শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৫, বুধবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২০

সেদিন যে ভুল করেছিলাম

মতিউর রহমান চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
সেদিন যে ভুল করেছিলাম

মনে হয় সেদিন মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেট না নিয়ে ভুল করেছিলাম। এখন প্রতিনিয়ত ভাবি, সার্টিফিকেট নেয়াই বোধকরি দরকার ছিল। প্রচণ্ড আবেগ কাজ করেছিল তখন। ভাবিনি দেশের জন্য কিছু করে সুবিধা নিতে হবে। এখন হাড়ে হাড়ে তা টের পাচ্ছি। মাঝে মধ্যে অসহায়ও লাগে। একটা সার্টিফিকেটের যে কতো প্রয়োজন! এমন তো নয়, সার্টিফিকেট পাওয়া কঠিন ছিল। সুযোগ ছিল, যোগ্যতাও ছিল।

১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ। সাত বন্ধু মিলে আগের দিন বিকালেই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম, পাক বাহিনীকে আটকাতে রাস্তায় ব্যারিকেড দিতে হবে। গুঞ্জন ছিল, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ২৫ মার্চ রাতে মৌলভীবাজার শহরে প্রবেশ করবে। মাত্র দু’দিন আগেই ঢাকা থেকে ফিরেছি। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ভোরবেলা বন্ধুরা মিলে গাছ কেটে মৌলভীবাজার সরকারি হাইস্কুলের সামনে রাস্তায় ব্যারিকেড দিচ্ছি। এমন সময় পেছন থেকে একটা ট্রাক এসে দাঁড়ালো। ‘হল্ট’ বলতেই সবাই দাঁড়িয়ে গেলাম। পাক সেনারা হুড়মুড় করে ট্রাক থেকে নামলো। ভয়ে বুক কাঁপছে। আমাদেরকে একে একে ট্রাকে উঠতে বললো। চোখ বেঁধে ফেললো তখন সবার। জানি না কী হবে? ট্রাক ছুটলো পাহাড়ের দিকে। সার্কিট হাউস পার হয়ে পিটিআই ভবনে গিয়ে থামলো। পাক বাহিনী সেখানেই ক্যাম্প করেছে। 

ট্রাক থেকে নামিয়ে সবাইকে কাতারবন্দি হতে বললো। ভাবলাম, এই বুঝি শেষ। একটা বড় রুমে ঢুকিয়ে হাত বেঁধে ফেললো। একজন মেজর আসলেন। রেগেমেগে অস্থির। মেজরের কণ্ঠে একটা শব্দই বারবার শুনছিলাম, ‘ওরা সব গাদ্দার’। বসার কোনো সুযোগ নেই। ঠায় দাঁড়িয়ে থাকতে হবে। এক পর্যায়ে মার শুরু হলো। লাঠি দিয়ে সজোরে আঘাত হাতে-পায়ে। আমাদের চিৎকারে বাতাস ভারী হয়ে গেল। মাঝে বিরতি। আবার লাঠির শব্দ শুনে বুক কেঁপে উঠলো। দুপুর হয়ে গেছে তখন। একজন সিপাই এসে নাম-পরিচয় লিখতে বললো। লিখলাম। পরিচয় দিলাম না। এর কিছুক্ষণ পর দু’জন সিপাই এসে হাত খুলে দিলো। ভাবলাম, এখনই মনে হয় ক্রসফায়ারে নিয়ে যাবে। আশঙ্কা ভুল হলো। দু’টো রুটি, একটু হালুয়া রেখে গেল। খাবারের ইচ্ছে নেই। তারপরও বন্ধুরা খাচ্ছে দেখে একটা রুটি খেলাম। কিছুক্ষণ পর আবার হাত বেঁধে দিলো। বসার অনুমতি নেই। কতক্ষণ আর দাঁড়িয়ে থাকা যায়। বাথরুমেও যেতে দিচ্ছে না। বুদ্ধি করে একযোগে আমরা শব্দ করতে থাকলাম। এরপর এলেন একজন ক্যাপ্টেন। উর্দুতে জানতে চাইলেন, কেন এই চেঁচামেচি। বাথরুমের কথা বলতেই ক্যাপ্টেনের মন গললো। কী মনে করে পারমিশন দিলেন। তবে শর্ত, একজন একজন করে যেতে হবে। সিপাই-এর কড়া পাহারার মধ্যে বাথরুমে গেলাম। এভাবেই চললো। 

রাতেও দু’খানা রুটি আর ভাজি। ভোর হয়ে গেল। হাত খুলে দিয়ে আবার লাঠিপেটা। অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ। দুপুরের দিকে আমাদেরকে আলাদা করে ফেললো। কারও সঙ্গে যোগাযোগ নেই। ফিসফিস করে কথাবার্তার সুযোগও বন্ধ হয়ে গেল। একি নিষ্ঠুরতা! বন্দিদশা থেকে মুক্তি পাবো এমনটা ভাবছি না। প্রতিমুহূর্তেই মনে হচ্ছে, এই বুঝি শেষ। 

স্থানীয় এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা এলেন। জানতে চাইলেন, আসলে আমরা কে, কী করি। এবার বলতে হলো, পড়াশোনা করি। রাজনীতি করি না। অথচ সে সময় আমি ছাত্র রাজনীতিতে সক্রিয়। তথ্য গোপন করা অপরাধ। বাঁচার তাগিদে তাই বললাম। ক্যাপ্টেনের কাছে বিশ্বাসযোগ্য মনে হলো না। কারণ যারা রাস্তায় ব্যারিকেড দিতে যায় তারা নিশ্চয়ই বিচ্ছিন্নতাবাদী ও দেশের শত্রু। এবার অনেকটা নিশ্চিত হয়ে গেলাম, মুক্তি নেই। ওরা পরিচয় জেনে গেছে। বাইরের দুনিয়ায় কী হচ্ছে জানি না। শুধু এটুকু বুঝি, পাক বাহিনীর পুরো নিয়ন্ত্রণে চলে গেছে মৌলভীবাজার। শক্তিও বৃদ্ধি করেছে তারা। পাক্কা দু’দিন মার খেতে খেতে একদম কাহিল। শরীরে বিন্দুমাত্র শক্তি নেই। মায়ের কথা বারবার মনে পড়ছে। গ্রামের বাড়িতে আমার গ্রেপ্তারের খবর গেছে কিনা জানি না। গেলে মায়ের কি অবস্থা! এসবই নীরবে ভাবছি। কারও সঙ্গে শেয়ারও করতে পারছি না।

তৃতীয় দিন বিকালে শুনলাম, আমাদের চার বন্ধুকে ট্রাকে উঠিয়ে নিয়ে গেছে সেনারা। কোথায় নিয়ে গেল জানবো কী করে! মনের ভেতর আশঙ্কা জমাট হচ্ছে। এদের ভাগ্যে না জানি কী ঘটছে! অন্যদের কথা কি বলবো! নিজের কথা ভেবেই তো অস্থির। গভীর রাতে একজন অফিসার এসে আমার হাত খুলে দিতে বললেন। মনে হলো আমাকেও অজানা কোনো এক গন্তব্যে নিয়ে যাবে। কোথায় সে গন্তব্য? রাত তিনটার কিছু পরে জঙ্গলের ভেতর দিয়ে আমাকে হেঁটে যেতে বললো। ভয়ে তখন হাত-পা থরথর করে কাঁপছে। শুনেছিলাম, পেছন থেকে নাকি ওরা গুলি করে। হাঁটতে পারছি না ভয়ে, আশঙ্কায়। কিছুদূর হেঁটে মনে হলো, পেছনে কেউ নেই। আমি মুক্ত। পা যে আর চলছে না। তিনদিন, তিনরাত হাত বাঁধা অবস্থায় একটা মানুষের শরীরে শক্তিইবা কতদূর থাকে! ভোরের সূর্য উঁকি দিচ্ছে। আজানের শব্দ শোনা যাচ্ছে। মৌলভীবাজার কলেজের পেছনে বর্শিজোড়া গ্রামে যখন পৌঁছেছি তখন দেখা হলো এক ভদ্রলোকের সঙ্গে। মসজিদে নামাজ পড়তে যাচ্ছেন। সাত সকালে এমন একজনকে দেখে মনে হবে- চোর-ডাকাত। ভদ্রলোক পরিচয় জানতে চাইলেন। শুনে বললেন, ভাই আপনাদের কথা শুনেছি। জানেন বোধহয়, চারজনকে মনু নদীর সেতুর ওপর দাঁড় করিয়ে পাকবাহিনী ব্রাশ ফায়ার করেছে। না ভাই, জানবো কী করে? কারও সঙ্গে কারও যোগাযোগ ছিল না। ভদ্রলোক বললেন, শহরে মনে হয় এখনো আর্মি আছে। বুঝে পা ফেলবেন কিন্তু। তিনি ছোট করে এটাও বললেন, কেন ভাই আপনারা এতো বড় ঝুঁকি নিলেন? রাস্তায় ব্যারিকেড দিতে গেলেন কেন? কি আর বলবো! বঙ্গবন্ধুই তো ডাক দিয়েছিলেন যার যা কিছু আছে তাই দিয়ে শত্রুর মোকাবিলা করতে। মগজে বঙ্গবন্ধুর সে ডাক আমাদেরকে উদ্বুদ্ধ করেছিল। জীবনকে তুচ্ছ ভেবেই সেদিন ক্ষমতাধর পাক বাহিনীর গতিরোধ করতে চেয়েছিলাম।

যাই হোক, সেটা এখন অতীত। বেঁচে আছি এটা বিস্ময়কর। কিছুটা পথ বাসে, কিছুটা পথ হেঁটে যখন বাড়ি পৌঁছলাম তখন আরেক দৃশ্য। গ্রামে ঢোকার পথে একের পর এক প্রশ্ন। ‘ওমা আপনি বেঁচে আছেন! আপনার বাড়িতে কুলখানি হয়ে গেছে। সবাই জানে আপনাকে পাক বাহিনী মেরে ফেলেছে’। মায়ের আহাজারির মধ্যেই বাড়ি পৌঁছলাম। গ্রামের লোকজন তখন ভিড় করেছে। সবাই শুনতে চায়- কি হয়েছিল? বলতে বলতে ক্লান্ত। মা তখন নামাজের পাটিতে। হইচই শুনে মা তখনও বুঝতেই পারেননি, আমি এসেছি। পরের খবর আর কী বলবো। মায়ের হাসি-কান্নায় কেটে গেল অনেকটা সময়। বাড়িতেও থাকতে পারলাম না। পালিয়ে থাকতে হতো। 

দেশ স্বাধীন হলো। কলেজে ছাত্র সংসদের সহ-সভাপতি নির্বাচিত হয়ে গেলাম। ছাত্রলীগ থেকে আমিই প্রথম ভিপি হয়েছিলাম। এর আগেই অবশ্য সাংবাদিকতায় যোগ দিয়েছি। তারও একটা ইতিহাস রয়েছে। প্রয়াত রাষ্ট্রচিন্তাবিদ ও রাজনীতিক শেখ ফজলুল হক মণির (মণি ভাই) নির্দেশেই সাংবাদিক হয়েছিলাম। তার নির্দেশ ছিল- যুদ্ধ শেষ হয়েছে। এখন নতুন করে যুদ্ধে নামতে হবে। পিকিংপন্থিদের হাত থেকে সাংবাদিকতাকে মুক্ত করতে হবে। পিকিংপন্থি এখন অতীত, ইতিহাসের অংশ। আগে অনেক লেখায় লিখেছি। ছাত্র রাজনীতিতেও ছিলাম সক্রিয়। ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির গবেষণা ও প্রকাশনা সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছি। আমাদের কমিটির প্রায় সবাই রাজনীতি করছেন। অনন্য খ্যাতি ও প্রতিষ্ঠা পেয়েছেন। অনেকে মন্ত্রী ও এমপি হয়েছেন। আমার পথ সম্পূর্ণ আলাদা। কারও বন্ধু হতে পারলাম না। বার কয়েক চাকরি হারালাম। জেলেও গেলাম। বিদেশেও থাকতে হলো।

যাই হোক, এরমধ্যে উল্লেখ করতেই হয় সফল রাজনীতিবিদ ও সজ্জন ব্যক্তিত্ব প্রয়াত সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের কথা। তিনি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হয়েছিলেন। আরেক বন্ধু ওবায়দুল কাদের এখন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তার সঙ্গে বন্ধুত্ব অটুট। আমি তার ভালো কাজে প্রশংসা করি। সমালোচনাও করি নিঃসংকোচে। অযথা প্রতিক্রিয়া দেখান না। কষ্ট পেলেও প্রকাশ করেন না। মনিরুল হক চৌধুরী ছিলেন আমাদের সভাপতি। রাজনীতি আর ব্যবসা নিয়ে ভালোই আছেন। তবে ভিন্নস্রোতে। শুরুটা করেছিলাম মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট নিয়ে। সার্টিফিকেট পাইনি। এতে কোনো দুঃখবোধ নেই। কারও প্রতি ক্ষোভও নেই। মাঝে মধ্যে শুধু মনে হয়, সার্টিফিকেট থাকলে ভালোই হতো। একটা দেশের স্বাধীনতার জন্য এটুকু অবদান খুবই সামান্য। সেদিন শহীদও হয়ে যেতে পারতাম। তখন প্রতিষ্ঠিত কেউ ছিলাম না। হয়তো কেউই মনে রাখতো না। তবে দেশের কাছে আমি ঋণী। কারণ দেশ স্বাধীন না হলে প্রধান সম্পাদক হতে পারতাম না। এটা নিশ্চিত করেই বলতে পারি।

লেখক: প্রধান সম্পাদক, দৈনিক মানবজমিন

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সর্বশেষ খবর
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৪৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে