শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০২:০৯, মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

নেপথ্যে চলছে দেনদরবার

জুলাই সনদ নিয়ে ঐকমত্য ইস্যু
কাজী সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
নেপথ্যে চলছে দেনদরবার

আলোচনা ফলপ্রসূ না হওয়ায় এবার নেপথ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দেনদরবার করছে রাষ্ট্র সংস্কারে গঠিত জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এ পর্যন্ত কয়েকটি দলের সঙ্গে একাধিক অনানুষ্ঠানিক বৈঠকের আয়োজন করে কমিশন। দল টু দল এবং দলের লিডারদের সঙ্গে ওয়ান টু ওয়ান ফর্মুলায়ও এসব বৈঠক অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এজেন্ডা হিসেবে সুনির্দিষ্ট কয়েকটি মৌলিক বিষয় রাখা হয়। কিন্তু নেপথ্যের এসব বৈঠকে ঐকমত্যের পরিবর্তে বিভেদ বেড়েছে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা। তাঁরা বলেন, এসব বৈঠক অনুষ্ঠিত হচ্ছে ‘সেইফ হাউস’ নামের স্থানগুলোতে। সাধারণত কমিশন দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের এলডি হল কিংবা রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে বৈঠক করে। কিন্তু অনানুষ্ঠানিক বৈঠকগুলোর জন্য এ দুটি স্থান বাদ দেওয়া হচ্ছে।

কমিশনসংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অভ্যুত্থানের শক্তিগুলোর মধ্যে সমঝোতার চেষ্টা চলছে। কিন্তু দূরত্ব কমছে না। বরং শেষ মুহূর্তে এসে ফারাক আরও বাড়ছে। আগে ছিল প্রস্তাব, এখন শর্তে পরিণত হয়েছে। প্রধান বিরোধী শক্তি বিএনপির সঙ্গে জামায়াতে ইসলামী ও এনসিপির নানান বিষয়ে যোজন যোজন দূরত্ব। এ প্রসঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, ‘আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি সংশ্লিষ্ট ইস্যু নিয়ে দলগুলোর মধ্যে মতবিরোধ কমিয়ে একটা ঐক্যের জায়গায় পৌঁছাতে। এজন্য রাজনৈতিক দলগুলো এখন পর্যন্ত যথেষ্ট সহযোগিতা করে যাচ্ছে। আশা করি তারা এটা অব্যাহত রাখবে।’

একটা ইস্যুতে এসে আলোচনা থমকে আছে বলে জানান কয়েকটি রাজনৈতিক দলের নেতারা। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে তাঁরা বলেন, ঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলো বাস্তবায়ন কোন প্রক্রিয়ায় হবে-এ নিয়ে সমাধানের পথ খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। বিএনপি চায় পরবর্তী সংসদ ঐকমত্য হওয়া মৌলিক ইস্যুগুলো বাস্তবায়ন করবে। অন্যদিকে জামায়াত ও জাতীয় নাগরিক পার্টি জুলাই জাতীয় সনদের আইনি ভিত্তি চায় নির্বাচনের আগেই। অর্থাৎ সংস্কার বাস্তবায়নের পরে নির্বাচনের দিকে এগোতে হবে। গত সপ্তাহে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে তৃতীয় দফায় বৈঠকের পরিকল্পনা ছিল ঐকমত্য কমিশনের। কিন্তু নেপথ্যের বৈঠকগুলো ফলপ্রসূ না হওয়ায় ওই পরিকল্পনা ভেস্তে যায়। বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের যে কটি বিকল্প উপায় পাওয়া গেছে সেগুলো রাজনৈতিক দলগুলো গ্রহণ করেনি বলে জানান সংশ্লিষ্টরা। কমিশনসংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, অধ্যাদেশের মাধ্যমে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই। কার্যকর উপায় গণভোট বা বিশেষ সাংবিধানিক আদেশ। সংবিধানের ৭ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী জনগণের অভিপ্রায় ভিত্তি করে বিশেষ সাংবিধানিক আদেশ জারি করা সম্ভব, আবার ১৪২ অনুচ্ছেদ অনুসারে গণভোটের মাধ্যমেও বৈধতা দেওয়া যায়। অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, ‘তিনটি প্রস্তাব একসঙ্গে বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। আলোচনার টেবিলে বসে সমাধান খুঁজতে হবে। আশা করি রাজনৈতিক দলগুলো একটি আইনসম্মত ও বাস্তবসম্মত পথ বের করবে।’ কিন্তু পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে আছে যে দলগুলো আলোচনার টেবিলে বসলেই ঐকমত্যের পরিবর্তে বিভেদের নতুন নতুন পথ তৈরি হচ্ছে। পিআর পদ্ধতি নিয়ে বিএনপির সাফ কথা-‘আমরা এতে নেই’। এমনকি উচ্চকক্ষেও তাদের আপত্তি। জামায়াত-এনসিপির সুর একই। তারা বলছে, পিআর পদ্ধতির ব্যাপারে সিদ্ধান্ত না হলে তাদের পক্ষে নির্বাচনে যাওয়া সম্ভব নয়। গণভোট প্রশ্নেও ভিন্নমত স্পষ্ট। বিএনপি বলেছে, এটা সংবিধানে নেই। কমিশন তাদের পরিকল্পনায় জানিয়েছে, যেসব মৌলিক ইস্যুতে দলগুলোর কাছাকাছি মতামত রয়েছে, সেসব দলের সঙ্গে বৈঠক করবে কমিশন। উদ্দেশ্য-বিভেদ কমিয়ে ঐকমত্য তৈরি করা। আবার যেসব ইস্যুতে বিভেদ বড় সেসব ইস্যু আপাতত আলোচনার টেবিলে স্থান পাবে না বলে জানানো হয়েছে। রাজনীতিবিদরা জানিয়েছেন, কমিশনের সামনে এখন মূল প্রশ্ন-কীভাবে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি তৈরি হবে এবং কে সেই সনদ বাস্তবায়নের গ্যারান্টি দেবে। নির্বাচনের আগে এ প্রশ্নের সমাধান না হলে রাজনৈতিক সংকট তৈরি হতে পারে। ১৫ সেপ্টেম্বর শেষ হচ্ছে কমিশনের মেয়াদ। তবে কমিশনসংশ্লিষ্টরা ইঙ্গিত দিয়েছেন, জুলাই সনদ কার্যকর রূপ দিতে হলে মেয়াদ আবারও বাড়ানো হতে পারে। চলতি সপ্তাহে কয়েকটি ইস্যু নিয়ে দলগুলোর সঙ্গে অনানুষ্ঠানিক আলোচনা শুরু করেছে কমিশন। এরই মধ্যে রবিবার ও গতকাল অনানুষ্ঠানিক বৈঠক করেছে কমিশন। এসব বৈঠককে সংশ্লিষ্টরা পর্দার আড়ালের বৈঠক বলে চিহ্নিত করছেন। গতকাল সংসদ সচিবালয়ের এলডি হলে ১৮টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করে কমিশন। ওই বৈঠকে অংশ নেওয়া বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, ‘জুলাই সনদ ও সনদ বাস্তবায়ন এ দুটি ইস্যু রয়েছে আমাদের সামনে। কমিশন জানিয়েছে আমরা যেসব মতামত দিয়েছি, সেসব বিষয়ে কয়েক দিনের মধ্যে লিখিতভাবে জানাবে কমিশন। এরপর আমরা সিদ্ধান্ত নেব জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব কি করব না। অন্যদিকে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে আমরা এর আগে কমিশনকে মতামত জানিয়েছি। তারা এখন বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠক করে সুপারিশ বাস্তবায়নের পথ সম্পর্কে সরকারকে অবহিত করবে বলে আমাদের জানিয়েছে।’ জুলাই সনদের চূড়ান্ত খসড়ায় তিনটি অংশ রয়েছে। প্রথম অংশের পটভূমিতে পাঁচটি প্রস্তাব, দ্বিতীয় অংশে ঐকমত্য হওয়া ৮৪টি সিদ্ধান্ত এবং তৃতীয় অংশে রয়েছে আটটি অঙ্গীকার। আবার ঐকমত্য হওয়া ৮৪টির মধ্যে ১৪টিতে নোট অব ডিসেন্টও (ভিন্নমত) রয়েছে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় প্রশ্নে রিটের রায় আজ
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় প্রশ্নে রিটের রায় আজ
সোনার দাম আরও বাড়ল, প্রতি ভরি ১৭৫৭৮৮ টাকা
সোনার দাম আরও বাড়ল, প্রতি ভরি ১৭৫৭৮৮ টাকা
নিজের হাসপাতালে গলা কাটা লাশ চিকিৎসকের
নিজের হাসপাতালে গলা কাটা লাশ চিকিৎসকের
চিকিৎসকের ভুলে রোগী মৃত্যুর অভিযোগ
চিকিৎসকের ভুলে রোগী মৃত্যুর অভিযোগ
কলকাতায় ‘বাংলা ভাষা মঞ্চ’ খুলে ফেলল সেনাবাহিনী
কলকাতায় ‘বাংলা ভাষা মঞ্চ’ খুলে ফেলল সেনাবাহিনী
প্রতিবন্ধীদের ৪৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন পুতুল
প্রতিবন্ধীদের ৪৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন পুতুল
সাংবাদিক বুলুর দাফন, উদ্ঘাটন হয়নি মৃত্যুরহস্য
সাংবাদিক বুলুর দাফন, উদ্ঘাটন হয়নি মৃত্যুরহস্য
নুরের শারীরিক অবস্থার উন্নতি কেবিনে স্থানান্তর
নুরের শারীরিক অবস্থার উন্নতি কেবিনে স্থানান্তর
আন্দোলনে অনড় বাকৃবি শিক্ষার্থীরা, হল ছাড়ার নির্দেশনা প্রত্যাখ্যান
আন্দোলনে অনড় বাকৃবি শিক্ষার্থীরা, হল ছাড়ার নির্দেশনা প্রত্যাখ্যান
রাকসু কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, শৃঙ্খলা নিয়ে প্রশ্ন
রাকসু কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, শৃঙ্খলা নিয়ে প্রশ্ন
সংস্কার এগোতে সম্মিলিত উদ্যোগ নিতে হবে
সংস্কার এগোতে সম্মিলিত উদ্যোগ নিতে হবে
আরও সাত দলের সঙ্গে আজ প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
আরও সাত দলের সঙ্গে আজ প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
সর্বশেষ খবর
আদাবরে পুলিশের ওপর হামলা, অভিযানে গ্রেফতার ১০২
আদাবরে পুলিশের ওপর হামলা, অভিযানে গ্রেফতার ১০২

এই মাত্র | নগর জীবন

ধানের শীষের প্রার্থীরা বিজয়ী হয়ে আবার রাষ্ট্রক্ষমতায় যাবে: খোকন
ধানের শীষের প্রার্থীরা বিজয়ী হয়ে আবার রাষ্ট্রক্ষমতায় যাবে: খোকন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া
১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুল মেইলে ক্লিক করলেই ফেসবুক গায়েব
ভুল মেইলে ক্লিক করলেই ফেসবুক গায়েব

৩২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে ত্রিমুখী সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
রাজধানীতে ত্রিমুখী সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৯ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৯ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত পরিবারের মাঝে বিআরটিএ’র চেক বিতরণ
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত পরিবারের মাঝে বিআরটিএ’র চেক বিতরণ

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আজ ট্রাইব্যুনালে রাজসাক্ষী দেবেন সাবেক আইজিপি মামুন
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আজ ট্রাইব্যুনালে রাজসাক্ষী দেবেন সাবেক আইজিপি মামুন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেবা পেতে আর্থিক লেনদেনের বিষয়ে যা বললো ডিএনসিসি
সেবা পেতে আর্থিক লেনদেনের বিষয়ে যা বললো ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশক নিধন কার্যক্রম শুরু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশক নিধন কার্যক্রম শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় দুইদিনে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৩ বাংলাদেশির
মালয়েশিয়ায় দুইদিনে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৩ বাংলাদেশির

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জুলাই-আগস্টের হত্যাযজ্ঞের বিচারের গতি সন্তোষজনক : আইন উপদেষ্টা
জুলাই-আগস্টের হত্যাযজ্ঞের বিচারের গতি সন্তোষজনক : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল পরিদর্শন করলেন দুই উপদেষ্টা
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল পরিদর্শন করলেন দুই উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের
গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালকিনিতে নিখোঁজ শিশু ওয়ালিদের মরদেহ উদ্ধার
কালকিনিতে নিখোঁজ শিশু ওয়ালিদের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন
চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিকেলে ৭ দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা
বিকেলে ৭ দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরকীয়া সন্দেহে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী নিহত
রাজধানীতে পরকীয়া সন্দেহে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় বিলে নৌকা বাইচ অনুষ্ঠিত
ভাঙ্গায় বিলে নৌকা বাইচ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা
রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য
সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ২৪ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ২৪ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
ঢাকায় বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ সেপ্টেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি
সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার
২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপি প্রতিষ্ঠার তাৎপর্য ও জাতীয় উন্নয়নে অবদান
বিএনপি প্রতিষ্ঠার তাৎপর্য ও জাতীয় উন্নয়নে অবদান

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান
আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ববিতে রোডব্লক কর্মসূচির বদলে মশাল মিছিল
ববিতে রোডব্লক কর্মসূচির বদলে মশাল মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প
মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন স্থগিত
ডাকসু নির্বাচন স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য
সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্ব সর্বোচ্চ ২ বার
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্ব সর্বোচ্চ ২ বার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই
হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন সফর, মোদির সঙ্গে একই গাড়িতে চড়তে চেয়েছেন পুতিন
চীন সফর, মোদির সঙ্গে একই গাড়িতে চড়তে চেয়েছেন পুতিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে গুঁড়িয়ে গেছে আফগানিস্তানের বহু গ্রাম
ভূমিকম্পে গুঁড়িয়ে গেছে আফগানিস্তানের বহু গ্রাম

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনে ১৫শ’র বেশি ভিসা দিচ্ছে ভারত, প্রতারক থেকে সাবধান থাকার আহবান
দিনে ১৫শ’র বেশি ভিসা দিচ্ছে ভারত, প্রতারক থেকে সাবধান থাকার আহবান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন
চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি
সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগার থেকেই ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন ২৪ আসামি
কারাগার থেকেই ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন ২৪ আসামি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনে চড়ে চীন যাচ্ছেন কিম জং উন
ট্রেনে চড়ে চীন যাচ্ছেন কিম জং উন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার
২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোনো ধরনের ব্লেম নিতে রাজি নই : সিইসি
কোনো ধরনের ব্লেম নিতে রাজি নই : সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাগপা সভাপতি খন্দকার লুৎফরকে কুপিয়ে জখম
জাগপা সভাপতি খন্দকার লুৎফরকে কুপিয়ে জখম

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যালি বাতিল, খাল-নালা পরিষ্কার করবে বিএনপি
র‌্যালি বাতিল, খাল-নালা পরিষ্কার করবে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোনো দলের পক্ষে নয়, সুষ্ঠু নির্বাচন চায় যুক্তরাষ্ট্র
কোনো দলের পক্ষে নয়, সুষ্ঠু নির্বাচন চায় যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে নিশানা করে আবারও আক্রমণাত্মক বক্তব্য ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টার
মোদিকে নিশানা করে আবারও আক্রমণাত্মক বক্তব্য ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় গ্রেফতার সাবেক সিনিয়র সচিব জিয়াউল
হত্যা মামলায় গ্রেফতার সাবেক সিনিয়র সচিব জিয়াউল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগের ভোট কারো কারো মাথাব্যথার কারণ হতে পারে’
‘আওয়ামী লীগের ভোট কারো কারো মাথাব্যথার কারণ হতে পারে’

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

এক ম্যাচ হাতে রেখেই বাংলাদেশের সিরিজ জয়
এক ম্যাচ হাতে রেখেই বাংলাদেশের সিরিজ জয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বজ্রসহ ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বজ্রসহ ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের
গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার ‘বিনিময়ে নথি হস্তান্তর’, কর কর্মকর্তা বরখাস্ত
টাকার ‘বিনিময়ে নথি হস্তান্তর’, কর কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের ইউটার্ন, চীনা শিক্ষার্থী ভিসা ইস্যুতে সমর্থকদের ক্ষোভ
ট্রাম্পের ইউটার্ন, চীনা শিক্ষার্থী ভিসা ইস্যুতে সমর্থকদের ক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
২২ দলের সভা পাঁচ সিদ্ধান্ত
২২ দলের সভা পাঁচ সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনভর নাটকীয়তা
দিনভর নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই বছর সাধনার পর আকাশে উড়ল বিমান
দুই বছর সাধনার পর আকাশে উড়ল বিমান

নগর জীবন

ঘরে-বাইরে সংকটে জাপা
ঘরে-বাইরে সংকটে জাপা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাত উঁচিয়ে পরিচয় দেওয়ার পরও গুলি করে পুলিশ
হাত উঁচিয়ে পরিচয় দেওয়ার পরও গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাজার কোটি টাকা
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির দুর্গে হেভিওয়েট প্রার্থীর ছড়াছড়ি
বিএনপির দুর্গে হেভিওয়েট প্রার্থীর ছড়াছড়ি

নগর জীবন

বাজার নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা বাড়ছে প্রশাসনের
বাজার নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা বাড়ছে প্রশাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে পূর্ণ সহযোগিতা
সরকারকে পূর্ণ সহযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুজব-গুঞ্জন নিয়ে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই
গুজব-গুঞ্জন নিয়ে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে যাচ্ছে
দেশের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হাফ ডজন রয়েছে জামায়াত-জাপা
বিএনপির প্রার্থী হাফ ডজন রয়েছে জামায়াত-জাপা

নগর জীবন

দেশজুড়ে অস্থিরতা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র
দেশজুড়ে অস্থিরতা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

মজুতদারি ও অনলাইন প্রতারণায় কঠোর শাস্তি
মজুতদারি ও অনলাইন প্রতারণায় কঠোর শাস্তি

শিল্প বাণিজ্য

ম্যারাডোনার বিপক্ষে খেলেছি
ম্যারাডোনার বিপক্ষে খেলেছি

মাঠে ময়দানে

নিজের হাসপাতালে গলা কাটা লাশ চিকিৎসকের
নিজের হাসপাতালে গলা কাটা লাশ চিকিৎসকের

পেছনের পৃষ্ঠা

মব সংস্কৃতির অবসান ঘটাতে হবে
মব সংস্কৃতির অবসান ঘটাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের হ্যাটট্রিক সিরিজ
বাংলাদেশের হ্যাটট্রিক সিরিজ

মাঠে ময়দানে

নেপথ্যে চলছে দেনদরবার
নেপথ্যে চলছে দেনদরবার

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে জামায়াত অনড়
পিআর পদ্ধতিতে জামায়াত অনড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়ের জন্মদিন রাঙাতে চান জকোভিচ
মেয়ের জন্মদিন রাঙাতে চান জকোভিচ

মাঠে ময়দানে

ভয়াবহ ভূমিকম্প আফগানিস্তানে
ভয়াবহ ভূমিকম্প আফগানিস্তানে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের পক্ষে নয় যুক্তরাষ্ট্র
কোনো ব্যক্তি বা দলের পক্ষে নয় যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংসের ছেড়ে দেওয়া রবসন মোহনবাগানে
কিংসের ছেড়ে দেওয়া রবসন মোহনবাগানে

মাঠে ময়দানে

হামজাকে নিয়ে অনিশ্চয়তা
হামজাকে নিয়ে অনিশ্চয়তা

মাঠে ময়দানে

বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো ফিরে এসেছে
বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো ফিরে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থমথমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চাপা আতঙ্ক
থমথমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চাপা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয়করণ থেকে বাদ পড়া ২৭ মডেল স্কুল সরকারীকরণ দাবি
জাতীয়করণ থেকে বাদ পড়া ২৭ মডেল স্কুল সরকারীকরণ দাবি

খবর

দেশের ৯০ ভাগ মানুষ পিআর বোঝে না
দেশের ৯০ ভাগ মানুষ পিআর বোঝে না

নগর জীবন