শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৩৪, মঙ্গলবার, ০১ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ১৩:১২, বুধবার, ০২ এপ্রিল, ২০২৫

বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়। ওই দিন প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে ভারতে পালিয়ে যান তিনি। এরপর থেকেই ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কে ফাটল ধরেছে। ভারতের অভিযোগ, অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের সুরক্ষায় যথেষ্ঠ পদক্ষেপ নিচ্ছে না। সেই সঙ্গে ভারত বাংলাদেশে তথা কথিত ইসলামপন্থী শক্তির উত্থানের ব্যাপারেও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। পাশাপাশি পররাষ্ট্র সম্পর্কের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তান ও চীনের দিকে ঝুঁকছে বলেও উদ্বিগ্ন ভারত।

অন্যদিকে, শান্তিতে নোবেল জয়ী অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সরকারের দাবি, তারা দেশের অর্থনৈতিক পতন ঠেকাতে এবং রাজনৈতিক, বিচার বিভাগীয় ও সরকার ব্যবস্থায় সংস্কারের লক্ষ্যে কাজ করছে।

এর মধ্যেই ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মধ্যে একটি সম্ভাব্য বৈঠক নিয়ে সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয়। এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে থাইল্যান্ডে অনুষ্ঠিতব্য বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে এই বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনার কথা বলা হয়। বে অব বেঙ্গল ইনিশিয়েটিভ ফর মাল্টিসেক্টরাল, টেকনিকাল অ্যান্ড ইকোনমিক কোঅপারেশন (বিমসটেক)-এর  ষষ্ঠ এই সম্মেলনে যোগ দিতে দুই নেতার ২ এপ্রিল থেকে ৪ এপ্রিল ব্যাংকক সফর করার কথা রয়েছে।

এই বিষয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের সাংবাদিক রাজ চেঙ্গাপ্পার সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে কথা বলেছেন ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টারের সম্পাদক ও প্রকাশক মাহফুজ আনাম।

‘নাথিং বাট দ্য ট্রুথ’ শিরোনামের ওই সাক্ষাৎকারে রাজ চেঙ্গাপ্পা প্রশ্ন করেন, ড. ইউনূস নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার ইতোমধ্যে সাড়ে ৭ মাস অতিবাহিত করেছে। এই সরকার রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, শাসন ব্যবস্থা ও নিরাপত্তাসহ সরকারের গুরুত্বপূর্ণ সেক্টরে সংস্কার পদক্ষেপ নিয়েছে। এই সরকারের পদক্ষেপগুলোকে আপনি কীভাবে মূল্যায়ন করেন?

জবাবে ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহফুজ আনাম বলেন, “এ ব্যাপারে আমি তাকে মিশ্র গ্রেড দেব। কিছু ক্ষেত্রে তিনি খুবই ভাল করেছেন। আবার কিছু ক্ষেত্রে তিনি প্রত্যাশার চেয়ে কম সাফল্য পেয়েছেন।”

তিনি বলেন, এক্ষেত্রে একটি বিষয় এখানে বুঝতে হবে সেটি হচ্ছে- হাসিনা সরকার সরকার ১৫ বছর ক্ষমতায় ছিল। তিনি খুবই ক্ষমতাধর নেতা ছিলেন। ঠিক একইভাবে, তিনি যখন পালিয়ে গেলেন, তখন ক্ষমতার বিরাট এক শূন্যতা তৈরি হয়। আপনারা জানেন ওই সময় ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্যারিসে ছিলেন। তিনি ৮ আগস্ট দেশ ফেরেন। আর হাসিনা পালিয়ে যান ৫ আগস্ট। এই তিন দিন আমাদের দেশে কোনও সরকার ছিল না। আর এই তিন দিনে বেশির ভাগ সহিংসতা যেমন- কারাগারে হামলা ও কিছু চরমপন্থীর জেল ভেঙে পলায়ন ইত্যাদিসহ বিভিন্ন বিশৃঙ্খলা এই তিন দিনে ঘটেছে। এই অবস্থায় তিনি আসলেন এবং প্রাথমিক কয়েকজন সদস্যকে নিয়ে সরকার প্রধান হিসেবে শপথ নিলেন তিনি। আমি জানি, এসব সদস্যের অনেককে তিনি ব্যক্তিগতভাবে চেনেনও না। এক্ষেত্রে কেউ কেউ  প্রশ্ন তুলতেই পারেন যে, যাদেরকে ভালোভাবে চেনেনই না তাদেরকে কীভাবে তিনি মন্ত্রিসভায় নিলেন। সুতরাং এ ধরনের বেশ কিছু বিষয় এখানে আছে। এই সরকারের উপদেষ্টারা আগে একে অপরের সঙ্গে কখনও কাজ করেননি। তাদের সরকার চালানোর কোনও অভিজ্ঞতাও নেই। প্রাথমিক পর্যায়ে এই সরকারে এ ধরনের অব্যবস্থাপনা ও ভুল নির্দেশনা ছিল। তবে ৭ মাস পর আমি অবশ্যই বলব, এই সরকার এখন অনেক বেশি স্থীতিশীল। আর অর্থনীতির কথা বললে, শুরুতেই মুদ্রাস্ফীতির কথা বলব, যা ছিল সবচেয়ে বিপজ্জনক একটি বিষয়, সেটিও এখন স্থির হয়েছে। গত দুই মাসে আমরা মুদ্রাস্ফীতি কমতে দেখেছি। আর আমাদের রফতানি আগে যা ছিল তার সমপরিমাণ পর্যায়ে পৌঁছেছে। যেমন- গত বছর আমাদের রফতানি আয় ছিল ১৯ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলার। এ বছরও আমাদের সেই সমপরিমাণ রফতানি হয়েছে। সেই সঙ্গে টাকার মানও ডলারের বিপরীতে স্থিতিশীল হয়েছে এবং আমাদের রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। সুতরাং বলা যায়- হাসিনা চলে যাওয়ার সময় থেকে অর্থনৈতিক ধসের যে শঙ্কা ছিল, সেটি এখন কেটে গেছে।

এরপর রাজ চেঙ্গাপ্পা প্রশ্ন করেন- গত মাসে হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করা ছাত্রনেতারা গত ২৮ মার্চ একটি রাজনৈতিক দল- জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আনুষ্ঠানিক যাত্রার ঘোষণা দিয়েছেন। আপনি জানেন- বাংলাদেশের রাজনীতি মূলত দুটি পরিবার কেন্দ্রিক। শেখ হাসিনা নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ এবং খালেদা জিয়া নেতৃত্বাধীন বিএনপি। সেখানে এর বিপরীতে গিয়ে, পুরাতন সেই আখ্যান ভেঙে একটি ‘দ্বিতীয় প্রজাতন্ত্র’ গড়ার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন সাবেক উপদেষ্টা ও এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, যেটিকে তারা-ধর্মনিরপেক্ষ বনাম ইসলামপন্থী এবং ভারত বনাম পাকিস্তানকে মিলিয়ে ফেলছেন। এই সময় এই দলের উত্থানের তাৎপর্য কী এবং কখন আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে?

এর জবাবে মাহফুজ আনাম বলেন, “আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি এটি একটি স্বাভাবিক ব্যাপার, যেমনটি আপনি বললেন- বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির যে দ্বিমুখী রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিরাজমান, ফ্যাসিস্ট হাসিনার এই সবশেষ ১৫ বছরের ক্ষমতার আগে, সেই ১৯৯১ সাল, যেটিকে আমরা গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের বছর বলি, যখন জেনারেল এরশাদকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়, তখন থেকেই আওয়ামী লীগ ও বিএনপি- এই দুই দল পালাবদল করে পাঁচ বছর মেয়াদে ক্ষমতায় এসেছে। সেখানে এটি একটি নতুন দল। প্রসঙ্গক্রমে বলতে হয়, জেনারেল এরশাদও একটি দল গঠন করেছিলেন- জাতীয় পার্টি নামে। এছাড়া জামায়াতে ইসলামী নামেও একটি পুরনো দল আছে। আজকে ছাত্রদের এই নতুন দল রাজনীতিতে একটি নতুন অধ্যায় বলতে পারেন, যদিও এখনও আমরা তাদেরকে সেভাবে দেখতে পাইনি, তবে এটাও বুঝতে হবে, যেহেতু তারা এখন রাজনৈতিক দল গঠন করেই ফেলেছে, এখন তাদেরকে রাজনৈতিক সংস্কৃতির মধ্যে পড়তে হবে। হাসিনা সরকারের পতনের ক্ষেত্রে তাদের যে সাফল্য, তারা মনে করতে পারে- এর আগে বিএনপি বা অন্য কোনও দল যা করতে পারেনি, আমরা তা মাত্র কয়েক মাসের আন্দোলনেই করে ফেলেছি, সেই আত্মবিশ্বাসের জায়গা থেকে তারা মনে করছে যে, তারা বাংলাদেশকে ভিন্ন রূপ দেবে, যেভাবে তারা বিজয় অর্জন করেছে। এটিই হচ্ছে তাদের আত্মবিশ্বাস। তবে যখন তারা রাজনৈতিক বাস্তবতায় আসবে, বিশেষ করে নির্বাচনে। তবে এই নির্বাচন কিন্তু খুবই তাৎপর্যপূর্ণ একটি বিষয় বলে আমরা সবাই মনে করি। প্রথমত, এটি কমবেশি সিদ্ধান্ত হয়ে গেছে যে, নির্বাচন চলতি বছরের ডিসেম্বর অথবা সর্বোচ্চ আগামী বছরের জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হবে। এই দুই মাসেই নির্বাচন হতে পারে বলে এখন পর্যন্ত মনে করা হচ্ছে। কিন্তু ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দল বলছে, তারা নির্বাচনের চেয়ে সংস্কারকেই বেশি প্রাধান্য দিচ্ছে। আর এটা সহজেই বোধগম্য যে, তারা একেবারেই নতুন দল। তারা নির্বাচনে যেতে কিছুটা ভীত। কেননা, এতে খুব বেশি জনসমর্থন তারা নাও পেতে পারে। এতে তাদের জনপ্রিয়তা কমে যেতে পারে। অন্যদিকে, বিএনপি আক্ষরিক অর্থে ক্ষমতায় বসার জন্য একেবারে দরজার বাইরে অপেক্ষা করছে। কারণ, এখানে দুইটি বড় দল- বিএনপি এবং আওয়ামী লীগ। এখন যেহেতু আওয়ামী লীগ বিচ্ছিন্ন অবস্থায় আছে। সুতরাং বিএনপি এখন ক্ষমতায় আসার একেবারে চূড়ান্ত পর্যায়ে অবস্থান করছে। তাই বিএনপি নির্বাচনের জন্য খুবই আগ্রহী, আর ছাত্ররা ততটা আগ্রহী নয়। অন্যদিকে, জামায়াতে ইসলামী, যেটি বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখন একটি বড় ফ্যাক্টর, তারা এখন দ্বিধাগ্রস্ত অবস্থায় আছে। দেরি হলেও তাদের কোনও সমস্যা নেই। কারণ, বাংলাদেশের ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দলগুলো ১০/১৫ বছরও অপেক্ষা করতে পারে- এমন মনোভাব তারা ইতোমধ্যে ব্যক্ত করেছে। সুতরাং তাদের কোনও সমস্যা নেই। তারা নির্বাচন হলে অংশ নেবে, আর যদি না হয় তাতেও তাদের বিরক্ত হওয়ার কিছু নেই। এটিই হচ্ছে বর্তমান পরিস্থিতি। তবে মূলকথা হচ্ছে গোটা জাতি নির্বাচন চায়। বিশেষ করে হাসিনা আমলের তিনটি নির্বাচন- ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪- ছিল খুবই জালিয়াতিপূর্ণ। এগুলোতে বিশাল সংখ্যক ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি। তাই বাংলাদেশে এখন নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য জনগণের মধ্যে প্রচণ্ড আগ্রহ রয়েছে। এটিই বর্তমান পরিস্থিতি। আমরা খুব সম্ভবত ডিসেম্বরেই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছি, যদি কোনও নাটকীয় কারণ না ঘটে যায়।

এ পর্যায়ে সাংবাদিক প্রশ্ন করেন- ভারতীয় বিশেষজ্ঞরা উদ্বেগ জানিয়ে বলেছেন যে, নতুন দল এনসিপি ধর্মভিত্তিক দল জামায়াতে ইসলামী দ্বারা প্রভাবিত এবং উদ্বেগ রয়েছে যে, বাংলাদেশ তার ধর্মনিরপেক্ষ অবস্থা থেকে বিচ্যুত হয়ে যাচ্ছে। কেননা, ড. ইউনূস নেতৃত্বাধীন সরকারের সংস্কার কমিশন সংবিধান থেকে জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র এবং ধর্মনিরপেক্ষতা তুলে দিয়ে সমতা, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিস্থাপনের প্রস্তাব করেছে। তাহলে কি বাংলাদেশে পাকিস্তানের মতো ধর্মনিরপেক্ষতা হুমকির মুখে পড়ছে?

জবাবে ডেইলি স্টার সম্পাদক বলেন, এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। ছাত্ররা কিছু দাবি করেছে। আর সংবিধান সংস্কার কমিশন এই সুপারিশগুলো প্রস্তাব করেছে। তবে বাংলাদেশের আজকের সবচেয়ে বড় দল বিএনপি এর বিরোধিতা করেছে। তারা খুব বলিষ্ঠভাবে বলেছে যে, তারা ধর্মনিরপেক্ষতা, জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্রের মতো পুরনো অগ্রাধিকারগুলো ফিরিয়ে আনতে চায়। তাহলে এখানে একটি বিষয় স্পষ্ট যে, আজকের সবচেয়ে বড় দল এই পরিবর্তনগুলোর বিরোধিতা করছে, আর ছাত্ররা এগুলোকে সমর্থন করছে। সুতরাং নির্বাচনই এটিকে নির্ধারণ করবে। আর জামায়াতে ইসলামী আমাদের অনেক নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে। তারা কখনও ৫ থেকে ৬ শতাংশের বেশি ভোট পায়নি। এমনকি বিএনপির সঙ্গে জোট বেধে তারা সর্বোচ্চ ৮ শতাংশ ভোট পেয়েছে। সুতরাং এটিই হচ্ছে তাদের ঐতিহাসিক ভোটের সমর্থন। তারা হয়তো এবার সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ ভোট পেতে পারে। এর চেয়ে বেশি পাবে বলে আমি মনে করি না। কিন্তু আপনি যেভাবে বলছেন- বাংলাদেশ কি ইসলামপন্থী হয়ে যাচ্ছে বা পাকিস্তানের মতো হয়ে যাচ্ছে কি না? এই জায়গায় আমি ব্যক্তিগতভাবে আপনাকে এবং অন্যান্য সাংবাদিকদের প্রতি আহ্বান জানাব, বাংলাদেশকে আরও গুরুত্ব সহকারে দেখলে, আমি জানি আপনি পাকিস্তানকে একটি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ হিসেবে দেখেন এবং পাকিস্তান নিয়ে আপনার নিজস্ব অভিজ্ঞতা আছে এবং সেটা নিয়ে আমি কিছু বলতে চাচ্ছি না। বাংলাদেশও একটি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ এবং আমার শঙ্কা এখানেই যে, ওই দৃষ্টিভঙ্গি থেকেই বাংলাদেশকে দেখা হচ্ছে, কারণ আমরাও মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ। হ্যাঁ, এটা সত্য যে, আমরাও মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ একটা দেশ। এই আমরাই কিন্তু পাকিস্তানকে ভেঙেছি। তাহলে আমরা কারা? আমরা হলাম গর্বিত বাঙালি এবং গর্বিত মুসলিম।

তিনি বলেন, ভারতে ক্ষমতাসীন বিজেপি বিরোধী দল কংগ্রেসের চেয়ে অনেক বেশি হিন্দুত্ববাদী একটি দল। আপনাদের ভারতের ধর্মনিরপেক্ষতার একটি ইতিহাস রয়েছে, যেটিকে বলা হয়- হিন্দুফতা ইন্ডিয়া। আপনাদের ভোটাররাই এটিকে বেছে নিয়েছে। তাই বলে ভারত কিন্তু পরিবর্তন হয়নি। এজন্য বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্কও কিন্তু পরিবর্তন হয়নি। এমনকি গোটা বিশ্বের সঙ্গেও ভারতের সম্পর্কের কোনও পরিবর্তন হয়নি। বরং আপনারা আপনাদের নিজেদের ধর্মকে আরও বেশি গুরুত্ব দেওয়ার জন্য এটি করেছেন। আমরাও যদি বাংলাদেশে আমাদের ধর্মের পাশাপাশি আমাদের সংস্কৃতিকেও একটু গুরুত্ব দিতে শুরু করি, তাহলে এতে ভয়ের কিছু নেই। অযথা উদ্বিগ্ন হবেন না যে, ও মাই গড, বাংলাদেশ তো বাঙালি হওয়ার কথা, এখন তারা মুসলিম হওয়ার কথা বলছে। এ রকম অযথা উদ্বিগ্ন হবেন না। আমি মনে করি, এখানে একটি মৌলিক আত্মদর্শন বা মৌলিক ঐতিহাসিক পুনর্বিবেচনা আসা উচিত। একটু পিছনে গিয়ে খেয়াল করুন, ১৯৪৭ সালে ভারত-পাকিস্তান ভাগের সময়, বাংলার মুসলিমরা কিন্তু পাকিস্তানের জন্য ভোট দিয়েছে। যদি পরিসংখ্যান দেখেন- ১৯৪৬ সালে বাংলায় মুসলিম লিগ সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে জয় পায়। সেই একই বাংলায় মুসলমানরা যখন দেখল তাদের সাংস্কৃতিক পরিচয় হুমকির মুখে, তখন তারাই পাকিস্তানকে ভেঙে দিল। সুতরাং আমাদের দ্বৈত সভ্যতার ঐতিহ্য রয়েছে। আমরা একই সঙ্গে বাঙালি সংস্কৃতি ও মুসলিম সংস্কৃতির গর্বিত উত্তরাধিকারী। আর একটি বিষয়- আমরা ইসলামি সংস্কৃতির হলেও এটি আমাদের ধর্মীয় চরমপন্থী বানায় না। আমি আমার ভারতীয় বন্ধুদের আহ্বান জানাব যে, আমাদেরকে এই ফাঁদে ফেলবেন না এবং আমাদেরকে আপনাদের পাকিস্তানের অভিজ্ঞতা দিয়ে বিচার করবেন না। আমাদেরকে স্বাধীনভাবে বিচার করুন।

সংখ্যালঘু সুরক্ষার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে মাহফুজ আনাম বলেন, সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তায় বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার কঠোর এবং কার্যকরী পদক্ষেপ নিয়েছে। এই সরকারের প্রথম ২/৩ মাসের কথা বাদ দিলে, আমি মনে করি বাংলাদেশের অনেক সুন্দর চিত্র আপনি পাবেন। সংখ্যালঘু ইস্যু কিন্তু ভারতেও আছে। আপনাদের সব ধরনের চেষ্টা সত্ত্বেও সেখানে কিন্তু এই ইস্যুটি আছে। দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য জাতির মতো আমরাও এখানে সংগ্রাম করছি, যেমনটি ভারতও করছে। ধর্মনিরপেক্ষতা এবং আধুনিকায়নের ক্ষেত্রে আমি মনে করি আমাদের একে অপরকে সহযোগিতা করা উচিত এবং সামনে এগিয়ে যাওয়া উচিত, এটিই আমার অভিমত।

ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক নিয়ে প্রশ্নের জবাবে ডেইলি স্টার সম্পাদক বলেন, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনসহ অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সরকার এবং আমরা বারবার বলছি যে, ভারতের সঙ্গে আমাদের খুব ভাল একটা সম্পর্ক দরকার। আমাদের দুই দেশের বোঝাপড়া ও গভীর সহযোগিতা দরকার। এটাই বাংলাদেশের সরকারি বা আনুষ্ঠানিক অবস্থান। এটাই বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের প্রধান উপদেষ্টার অবস্থান। তিনি বারবারই এ কথা বলেছেন। আমরা বিমসটেক সম্মেলনের ফাঁকে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে একটি বৈঠকের প্রস্তাবও করেছি।

তবে এটাও সত্য এবং আমি তা খোলামেলাভাবেই বলব। সেটি হচ্ছে- আপনি যদি দেশের সাধারণ জনগণের কাছে যান, তাহলে তাদের মাঝে এক ধরনের শক্তিশালী ভারতবিরোধী মনোভাব দেখতে পাবেন। তবে এই ভারতবিরোধী মনোভাব কিন্তু ভারত রাষ্ট্রের বিপক্ষে নয়। এটি হচ্ছে- হাসিনার প্রতি বিগত বছরগুলোয় ভারতের যে সমর্থন সেটির বিপক্ষে। হাসিনা থাকলে ভারতের সহযোগিতা পাওয়া যায়, এটিকে আমরা স্বাগত জানাই। কিন্তু হাসিনা বিগত বছরগুলোতে অত্যধিক স্বৈরশাসকে পরিণত হয়েছিলেন, বিশেষ করে বিগত তিনটি জাতীয় নির্বাচনে তার সরকার যে জালিয়াতি করেছে। একজন ভোটার হিসেবে একবার ভাবুন, তারা ভিন্নমতাবলম্বী ও বিরোধী রাজনৈতিক দলের সব নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করেছে। তারা নিজেদের মতো ব্যাখ্যা তৈরি করেছে। তারা পুলিশকে ঘুষ দিয়ে ভোটে জালিয়াতি করেছে। আমি মনে করি হাসিনা নির্বাচন ও গণতন্ত্রের মূলমন্ত্রটিই পুরোপুরি ভুলে গিয়েছিল। তিনি মনে করতেন যে, তিনি ভোট জালিয়াতির ক্ষেত্রে এমন আত্মবিশ্বাসের পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছিলেন যে, জনগণের কাছে দায়বদ্ধতার কোনও প্রয়োজন নেই। আর বাংলাদেশের মানুষের ধারণা, হাসিনার এসব অপকর্মের পার্টনার হলো ভারত। তারা মনে করে- এ কারণেই হাসিনা এতবেশি দমন-নিপীড়নমূলক আচরণ করতেন। যাই হোক, আমি ব্যক্গিতভাবে মনে করি, বর্তমানে একটি পরিবর্তনের সময় চলছে- নির্বাচনের দিকে ধাবিত হলে সাধারণ মানুষের এই মনোভাব কমে আসবে এবং সরকারও ভারতের সঙ্গে খুব ভালো একটি সম্পর্ক গড়ে তোলার ব্যাপারে আগ্রহী হবে।

এ পর্যায়ে সাংবাদিক প্রশ্ন করেন- বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, তারাও এই রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। মার্চের শুরুর দিকে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান এক বিরল বক্তব্যে বলেছেন যে, বাংলাদেশ বর্তমানে এক ধরনের অরাজক পরিস্থিতির মধ্যে রয়েছে। এই রাজনৈতিক অস্থিরতা চলতে থাকলে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হতে পারে। এক্ষেত্রে আপনার অভিমত কী?

এর জবাবে মাহফুজ আনাম বলেন, সেনাবাহিনী যদি ক্ষমতা নিতে চাইতো, তাহলে হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর ড. মুহাম্মদ ইউনূস দেশে ফেরার আগে যে সময় ছিল, তাতে তাদের অনেক সুযোগ ছিল। কিন্তু তারা সেটি করেনি। তাদের পক্ষ থেকে বারবারই বলা হয়েছে যে, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সরকারকে সর্বতভাবে সহযোগিতা করছে তারা। আর সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে যে সতর্কতার কথা আপনি উল্লেখ করেছেন- আমি মনে করি এটি সময়োপযোগী ছিল। হয়তো কারও কারও কাছে একটু কঠোর মনে হয়েছে, তবে এটি সময়োপযোগী ছিল এবং তৎকালীন পরিস্থিতির ওপর এটি ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে বলে আমি মনে করি। আমি জোর দিয়ে বলতে পারি, সেনাবাহিনী এখানে ক্ষমতা নেওয়ার ব্যাপারে কোনও আগ্রহী নয়। এর আগে ২০০৭ সালেও সেনাসমর্থিত একটি তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছিল। তখনও তারা নিতে পারতো। তারা দুই বছর ওই সরকার ও দেশকে সহযোগিতা করেছে। তারা সুন্দর একটি নির্বাচন অনুষ্ঠানে যথেষ্ঠ ভূমিকা রেখেছে। কিন্তু তারা ক্ষমতা নেয়নি। আজও আমি এ ধরনের কোনও সম্ভাবনা দেখি না। 

অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক উন্নয়নের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে মাহফুজ আনাম বলেন, ভারতের অনেক গণমাধ্যম এটিকে (অভ্যুত্থান) পাকিস্তানের আইএসআই  ষড়যন্ত্র হিসেবে আখ্যা দিয়েছে। আমি বেশ কয়েকটি সাক্ষাৎকারে এ বিষয়ে বলেছি যে, আপনারা মনে করেন বাংলাদেশ কিছুই করতে পারে না। হয়তো ভারতের ‘র’ করায়, নয়তো পাকিস্তানের আইএসআই করায়। এখনও এই ধারণাই পোষণ করেন। বাস্তবে হাসিনার আমলে পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্কটা পুরোপুরি হিমায়তি ছিল। এখন আমরা তাদের সঙ্গে কিছু বাণিজ্যিক পথ খুলছি। আপনি জানেন, পাকিস্তান একটি সার্বভৗম দেশ। আমরাও সার্বভৌম। আমি আমার ভারতীয় বন্ধুদের আহ্বান করি- আপনারা এটিকে নিরাপত্তা হুমকি মনে করবেন না। এটি মূলত একটি সার্কভুক্ত বা দক্ষিণ এশিয়ার দেশের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিককরণ মাত্র। একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আমি এখনও মনে করি, একাত্তরে ভূমিকার জন্য পাকিস্তানের ক্ষমা চাওয়া উচিত। আমি আশা করি- তারা তাদের সেই বর্বরোচিত ঘটনার কথা তাদের বোধগম্য হবে এবং কোনও একদিন এমনটি হবে বলে আমি এখনও আশাবাদী। তবে সম্পর্ক কিছুটা স্বাভাবিক করাটা দক্ষিণ এশিয়ার একটি দেশের সঙ্গে এক ধরনের পরিস্থিতি শিথিলকরণ মাত্র। এর বাইরে কিছু নয়। এ ব্যাপারে আপনারা আমাদের ওপর আস্থা রাখতে পারেন। সূত্র: ইন্ডিয়া টুডে

বিডি প্রতিদিন/একেএ
 

এই বিভাগের আরও খবর
শুক্রবার থেকে ঢাকাসহ যেসব বিভাগে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে ঢাকাসহ যেসব বিভাগে বৃষ্টির আভাস
ভাসমান স্কুলের উদ্ভাবক রেজোয়ান পেলেন ‘ইয়েল বিশ্ব ফেলোশিপ’
ভাসমান স্কুলের উদ্ভাবক রেজোয়ান পেলেন ‘ইয়েল বিশ্ব ফেলোশিপ’
ঈদ শেষে ঢাকায় ফিরতে শুরু করেছেন কর্মজীবীরা
ঈদ শেষে ঢাকায় ফিরতে শুরু করেছেন কর্মজীবীরা
হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যা মামলার খসড়া তদন্ত রিপোর্ট পেয়েছে প্রসিকিউশন
হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যা মামলার খসড়া তদন্ত রিপোর্ট পেয়েছে প্রসিকিউশন
সেভেন সিস্টার্স প্রসঙ্গে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টার হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ
সেভেন সিস্টার্স প্রসঙ্গে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টার হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ
২০২৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে নির্বাচন : প্রেস সচিব
২০২৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে নির্বাচন : প্রেস সচিব
ব্যাংককে ড. ইউনূস-মোদি বৈঠক নিয়ে আশাবাদী বাংলাদেশ : পররাষ্ট্রসচিব
ব্যাংককে ড. ইউনূস-মোদি বৈঠক নিয়ে আশাবাদী বাংলাদেশ : পররাষ্ট্রসচিব
অর্থনৈতিক-রাজনৈতিক দিক দিয়ে সরকার এখন অনেকটা প্রতিষ্ঠিত : প্রেসসচিব
অর্থনৈতিক-রাজনৈতিক দিক দিয়ে সরকার এখন অনেকটা প্রতিষ্ঠিত : প্রেসসচিব
চলতি সপ্তাহে রোহিঙ্গাদের জন্য ১৭ হাজার টন খাদ্য পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
চলতি সপ্তাহে রোহিঙ্গাদের জন্য ১৭ হাজার টন খাদ্য পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
বাণিজ্য চুক্তি চূড়ান্তে বিমসটেক সদস্যদের সহযোগিতা চাইল বাংলাদেশ
বাণিজ্য চুক্তি চূড়ান্তে বিমসটেক সদস্যদের সহযোগিতা চাইল বাংলাদেশ
‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে ন্যূনতম যে সংস্কার প্রয়োজন তা করতে হবে’
‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে ন্যূনতম যে সংস্কার প্রয়োজন তা করতে হবে’
লিবিয়ায় অপহৃত ২৩ বাংলাদেশিকে উদ্ধার
লিবিয়ায় অপহৃত ২৩ বাংলাদেশিকে উদ্ধার
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঈদের তৃতীয় দিনে দেড় লাখ দর্শনার্থীতে মুখর চিড়িয়াখানা
ঈদের তৃতীয় দিনে দেড় লাখ দর্শনার্থীতে মুখর চিড়িয়াখানা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেঘনা নদীতে গোসল করতে নেমে তরুণ নিখোঁজ
মেঘনা নদীতে গোসল করতে নেমে তরুণ নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের দিন ঘুরতে বেরিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, অভিযুক্ত গ্রেফতার
ঈদের দিন ঘুরতে বেরিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, অভিযুক্ত গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত মহাসাগরে ৬টি বোমারু বিমান মোতায়েন যুক্তরাষ্ট্রের
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত মহাসাগরে ৬টি বোমারু বিমান মোতায়েন যুক্তরাষ্ট্রের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ জনের খেলায় ১২ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৩ রান করে বিশ্বরেকর্ড!
১১ জনের খেলায় ১২ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৩ রান করে বিশ্বরেকর্ড!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কোস্টারিকার নোবেলজয়ী সাবেক প্রেসিডেন্টের মার্কিন ভিসা বাতিল
কোস্টারিকার নোবেলজয়ী সাবেক প্রেসিডেন্টের মার্কিন ভিসা বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাউবি উপাচার্যের নাম ও ছবি ব্যবহার করে প্রতারণা, থানায় জিডি
বাউবি উপাচার্যের নাম ও ছবি ব্যবহার করে প্রতারণা, থানায় জিডি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের আনন্দকে বাড়াতে যমুনার চরে ঘুড়ি উৎসব অনুষ্ঠিত
ঈদের আনন্দকে বাড়াতে যমুনার চরে ঘুড়ি উৎসব অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে দুই কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২
রাজধানীতে দুই কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুয়াকাটায় পর্যটকদের ভিড়
কুয়াকাটায় পর্যটকদের ভিড়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে ঢাকাসহ যেসব বিভাগে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে ঢাকাসহ যেসব বিভাগে বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাসমান স্কুলের উদ্ভাবক রেজোয়ান পেলেন ‘ইয়েল বিশ্ব ফেলোশিপ’
ভাসমান স্কুলের উদ্ভাবক রেজোয়ান পেলেন ‘ইয়েল বিশ্ব ফেলোশিপ’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশাশুনিতে নদীর ভাঙনরোধ ও টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন
আশাশুনিতে নদীর ভাঙনরোধ ও টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে পরমব্রত’র সঙ্গে কৌশানীর অভিনয়ে আপত্তি ছিল বনির
যে কারণে পরমব্রত’র সঙ্গে কৌশানীর অভিনয়ে আপত্তি ছিল বনির

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কালুরঘাটে রেল ও সড়ক সেতু নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ১৪ মে
কালুরঘাটে রেল ও সড়ক সেতু নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ১৪ মে

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাগরিকত্ব পাওয়া নিয়ে দুঃসংবাদ দিল ইতালি, যা রয়েছে নতুন আইনে
নাগরিকত্ব পাওয়া নিয়ে দুঃসংবাদ দিল ইতালি, যা রয়েছে নতুন আইনে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদ শেষে ঢাকায় ফিরতে শুরু করেছেন কর্মজীবীরা
ঈদ শেষে ঢাকায় ফিরতে শুরু করেছেন কর্মজীবীরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যের তরে দৈত্যের সাথে লড়াই করাই সাংবাদিকতা: কাদের গণি চৌধুরী
সত্যের তরে দৈত্যের সাথে লড়াই করাই সাংবাদিকতা: কাদের গণি চৌধুরী

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রেনের ছাদে টিকটক করতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই যুবকের
ট্রেনের ছাদে টিকটক করতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই যুবকের

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় প্রেম যমুনা ঘাট হতে পারে
রাজস্ব আয়ের সম্ভাবনার খাত
বগুড়ায় প্রেম যমুনা ঘাট হতে পারে রাজস্ব আয়ের সম্ভাবনার খাত

৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দিনাজপুরে ঈদ পুনর্মিলনী
দিনাজপুরে ঈদ পুনর্মিলনী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় এক মাস ধরে বন্ধ ত্রাণ প্রবেশ, দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা
গাজায় এক মাস ধরে বন্ধ ত্রাণ প্রবেশ, দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যা মামলার খসড়া তদন্ত রিপোর্ট পেয়েছে প্রসিকিউশন
হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যা মামলার খসড়া তদন্ত রিপোর্ট পেয়েছে প্রসিকিউশন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ
চাঁদপুরে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাশুড়িকে পুড়িয়ে মারার চেষ্টা জামাইয়ের
শাশুড়িকে পুড়িয়ে মারার চেষ্টা জামাইয়ের

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলবিরোধী পোস্ট করলেই বাতিল হতে পারে মার্কিন ভিসার আবেদন
ইসরায়েলবিরোধী পোস্ট করলেই বাতিল হতে পারে মার্কিন ভিসার আবেদন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমানা পেরিয়ে হামলা চালাল পাকিস্তানি সেনারা, ভারত বলছে যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন
সীমানা পেরিয়ে হামলা চালাল পাকিস্তানি সেনারা, ভারত বলছে যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
রংপুরে শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাঙ্গেরিতে গেলেই নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের আহ্বান এইচআরডব্লিউ’র
হাঙ্গেরিতে গেলেই নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের আহ্বান এইচআরডব্লিউ’র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!
কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নেটওয়ার্কের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
ইরানের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নেটওয়ার্কের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলশান-বনানীর সড়ক ব্যবহারে ট্রাফিকের নতুন নির্দেশনা
গুলশান-বনানীর সড়ক ব্যবহারে ট্রাফিকের নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লোহিত সাগরে মার্কিন রণতরী লক্ষ্য করে হুথিদের একের পর এক হামলা
লোহিত সাগরে মার্কিন রণতরী লক্ষ্য করে হুথিদের একের পর এক হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ১০
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সেভেন সিস্টার্স প্রসঙ্গে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টার হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ
সেভেন সিস্টার্স প্রসঙ্গে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টার হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে ন্যূনতম যে সংস্কার প্রয়োজন তা করতে হবে’
‘নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে ন্যূনতম যে সংস্কার প্রয়োজন তা করতে হবে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাগরিকত্ব পাওয়া নিয়ে দুঃসংবাদ দিল ইতালি, যা রয়েছে নতুন আইনে
নাগরিকত্ব পাওয়া নিয়ে দুঃসংবাদ দিল ইতালি, যা রয়েছে নতুন আইনে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা
মধ্যপ্রাচ্যে আরও রণতরী পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে উত্তেজনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় বিশাল এলাকা দখল করে ইসরায়েলের সঙ্গে যুক্ত করার ঘোষণা
গাজায় বিশাল এলাকা দখল করে ইসরায়েলের সঙ্গে যুক্ত করার ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত মহাসাগরে ৬টি বোমারু বিমান মোতায়েন যুক্তরাষ্ট্রের
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত মহাসাগরে ৬টি বোমারু বিমান মোতায়েন যুক্তরাষ্ট্রের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে নির্বাচন : প্রেস সচিব
২০২৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে নির্বাচন : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের ভূমিকম্প: নামাজরত অবস্থায় ৫ শতাধিক মুসল্লির মৃত্যু
মিয়ানমারের ভূমিকম্প: নামাজরত অবস্থায় ৫ শতাধিক মুসল্লির মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলবিরোধী পোস্ট করলেই বাতিল হতে পারে মার্কিন ভিসার আবেদন
ইসরায়েলবিরোধী পোস্ট করলেই বাতিল হতে পারে মার্কিন ভিসার আবেদন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আন্তর্জাতিক আইন ভেঙে ফেসবুকে ইসরায়েলি বসতির প্রচার
আন্তর্জাতিক আইন ভেঙে ফেসবুকে ইসরায়েলি বসতির প্রচার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া
ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর সীমান্তে উত্তেজনা, ৫ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি ভারতের
কাশ্মীর সীমান্তে উত্তেজনা, ৫ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি ভারতের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়াশার কিছু নেই, ডিসেম্বর-জুনের মধ্যেই নির্বাচন হবে : তথ্য উপদেষ্টা
ধোঁয়াশার কিছু নেই, ডিসেম্বর-জুনের মধ্যেই নির্বাচন হবে : তথ্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমানা পেরিয়ে হামলা চালাল পাকিস্তানি সেনারা, ভারত বলছে যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন
সীমানা পেরিয়ে হামলা চালাল পাকিস্তানি সেনারা, ভারত বলছে যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

১৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ব্যাংককে ড. ইউনূস-মোদি বৈঠক নিয়ে আশাবাদী বাংলাদেশ : পররাষ্ট্রসচিব
ব্যাংককে ড. ইউনূস-মোদি বৈঠক নিয়ে আশাবাদী বাংলাদেশ : পররাষ্ট্রসচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হাসপাতালে, আছেন নিবিড় পর্যবেক্ষণে
পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হাসপাতালে, আছেন নিবিড় পর্যবেক্ষণে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাঙ্গেরিতে গেলেই নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের আহ্বান এইচআরডব্লিউ’র
হাঙ্গেরিতে গেলেই নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের আহ্বান এইচআরডব্লিউ’র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ৬ মাসে বন্ধ ৫২ কারখানা, কাজের আদেশ কমেছে ২৫ শতাংশ
চট্টগ্রামে ৬ মাসে বন্ধ ৫২ কারখানা, কাজের আদেশ কমেছে ২৫ শতাংশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চোখের পলকে চুরি-ছিনতাই
চোখের পলকে চুরি-ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

যদি থাকে নসিবে, আপনি আপনি আসিবে
যদি থাকে নসিবে, আপনি আপনি আসিবে

সম্পাদকীয়

সর্বত্র ভোটের আলোচনা
সর্বত্র ভোটের আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঈদযাত্রায় প্রাণহানি অর্ধশত
ঈদযাত্রায় প্রাণহানি অর্ধশত

পেছনের পৃষ্ঠা

গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলো উঠছে টেবিলে
গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলো উঠছে টেবিলে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার বিকল্প নেই
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার বিকল্প নেই

সম্পাদকীয়

ভারতের ঘটনার প্রতিক্রিয়া বাংলাদেশে দেখা যায়
ভারতের ঘটনার প্রতিক্রিয়া বাংলাদেশে দেখা যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস-মোদি বৈঠক কাল
ইউনূস-মোদি বৈঠক কাল

প্রথম পৃষ্ঠা

উপচে পড়া ভিড় বিনোদন কেন্দ্র ও চিড়িয়াখানায়
উপচে পড়া ভিড় বিনোদন কেন্দ্র ও চিড়িয়াখানায়

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনাপ্রবণ ১৫৯ কিলোমিটার
দুর্ঘটনাপ্রবণ ১৫৯ কিলোমিটার

দেশগ্রাম

সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : খালেদা জিয়া
সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও ডেঙ্গু বিস্তারের শঙ্কা
আবারও ডেঙ্গু বিস্তারের শঙ্কা

রকমারি নগর পরিক্রমা

নেতানিয়াহু প্রবেশ করা মাত্র গ্রেপ্তার করুন
নেতানিয়াহু প্রবেশ করা মাত্র গ্রেপ্তার করুন

পূর্ব-পশ্চিম

ঈদ মিছিলে মূর্তিবাদী সংস্কৃতির অনুপ্রবেশ
ঈদ মিছিলে মূর্তিবাদী সংস্কৃতির অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ ঢাকায় ফিরছেন আবার কেউ ছাড়ছেন
কেউ ঢাকায় ফিরছেন আবার কেউ ছাড়ছেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈদের ছুটিতে হত্যা ভাঙচুর লুটপাট
ঈদের ছুটিতে হত্যা ভাঙচুর লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

তরুণ রাজনীতিবিদদের জন্য অনুকরণীয় একজন
তরুণ রাজনীতিবিদদের জন্য অনুকরণীয় একজন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সংস্কার প্রয়োজন
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সংস্কার প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা

মোদির চিঠি শাহবাজের টেলিফোন
মোদির চিঠি শাহবাজের টেলিফোন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদে প্রাণ ফিরেছে পর্যটনে
ঈদে প্রাণ ফিরেছে পর্যটনে

নগর জীবন

গুজরাটে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণ নিহত ১৮
গুজরাটে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণ নিহত ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

গলার কাঁটা অবৈধ অটোরিকশা
গলার কাঁটা অবৈধ অটোরিকশা

রকমারি নগর পরিক্রমা

স্বস্তির ঈদ উদ্‌যাপন
স্বস্তির ঈদ উদ্‌যাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান-ইয়েমেনের কাছাকাছি মার্কিন পারমাণবিক বোমারু বিমান
ইরান-ইয়েমেনের কাছাকাছি মার্কিন পারমাণবিক বোমারু বিমান

পূর্ব-পশ্চিম

নামেই মশকনিধন কর্মসূচি
নামেই মশকনিধন কর্মসূচি

রকমারি নগর পরিক্রমা

মশায় অতিষ্ঠ নগরবাসী
মশায় অতিষ্ঠ নগরবাসী

রকমারি নগর পরিক্রমা

সরানো যাচ্ছে না তারের কুণ্ডলী
সরানো যাচ্ছে না তারের কুণ্ডলী

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিচারপতি সৈয়দ মাহবুব মোর্শেদ
বিচারপতি সৈয়দ মাহবুব মোর্শেদ

সম্পাদকীয়

বেড়াতে নিয়ে রাতভর শিশু ধর্ষণ
বেড়াতে নিয়ে রাতভর শিশু ধর্ষণ

দেশগ্রাম