শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪০, সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

আওয়ামী লীগের তিন কালের নয় কাহিনি

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
আওয়ামী লীগের তিন কালের নয় কাহিনি

আওয়ামী লীগের তিন কালের নয়টি গোপন কাহিনি বলব। কাহিনিগুলো খুবই সহজসরল এবং কিছুটা ঘরোয়া ধরনের। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত নব সংসদ, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতার দশম সংসদ এবং রাতের ভোটের ১১তম সংসদের মাধ্যমে যে সরকার গঠিত হয়েছিল সেই সরকারের কিছু কার্যক্রম এবং সরকারি দলের হর্তাকর্তাদের কিছু কাহিনি বললেই আপনারা বুঝতে পারবেন কীভাবে একটি গণতান্ত্রিক দল ধীরে ধীরে স্বৈরাচারীর পোশাকে নিজেদের আবৃত করল এবং ২০২৪ সালের আগস্ট মাসের ৫ তারিখে বাঙালির পলায়নপর স্বভাবের ঐতিহাসিক নাটক মঞ্চস্থ করল।

শুরুটা করি ২০০৯ সাল দিয়ে। আমার যতটা মনে হয়েছে আওয়ামী লীগ জানত তারা বিজয়ী হবে কিন্তু সেবারের নির্বাচনে যে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জিত হয়েছিল, তা তাদের স্বপ্নের মধ্যে ছিল না। স্বয়ং শেখ হাসিনা নির্বাচনের ফলাফল দেখে কতটা বিস্মিত হলেন সেই কাহিনি বললে আপনারা চমকিত না হয়ে পারবেন না। প্রথম সংসদীয় কমিটির বৈঠকে উপস্থিত হয়ে তিনি এমপিদের সংখ্যা এবং নতুন মুখ দেখে বিস্ময়ে হতবাক হয়ে গেলেন। তারপর জিজ্ঞাসা করলেন, মোট দলীয় এমপিদের সংখ্যা কত এবং সবাই উপস্থিত কিনা। প্রথমবার এমপি হয়েছে কারা, তারা দাঁড়াও- এই কথা শোনার পর আমরা দাঁড়ালাম। তিনি মাথায় হাত দিয়ে বললেন, ‘এ-ও কী সম্ভব!’ উল্লিখিত ঘটনার পর তিনি বললেন, ‘এক-এগারোর সময় যখন জেলে ছিলাম তখন মনে হতো আজই বোধ হয় শেষ দিন। কোনো দিন বের হব, এমপি-মন্ত্রী হব- এমন কল্পনা করার সাহস ছিল না। অথচ আজ এ কী দেখছি, আল্লাহ কী না পারেন।’ এতটুকু বলার পর তিনি একটা দীর্ঘশ্বাস ছাড়লেন এবং এক-এগারোর সময় সংস্কারবাদী রূপে পরিচিত র‌্যা ট গ্রুপের সদস্যদের দিকে তির্যকভাবে তাকালেন। বললেন, ‘বুঝেছি। আল্লাহ আমাকে ক্ষমতায় এনেছেন, তোমরা যারা আমার সর্বনাশ করার চেষ্টা করেছ তাদের কথায় আর চলব না। যেহেতু আল্লাহ ক্ষমতা দিয়েছেন সেহেতু তিনিই আমাকে রক্ষা করবেন। কাজেই শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত আমার মন যা বলে জ্ঞানবুদ্ধি-অভিজ্ঞতা যেভাবে আমাকে তাড়িত করবে সেভাবেই সরকার চালাব ইনশাল্লাহ।’

তিনি আরও বললেন, ‘তোমাদের মুরোদ কতটুকু তা এক-এগারোর সময় হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছি। সবাই কাঁটা খাওয়া বিলাই। চকির নিচে পালিয়ে থাকে কাঁটা দেখলে লোভের তাড়নায় বেরবিস্ময় হতবাক হয়ে ফুচকি দেয় এবং লাঠি উঠালে দৌড়ে আবার চৌকির নিচে পালায়।’ শেখ হাসিনা যে কাউকে পাত্তা দেবেন না কিংবা করও সঙ্গে পরামর্শ করবেন না সেটা হাড়ে হাড়ে টের পেলাম যেদিন মন্ত্রিপরিষদ গঠন হলো। বঙ্গভবনে সেদিন কী যে ঘটেছিল তা নিজের চোখে না দেখলে বিশ্বাস হতো না। পটুয়াখালী সদর আসনের এমপি অ্যাডভোকেট শাহজাহান মিয়া আমাদের জেলার সর্বজন শ্রদ্ধেয় প্রবীণ মানুষ। আমরা তাঁকে শ্রদ্ধা করে সবাই চাচা বলি। তিনি গুলিস্তানের একটি হোটেলে ছিলেন। আমি ফোন করলাম, চাচা বঙ্গভবনে কখন যাবেন। তিনি বললেন, ‘আমার তো গাড়ি নেই। তোমার সঙ্গে যাওয়া যাবে কি না।’ আমি বললাম, অবশ্যই। আমি আরও বললাম, আপনার মন্ত্রী হওয়ার সম্ভাবনা আছে জেলা কোটা অথবা বিভাগীয় কোটায় আপনি মন্ত্রী হবেন। খুশিতে আটখানা হয়ে চাচা বললেন, ‘কও কী ব্যাডা! আমি এখনই তোমার অফিসে আসছি।’

বঙ্গভবনের অনুষ্ঠান ছিল সন্ধ্যা ৭টায় আর চাচা আমার অফিসে এলেন বেলা ৩টার সময়। আমি বললাম, যাক ভালোই হলো। আমার গাড়িতে করে বঙ্গভবনে যাবেন আর ফিরবেন মন্ত্রীর পতাকাওয়ালা গাড়িতে। চাচা বললেন, ‘ব্যাডা! একটা ঘরের কথা কই। তোমার চাচিও মনে করে আমি মন্ত্রী হব, তাই আমার সঙ্গে ঢাকা এসেছে।’ যা হোক, আমরা বিকাল ৫টার মধ্যে বঙ্গভবনে পৌঁছলাম। তখন আমি লেক্সাস ভি৮ মডেলের যে গাড়িটি চালাতাম তা ঢাকা শহরে সেই জমানায় বেশ প্রাইড অ্যান্ড প্রেস্টিজের সিম্বল ছিল। বঙ্গভবনের মূল হলরুমের সামনে আমরা যখন গাড়ি থেকে নামলাম তখন অদূরে দাঁড়িয়ে থাকা ব্রিগেডিয়ার পদমর্যাদার এক কর্মকর্তা প্রথমে গাড়ির দিকে তাকালেন তারপর আমাদের লক্ষ্য করে স্যালুট দিলেন। আমি এই প্রথম কোনো কর্মকর্তার স্যালুট পেলাম এবং অবাক হলেও তা আমার অভিব্যক্তিতে প্রকাশ করলাম না। কিন্তু চাচার ক্ষেত্রে ঘটল ভিন্ন ঘটনা। তিনি বললেন, ‘ব্যাডা! আমি তো আগেও কয়েকবার এমপি হইছি, জেলা বোর্ডের চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র কিন্তু ওসি ছাড়া তো কেউ স্যালুট দ্যায় নাই। তা আজ ব্রিগেডিয়ার সাব স্যালুট দিল ক্যা! সে কি জেনে গেছে যে আমি মন্ত্রী হচ্ছি।’ আমি দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে বললাম, হয়তো তাই। এরপর চাচা-ভাতিজা হাত ধরাধরি করে বঙ্গভবনের হলরুমে প্রবেশ করলাম। দেখলাম, আমরা ছাড়া সেখানে কেউ নেই। সুতরাং সময় পেয়ে আমরা সুখদুঃখের গল্পে মেতে উঠলাম। চাচা বললেন, ‘ব্যাডা! তোমার তো অনেক বুদ্ধি! আমারে একটা পরামর্শ দ্যাও তো।’ আমি বললাম, কী পরামর্শ! তিনি বললেন, ‘সংসদে যেদিন শপথ নিলাম সেদিন অনেককে টেলিভিশনে দেখা গেছে কিন্তু আমারে দেখা যায় নাই। এই কারণে পৌট্টাখালীর শয়তানরা বলাবলি করতাছে যে শাহজাহান উকিলরে শপথ পড়ায় নাই। পাবলিকের কথায় তোমার চাচি রেগেমেগে আগুন। আজ আসার সময় বলে দিয়েছে, আজ যদি টেলিভিশনে তোমার ছবি না দেখা যায় তাইলে কিন্তু খবর আছে। এখন বল, কীভাবে টেলিভিশনে ছবি দেখানো যাবে।’

আমি বললাম, যথাসম্ভব আমাদের সামনে বসতে হবে। কথামতো আমরা একেবারে সম্মুখসারিতে গিয়ে বসলাম, যা বিচারপতি, সিটি করপোরেশনের মেয়র এবং রাষ্ট্রদূতদের জন্য বরাদ্দ ছিল, যা উত্তেজনাবশত আমরা প্রথমে লক্ষ করিনি। কিন্তু যখন বুঝতে পারলাম তখন চাচা ভয়ে আঁতকে উঠলেন। বললেন, ‘ব্যাডা কাম সারছে- আইজ তো আমও গ্যালো-ছালাও গ্যালো।’ আমি বললাম, ক্যানো। তিনি বললেন, ‘এখান থেকে তো আমাদের উঠিয়ে দেবে। তখন কই বসব, চাইয়্যা দ্যাহো। পেছনের সব সিট ভইরা গেছে।’ আমি শান্তভাবে জবাব দিলাম, চিন্তার কোনো কারণ নেই- কেউ জোর করে আমাদের এখান থেকে উঠে যেতে বলবে না। এমন সময় হঠাৎ সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত এসে আমাদের পাশে বসলেন, একটু পরে শেখ সেলিমও এলেন এবং সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের পাশে বসলেন। চাচা বললেন, ‘ব্যাডা খাইছে অ্যাহন যদি তোফায়েল ভাই, আমু ভাই আসেন তবে তো সিট ছেড়ে দিয়ে আমাদের আবারও পেছনে চলে যেতে হবে।’

চাচাকে আশ্বস্ত করে বললাম, তোফায়েল ভাই, আমু ভাই আমাকে চেনেন না। তাঁদের দেখে আমি না চেনার ভান করব, তখন তাঁরা মনে করবেন আমি হয়তো কোনো রাষ্ট্রদূত। কিন্তু সমস্যা তো আপনাকে নিয়ে। আপনি তো আর না চেনার ভান করতে পারবেন না। সিট ছেড়ে দিয়ে পেছনে যেতে হবে। চাচা প্রথমে আঁতকে উঠলেন তারপর আমাকে দায়ী করে বললেন, ‘পোলার বুদ্ধি গলায়। তোমার কথায় আজ আমি সামনে বসতে গিয়ে কী যে বিপদে পড়লাম।’ আমি তাঁকে আশ্বস্ত করে বললাম, চিন্তার কারণ নেই। আপনি চোখ বুজে ঘুমের ভান করুন। ১০-১৫ মিনিটে সব আসন পূর্ণ হয়ে যাবে। সিনিয়র কেউ এলে আপনাকে ঘুমন্ত মনে করে ডিস্টার্ব করবে না। চাচা আনন্দে আমার পিঠ চাপড়ে বললেন, ‘ব্যাডা! এত বুদ্ধি নিয়ে ঘুমাও কীভাবে’- তারপর চোখ বুজে ঘুমের ভান করলেন।

সব আসন পূর্ণ হয়ে গেলে আমি চাচাকে চোখ খুলতে বললাম। তিনি চোখ খুলে প্রথমেই বললেন, ‘সর্বনাশ! আজও তো আমাকে টেলিভিশনে দেখা যাবে না।’ তারপর তাঁর সামনের চেয়ারে বসা বিশালদেহী একজনকে দেখিয়ে বললেন, ‘ওই দ্যাহো। ম্যান মাউনট্যান! আমার চেয়ে তিন ফুট উঁচা। ওনারে ভেদ করে ক্যামেরার আলো আমার দিকে আসবে না।’ চাচাকে আশ্বস্ত করে বললাম, আমাদের তিন-চারবার দাঁড়াতে হবে। সে ক্ষেত্রে সবার আগে দাঁড়াব এবং সবার পরে বসব- তখন হয়তো খানিকটা দেখা যেতে পারে। চাচা এটাকে মন্দের ভালোরূপে মনে করে খানিকটা আশ্বস্ত হওয়ার চেষ্টা করলেন। কিন্তু মধ্যে একটি ঘটনা পুরো হলরুমে উত্তেজনা ছড়িয়ে দিল। এ দফায় কারা মন্ত্রী হবেন সেই তথ্য আগে জানানো হয়নি। ফলে সবার মধ্যে ছিল আবেগ, উৎকণ্ঠা এবং টানটান উত্তেজনা, এই অবস্থায় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের কর্তারা অনেকগুলো চেয়ার আনলেন এবং সেসব চেয়ারে মন্ত্রী ও মন্ত্রণালয়ের নামসংবলিত ছোট প্ল্যাকার্ড টাঙিয়ে দিলেন, যা কাছাকাছি না গিয়ে দেখা সম্ভব নয়।

যাঁরা মন্ত্রী হওয়ার প্রত্যাশায় ছিলেন তাঁরা দৌড়ে চেয়ারগুলোর সামনে গেলেন। যাঁরা নিজেদের নাম দেখতে পেলেন তাঁদের চেহারায় পূর্ণিমার চাঁদ ভেসে উঠল- আর যাঁরা নিজেদের নাম দেখতে পেলেন না, তাঁরা হতাশা-ক্ষোভ-ক্রোধে বিমর্ষ হয়ে এমনভাবে নিজ নিজ আসনের দিকে ফিরে এলেন, যা দেখে মনে হলো তাদের মতো হতভাগ্য-অসহায় এতিম বোধ হয় দুনিয়াতে দ্বিতীয়টি নেই। আগেই বলেছি আমাদের পাশে সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত এবং শেখ সেলিম ছিলেন। তাঁরা মন্ত্রী তালিকায় নিজেদের নাম দেখতে না পেয়ে যায়পরনাই হতাশ-ক্ষুব্ধ এবং রাগান্বিত। এমন সময় বঙ্গভবনে কর্মরত একজন মহিলা কর্তা, যিনি হয়তো শেখ সেলিমকে চিনতেন না, তিনি তাঁর কাছে এসে বিনয়ের সঙ্গে বললেন, ‘স্যার! দয়া করে আপনাকে একটু পেছনে যেতে হবে- একজন সম্মানিত বিচারপতি এসেছেন।’ শেখ সেলিম মেজাজ হারালেন, চিৎকার করে বললেন, ‘অ্যাই যা ভাগ।’ ভদ্রমহিলা আতঙ্কে তাড়াতাড়ি পেছনে চলে গেলেন।

উল্লিখিত ঘটনার পর চাচা বললেন, ‘ব্যাডা! দেখে আস তো! আমার নাম আছে কিনা।’ আমি বললাম, আপনি গেলেই তো ভালো হয়। আমি আপনার সিট পাহারা দিতে পারব। কিন্তু আমি গেলে যদি অন্য কেউ আমার সিটে বসে যায় তখন আমার কী হবে। চাচা বললেন, ‘ব্যাডা, তুমি আমারে কী মনে কর, তুমি যাও। কিয়ামত হয়ে গেলেও তোমার সিট কেউ দখল করতে পারবে না।’ উত্তরে বললাম, আপনার এত সাহস তাহলে নিজে কেন নিজের নামটি নিজ চোখে দেখে আসছেন না। চাচা বললেন, ‘যদি দেখি আমার নাম নেই তবে ওখান থেকে ফিরে সিট পর্যন্ত আসতে আমার যে কী দশা হয়, তার ভরসা নেই। আমার বয়স ৭৩ বছর, হার্টের অবস্থা ভালো না। তা ছাড়া আমার আব্বা এবং দাদি ৭৩ বছর বয়সে মারা গেছেন।’ আমি আর কথা বাড়ালাম না। দৌড়ে গিয়ে তালিকা দেখে এসে জানালাম যে তালিকায় চাচার নাম নেই।

আমার কথা শুনে চাচা বললেন, ‘আমু ভাই, তোফায়েল ভাইয়ের নাম আছে!’ আমি বললাম, নেই। তখন তিনি স্বস্তি প্রকাশ করে বললেন, ‘যেখানে আমু ভাই, তোফায়েল ভাই নেই সেখানে শাহজাহান উকিলের নাম কেন থাকবে। আমার তো বাবা মন্ত্রী হওয়ার যোগ্যতা বা খায়েশ নেই। তবে কর্মীদের কথায় তোমার চাচি যে স্বপ্ন দেখা শুরু করেছে সে কারণে আমার আগ্রহ ছিল যা হোক মন্ত্রী ফন্ত্রী লাগবে না, এখন টেলিভিশনে চেহারা দেখালেই হলো।’

অনুষ্ঠান যথারীতি শুরু হলো। টেলিভিশন ক্যামেরায় নিজের ছবি দেখানোর জন্য চাচা প্রতিবারই আগে দাঁড়ালেন এবং বসার সময় ২০-৩০ সেকেন্ড পরে বসলেন এবং প্রতিবারই পেছন থেকে শব্দ হলো, ‘এই মিয়া বসেন।’ অনুষ্ঠান শেষে আমরা চাচার হোটেলে ফিরলাম। বিষণ্ন চাচি বললেন, ‘আজও তোমারে দেখা যায় নাই।’  চাচা বললেন, ‘আমি কী করব। রনির কথামতো সবার আগে দাঁড়াইলাম আবার সবার পরে বসলাম। পেছন থেকে লোকজনের গালিগালাজ শুনলাম তারপরও যদি টেলিভিশনে না দেখা যায় তবে কিছু করার নেই...।

বিশেষ দ্রষ্টব্য : শিরোনামের নয়টি কাহিনির মধ্যে মাত্র দুইটি বলা হলো। পাঠকদের আগ্রহ এবং পত্রিকা কর্তৃপক্ষের অনুমোদন থাকলে ভবিষ্যতে একই শিরোনামে বাকি কাহিনিগুলো প্রকাশ করা হবে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
ফল বিপর্যয়
ফল বিপর্যয়
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সর্বশেষ খবর
ঘুরে আসতে পারেন ঐতিহাসিক ডুব্রোভনিক শহর
ঘুরে আসতে পারেন ঐতিহাসিক ডুব্রোভনিক শহর

১ মিনিট আগে | পর্যটন

সিলেটে চোরাই শাড়ির বিশাল চালানসহ আটক ২
সিলেটে চোরাই শাড়ির বিশাল চালানসহ আটক ২

১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় আগাম শীতকালিন সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
বগুড়ায় আগাম শীতকালিন সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ এখন ভারতের ক্রীড়নক হয়ে পড়েছে : ফারুক
আওয়ামী লীগ এখন ভারতের ক্রীড়নক হয়ে পড়েছে : ফারুক

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতীয় প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ম্যারাথন প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ
জাতীয় প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ম্যারাথন প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে শক্তিশালী ঝড়ের তাণ্ডবে একই পরিবারের ৫ জনের মৃত্যু
ফিলিপাইনে শক্তিশালী ঝড়ের তাণ্ডবে একই পরিবারের ৫ জনের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউএফটিতে নবাগত শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত
বিইউএফটিতে নবাগত শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিমানবন্দরের অগ্নিকাণ্ডে তদন্তের পর পরবর্তী পদক্ষেপ : পরিবেশ উপদেষ্টা
বিমানবন্দরের অগ্নিকাণ্ডে তদন্তের পর পরবর্তী পদক্ষেপ : পরিবেশ উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

গ্রিন ফেস্ট: তারুণ্যের জোয়ারে সেজেছিল গ্রিন ইউনিভার্সিটি
গ্রিন ফেস্ট: তারুণ্যের জোয়ারে সেজেছিল গ্রিন ইউনিভার্সিটি

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিনিদের ওপর কোনো হামলার পরিকল্পনা নেই: হামাস
ফিলিস্তিনিদের ওপর কোনো হামলার পরিকল্পনা নেই: হামাস

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ নভেম্বর থেকে সেন্টমার্টিন যেতে পারবেন পর্যটকরা: পরিবেশ উপদেষ্টা
১ নভেম্বর থেকে সেন্টমার্টিন যেতে পারবেন পর্যটকরা: পরিবেশ উপদেষ্টা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেশার টাকা না পেয়ে দাদাকে পিটিয়ে হত্যা
নেশার টাকা না পেয়ে দাদাকে পিটিয়ে হত্যা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষকদের ওপর পুলিশি নির্যাতনের বিরুদ্ধে চাঁপাইনবাবগঞ্জে মানববন্ধন
শিক্ষকদের ওপর পুলিশি নির্যাতনের বিরুদ্ধে চাঁপাইনবাবগঞ্জে মানববন্ধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তার কাজ হওয়া উচিত জনকল্যাণ'
'একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তার কাজ হওয়া উচিত জনকল্যাণ'

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ডিসিসিআই’র উদ্বেগ
শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ডিসিসিআই’র উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কালীগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু
কালীগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক সপ্তাহে কোটির বেশি শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া হয়েছে
এক সপ্তাহে কোটির বেশি শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া হয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে সার ডিলার নিয়োগে নতুন নীতিমালা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
জামালপুরে সার ডিলার নিয়োগে নতুন নীতিমালা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে নাশকতার পরিকল্পনা, আওয়ামী লীগের চার নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে নাশকতার পরিকল্পনা, আওয়ামী লীগের চার নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধার মৃত্যু
বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৭তম ডাক মেরে হরভজনকে ছুঁলেন কোহলি
১৭তম ডাক মেরে হরভজনকে ছুঁলেন কোহলি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে কলেজ শিক্ষার্থী মীম হত্যায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
সোনারগাঁয়ে কলেজ শিক্ষার্থী মীম হত্যায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষক প্রতিনিধির সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষক প্রতিনিধির সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা ৫০ হাজার মানুষ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা ৫০ হাজার মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামগড়ে বিজিবির মানবিক সহায়তা প্রদান
রামগড়ে বিজিবির মানবিক সহায়তা প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা
সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে
সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম