শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪৫, শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা

কাসেম শরীফ
অনলাইন ভার্সন
ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা

সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন দপ্তর থেকে মালপত্র অকশন বা নিলামে তোলা হয়ে থাকে। এসব পণ্যের মধ্যে আছে জমি, বাড়ি, বাইক, প্রাইভেট কার, বাস বা গাড়ি থেকে শুরু করে তেল, পিঁয়াজ, রসুনের মতো কাঁচা পণ্য। বাজারে প্রচলিত দামের তুলনায় সরকারি নিলামে কম মূল্যে এসব পণ্য কেনা যায়। অনেক পণ্যের প্রতি ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের আগ্রহ থাকে, যেমন—কাঁচা পণ্য, তেল, গার্মেন্টস আইটেম ইত্যাদি।

তবে সরকারি নিলাম হলে গাড়ি ও মোটরবাইক কেনার প্রতি সাধারণ ক্রেতাদের আগ্রহ বেশি থাকে। সাধারণ ক্রেতারা নিজেরাই সরাসরি এসব পণ্য কেনার জন্য নিলামে অংশ নিতে পারেন। প্রশ্ন হলো, নিলামে কেনাবেচা করা কি ইসলামের দৃষ্টিতে বৈধ?

নিলাম কাকে বলে?
নিলামে কেনাবেচাকে আরবিতে ‘মুজায়াদাহ’ বলা হয়। আর উর্দু বা বাংলায় বলা হয় নিলাম। আল্লামা ইবনে জুজাই (রহ.) এ বিক্রয়কে সংজ্ঞায়িত করেছেন এভাবে : ‘পণ্যের দাম হাঁকাতে থাকবে এবং মানুষ একে অন্যের চেয়ে বেশি মূল্য বলতে থাকবে। এভাবে যে ব্যক্তি অন্যের চেয়ে বেশি মূল্য বলবে, সে পণ্য ক্রয় করবে।’

নিলামে কেনাবেচার বিধান
নিলামের মাধ্যমে কোনো কিছু বিক্রি করা শরিয়তে বৈধ। নিলামে যদি ধোঁকা, প্রতারণা বা অস্পষ্টতা না থাকে এবং বিক্রীত পণ্য যদি হারাম না হয়, তাহলে তা নিলামে ক্রয়-বিক্রয় করতে কোনো বাধা নেই। (ফাতহুল কাদির : ৬/৪৩৯; ফাতাওয়ায়ে দারুল উলুম দেওবন্দ : ১৪/২৮৭)

নবীযুগে নিলামে বিক্রির নমুনা
জাবির ইবনু আবদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, এক ব্যক্তি তার মৃত্যুর পরে তার গোলাম আজাদ হবে বলে ঘোষণা দিল। তারপর সে অভাবগ্রস্ত হয়ে পড়ল। নবী করিম (সা.) গোলামটিকে নিয়ে নেন এবং বলেন, কে একে আমার কাছ থেকে ক্রয় করবে? নুআঈম ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) (তাঁর কাছ থেকে) সেটি এত এত মূল্যে ক্রয় করলেন। তিনি গোলামটি তাকে সোপর্দ করে দিলেন। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২১৪১)

আতা (রহ.) বলেন, আমি সাহাবায়ে কেরামকে দেখেছি যে তাঁরা গনিমতের মাল বেশি মূল্য দানকারীর কাছে বিক্রি করাকে দোষ মনে করতেন না। (বুখারি সংশ্লিষ্ট অধ্যায়)

এ হাদিস থেকে খোদ নবী (সা.)-এর মাধ্যমে নিলামে বিক্রির নজির পাওয়া যায়। তাই সংখ্যাগরিষ্ঠ ফকিহ নিলামে ক্রয়-বিক্রয়কে জায়েজ বলেছেন। এ ক্ষেত্রে আনাস বিন মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসও গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ। হাদিসটি হলো : রাসুল (সা.) একটি জিনপোষ ও পেয়ালা বিক্রয়ের জন্য পেশ করে বলেন—এই জিনপোষ ও পেয়ালাটি কে ক্রয় করবে? এ কথা শুনে এক ব্যক্তি বলল, আমি এক দিরহামে ক্রয় করছি। এ কথা শুনে রাসুল (সা.) বলেন, কে এক দিরহামের বেশি দেবে?  তখন আরেকজন বলল, আমি দুই দিরহাম দেব। তখন তিনি তার কাছে সেটি দুই দিরহামে বিক্রয় করলেন। (তিরমিজি, হাদিস : ১২১৮)

নবীযুগে এক ভিক্ষুকের ঘটনা থেকেও নিলামের বৈধতা পাওয়া যায়। আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, একবার নবী (সা.)-এর কাছে এক আনসারী ব্যক্তি এসে ভিক্ষা চাইলে তিনি জিজ্ঞেস করেন—তোমার ঘরে কিছু আছে কি? সে বলল, একটি কম্বল আছে, যার কিছু অংশ আমরা পরিধান করি এবং কিছু অংশ বিছাই। একটি পাত্রও আছে, তাতে আমরা পানি পান করি। তিনি বলেন, সেগুলো আমার কাছে নিয়ে এসো, লোকটি তা নিয়ে এলে রাসুলুল্লাহ (সা.) তা হাতে নিয়ে বলেন, এ দুটি বস্তু কে কিনবে? এক ব্যক্তি বলল, আমি এগুলো এক দিরহামে নেব। তিনি দুইবার অথবা তিনবার বলেন, কেউ কি এর বেশি মূল্য দেবে? আরেকজন বলল, আমি দুই দিরহামে নিতে পারি। তিনি ওই ব্যক্তিকে তা প্রদান করে দিরহাম দুটি নিলেন এবং ওই আনসারি সাহাবিকে তা প্রদান করে বলেন, এক দিরহামে খাবার কিনে পরিবার-পরিজনকে দাও এবং আরেক দিরহাম দিয়ে একটি কুঠার কিনে আমার কাছে নিয়ে এসো। লোকটি তা-ই করল। রাসুলুল্লাহ (সা.) নিজ হাতে তাতে একটি হাতল লাগিলে দিয়ে বলেন, যাও, তুমি কাঠ কেটে এনে বিক্রি করো। ১৫ দিন যেন আমি আর তোমাকে না দেখি। লোকটি চলে গিয়ে কাঠ কেটে বিক্রি করতে লাগল। অতঃপর সে এলো, তখন তার কাছে ১০ দিরহাম ছিল। সে এর থেকে কিছু দিয়ে কাপড় এবং কিছু দিয়ে খাবার কিনল। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ভিক্ষা করে বেড়ানোর চেয়ে এ কাজ তোমার জন্য বেশি উত্তম। কেননা ভিক্ষার কারণে কিয়ামতের দিন তোমার মুখমণ্ডলে একটি বিশ্রী কালো দাগ থাকত।

ভিক্ষা করা তিন ব্যক্তি ছাড়া অন্য কারোর জন্য বৈধ নয়—(১) ধুলা-মলিন নিঃস্ব ভিক্ষুকের জন্য; (২) ঋণে জর্জরিত ব্যক্তি এবং (৩) যার ওপর রক্তপণ আছে, অথচ সে তা পরিশোধ করতে অক্ষম। (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ১৬৪১)

নিলামে ইজাব কবুল
বিক্রেতা বা বিক্রেতার প্রতিনিধি যখন নিলামে দাম হাঁকাবে এবং উপস্থিত ক্রেতারা মূল্য বলতে থাকবে, তখন প্রস্তাবিত মূল্যের সঙ্গে বিক্রেতার সম্মতি ছাড়া বিক্রয় সম্পন্ন হবে না। এ বিষয় নিয়ে ফকিহদের মধ্যে কোনো মতানৈক্য নেই। এ ক্ষেত্রে যদিও পরিভাষায় মতানৈক্য আছে যে হানাফি মাজহাবের ফকিহদের মতে উপস্থিত ক্রেতা কর্তৃক প্রস্তাবিত মূল্য হলো ইজাব। বিক্রেতার পক্ষ থেকে সে মূল্যে সম্মত হওয়া হলো কবুল। তবে অন্য তিন মাজহাবে বিক্রেতার সম্মতি হলো বিলম্বিত ইজাব এবং ক্রেতা কর্তৃক প্রস্তাবিত মূল্য হলো অগ্রিম কবুল। মতনৈক্যের এ বিষয় শুধু পরিভাষাগত মতানৈক্য। (ফিকহুল বুয়ু, মুফতি তাকি উসমানি)

বিক্রেতার জন্য বেশি মূল্যের প্রস্তাব গ্রহণ করা কি আবশ্যক?
ফুকাহায়ে কেরামের বক্তব্য থেকে বোঝা যায় যে বিক্রেতার জন্য বেশি মূল্যের প্রস্তাব গ্রহণ করা জরুরি নয়, বরং তার কাঙ্ক্ষিত মূল্য না পেলে সে ক্ষেত্রে সব প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে নিলাম জারি রাখার অধিকার আছে। তা ছাড়া বেশি মূল্যের প্রস্তাব থাকা সত্ত্বেও বিক্রেতার জন্য কম মূল্যের প্রস্তাব গ্রহণ করা জায়েজ কি না? এ ব্যাপারে মালেকি মাজহাবের ফকিহরা এ পদ্ধতিকে জায়েজ বলেছেন। ইমাম ইবনে রুশদ (রহ.) বলেছেন, ‘নিলামে বিক্রয়কারী ক্রেতাদের যেকোনো একজনের সঙ্গে চূড়ান্ত চুক্তি করার ব্যাপারে স্বাধীন। যদিও অন্যরা তার চেয়ে বেশি মূল্য বলুক।’

হানাফি মাজহাবের কিতাবে এ ব্যাপারে আলোচনা থেকে বোঝা যায় যে তাদের দৃষ্টিতেও বেশি মূল্যের প্রস্তাব থাকা সত্ত্বেও বিক্রেতার জন্য কম মূল্যের প্রস্তাব গ্রহণ করা জায়েজ আছে। (হাশিয়া দুসুকি, খণ্ড-৩, পৃষ্ঠা-৫)

এই বিভাগের আরও খবর
যা নেওয়া হারাম তা দেওয়াও হারাম
যা নেওয়া হারাম তা দেওয়াও হারাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৯ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৯ নভেম্বর ২০২৫
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ
মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
সর্বশেষ খবর
সীমান্তে ছররা গুলি ছুড়ল বিএসএফ, আহত তিন বাংলাদেশি
সীমান্তে ছররা গুলি ছুড়ল বিএসএফ, আহত তিন বাংলাদেশি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ‘রাষ্ট্র সংস্কারের নবযাত্রা ও আজকের বাংলাদেশ’ শীর্ষক সভা
বগুড়ায় ‘রাষ্ট্র সংস্কারের নবযাত্রা ও আজকের বাংলাদেশ’ শীর্ষক সভা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে মাছ ধরায় ৫ জেলে আটক
সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে মাছ ধরায় ৫ জেলে আটক

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘অনেকেই এখন আমাকে নিজেদের মানসিক সমস্যার কথা বলতে স্বস্তিবোধ করেন’
‘অনেকেই এখন আমাকে নিজেদের মানসিক সমস্যার কথা বলতে স্বস্তিবোধ করেন’

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

সাভারে তিন পোশাক কারখানা বন্ধ ঘোষণা, শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ
সাভারে তিন পোশাক কারখানা বন্ধ ঘোষণা, শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্যামসনের বদলে চেন্নাইয়ের দুই ক্রিকেটার চাচ্ছে রাজস্থান
স্যামসনের বদলে চেন্নাইয়ের দুই ক্রিকেটার চাচ্ছে রাজস্থান

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে আরও তিনটি গ্রাম দখল রাশিয়ার
ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে আরও তিনটি গ্রাম দখল রাশিয়ার

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ নিয়ে ঐকমত্য কমিশন জট সৃষ্টি করেছে : প্রিন্স
জুলাই সনদ নিয়ে ঐকমত্য কমিশন জট সৃষ্টি করেছে : প্রিন্স

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

যেসব চুক্তি করতে ভারতে আসছেন পুতিন
যেসব চুক্তি করতে ভারতে আসছেন পুতিন

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্রের স্বার্থে দ্রুত তফসিল ঘোষণা করতে হবে: আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্রের স্বার্থে দ্রুত তফসিল ঘোষণা করতে হবে: আমানউল্লাহ আমান

২৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাশিয়ায় প্রতিরক্ষা হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৪
রাশিয়ায় প্রতিরক্ষা হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৪

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাদ্য সংকটে লাখো বাংলাদেশিসহ ৪ কোটি আমেরিকান!
খাদ্য সংকটে লাখো বাংলাদেশিসহ ৪ কোটি আমেরিকান!

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি বছর শেষের আগে ভারত সফর করবেন পুতিন : ক্রেমলিন
চলতি বছর শেষের আগে ভারত সফর করবেন পুতিন : ক্রেমলিন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টুঙ্গিপাড়ায় আইন-শৃঙ্খলা নিয়ে মতবিনিময় সভা
টুঙ্গিপাড়ায় আইন-শৃঙ্খলা নিয়ে মতবিনিময় সভা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চোটে দল থেকে ছিটকে গেলেন ফরাসি স্ট্রাইকার
চোটে দল থেকে ছিটকে গেলেন ফরাসি স্ট্রাইকার

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে বনদস্যু সুমন বাহিনীর হাতে জেলে অপহৃত
সুন্দরবনে বনদস্যু সুমন বাহিনীর হাতে জেলে অপহৃত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিপুল অস্ত্রসহ হাকিম হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
বিপুল অস্ত্রসহ হাকিম হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফটিকছড়িতে চোরাকারবারিদের হামলায় ২ বনকর্মী আহত
ফটিকছড়িতে চোরাকারবারিদের হামলায় ২ বনকর্মী আহত

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ

৪১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সিরিয়ার বিপ্লবী প্রেসিডেন্ট শারাকে হত্যার ষড়যন্ত্র নস্যাতের দাবি
সিরিয়ার বিপ্লবী প্রেসিডেন্ট শারাকে হত্যার ষড়যন্ত্র নস্যাতের দাবি

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরের ৯ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৪৮.৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
নভেম্বরের ৯ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৪৮.৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?
কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাক-সিএনজি-অটোরিকশার ত্রিমুখী সংঘর্ষ, নিহত ৩
ট্রাক-সিএনজি-অটোরিকশার ত্রিমুখী সংঘর্ষ, নিহত ৩

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রিজার্ভ চুরি পর্যালোচনা কমিটির মেয়াদ আরো দুই মাস বাড়ল
রিজার্ভ চুরি পর্যালোচনা কমিটির মেয়াদ আরো দুই মাস বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে বিপুল পরিমাণ আমদানি নিষিদ্ধ ঘনচিনি আটক
চট্টগ্রামে বিপুল পরিমাণ আমদানি নিষিদ্ধ ঘনচিনি আটক

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জেনিফার লরেন্সের সুর বদল, আর কিছু বলতে চান না ট্রাম্পকে নিয়ে
জেনিফার লরেন্সের সুর বদল, আর কিছু বলতে চান না ট্রাম্পকে নিয়ে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসপাতাল থেকে প্রকাশ্যে যুবককে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা, ভিডিও ভাইরাল
হাসপাতাল থেকে প্রকাশ্যে যুবককে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা, ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় ইলিশের অস্তিত্ব রক্ষায় গণশুনানি
কলাপাড়ায় ইলিশের অস্তিত্ব রক্ষায় গণশুনানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার
১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ৪ ও গাজীপুরে ৫ সংসদীয় আসনই থাকবে: হাইকোর্ট
বাগেরহাটে ৪ ও গাজীপুরে ৫ সংসদীয় আসনই থাকবে: হাইকোর্ট

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু
খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব
নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন
ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন

পূর্ব-পশ্চিম

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা
ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

গেলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন, অনশন ভাঙলেন তারেক
গেলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন, অনশন ভাঙলেন তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

এলডিসি মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন
এলডিসি মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন

পেছনের পৃষ্ঠা

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে