শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৮ জুলাই, ২০২৫

আবিষ্কারের কাহিনি

মুনশি মুহাম্মদ উবাইদুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
আবিষ্কারের কাহিনি

আদিম যুগ থেকে মানুষ বাঁচার তাগিদে বা জীবনযাপন সহজ করতে বিভিন্ন উপায় খোঁজে। আবিষ্কার করে নানান জিনিস। জীবনের ঝুঁকি কমাতে ও পরিশ্রম লাঘব  করতে বিভিন্ন অস্ত্র ও সরল যন্ত্র তৈরি করে। নতুন নতুন উপায় ও পদ্ধতিতে বদলে ফেলে জীবনযাপনের ধারা। নতুনের প্রতি আকাঙ্খা ও আবিষ্কারের নেশা মানুষকে ক্রমাগত এগিয়ে নিচ্ছে। বিখ্যাত কয়েকটি আবিষ্কারের গল্প নিয়ে আজকের আয়োজন-

 

BPবৈদ্যুতিক বাতি

রাতের আঁধার দূর করে বৈদ্যুতিক বাতি শুধু চারপাশ আলোকিতই করেনি, মানব সভ্যতার ভবিষ্যৎকে উজ্জ্বল করেছে। এর আবিষ্কারের পেছনে অনেক বিজ্ঞানীর অক্লান্ত পরিশ্রম রয়েছে। ১৮০০ সালের দিকে ইতালীয় বিজ্ঞানী আলেসান্দ্রো ভোল্টারের হাত ধরে বৈদ্যুতিক বাতি আবিষ্কারের সূত্রপাত ঘটে। এরপর হামফ্রি ডেভি নামের একজন বিজ্ঞানী ভোল্টাইক পাইলকে চারকোল ইলেকট্রোডের সঙ্গে যুক্ত করে বৈদ্যুতিক বাতি জ্বালানোর কৌশল দেখান। এভাবে বিভিন্ন বিজ্ঞানীর হাত ধরে এগিয়ে যেতে থাকে বৈদ্যুতিক বাতি আবিষ্কারের প্রক্রিয়া। এ যাত্রার শেষ হয় জোসেফ সোয়ান ও টমাস আলভা এডিসনের হাত ধরে। জোসেফ সোয়ান ১৮৫০ সালের দিকে ভ্যাকুয়াম টিউবের ভিতর ফিলামেন্ট রেখে বাতি জ্বালানোর কৌশল দেখান। ফিলামেন্ট হিসেবে তিনি কার্বনযুক্ত কাগজ ব্যবহার করেন। তবে সে সময়ে এ ভ্যাকুয়াম টিউবের পদ্ধতি ছিল বেশ ব্যয়বহুল। ফলে তাঁর এ পদ্ধতি শুধু আবিষ্কার হিসেবেই অসাধারণ ছিল, দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহারের জন্য নয়। টমাস আলভা এডিসন এ সমস্যা সমাধানে এগিয়ে আসেন। তাঁর ধারণা ছিল, যদি ফিলামেন্টটিকে পাতলা ও কোনো অধিক রোধের বস্তু দিয়ে তৈরি করা যায়, তাহলে খুব অল্প বিদ্যুতেই জ্বলে উঠবে। এ ধারণার ভিত্তিতে ১৮৭৯ সালে তিনি তাঁর আবিষ্কারটি প্রকাশ করেন। এরপর এডিসন ও তাঁর দল বিভিন্নভাবে এ বাতিকে সহজলভ্য ও টেকসই করার জন্য গবেষণা করেন।

 

BPচাকা

মানুষের জীবনধারাকে আমূল বদলে দেওয়া প্রথম আবিষ্কার ছিল চাকা। ৩৬০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে এ সামান্য আবিষ্কারটিই বিজ্ঞানের অপার সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করে। চাকা কে আবিষ্কার করেন, তা সঠিক জানা যায় না। তবে মেসোপটেমিয়ার সুমেরীয় সভ্যতায় এর প্রথম প্রমাণ পাওয়া যায়। বর্তমানে মানুষ অনেকটা চাকার ওপর নির্ভরশীল। দ্রুত একস্থান থেকে অন্যস্থানে যাতায়াত কিংবা ভারী মালপত্র বহনে যানবাহন ব্যবহারের সূত্রপাত চাকার হাত ধরেই। সভ্যতার অগ্রগতিতে জলে, স্থলে বা আকাশে গমন করতে পারে, এমন অনেক বাহন মেলে; কিন্তু সব কিছুর সূত্রপাত হয়েছে চাকা আবিষ্কারের মধ্য দিয়ে। সভ্যতার শুরুতে মানুষকে হেঁটে পথ পাড়ি দিতে হতো। মালপত্র পরিবহন থেকে শুরু করে যে কোনো পরিবহনের জন্য মানুষকে নির্ভর করতে হতো কায়িক শ্রমের ওপর। মাঝে মাঝে বিভিন্ন পশুকে তাদের এ পরিবহন মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করত; কিন্তু সেটিও ছিল সংক্ষিপ্ত।

 

BPকাগজ

কাগজ আবিষ্কারের ইতিহাস প্রায় ২ হাজার বছর পুরোনো। সেকালে চীনারা কাপড়ের তৈরি চাদর বিভিন্ন ধরনের অঙ্কন ও লেখার কাজে ব্যবহার করত। কাগজ বলতে বর্তমান সময়ে আমরা যেটি বুঝি, তার আবিষ্কার চীনের একজন কোর্ট অফিশিয়াল সাইলুনের হাত ধরে হয়েছিল। তিনি তুঁতের বাকল, শাঁস ও পানি মিশিয়ে এক ধরনের মণ্ড তৈরি করতেন। এই মণ্ডকে চাপ দিয়ে পাতলা করে রোদে শুকাতেন। অষ্টম শতাব্দীর দিকে কাগজ তৈরির এ পদ্ধতি সম্পর্কে মুসলিম শাসকরা জানতে পারেন। পরবর্তীতে তাদের হাত ধরে ইউরোপে এ পদ্ধতি ছড়িয়ে পড়ে। এরপর স্পেনে প্রথম কাগজকল স্থাপিত হয়। ধীরে ধীরে সমগ্র ইউরোপে এমন অসংখ্য কাগজকল স্থাপিত হতে থাকে। অবশ্য তখন কাগজ শুধু দরকারি নথি ও বই ছাপাতে ব্যবহৃত হতো। সর্বসাধারণের কাছে কাগজ পৌঁছে দেয় মূলত ব্রিটিশরা। ১৫ শতকের দিকে তারা সুপরিসরে কাগজ উৎপাদন করে উপনিবেশভুক্ত দেশগুলোতে ছড়িয়ে দেয়। বর্তমানে কাঠ দিয়ে কাগজ তৈরির পদ্ধতিটি এসেছিল আমেরিকানদের হাত ধরে।

 

BPপ্রিন্টিং প্রেস

পঞ্চদশ শতাব্দীর অন্যতম আবিষ্কার হলো প্রিন্টিং প্রেস। এটি এমন এক যান্ত্রিক পদ্ধতি, যা কোনো কাগজ বা কাপড়ের পিঠে চাপ প্রয়োগ করে কালি বা রঙের একটি আস্তরণ তৈরি করে। এই আস্তরণ হতে পারে কোনো লেখা, নকশা বা চিত্র। কয়েক বছর আগেও এমন পদ্ধতি ব্যবহার করে লেখা বা চিত্র প্রিন্ট করা হতো। জোহানেস গুটেনবার্গকে মূলত প্রিন্টিং প্রেসের আবিষ্কারক হিসেবে ধরা হয়। ১৪৪০ সালের দিকে তিনি এটি আবিষ্কার করেন। তিনি ছিলেন জার্মানের অধিবাসী। পেশায় একজন স্বর্ণকার। তার এ আবিষ্কারের প্রায় ৬০০ বছর আগে চীনা সাধকরা ব্লক প্রিন্টিং নামের একটি পদ্ধতি আবিষ্কার করেন। এ পদ্ধতিতে কাঠের তৈরি কোনো ব্লকে কালি লাগিয়ে কাগজের পিঠে নকশা বা লেখা প্রিন্ট করা হতো। এ পদ্ধতির প্রচলন অষ্টম শতকে কোরিয়া ও জাপানে প্রচলিত ছিল। এরপর এশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে ধীরে ধীরে বিকাশ ঘটে। পঞ্চদশ শতাব্দীতে জাইলোগ্রাফি নামে ইউরোপে আরেকটি প্রিন্টিং পদ্ধতি চালু ছিল। তবে সব কিছুর অবসান ঘটে গুটেনবার্গের আবিষ্কারের মাধ্যমে। তিনি এমন একটি যন্ত্র আবিষ্কার করেন, যা দিয়ে হাতে হাতে প্রেসিং করে মুদ্রণ করার বদলে মেকানিক প্রেসিং করা যেত। তার এ যন্ত্রটি অ্যাসেম্বলি লাইন পদ্ধতি ব্যবহার করত; যা ছিল হাতে প্রিন্টিংয়ের চেয়ে অধিকতর দক্ষ। ফলে আগের চেয়ে উন্নত ও দ্রুত প্রিন্টিংয়ে যন্ত্রটি ছিল এগিয়ে।

 

BPঅ্যান্টিবায়োটিক

প্রাচীনকালে বিভিন্ন ছত্রাক ও গাছের লতাপাতার নির্যাস দিয়ে সংক্রমণের চিকিৎসা করত মানুষ। প্রাচীন মিসরীয়রা ময়লার মতো দাগ পড়ে যাওয়া পাউরুটিকে সংক্রমণ স্থলে লাগিয়ে চিকিৎসা করত। চীনারা সয়াবিনের ছত্রাক আক্রান্ত বীজ ফোঁড়ার চিকিৎসায় ব্যবহার করত। গ্রিক ও ভারতীয়রা ক্ষতস্থানের সংক্রমণ দূর করতে ছত্রাক ও বিভিন্ন উদ্ভিদের ব্যবহার করত। জার্মানের শারীরতাত্ত্বিক পল এরলিক ১৯০৯ সালে আর্সফেনামিন নামক রাসায়নিক প্রয়োগে ব্যাকটেরিয়া মারতে সক্ষম হন। এর মাধ্যমে আধুনিক অ্যান্টিবায়োটিকের যাত্রা শুরু। তবে অ্যান্টিবায়োটিক আবিষ্কারের মূল নায়ক হলেন আলেকজান্ডার ফ্লেমিং। তিনি ১৯২৮ সালে পেনিসিলিন আবিষ্কার করেন। বিভিন্ন উন্নতি সাধনের পর ১৯৪৪ সালে পেনিসিলিন সারা বিশ্বে তুমুল জনপ্রিয়তা লাভ করে। বর্তমান সময়ে অ্যান্টিবায়োটিক চিকিৎসাপদ্ধতির একটি অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ এটি। পেনিসিলিন ছিল ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের বিরুদ্ধে কাজ করা প্রথম ওষুধ; যা অনেক গুরুতর সংক্রমণ, যেমন- সিফিলিসের বিরুদ্ধে কার্যকর। পেনিসিলিন এখনো ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে।

 

BPকম্পিউটার

বিজ্ঞানের এক বিস্ময়কর আবিষ্কার হলো কম্পিউটার। যে কাজগুলো আগে মানুষের করতে মাথার ঘাম ছুটে যেত, সেসব মুহূর্তেই কম্পিউটারের সাহায্যে করা যায়। চার্লস ব্যাবেজকে আধুনিক কম্পিউটারের জনক বলা হয়। তবে কম্পিউটার আবিষ্কারের ইতিহাস প্রায় ৫ হাজার বছরের পুরোনো। এ আবিষ্কারের সূত্রপাত হয় অ্যাবাকাস নামে এক ধরনের গণনাযন্ত্র আবিষ্কারের মাধ্যমে। প্রাচীন গ্রিক সভ্যতায় ব্যবহৃত হতো এ অ্যাবাকাস নামক যন্ত্রটি। এরপর উল্লেখযোগ্য গণনাযন্ত্র ছিল জন নেপিয়ারের আবিষ্কৃত নেপিয়ারের বোন যন্ত্র। এ যন্ত্রে ব্যবহৃত হতো ৯টি ভিন্ন ভিন্ন বোন বা হার; যা দিয়ে গুণ বা ভাগ করা যেত। এ যন্ত্রেই সর্বপ্রথম দশমিক সংখ্যাপদ্ধতি ব্যবহৃত হয়। এরপর অবশ্য সপ্তদশ শতক পর্যন্ত গণনাযন্ত্রের উল্লেখযোগ্য বিকাশ হয়নি। তবে এই খরা কাটে ব্রেইজ প্যাসকেলের হাত ধরে। তিনি সর্বপ্রথম ক্যালকুলেটিং মেশিন আবিষ্কার করেন। বর্তমানে যা আমরা ক্যালকুলেটর নামে চিনি। তার এই ক্যালকুলেটর দিয়ে যোগ-বিয়োগ করা গেলেও গুণ ও ভাগ করা যেত না। পরবর্তীতে প্যাসকেল বিভিন্ন সময় এ যন্ত্রের উন্নতি সাধন করেন। তার পরেই কম্পিউটার বা গণকযন্ত্রের ইতিহাসে যোগ হয় বিখ্যাত গণিতবিদ জার্মান ভিলহেলম লিবনিজের নাম। লিবনিজের গণকযন্ত্র যোগ-বিয়োগ তো করতে পারতই, গুণ-ভাগ এমনকি সংখ্যার বর্গমূল পর্যন্ত বের করে দিত। এরপর ১৮৩৬ সালে ব্রিটিশ বিজ্ঞানী চার্লস ব্যাবেজ তৈরি করেন উন্নতমানের এক গণনাযন্ত্র; যার নাম এনালাইটিক ইঞ্জিন। এটি ছিল এক ধরনের স্বয়ংক্রিয় গণনাযন্ত্র। এটি তথ্য সংগ্রহে সক্ষম ছিল। ১৯৪৪ সালে বিশ্বে সর্বপ্রথম স্বয়ংক্রিয় কম্পিউটার তৈরি করেন অধ্যাপক হাওয়ার্ড আইকেন ও আইবিএমের প্রকৌশলীরা। কম্পিউটারটি তৈরি করা হয় হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে। মার্ক ওয়ান নামে যার প্রসিদ্ধি ছিল। এটি অনেক বড় গাণিতিক হিসেবে পারদর্শী ছিল। ধীরে ধীরে এগোতে থাকে কম্পিউটারের উন্নতি সাধন।

 

BPইন্টারনেট

বর্তমান যুগ তথ্য-প্রযুক্তির। এটি সম্ভব হয়েছে ইন্টারনেটের মাধ্যমে। কম্পিউটার জগতেও বিপ্লব এনেছে ইন্টারনেট। ইন্টারনেট বিশ্বব্যাপী তথ্য আদান-প্রদান ও প্রচারের জন্য অভূতপূর্ব মাধ্যম। ১৯৬০ সালের গোড়ার দিকে ইন্টারনেটের আবিষ্কার। এম-আইটির জেসিআর লিক্লাইডার ‘ইন্টারগ্যালাক্টিক নেটওয়ার্ক’ নামক একটি ধারণার জন্ম দেন। এ পদ্ধতিতে সব কম্পিউটারকে একটি নেটওয়ার্কের আওতায় আনার পরিকল্পনা করেন। ১৯৬০ সালের শেষদিকে অ্যাডভান্সড রিসার্চ প্রজেক্টস এজেন্সি নেটওয়ার্কের উদ্ভাবন হয়। এটি ছিল যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিভাগের অর্থায়নে তৈরি নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা; যা কয়েকটি কম্পিউটারকে একটি নির্দিষ্ট নেটওয়ার্কের আওতায় নিয়ে আসত। ১৯৮৩ সালের পর থেকে বিজ্ঞানীরা ধীরে ধীরে আধুনিক ইন্টারনেট আবিষ্কারের দিকে এগোতে থাকেন। এ প্রক্রিয়া এক অভূতপূর্ব অগ্রগতি করে বিখ্যাত কম্পিউটার বিজ্ঞানী টিম বার্নাস লির ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব আবিষ্কারের মাধ্যমে। তাঁর আবিষ্কার আজকের হাইপার-লিংক বা ওয়েবসাইটভিত্তিক ইন্টারনেটের সূত্রপাত ঘটায়।

এই বিভাগের আরও খবর
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
ভাওয়াল রাজার দিঘি
ভাওয়াল রাজার দিঘি
লোকমুখে দিবর দিঘির কল্পকথা
লোকমুখে দিবর দিঘির কল্পকথা
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
মূল্যবান যা কিছু...
মূল্যবান যা কিছু...
রহস্যময় গোপন স্থান
রহস্যময় গোপন স্থান
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
সর্বশেষ খবর
ফের বিপদে কপিল শর্মা
ফের বিপদে কপিল শর্মা

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঠেকাতে নতুন নতুন বয়ান দিচ্ছে একটি গোষ্ঠী : দুদু
নির্বাচন ঠেকাতে নতুন নতুন বয়ান দিচ্ছে একটি গোষ্ঠী : দুদু

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি
ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে ইউনাইটেড ছাড়লেন ওনানা
অবশেষে ইউনাইটেড ছাড়লেন ওনানা

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের হুমকিতে থাকা অর্থনীতি জোরদারে কানাডার প্রধানমন্ত্রীর বড় প্রকল্প ঘোষণা
ট্রাম্পের হুমকিতে থাকা অর্থনীতি জোরদারে কানাডার প্রধানমন্ত্রীর বড় প্রকল্প ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন দুই মডেলের ওয়ালটন ব্র্যান্ডের তাকিওন ই-বাইক বাজারে
নতুন দুই মডেলের ওয়ালটন ব্র্যান্ডের তাকিওন ই-বাইক বাজারে

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা গ্রুপের উদ্যোগে ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি ইয়োগা’র যাত্রা শুরু
বসুন্ধরা গ্রুপের উদ্যোগে ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি ইয়োগা’র যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মীরসরাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ২ জনের
মীরসরাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ২ জনের

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ
এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর জেলা স্টেডিয়ামের নাম ‘শহীদ আবু সাঈদ স্টেডিয়াম’
রংপুর জেলা স্টেডিয়ামের নাম ‘শহীদ আবু সাঈদ স্টেডিয়াম’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের উপরাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নিলেন সিপি রাধাকৃষ্ণন
ভারতের উপরাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নিলেন সিপি রাধাকৃষ্ণন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ইয়াবাসহ ৩ রোহিঙ্গা যুবক আটক
কক্সবাজারে ইয়াবাসহ ৩ রোহিঙ্গা যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা
ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনামূল্যে নিজ রক্তের গ্রুপ জানলেন তিনশ’ মানুষ
বিনামূল্যে নিজ রক্তের গ্রুপ জানলেন তিনশ’ মানুষ

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বিভিন্ন অঞ্চলে টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
বিভিন্ন অঞ্চলে টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হানিফ ফ্লাইওভারে বাসের ধাক্কায় প্রাণ গেল পথশিশুর
হানিফ ফ্লাইওভারে বাসের ধাক্কায় প্রাণ গেল পথশিশুর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জেসিসহ ওয়ানডে বিশ্বকাপে সব ম্যাচে নারী আম্পায়ার
জেসিসহ ওয়ানডে বিশ্বকাপে সব ম্যাচে নারী আম্পায়ার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি
কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা
ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের বিরোধীতায় নেতানিয়াহু
ফের ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের বিরোধীতায় নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসজি কোচ এনরিকের সফল অস্ত্রোপচার
পিএসজি কোচ এনরিকের সফল অস্ত্রোপচার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদীর মণিপুর সফর ঘিরে পুলিশ-স্থানীয় জনতার সংঘাত
মোদীর মণিপুর সফর ঘিরে পুলিশ-স্থানীয় জনতার সংঘাত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মূল্যস্ফীতি ‘খাতায়’ কমলেও বাজারে স্বস্তি নেই
মূল্যস্ফীতি ‘খাতায়’ কমলেও বাজারে স্বস্তি নেই

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাজারে এলো মিতসুবিশি’র নতুন এক্সপ্যান্ডার ব্ল্যাক সিরিজ
বাজারে এলো মিতসুবিশি’র নতুন এক্সপ্যান্ডার ব্ল্যাক সিরিজ

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কোন বিকল্প আমাদের হাতে নেই : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কোন বিকল্প আমাদের হাতে নেই : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচন : এখনো চলছে ভোট গণনা
জাকসু নির্বাচন : এখনো চলছে ভোট গণনা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কক্সবাজারে গ্লো অ্যান্ড লাভলীর "রোদBLOCK উৎসব"
কক্সবাজারে গ্লো অ্যান্ড লাভলীর "রোদBLOCK উৎসব"

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন
কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য
ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?
ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা
ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত
নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা
প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার থেকে ইয়েমেন, সীমান্ত পেরিয়ে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল
কাতার থেকে ইয়েমেন, সীমান্ত পেরিয়ে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা
কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসন্ন নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে পারবেন প্রবাসীরা
আসন্ন নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে পারবেন প্রবাসীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়
একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা
সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন
শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি: বামপন্থীদের সম্প্রীতির ঐক্য ফোরাম
জাকসু নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি: বামপন্থীদের সম্প্রীতির ঐক্য ফোরাম

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিনল্যান্ডের কাছে বিলিয়ন ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রি করবে যুক্তরাষ্ট্র
ফিনল্যান্ডের কাছে বিলিয়ন ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রি করবে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও বাড়ল সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতার মেয়াদ
আরও বাড়ল সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতার মেয়াদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে 'সর্বজনীন শিক্ষার্থী সংসদ' প্যানেল ঘোষণা
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে 'সর্বজনীন শিক্ষার্থী সংসদ' প্যানেল ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত
পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি
জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিমানবন্দর
পানির নিচে বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান  হেভিওয়েট দুই নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান হেভিওয়েট দুই নেতা

নগর জীবন

পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা

নগর জীবন

চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল
চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল

নগর জীবন

সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি
সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি

নগর জীবন

দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

লাখ টাকার ঢাই মাছ
লাখ টাকার ঢাই মাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র
হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

সার্বিয়া ছাড়লেন জকোভিচ
সার্বিয়া ছাড়লেন জকোভিচ

মাঠে ময়দানে

ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা
চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

অবরোধে অচল রাজধানী
অবরোধে অচল রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

বহুরূপী ঈগল
বহুরূপী ঈগল

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নয়নের চাপে দুর্ভোগে নগরবাসী
উন্নয়নের চাপে দুর্ভোগে নগরবাসী

নগর জীবন

পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

পেছনের পৃষ্ঠা

আরশ-সুনেরাহর ‘আরেক জন্মে’
আরশ-সুনেরাহর ‘আরেক জন্মে’

শোবিজ

আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা
আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫
৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত
নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে
স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে

নগর জীবন