শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৪, রবিবার, ১২ অক্টোবর, ২০২৫

অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ

ড. আনোয়ারউল্লাহ চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ

জাতীয় নির্বাচন আসন্ন। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী বছর ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথমার্ধে অনুষ্ঠিত হবে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে অনুষ্ঠিত দশম, একাদশ ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ছিল বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে সবচেয়ে বিতর্কিত এবং কলঙ্কিত নির্বাচন। এই তিনটি নির্বাচনে ভোটাররা তাঁদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেননি।

ফলে সরকার গঠনে তাঁদের কোনো ভূমিকা ছিল না। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পেছনে অন্যতম উপলক্ষ হিসেবে এসব বিতর্কিত নির্বাচন বিশেষ ভূমিকা রেখেছে। আজ যাঁদের বয়স ৩৪ বছর, তাঁরা ১৮ বছর বয়স হওয়ার পর জাতীয় নির্বাচনে ভোটাধিকার প্রয়োগের জন্য যোগ্যতা অর্জন করেন, কিন্তু তাঁদের ভোট দিতে দেওয়া হয়নি। এ নিয়ে তাঁদের মধ্যে হতাশা ও ক্ষোভ রয়েছে।

তাঁরা অধীর আগ্রহের সঙ্গে অপেক্ষা করছেন আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটাধিকার প্রয়োগের জন্য। তবে সে নির্বাচন সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্যভাবে অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে নানা সমস্যা রয়েছে, যেগুলো সমাধানের জন্য দ্রুত উদ্যোগ গ্রহণ করা জরুরি। একটি মহল নির্বাচন বানচাল করার জন্য সচেষ্ট রয়েছে। নিদেনপক্ষে তারা নির্বাচনকে বিতর্কিত এবং প্রশ্নবিদ্ধ করতে চাইবে—এটি প্রায় নিশ্চিত করেই বলা যেতে পারে।

বিদ্যমান অবস্থায় জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড কতটা তৈরি করা যাবে, তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার অন্যতম প্রধান শর্ত হচ্ছে সঠিক ও পূর্ণাঙ্গ ভোটার তালিকা থাকা। ভোটার তালিকায় কোনো ত্রুটি থাকলে নির্বাচন কোনো অবস্থায়ই সুষ্ঠু হতে পারে না। প্রতিবার জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সরেজমিনে যাচাইপূর্বক বিদ্যমান ভোটার তালিকা হালনাগাদ করা হয়। এবারও ভোটার তালিকা যাচাই করার জন্য নির্বাচন কমিশন থেকে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল।

ভোটার তালিকা যাচাইকারী দলের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার তালিকা যাচাই করার কথা। অভিযোগ আছে, ভোটার তালিকা যাচাইকারীরা অনেক ক্ষেত্রে বাড়ি বাড়ি না গিয়েই ভোটার তালিকা হালনাগাদ করেছেন। এই গাফিলতির কারণে ভোটার হওয়ার যোগ্য অনেকেই তালিকা থেকে বাদ পড়েছেন। আবার ভোটার তালিকা থেকে বাদ পড়ার যোগ্য অনেকেই তালিকায় রয়ে গেছেন। নির্বাচন কমিশন থেকে বলা হয়েছে, যাঁরা ভোটার তালিকা থেকে বাদ পড়েছেন, তাঁরা নির্বাচন কমিশন অফিসে গিয়ে তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্ত করাতে পারবেন। কিন্তু বাংলাদেশের সামাজিক প্রেক্ষাপটে এটা কতটা বাস্তবসম্মত, তা ভেবে দেখা প্রয়োজন। আমাদের দেশের মানুষ কি এতটা সচেতন হয়েছেন যে তাঁরা নির্বাচন কমিশন অফিসে গিয়ে ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্ত করাবেন? এতে যে সময় ব্যয় ও প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হয়, অনেকের পক্ষেই তা সম্ভব হয় না। এখনো সময় আছে পরিদর্শকদল বাড়ি বাড়ি পাঠিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদ করার। ভোটার তালিকা ত্রুটিপূর্ণ রেখে কোনোভাবেই সুষ্ঠু এবং গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রত্যাশা করা যায় না।

 

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন কোন ধরনের সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত হবে, সেই প্রশ্নটির এখনো নিষ্পত্তি হয়নি। অন্তর্বর্তী সরকার কোনো সাংবিধানিক এবং নিয়মিত সরকার নয়। অতীতে কখনোই এমন সরকারের অধীনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়নি। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার অধীনে ১৯৯১, ১৯৯৬, ২০০১ ও ২০০৮ সালে অনুষ্ঠিত চারটি জাতীয় সংসদ নির্বাচন ছিল বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন। পরাজয়ের ভয় থেকে ২০১১ সালে আওয়ামী লীগ সরকার আদালতকে ব্যবহার করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা সংবিধান থেকে বাতিল করে দেয়। সম্প্রতি আদালত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা সংবিধান থেকে বাতিল করার রায় অবৈধ ঘোষণা করেছেন। কিন্তু আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করে এখনো তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাকে সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। ফলে সাধারণভাবে মনে করা যেতে পারে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে অনুষ্ঠানের সম্ভাবনা খুবই কম। অথচ দেশের বেশির ভাগ রাজনৈতিক দলই চায় আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত হোক।

অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো কোনো উপদেষ্টার বিরুদ্ধে রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ উঠেছে। তাঁদের কেউ কেউ এরই মধ্যে বিতর্কিত হয়ে পড়েছেন। এই অবস্থায় অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে তার গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিতে পারে। অন্তর্বর্তী সরকারের তত্ত্বাবধায়ক সরকার হিসেবে দায়িত্ব পালনের কোনো সুযোগ নেই। এই প্রশ্নের সমাধানের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে আলোচনার মাধ্যমে সঠিক সিদ্ধান্তে উপনীত হতে হবে।

এ ক্ষেত্রে বিকল্প পদ্ধতি হতে পারে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে বহাল রেখে এই সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টা এবং বাইরে থেকে উপযুক্ত ও জাতীয়ভাবে গ্রহণযোগ্য কয়েকজন ব্যক্তিকে অন্তর্ভুক্ত করে অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারে রূপান্তর করা। পুরো বিষয়টি সুপ্রিম কোর্টের মতামতের জন্য প্রেরণ করা যেতে পারে। সুপ্রিম কোর্টের অনুকূল মতামত পাওয়া গেলে নবগঠিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার তার কার্যক্রম শুরু করতে পারে। নবগঠিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান কাজ হবে একটি সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজন করা।

নিকট অতীতের নির্বাচনগুলোতে টাকার খেলা প্রত্যক্ষ করা গেছে। অবস্থা এমন হয়েছে যে আমাদের দেশে নির্বাচন মানেই টাকার খেলা। প্রকৃত রাজনীতিবিদরা ক্রমেই পর্দার আড়ালে চলে যাচ্ছেন। ব্যবসায়ী-আমলারা রাজনীতির ময়দান দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন। তৃণমূল কর্মী বা জনগণের সঙ্গে তাঁদের কোনো সংযোগ থাকে না। নির্বাচনের আগে তাঁরা অবৈধ অর্থ ব্যয় করে দলীয় মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন। বিগত জাতীয় সংসদে ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের সংখ্যা ছিল দুই-তৃতীয়াংশের বেশি। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক দুরবস্থার জন্য রাজনৈতিক দলে যোগ দেওয়া ব্যবসায়ী-শিল্পপতিরা অনেকাংশে দায়ী। বিগত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কোনো কোনো রাজনৈতিক দলের শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদের বিরুদ্ধে অবৈধ অর্থ গ্রহণের মাধ্যমে দলীয় মনোনয়নদানের অভিযোগ উঠেছে। এটি কোনোভাবেই কাম্য হতে পারে না। রাজনৈতিক দলগুলোকে প্রার্থী মনোনয়নের ক্ষেত্রে দলের ত্যাগী নেতাকর্মীদের প্রাধান্য দিতে হবে। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, যেকোনো মূল্যেই হোক, নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করতে হবে। 

নির্বাচনে প্রচার-প্রচারণার জন্য প্রার্থীরা বিপুল অর্থ ব্যয় করে থাকেন। এতে প্রার্থীদের মধ্যে সুষম অবস্থান বিঘ্নিত হয়। যাঁরা তুলনামূলক কম অর্থের মালিক, সেসব প্রার্থী প্রচারণায় পিছিয়ে পড়ে একসময় নির্বাচনী মাঠ থেকে সরে যেতে বাধ্য হন। এ জন্য সরকারিভাবে নির্বাচনে প্রচার-প্রচারণার ব্যবস্থা করা যেতে পারে। সরকারি খরচে প্রতিটি ইউনিয়নে একটি করে মঞ্চ তৈরি করা যেতে পারে। সেই মঞ্চে প্রার্থীরা সমবেত হয়ে জনতার সামনে তাঁদের বক্তব্য উপস্থাপন করবেন। তাঁরা তাঁদের কর্মসূচি এবং জনগণের জন্য কী করতে চান, তা ব্যাখ্যা করবেন। নির্বাচনে প্রার্থীরা যে পোস্টার বা ব্যানার স্থাপন করেন, তা সরকারি উদ্যোগে করে দেওয়া হবে। যাঁরা বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ছিলেন, তাঁরা অবসরগ্রহণের পরই যাতে নির্বাচনে অংশ নিতে না পারেন, তা নিশ্চিত করতে হবে। অবসরগ্রহণের পর অন্তত পাঁচ বছর বিরতি দিয়ে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার সুযোগ দেওয়া যেতে পারে। আমলাতন্ত্রের কর্মকর্তা বা অন্যান্য রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ছিলেন এমন কেউ নির্বাচনে অংশ নিতে চাইলে তাঁর পেনশন বেনিফিট রাষ্ট্রের অনুকূলে সারেন্ডার করার বিধান করা যেতে পারে।    

জনগণ হচ্ছে রাষ্ট্রের মালিক, কিন্তু তাদের সব সময়ই ক্ষমতাহীন করে রাখা হয়। পাঁচ বছরে মাত্র এক দিন অর্থাৎ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন জনগণ ক্ষমতায়িত হয়। তারা ভোট দিয়ে তাদের ইচ্ছামতো যে কাউকে রাষ্ট্রক্ষমতায় বসাতে পারে। ক্ষমতা শুধু থাকলেই হয় না, সেই ক্ষমতা ব্যবহারের মতো যোগ্যতাও থাকতে হয়। জনগণকে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগে সতর্ক থাকতে হবে। একমাত্র তাদের সচেতনতাই পারে উপযুক্ত ব্যক্তি বা দলের হাতে রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষমতা অর্পণ করতে। যাঁরা ভোট দেবেন, তাঁদের মনে রাখতে হবে, তাঁরা যদি ভোট দিয়ে একজন ভালো মানুষকে সংসদে পাঠান, তাহলে সেই ব্যক্তির ভালো কাজের অংশীদার তাঁরাও হবেন। আর যদি কোনো অসৎ, দুর্নীতিবাজ লোককে ভোট দিয়ে সংসদে পাঠান, তাহলে তাঁর কৃত অপকর্মের দায়ভার ভোটারকেও বহন করতে হবে।

বর্তমানে একজন তিনটি আসন থেকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেন। নির্বাচনে অংশগ্রহণের প্রধান শর্ত হচ্ছে প্রার্থীকে সংশ্লিষ্ট এলাকার ভোটার হতে হয়। এক ব্যক্তি নিশ্চয়ই তিনটি সংসদীয় আসনের ভোটার নন। তাহলে তিনি কিভাবে তিনটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন? যাঁর জনপ্রিয়তা আছে, তিনি তো একটি আসনে দাঁড়ালেই জয়লাভ করতে পারবেন। কোনো ব্যক্তি যদি তিনটি আসনে প্রতিযোগিতা করে তিনটিতেই বিজয়ী হন, তাহলে পরবর্তী সময়ে তাঁকে দুটি আসন ছেড়ে দিতে হয়। ছেড়ে দেওয়া আসনে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। প্রশ্ন হলো, জয়ী হলেও যে আসন ছেড়ে দিতে হয়, সেই আসনে নির্বাচন করতে হবে কেন? ছেড়ে দেওয়া আসনে উপনির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য রাষ্ট্রীয় তহবিল থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় করতে হয়। এই অপচয়ের দায়ভার কে নেবে?

নির্বাচনে ভোটারদের বিশাল দায়িত্ব রয়েছে। দল অথবা মার্কা না দেখে ব্যক্তির চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য দেখে ভোট দিতে হবে। আমরা যদি দল-মতের ঊর্ধ্বে উঠে সঠিক ব্যক্তিকে ভোট দিতে পারি, তাহলেই কেবল জাতীয় সংসদ আমাদের মনের মতো হতে পারে। ভোটারদের সমর্থন না পেলে একজন ব্যক্তির পক্ষে সংসদ সদস্য হওয়া সম্ভব নয়। আমাদের মনে রাখতে হবে, জাতীয় সংসদ হচ্ছে একটি পবিত্র স্থান, সেখানে যোগ্যদেরই যাওয়া উচিত। নির্বাচনের আগে যেকোনো মূল্যেই হোক, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে হবে। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কোনো বিতর্কিত কর্মকর্তা অথবা কর্মচারীকে নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া যাবে না। যাঁরা বিতর্কিত, তাঁদের নির্বাচনকালীন দায়িত্ব পালন করা থেকে বিরত রাখতে হবে। নির্বাচনে কোনো ধরনের কারচুপি হলে জাতিকে সে জন্য চরম মূল্য দিতে হবে। কালো টাকা ও পেশিশক্তির প্রভাবমুক্ত স্বচ্ছ নির্বাচন জাতিকে সঠিক পথে পরিচালিত করবে। সুষ্ঠু নির্বাচন ও গণতন্ত্রের এই যাত্রা শুভ হোক।

লেখক : সাবেক উপাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
সর্বশেষ খবর
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

এই মাত্র | অর্থনীতি

হেমা মালিনী না কি প্রকাশ, এখন কার সঙ্গে থাকছেন ধর্মেন্দ্র?
হেমা মালিনী না কি প্রকাশ, এখন কার সঙ্গে থাকছেন ধর্মেন্দ্র?

১ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে বাস চলাচল অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে বাস চলাচল অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জন্মদিনে কলকাতায় অমিতাভের ‘চল্লিশা পাঠ’
জন্মদিনে কলকাতায় অমিতাভের ‘চল্লিশা পাঠ’

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

মেসির জোড়া গোলে মায়ামির বড় জয়
মেসির জোড়া গোলে মায়ামির বড় জয়

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার মতো ইউক্রেন যুদ্ধও থামাতে ট্রাম্পকে অনুরোধ জেলেনস্কির
গাজার মতো ইউক্রেন যুদ্ধও থামাতে ট্রাম্পকে অনুরোধ জেলেনস্কির

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে টানা বৃষ্টিতে সবজির বাজারে অস্থিরতা
মানিকগঞ্জে টানা বৃষ্টিতে সবজির বাজারে অস্থিরতা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘন কুয়াশায় দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া রুটে ৪ ঘণ্টা ফেরি চলাচল বন্ধ
ঘন কুয়াশায় দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া রুটে ৪ ঘণ্টা ফেরি চলাচল বন্ধ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গরু এসে পড়ে মোটরসাইকেলে, ছিটকে পড়ে বাসচাপায় কলেজশিক্ষক নিহত
গরু এসে পড়ে মোটরসাইকেলে, ছিটকে পড়ে বাসচাপায় কলেজশিক্ষক নিহত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক
জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মেক্সিকোকে উড়িয়ে অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপের সেমিতে আর্জেন্টিনা
মেক্সিকোকে উড়িয়ে অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপের সেমিতে আর্জেন্টিনা

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই কিংবদন্তির গানে কণ্ঠ দিলেন পান্থ কানাই
দুই কিংবদন্তির গানে কণ্ঠ দিলেন পান্থ কানাই

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

কক্সবাজারে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
কক্সবাজারে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ
পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস
লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকার বাতাসের মান আজ কেমন?
ঢাকার বাতাসের মান আজ কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার
গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইনজুরিতে জেরাল্ড কোৎজে
ইনজুরিতে জেরাল্ড কোৎজে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ
সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের, আহত মেয়ে
ঝিনাইদহে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের, আহত মেয়ে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সুদানে আশ্রয়কেন্দ্রে ড্রোন হামলায় ৬০ জনের বেশি নিহত
সুদানে আশ্রয়কেন্দ্রে ড্রোন হামলায় ৬০ জনের বেশি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান
বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে নির্বাসিত বিদেশিদের গ্রহণ করল গুয়াতেমালা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে নির্বাসিত বিদেশিদের গ্রহণ করল গুয়াতেমালা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ হামলায় ইউক্রেনের ওডেসা অঞ্চলে বিদ্যুৎ বিভ্রাট
রুশ হামলায় ইউক্রেনের ওডেসা অঞ্চলে বিদ্যুৎ বিভ্রাট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ অক্টোবর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ
ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা
ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প
নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’
‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব
আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল
উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক
গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন
তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা
রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর
ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইনের শাসন কাকে বলে এবারের নির্বাচনে দেখাতে চাই : সিইসি
আইনের শাসন কাকে বলে এবারের নির্বাচনে দেখাতে চাই : সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ
ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত
দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ
সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেফ এক্সিট নয়, আমরা চাই স্বাভাবিক এক্সিট : ধর্ম উপদেষ্টা
সেফ এক্সিট নয়, আমরা চাই স্বাভাবিক এক্সিট : ধর্ম উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোহিতকে টপকে সৌরভ-ধোনিকে ছুঁয়ে ফেললেন শুভমান
রোহিতকে টপকে সৌরভ-ধোনিকে ছুঁয়ে ফেললেন শুভমান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান
পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট
প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট

খবর

ড. ইউনূসই শেষ ভরসা
ড. ইউনূসই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা
দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন

পেছনের পৃষ্ঠা

জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার
বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার

নগর জীবন

একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র
একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে
কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ
একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন
হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন

খবর

তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি
তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি

নগর জীবন

ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা
ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে
ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে

নগর জীবন

খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু
খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু

খবর

উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি
উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি

খবর

নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে
নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে

নগর জীবন

তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি

সম্পাদকীয়

গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন
গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন

নগর জীবন

নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান
নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের

নগর জীবন

সংগীত ও নাটক পরিবেশন
সংগীত ও নাটক পরিবেশন

নগর জীবন

আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫
আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫

খবর

ছায়ানট ও সেন্ট যোসেফের শরৎ প্রাতে অরুণ আলো
ছায়ানট ও সেন্ট যোসেফের শরৎ প্রাতে অরুণ আলো

খবর

যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়
যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়

খবর

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম

খবর