শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৬, সোমবার, ২৫ আগস্ট, ২০২৫

রমরমা মাদক কারবার তারুণ্যের মহাসর্বনাশ

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
রমরমা মাদক কারবার তারুণ্যের মহাসর্বনাশ

শিল্প-কারখানার কাঁচামাল ও সরঞ্জাম আমদানি কমে গেছে। কেবল স্থবিরতা নয়, বিনিয়োগ নেমেছে তলানিতে। বাজারে নিত্যপণ্যের সংকট-ঘাটতি দেখা দিচ্ছে প্রায়ই। মানুষের কেনাকাটা কমে গেছে। তাই এক দিনের সদাই দিয়ে তিন দিন চলার চেষ্টা। কিন্তু মাদকের হাট-বাজার বেশ চাঙ্গা। সেখানে আমদানিতে কোনো সমস্যা হচ্ছে না। কেনাকাটা, স্টক সবই উপচে পড়ছে। সাপ্লাই চেইন এবং নিরাপত্তা রয়েছে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের চাহিদা মতো!

মাঝেমধ্যে টুকটাক গোলমাল বাধছে ক্রেতা-বিক্রেতাদের নিজস্ব গণ্ডগোলে বা খবরদারি নিয়ে অথবা নেশাগ্রস্ত হয়ে ছেলে বাবা-মার ওপর বা বাবা ছেলের ওপর চড়াও হলে। দুই দিন আগে কিশোরগঞ্জে মাদকের কারবারের আধিপত্য নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে একজন নিহত ও অনেকে আহত না হলে জানাই হতো না সেখানে বিনা বাধায় মাদকের কী কারবার চলে আসছিল। এ ঘটনায় জেলা-উপজেলা যুবদল নেতা আলী আব্বাস রাজন ও এমদাদুল হককে বহিষ্কার না করলে কজন জানত জায়গায় জায়গায় এ ব্যবসার হাতবদল কিভাবে হয়েছে? প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সংগঠনের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করে সহিংস কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার প্রমাণের ভিত্তিতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মাদক কারবারিদের কাছে ভাব এবং মূর্তি কোনো বিষয় নয়।

মাদকসহ হেন বাজে কাজ নেই, যা করলে তাদের ভাব বা মূর্তিতে কোনো সমস্যা হয়। কম-বেশি সারা দেশের চিত্র এমনই। আগের কারবারিরা গাঢাকা দিয়েছে, নতুন কারবারি গজিয়েছে। বর্তমান-সাবেকে বোঝাপড়ায়ও মাদকের কারবার চলছে বিভিন্ন জায়গায়। মাদকের এই গরম বাজারে ক্রেতা-বিক্রেতা উপচে পড়ছে।

ব্যাপক অর্থলগ্নিও সেখানে। আমদানি-রপ্তানি মিলিয়ে মার্কেটিংয়ে কোনো সমস্যা নেই। কারবারি ও খোরদের সৃষ্ট অঘটনে মাঝেমধ্যে গোলমাল পাকে। পুলিশ-নারকোটিকস বিভাগের লোকেরা তখন একটু ঝামেলায় পড়ে যায়। কয়েকটা দিন তৎপরতা চালিয়ে কিছু মাদক উদ্ধার ও গায়েক বা কাস্টমার ধরে কাজ দেখাতে হয়। পরে দ্রুত তা সামলে যায়। পাওনা হিসাবে এ সাফল্যের স্বীকৃতিস্বরূপ মনমতো পদ-পদায়ন-পদোন্নতি মেলে। মাদক রাজ্য চলে আসছে এভাবেই। রাজনৈতিক অঙ্গনে এত বড় পরিবর্তনের পর সেখানে কোনো হেরফের আসেনি। বরং মাদক কারবার আরো বেড়েছে। ডালপালা ছড়িয়েছে।

চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে ‘মাদকাসক্ত’ ছেলে তপন রুদ্র তার বাবা দুলাল রুদ্রকে কুপিয়ে মেরে না ফেললে আলোচনায়ও আসত না সেখানকার মাদক কারবারিদের কথা। বরিশালের খাটিয়ালপাড়ার নেশাগ্রস্ত ছেলে শাহারিয়ার শিমুলও তার বাবা শাহ আলম খানের দেহ থেকে মাথা আলাদা করে দেওয়ায় সেখানে কয়েকটা দিন একটু গরম অবস্থা গেছে। ধরপাকড়সহ কিছু কাজ দেখাতে হয়েছে পুলিশ, মাদককর্তাসহ প্রশাসনকে। ঢাকাঘেঁষা নারায়ণগঞ্জ সদরে বাবা করুণা রায় ও মা অনিতা রানী ঘটিয়েছেন উল্টো কাণ্ড। তাঁরা মাদকাসক্ত ছেলে জনির কাছে গর্দান সোপর্দ করেননি। অতিষ্ট হতে হতে মাদকাসক্ত ছেলেকেই মেরে লাশটা নালায় ফেলে দিয়েছেন।

মাঝেমধ্যে এ ধরনের কিছু ঘটনা বাদে মাদক ব্যবসার বিস্তার আরো বাড়ছে। আমদানি ব্যাপক। কাস্টমার প্রচুর। সমানতালে মাদকসংক্রান্ত মামলা-মোকদ্দমাও। কেবল রাজধানী ঢাকা বা বড় বড় শহর নয়, প্রত্যন্ত গ্রামেও এখন হাত বাড়ালেই মিলছে নানা জাত ও নামের নেশাদ্রব্য। ঢাকার অভিজাত গুলশান-বনানী-উত্তরা থেকে কারওয়ান বাজার, মগবাজার,  কামরাঙ্গীর চর, মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্প, মুগদা, মিরপুর, পল্লবী, রাজারবাগ পুলিশ লাইন লাগোয়া মোমেনবাগ, শান্তিবাগ, ঝিগাতলার অলিগলিতে সন্ধ্যা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত প্রকাশ্যে চলে মাদক সেবন, বিক্রি। পুলিশ ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের লোকেরা মাঝেমধ্যে একটু হম্বিতম্বি করে পাওনা বুঝে নিয়ে আসে।  কয়েকটি স্পটে কাস্টমারের ভিড় সামলানো কঠিন। দীর্ঘ লাইন ধরে ‘মাল’ কিনতে হয়। দেশের মানুষ যখন নির্বাচন, সংস্কার, বিচার, ঐকমত্য ধরনের ভারি বিষয়াদি নিয়ে ব্যস্ত, তখন মাদকের কারবারে জড়িয়ে জনমের কামাই-রোজগারে মত্ত একটি মহল। স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাকর্মী, প্রভাবশালী ব্যক্তি, পরিবার, পুলিশ, মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরসহ কয়েকটি গোষ্ঠীর মাদকের দিকে বিশেষ প্রাপ্তির চোখ। গেল টানা ১৫-১৬ বছর এই কারবারে জড়িতরা আলামত বুঝে কেউ গাঢাকা দিয়েছে, পালিয়েছে, কেউ কেউ সাময়িক হাত বদল করে কিছু পাওনা বুঝে নিচ্ছে।

বাজার বুঝে মাদকের আমদানিকারকদের এখন মহাব্যস্ত সময়! মদ, গাঁজা, ইয়াবার বাইরে আরো নানা ধরনের মাদককে সহজলভ্য করে তুলছেন তাঁরা। সাপ্লাই চেইনে এনেছেন নতুনত্ব। নিষিদ্ধ জগতে অস্ত্রের পর মাদকই সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা। ইয়াবা, গাঁজা, ফেনসিডিল, মদ,  আফিম, হেরোইন, কোকেন, প্যাথেডিন, বিভিন্ন ধরনের ঘুমের ওষুধ, এমনকি জুতার আঠাও রয়েছে। এসব ভয়ানক নেশাজাতীয় দ্রব্য সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ছড়িয়ে দিতে পেরেছেন! এসব মাদকের বেশির ভাগই আসে প্রতিবেশী দেশ ভারত ও মায়ানমার থেকে অনুপ্রবেশের মাধ্যমে। মাদক উৎপাদনকারী দেশ না হয়েও ভৌগোলিক কারণে বাংলাদেশ মাদকের বড় ঝুঁকিতে। এশিয়ার গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গেল, গোল্ডেন ক্রিসেন্ট ও গোল্ডেন ওয়েজ নামে পরিচিত মাদক চোরাচালানের তিনটি প্রধান অঞ্চলের কেন্দ্রে বাংলাদেশের অবস্থান। তাই আন্তর্জাতিক মাদক কারবারিরাও বাংলাদেশকে ট্রানজিট হিসেবে সহজে ব্যবহার করতে পারছেন। বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে শত শত নদ-নদী দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরে মিলেছে। তাই মাদক চোরাকারবারিদের কাছে সমুদ্র উপকূল ও জলপথ উপযুক্ত পথ। এর বাইরে দেশের বিভিন্ন স্থানে গড়ে উঠেছে  মাদকের রুট।

ক্লায়েন্ট হিসেবে তাদের টার্গেট পয়েন্টে সম্ভাবনাময় বিশাল তরুণ জনগোষ্ঠী। মাদকের এই নীল দংশন থেকে তরুণ ও যুবসমাজকে বাঁচাতে সরকারের পদক্ষেপের চেয়ে কারবারিদের চাতুরি ও নেটওয়ার্ক বেশি শক্তিশালী। তাদের কৌশলেও প্রতিনিয়ত অভিনবত্ব। তাদের বিশেষায়িত রুট এখন মায়ানমার। যেখানে মায়ানমারে কেবলই নৈরাজ্য আর অস্থিরতার খবর, সেখানে সঙ্গোপনে এবং নিঃশব্দে মাদক কারবারিদের কয়েকটি চক্রের এন্তার কারবার মায়ানমারের সঙ্গে। সেখান থেকে আনছে ইয়াবাসহ কয়েকটি আইটেমের বড় বড় চালান। এই মাদক পাচারের পেছনে মায়ানমারের রাখাইন রাজ্যে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠাকারী সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মি এবং ট্রান্স ন্যাশনাল সিন্ডিকেটের সক্রিয় ভূমিকা রয়েছে।

আরাকান আর্মির রাখাইনে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার পর থেকে নিত্যপণ্যের জন্য বাংলাদেশের ওপর বেশি নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে। এই সুযোগটি কাজে লাগাচ্ছে মাদক কারবারিরা। বাংলাদেশ থেকে তারা নিচ্ছে চিনি, সার, পেঁয়াজ, সিমেন্ট, রসুন, লবণ, জ্বালানি, ভোজ্য তেল, শুঁটকি, চিংড়ি পোনা, চকোলেট, টিন, কাঠ, টাইলস, শাড়ি, থ্রিপিস, কম্বল, কসমেটিকস, গয়না, মোবাইল ফোনসহ বিভিন্ন পণ্য। গত প্রায় পৌনে এক বছর ধরে দেশ থেকে ওষুধ, খাদ্য, নির্মাণসামগ্রী, কৃষি উপকরণসহ বিভিন্ন পণ্যের বিনিময়ে মায়ানমার থেকে ইয়াবা, আইসসহ আরো মাদকদ্রব্য আনছে তারা। পরিবহনে মাছ ধরার নৌযান তাদের মূল মাধ্যম। মায়ানমার থেকে সাগরপথে নৌযানে ইয়াবার চালান এনে নাফ নদ পার করে তা টেকনাফ, নাইক্ষ্যংছড়ি ও থানচি উপজেলার বিভিন্ন দুর্গম এলাকায় জড়ো করার পর সেখান থেকে ছড়িয়ে দিচ্ছে সারা দেশে। জায়গায় জায়গায় পুরনো কারবারিদের সঙ্গে যোগ হয়েছে নতুন কারবারি। দেশে নির্বাচনী তোড়জোর ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর বাড়তি ব্যতিব্যস্ততা তাদের জন্য মৌসুমি সুযোগ!

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট

ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন।

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
বসুন্ধরা কিংসের বিরুদ্ধে অযৌক্তিক সমালোচনা
বসুন্ধরা কিংসের বিরুদ্ধে অযৌক্তিক সমালোচনা
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
সর্বশেষ খবর
আজ ঢাকার বাতাস কতটা অস্বাস্থ্যকর?
আজ ঢাকার বাতাস কতটা অস্বাস্থ্যকর?

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় ইজিবাইকের তিন যাত্রী নিহত
খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় ইজিবাইকের তিন যাত্রী নিহত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১০ দিনে কত আয় করল ‘ওয়ার ২’
১০ দিনে কত আয় করল ‘ওয়ার ২’

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

মাদক সন্ত্রাসে বেপরোয়া রোহিঙ্গা
মাদক সন্ত্রাসে বেপরোয়া রোহিঙ্গা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

উত্তরপ্রদেশে ট্রাক্টরে কন্টেনারের ধাক্কায় নিহত ৮, আহত ৪৫
উত্তরপ্রদেশে ট্রাক্টরে কন্টেনারের ধাক্কায় নিহত ৮, আহত ৪৫

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৫৮৬
সারাদেশে পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৫৮৬

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজালালে যাত্রীদের সঙ্গে মতবিনিময় বিমান উপদেষ্টার
শাহজালালে যাত্রীদের সঙ্গে মতবিনিময় বিমান উপদেষ্টার

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পুলিশি অভিযানে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে পুলিশি অভিযানে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইয়েমেনে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৬, আহত ৮৬
ইয়েমেনে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৬, আহত ৮৬

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় হতে পারে বৃষ্টি
ঢাকায় হতে পারে বৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমবাপ্পে–ভিনিসিয়াসের গোলে রিয়ালের টানা দ্বিতীয় জয়
এমবাপ্পে–ভিনিসিয়াসের গোলে রিয়ালের টানা দ্বিতীয় জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ক্লাস্টার মিউনিশনযুক্ত মিসাইল ছুড়লো হুতি
এবার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ক্লাস্টার মিউনিশনযুক্ত মিসাইল ছুড়লো হুতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিহত আরও ৫১, মানবিক সহায়তা নিতে গিয়ে প্রাণ গেল ২৪ জনের
গাজায় নিহত আরও ৫১, মানবিক সহায়তা নিতে গিয়ে প্রাণ গেল ২৪ জনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব কাজে বিপদ অবধারিত
যেসব কাজে বিপদ অবধারিত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইনজুরিতে এক বছরের জন্য মাঠের বাইরে অস্ট্রেলিয়ান পেসার
ইনজুরিতে এক বছরের জন্য মাঠের বাইরে অস্ট্রেলিয়ান পেসার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের স্বাধীনতা দিবসে রাশিয়ায় বড় ড্রোন হামলা, পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রে আগুন
ইউক্রেনের স্বাধীনতা দিবসে রাশিয়ায় বড় ড্রোন হামলা, পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের অর্থনীতিতে সুদিন, মুদ্রার মান বেড়েছে ২১%
আফগানিস্তানের অর্থনীতিতে সুদিন, মুদ্রার মান বেড়েছে ২১%

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ আগস্ট)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্যাসসংকটে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে রপ্তানি
গ্যাসসংকটে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে রপ্তানি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রমরমা মাদক কারবার তারুণ্যের মহাসর্বনাশ
রমরমা মাদক কারবার তারুণ্যের মহাসর্বনাশ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বসুন্ধরা কিংসের বিরুদ্ধে অযৌক্তিক সমালোচনা
বসুন্ধরা কিংসের বিরুদ্ধে অযৌক্তিক সমালোচনা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্পেনের বালিয়ারিক দ্বীপপুঞ্জে ১২ অভিবাসী নিখোঁজ
স্পেনের বালিয়ারিক দ্বীপপুঞ্জে ১২ অভিবাসী নিখোঁজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ববি ছাত্রলীগ নেতার মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দিল বিক্ষুব্ধ ছাত্ররা
ববি ছাত্রলীগ নেতার মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দিল বিক্ষুব্ধ ছাত্ররা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জলপ্রপাতে রিলস বানাতে গিয়ে ভেসে গেলেন ইউটিউবার!
জলপ্রপাতে রিলস বানাতে গিয়ে ভেসে গেলেন ইউটিউবার!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত জম্মু ও কাশ্মীর, ভেঙেছে সেতু-বন্ধ রাস্তা
টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত জম্মু ও কাশ্মীর, ভেঙেছে সেতু-বন্ধ রাস্তা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ
বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গতি কমেছে অর্থনীতির
গতি কমেছে অর্থনীতির

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে সংযত থাকার আহ্বান ওয়াসিম আকরামের
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে সংযত থাকার আহ্বান ওয়াসিম আকরামের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক
বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল
ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের
মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস
দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার
কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা
স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর
রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার
মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি
ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া
নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়
ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন
ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি
ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে
৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ
বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ক্লাস্টার মিউনিশনযুক্ত মিসাইল ছুড়লো হুতি
এবার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ক্লাস্টার মিউনিশনযুক্ত মিসাইল ছুড়লো হুতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের আরও ভূমি দখল রাশিয়ার, শীর্ষ সম্মেলনের আশা ম্লান
ইউক্রেনের আরও ভূমি দখল রাশিয়ার, শীর্ষ সম্মেলনের আশা ম্লান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে নির্মাণাধীন বিএসসির জাহাজ পরিদর্শন করলেন নৌ-উপদেষ্টা
চীনে নির্মাণাধীন বিএসসির জাহাজ পরিদর্শন করলেন নৌ-উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রূপগঞ্জে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
রূপগঞ্জে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে সাকিবের অনন্য রেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে সাকিবের অনন্য রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান-বাংলাদেশ সিরিজের সূচি চূড়ান্ত
আফগানিস্তান-বাংলাদেশ সিরিজের সূচি চূড়ান্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘অমীমাংসিত বিষয়গুলোর সমাধানে একমত বাংলাদেশ-পাকিস্তান’
‘অমীমাংসিত বিষয়গুলোর সমাধানে একমত বাংলাদেশ-পাকিস্তান’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের শঙ্কা
আগামী পাঁচ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের শঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
স্বেচ্ছায় পাথর ফিরিয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা
স্বেচ্ছায় পাথর ফিরিয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

এটা কি আমার বাপের টাকায় করছে
এটা কি আমার বাপের টাকায় করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে প্রেম, বিয়ে করতে কুষ্টিয়ায় চীনের যুবক
ফেসবুকে প্রেম, বিয়ে করতে কুষ্টিয়ায় চীনের যুবক

পেছনের পৃষ্ঠা

ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট
জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট

প্রথম পৃষ্ঠা

কোথা থেকে এলো চার লাশ
কোথা থেকে এলো চার লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আসন সীমানা নিয়ে তুলকালাম
আসন সীমানা নিয়ে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেরানো গেল না একজনও
ফেরানো গেল না একজনও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তাপ
পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাদ পড়েছিলেন বিদ্যা সিনহা মিম
কেন বাদ পড়েছিলেন বিদ্যা সিনহা মিম

শোবিজ

বিসিবিতে নির্বাচনি হাওয়া
বিসিবিতে নির্বাচনি হাওয়া

মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের বিক্ষোভ
রাজধানীতে জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে লাল শাপলা
মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে লাল শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমন-ফারিয়ার প্রিয় এমন রাত
ইমন-ফারিয়ার প্রিয় এমন রাত

শোবিজ

ভাইয়ের দুই চোখ উপড়ে ফেলেছে অন্য দুই ভাই
ভাইয়ের দুই চোখ উপড়ে ফেলেছে অন্য দুই ভাই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন
শেয়ারবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তা
বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

নবায়নযোগ্য শক্তি রূপান্তরে প্রয়োজন ৪২ বিলিয়ন ডলার
নবায়নযোগ্য শক্তি রূপান্তরে প্রয়োজন ৪২ বিলিয়ন ডলার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিটিভি চট্টগ্রামের নতুন অনুষ্ঠান ‘ঢাকায় থাকি’
বিটিভি চট্টগ্রামের নতুন অনুষ্ঠান ‘ঢাকায় থাকি’

শোবিজ

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতিতেই সংসদ নির্বাচন হতে হবে
পিআর পদ্ধতিতেই সংসদ নির্বাচন হতে হবে

নগর জীবন

সংকট নিরসনে জাতীয় সংলাপের আহ্বান জাতীয় ঐক্য জোটের
সংকট নিরসনে জাতীয় সংলাপের আহ্বান জাতীয় ঐক্য জোটের

নগর জীবন

চাকসুতে তফসিল বৃহস্পতিবার
চাকসুতে তফসিল বৃহস্পতিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসু মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু
রাকসু মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে ট্রেনযাত্রা বিলম্বে বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ট্রেনযাত্রা বিলম্বে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার দাবিতে ডিসিকে স্মারকলিপি রায়হানের মায়ের
ন্যায়বিচার দাবিতে ডিসিকে স্মারকলিপি রায়হানের মায়ের

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নে আপস করেননি আবদুস শহিদ
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নে আপস করেননি আবদুস শহিদ

নগর জীবন

৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে কারও কোনো সমস্যা থাকবে না
৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে কারও কোনো সমস্যা থাকবে না

নগর জীবন

নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে ষড়যন্ত্র ততই বাড়ছে
নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে ষড়যন্ত্র ততই বাড়ছে

নগর জীবন