শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৯, সোমবার, ১৮ আগস্ট, ২০২৫

বিবিসি বাংলা’র প্রতিবেদন

ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে ‘অবাধ্য’ হলেই গুণতে হবে জরিমানা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে ‘অবাধ্য’ হলেই গুণতে হবে জরিমানা

খালি পায়ে হাঁটলে যেমন জরিমানা হতে পারে কোনো জায়গায়, আবার স্যান্ডেল পরে গাড়ি চালানোর জন্য অর্থদণ্ড হতে পারে অন্য এলাকায়। কোথাও বা পোশাক ঠিক না রাখলে হবে ‘দণ্ড’, আবার কোথাও সাঁতার কাটাই ‘অপরাধ’। ইউরোপ ঘুরতে যাওয়ার কথা ভেবে থাকলে এই বিষয়গুলো আপনার জানা থাকাই হয়তো ভালো।

এই বছর বেশ কয়েকটি ইউরোপীয় দেশ ‘খারাপ আচরণকারী’ পর্যটকদের জন্য মোটা অঙ্কের জরিমানা চালু করেছে। কিন্তু এখনই কেন এটা করা হলো? এতে কি ছুটি কাটাতে আসা মানুষের আচরণ আসলেই পাল্টাবে?

দৃশ্যটি কল্পনা করুন-আপনার বিমানটি তুরস্কের সাগরপাড়ের পর্যটন আকর্ষণ আন্তালিয়ায় অবতরণ করেছে এবং আপনি বিমান থেকে নামার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। ধৈর্য ধরে রাখতে না পেরে সিটবেল্ট খুলে ফেললেন এবং মাথার ওপরের লকার থেকে আপনার ব্যাগটি ধরলেন। 

ঠিক তখনি হয়তো বিমানের একজন কর্মী আপনাকে ধরে একপাশে নিয়ে গেল এবং আপনাকে দ্রুত ৬২ ইউরো বা ৫৪ পাউন্ড দিতে হবে বলে জরিমানা করলো। কারণ হলো-আপনি একটি নতুন নিয়ম লঙ্ঘন করেছেন। 

এই বছর থেকে, বিমানটি চলা পুরোপুরি বন্ধ না হলে সিটবেল্ট খুলে ফেলা বা আসন ছেড়ে উঠে যাওয়াকে একটি ‘অপরাধ’ হিসেবে গণ্য করা হচ্ছে এবং এর জন্য জরিমানা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এভাবেই ‘শাস্তি’ মাথায় নিয়ে হয়তো শুরু হতে পারে আপনার ছুটির ‘আনন্দভ্রমণ’। এবারের গ্রীষ্মে ইউরোপের অনেক দেশই ছুটি কাটাতে আসা ‘অবাধ্য’ পর্যটকদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিচ্ছে।

গাড়ি চালানোর সময় চপ্পল পরা থেকে শুরু করে সৈকতে ধূমপান পর্যন্ত, মহাদেশজুড়ে পর্যটকদের জরিমানার এক নতুন ঢেউ বয়ে যাচ্ছে। 

পর্তুগালের জনপ্রিয় সমুদ্র তীরবর্তী শহর আলবুফেইরাতে সৈকতের বাইরে সাঁতারের পোশাক পরলে আপনার যেমন দেড় হাজার ইউরো পর্যন্ত খরচ হয়ে যেতে পারে, আবার স্পেনের বালিয়ারিক দ্বীপপুঞ্জে অথবা ম্যালোর্কা বা ইবিজা দ্বীপে জনসমক্ষে মদ্যপান করলে তিন হাজার ইউরো পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে। 

এমনকি ছোটখাটো লঙ্ঘন, যেমন রোদ পোহানোর জন্য কোনো সানবেড ভাড়া করে অনেক বেশি সময় তা ধরে রাখলে, অথবা যাওয়ার সময় তোয়ালেটা সেখানে ফেলে গেলে সেটাও ‘দণ্ডনীয়’ হতে পারে।

আবার হয়তো ঘুরতে ঘুরতে ‘নিরুদ্দেশ’ হয়ে যাওয়াটাও আপনার ছুটির বাজেটে ধাক্কা দিতে পারে।
এসব শুনে মনে হতেই পারে যে, এসব ব্যবস্থার মানে হলো যাদের হাত ধরে পয়সা আসছে সেই পর্যটকদের হাতেই কামড় বসানোর মতো বিষয় কি না। যেখানে ইউরোপের অনেক দেশই পর্যটন খাত থেকেই বিপুল পরিমাণ অর্থ আয় করে।

তবে কর্তৃপক্ষগুলো যুক্তি দিয়ে বলছে, নিয়মগুলো স্থানীয় বাসিন্দাদের নিরাপত্তা দেওয়ার এবং ছুটি কাটাতে আসা মানুষদের ‘দায়িত্বশীল’ আচরণ করতে উৎসাহিত করবে।

নিয়মগুলি, তালিকাভুক্ত করার সময় কঠোর এবং শাস্তিমূলক শোনালেও দায়িত্বশীল এবং সহানুভূতিশীল ভ্রমণকে উৎসাহিত করার জন্য, বলছিলেন লন্ডনে স্প্যানিশ পর্যটন অফিসের প্রেস বিভাগের প্রধান জেসিকা হার্ভে টেলর।

ছুটির দিনে দায়িত্বশীল আচরণকারী সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের অভিজ্ঞতা ভালো রাখার জন্যই এগুলো তৈরি করা হয়েছে, বলেন তিনি। 

স্পেনের মালাগায়, পর্যটকদের জন্য ১০ দফা আচরণবিধি-যার নাম দেওয়া হয়েছে ‘ইমপ্রুভ ইয়োর স্টে’, সেটা বাসে, বিলবোর্ডে এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচার করা হচ্ছে। শহরে কেমন আচরণ করা উচিত তা তুলে ধরা হয়েছে এখানে।

এর মধ্যে রয়েছে সম্মানজনক পোশাক পরা, যেখানে সেখানে আবর্জনা না ফেলা, অতিরিক্ত শব্দ না করা এবং বেপরোয়া ই-স্কুটার ব্যবহার না করা।

যারা এই নীতি মেনে চলবে না তাদের সর্বোচ্চ ৭৫০ ইউরো (৬৫০ পাউন্ড) পর্যন্ত জরিমানা করা হবে।

এই বছর পর্তুগালের আলবুফেইরাতেও পাবলিক প্লেসে একই ধরনের আচরণবিধি চালু করা হয়েছে, যেখানে প্রকাশ্যে নগ্নতা থেকে শুরু করে জনসমক্ষে প্রস্রাব করা নিষিদ্ধ করা হয়েছে, আবার শপিং কার্ট (শপিং মলে কেনাকাটার সময় চাকা লাগানো যে ঝুড়ি ব্যবহার করা হয়) সেগুলো যেখানে সেখানে ফেলে যাওয়াও 'অবৈধ' করা হয়েছে।

স্থানীয়রা বলছেন, নিয়মগুলো শুরু দেখানোর জন্যই চালু করা হয়নি, বরং শহরের গুরুত্বপূর্ণ এলাকাগুলোয় পুলিশের গতিবিধি দেখা যাচ্ছে এবং তারা ‘অবাধ্য’ পর্যটকদের পাকড়াও করছে।

পরিবেশগতভাবে নাজুক এলাকা বা সাংস্কৃতিকভাবে সংবেদনশীল এলাকায়-যেমন গ্যালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জ বা ল্যাপল্যান্ডের সামি গোষ্ঠীপ্রধান এলাকায় আগে থেকেই কিছু আচরণবিধি মেনে চলতে হয়।

তবে এখন মূলধারার সৈকত বা রিসোর্টগুলোতেও নিয়মকানুন চালু একটি পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেয়। এর মানে হলো পর্যটকদের অনেকের আচরণই এখন খারাপ হয়েছে এবং কর্তৃপক্ষ শহরগুলো ও সেগুলোর বাসিন্দাদের পর্যটনের খারাপ দিকগুলো থেকে রক্ষার চেষ্টা করছে।

