শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২২, সোমবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২১

বিদ্যাসাগরের চোখ

শামীম আজাদ
অনলাইন ভার্সন
বিদ্যাসাগরের চোখ

বিদ্যাসাগরের চটিজুতা নিয়ে গল্প আছে। গল্প আছে আছে গান্ধীজীর কৌপীন নিয়েও। এ নিয়ে তাঁরা নিজেরা বহুবার প্রত্যাখ্যাত, বিদ্রূপ কিংবা নানান প্রশ্নের সম্মুখীনও হয়েছেন। তাদের কাছ থেকে এর উত্তর এবং ব্যাখ্যাও আমাদের অজানা নেই। আর তাতে দু’জনেরই স্বাজাত্য চেতনা, স্বজাতির অবস্থান, আবহাওয়া এবং ব্যক্তি হিসেবে তাঁদের নিজস্ব উপলব্ধিই কারণ হিসেবে উঠে এসেছে।

লক্ষ্য করুন, এ দু’টোই হল তাঁদের বহিরঙ্গের -পোশাকের অংশ বা অনুষঙ্গ। কিন্তু কথা সেটা না। কথা হল, আমি বিদ্যাসাগরের ব্যাপারে তাঁর তালতলার চটিজোড়াকে চোখের পর্যায়ে নিয়ে আসতে চাই। কিভাবে? তা’হলে আরেকটু বিস্তৃত পরিসরে যেতে হবে। আর সেখানে গেলেই দেখতে পাবো নারীর সত্ত্বার চিহ্নায়ণে বিদ্যাসাগরের দৃষ্টি। 

এখন বলছি পাদুকা বা জুতা নিয়ে। এ এমনই অনুষঙ্গ যে সামান্য অস্বস্তিও অগ্রাহ্য করা যায় না। গায়ের জামা, কোট, মোজা, মাফলার একটু উনিশ কুড়ি হলেও চালিয়ে দেয়া যায়। কিন্তু জুতো? কষ্মিন কালেও নয়। তাই অন্যের জুতো পরে হাঁটলেই যা লাগে পায়ে যে না খুলে ফেলা পর্যন্ত নিস্তার হয় না। অন্যভাবে বলা যায় অন্যের জুতো পায়ে পরলে তবেই তাকে বোঝা যায়। এ থেকেই হয়তো ইংরেজিতে একটা প্রবাদ তৈরি হয়েছে। তা হল ‘পুট ইয়োরসেলফ ইন সামবডি এলসেস স্যু’জ অর প্লেস’ তবেই বুঝবে আসল কথা। কারণ এতে পুরো প্রেক্ষিতটাই বদলে যায়।

সত্যি শোষণকারী যদি একবার শোষিতের স্থানে গিয়ে দাঁড়াতো তাহলেই সে পালটা পৃথিবীর দুঃখ বা সুখ বুঝতে পারতো। আমি বলতে চাই বিদ্যাসাগরের বাহ্যিক জুতোজোড়া তাল তলারচটি হলেও তাঁর আসল চটিজোড়া ছিল নারীর। তিনি নারীর জুতোয় হেঁটেছিলেন বলেই দেখতে পেয়েছিলেন নারীর সত্ত্বা-পুরুষের অগোচরে থেকে যাওয়া বাকি অর্ধেক পৃথিবী।

বিদ্যাসাগর সম্পর্কে মাইকেল মধুসূদন লিখেছিলেন, ‘তাঁর মধ্যে রয়েছে প্রাচীন ঋষির প্রতিভা ও প্রজ্ঞা, ইংরাজের সতেজ কর্মশক্তি এবং বাঙালি মায়ের হৃদয়।’ লক্ষ্য করুন বাঙালি মায়ের হৃদয় শব্দটি। এর উপলব্ধি কি সুন্দর ইতিবাচক ভাবে উঠে এসেছে বাংলা সাহিত্যে নব জাগরণের কবির ভাষ্যে। আমরা জানি একজন নারী জীবন ও জগতে কেবল নিজস্বার্থ চিন্তা করে না। সংসারের সবার কথা ভেবেই এমনকি কখনো বৃহত্তর সংকট এড়াবার নিজে অতি অল্প খেয়ে, অতি অল্প দেখে, অতি অল্প সময় ঘুমিয়ে- অনেক বেশি দিয়ে পরিয়ে ও মুড়িয়ে যায় বাকিদের।

তাদের নিজেদের বৃদ্ধি, আরাম, শুশ্রূষা, বিশ্রাম, সাধ সবই আড়ালে থেকে যায়। কী যে আড়ালে থেকে যায় বা কোথায় কোথায় তাহাদের ব্যথা তাহা জানার একমাত্র উপায় হল তাদের স্থানে দাঁড়িয়ে জীবন দেখা। আমি বলতে চাই বিদ্যাসাগর নারীর জুতোতে নিজেকে গলিয়ে তাই পর্যবেক্ষণ করেছেন বলেই নারীর সত্ত্বা চিহ্নায়নে সমর্থ হয়েছিলেন।

কি সেই সত্ত্বা? নারীর কোমলতা, মাতৃত্ব, পারঙমতা? না। নারী হিসেবে পুরুষের মত যে তার রয়েছে সমান এক মানব সত্ত্বা। যেখানে ন্যায্যতার কথা বলতে হয়। আমি তথাকথিত নারীবাদীদের মত সমতার কথা বলি না। বলি ন্যায্যতার কথা। বলি নারী ও পুরুষের ভিন্নতাই সুন্দর। সেটা স্বীকার করে তাদের ভিন্ন ভিন্ন শক্তির শুভপরিণয়েই জগতের কাজগুলোর সহজ সুরাহা সম্ভব। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর সেই মর্মে কাজ করেছেন। সেই মর্মে পুরুষ হয়েও নারীসুলভ মন নিয়ে, মাতৃহৃদয় নিয়ে তিনি ‘জনহিতকর’, ‘জনকল্যাণের’ জন্য কাজ করেছেন।

তিনি তখনকার সমাজ থেকে এত নিন্দা কাঁটায় বিদ্ধ হয়েছেন যে বিশ্বকবি যথার্থই বলেছিলেন যে, যাঁরা মহাপুরুষ ‘বাহিরের অগৌরব তাঁদের অন্তরের সেই সম্মানের টীকাকেই উজ্জ্বল করে তোলে– অসম্মানই তাঁদের পুরস্কার।’ বিধবাবিবাহ আইন প্রণয়ন, বহুবিবাহ রোধ ও বাল্য বিবাহ বন্ধ করতে গিয়ে তিনি বহু মানুষের ব্যঙ্গ, বিদ্রূপ, প্রতিরোধের সম্মুখীন হয়েছেন। তাঁকে বিদ্রূপ করে কবিতা লেখা হয়েছে।

বঙ্কিমচন্দ্রের মতো সাহিত্যিকও বিভিন্ন লেখালেখির মাধ্যমে বিদ্যাসাগরের বিধবাবিবাহ আন্দোলনের বিরোধিতা করছেন। বিষবৃক্ষ উপন্যাসের সূর্যমুখী চরিত্রের মাধ্যমে বিধবাবিবাহ আন্দোলনকে কটাক্ষ করছেন তীব্র ভাষায়। শরৎচন্দ্র তাঁর গল্পে উপন্যাসে কিছু কিছু আচার ও বিধবার সৌন্দর্য এমন ভাবে তুলে ধরেছেন যে তাতে আকর্ষিত না হবার উপায় থাকে না। শুনেছি স্বামী বিবেকানন্দও নাকি বিধবাদের ব্যাপারে ইতিবাচক কথাই বলে গেছেন। ব্রিটিশ সিভিল সার্ভিস মানে ‘সুশীল সেবাদানকারী সংস্থার’ বিচারক ছিলেন বঙ্কিমচন্দ্র। এমনকি তিনি ছিলেন বাংলা সাহিত্যে প্রকরণগত দিক থেকে আধুনিক উপন্যাসের জনক সেই তিনি কি করে লিখেন, ‘যে বিধবার বিবাহের ব্যবস্থা দেয়, সে যদি পণ্ডিত তবে মূর্খ কে?’ 

তাঁর নানান জন হিতকর কাজের মধ্যে নারীর হিত তথা সমাজের হিতই প্রধান ছিল। তিনি ‘জন’ শব্দের মধ্যে নারী ও পুরুষ উভয়ের হিত বুঝতেন। নারীর হিত হলেই তবে জনহিত হবে একথা মনে করতেন। পরবর্তী সময়ে মুসলমান মেয়েদের অন্তঃপুর থেকে সে কারণেই বাইরে আনার চেষ্টা করেন রোকেয়া সাখাওয়াৎ হোসেন। বেগম রোকেয়া বলতেন, এক পায়ে মানুষ বেশিদূর এগিয়ে যেতে পারবে না, পারে না। মানুষের এগিয়ে যাবার জন্য দু’টো পা’ই সমান গুরুত্বপূর্ণ। কারণ নারী ও পুরুষ সমাজ দেহের দুই পা। 

নারীও মানুষ এবং সেদিক থেকে দেখে তিনি তাদের মানবাধিকার, বোধ ও মনের স্বরূপ সমাজের কালো মুখ গহ্বর থেকে টেনে বাইরে নিয়ে আসেন। কি সেই সত্ত্বা? নারীর কোমলতা, মাতৃত্ব, পারঙমতা? না। নারী হিসেবে পুরুষের মত তার মানব সত্ত্বা। যেখানে ন্যায্যতার কথা বলতে হয়। আমি তথাকথিত নারীবাদীদের মত সমতার কথা বলি না। বলি ন্যায্যতার কথা। বলি নারী ও পুরুষের ভিন্নতাই সুন্দর। সেটা স্বীকার করে তাদের ভিন্ন ভিন্ন শক্তির শুভপরিনয়েই জগতের কাজগুলোর সহজ সুরাহা সম্ভব।

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর সেই মর্মে কাজ করেছেন। সেই মর্মে পুরুষ হয়েও নারীসুলভ মন নিয়ে, মাতৃহৃদয় নিয়ে তিনি ‘জনহিতকর’, ‘জনকল্যাণের’ জন্য কাজ করেছেন। সমাজের চোখের গেরোগুলো খুলে দিতে সচেষ্ট হয়েছেন। নারীর প্রতি কোন পক্ষপাত তার ছিলনা। তাঁর চোখে ছিল সমাজ স্বচ্ছ চশমা। সে ও আজ থেকে দুইশত বছর আগে ভাবা যায়! যায় না।

নারীর কোন নিজস্ব সত্ত্বা আছে তা উনবিংশ সময়ের সমাজের মানুষের বোধের মধ্যেই ছিলনা।মানুষ যা দেখে বেড়ে ওঠে তাতে অসংগতি সাধারণত দেখতে পায় না। আরও পায় না যদি না তার নিজের জীবন যাপনে কোন বিঘ্ন না ঘটায়।  উপরন্তু এই বিধবাদের বিয়ে না হওয়া, পুরুষের বহু বিবাহ করা, বাল্য বিবাহ সবই সমাজের পুরুষের যৌন সুবিধা, সেবা প্রাপ্তি, সম্পত্তি লাভ পুরুষের বাড়তি লাভ ও সুবিধা করে দিচ্ছিল। তাতে নারীর মনে ও মানসিকতায়, তার দেহে, তার অর্থনৈতিক সংস্থানে, স্বাস্থ্যে, মানুষ হিসাবে তার অধিকারে কি প্রভাব, প্রতিফল, অন্যায় হচ্ছে তা বিদ্যাসাগরই উঠিয়ে আনেন। প্রশ্ন বিদ্ধ করেন।

পুরুষের দ্বারা পরিচালিত সমাজে পুরুষ সত্তা ও তার চাহিদা স্বীকৃত।  তা থেকেই বর্বর সহমরণ প্রথা ছিল যা বন্ধ করার জন্য মূল কাজ ও আন্দোলন করেন রাম মোহন রায়। একটি বিদেশী শাসকের জন্য যা অগ্রহণীয় ছিল নিজ সমাজের  সুবিধাভোগী পুরুষ নেতাদের কাছে তা ছিলনা।

স্বামীই পরমার্থ প্রথা- মানে তুমি যদি সতী হও স্বামী ছাড়া তোমার কোন জীবন নেই। এযে স্বামী নয় আরেকজন মানুষ যিনি একজন নারীর মতই দেহ ও মনে সুখ সুবিধা লাভের সমান অধিকারী- তা তিনি বোঝেন কিন্তু নারীকে বুঝতে দেননি। ছেলে-শিশুদের সে অর্থেই বড় করে তোলা হয়েছে। অধিকাংশ নারী এতে সে কি থেকে বঞ্চিত হল তাহাও উপলব্ধির সুযোগ দেয়া হয়নি। এর সবই তিনি আঁচ ও আন্দাজ করতে পেরেছিলেন। 

কথা হল এসব কথা কি বিদ্যাসাগরের কালে যারা তার বিরোধিতা করেছেন তারা তা বুঝেন নি বা উপলব্ধি করতেন না? খুব করতেন। কর্তৃত্বটা চলে যাবার আশংকায়  তা চাইতেন না। এরকম সময়  সমাজের অনেক নামকরা মানুষ প্রতিক্রিয়াশীলদের  পক্ষে  না গেলেও বিপক্ষে যান নি। বিদ্যাসাগরের এই নারী কল্যাণ বিষয়ে কাজ করার জন্য গেল গেল সমাজ রসাতলে গেল বলে তাঁর প্রাণনাশেরও হুমকি দেওয়া হয়েছে। বছরের পর বছর মা’কে দেখতে যেতে না পেরে কেঁদেছেন। এমন কি মানুষের সামনেও। এতে তার পৌরুষত্ব খর্ব হচ্ছে ভাবেন নি। 

যে সমাজে স্বাভাবিক ব্যর্থতা, কানা, অপারগতা লুকিয়ে পুরুষকে শক্তিশালি ও মহত দেখানোর জন্য বাল্যকাল থেকে শিক্ষা দেয়া হয় – তিনি তার বিপরীতে দাঁড়িয়েছেন। তিনি বলেন,’এদেশের উদ্ধার হতে বহু বিলম্ব আছে। পুরনো স্বভাব ও প্রবৃত্তির মানুষের চাষ উঠিয়ে দিয়ে, সাত পুরু মাটি তুলে ফেলে, নতুন মানুষের চাষ করতে পারলে, তবে যদি এদেশের ভালো হয়।’

বাংলাদেশে হিজাব নেকাব ও নানান অনুশাসনে ও ধর্ষণে ধর্ষণে নারীকে যেভাবে আবার বাক্সবন্দী করে পেছনে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে তা দেখে আমার আশ্চর্য লাগে। ভাবতে বাধ্য হই যে দু’শো বছর পরেও  আমাদের দেশ ও সমাজের প্রকৃতি বদলে নি। তিনি তাই এখনো প্রাসঙ্গিক। তিনি ঈশ্বরবাদী, বস্তুবাদী, বেদান্তবাদী, অজ্ঞেয়বাদী এমনকি নারীবাদীও নন। তিনি মানবতাবাদী। তিনি বক্তৃতা ও গালভরা তত্ত্ব  বলেন নি। 

তিনি সামগ্রিকভাবে মানবকল্যাণের নিমিত্তে উদয়াস্ত কাজ করতে গিয়ে যেখানে যেখানে অপূর্ণতা দেখেছেন সেখানেই কাজ করে গেছেন। বিদ্যাসাগর সমাজের চোখের গেরোগুলো খুলে দিতে সচেষ্ট হয়েছেন। নারীর প্রতি কোন পক্ষপাত তার ছিলনা। তাঁর চোখে ছিল সমাজ স্বচ্ছ চশমা। সে ও আজ থেকে দুইশত বছর আগে ভাবা যায়! যায় না।

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
সর্বশেষ খবর
মোংলায় বিএনপির কাউন্সিল: জোর প্রচারণা চালাচ্ছেন প্রার্থীরা
মোংলায় বিএনপির কাউন্সিল: জোর প্রচারণা চালাচ্ছেন প্রার্থীরা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার বড় পর্দায় শার্লিন-বাসার জুটি
এবার বড় পর্দায় শার্লিন-বাসার জুটি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নির্বাচন ঠেকানোর জন্য নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে’
‘নির্বাচন ঠেকানোর জন্য নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে’

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সেতুর রেলিংয়ে ধাক্কা দিয়ে উল্টে গেল ট্যাংকলরি, চালক নিহত
সেতুর রেলিংয়ে ধাক্কা দিয়ে উল্টে গেল ট্যাংকলরি, চালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিরোজপুরে নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই ধসে পড়ল সেতু
পিরোজপুরে নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই ধসে পড়ল সেতু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়া
এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়াকে
এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়াকে

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পোশাক নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক, ছোট দৈর্ঘ্যের পোশাক বাদ
কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পোশাক নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক, ছোট দৈর্ঘ্যের পোশাক বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত
ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল
ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরওয়েতে মার্কিন দূতাবাস কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ
নরওয়েতে মার্কিন দূতাবাস কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান
৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অতীতের মতো বস্তাপচা নির্বাচন আমরা চাই না : জামায়াত আমির
অতীতের মতো বস্তাপচা নির্বাচন আমরা চাই না : জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা
শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড়পুকুরিয়া খনিতে আউটসোর্সিং কর্মচারীদের স্থায়ী নিয়োগের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন
বড়পুকুরিয়া খনিতে আউটসোর্সিং কর্মচারীদের স্থায়ী নিয়োগের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাভাস্কারের পথ ধরে রাহুলের মাইলফলক স্পর্শ
গাভাস্কারের পথ ধরে রাহুলের মাইলফলক স্পর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের ভয়ে নদীতে লাফ দেওয়া কিশোরের লাশ দুই দিন পর উদ্ধার
পুলিশের ভয়ে নদীতে লাফ দেওয়া কিশোরের লাশ দুই দিন পর উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর
এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই ঢাবি শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার ও শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ
সেই ঢাবি শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার ও শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিক্ষোভ
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের সংকটাপন্ন নদীগুলোকে বাঁচাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান
দেশের সংকটাপন্ন নদীগুলোকে বাঁচাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে
বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা
টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি
ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর
এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক
প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান
মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা
সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল
কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার
বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা
পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি
মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার
বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা
দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ
এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব
বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা
শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই
যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা
চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা
১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার
জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দরকার হলে ইসরায়েলে আরও কঠোর হামলা হবে: মাসুদ পেজেশকিয়ান
দরকার হলে ইসরায়েলে আরও কঠোর হামলা হবে: মাসুদ পেজেশকিয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা
দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা
পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা

নগর জীবন

চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়
চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়

সম্পাদকীয়

দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা
দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮
এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!
সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা
অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি কেনায় শীর্ষে চায়নিজরা
যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি কেনায় শীর্ষে চায়নিজরা

পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইটওয়াশের বদলা কি হোয়াইটওয়াশ
হোয়াইটওয়াশের বদলা কি হোয়াইটওয়াশ

মাঠে ময়দানে

শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি
শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট
তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার বললে চলে যাব
সরকার বললে চলে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা
পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা

খবর

ছিনতাইয়ের নগরী গাজীপুর!
ছিনতাইয়ের নগরী গাজীপুর!

রকমারি নগর পরিক্রমা

দুই হাসপাতালে ৩৮ কোটি টাকা খরচের পরও অচল
দুই হাসপাতালে ৩৮ কোটি টাকা খরচের পরও অচল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না দিলে দেশে সংকট তৈরি হবে
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না দিলে দেশে সংকট তৈরি হবে

নগর জীবন

শ্রীবর্ধনের ফোয়ারা এখন অচল শ্রীহীন
শ্রীবর্ধনের ফোয়ারা এখন অচল শ্রীহীন

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে যত সিনেমা
বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে যত সিনেমা

শোবিজ

বসুন্ধরার সুদমুক্ত ঋণে বদলে যাওয়া হেলেনার গল্প
বসুন্ধরার সুদমুক্ত ঋণে বদলে যাওয়া হেলেনার গল্প

নগর জীবন

চিরুনি অভিযান অব্যাহত
চিরুনি অভিযান অব্যাহত

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন
উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে
নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না
নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?
আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

নগর জীবন

বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আনবে সরকার
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আনবে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ
ঢাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ

নগর জীবন