শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩১, সোমবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

বিজয়- ভারত ও সোভিয়েতের অবিস্মরণীয় ভূমিকা

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
বিজয়- ভারত ও সোভিয়েতের অবিস্মরণীয় ভূমিকা

‘ইট ওয়াজ দ্য বেস্ট অব টাইমস, ইট ওয়াজ দ্য ওয়ার্স্ট অব টাইমস- চার্লস ডিকেন্সের এই জগদ্বিখ্যাত উক্তিটি একাত্তরে আমাদের জন্য শতভাগ সত্য ছিল। স্বাধীনতা যুদ্ধ, সেই যুদ্ধে বিজয়, তাও আবার মাত্র ৯ মাসে, পাকিস্তানের ৯৩ হাজার সৈন্যের নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ। ভাবা যায় না, এমন উদাহরণ বিশ্বে দ্বিতীয়টি নেই। তাই সমগ্র বাঙালি জাতির জন্য নিশ্চিতভাবে এটা ছিল বেস্ট অব দ্য টাইমস। লেখাটি যখন শুরু করছি তখন হঠাৎ করে মনটা যেন ছড়াৎ করে ওঠল, আরে লেখাটি যেদিন ছাপা হবে তার পরের দিনই তো ১৪ ডিসেম্বর। কী নিদারুণ মর্মঘাতী এক বিয়োগান্তক দিন। পাকিস্তানের গণহত্যার একান্ত সহযোগী, বাঙালি নামের কলঙ্ক, রাজাকার-আলবদর বাহিনী বেছে বেছে বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান, সব শ্রেণি-পেশার বুদ্ধিজীবীকে বাসাবাড়ি থেকে ধরে নিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করে। মিরপুর ও আশপাশের বধ্যভূমিতে মৃতদেহ ফেলে দেয়, স্বজনরা তাদের লাশটা পর্যন্ত পায়নি। এর থেকে ওয়ার্স্ট টাইমস আর কী হতে পারে। শুধুই কি তাই। ৯ মাস ধরে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর গণহত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞের নজির বিশ্বে বিরল। সত্যিই একাত্তর একই সময়ে ছিল আমাদের জন্য ওয়ার্স্ট অব দ্য টাইমস।

কথায় আছে, যত বড় ত্যাগ তত বড় অর্জন। রাষ্ট্রসমাজ বা ব্যক্তিজীবন, যেটাই বলি না কেন, ত্যাগ ব্যতিরেকে কোনো অর্জন সম্ভব নয়। বঙ্গবন্ধু, জাতির পিতা ও হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি এমনি এমনিই তিনি হয়ে যাননি। বাঙালি জাতির মুক্তির জন্য শেখ মুজিবুর রহমানের ত্যাগ অদ্বিতীয় ও অসামান্য, এককথায় তুলনাহীন। নেলসন ম্যান্ডেলা, মহাত্মা গান্ধী অসামান্য ত্যাগ স্বীকার করেছেন বলেই বিশ্বখ্যাত হয়েছেন। স্বার্থপর, নীতি-আদর্শহীন, লোভাতুর মানুষ দ্বারা জাতি-রাষ্ট্র, মানুষ, মানবতার কোনো উপকার হয় না। ধন, সম্পদ, ক্ষমতার লোভ মানুষকে অন্ধ করে ফেলে। বাঙালির শ্রেষ্ঠ নেতা মহানায়ক শেখ মুজিবুর রহমান উপরোক্ত সবকিছুর ঊর্ধ্বে উঠতে পেরেছিলেন বলেই সাড়ে সাত কোটি বাঙালি সব ত্যাগ করার সংকল্প নিয়ে একাত্তরে অস্ত্র হাতে যুদ্ধে নেমেছেন এবং অকাতরে জীবন দিয়েছেন বলেই মাত্র ৯ মাসের যুদ্ধে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করে বিশ্বের বুকে উদাহরণ সৃষ্টি করেছি। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আমরা বাংলাদেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধ হয়েছি বলেই আমরা স্বাধীন বাংলাদেশ পেয়েছি। তবে সংকট ও বিপদে বন্ধুর প্রয়োজন হয়। যার বন্ধু নেই, তার মতো কাঙাল আর হয় না। আর প্রয়োজন ও বিপদের বন্ধুই প্রকৃত বন্ধু, পরীক্ষিত বন্ধু। তাই বিপদ থেকে উদ্ধারে বন্ধুর অবদান কৃতজ্ঞতাসহকারে স্মরণ করার জন্য অনেক বড় মনের প্রয়োজন হয়। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ মানুষকে আরও বড় করে, সম্মানিত করে এবং মর্যাদা বাড়ায়, কখনো কমায় না। আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারত এবং তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন শেষ পর্যন্ত বন্ধুত্বের অগ্নিপরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে। সর্বাগ্রে ভারত দ্বিধাহীনচিত্তে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশের সঙ্গে থেকেছে। পরবর্তীতে চূড়ান্ত পর্বে সোভিয়েত ইউনিয়ন ভারতের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। তাই ভারতের কথা দিয়েই শুরু করি। ভারত সিদ্ধান্ত নিতে সময়ক্ষেপণ করেনি। ২৬ মার্চের পর থেকে বাংলাদেশের নির্যাতিত মানুষের জন্য ভারত তার সব সীমান্ত খুলে দেয়। হাজার হাজার, তারপর লাখ লাখ থেকে প্রায় এক কোটি মানুষের জন্য আশ্রয়, খাদ্য, বস্ত্র, চিকিৎসাসহ সব ব্যবস্থা করে। মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ, অস্ত্র ও গোলাবারুদ শুধু নয়, একেবারে শুরু থেকেই ভারতের বিএসএফ ও সেনাবাহিনী সীমান্ত এলাকায় মুক্তিযোদ্ধাদের দ্বারা পরিচালিত অপারেশনে সক্রিয় সমর্থন দিতে থাকে। ৩১ মার্চ ভারতের পার্লামেন্টে সর্বসম্মতিক্রমে প্রস্তাব গ্রহণ করা হয় এই মর্মে যে, ‘পূর্ববাংলার সাড়ে সাত কোটি মানুষের ঐতিহাসিক সংগ্রাম অবশ্যই জয়ী হবে। ভারতের পার্লামেন্ট পূর্ববাংলার সংগ্রামী জনগণকে এই মর্মে আশ্বস্ত করছে যে, তাদের ত্যাগ ও সংগ্রামে ভারতের জনগণের সর্বাত্মক সমর্থন থাকবে। আমাদের স্বাধীনতার যুদ্ধ শুরুর মাত্র ছয় দিনের মাথায় ভারতের পার্লামেন্টে এত বড় উৎসাহব্যঞ্জক প্রস্তাব সে সময়ে বাংলাদেশের মানুষের জন্য টনিক হিসেবে কাজ করেছে। তারপর থেকে চূড়ান্ত পর্বের জন্য ভারত প্রস্তুতি নিতে থাকে। আমেরিকা ও চীন পাকিস্তানের পাশে দাঁড়াবে তা জুন-জুলাই মাসে এসেই স্পষ্ট হয়ে যায়। তাই ভারতের জন্যও বৃহৎ শক্তির পার্টনারশিপ জরুরি হয়ে পড়ে। তারই ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালের ৯ আগস্ট সোভিয়েত ইউনিয়নের সঙ্গে ভারত ২০ বছর মেয়াদি মৈত্রী চুক্তি স্বাক্ষর করে। চুক্তির ৯ নম্বর অনুচ্ছেদে উল্লেখ ছিল, দুই পক্ষের কেউ আক্রান্ত হলে অথবা আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিলে সেই আশঙ্কা থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য উভয়পক্ষ অতিসত্বর আলোচনা করবে এবং সম্মিলিতভাবে নিজেদের স্বার্থ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। পরবর্তীতে দেখা যায়, যুদ্ধের শেষ পর্বে এই চুক্তি বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে বিশাল ভূমিকা রাখে। সর্বাত্মক যুদ্ধে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করার পর বিশ্ব জনমত গঠনের লক্ষ্যে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ২৪ অক্টোবর প্রায় তিন সপ্তাহের লম্বা সফরে আমেরিকাসহ পশ্চিম ইউরোপে যান। স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পর ২৫ নভেম্বর কংগ্রেস দলের কার্যকরী কমিটির এক সভায় তিনি ঘোষণা করেন, ‘বাংলাদেশ অবশ্যই জয়ী হবে, বিশ্বে এমন কোনো শক্তি নেই, যা এই বাস্তবতাকে রোধ করতে পারে। সব জল্পনা-কল্পনা পেরিয়ে ডিসেম্বর মাসের ৩ তারিখে পাকিস্তান পশ্চিম ফ্রন্টে ভারতের বিরুদ্ধে আক্রমণ চালায় এবং যুদ্ধ ঘোষণা করে। সেই সূত্রে বাংলাদেশের সব সীমান্ত দিয়ে ভারতীয় মিত্র বাহিনী পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর বিরুদ্ধে সর্বাত্মক সামরিক অভিযান শুরু করে। দ্রুতই বাংলাদেশের সব ফ্রন্টে পাকিস্তান বাহিনী পিছু হটতে থাকে। পাকিস্তানের চূড়ান্ত পরাজয় কেবল সময়ের ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। পাকিস্তানের আসন্ন পরাজয় ঠেকানোর জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ব্যাপকভাবে কূটনৈতিক ও সামরিক তৎপরতা শুরু করে। ৪ ও ৫ ডিসেম্বর জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধবিরতি ও ভারতের সৈন্য প্রত্যাহারের জন্য পরপর দুটি প্রস্তাব উত্থাপন করে। দুটি প্রস্তাবের বিরুদ্ধেই সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেটো প্রয়োগ করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কূটনৈতিক কৌশল ব্যর্থ হয়ে যায়। ভারত সমান তালে কূটনৈতিক তৎপরতা এবং সামরিক অভিযান জোরদার করতে থাকে। ৬ ডিসেম্বর ভারত বাংলদেশকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেয়। ৭ ডিসেম্বর মিত্র বাহিনীর কাছে পাকিস্তানের শক্তিশালী ঘাঁটি যশোরের পতন ঘটে। চীনকে সামরিক অভিযানে যুক্ত করতে এবং সপ্তম নৌবহরকে নিয়োজিত করার জন্য ওয়াশিংটনে বসে হেনরি কিসিঞ্জার চীন সরকার ও মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের সঙ্গে অনবরত দেন-দরবার করতে থাকেন। অন্যদিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশন ডেকে ১০৪-১১ ভোটে যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব পাস করিয়ে নেয়। ৯ ডিসেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নিক্সন ফিলিপাইন ভিয়েতনাম উপকূলে অবস্থিত সপ্তম নৌবহরকে বঙ্গোপসাগরে অবস্থান নেওয়ার নির্দেশ দেন। পাকিস্তান বাহিনীর পরাজয় ও পতন রোধের জন্য নৌ, বিমান ও স্থল অপারেশন চালানোর সম্ভাব্য মিশন দেওয়া হয় সপ্তম নৌবহরকে। ৫ হাজার সৈন্য, ৭৫টি জঙ্গি বিমান, মিসাইল ও ডেস্ট্রয়ারসহ ২৫টি অ্যাসল্ট হেলিকপ্টার নিয়ে সপ্তম নৌবহর টাস্ক ফোর্স গঠন করা হয়। ১০ ডিসেম্বর যুক্তরাষ্ট্র সোভিয়েত ইউনিয়নকে জানিয়ে দেয় ভারত যুদ্ধবিরতিতে সম্মত না হলে সপ্তম নৌবহর নিয়োগসহ শক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

আমেরিকার হুমকি মোকাবিলায় সোভিয়েত ইউনিয়ন পাঁচটি সাবমেরিনসহ ১৬টি যুদ্ধ জাহাজ বঙ্গোপসাগর ও তার আশপাশে মোতায়েন করে। সব মহলে উদ্বেগ ও আশঙ্কা ছড়িয়ে পড়ে। যুদ্ধের গতিধারা এখান থেকে যে কোনো দিকে মোড় নিতে পারে। গভীর সংকটময় পরিস্থিতিতে ভারতের রাজনৈতিক ও সামরিক নেতৃবৃন্দ প্রায় নিরুত্তর হয়ে পড়েন। অদম্য সাহস ও আত্মবিশ্বাসী ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী শান্ত ও ধীরস্থির অবস্থায় তিনটি নির্দেশ প্রদান করেন। প্রথমত, সপ্তম নৌবহরের মিশন ব্যর্থ করার জন্য ভারতীয় নৌবাহিনীর সর্বোচ্চ ব্যবহারের মাধ্যমে চট্টগ্রামসহ বাংলাদেশের সব উপকূলে শক্তিশালী নৌ-ব্যারিকেড গড়ে তোলা। দ্বিতীয়ত, যৌথ বাহিনীর সামরিক অগ্রযাত্রার গতি আরও বৃদ্ধি এবং দ্রুত ঢাকা দখল করতে হবে। তৃতীয়ত, সপ্তম নৌবহর সামরিক অভিযানে নামলে সোভিয়েত ইউনিয়নের যুদ্ধে অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা। পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তিনটি উদ্যোগ গ্রহণে সচেষ্ট হয়।

এক. জাতিসংঘের মাধ্যমে বিশ্বের সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ থেকে ভারতকে বিচ্ছিন্ন করা।

দুই. দ্বিপক্ষীয় প্রতিরক্ষা চুক্তির অজুহাত দেখিয়ে সপ্তম নৌবহরকে পাকিস্তানের পক্ষে সামরিক অভিযানে নিয়োজিত করা। তিন. ভারতের বিরুদ্ধে সামরিক অভিযানে নামতে চীনকে সম্মত করা। ১২ ডিসেম্বর ভারতকে যুদ্ধ বিরতি মেনে নেওয়ার চরম হুমকি দেয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। পাল্টা কৌশল অবলম্বন করে সোভিয়েত ইউনিয়ন, চীনকে হুঁশিয়ারি বার্তা দেওয়ার জন্য চীনের উত্তর সীমান্তে ব্যাপক সৈন্যের সমাবেশ ঘটায়। ১২ ডিসেম্বরের চরম হুমকি ভারত উপেক্ষা করার পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মনে করে পাকিস্তানকে রক্ষার জন্য সরাসরি সামরিক হস্তক্ষেপ ব্যতিরেকে আর কোনো উপায় নেই। কিন্তু তার জন্য চীনের সরাসরি সামরিক সংশ্লিষ্টতা আমেরিকার জন্য অত্যাবশ্যক। কিন্তু ১২ ডিসেম্বর শেষ প্রহরে চীন অতি গোপনে আমেরিকাকে জানিয়ে দেয় তারা সরাসরি সামরিক হস্তক্ষেপে যাবে না। তবে জাতিসংঘে পাকিস্তানের পক্ষে সব রকম সমর্থন দিবে। হেনরি কিসিঞ্জার হতাশ হয়ে ১৩ ডিসেম্বর আবার নিরাপত্তা পরিষদে যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব উত্থাপন করেন। সোভিয়েত ইউনিয়ন তাতে তৃতীয়বারের মতো ভেটো দেয়। চীন সামরিক পদক্ষেপ থেকে পিছিয়ে যাওয়ায় এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের অনড় অবস্থানের কারণে যুক্তরাষ্ট্র সপ্তম নৌবহরকে সামরিক অভিযানের জন্য চূড়ান্ত নির্দেশ প্রদান থেকে বিরত থাকে। সপ্তম নৌবহরের সম্ভাব্য অবতরণের স্থান চট্টগ্রাম উপকূল ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে নৌ, বিমান ও স্থলবাহিনীর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। সব দিক থেকে সব রকমের সাহায্য থেকে বঞ্চিত হয়ে বাংলাদেশে পাকিস্তানি কমান্ডার জেনারেল আবদুল্লাহ নিয়াজি ১৬ ডিসেম্বর বিকালে ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ করে। ওইদিনই সবে সপ্তম নৌবহর বঙ্গোপসাগরে প্রবেশ করে। কিন্তু বাংলাদেশ তখন পাকিস্তানের দখল থেকে মুক্ত। সুতরাং আমাদের স্বাধীনতা অর্জনে ভারত ও সোভিয়েত ইউনিয়নের অবিস্মরণীয় ভূমিকা কখনো আমরা ভুলব না। তাই আজ বাংলাদেশের ৫০তম বিজয় দিবসের প্রাক্কালে বিপদের বন্ধু ভারত ও সোভিয়েত ইউনিয়নকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করি।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
রাজনীতিকে ‘অলাভজনক’ করাই হবে সবচেয়ে বড় সংস্কার
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
উন্নয়নের আড়ালে কালো অর্থনীতির উদ্ভব
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
সর্বশেষ খবর
মোংলায় বিএনপির কাউন্সিল: জোর প্রচারণা চালাচ্ছেন প্রার্থীরা
মোংলায় বিএনপির কাউন্সিল: জোর প্রচারণা চালাচ্ছেন প্রার্থীরা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার বড় পর্দায় শার্লিন-বাসার জুটি
এবার বড় পর্দায় শার্লিন-বাসার জুটি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নির্বাচন ঠেকানোর জন্য নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে’
‘নির্বাচন ঠেকানোর জন্য নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সেতুর রেলিংয়ে ধাক্কা দিয়ে উল্টে গেল ট্যাংকলরি, চালক নিহত
সেতুর রেলিংয়ে ধাক্কা দিয়ে উল্টে গেল ট্যাংকলরি, চালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিরোজপুরে নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই ধসে পড়ল সেতু
পিরোজপুরে নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই ধসে পড়ল সেতু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়া
এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়াকে
এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়াকে

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পোশাক নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক, ছোট দৈর্ঘ্যের পোশাক বাদ
কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পোশাক নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক, ছোট দৈর্ঘ্যের পোশাক বাদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত
ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল
ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরওয়েতে মার্কিন দূতাবাস কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ
নরওয়েতে মার্কিন দূতাবাস কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান
৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অতীতের মতো বস্তাপচা নির্বাচন আমরা চাই না : জামায়াত আমির
অতীতের মতো বস্তাপচা নির্বাচন আমরা চাই না : জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা
শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড়পুকুরিয়া খনিতে আউটসোর্সিং কর্মচারীদের স্থায়ী নিয়োগের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন
বড়পুকুরিয়া খনিতে আউটসোর্সিং কর্মচারীদের স্থায়ী নিয়োগের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
বাগেরহাটে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাভাস্কারের পথ ধরে রাহুলের মাইলফলক স্পর্শ
গাভাস্কারের পথ ধরে রাহুলের মাইলফলক স্পর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের ভয়ে নদীতে লাফ দেওয়া কিশোরের লাশ দুই দিন পর উদ্ধার
পুলিশের ভয়ে নদীতে লাফ দেওয়া কিশোরের লাশ দুই দিন পর উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর
এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই ঢাবি শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার ও শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ
সেই ঢাবি শিক্ষকের স্থায়ী বহিষ্কার ও শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিক্ষোভ
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের সংকটাপন্ন নদীগুলোকে বাঁচাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান
দেশের সংকটাপন্ন নদীগুলোকে বাঁচাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে
বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা
টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি
ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর
এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক
প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান
মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা
সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল
কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার
বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা
পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি
মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার
বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা
দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ
এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব
বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা
শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই
যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা
চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা
১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার
জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দরকার হলে ইসরায়েলে আরও কঠোর হামলা হবে: মাসুদ পেজেশকিয়ান
দরকার হলে ইসরায়েলে আরও কঠোর হামলা হবে: মাসুদ পেজেশকিয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা
দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা
পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা

নগর জীবন

চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়
চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়

সম্পাদকীয়

দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা
দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮
এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!
সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা
অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি কেনায় শীর্ষে চায়নিজরা
যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি কেনায় শীর্ষে চায়নিজরা

পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইটওয়াশের বদলা কি হোয়াইটওয়াশ
হোয়াইটওয়াশের বদলা কি হোয়াইটওয়াশ

মাঠে ময়দানে

শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি
শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট
তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার বললে চলে যাব
সরকার বললে চলে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা
পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা

খবর

ছিনতাইয়ের নগরী গাজীপুর!
ছিনতাইয়ের নগরী গাজীপুর!

রকমারি নগর পরিক্রমা

দুই হাসপাতালে ৩৮ কোটি টাকা খরচের পরও অচল
দুই হাসপাতালে ৩৮ কোটি টাকা খরচের পরও অচল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না দিলে দেশে সংকট তৈরি হবে
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না দিলে দেশে সংকট তৈরি হবে

নগর জীবন

শ্রীবর্ধনের ফোয়ারা এখন অচল শ্রীহীন
শ্রীবর্ধনের ফোয়ারা এখন অচল শ্রীহীন

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে যত সিনেমা
বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে যত সিনেমা

শোবিজ

বসুন্ধরার সুদমুক্ত ঋণে বদলে যাওয়া হেলেনার গল্প
বসুন্ধরার সুদমুক্ত ঋণে বদলে যাওয়া হেলেনার গল্প

নগর জীবন

চিরুনি অভিযান অব্যাহত
চিরুনি অভিযান অব্যাহত

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন
উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে
নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না
নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?
আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

নগর জীবন

বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আনবে সরকার
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আনবে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ
ঢাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ

নগর জীবন