শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২৩, বৃহস্পতিবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৫

জনসংখ্যা বাড়ছে, কমছে মানুষ

ডক্টর তুহিন মালিক
অনলাইন ভার্সন
জনসংখ্যা বাড়ছে, কমছে মানুষ

এক. ‘আমি ছোট, আমাকে মারবেন না’— এই কথাটি সিএনজি অটোরিকশার পেছনে প্রায়শঃই দেখা যায়। তিন চাকার এই ছোট যানটি সড়ক-মহাসড়কের আজরাইলদের ভয়ে বড় বড় বাংলা হরফে লিখে রাখে ‘মামা, ধাক্কা দিয়েন না’। অন্যদিকে ‘মামারা’ ছোটদের প্রতি কোনোরকম দয়ামায়া দেখাতে যেন অপারগ। তাদের সোজা কথা, ‘ওই সিএনজিচালক আমার সঙ্গে তর্ক করছিল। আমার বাসের সঙ্গে তার অটোরিকশা লাগায় জরিমানা চেয়েছিল। গাড়ির সামনে পথ আগলে ছিল। তাই তাকে পিষে দিয়েছি।’ ঠাণ্ডা মাথায় এভাবে স্বাভাবিক ভঙ্গিতে হাতে বসা একটা মাছি মারার মতো কি নির্লিপ্ত অনুশোচনাহীন স্বীকারোক্তি বাসচালক মজিদের! আর এভাবেই সে গত সপ্তাহে উত্তরার ব্যস্ততম রাস্তায় হাজারো মানুষের সামনে প্রকাশ্য দিবালোকে সিএনজি অটোরিকশাচালক ফারুককে পিষে মারে। লাইসেন্সবিহীন পাষণ্ড মজিদ ‘সর, নইলে পিষে দিব’ এই ঘোষণা দিয়েই সিএনজিচালক ফারুককে চাপা দিয়ে টেনেহিঁচড়ে আধা কিলোমিটার পর্যন্ত টেনে নিয়ে যায়। আর ততক্ষণে সিএনজিচালকের ছিন্নভিন্ন নিথর দেহ পড়ে থাকে প্রকাশ্য রাজপথে। ফারুকের অটোরিকশার পেছনে কোনো আকুতি বাক্য লেখা ছিল কিনা জানি না। তবে তার লাশ যেন বর্ণমালার উজ্জ্বল হরফে বলতে চাইল, ‘আমি ছোট, আমাকে মারবেন না’।

আমাদের সমাজে এহেন পৈশাচিকতা শুধু কি ছোট অটোরিকশাচালকের প্রতি বড় দানবরা একাই ঘটাচ্ছে? আমরা নিজেরা কি প্রতিনিয়ত দুর্বলের প্রতি নিষ্ঠুর অমানবিক আচরণের দায়ে দোষী নই? ঘাতকের বাসটিতে তো অন্ততঃপক্ষে অর্ধশত যাত্রীও ছিল। এদের মধ্যে একজনও কি সিএনজি ধাক্কা, তর্কাতর্কি, আধা কিলোমিটার টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যাওয়ার এই দীর্ঘ সময়ের মধ্যে কোনো প্রতিবাদ-প্রতিরোধ করতে পারেনি? প্রকাশ্য রাজপথের হাজারো মানুষ কি এই বর্বরতার পরিসমাপ্তি পর্যন্ত অপেক্ষা করছিল? সব কৃতকর্ম সমাপ্তির পরই কেন পাষণ্ড বাসচালককে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হলো? প্রতিটি অবিচার ও জুলুমের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী মানুষগুলো আজ কেন এভাবে হারিয়ে যাচ্ছে? এ জন্যই কি দুর্বৃত্তরা আজ এতটা বেপরোয়া? অযথা ঝামেলার মধ্যে নিজেকে না জড়িয়ে মুখ বন্ধ করে রাখার এই নবসংস্কৃতি বুমেরাং হয়ে না একসময় আমাদের নিজেদের দিকেই ফিরে আসে! প্রিয় বাংলাদেশ আজ কেন ক্রমাগত অমানুষের জনপদে ধাবিত হচ্ছে? দেশের জনসংখ্যা বাড়ছে প্রতিনিয়ত। কিন্তু মানুষের সংখ্যা কেন দিন দিন এভাবে কমে যাচ্ছে?

দুই. সাম্প্রতিক সময়ে হঠাত্ করেই পুরো দেশে ক্রমাগত গুম, খুন, ধর্ষণ, মাদক, ক্রসফায়ার, সন্ত্রাস, জঙ্গি হামলা ও গণহত্যার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে শিশুদের ওপর অমানবিক সব লোমহর্ষ হত্যাযজ্ঞ ঘটে যাচ্ছে। ১২ বছরের ফুটফুটে চেহারার নিষ্পাপ শিশু রাকিবকে মধ্যযুগীয় কায়দায় পায়ুপথে হাওয়া দিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। নাড়িভুঁড়ি আর ফুসফুস ফেটে যাওয়া রাকিব চিত্কার করে বলছিল, ‘মামা আর দিয়েন না, মরে যাব’। কী অপরাধ ছিল ছোট্ট রাকিবের? এক গ্যারেজ থেকে অন্য গ্যারেজে কাজ করতে যাওয়ার ‘অপরাধে’ পায়ুপথে কম্প্রেসার মেশিনের হাওয়া ঢুকিয়ে নাড়িভুঁড়ি ফাটিয়ে হত্যা করতে হবে তাকে? চুরির অপবাদ দিয়ে নিষ্ঠুরভাবে পিটিয়ে মারা হলো আরেক শিশু রাজনকে। পৈশাচিকতা এমন পর্যায়ে চলে গেছে অবুঝ শিশুর মৃত্যুদৃশ্য পর্যন্ত ভিডিও করে সমাজে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এ যেন মানুষ হত্যার এক মহাআনন্দযজ্ঞ! শুধু কি তাই? হত্যাকারীদের কাছ থেকে ১২ লাখ টাকার ‘স্পিডমানি’ নিয়ে স্থানীয় পুলিশ ঘাতককে সসম্মানে দেশের বাইরে চলে যাওয়ার সুব্যবস্থাও করে দেয়। মামলা নেওয়া তো দূরের কথা উল্টা নিহত শিশুর বাবাকে পর্যন্ত পুলিশি নিষ্ঠুরতার শিকার হতে হয়। মাগুরায় জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি সুমন সেনের হাতে গুলিবিদ্ধ হলো মাতৃগর্ভে থাকা আট মাস বয়সের শিশু। মাতৃগর্ভ পর্যন্ত আজ বাসযোগ্যতা হারিয়েছে। শিশুটি জন্ম নিল পিশাচদের গুলির আঘাতে ক্ষতবিক্ষত হয়ে। মাতৃগর্ভ থেকেই সে দেখল সমাজের নির্মম, কুিসত ও নিষ্ঠুর চেহারা। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এলাকা থেকে সুটকেসের ভিতর পাওয়া যায় ৯ বছরের শিশুর লাশ। মাছ চুরির অপরাধে বরগুনায় রবিউল নামে ১১ বছরের শিশুকে শাবল দিয়ে পিটিয়ে মারা হয়। জাতীয় ক্রিকেট দলের সেলিব্রেটি খেলোয়াড় শাহাদাতের মধ্যযুগীয় বর্বরতার হাত থেকে রক্ষা পায়নি ১১ বছরের ছোট্ট শিশু গৃহকর্মী হ্যাপি। এক বছর আগে এই শিশুটি যখন ১০ বছরের ছিল, তখন শাহাদাতের এক বছরের শিশুটির প্রতিপালনের দায়িত্ব এই শিশুটির কাঁধেই নিতে হয়। আর বড়লোকের বাচ্চার খাবারের রান্নার কোয়ালিটি ভালো না হলে গরিবের সন্তানের পেটেই যে লাথিটা পড়ে! মিসেস সেলিব্রেটিরা বেত দিয়ে গরিবের সন্তানদের পিটিয়ে ক্ষত-বিক্ষত করতেও কুণ্ঠাবোধ করেন না। গরম খুন্তির ছ্যাঁকা দিয়ে দরিদ্রতার চিহ্নটা যেন এঁটে দেন এভাবেই! অথচ কী আশ্চর্য, পুরো জাতির ভালোবাসায় সিক্ত এই ক্রিকেটারের যে হাতে আমরা ব্যাট-বলের গৌরবকেই প্রত্যাশ্যা করি, আজ সেই হাতেই কেন এতটা নৃশংসতা! কে জানে, এরকম কতটা শাহাদাতকে আমরা নিজেদের মধ্যেই লুকিয়ে রেখেছি!

তিন. এই ঘটনাগুলো তো আমাদের সমাজেরই প্রতিচ্ছবি। আমরা কেনইবা সমাজের এসব সহিংসতা ধারণ করতে অভ্যস্ত হয়ে পড়লাম? দুর্বলের ওপর সবলের পেশিশক্তি প্রয়োগের এই উন্মত্ততাকে রুখবে কে? শক্তিমানরা কেন এভাবে শক্তিহীনদের ‘পিষে মারতে’ চায়? অন্যায়ের প্রতিবাদ করাকে যখন ‘তর্ক করার’ অপরাধ বলে সাব্যস্ত করা হয়, তখনই শক্তিবানরা ‘পিষে মারার’ যৌক্তিকতাকে খুঁজে পায়। আসলে এটা প্রতিবাদকারী আর ভিন্ন মতকেই ‘পিষে মারা’র নামান্তর নয় কি? বিচারহীনতার এই অপসংস্কৃতির বীষবৃক্ষ তো আমাদেরই সৃষ্টি। রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায় পর্যন্ত আজ জবাবদিহিতার ঊর্ধ্বে। সরকারের সামান্য সমালোচনায় প্রতিনিয়ত জেলে যেতে হচ্ছে মানুষকে। আসলেই কি মানুষের সংখ্যা ক্রমাগতভাবে কমে যাচ্ছে সমাজ থেকে? এই নির্মম, পাষণ্ড, অমানবিক সমাজকে কি বাইরে থেকে অন্য কেউ এসে জন্ম দিয়ে গেছে? নাকি এই সমাজ আমাদের নিজেদেরই সৃষ্টি। বিবেক আর মানবতাবোধ কি বর্বর পৈশাচিকতার কাছে এভাবেই হার মেনে যাবে? রাষ্ট্রের সব আয়োজন কি শুধুই রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে দমন করার জন্যই তাড়া করে ফিরবে? পুলিশ বাহিনীতে হাজার হাজার নতুন নিয়োগ, বেতন-ভাতা বৃদ্ধি, আধুনিক সব অস্ত্রশস্ত্র, রাবার বুলেট আর নির্বিচারে গুলিবর্ষণ সবই করা হচ্ছে কিন্তু মানুষের জীবনের নিরাপত্তার সরঞ্জামগুলো আজ কোথায়? ৫৪ ধারা আছে, ৫৭ ধারা আছে। কিন্তু শান্তিতে বেঁচে থাকার ধারা কোনটি?

চার. দেশে আইনের শাসন আজ পুরোপুরি বিপর্যস্ত। ক্ষমতার দাপট আর পেশিশক্তির কল্যাণে অপরাধীরা আইনের শাসনকে যখন নিজেরাই শাসন করতে থাকে তখনই বিপর্যয় ঘটে মানবতার। নীতিবোধ নিয়ে কথা বলা সমাজে যখন ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে দাঁড়ায় নৈতিকতা তখন আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয়। অন্যায়কে তোষামোদ আর চাটুকারিতা যখন বৈষয়িক উন্নতির একমাত্র নির্ধায়ক হিসেবে প্রতিষ্ঠা পায়, মানুষের মধ্যে তখন ন্যায়-অন্যায়ের বিভেদটা খুবই সূক্ষ্ম হয়ে দাঁড়ায়। সমাজের মধ্যে বর্বর হায়েনারা তখন পঙ্গপালের মতো হিংস্র হয়ে বেড়ে উঠে ক্ষমতাশীলদের তর্জনী বেয়ে। মাতৃগর্ভে থাকা শিশুকে পর্যন্ত গুলি করে তারা সমাজকে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়, মাতৃগর্ভ পর্যন্ত এখন আর তাদের হাতে নিরাপদ নয়। আসলে মানুষ রাষ্ট্রের কাছ থেকেই এই শিক্ষাটা নিয়েছে। মানুষ দেখছে পেশিশক্তি দিয়ে আর নির্যাতন করে নিজেকে বিজয়ী করাটা সম্ভব। শক্তিপ্রয়োগ করেও যখন বিচারের মুখোমুখি হওয়ার সম্ভাবনা বিলীন হয়ে যায় তখনই সমাজে এরকম সব নারকীয়তার জন্ম হয়। যেখানে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে দায়মুক্তির ঘোষণা দিয়ে বলা হয় যে, ঘরে ঘরে বেডরুম পাহারা দেওয়া রাষ্ট্রের কাজ নয়, সেখানে নিষ্ঠুরতার লাইসেন্সপ্রাপ্তদের হাত কাঁপতে দ্বিধাইবা করবে কেন?

পাঁচ. আধুনিক সমাজে আমরা সভ্য হয়েছি ঠিকই। কিন্তু নিজেদের পরিবর্তনটাও ততটাই ভয়ঙ্করভাবে ঘটে যাচ্ছে। আর এ কারণেই আজ নীতি, নৈতিকতা, মানবিক মূল্যবোধ ও পরমতসহিষ্ণুতার এমন আকাল সভ্য সমাজকে ভাবিয়ে তুলেছে। শিক্ষকের যে আলমারিতে বই থাকার কথা আজ সেই আলমারিতে কেন বিবস্ত্র ছাত্রীর সন্ধান মেলে? ঐশীদের হাতে কেন জীবন দিতে হয় পিতা-মাতাকে? ঐশীদের মৃত্যুদণ্ড হলেও, বদিদের কেন মুক্তিদণ্ড মেলে? ইয়াবার নেশার অপরাধীরা ফাঁসির দণ্ড পেলেও ইয়াবার যোগানদাতারা কেন দায়মুক্তি পায়? অথচ ‘জনগণের জানমালের কোনোই নিরাপত্তা নাই’ এই অভিযোগে সব দোষ ফেসবুকের ঘাড়ে চাপিয়ে বন্ধ করে দেই। জাতীয় নিরাপত্তার কথা বলুন কিংবা অনৈতিকতা, অশ্লীলতা, উসকানিমূলক প্রপাগান্ডা বা যৌন হয়রানির কথাই বলুন, ফেসবুক কি আসলেই এগুলোর জন্য একা দায়ী? আমাদের বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থা, নীতি-নৈতিকতা, রাজনৈতিক শিষ্টাচার, সামাজিক ও পারিবারিক মূল্যবোধ কিংবা ভিনদেশি নগ্ন সংস্কৃতি, হাজার হাজার অশ্লীল পর্নো সাইট, ধর্ম বিদ্বেষী ব্লগ কি এগুলোর জন্য কম দায়ী নয়? ভারতীয় সিরিয়াল ও হিন্দি চ্যানেলগুলো কি আমাদের নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধের উচ্ছৃঙ্খলার জন্য কোনো প্রভাবই বিস্তার করছে না? 

ছয়. একটি আফ্রিকান গল্পের কথা বলি। ‘আফ্রিকায় প্রতিদিন ভোরে একটি হরিণ জাগছে। সে জানে সবচেয়ে দ্রুতগামী সিংহের চেয়ে তাকে দ্রুত দৌড়াতে হবে, নইলে তাকে মরতে হবে। আর অন্যদিকে প্রতিটি সকালে একটি সিংহও জাগছে। সে জানে সবচেয়ে ধীরগতি হরিণের চেয়ে দ্রুত দৌড়াতে হবে তাকে। নইলে তাকে না খেয়ে মরতে হবে। আপনি হরিণ না সিংহ, তাতে কিছুই যায় আসে না। নিজেকে বাঁচাতে চাইলে সূর্য উঠার সঙ্গে সঙ্গেই দৌড়াতে শুরু করতে হবে।’ আফ্রিকান এই গল্পের মতোই হিংস্র পশুর খাবারের শিকার হওয়ার আগেই আমাদের মানবিক মূল্যবোধকে দ্রুত দৌড়াতে হবে। মানবতা ধীরগতি হয়ে পড়ছে সত্য, তবে মানবিকতা কখনো আত্মসমর্পণ করে না। মানবতাবোধ ঠিকই জেগে উঠে প্রত্যুষের দীপ্তিময় সূর্যের মতোই। যে জাতি একটি ফুলকে বাঁচাতে গিয়ে যুদ্ধ করে, একটি ফুলের হাসির জন্য অস্ত্র ধরে, তারা এভাবে বর্বর পাষণ্ডদের কাছে পরাজিত হতে পারে না কখনো।

লেখক : সুপ্রিমকোর্টের আইনজ্ঞ ও সংবিধান বিশেষজ্ঞ।

ই-মেইল : [email protected]


বিডি-প্রতিদিন/ ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৫/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সর্বশেষ খবর
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৪৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে