শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪০, মঙ্গলবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

হায় আল্লাহ, বেগম খালেদা জিয়াও বীর মুক্তিযোদ্ধা!

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
হায় আল্লাহ, বেগম খালেদা জিয়াও বীর মুক্তিযোদ্ধা!

১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস ও মুজিব জন্মশতবার্ষিকীর সরকারি অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম। সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় বেশ জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠান হয়েছে। কিন্তু সার্বিক বিবেচনায় পরিপূর্ণ জাতীয় অনুষ্ঠান হয়নি। বিশেষ করে অনুষ্ঠানটিতে প্রশাসনিক প্রাধান্য ছিল দেখবার মতো। রাজনীতি, সাংস্কৃতিক ভূমিকা চোখে পড়েনি। একটু চেষ্টা করলে নিশ্চয়ই অনুষ্ঠানটিকে একটি জাতীয় অনুষ্ঠানে রূপ দেওয়া যেত। সরকারে যারাই আছেন তাদের অনেকের পা মাটিতে পড়ে না। তাই তারা কোনো কিছু করতে চেষ্টা করেন না। পিয়ন-চাপরাশি দিয়ে যখন যা করা যায় তা-ই করেন। সবাইকে একত্র করার একটা জাতীয় চেষ্টা হলে বর্তমান সরকার লাভবান হতো। কিন্তু তা করা হয়নি। যারা অংশ না নিতেন তারা ক্ষতিগ্রস্ত হতেন। কিন্তু সবাই চলে নিজের দেমাক নিয়ে। গত পরশু সৈয়দ বোরহান কবীরের ‘শেখ হাসিনা কি পারবেন’ শিরোনামে একটা চমৎকার লেখা পড়লাম। বোরহান কবীরের মতো একঝাঁক সাংবাদিক, লেখক নব্বইয়ের দশকে দেশ তোলপাড় করেছিলেন। অন্য অর্থে তাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অনুরক্ত-ভক্ত, আওয়ামী লীগের কর্মীও বলা চলে। আওয়ামী লীগ এমন একটা দল যে দলে রাত-দিন পরিশ্রম করা নেতা-কর্মীরা খুব একটা স্বস্তিতে থাকেন না, সময় পার হয়ে গেলে তেমন গুরুত্বও পান না। ‘শেখ হাসিনা কি পারবেন’ তার এ লেখাটি অনেকটাই একদিকদর্শী। তাই বলে ফেলে দেওয়ার মতো নয়। আমি তাকে খুব স্নেহ করি, ভালোবাসি। তাই তার লেখাও ভালো লাগে, অযৌক্তিক মনে হয় না। শেখ হাসিনার প্রতি অনুরক্ত এ বিষয়টি বাদ দিলে তার প্রতিটি লেখা চমৎকার। গত লেখায় তিনি অনেক সত্য কথা বলেছেন। তার মধ্যে একটা পরম সত্য- যাদের মন্ত্রী বানিয়েছেন বা অন্য বড় বড় দায়িত্ব দিয়েছেন তারা অনেকেই কচুপাতার পানি। অনেক ক্ষেত্রে শিশুর মতো কায়কারবার করেন। কেন যেন ধীরে ধীরে সব কাজ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার করতে হয়; এটা খুব ভালো লক্ষণ নয়। ‘দশে মিলে করি কাজ, হারি জিতি নাহি লাজ’, ‘দশের লাঠি একের বোঝা’। এটা স্বীকার করতেই হবে বিশ্বস্তরে শেখ হাসিনার মতো বাংলাদেশে আর দ্বিতীয় কোনো নেতা নেই। আগে অনেক জাতীয় নেতা ছিলেন দু-চার জনের আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তিও ছিল। কিন্তু এখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়া আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে তেমন কারও কোনো অবস্থান নেই। বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে বাদ দিলে আর একজনও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে তো দূরের কথা জাতীয় রাজনীতিতে ভারসাম্য রক্ষা করার জন্য তেমন কোনো নেতা নেই। সেহেতু সব দায় গিয়ে পড়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ওপর। অন্যদিকে বিএনপি শক্তিশালী বিরোধী দল হিসেবে ভূমিকা রাখতে না পারায় দেশের সবকিছু একমুখী। এটা সরকারের জন্য যেমন খারাপ, নেত্রী শেখ হাসিনার জন্যও খারাপ। ভারসাম্য রাখার মতো উপযুক্ত বিরোধী দল থাকলে সবকিছু আমলানির্ভর হতো না। প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার মতো বিরোধী শক্তি থাকলে সরকার যেমন লাগামহীন হতে পারত না, তেমনি প্রশাসনিক কর্মকর্তারাও সাবধানে পা ফেলতেন। ইচ্ছা করে সতর্ক না থাকলেও বাধ্য হয়ে সতর্ক থাকতেন। মানুষের মান-মর্যাদাও থাকত। পুলিশি রাষ্ট্র হওয়ার যে ঝুঁকি তা থাকত না। বিজয়ের মাস বলেই কথাগুলো বললাম।