আমাদের দু’টি প্রধান ধারণা মাথায় রেখে কাজ করতে হবে; একটি হলো পরিবেশ সুরক্ষা এবং অন্যটি হলো সংরক্ষণ; সঙ্গে পর্যটন আমাদের সমাজের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ কিনা তা নিশ্চিত করাও লক্ষ্য, এই বছরের শুরুতে এক বক্তৃতায় এই কথা বলছিলেন ম্যালোর্কার ক্যালভিয়া শহরের মেয়র হুয়ান আন্তোনিও আমেঙ্গুয়াল।

পর্যটন কখনোই স্থানীয় নাগরিকদের ওপর বোঝা হয়ে দাঁড়াতে পারে না, বলেন তিনি। 

কোখায়, কীভাবে, কত টাকা জরিমানা

এই গ্রীষ্মে ইউরোপে কোথায়, কীভাবে, কত টাকা জরিমানা হতে পারে তার একটি ধারণা দেওয়া যেতে পারে–

জরিমানা: ফ্লিপ ফ্লপ বা সহজ ভাষায় যাকে বলা হয় চপ্পল সেটা বা স্যান্ডেল পরে অথবা খালি পায়ে গাড়ি চালানোর জন্য ৩০০ ইউরো (২৬১ পাউন্ড) পর্যন্ত জরিমানা।

কোথায়: স্পেন, গ্রীস, ইতালি, ফ্রান্স, পর্তুগাল।

কীভাবে এড়াবেন: গাড়ি চালানোর সময় সঠিক জুতা পরতে হবে।

জরিমানা: সমুদ্রসৈকত থেকে দূরে সাঁতারের পোশাক পরার জন্য এক হাজার ৫০০ ইউরো (এক হাজার ৩০৭ পাউন্ড) পর্যন্ত জরিমানা।

কোথায়: স্পেনের বার্সেলোনা, পর্তুগালের আলবুফেইরা, ক্রোয়েশিয়ার স্প্লিট, ইতালির সোরেন্টো ও ভেনিস, ফ্রান্সের কান

কীভাবে এড়াবেন: সমুদ্রসৈকত থেকে বের হওয়ার সময় মুখ ঢেকে রাখুন।

জরিমানা: জনসমক্ষে মদ্যপানের জন্য তিন হাজার ইউরো (দুই হাজার ৬১৫ পাউন্ড) পর্যন্ত

কোথায়: স্পেনের ম্যালোর্কা, ইবিজা, ম্যাগালুফ দ্বীপ ও ক্যানারি দ্বীপপুঞ্জ

কীভাবে এড়াবেন: বার, রেস্তোরাঁয় অথবা ভিলা বা অ্যাপার্টমেন্টে পরিমিত পরিমাণে পান করতে হবে।

জরিমানা: সমুদ্রসৈকত থেকে খোলস বা নুড়ি তোলার জন্য এক হাজার ইউরো (৮৭১ পাউন্ড) পর্যন্ত

কোথায়: গ্রীস

কীভাবে এড়ানো যায়: নুড়ি না তুলে ছবি তুলুন।

জরিমানা: খালে সাঁতার কাটার জন্য ৩৫০ ইউরো (৩০৫ পাউন্ড)

কোথায়: ভেনিস

কীভাবে এড়ানো যায়: মনে রাখবেন যে খাল দিয়ে ময়লা-আবর্জনা আসে, এর বদলে গন্ডোলা বা নৌকায় উঠে ঘুরতে শুরু করুন।

মনে রাখার মতো বিষয় হলো–জরিমানা হতে পারে এমন কাজের তালিকা প্রতিনিয়ত বাড়ছে।

আয়ারল্যান্ডের এয়ারলাইন্স রায়ানএয়ার ‘বিঘ্ন’ সৃষ্টিকারী যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ৫০০ ইউরো বা ৪৩৫ পাউন্ড আদায় করে নিতে পারে।

অনুপযুক্ত জুতা পরে ইতালির উপকূলীয় পর্যটনকেন্দ্র সিনকে তেরতের ঢাল বেয়ে উঠতে শুরু করলে পর্যটকদের আড়াই হাজার ইউরো (দুই হাজার ১৮০ পাউন্ড) পর্যন্ত জরিমানার শিকার হতে পারে।

আর ধূমপান করতে গিয়ে সৈকত বা খেলার মাঠে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার জন্য ফ্রান্স ঘটনাস্থলেই ৯০ ইউরো (৭৮ পাউন্ড) জরিমানা চালু করেছে। 

স্থানীয়রা বিরক্ত, বলছিলেন দায়িত্বশীল পর্যটন নিয়ে কর্মরত বিরগিত্তা স্পি-কোনিগ বলেন।

‘এই জরিমানাগুলো ইঙ্গিত দেয় যে স্থানীয়রা তাদের নিজেদের জন্য আলাদা পরিসর চায়। পর্যটকরা আরও হয়েছে, বিষয়টা এমন নয়-বরং সহনশীলতা চলে গেছে বলা চলে। আর এটাও বিবেচনায় রাখা উচিত যে প্রতিটি জরিমানাই একেকটি সাজা নয়, বরং এগুলো শ্রদ্ধাশীল হওয়ারও আহ্বান জানায়।’

ইউরোপে সাম্প্রতিক বছরগুলোয় পর্যটন বা অতিমাত্রায় পর্যটনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ বেড়েছে।

স্থানীয় সম্প্রদায়গুলোর দাবির প্রতি সমর্থন জানিয়ে স্বল্পমেয়াদী বিভিন্ন ব্যবস্থা বা আইন যেমন নেওয়া হয়েছে, আবার নতুন নতুন জরিমানা আরোপও তাদের পক্ষে যাচ্ছে। স্থানীয় কর্তৃপক্ষগুলো স্বীকার করছে যে তাদের বাসিন্দাদের পক্ষে দাঁড়াতে হবে এবং এটি করার জন্য পর্যটকদের বিরক্তির ঝুঁকিও তারা নিচ্ছে।

এটি ছুটি কাটাতে আসা লোকদের জন্যও একটি সংকেত যে বাড়ি থেকে দূরে থাকা আপনার ইচ্ছামতো কিছু করার জন্য মুক্ত সুযোগ নয়।

জরিমানা সংস্কৃতি পরিবর্তন করবে না, এ কথা উল্লেখ করে স্পি-কোনিগ কিছুটা সন্দেহ প্রকাশ করেন যে, স্বল্পমেয়াদী ব্যবস্থা হিসেবে কাজ করলেও দীর্ঘমেয়াদে এগুলো আচরণ পরিবর্তনকারী হিসেবে প্রমাণিত নাও হতে পারে।

‘ভালো দিকনির্দেশনা, স্থানীয় প্রশাসনের নজরদারি এবং স্থানীয় ও পর্যটকদের আকাঙ্ক্ষার সমন্বয় ছাড়া খুব কমই পরিবর্তন হবে।’

নতুন নতুন জরিমানা আরোপের বিষয়টি কাজ করছে কি না তা বলা এখনি সম্ভব নয়।

পর্তুগালের দক্ষিণাঞ্চলীয় উপকূলীয় শহর আলগারভে পর্যটকদের পরিষেবা দানকারী সংস্থা গোটুআলগারভে’র পরিচালক রবার্ট অ্যালার্ড জানান, আলবুফেইরার নাইটলাইফ এলাকায় নতুন নজরদারি ক্যামেরা এবং পুলিশের উপস্থিতি বৃদ্ধি লক্ষ্য করেছেন তিনি।

‘কিছু লোককে জরিমানা করা হয়েছে। কিন্তু একইসঙ্গে এটাও সত্যি, মানুষ নতুন নিয়ম সম্পর্কে আসলে সচেতন নয়। যদিও হোটেলের লবিতে লিফলেট ও বিভিন্ন স্থানে এসব নিয়মের পোস্টার দেখা যাচ্ছে।’ 

আচরণ পরিবর্তনের জন্য চালানো প্রচারণা কার্যকর হতে সময় নেয় এবং একটি মৌসুমই দর্শনার্থীদের অভ্যাস পরিবর্তনের জন্য যথেষ্ট নয়। তবে বার্তাটি স্পষ্ট-সূর্য, বালি ও সমুদ্র অপেক্ষায় আছে, তবে কেবল তাদের জন্য যারা সংবেদনশীলভাবে এবং কিছুটা সংযতভাবে সেগুলো উপভোগ করতে সম্মত হবেন। 

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
পর্যটকের হেঁয়ালিপনায় একের পর এক দুর্ঘটনা
পর্যটকের হেঁয়ালিপনায় একের পর এক দুর্ঘটনা
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
১০ ঘণ্টা পর সচল সাজেকের সড়ক, নিরাপদে ফিরেছেন ৪২৫ পর্যটক
১০ ঘণ্টা পর সচল সাজেকের সড়ক, নিরাপদে ফিরেছেন ৪২৫ পর্যটক
ঢাকায় পর্যটন মেলা ৩০ অক্টোবর
ঢাকায় পর্যটন মেলা ৩০ অক্টোবর
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
রিভার ট্যুরিজমে সম্ভাবনার দ্বার খুলছে হাউজবোট, ঢাকায় প্রথমবারের মতো বিশেষ মেলা
রিভার ট্যুরিজমে সম্ভাবনার দ্বার খুলছে হাউজবোট, ঢাকায় প্রথমবারের মতো বিশেষ মেলা
বর্ষায় পাহাড়ের ডাক, সাবধানতার ছায়া সঙ্গী করেই হোক ভ্রমণ
বর্ষায় পাহাড়ের ডাক, সাবধানতার ছায়া সঙ্গী করেই হোক ভ্রমণ
বান্দরবানে আবারও পাহাড়ি ঢলে পর্যটক নিখোঁজ
বান্দরবানে আবারও পাহাড়ি ঢলে পর্যটক নিখোঁজ
সজাগ থাকতে হবে ট্যুর অপারেটরদের, বাড়াতে হবে দায়িত্ববোধ
সজাগ থাকতে হবে ট্যুর অপারেটরদের, বাড়াতে হবে দায়িত্ববোধ
পর্যটকে কানায় কানায় পূর্ণ কুয়াকাটা সৈকত
পর্যটকে কানায় কানায় পূর্ণ কুয়াকাটা সৈকত
ঈদের টানা ছুটিতে পর্যটকে মুখরিত কুয়াকাটা
ঈদের টানা ছুটিতে পর্যটকে মুখরিত কুয়াকাটা
সর্বশেষ খবর
পিএসসির সামনে নন-ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্তদের অবস্থান কর্মসূচি
পিএসসির সামনে নন-ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্তদের অবস্থান কর্মসূচি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে আলোচনা সভা
চাঁদপুরে মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে আলোচনা সভা

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রশিবিরের প্যানেল ঘোষণা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রশিবিরের প্যানেল ঘোষণা

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঘুমধুম সীমান্তে আরাকান আর্মি সন্দেহে আটক ২, স্বীকারোক্তি একজনের
ঘুমধুম সীমান্তে আরাকান আর্মি সন্দেহে আটক ২, স্বীকারোক্তি একজনের

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে মৎস্য সপ্তাহ উদ্বোধন, সচেতনতার আহ্বান
পঞ্চগড়ে মৎস্য সপ্তাহ উদ্বোধন, সচেতনতার আহ্বান

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে মৎস্য সপ্তাহে মাছের পোনা অবমুক্ত
গোপালগঞ্জে মৎস্য সপ্তাহে মাছের পোনা অবমুক্ত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় মৎস্য সপ্তাহের উদ্বোধন
মোংলায় মৎস্য সপ্তাহের উদ্বোধন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় নিখোঁজের পরদিন ভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার
কুষ্টিয়ায় নিখোঁজের পরদিন ভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে মৎস্য সপ্তাহে র‍্যালি ও আলোচনা সভা
খাগড়াছড়িতে মৎস্য সপ্তাহে র‍্যালি ও আলোচনা সভা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষ্যে নেত্রকোনায় পোনা অবমুক্ত
জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষ্যে নেত্রকোনায় পোনা অবমুক্ত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রবিবার থেকে সীমানা নির্ধারণের শুনানি করবে ইসি
রবিবার থেকে সীমানা নির্ধারণের শুনানি করবে ইসি

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েল ফিলিস্তিনিদের স্বাস্থ্য পরিকল্পিতভাবে ধ্বংস করছে : অ্যামনেস্টি
ইসরায়েল ফিলিস্তিনিদের স্বাস্থ্য পরিকল্পিতভাবে ধ্বংস করছে : অ্যামনেস্টি

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে আলোচনা সভা ও র‌্যালি
সোনারগাঁয়ে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে আলোচনা সভা ও র‌্যালি

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ইচ্ছাকৃতভাবে গাজার ফিলিস্তিনিদের অনাহারে রাখছে: অ্যামনেস্টি
ইসরায়েল ইচ্ছাকৃতভাবে গাজার ফিলিস্তিনিদের অনাহারে রাখছে: অ্যামনেস্টি

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া শজিমেক হাসপাতালের উপপরিচালককে বদলি
বগুড়া শজিমেক হাসপাতালের উপপরিচালককে বদলি

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি এমপির ভিসা বাতিল করলো অস্ট্রেলিয়া
ইসরায়েলি এমপির ভিসা বাতিল করলো অস্ট্রেলিয়া

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আট দফা দাবিতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্ধদিবস কর্মবিরতি
আট দফা দাবিতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্ধদিবস কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যৌন হয়রানির অভিযোগে রাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবি
যৌন হয়রানির অভিযোগে রাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কর্মী ছাঁটাইয়ের দায়ে রেকর্ড জরিমানা অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে বড় বিমান সংস্থার
কর্মী ছাঁটাইয়ের দায়ে রেকর্ড জরিমানা অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে বড় বিমান সংস্থার

১ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী
প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালদ্বীপে ভ্রমণ ভিসায় গিয়ে কাজ করলে জেল-জরিমানা
মালদ্বীপে ভ্রমণ ভিসায় গিয়ে কাজ করলে জেল-জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক লীগের ঢাকা মহানগর উত্তর সভাপতি গ্রেফতার
শ্রমিক লীগের ঢাকা মহানগর উত্তর সভাপতি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মৎস্য খাতের অবদানে প্রকৃতি ও পানির প্রতি সদয় হতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা
মৎস্য খাতের অবদানে প্রকৃতি ও পানির প্রতি সদয় হতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরের গর্জন ও আজানের ধ্বনি যেখানে একাকার হয়ে যায়
সাগরের গর্জন ও আজানের ধ্বনি যেখানে একাকার হয়ে যায়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে গাছে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, প্রাণ গেল ইমামের
মাদারীপুরে গাছে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, প্রাণ গেল ইমামের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দান্ত গোল করেও অ্যাতলেতিকোকে জেতাতে পারলেন না আলভারেজ
দুর্দান্ত গোল করেও অ্যাতলেতিকোকে জেতাতে পারলেন না আলভারেজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা
মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’
‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’
‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’
‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন
একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প
যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী
ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত থেকে ১৫০ টন পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি
ভারত থেকে ১৫০ টন পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব
দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বাংলাদেশকে ফোকলা করেছে এস আলম গ্রুপ: জোনায়েদ সাকি
বাংলাদেশকে ফোকলা করেছে এস আলম গ্রুপ: জোনায়েদ সাকি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব প্রধান বিচারপতির
পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব প্রধান বিচারপতির

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮৩ আসনের সীমানা পরিবর্তনে আবেদন পড়েছে ১৭৬০টি
৮৩ আসনের সীমানা পরিবর্তনে আবেদন পড়েছে ১৭৬০টি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

সম্পাদকীয়

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে
ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে

পেছনের পৃষ্ঠা

ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা
ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...
কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও
মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও

নগর জীবন

জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা
জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি

সম্পাদকীয়

সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার
যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার

শোবিজ

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল

প্রথম পৃষ্ঠা