শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩২, রবিবার, ১২ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০৮:৪৬, রবিবার, ১২ অক্টোবর, ২০২৫

তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি

হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ
অনলাইন ভার্সন
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি

বিবিসি বাংলাকে দেওয়া বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দুই পর্বের সাক্ষাৎকার গত কয়েক দিন ধরে আলোচনার বিষয়বস্তু। দেশের সব সংবাদপত্র ও সম্প্রচার মাধ্যম যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়ে প্রচার করেছে সাক্ষাৎকারের বিবরণ।

গণমাধ্যমগুলো বিশেষ করে টিভি চ্যানেলগুলো তাঁর সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে তৈরি করা প্রতিবেদন প্রধান শিরোনাম হিসেবে প্রচার করেছে। এ সময় প্রায় সব টিভি টক শোতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকারই ছিল আলোচনার মূল বিষয়। রাজনৈতিক বিশ্লেষকসহ বিভিন্ন দলের নেতারা তাঁর সাক্ষাৎকারের নানা দিক ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ করেছেন।

মোটা দাগে বলা যায়, তারেক রহমান চৌকশভাবে বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন। তাঁর বক্তব্য ছিল সুচিন্তিত, সুচারু ও যথেষ্ট গোছানো। কোথাও বাড়তি কথা বলেননি। কোনো প্রশ্নের জবাবে তিনি বাড়তি প্রতিক্রিয়া দেখাননি।  তাঁর বক্তব্যে পরিমিতিবোধের প্রকাশ ঘটেছে। দীর্ঘ সাক্ষাৎকারে তারেক রহমান দেশে ফিরে আসা, নির্বাচনে অংশ নেওয়া, গণ আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড, সুদীর্ঘ সময় গণমাধ্যমে কথা না বলা, নির্বাচনে প্রার্থী মনোনয়নের কৌশল, নির্বাচনে জোট গঠন, দলের চেয়ারপারসনের নির্বাচনে অংশগ্রহণ, দুর্নীতি, চাঁদাবাজি-দখল নিয়ে কথা বলেছেন। কথা বলেছেন জামায়াতের রাজনীতি, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের বিচার ও রাজনীতি এবং ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক ইত্যাদি বিষয়ে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তাঁর নিজের এবং পরিবারের ওপর ওয়ান-ইলেভেনের সরকার ও পরবর্তী সময়ে আওয়ামী লীগ সরকারের নির্যাতনের বর্ণনা দিলেও কোনো প্রতিহিংসামূলক কথা বলেননি।

সাক্ষাৎকারে তারেক রহমান শিগগিরই দেশে ফিরবেন বলে জানিয়েছেন। বহুল প্রত্যাশিত জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণের কথাও তিনি বলেছেন। তারেক রহমানের সম্ভাব্য দেশে ফেরা প্রসঙ্গে ইরানের বিপ্লবী নেতা আয়াতুল্লাহ রুহুল্লা খোমেনির দেশে ফেরার কথা স্মরণ করা যায়। বিষয়টি খুবই প্রাসঙ্গিক। ইরানের শাহ রেজা পাহলভির ‘হোয়াইট রেভল্যুশনের’ তীব্র বিরোধিতা করেন খোমেনি। শাহবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়ার কারণে খোমেনিকে প্রথমে গ্রেপ্তার এবং পরে নির্বাসনে পাঠানো হয়। তিনি দীর্ঘ ১৫ বছরে প্রথম তুরস্ক, পরে ইরাক এবং শেষ পর্যন্ত ফ্রান্সে নির্বাসনে থাকেন। শাহ রেজা পাহলভি গুপ্ত পুলিশ বাহিনী গঠন করে রাজতন্ত্রবিরোধীদের গুম ও হত্যা করার কাজে ব্যবহার করতেন। এতে শাহবিরোধী আন্দোলন ক্রমেই তীব্র হয়ে ওঠে। শুরু হয় দেশব্যাপী ধর্মঘট ও বিক্ষোভ। নির্বাসিত খোমেনি ফ্রান্স থেকে প্রতিদিন অডিও বার্তা পাঠাতেন। যা গোপনে ইরানে প্রচার হতো এবং লাখো মানুষের কাছে পৌঁছে যেত। ধীরে ধীরে পুরো দেশ শাহবিরোধী আন্দোলনে এককাট্টা হয়। অবশেষে দেশের মানুষের জনরোষ বুঝতে পেরে শাহ রেজা চিকিৎসার অজুহাতে ইরান ত্যাগ করেন। আয়াতুল্লাহ খোমেনি নির্বাসন থেকে নিজ দেশ ইরানে ফিরে আসেন। তাঁকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দর থেকে রাজধানীর তেহরান পর্যন্ত লাখ লাখ মানুষ রাস্তায় নেমে আসে। যা তখনকার ইতিহাসের অন্যতম বৃহৎ জনসমাবেশ হিসেবে বিবেচিত হয়।

আয়াতুল্লাহ খোমেনিকে প্রথমে গ্রেপ্তার ও পরে নির্বাসনে পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু পার্থক্য হচ্ছে এক-এগারোর সরকার তারেক রহমানকে শুধু গ্রেপ্তারই করেনি, তাঁর ওপর নির্মম নির্যাতন চালায়। এ প্রসঙ্গে তারেক রহমান বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, আমি শারীরিকভাবে নির্যাতিত হয়েছি, যেই নির্যাতনের চিহ্ন এখনো আমাকে সহ্য করতে হয়। জেলজুলুম খেটেছি আমি। বিভিন্নভাবে মিথ্যা অপপ্রচারের শিকার হয়েছি। আমি রেখে এসেছিলাম ছোট ভাইকে। যে ভাইকে আমি রেখে এসেছিলাম, সেই ভাই এখন আর নেই। যেই সুস্থ মা-কে রেখে এসেছিলাম, সেই সুস্থ মা এখন সুস্থ নেই। শুধু অসুস্থই নন, ওনার ওপরে মানসিক ও শারীরিক নির্যাতনও করা হয়েছে। একটি ঘর রেখে এসেছিলাম, যেই ঘরে আমি এবং আমার ছোট ভাই বড় হয়েছি, যেই ঘরে আমার বাবার স্মৃতি ছিল, যেই ঘরে আমার মায়ের বহু স্মৃতি ছিল, সেই স্মৃতিগুলো ভেঙে ধুলায় মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে।

তারেক রহমান শুধু নিজের ও পরিবারের ওপর নির্যাতনের কথাই বলেননি, তিনি স্বৈরাচারী সরকারের আদেশে হাজার হাজার মানুষের ওপর চালানো অত্যাচার-নির্যাতনের কথাও সাক্ষাৎকারে উল্লেখ করেছেন। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমি আমার পরিবারের যেই কাহিনি তুলে ধরলাম, এটি শুধু আমার কাহিনি না বা আমার পরিবারের কাহিনি না, এরকম কাহিনি বাংলাদেশের শত না হাজার হাজার পরিবারের। যে পরিবারের বাবা, যে পরিবারের ভাই, যে পরিবারের স্বামী, তার ঘরবাড়ি ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। হ্যান্ডকাফ পরা অবস্থায় হাসপাতালের বারান্দায় মারা গিয়েছে। তা না হলে হ্যান্ডকাফ পরা অবস্থায় জেলের ভিতরে মারা গেছে। সহায়সম্পত্তি ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। তারেক রহমান নিজের ও পরিবারের ওপর নির্যাতনের কথা বলার পাশাপাশি দেশের মানুষের ওপর চালানো অত্যাচার নির্যাতন ও হত্যার কথা উল্লেখ করে নেতাসুলভ মনোভাবের পরিচয় দিয়েছেন। তিনি প্রতিহিংসার কথা না বলে ওই সব অন্যায়, হত্যা ও নির্যাতনের জন্য যারা দায়ী তাদের প্রত্যেকের বিচারের কথা বলেছেন। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এটি প্রতিশোধের কোনো বিষয় নয়, এটি ন্যায়ের কথা, এটি আইনের কথা, অন্যায় হলে তার বিচার হতে হয়।

আরেকটি ক্ষেত্রে তারেক রহমানের সঙ্গে আয়াতুল্লাহ খোমেনির যথেষ্ট মিল রয়েছে। নির্বাসিত খোমেনি ফ্রান্স থেকে প্রতিদিন দেশবাসীর কাছে অডিও বার্তা পাঠাতেন গোপনে। খোমেনির এই অডিও বার্তা ইরানে লাখ লাখ মানুষের কাছে পৌঁছে যেত। যা শাহবিরোধী আন্দোলনকে তুঙ্গে নিয়ে যায়। তারেক রহমানের বক্তব্য প্রচারে স্বৈরাচারী সরকারের নিষেধাজ্ঞা থাকায় তিনি বিভিন্ন উপায়ে দলের কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করে গেছেন। নিয়মিতভাবে তিনি এ কাজটি করতেন। এর মাধ্যমে নেতা-কর্মীরা দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের কাছ থেকে দিকনির্দেশনা পেতেন। স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের কর্মসূচি প্রণয়ন থেকে শুরু করে সাংগঠনিক বিষয়- সবকিছুতেই তাঁর পরামর্শ থাকত। তিনি তৃণমূলের অনেক নেতা-কর্মীর সঙ্গে ওয়ান-টু-ওয়ান কথা বলতেন। এখনো যা তিনি করে চলেছেন। গণমাধ্যমের সঙ্গে দীর্ঘ সময় কথা বলেননি কেন- বিবিসি বাংলা তা জানতে চেয়েছে। এর জবাবে তারেক রহমান বলেছেন, ব্যাপারটা বোধ হয় এরকম না। আসলে আমি কথা ঠিকই বলেছি। বিগত স্বৈরাচার সরকারের সময় কোর্ট থেকে রীতিমতো একটা আদেশ দিয়ে আমার কথা বলার অধিকারকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। আমি যদি গণমাধ্যমে কিছু বলতে চাইতাম, হয়তো গণমাধ্যমের ইচ্ছা ছিল ছাপানোর, গণমাধ্যম সেটা ছাপতে পারত না। এ প্রসঙ্গে তিনি বিবিসি বাংলাকে বলেন, আমি কথা বলেছি, সামাজিক মাধ্যমসহ বিভিন্ন পন্থায় আমি পৌঁছানোর চেষ্টা করেছি। আমি পৌঁছেছি মানুষের কাছে। কাজেই গণমাধ্যমে যে কথা বলিনি তা না। ইচ্ছা থাকলেও ছাপাতে পারেননি, হয়তো প্রচার করতে পারেননি। কিন্তু আমি বলেছি, আমি থেমে থাকিনি।

ফ্যাসিবাদবিরোধী দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামে গণতন্ত্রকামী সব দল ও সংগঠন ভূমিকা পালন করলেও বৃহৎ দল হিসেবে বিএনপির ভূমিকাই ছিল সবচেয়ে বেশি। দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ হাজার হাজার নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়। নেতা-কর্মীদের নামে দেওয়া হয় লাখ লাখ মিথ্যা মামলা। কেন্দ্রীয় নেতা ইলিয়াস আলীসহ অনেক নেতা-কর্মীকে গুম করা হয়। যাঁদের আর কোনো সন্ধান পায়নি তাঁদের পরিবার। তৃণমূলের অসংখ্য নেতা-কর্মী বাড়িঘরে থাকতে পারেননি। তাঁদের পরিবারও হয়রানির শিকার হয়েছে। স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন পরিচালনায় তারেক রহমান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন। কিন্তু তিনি নিজেকে আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড হিসেবে মনে করেন নাই। তারেক রহমান মনে করেন, ‘কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ।’ আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড বিষয়ে বিবিসি বাংলার প্রশ্নের জবাবে তারেক রহমান বলেন, আমি অবশ্যই জুলাই আন্দোলনে আমাকে কখনোই মাস্টারমাইন্ড হিসেবে দেখি না। এই আন্দোলনে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলগুলোর নেতা-কর্মীরা, সেটি বিএনপি হোক বা অন্য রাজনৈতিক দলগুলো থেকে, প্রত্যেকটি দল বিভিন্নভাবে অবদান রেখেছে। বিভিন্নভাবে তাদের নেতা-কর্মীরা নির্যাতিত হয়েছে। তিনি আন্দোলনের মাঠে মাদরাসার ছাত্র, গৃহিণী, কৃষক, শ্রমিক, সিএনজিচালক, ছোট দোকান কর্মচারী বা দোকানমালিক থেকে আরম্ভ করে গার্মেন্ট কর্মী, অবসরপ্রাপ্ত সামরিক কর্মকর্তা-কর্মচারী প্রত্যেক শ্রেণি-পেশার মানুষের অবদানের কথা উল্লেখ করেছেন। তারেক রহমান এ প্রসঙ্গে আরও বলেন, আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, সমাজের দল-মতনির্বিশেষে প্রত্যেকটি মানুষের অবদান আছে। কোনো দল, কোনো ব্যক্তি নয়, এই আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড বাংলাদেশের গণতন্ত্রকামী জনগণ।

নির্বাচন নিয়ে পরিকল্পনা ও দলগতভাবে নাকি জোটবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাওয়া, এ প্রশ্নের জবাবে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বিবিসি বাংলাকে বলেন, আমরা প্রায় ৬৪টি রাজনৈতিক দল বিগত স্বৈরাচারের সময় যার যার অবস্থান থেকে রাজপথে আন্দোলন গড়ে তোলার চেষ্টা করেছি। যে দলগুলোকে আমরা পেয়েছি আমাদের সঙ্গে রাজপথের আন্দোলনে, আমরা চাই সবাইকে সঙ্গে নিয়ে রাষ্ট্র পুনর্গঠন করতে।

সাক্ষাৎকারের দ্বিতীয় পর্বে তারেক রহমান বিএনপির রাজনীতি, কূটনীতি, ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে দলের অবস্থান তুলে ধরেছেন। তিনি বলেছেন, ভারত যদি স্বৈরাচারকে সেখানে আশ্রয় দিয়ে বাংলাদেশের মানুষের বিরাগভাজন হয়, সেখানে আমাদের কিছু করার নেই। বাংলাদেশের মানুষ সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তাদের সঙ্গে সম্পর্ক শীতল থাকবে। তাই আমাকে আমার দেশের মানুষের সঙ্গে থাকতে হবে। এ প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেছেন, কূটনীতির ক্ষেত্রেও বিএনপির নীতি সবার আগে বাংলাদেশ। আমার জনগণ, আমার দেশ, আমার সার্বভৌমত্ব। এটিকে অক্ষুণ্ন রেখে, এর স্বার্থ বিবেচনা করে এবং এই স্বার্থকে অটুট রেখে বাকি সব কিছু।

বিবিসি বাংলার সঙ্গে দুই পর্বের দীর্ঘ সাক্ষাৎকারে তারেক রহমান স্বৈরাচারবিরোধী দীর্ঘ আন্দোলনে তাঁর নিজের দল বিএনপি ও গণতন্ত্রকামী অন্যান্য দলের ভূমিকা, অন্তর্বর্তী সরকারের কাজের মূল্যায়ন, চলমান রাজনীতি, নির্বাচন, সংস্কার, নির্বাচনে জয়ী হলে দেশ পরিচালনার ভাবনা-সর্ব বিষয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন। তবে তিনি অল্প কথায় সব প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন। তিনি কোনো প্রশ্নের জবাবে বিতর্কে জড়াতে চাননি, সংযত থেকেছেন। কোনো প্রশ্নের জবাব এড়িয়েও যাননি। তারেক রহমান দ্রুত দেশে ফিরে এসে হারিয়ে যাওয়া গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবেন-দেশবাসী এমনটাই প্রত্যাশা করে।

লেখক : চেয়ারম্যান, ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
সর্বশেষ খবর
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

এই মাত্র | অর্থনীতি

হেমা মালিনী না কি প্রকাশ, এখন কার সঙ্গে থাকছেন ধর্মেন্দ্র?
হেমা মালিনী না কি প্রকাশ, এখন কার সঙ্গে থাকছেন ধর্মেন্দ্র?

১ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে বাস চলাচল অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে বাস চলাচল অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জন্মদিনে কলকাতায় অমিতাভের ‘চল্লিশা পাঠ’
জন্মদিনে কলকাতায় অমিতাভের ‘চল্লিশা পাঠ’

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

মেসির জোড়া গোলে মায়ামির বড় জয়
মেসির জোড়া গোলে মায়ামির বড় জয়

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার মতো ইউক্রেন যুদ্ধও থামাতে ট্রাম্পকে অনুরোধ জেলেনস্কির
গাজার মতো ইউক্রেন যুদ্ধও থামাতে ট্রাম্পকে অনুরোধ জেলেনস্কির

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে টানা বৃষ্টিতে সবজির বাজারে অস্থিরতা
মানিকগঞ্জে টানা বৃষ্টিতে সবজির বাজারে অস্থিরতা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘন কুয়াশায় দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া রুটে ৪ ঘণ্টা ফেরি চলাচল বন্ধ
ঘন কুয়াশায় দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া রুটে ৪ ঘণ্টা ফেরি চলাচল বন্ধ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গরু এসে পড়ে মোটরসাইকেলে, ছিটকে পড়ে বাসচাপায় কলেজশিক্ষক নিহত
গরু এসে পড়ে মোটরসাইকেলে, ছিটকে পড়ে বাসচাপায় কলেজশিক্ষক নিহত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক
জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মেক্সিকোকে উড়িয়ে অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপের সেমিতে আর্জেন্টিনা
মেক্সিকোকে উড়িয়ে অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপের সেমিতে আর্জেন্টিনা

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই কিংবদন্তির গানে কণ্ঠ দিলেন পান্থ কানাই
দুই কিংবদন্তির গানে কণ্ঠ দিলেন পান্থ কানাই

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

কক্সবাজারে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
কক্সবাজারে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ
পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস
লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকার বাতাসের মান আজ কেমন?
ঢাকার বাতাসের মান আজ কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার
গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইনজুরিতে জেরাল্ড কোৎজে
ইনজুরিতে জেরাল্ড কোৎজে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ
সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের, আহত মেয়ে
ঝিনাইদহে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের, আহত মেয়ে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সুদানে আশ্রয়কেন্দ্রে ড্রোন হামলায় ৬০ জনের বেশি নিহত
সুদানে আশ্রয়কেন্দ্রে ড্রোন হামলায় ৬০ জনের বেশি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান
বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে নির্বাসিত বিদেশিদের গ্রহণ করল গুয়াতেমালা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে নির্বাসিত বিদেশিদের গ্রহণ করল গুয়াতেমালা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ হামলায় ইউক্রেনের ওডেসা অঞ্চলে বিদ্যুৎ বিভ্রাট
রুশ হামলায় ইউক্রেনের ওডেসা অঞ্চলে বিদ্যুৎ বিভ্রাট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ অক্টোবর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ
ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা
ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প
নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’
‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব
আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল
উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক
গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন
তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা
রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর
ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইনের শাসন কাকে বলে এবারের নির্বাচনে দেখাতে চাই : সিইসি
আইনের শাসন কাকে বলে এবারের নির্বাচনে দেখাতে চাই : সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ
ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত
দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ
সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেফ এক্সিট নয়, আমরা চাই স্বাভাবিক এক্সিট : ধর্ম উপদেষ্টা
সেফ এক্সিট নয়, আমরা চাই স্বাভাবিক এক্সিট : ধর্ম উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোহিতকে টপকে সৌরভ-ধোনিকে ছুঁয়ে ফেললেন শুভমান
রোহিতকে টপকে সৌরভ-ধোনিকে ছুঁয়ে ফেললেন শুভমান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান
পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট
প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট

খবর

ড. ইউনূসই শেষ ভরসা
ড. ইউনূসই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা
দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন

পেছনের পৃষ্ঠা

জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার
বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার

নগর জীবন

একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র
একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে
কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ
একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন
হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন

খবর

তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি
তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি

নগর জীবন

ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা
ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে
ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে

নগর জীবন

খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু
খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু

খবর

উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি
উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি

খবর

নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে
নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে

নগর জীবন

তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি

সম্পাদকীয়

গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন
গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন

নগর জীবন

নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান
নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের

নগর জীবন

সংগীত ও নাটক পরিবেশন
সংগীত ও নাটক পরিবেশন

নগর জীবন

আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫
আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫

খবর

ছায়ানট ও সেন্ট যোসেফের শরৎ প্রাতে অরুণ আলো
ছায়ানট ও সেন্ট যোসেফের শরৎ প্রাতে অরুণ আলো

খবর

যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়
যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়

খবর

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম

খবর