হঠাৎ কেন কীভাবে আজ কদিন থেকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আখ্যায়িত করছেন। খালেদা জিয়া যদি মুক্তিযোদ্ধা হন তাহলে আমির আবদুল্লাহ নিয়াজি অথবা রাও ফরমান আলী কিংবা মেজর জেনারেল জামশেদ বলবেন তারাও মুক্তিযোদ্ধা। আমি যেমন শেখ হাসিনাকে ভালোবাসি, সম্মান করি, ঠিক বেগম খালেদা জিয়াকেও অপ্রয়োজনে গালাগাল করতে যাই না, তাঁকেও সম্মান করি। তাই আর যা কিছুই হোক দু-চার জন মেয়েকে পুরুষ, কিছু পুরুষকে মহিলা বানানো যেতে পারে। কিন্তু বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তিযোদ্ধা অথবা রাজাকার কোনোটাই বানানো যাবে না। কোন চিন্তা থেকে স্বাধীনতার ৫০ বছর পর খালেদা জিয়াকে বীর মুক্তিযোদ্ধা বানানোর চেষ্টা হচ্ছে তা যারা বানানোর চেষ্টা করছেন তারাই জানেন, অন্য কারও জানার কথা নয়। ২০১৪ সালে লাগাতার হরতাল-অবরোধ দিয়ে বিএনপি যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, বিরোধী রাজনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, খালেদা জিয়াকে মুক্তিযোদ্ধা বানানোর চেষ্টা তাঁকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে। খালেদা জিয়াকে বীর মুক্তিযোদ্ধা বানানোর এ অপকৌশল কেন- আমরা বুঝতে পারিনি বা পারছি না। এখন মুক্তিযোদ্ধাদের দেশবাসীর ওপর তেমন প্রভাব নেই। একসময় দেশের মানুষ মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান করত, ভালোবাসত, বিশ্বাস করত। এখন মুক্তিযোদ্ধারা খুব একটা সম্মানের পাত্র নন। বরং তাঁরা নির্যাতন ও অবহেলার পাত্র। যেভাবে গত কয়েক বছর দলীয় মুক্তিযোদ্ধা বানানো হচ্ছে কদিন পর মুক্তিযোদ্ধাদের অস্তিত্বই হুমকির মুখে পড়বে। সেদিন হুমায়ূন আহমেদের স্ত্রী শাওনের বাবা ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ আলী আমার কাছে এসেছিলেন। চট্টগ্রামের ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের সঙ্গে একসময় মুক্তিযুদ্ধে শরিক হয়েছিলেন। তারপর যুদ্ধের মাঝামাঝি জামালপুরে চলে আসেন। কালিহাতীর বাংড়ায় আমার নানির বাড়ি। সে হিসেবে মোহাম্মদ আলী আমার আত্মীয়। আবুল কালাম আজাদ আমার সঙ্গে করটিয়া কলেজে পড়ত। নুরুন্দীতে ওদের বাড়ি। অক্টোবর-নভেম্বরের দিকে আবুল কালাম আজাদ পাকিস্তানি হানাদারদের হাতে ধরা পড়ে নিহত হয়। সেখানেও ছিলেন শাওনের বাবা মোহাম্মদ আলী। তিনি এখনো মুক্তিযোদ্ধা তালিকাভুক্ত হতে পারেননি। এক বিস্ময়কর ব্যাপার, বেগম খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী থাকতে মুক্তিযোদ্ধাদের পরিচয়পত্রে স্বাক্ষর করেননি, বিএনপির সময় নারায়ণগঞ্জের এক রাজাকার মুক্তিযোদ্ধা প্রতিমন্ত্রী প্রশংসাপত্রে স্বাক্ষর করেছিলেন। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে একদিকে আহাদ চৌধুরী, অন্যদিকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মুক্তিযোদ্ধা পরিচয়পত্রে স্বাক্ষর করেন। শেখ হাসিনা সাবেক হলে না হয় তাঁর স্বাক্ষরিত পরিচয়পত্রের গুরুত্ব না-ও থাকতে পারত। কিন্তু তিনি বর্তমান থাকতেই তাঁর স্বাক্ষরযুক্ত প্রশংসাপত্র ভুয়া বলে ফেলে দেবেন তা ভাবা যায় না। মোহাম্মদ আলীর নামে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশংসাপত্রও আছে তার পরও তিনি তালিকাভুক্ত হতে পারেননি। এটা খুব আনন্দ বা গৌরবের কথা নয়। গত পরশু দেখলাম বিএনপি নেতা ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তালিকাভুক্ত হয়েছেন। তাঁর নামে গেজেট হয়েছে। এটা খুবই ভালো কথা। মুক্তিযুদ্ধ বেগবান করতে অনেকেই কাজ করেছেন। তাঁদের প্রাপ্য সম্মান পাওয়া উচিত। এখানে দল-মত-পথ খুঁজতে যাওয়া ঠিক নয়। কিন্তু তাই বলে বেগম খালেদা জিয়াকে এ সময় মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে চালিয়ে দেওয়া সম্ভব নয়। তিনি কখনো পাকিস্তানের কর্তৃত্বের বাইরে ছিলেন না। আওয়ামী লীগ নেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যেমন ধানমন্ডির ১৮ নম্বর সড়কের এক বাড়িতে বন্দী ছিলেন, বেগম খালেদা জিয়াও ক্যান্টনমেন্টে বন্দীদশায় অনিশ্চিত দিন কাটিয়েছেন। সত্য অস্বীকার করে মিথ্যার ওপর ভর করে দাঁড়ালে সে মিথ্যা বেশিদূর নিয়ে যেতে পারে না। বেগম খালেদা জিয়াকে এ সময় বীর মুক্তিযোদ্ধা বলার চেষ্টা করে মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে তামাশা করা হয়েছে, মুক্তিযুদ্ধের ৩০ লাখ শহীদকে অপমান-অপদস্থ-কলঙ্কিত করা হয়েছে। সত্যিকার অর্থে স্বাধীনতাকেই প্রশ্নবিদ্ধ করার এ এক অপচেষ্টা ছাড়া কিছু নয়। কতটা বুদ্ধি-বিবেচনা, চিন্তা-চেতনা শূন্য হলে এমন একটা অপরিণামদর্শী কাজ করা যায় বুঝতে পারছি না। বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তিযোদ্ধা বানানোর চেষ্টা করা ভালো কাজ হবে না। এখানেই ক্ষান্ত দেওয়া উচিত।

সেদিন ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে এমভি অভিযান-১০ নামে একটি লঞ্চে আগুন ধরে যাওয়ায় অর্ধশতের বেশি যাত্রী পুড়ে খাক হয়ে গেছেন। আরও ১০০ জনের মতো আহত, শতাধিক যাত্রী যারা নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন এখনো অনেকের কোনো খবর নেই। বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার ইউএনও সস্ত্রীক এমভি অভিযান-১০-এর যাত্রী ছিলেন। আল্লাহর রহমতে কোনোরকমে বেঁচে গেছেন। গভীর নদীতে এমন অগ্নিকান্ড খুব একটা দেখা যায় না। স্টিলের তৈরি লঞ্চ তাতে আগুন ধরা খুব সহজ ব্যাপার নয়। এসব লঞ্চ বানাতে গিয়ে খুব একটা কাঠ-বাঁশ ব্যবহার করা হয় না, শুধু লোহা আর লোহা। প্রায় সব জায়গায় স্টিলের ব্যবহার। তাই দাহ্য পদার্থ না থাকলে আগুনের ঘুরে বেড়াবার কোনো সুযোগ থাকে না। লঞ্চের নিচতলায় এক টুকরোও কাঠ-বাঁশ বা অন্য কিছু থাকার কথা নয়। ইঞ্জিন রুমে আগুন ধরেছিল। লঞ্চ পরিচালনাকারীরা অনেক সময় পেয়েছেন। একবার নাকি লঞ্চ পাড়ে ধাক্কাও খেয়েছে। পাড়ে ধাক্কা খেলে আবার তা মাঝনদীতে গেল কেন, কীভাবে গেল? অ্যাঙ্কর ফেলে দিলেই তো হতো। কেন যেন মনের ভিতর খচখচ করছে এসব কোনো পরিকল্পিত নাশকতা নয় তো? সব সময় সরকার বলে ষড়যন্ত্র, ষড়যন্ত্র, শুধুই ষড়যন্ত্র। বিশ্বাস করতে মন চায় না। কিন্তু লঞ্চে এভাবে আগুন ধরা কেন যেন মনে হয় এর পেছনে কোনো পরিকল্পনা নেই তো? শুনছি আগুন ধরার ঘণ্টাখানেক পরও নেভানোর তেমন চেষ্টা করা হয়নি। কোটি কোটি টাকা খরচ করে লঞ্চ তৈরি হয়। সেখানে ১০ ঘোড়ার একটি ইঞ্জিন হলেই শহর-বন্দরের আগুন নেভানোর ১০টি গাড়ির চাইতেও বেশি কাজ দিতে পারে। প্রতিটি লঞ্চে ১০ ঘোড়ার দুটি পানির পাম্প রাখলে ক্ষতি কী। সেই পাম্পে লঞ্চের ধোয়া-মোছা যেমন করা যেত তেমনি প্রয়োজন হলে আগুন নেভাতে কাজে লাগত। যেভাবে আগুন লেগেছে তাতে এটা যে পরিকল্পিত নয় তা-ও জোর দিয়ে বলা যায় না। কয়েক ঘণ্টা এমন আগুন জ্বলার পরও লঞ্চটি কিন্তু পানির ওপর ঠায় দাঁড়িয়ে আছে, ডুবে যায়নি। লোহার কাঠামো বলে এমনটা হয়েছে। কোনো লোহায় আগুন জ্বলে না, সেখানে দাহ্য পদার্থ থাকতে হয়। তা কীভাবে কোথায় কতটা ছিল এটা তদন্ত-সাপেক্ষ ব্যাপার। কিন্তু এ কথা অবশ্যই বলা যায়, ব্যবস্থাপনায় নিশ্চয়ই মারাত্মক ত্রুটি ছিল তা না হলে এমন হবে কেন? কিছুদিন আগে পাটুরিয়া ঘাটে এসে ফেরি ডুবেছিল। সেখানে জীবনহানি না ঘটলেও বিপুল পরিমাণ সম্পদ নষ্ট হয়েছে। গাড়ি এবং যাত্রী পারাপারে অনেক ক্ষতি হয়েছে। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের রুস্তম, গাজী আরও কী কী উদ্ধারকারী জাহাজ চেষ্টা করে কিছুই করতে পারেনি। এর আগে নৌপরিবহনমন্ত্রী ছিলেন শ্রমিকনেতা শাজাহান খান। তাঁর সময় কীসব উদ্ধার জাহাজ কেনা হয়েছিল। বলা হয়েছিল ৭০ ফুট পানির নিচেও সে দেখতে পাবে, উদ্ধার অভিযান চালাতে পারবে। পাটুরিয়া ঘাটের আশপাশে সে সময় একটা ছোট্ট লঞ্চ ডুবেছিল। তাকে উদ্ধার করতে গিয়ে দেখা গেল ৭০ ফুট নিচে দূরের কথা সে ৫-৬ ফুট পানির নিচেই কিছু দেখতে পাচ্ছে না। এই হলো আমাদের অবস্থা। এমভি অভিযান-১০ -এর আগুনে এতগুলো প্রাণহানি হওয়ার পরও এ নিয়ে ভালো কিছু হবে না। কদিন পত্রপত্রিকা, রেডিও-টেলিভিশনে আলোচনা হবে, নিহত-আহতদের টুকটাক ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে ওই পর্যন্তই। বাংলাদেশে সত্যিকারে তেমন কোনো কিছুর প্রতিকার হয় না। কোনো ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়ে ভালো কিছু করার চেষ্টা হয় না। আর এখন তো সবাই চলছে গদাই লশকরির চালে। কারও কোনো আকার-বিকার নেই। নেই কারও জন্য কোনো দায়দায়িত্ব, ব্যথা-বেদনা। এভাবে দুর্ঘটনা ঘটে হঠাৎ কত সোনার সংসার ভেঙে চুরমার হয়ে যায়। কিন্তু দেখবার কেউ নেই। এ রকম হবে কখনো ভাবিনি। তাই বড় কষ্ট হয় যখন একের পর এক এ ধরনের ঘটনা ঘটে।

রবিবার ইউনিয়ন পরিষদের চতুর্থ দফার নির্বাচন হলো। একে কোনো নির্বাচন বলা চলে না। হুদা মার্কা নির্বাচন ভোট কাড়াকাড়ির ব্যাপার। জোর যার মলুক তার, অনেক জায়গায় প্রিসাইডিং অফিসার ও দলীয় এজেন্টরাই ভোট দিয়ে দেয়। ১০ জনের ভোট একজনে দেয়। পত্রিকায় দেখলাম তিনজন মারা গেছেন, ২০০ জন আহত হয়েছেন। এ রকম গাওজুরির নির্বাচনের চাইতে অগণতান্ত্রিক দেশের আখ্যা পাওয়াই ভালো। পৃথিবীর কাছে গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে সুনাম কুড়ানোর চেষ্টার চাইতে অগণতান্ত্রিক দেশের তকমা নিয়ে টিকে থাকাই ভালো। গণতান্ত্রিক দেশের লেবাস পরে থাকার চাইতে অগণতান্ত্রিক দেশের সিল কপালে নিয়ে চলাই উত্তম। গণতান্ত্রিক দেশের তালিকায় থাকতে গিয়ে এসব ভোট ডাকাতির মহড়ায় অযথা কিছু মানুষের জীবনহানি ঘটানোর কোনো মানে হয় না।

২০২১ সাল শেষ। ২০২২ কেমন হবে কেউ জানি না। তবে ২০২২ করোনামুক্ত হোক, ঘুষ-দুর্নীতি মুক্ত হোক এটাই আমাদের কামনা। আমরা নতুন বছরে নতুন কিছু পাব- এ প্রত্যাশায় রইলাম।

লেখক : রাজনীতিক।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
সর্বশেষ খবর
মোংলায় বিএনপির কাউন্সিল: জোর প্রচারণা চালাচ্ছেন প্রার্থীরা
মোংলায় বিএনপির কাউন্সিল: জোর প্রচারণা চালাচ্ছেন প্রার্থীরা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার বড় পর্দায় শার্লিন-বাসার জুটি
এবার বড় পর্দায় শার্লিন-বাসার জুটি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নির্বাচন ঠেকানোর জন্য নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে’
‘নির্বাচন ঠেকানোর জন্য নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে’

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সেতুর রেলিংয়ে ধাক্কা দিয়ে উল্টে গেল ট্যাংকলরি, চালক নিহত
সেতুর রেলিংয়ে ধাক্কা দিয়ে উল্টে গেল ট্যাংকলরি, চালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিরোজপুরে নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই ধসে পড়ল সেতু
পিরোজপুরে নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই ধসে পড়ল সেতু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়া
এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়াকে
এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়াকে

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পোশাক নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক, ছোট দৈর্ঘ্যের পোশাক বাদ
কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পোশাক নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক, ছোট দৈর্ঘ্যের পোশাক বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত
ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল
ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরওয়েতে মার্কিন দূতাবাস কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ
নরওয়েতে মার্কিন দূতাবাস কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান
৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অতীতের মতো বস্তাপচা নির্বাচন আমরা চাই না : জামায়াত আমির
অতীতের মতো বস্তাপচা নির্বাচন আমরা চাই না : জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা
শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড়পুকুরিয়া খনিতে আউটসোর্সিং কর্মচারীদের স্থায়ী নিয়োগের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন
বড়পুকুরিয়া খনিতে আউটসোর্সিং কর্মচারীদের স্থায়ী নিয়োগের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাভাস্কারের পথ ধরে রাহুলের মাইলফলক স্পর্শ
গাভাস্কারের পথ ধরে রাহুলের মাইলফলক স্পর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের ভয়ে নদীতে লাফ দেওয়া কিশোরের লাশ দুই দিন পর উদ্ধার
পুলিশের ভয়ে নদীতে লাফ দেওয়া কিশোরের লাশ দুই দিন পর উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর
এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই ঢাবি শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার ও শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ
সেই ঢাবি শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার ও শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিক্ষোভ
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের সংকটাপন্ন নদীগুলোকে বাঁচাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান
দেশের সংকটাপন্ন নদীগুলোকে বাঁচাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে
বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা
টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি
ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর
এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক
প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান
মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা
সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল
কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার
বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা
পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি
মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার
বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা
দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ
এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব
বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা
শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই
যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা
চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা
১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার
জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দরকার হলে ইসরায়েলে আরও কঠোর হামলা হবে: মাসুদ পেজেশকিয়ান
দরকার হলে ইসরায়েলে আরও কঠোর হামলা হবে: মাসুদ পেজেশকিয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা
দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা
পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা

নগর জীবন

চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়
চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়

সম্পাদকীয়

দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা
দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮
এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!
সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা
অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি কেনায় শীর্ষে চায়নিজরা
যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি কেনায় শীর্ষে চায়নিজরা

পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইটওয়াশের বদলা কি হোয়াইটওয়াশ
হোয়াইটওয়াশের বদলা কি হোয়াইটওয়াশ

মাঠে ময়দানে

শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি
শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট
তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার বললে চলে যাব
সরকার বললে চলে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছিনতাইয়ের নগরী গাজীপুর!
ছিনতাইয়ের নগরী গাজীপুর!

রকমারি নগর পরিক্রমা

দুই হাসপাতালে ৩৮ কোটি টাকা খরচের পরও অচল
দুই হাসপাতালে ৩৮ কোটি টাকা খরচের পরও অচল

নগর জীবন

পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা
পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা

খবর

শ্রীবর্ধনের ফোয়ারা এখন অচল শ্রীহীন
শ্রীবর্ধনের ফোয়ারা এখন অচল শ্রীহীন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না দিলে দেশে সংকট তৈরি হবে
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না দিলে দেশে সংকট তৈরি হবে

নগর জীবন

বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে যত সিনেমা
বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে যত সিনেমা

শোবিজ

বসুন্ধরার সুদমুক্ত ঋণে বদলে যাওয়া হেলেনার গল্প
বসুন্ধরার সুদমুক্ত ঋণে বদলে যাওয়া হেলেনার গল্প

নগর জীবন

চিরুনি অভিযান অব্যাহত
চিরুনি অভিযান অব্যাহত

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন
উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে
নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক

প্রথম পৃষ্ঠা

আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?
আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?

পেছনের পৃষ্ঠা

নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না
নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

নগর জীবন

বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আনবে সরকার
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আনবে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ
ঢাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ

নগর জীবন