্ট্রে
দুই বাংলাদেশির জেল যুক্তরাষ্ট্রে

পেছনের পৃষ্ঠা

করোনায় ফের সিন্ডিকেট
করোনায় ফের সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবরোধ লাঠিচার্জ তুলকালাম
অবরোধ লাঠিচার্জ তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

চুনাপাথর খনি থেকে পর্যটন স্পট
চুনাপাথর খনি থেকে পর্যটন স্পট

পেছনের পৃষ্ঠা

ধরাছোঁয়ার বাইরে তিন গভর্নর
ধরাছোঁয়ার বাইরে তিন গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘোষণা আসবে আজ
কী ঘোষণা আসবে আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

বোমা ফাটালেন বিল ক্লিনটন
বোমা ফাটালেন বিল ক্লিনটন

প্রথম পৃষ্ঠা

মিথ্যা অভিযোগে ১০ মাস ধরে কারাগারে দিলীপ
মিথ্যা অভিযোগে ১০ মাস ধরে কারাগারে দিলীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কা কাটেনি সর্বাত্মক যুদ্ধের
শঙ্কা কাটেনি সর্বাত্মক যুদ্ধের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধু চান মম...
বন্ধু চান মম...

শোবিজ

চেয়েছিলাম শুধুই লেখক হতে অথচ হয়ে গেলাম নির্মাতা
চেয়েছিলাম শুধুই লেখক হতে অথচ হয়ে গেলাম নির্মাতা

শোবিজ

এশিয়া জিতে অলিম্পিকে চোখ আলিফের
এশিয়া জিতে অলিম্পিকে চোখ আলিফের

মাঠে ময়দানে

জোড়া সেঞ্চুরিতে নাজমুলের রেকর্ড
জোড়া সেঞ্চুরিতে নাজমুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানের সুফল পেতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
গণ অভ্যুত্থানের সুফল পেতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে

নগর জীবন

গানেই আলোচিত সিনেমা
গানেই আলোচিত সিনেমা

শোবিজ

বাংলাদেশকে ৪ নম্বরে দেখতে চাই
বাংলাদেশকে ৪ নম্বরে দেখতে চাই

মাঠে ময়দানে

বিপাকে শাহরুখ
বিপাকে শাহরুখ

শোবিজ

এক যুগ পর শুভশ্রী
এক যুগ পর শুভশ্রী

শোবিজ

সাদা পোশাক তুলে রাখলেন ম্যাথিউস
সাদা পোশাক তুলে রাখলেন ম্যাথিউস

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি আশরাফুলের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি আশরাফুলের

মাঠে ময়দানে

বায়ার্ন-বোকা লড়াইয়ে অন্য রূপ
বায়ার্ন-বোকা লড়াইয়ে অন্য রূপ

মাঠে ময়দানে

ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ চীন পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ চীন পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাতবিলা চ্যাম্পিয়ন
সাতবিলা চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

স্বর্ণ কারিগরকে হত্যার পর বেঁধে রাখা হলো গাছে
স্বর্ণ কারিগরকে হত্যার পর বেঁধে রাখা হলো গাছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা