শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪৭, মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৫

ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা

আশিক ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা

আধুনিক সমাজে গণমাধ্যমের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও বহুমাত্রিক। সমাজ, রাষ্ট্র এমনকি দেশেবিদেশের দৈনন্দিন ঘটনাপ্রবাহ এতে ফুটে ওঠে। এজন্য গণমাধ্যমকে সমাজের দর্পণ বলা হয়। গণমাধ্যম জনগণকে প্রভাবিত করে, বিভিন্ন বিষয়ে সচেতন করে, স্বপ্ন দেখায়। গণমানুষ তাদের যাপিত জীবনের বিভিন্ন দিকনির্দেশনা পায় গণমাধ্যমের কাছ থেকে। একটি জাতির রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক অবস্থা যেমন গণমাধ্যমে প্রতিফলিত হয়, তেমনি গণমাধ্যমও সমাজকে সচেতন ও গতিশীল করে তোলে। বিচার বিভাগ, নির্বাহী বিভাগ এবং আইন বিভাগ- এই তিনটি স্তম্ভের পাশাপাশি গণমাধ্যম সমাজে জবাবদিহি এবং স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। তাই গণমাধ্যমকে রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে অভিহিত করা হয়।

এ কারণেই অগণতান্ত্রিক সরকার বা রাষ্ট্রব্যবস্থায় গণমাধ্যমই সর্বপ্রথম লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়। অগণতান্ত্রিক সরকারগুলো নিজেদের অবস্থান টিকিয়ে রাখতে নিয়ন্ত্রিত তথ্যপ্রবাহ ও ভীতিকর পরিবেশ সৃষ্টি করে। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা হরণ করে, বাকস্বাধীনতা কেড়ে নেয়। যেমনটি আমরা দেখেছি, ২০১৫ সালের ৭ জানুয়ারি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বাকস্বাধীনতা শুধু কেড়ে নেওয়া হয়নি, তাঁর বক্তব্য-বিবৃতি প্রকাশে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল। এমনকি তৎকালীন স্বৈরসরকার আইন করে তারেক রহমানের বক্তব্য, বিবৃতি, অডিও ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক ও ইউটিউব থেকে সরাতে বিটিআরসিকে নির্দেশ দেয়। আসুন দেখি, গত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে গণমাধ্যম কেমন ছিল-

একনায়ক সরকারের মডেল অনুসরণ করে বাংলাদেশেও পতিত স্বৈরাচার ও ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ প্রায় ১৬ বছর কর্তৃত্ববাদী শাসনব্যবস্থাকে টিকিয়ে রাখতে গণমাধ্যমের ওপর খড়গহস্ত হয়। সাংবাদিকদের ওপর হামলা, মামলা, গ্রেপ্তারসহ দমনপীড়নের সব পন্থা ব্যবহার করে। তাদের ভয়ভীতি প্রদর্শনের মাধ্যমে স্বাধীন সাংবাদিকতার পথ রুদ্ধ করে দেয়। গণমাধ্যমকে নিয়ন্ত্রণে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টের মতো জঘন্য আইন প্রণয়ন করা হয়।

আওয়ামী লীগ আমলে গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রণের উপাদানগুলো হলো-

১. সেন্সরশিপ আরোপ : সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড নিয়ে সমালোচনা হতে পারে, এমন তথ্য প্রচারে নিয়ন্ত্রণ করা হতো। আবার সরকারের বিপক্ষে গেছে এমন কোনো কোনো সংবাদ প্রচার হওয়ার পর তা সরকারি নির্দেশে প্রত্যাহার ছিল নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা। সেন্সরশিপ আরোপের সবচেয়ে ন্যক্কারজনক উদাহরণ দেখা গেছে, ২০০৯ সালে বিডিআর বিদ্রোহে, ২০১৩ সালে শাপলা চত্বর হত্যাকাণ্ডে, ২০১৮ সালে নিরাপদ সড়ক আন্দোলনে এবং ২০২৪ সালে ছাত্র-জনতার স্বতঃস্ফূর্ত গণ অভ্যুত্থানের সময়। সরকারি নির্দেশে গণ আন্দোলনের কোনো খবর সংবাদপত্র কিংবা টেলিভিশনগুলো প্রচার করতে পারেনি।

২. বিতর্কিত কালো আইন প্রণয়ন : গণমাধ্যম ও সাংবাদিকদের বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের পথ চিরতরে রুদ্ধ করতে আওয়ামী লীগ সরকার ২০১৮ সালে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন প্রণয়ন করে। এই আইনের ২১, ২৫, ২৮, ২৯ ও ৩১ ধারা ব্যবহার করে সংবাদ প্রকাশের অপরাধে সাংবাদিক গ্রেপ্তার ও হয়রানি করা হয়। ২০২৪ সালের এপ্রিল মাসে প্রকাশিত সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজের (সিজিএস) গবেষণায় দেখা যায়, ২০১৮ সালের অক্টোবর থেকে ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের (ডিএসএ) অধীনে ১ হাজার ৪৩৬টি মামলা হয় এবং কমপক্ষে ৪ হাজার ৫২০ জনকে আসামি করা হয়।

এ ছাড়া এ আইনে ওই ৫ বছরে কমপক্ষে ৪৫১ জন সাংবাদিকের বিরুদ্ধ মামলা হয়। অভিযুক্ত ৪৫১ জনের মধ্যে ২০৯ জন সাংবাদিক জাতীয় পর্যায়ের বিভিন্ন গণমাধ্যমের সঙ্গে যুক্ত এবং ১৯৭ জন স্থানীয় সাংবাদিক। অন্তত ৯৭ জন সাংবাদিককে গ্রেপ্তার করা হয় এবং তাদের মধ্যে ৫০ জন স্থানীয় সাংবাদিক। গবেষণায় দেখা যায়, ঢাকার বাইরের প্রায় ১১৩ জন অনলাইন গণমাধ্যমের সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা হয়। সিজিএসের ওই গবেষণায় আরও দেখা যায়, বিচারের মুখোমুখি হওয়া এক-তৃতীয়াংশ সাংবাদিক এবং আরও এক-তৃতীয়াংশ রাজনীতিবিদ। এ ছাড়া অন্তত ২৮ জন অপ্রাপ্ত বয়স্কদের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা হয়। তাদের মধ্যে ২২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ ছাড়া ফেসবুক পোস্টের কারণে মোট ৯০৮টি মামলা হয়। এসব মামলায় মোট ২ হাজার ৩২৮ জনকে আসামি করা হয়। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় গ্রেপ্তার লেখক মুশতাক আহমেদ ২০২১ সালে কারাগারে মারা যান। এ ছাড়া ৪৭ জনের বিরুদ্ধে গুজব ছড়ানো ও সরকারবিরোধী কর্মকাণ্ড পরিচালনার অভিযোগ আনা হয়। এ ছাড়া ফেসবুকে একটি ওয়েবিনার আয়োজনের জন্য জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী মাত্র ১৭ বছর বয়সি খাদিজাতুল কুবরাকে গ্রেপ্তার করা হয়। আলোচিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮ পরিবর্তন করে পরবর্তী সময়ে  ‘সাইবার নিরাপত্তা আইন ২০২৩’ নামে প্রতিস্থাপন করা হয়। এ আইনেও মামলা ও গ্রেপ্তার অব্যাহত থাকে।

৩. সাংবাদিকদের ভয়ভীতি, দমন ও গুম : হামলা ও মামলা করে সাংবাদিকদের দমনপীড়নের পাশাপাশি গ্রেপ্তার, হয়রানি এমনকি গুমের শিকার হতে হয়েছে। এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ ফটোসাংবাদিক শফিকুল ইসলাম কাজলের গুম হওয়ার ঘটনা। ২০২০ সালের ১১ মার্চ ঢাকার বাসা থেকে বের হওয়ার পর তিনি নিখোঁজ হন। এরপর ৫৩ দিন নিখোঁজ থাকার পর গভীর রাতে যশোরের বেনাপোল সীমান্তের একটি মাঠ থেকে তাঁকে উদ্ধার করা হয়েছিল বলে পুলিশ জানায়।

৪. গণমাধ্যম বন্ধ : আওয়ামী সরকারের দীর্ঘ মেয়াদে দৈনিক আমার দেশ, দৈনিক দিনকাল, দিগন্ত টিভি, ইসলামিক টিভি, চ্যানেল ওয়ানসহ বেশ কয়েকটি গণমাধ্যম বন্ধ করে দেওয়া হয়। অপরাধ, স্বৈরসরকারের চোখে তারা চোখ রেখেছিল, ক্ষমতাকে প্রশ্ন করেছিল।

৫. সরকারি বিজ্ঞাপন নিয়ন্ত্রণ : সমালোচনা করে যেসব সংবাদপত্র বা টিভি চ্যানেল সংবাদ প্রকাশ করত তাদের সরকারি বিজ্ঞাপন না দিয়ে আর্থিকভাবে দুর্বল করার পন্থাও অবলম্বন করে আওয়ামী লীগ । ফলে বিজ্ঞাপন না পাওয়ার ভয়ে গণমাধ্যমগুলো সরকারের অনৈতিক কর্মকাণ্ডেরও সমালোচনায় নমনীয় থাকে। স্বৈরসরকার বিজ্ঞাপন নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে গণমাধ্যমের কণ্ঠ চেপে ধরে। স্বাধীন গণমাধ্যমকে সরকারি প্রচারযন্ত্রে পরিণত করতে থাকে।

৬. সরকাপন্থিদের ব্যাপক হারে গণমাধ্যমের লাইসেন্স প্রদান : নতুন নতুন গণমাধ্যম ও টিভি চ্যানেলের লাইসেন্স প্রদানের ক্ষেত্রে সরকারপন্থিদের প্রাধান্য দেওয়া হয়। সরাসরি অওয়ামী রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত এমনকি আওয়ামী লীগের অনেক এমপি, মন্ত্রীও গণমাধ্যমের লাইসেন্স পান। ফলে সরকারপন্থি টিভি চানেল ও অনলাইন পোর্টালের বিস্তার ঘটে। এসব মাধ্যম পরবর্তী সময়ে আওয়ামী দুঃশাসনকে ত্বরান্বিত করতে বিতর্কিত তথ্য প্রচার করে।

৭. সাংবাদিকদের সেলফ সেন্সরশিপ আরোপ : ভয়ভীতি, হামলা, মামলা ও দমনপীড়ন চালিয়ে আওয়ামী লীগ দেশে এমন একটি ভীতিকর পরিবেশ সৃষ্টি করে যাতে সাংবাদিকরা নিজেরাই সংবাদ পরিবেশনের ক্ষেত্রে  সেলফ সেন্সরশিপ আরোপ করতে বাধ্য হয়। সরকারের সমালোচনামূলক বক্তব্য নিজেরাই বাদ দিতে থাকে হয়রানি, জান, মাল ও ইজ্জত হারানোর ভয়ে।

৮. পেইড সাইবার বাহিনী দিয়ে পাল্টা ন্যারেটিভ তৈরি : আওয়ামী লীগ সরকার অর্থের বিনিময়ে সামাজিক গণমাধ্যমভিত্তিক একদল ‘সাইবার বাহিনী’ গড়ে তোলে যাদের মূল কাজই ছিল সমালোচক সাংবাদিক, লেখক, অ্যাকটিভিস্টদের সামাজিকভাবে হেয় করা।

৯. আওয়ামী লীগ আমলে সাংবাদিক হত্যাকাণ্ড : ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ৬১ জন সাংবাদিককে হত্যার তথ্য উঠে এসেছে ‘ফ্যাসিবাদী শাসনামলে সাংবাদিক হত্যানিপীড়ন’ শীর্ষক বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের প্রকাশনায়। গত ৬ মে এই প্রকাশনার মোড়ক উন্মোচন উপলক্ষে এক সেমিনারে এই তথ্য জানানো হয়। প্রকাশনায় বলা হয়, শুধু ২০২৪ সালেই আট সাংবাদিককে হত্যা করা হয়। এর মধ্যে ২০১২ সালে সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনির হত্যাকাণ্ড দেশবিদেশে আলোড়ন তুলেছিল।

ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকাকালে গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় কঠোর হস্তক্ষেপ করা বিশ্বের ৩৭ জন রাষ্ট্র বা সরকারপ্রধানের তালিকা প্রকাশ করেছিল রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার্স। এর মধ্যে দুইজন নারী ছিলেন। তাঁদের একজন ছিলেন শেখ হাসিনা। সাংবাদিক ও গণমাধ্যমের ওপর আওয়ামী লীগ ও তার সরকারের এহেন দমনপীড়ন ও নির্যাতনের কারণে বাংলাদেশে সাংবাদিকতা বিপজ্জনক হয়ে ওঠে। ২০২৪ সালের সব শেষ মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান দাঁড়ায় ১৬৫তম, যা এ যাবৎকালের মধ্যে সর্বনিম্ন। আওয়ামী লীগ সরকারের ১৬ বছরে মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে ৪৪ ধাপ পিছিয়ে যায় বাংলাদেশ।

গণমাধ্যমের বর্তমান অবস্থা : বাংলাদেশের মানুষ ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট মাসে এক অভূতপূর্ব গণ অভ্যুত্থানের সাক্ষী হয়। যার ফলে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার প্রায় ১৬ বছরের শাসনের অবসান ঘটে। প্রবল গণ আন্দোলনে শেখ হাসিনা ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ থেকে পালিয়ে ভারতে আশ্রয় নেন। এরপর সাংবাদিক ও সংবাদপত্রের অবস্থান ধীরে ধীরে উন্নত হতে থাকে। দেশে বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার যাত্রা পুনরায় শুরু হতে থাকে। সাংবাদিকরা আওয়ামী লীগ আমলের দুঃসহ অবস্থা থেকে কিছুটা মুক্ত হতে শুরু করে। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও দলের নেতা-কর্মীদের নিয়ে বিভিন্ন সমালোচনামূলক সংবাদ আমরা গণমাধ্যমে দেখতে পাচ্ছি। রাজনৈতিক দলগুলোর শীর্ষ নেতৃত্বে ঘিরে কার্টুনও আঁকতে দেখা যাচ্ছে, যেটা কিনা বিগত আওয়ামী লীগ আমলে ছিল অনেকটা দুঃস্বপ্নের মত।

অতীতে কোনো সমালোচনা করলেই কোটি কোটি টাকার মানহানির মামলা ঠুকে দেওয়া হতো। দেখা যেত যাকে নিয়ে সমালোচনা হয়েছে, সে ছাড়া আরও অনেক ব্যক্তি দেশের বিভিন্ন জায়গায় সমালোচনাকারী ব্যক্তির বিরুদ্ধে মানহানির মামলা দায়ের করত। কিন্তু বর্তমানে এ প্র্যাকটিস একেবারেই অনুপস্থিত। ফলে বিশ্ব সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতাসূচকে বাংলাদেশ গত বছরের তুলনায় ১৬ ধাপ এগিয়েছে। এবারের সূচকে ১৮০টি দেশ ও স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের মধ্যে। বাংলাদেশের অবস্থান ১৪৯তম।

প্রত্যাশা : স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ আমলের তুলনায় সাংবাদিকরা এখন অনেক বেশি স্বাধীনতা ভোগ করলেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে এখনো সাংবাদিক হয়রানির অভিযোগ উঠছে। সম্প্রতি সম্পাদক পরিষদ এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘বাংলাদেশে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা এখনো আক্রমণের মুখে রয়েছে।’

দেশে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার সঙ্গে সংবাদপত্রের স্বাধীনতার ওতপ্রোত সম্পর্ক রয়েছে। সুতরাং গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হলে আগে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে। মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে। বাংলাদেশে আওয়ামী আমলে যে ভয়ের সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল, যার ফলে লোকজন এখনো শঙ্কা কাটিয়ে উঠতে পারেনি। তাই তারা নিজের অধিকার নিয়ে কথা বলতে এখন ভয় পায়, সমালোচনা করতে ভয় পায়। এ অবস্থা থেকে উত্তরণের একমাত্র উপায় দেশে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা ফিরিয়ে আনা।

আর দেশে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনার জন্য প্রয়োজন একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন। কারণ একটি অবাধ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত গণতান্ত্রিক সরকার পারে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে। তাই অচিরেই দেশে নির্বাচনের মাধ্যমে একটি গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে এবং এই সরকার গণমাধ্যমের পূর্ণ স্বাধীনতার নিশ্চয়তা বিধান করবে এটাই আমাদের প্রত্যাশা।

লেখক : সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব (সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার)।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
সর্বশেষ খবর
শেরপুরে ছোট ভাইয়ের হাতে বড় ভাই খুন
শেরপুরে ছোট ভাইয়ের হাতে বড় ভাই খুন

৪৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

অটো ছিনতাইয়ের সময় ধরা পড়লেন দুই নারীসহ চার ছিনতাইকারী
অটো ছিনতাইয়ের সময় ধরা পড়লেন দুই নারীসহ চার ছিনতাইকারী

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণার মাঝেই সিরিয়ায় নামলো অস্ত্র বোঝাই মার্কিন কার্গো বিমান
সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণার মাঝেই সিরিয়ায় নামলো অস্ত্র বোঝাই মার্কিন কার্গো বিমান

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় ‘ডাবল মার্ডার’ মামলায় ৭ জনের মৃত্যুদণ্ড
খুলনায় ‘ডাবল মার্ডার’ মামলায় ৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি পুলিশের গুলিতে ৩ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েলি পুলিশের গুলিতে ৩ ফিলিস্তিনি নিহত

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখছে ঢাকা : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখছে ঢাকা : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

পদ্মা নদীতে ভাসছিল যুবকের মরদেহ
পদ্মা নদীতে ভাসছিল যুবকের মরদেহ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফোলটি টাওয়ার্স তারকা প্রুনেলা স্কেলস মারা গেছেন
ফোলটি টাওয়ার্স তারকা প্রুনেলা স্কেলস মারা গেছেন

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেটে এখনো চলছে পাথর লুট
সিলেটে এখনো চলছে পাথর লুট

৪৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৫৭০
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৫৭০

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাদার্স ইউনিয়ন চট্টগ্রাম ফুটবল টিমের জার্সি উন্মোচন
ব্রাদার্স ইউনিয়ন চট্টগ্রাম ফুটবল টিমের জার্সি উন্মোচন

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এস আলমের ১৪২২ বিঘা জমি জব্দের আদেশ
এস আলমের ১৪২২ বিঘা জমি জব্দের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বিশ্ব রেকর্ডের সামনে দাড়িয়ে বাবর
টি-টোয়েন্টিতে বিশ্ব রেকর্ডের সামনে দাড়িয়ে বাবর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি
‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাকরির প্রলোভনে টাকা আত্মসাৎ, ব্যাংক কর্মকর্তার জেল
চাকরির প্রলোভনে টাকা আত্মসাৎ, ব্যাংক কর্মকর্তার জেল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রধান নিয়োগ বন্ধে মাউশির চিঠি
বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রধান নিয়োগ বন্ধে মাউশির চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিথ্যা তথ্যে পাওয়া গ্রিন কার্ড বাতিল করছে যুক্তরাষ্ট্র
মিথ্যা তথ্যে পাওয়া গ্রিন কার্ড বাতিল করছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলবায়ু প্রতিরোধে বৈশ্বিক অর্থায়ন প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে হবে: রিজওয়ানা
জলবায়ু প্রতিরোধে বৈশ্বিক অর্থায়ন প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে হবে: রিজওয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোনারগাঁয়ে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রক্তদান কর্মসূচি
সোনারগাঁয়ে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রক্তদান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনে রাজনৈতিক ব্যক্তিদের আদর্শের পরিবর্তন জরুরি’
‘জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনে রাজনৈতিক ব্যক্তিদের আদর্শের পরিবর্তন জরুরি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইয়ারের শারীরিক অবস্থার খবর জানালেন অধিনায়ক
আইয়ারের শারীরিক অবস্থার খবর জানালেন অধিনায়ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে স্বচ্ছতা নিশ্চিতে দ্রুত বডি-অন-ক্যামেরা ক্রয়ের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনে স্বচ্ছতা নিশ্চিতে দ্রুত বডি-অন-ক্যামেরা ক্রয়ের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাইনোসর বিলুপ্তি নিয়ে নতুন তথ্য
ডাইনোসর বিলুপ্তি নিয়ে নতুন তথ্য

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাথর খনি শ্রমিকদের শিক্ষা উপবৃত্তি প্রদান
পাথর খনি শ্রমিকদের শিক্ষা উপবৃত্তি প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষকের বির্তকিত মন্তব্য, ছাত্রদলের প্রতিবাদ
রাবি শিক্ষকের বির্তকিত মন্তব্য, ছাত্রদলের প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা
নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী
বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা
জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি
বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক

নগর জীবন

ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার
ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম