শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০০, বুধবার, ০২ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০৮:০২, বুধবার, ০২ জুলাই, ২০২৫

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

সরকার জাতীয় মহাপরিকল্পনা প্রণয়নের উদ্যোগ নিলেও তা সাড়ে পাঁচ বছরেও শেষ হয়নি। লক্ষ‌্য ছিল আন্তর্জাতিক পর্যটক আকর্ষণ, অঞ্চলভিত্তিক হাব নির্মাণ এবং পর্যটন খাতকে অর্থনীতির চালিকাশক্তিতে রূপ দেওয়া। ২০২০ সালে গৃহীত এই মহাপরিকল্পনার অধীনে নতুন অবকাঠামো ও আন্তর্জাতিক মানের সেবা চালুর কথা থাকলেও তা এখনো নথিপত্রে সীমাবদ্ধ।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় মহাপরিকল্পনার কাজ এখনো শেষ হয়নি। অন্তর্বর্তী সরকার এসে সেই মহাপরিকল্পনার খসড়াটি আবার পর্যালোচনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সেই আলোকে খসড়াটি রিভিউ হচ্ছে। এরপর তা জাতীয় পর্যটন কাউন্সিলের (এনটিসি) অনুমোদনের জন্য যাবে। এর বাস্তবায়নে যত দেরি হবে, পর্যটন খাতে অব্যবস্থাপনা তত বাড়বে।

সাড়ে পাঁচ বছর আগে যেভাবে শুরু

বিটিবির তথ্য অনুযায়ী, দেশের পর্যটন খাতে ট্যুরিজম মাস্টারপ্ল্যান বা পর্যটন মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন করেছে বিদেশি পরামর্শক সংস্থা আইপিই গ্লোবাল। ২০১৯ সালে সংস্থাটির সঙ্গে চুক্তি করা হলেও ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি আনুষ্ঠানিক কাজ শুরু হয়। ২৮ কোটি ৬৬ লাখ টাকা ব্যয়ে মাস্টারপ্ল্যানের কাজটি শেষ করার কথা ছিল একই বছরের ৩০ জুন। তবে করোনার কারণে নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ না হওয়ায় সময় বাড়িয়ে ২০২২ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত করা হয়। ২০২৩ সালের জুনে এসে শেষ হয় মহাপরিকল্পনা তৈরির কাজ। কিন্তু মহাপরিকল্পনা এনটিসিতে তা অনুমোদন হয়নি। অবশ্য মহাপরিকল্পনা প্রণয়নের কাজের প্রক্রিয়া নিয়ে অভিযোগ তুলেছিলেন বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তারা। তবে খসড়া চূড়ান্ত ও স্টেকহোল্ডার কনসালটেশন হয়েছে বলে জানা গেছে।

সাড়ে ৫ মিলিয়ন পর্যটক আকর্ষণের লক্ষ্য

মহাপরিকল্পনায় দেশজুড়ে এক হাজার ৪৯৮টি প্রাকৃতিক ও পর্যটন গন্তব্য চিহ্নিত করা হয়েছে। এর মধ্যে আকর্ষণীয় স্থান ভাগ করা হয়েছে ৫৩টি ক্লাস্টারে। উন্নয়নে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে ১৯টি ক্লাস্টারে। মহাপরিকল্পনায় ২০৪১ সালের মধ্যে ৫.৫৭ মিলিয়ন বিদেশি পর্যটক আকর্ষণের লক্ষ্য নেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে এই খাতে ২১.৯৪ মিলিয়ন কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যও নির্ধারণ করা হয়েছে। পরিকল্পনায় ১০টি পর্যটন ক্লাস্টার তৈরির জন্য ১.০৮ বিলিয়ন ডলার সরকারি ও বেসরকারি বিনিয়োগ চাওয়া হয়েছে। 

বর্তমানে এর জন্য পাঁচটি প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাই সমীক্ষা চলছে। এ ছাড়া সরকার রাস্তা, বিদ্যুৎ ও নিরাপত্তার মতো অবকাঠামোগত সুবিধা উন্নয়নে ১০৫.৫ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে। অন্যদিকে বেসরকারি বিনিয়োগকারীরা মূলত বিনিয়োগ করবে তারকা হোটেল, রিসোর্ট, বিনোদন পার্কসহ অন্যান্য বিলাসবহুল সুবিধা নির্মাণে। মহাপরিকল্পনায় পর্যটক আকর্ষণের জন্য হেলিপোর্ট নির্মাণ, পরিবহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থা সম্প্রসারণ, আবাসন সুবিধা বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন রকমের অবকাঠামোগত উন্নয়নের কথা বলা হয়েছে।

সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, সুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওর, নোয়াখালীর নিঝুম দ্বীপ, পাহাড়পুরের সোমপুর বিহার, সুন্দরবনের শরণখোলা এবং পদ্মা সেতুর পাশের মাওয়ায় মহাপরিকল্পনার আওতায় পাঁচটি পর্যটন উন্নয়ন প্রকল্পের বাস্তবায়ন কাজ শুরু হবে শিগগিরই।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ড. শাকের আহমেদ বলেন, ‘কোথা থেকে শুরু করেছি, বর্তমানে কোথায় আছি এবং কোথায় যাব, কিভাবে যাব- এসবের কোনো রোডম্যাপ নেই আমাদের। মহাপরিকল্পনার কথা আমরা অনেক দিন ধরে শুনতে পাই, কিন্তু আমরা এর কোনো প্রতিফলন দেখছি না। সরকারের পর্যটন বিষয়ক দুটি সংস্থা আছে পর্যটন করপোরেশন ও পর্যটন বোর্ড। কিন্তু সেখানে বেসরকারি খাতের প্রতিনিধিত্ব নেই বললেই চলে। তাদের আমলাতান্ত্রিক চক্করে আটকে গেছে মহাপরিকল্পনা।’

বাংলাদেশ ইনবাউন্ড ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশনের (বিডি ইনবাউন্ড) প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি রেজাউল একরাম বলেন, ‘‘পর্যটন মহাপরিকল্পনা হবে আমাদের পর্যটন খাতের হাইওয়েতে গুগল ম্যাপের মতো। আমরা কোন দিকে যাব, কতক্ষণে, কিভাবে যাব, সেটা না জানার কারণে আমাদের এক ঘণ্টার যাত্রাপথে দীর্ঘ সময় লেগে যাচ্ছে। পথটি না চেনার কারণে আমাদের মানুষকে জিজ্ঞাসা করে করে যেতে হচ্ছে। মাস্টারপ্ল্যানের নানা সভা-সেমিনার দেখলাম। কিন্তু আজও আমরা কিছু পেলাম না। ভালো হোক-মন্দ হোক, কিছু একটা দিক। পর্যটনে আমরা সুশৃঙ্খল যাত্রা শুরু করি। আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, অদক্ষতায় বছরের পর বছর চলে যাচ্ছে; কিন্তু মহাপরিকল্পনা হচ্ছে না। আমাদের ডায়নামিক লোক থাকলে বলত, ‘আই ডোন্ট কেয়ার, আই উইল ডু ইট’।”

পর্যটন বিচিত্রার সম্পাদক ও পর্যটন করপোরেশন বোর্ডের পরিচালক মহিউদ্দিন হেলাল বলেন, ‘মাস্টারপ্ল্যান আলোর মুখ দেখেনি, এটা আমাদের ব্যর্থতা ও হতাশার জায়গা। বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের নেতৃত্বে আমাদের পর্যটন খাতের একটি মহাপরিকল্পনা থাকার কথা ছিল। কিন্তু এটি না থাকার ফলে দেশের পর্যটন খাত অপরিকল্পিতভাবে বিকাশ হচ্ছে। মাস্টারপ্ল্যান থাকায় এই খাতের সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। দেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি তৈরিতে মিডিয়ার আরো দায়িত্বশীল ভূমিকা প্রয়োজন।’ 

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশকে ডেস্টিনেশন হিসেবে বহির্বিশ্বের ট্যুরিস্ট মার্কেটপ্লেসে পরিচিত করতে হবে। বিদেশের সব গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন মেলায় দেশের পক্ষ থেকে অর্থপূর্ণভাবে অংশগ্রহণ করা জরুরি হলেও সরকার তা বন্ধ রেখেছে। অথচ এটায় বারবার যাওয়া দরকার, প্রচার-প্রচারণা, বিদেশি দূতাবাসগুলোকে সিরিয়াসভাবে ভূমিকা পালন করতে হবে। আমাদের আঞ্চলিক সহযোগিতা বাড়াতে হবে, যাতে পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে, যেখানে আমেরিকান-ইউরোপিয়ান পর্যটক আসেন।’

কেন এই দেরি

পর্যটন মহাপরিকল্পনার কাজ শুরুর প্রথমদিকে প্রায় সব কমিটিতে সম্পৃক্ত ছিলেন বিটিবির গভর্নিং বডির সাবেক সদস্য ও সেন্টার ফর ট্যুরিজম স্টাডিজ (সিটিএস) চেয়ারম্যান জামিউল আহমেদ। তিনি বলেন, ‘মহাপরিকল্পনার দায়িত্বপ্রাপ্ত বিদেশি কম্পানি আইপিই গ্লোবাল সঠিকভাবে কাজটি করেনি। তাদের কাজ দেখভালের জন্য গঠিত মনিটরিং কমিটিতে আমি ছিলাম। আইপিই গ্লোবালের সঙ্গে মনিটরিং কমিটির অনেক বাগবিতণ্ডা হয়েছিল। তাদের আমরা অনেক বোঝানোর চেষ্টা করেছি; কিন্তু তারা সেভাবে কাজ করেনি। যার জন্য সরকার মহাপরিকল্পনার কাজ শেষ হয়েছে ঘোষণা দিয়েও কাজটি পুরোপুরি বুঝে পায়নি। শেষ পর্যন্ত সরকার একটি উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন কমিটি করে এবং আরো কয়েকটি বিষয়ভিত্তিক কমিটি করেছিল। ওই কমিটি বিষয়গুলোর মূল্যায়ন করে প্রতিবেদন দিয়েছে। মহাপরিকল্পনার যেভাবে কাজ হওয়া দরকার, সেভাবে হয়নি-এটা কমিটির রিপোর্টেও উঠে এসেছে। কমিটি থেকে দুটি বিকল্প সমাধানের কথা বলা হয়। এর একটি যেটুকু ভুল হয়েছে, আইপিই গ্লোবালকে সেটুকু করে দিতে হবে। যদি তারা না করে তাহলে বাকি বিল দেওয়া যাবে না। সে ক্ষেত্রে আমাদের দেশের যাঁরা বিশেষজ্ঞ আছেন, তাঁদের নিয়ে কাজটি সম্পন্ন করতে হবে।’

বিদেশি পর্যটক আনার ক্ষেত্রে অনেক মৌলিক কাজ হয়নি বলে মনে করেন জামিউল আহমেদ। তিনি বলেন, বিশ্ববাজারে পর্যটন পণ্য নিয়ে প্রতিযোগিতা হচ্ছে। বিদেশ থেকে পর্যটক আনার ক্ষেত্রে আমাদের যেসব পর্যটন পণ্য আছে তা বিশ্ববাজারে নিয়ে যেতে হবে। তারপর না দেশে পর্যটক আসবে। আমাদের পণ্য চিহ্নিত করা নেই, এগুলোর কোনো উন্নয়ন নেই, বিপণনের জন্য বিটিবি রুটিন ওয়ার্ক করছে। দেশে পর্যটক নিয়ে আসার জন্য যদি সুযোগ-সুবিধা না করে দেওয়া হয়, তাহলে পর্যটন পণ্য কিভাবে আমরা বিক্রি করব। এ জন্য পর্যটন সহায়ক যেসব সুবিধা যেমন—যানবাহন, হোটেল-মোটেল-রিসোর্ট, রেস্টুরেন্ট, বিনোদনসহ সব ব্যবস্থা তৈরি করতে হবে। এসব কিছুই মানসম্মত হতে হবে এবং সেবার মূল্য সহনশীল মাত্রায় রাখতে হবে। যাতে একজন পর্যটক অন্যান্য দেশের সঙ্গে তুলনা করে সন্তুষ্ট হতে পারে বাংলাদেশ তুলনামূলক সাশ্রয়ীমূল্যে সুন্দর গন্তব্য। এসব কোনো কিছু না করে আমরা বড় বড় সভা-সেমিনার, মিটিং, কমিটি নিয়ে পড়ে আছি। ৫৪ বছর পরও পর্যটনের অনেক মৌলিক কাজই হয়নি।

ঘন ঘন নেতৃত্ব বদল

২০১৯ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত তিনজন সিইও দায়িত্ব পালন করেছেন। প্রতিবারই নতুন নেতৃত্বে পরিকল্পনার গতি পাল্টেছে, ধারাবাহিকতা রক্ষা হয়নি। চলেছে ফাইল চালাচালি। খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের দাবি, দীর্ঘসূত্রতার মূল কারণ আমলাতান্ত্রিক জট, দায়িত্বের পরস্পরবিরোধিতা ও রাজনৈতিক সদিচ্ছার অভাব। তারা বলছেন, ‘পর্যটন হবে দ্বিতীয় রপ্তানি খাত’-এমন উচ্চারণ থাকলেও তার জন্য পর্যাপ্ত বাজেট, জনবল বা রাজনৈতিক অঙ্গীকার ছিল না। যত দিন না আমলাতান্ত্রিক জট ছাড়িয়ে বাস্তবায়নের স্পষ্ট রোডম্যাপ তৈরি হয়, তত দিন পর্যন্ত বাংলাদেশ পর্যটনে কেবল সম্ভাবনার দেশই থাকবে, বাস্তবায়নের নয়।

বিটিবি যা বলছে

বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু তাহের মুহাম্মদ জাবের কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘পরিবর্তিত অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা এটা আবার মাস্টারপ্ল্যান রিভিউ করছি। বর্তমানে এটি এডিটিংয়ের কাজ চলছে। আশা করছি এটি জুলাই মাসের মধ্যে শেষ হবে। তারপর এটি জাতীয় পর্যটন কাউন্সিলে অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করা হবে।’

সৌজন্যে- কালের কণ্ঠ।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
রিভার ট্যুরিজমে সম্ভাবনার দ্বার খুলছে হাউজবোট, ঢাকায় প্রথমবারের মতো বিশেষ মেলা
রিভার ট্যুরিজমে সম্ভাবনার দ্বার খুলছে হাউজবোট, ঢাকায় প্রথমবারের মতো বিশেষ মেলা
বর্ষায় পাহাড়ের ডাক, সাবধানতার ছায়া সঙ্গী করেই হোক ভ্রমণ
বর্ষায় পাহাড়ের ডাক, সাবধানতার ছায়া সঙ্গী করেই হোক ভ্রমণ
বান্দরবানে আবারও পাহাড়ি ঢলে পর্যটক নিখোঁজ
বান্দরবানে আবারও পাহাড়ি ঢলে পর্যটক নিখোঁজ
সজাগ থাকতে হবে ট্যুর অপারেটরদের, বাড়াতে হবে দায়িত্ববোধ
সজাগ থাকতে হবে ট্যুর অপারেটরদের, বাড়াতে হবে দায়িত্ববোধ
পর্যটকে কানায় কানায় পূর্ণ কুয়াকাটা সৈকত
পর্যটকে কানায় কানায় পূর্ণ কুয়াকাটা সৈকত
ঈদের টানা ছুটিতে পর্যটকে মুখরিত কুয়াকাটা
ঈদের টানা ছুটিতে পর্যটকে মুখরিত কুয়াকাটা
ঈদের লম্বা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ঢল
ঈদের লম্বা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ঢল
পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হলো বগালেক, তিন্দু ও মিরিঞ্জা ভ্যালি
পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হলো বগালেক, তিন্দু ও মিরিঞ্জা ভ্যালি
ঈদের লম্বা ছুটিতে পর্যটক বরণে প্রস্তুত কুয়াকাটা
ঈদের লম্বা ছুটিতে পর্যটক বরণে প্রস্তুত কুয়াকাটা
দায়িত্বশীল ভ্রমণের বার্তা দিচ্ছে ‘কনশাস ট্যুরিজম’
দায়িত্বশীল ভ্রমণের বার্তা দিচ্ছে ‘কনশাস ট্যুরিজম’
ইকোট্যুরিজমের সম্ভাবনা সুন্দরবনে
ইকোট্যুরিজমের সম্ভাবনা সুন্দরবনে
সর্বশেষ খবর
হবিগঞ্জে ট্রাক ও মাইক্রোবাসের সংঘর্ষে নিহত ২
হবিগঞ্জে ট্রাক ও মাইক্রোবাসের সংঘর্ষে নিহত ২

২২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

৫৪ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

যেকোনো আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ঘোষণা ইরানের
যেকোনো আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ঘোষণা ইরানের

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে খেলা দেখাতে গিয়ে সাপের কামড়ে কিশোরের মৃত্যু
ঝিনাইদহে খেলা দেখাতে গিয়ে সাপের কামড়ে কিশোরের মৃত্যু

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারকে হারিয়ে এশিয়ান কাপে এক পা বাংলাদেশের
মিয়ানমারকে হারিয়ে এশিয়ান কাপে এক পা বাংলাদেশের

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

৭ মিনিট আগে | টক শো

কেউ কেউ বুঝে অথবা না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিয়েছে : দুদু
কেউ কেউ বুঝে অথবা না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিয়েছে : দুদু

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাবার লাশ নিল না ছেলে, জানাজা ও দাফন করল স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন
বাবার লাশ নিল না ছেলে, জানাজা ও দাফন করল স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ সরকার দেশের স্বার্থ বিক্রি করার জন্য আসেনি : নৌপরিবহন উপদেষ্টা
এ সরকার দেশের স্বার্থ বিক্রি করার জন্য আসেনি : নৌপরিবহন উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের নতুন হামলা বন্ধে লেবাননকে যে শর্ত দিল আমেরিকা
ইসরায়েলের নতুন হামলা বন্ধে লেবাননকে যে শর্ত দিল আমেরিকা

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দালাইলামার ভাষণের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল চীন
দালাইলামার ভাষণের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল চীন

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী জীনাত রেহানা আর নেই
প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী জীনাত রেহানা আর নেই

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

সংসদ নির্বাচনে ইসিকে ৪.৮ মিলিয়ন ডলার সহায়তা দেবে জাপান
সংসদ নির্বাচনে ইসিকে ৪.৮ মিলিয়ন ডলার সহায়তা দেবে জাপান

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় বিশ্ব ক্রীড়া সাংবাদিক দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
বগুড়ায় বিশ্ব ক্রীড়া সাংবাদিক দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৩ ডেপুটি জেলারকে একযোগে বদলি
৩৩ ডেপুটি জেলারকে একযোগে বদলি

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নিম্ন আয়ের মানুষের ভরসা আব্দুল রসিদের ভাসমান সেলুন
নিম্ন আয়ের মানুষের ভরসা আব্দুল রসিদের ভাসমান সেলুন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে সাংবাদিকের উপর অতর্কিত হামলা
নড়াইলে সাংবাদিকের উপর অতর্কিত হামলা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুর আদালত প্রাঙ্গনে গাছ: ক্লান্ত বিচারপ্রার্থীদের শান্তির পরশ
শেরপুর আদালত প্রাঙ্গনে গাছ: ক্লান্ত বিচারপ্রার্থীদের শান্তির পরশ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সিইসি নূরুল হুদার জামিন নামঞ্জুর
সাবেক সিইসি নূরুল হুদার জামিন নামঞ্জুর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৪১৬
ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৪১৬

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেকারত্ব দূরীকরণ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে নোয়াখালীতে ই-লার্নিং এন্ড আর্নিং কোর্সের উদ্বোধন
বেকারত্ব দূরীকরণ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে নোয়াখালীতে ই-লার্নিং এন্ড আর্নিং কোর্সের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিথ্যা তথ্য প্রতিরোধে ব্যবস্থা নিতে জাতিসংঘের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
মিথ্যা তথ্য প্রতিরোধে ব্যবস্থা নিতে জাতিসংঘের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃন্দাবন কলেজে ফের বাস সার্ভিস চালুর দাবিতে স্মারকলিপি
বৃন্দাবন কলেজে ফের বাস সার্ভিস চালুর দাবিতে স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রিজার্ভ চুরি মামলার প্রতিবেদন আবারও পেছাল
রিজার্ভ চুরি মামলার প্রতিবেদন আবারও পেছাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের ৫.৩৮ বিলিয়ন ডলারের বাজেট পাস
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের ৫.৩৮ বিলিয়ন ডলারের বাজেট পাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফকে ছুরিকাঘাতের ঘটনা নিয়ে প্রথমবার কথা বললেন কারিনা
সাইফকে ছুরিকাঘাতের ঘটনা নিয়ে প্রথমবার কথা বললেন কারিনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা