শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:২০, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ২২:১১, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই, ২০২৫

নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল

বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল

লন্ডন বৈঠকে নির্বাচনের আশ্বাসের পর থেকেই চক্রান্তকারীরা ঝামেলা শুরু করে দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, উত্তেজিত হবেন না, বিভ্রান্ত হয়ে তাদের পাতা ফাঁদে পা দেবেন না। 

বৃহস্পতিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি অডিটোরিয়ামে জুলাই অভ্যুত্থানের বীর শহীদদের স্মরণে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল আয়োজিত এক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।  

মির্জা ফখরুল বলেন, ৭১ ও ৯০ এর পর নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে দিয়েছে ২৪ এর জুলাই গণ-অভ্যুত্থান। কিন্তু জুলাইয়ের বিজয়ের কৃতিত্ব কার? অনেকে দাবি করছেন তাদের, কিন্তু এই কৃতিত্ব জনগণের, দেশের মানুষের। সবাই নেমে এসেছিলেন। সবার লক্ষ্য ছিল গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার। নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য আজকে যে সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে তা যেন বিফলে না যায়।  

দেশ ফ্যাসিস্টমুক্ত হলেও ষড়যন্ত্র থেমে নেই মন্তব্য করে তিনি বলেন, দেশ ফ্যাসিস্টমুক্ত হয়েছে, নতুন একটা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনতে সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। পরিকল্পিতভাবে এই গণতন্ত্রে যেন উত্তরণ না ঘটে তার জন্য ষড়যন্ত্র চলছে। সোশ্যাল মিডিয়াতে বিভিন্নভাবে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে, নেতাদের বিরুদ্ধে কথা বলা হচ্ছে। এমনকি আমার নেতা তারেক রহমান সম্পর্কে অশ্লীল অশ্রাব্য ভাষায় কথা বলা হচ্ছে। এটা কেন করা হচ্ছে? ভয় পেয়ে, তারা ভয় পেয়েছে। তারেক রহমান তো জাতীয় নেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছেন। এখন তিনি যদি ফিরে আসেন তাহলে তারা যাবে কোথায়? আমি এটুকু আশ্বাস দিতে পারি, তারা সঠিক জায়গায় থাকবে। তাই আমাদের সংগ্রাম শেষ হয়ে যায়নি।

মির্জা ফখরুল আরও বলেন, সবাইকে একসঙ্গে নিয়ে সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছে বিএনপি। আমরা আগেই উপলব্ধি করেছিলাম তৎকালীন সরকার দেশকে যেখানে নিয়ে গেছে, সেখান থেকে উত্তরণ প্রয়োজন ছিল। পৃথিবীর ইতিহাসে বিএনপির মতো এতো ত্যাগ কেউ স্বীকার করেছে কী না তা জানা নেই। ২০ হাজার নেতাকর্মীকে বিচারবর্হিভূতভাবে হত্যা করা হয়েছে। এতোকিছুর পরও বিএনপি মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে।  এই দেশে যা কিছু মহান অর্জন হয়েছে বিএনপির হাতে। ১৯৭১ সালে যে স্বাধীনতা যুদ্ধ হয়েছিল; বাংলাদেশে যে স্বাধীনতার ঘোষণা, সেই ঘোষণা দিয়েছিলেন আমাদের দলের প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। যিনি একদলীয় শাসন ব্যবস্থা বাকশাল থেকে প্রথম যে রাজনৈতিক সংস্কার করে একটা মুক্ত রাজনীতি; বহুদলীয় গণতন্ত্র এটা জিয়াউর রহমান করেছিলেন। সমস্ত সংবাদপত্রগুলোকে স্বাধীন করে দিয়েছিলেন। চারটি সরকার পত্রিকা ছাড়া সব বন্ধ করে দিয়েছিল। সকল মৌলিক অধিকার চলে গিয়েছিল, ওই ফ্যাসিস্টরা এভাবেই দেশকে গোলাম বানিয়ে রাখতে চেয়েছিল। পরবর্তী বেগম খালেদা জিয়া সংসদীয় গণতন্ত্র নিয়ে এসেছে, তিনি আমাদের অনেক আপত্তি থাকা সত্বেও জনগণের চাওয়ার কারণে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধান চালু করেছিলাম। কারণ বিএনপি হচ্ছে সেই দল যারা সত্যিকার অর্থেই দেশ ও দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন চায়।

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, লন্ডনে তারেক রহমান ও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বৈঠকের পর ষড়যন্ত্র শুরু হলো- নির্বাচন হতে দেওয়া যাবে না। এদেশের মানুষ সংগ্রাম-লড়াই করেছে, তারা তাদের যে দাবি (নির্বাচন) সেটি আদায় করে নেবে এবং এই নির্বাচন অবশ্যই ফেব্রুয়ারি মাসের যে ঘোষিত সময় সেই সময়ের মধ্যে নিশ্চয়ই অনুষ্ঠিত হবে।

তিনি বলেন, বিএনপিকে ক্ষমতায় নেওয়ার জন্য আমরা নির্বাচন চাইছি না, আমরা চাইছি বাংলাদেশে একটা গণতান্ত্রিক কাঠামো তৈরি হোক। আমরা চাইছি, মানুষ তার প্রতিনিধি নির্বাচিত করুক এবং তার জন্য সংস্কারের প্রতিটি ক্ষেত্রে আমরা কিন্তু প্রায় একমত হয়েছি।  

পাতানো ফাঁদে নেতা-কর্মীদের পা না দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘গণতন্ত্রের শত্রু চতুর্দিকে; বিএনপি হচ্ছে ডেমোক্রেসি, ফ্রিডম এবং ডেভলপমেন্ট। এটি আমরাই করব, ভবিষ্যতে আমরাই বাংলাদেশকে একেবারে উন্নয়নের চরমে নিয়ে যাবো। আমরা হয়তো থাকবো না কিন্তু আমদের পরবর্তী প্রজন্ম সেখানে নিয়ে যাবেন। কাজেই এদের কোন পাতা ফাঁদে আমরা পা দেবো না, এরা ফাঁদ পাতছে এবং আমাদের উস্কানি দিচ্ছে যেন ঝাপিয়ে পড়ে প্রতিবাদ করে দ্বন্দ্বে জড়িয়ে এমন একটা অবস্থা তৈরি করি যেন গণতন্ত্রের উত্তরণটা ব্যহত হয়। এই ফাঁদে আমরা পা দেবো না। আমরা আমরা অত্যন্ত ধৈর্যের সঙ্গে সহনশীলতার সঙ্গে শান্তির সঙ্গে আমাদের নেতার যে নির্দেশিত পথ সেই পথ ধরে আমরা গণতন্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবো।’

এসময় অন্যদের মধ্যে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, বিএনপি যুগ্ম মহাসচিব আমানউল্লাহ আমান, বিএনপি কেন্দ্রীয় তথ্যবিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল, ছাত্রদল সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক রকিবুল ইসলাম বকুলসহ আরও অনেকে বক্তব্য রাখেন।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধানমন্ত্রী বা নির্বাহী ক্ষমতা কতটা সীমিত করা যাবে, সেটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়: মান্না
প্রধানমন্ত্রী বা নির্বাহী ক্ষমতা কতটা সীমিত করা যাবে, সেটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়: মান্না
নির্বাচন করে গণতন্ত্র ফিরিয়ে এনে জনগণের কথা বলতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন করে গণতন্ত্র ফিরিয়ে এনে জনগণের কথা বলতে হবে : আমীর খসরু
মানুষের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দিতে বিএনপি অঙ্গীকারবদ্ধ : নবীউল্লাহ নবী
মানুষের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দিতে বিএনপি অঙ্গীকারবদ্ধ : নবীউল্লাহ নবী
সেফ এক্সিট নিয়ে বিএনপির সঙ্গে আলাপ হয়নি : দুদু
সেফ এক্সিট নিয়ে বিএনপির সঙ্গে আলাপ হয়নি : দুদু
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
গণভোটে পিআর পদ্ধতি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে : গোলাম পরওয়ার
গণভোটে পিআর পদ্ধতি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে : গোলাম পরওয়ার
আর কোনও স্বৈরাচারকে দেখতে চায় না দেশের মানুষ : আমান উল্লাহ
আর কোনও স্বৈরাচারকে দেখতে চায় না দেশের মানুষ : আমান উল্লাহ
জুলাই বিপ্লবের চেতনাকে বাইপাস করলে রাজপথে যুদ্ধ হবে: মামুনুল হক
জুলাই বিপ্লবের চেতনাকে বাইপাস করলে রাজপথে যুদ্ধ হবে: মামুনুল হক
চলমান পদ্ধতিতে নির্বাচন করতে হবে: ডা. জাহিদ
চলমান পদ্ধতিতে নির্বাচন করতে হবে: ডা. জাহিদ
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক
দিল্লিতে বসে হাসিনার অপরাজনীতি চলবে না : রাশেদ প্রধান
দিল্লিতে বসে হাসিনার অপরাজনীতি চলবে না : রাশেদ প্রধান
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না হলে পরিস্থিতি ভয়ংকর হওয়ার শঙ্কা দুদুর
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না হলে পরিস্থিতি ভয়ংকর হওয়ার শঙ্কা দুদুর
সর্বশেষ খবর
তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন
তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন

৩৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

নওগাঁয় গণপিটুনিতে ডাকাত নিহত
নওগাঁয় গণপিটুনিতে ডাকাত নিহত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে প্রাইভেটকার ও পিকআপের সংঘর্ষ
সিলেটে প্রাইভেটকার ও পিকআপের সংঘর্ষ

৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মেঘনায় বিশেষ অভিযানে ২৪ জেলে আটক
মেঘনায় বিশেষ অভিযানে ২৪ জেলে আটক

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব
আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএইচএমএস কোর্সের প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু রবিবার
বিএইচএমএস কোর্সের প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু রবিবার

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু নির্বাচন চাইলে সাংবাদিকদের সাহায্য নিতেই হবে ইসিকে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সুষ্ঠু নির্বাচন চাইলে সাংবাদিকদের সাহায্য নিতেই হবে ইসিকে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
মেহেরপুরে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নোবেল শান্তি পুরস্কার নিয়ে তথ্য ফাঁসের সন্দেহ, তদন্তে নোবেল ইনস্টিটিউট
নোবেল শান্তি পুরস্কার নিয়ে তথ্য ফাঁসের সন্দেহ, তদন্তে নোবেল ইনস্টিটিউট

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইতিতে তীব্র খাদ্য সংকটে ৬০ লাখ মানুষ
হাইতিতে তীব্র খাদ্য সংকটে ৬০ লাখ মানুষ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে তিনটি কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে তিনটি কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করা হবে’

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধানমন্ত্রী বা নির্বাহী ক্ষমতা কতটা সীমিত করা যাবে, সেটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়: মান্না
প্রধানমন্ত্রী বা নির্বাহী ক্ষমতা কতটা সীমিত করা যাবে, সেটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়: মান্না

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচন করে গণতন্ত্র ফিরিয়ে এনে জনগণের কথা বলতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন করে গণতন্ত্র ফিরিয়ে এনে জনগণের কথা বলতে হবে : আমীর খসরু

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফুলগাজীর নিলক্ষীতে ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজে যাত্রী পারাপার, দুর্ভোগ চরমে
ফুলগাজীর নিলক্ষীতে ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজে যাত্রী পারাপার, দুর্ভোগ চরমে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশে আশ্রয় নেবেন না পেরুর ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট দিনা বোলুয়ার্তে
বিদেশে আশ্রয় নেবেন না পেরুর ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট দিনা বোলুয়ার্তে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানুষের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দিতে বিএনপি অঙ্গীকারবদ্ধ : নবীউল্লাহ নবী
মানুষের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দিতে বিএনপি অঙ্গীকারবদ্ধ : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুর গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টে গোপালগঞ্জ বিজয়ী
ফরিদপুর গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টে গোপালগঞ্জ বিজয়ী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজিবির অভিযানে ১৫ বার্মিজ গরু জব্দ
বিজিবির অভিযানে ১৫ বার্মিজ গরু জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে নৌবাহিনীর বিশেষ অভিযান, আগ্নেয়াস্ত্র-গোলাবারুদ উদ্ধার
টেকনাফে নৌবাহিনীর বিশেষ অভিযান, আগ্নেয়াস্ত্র-গোলাবারুদ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরতা ২০২৫-এর বিজয়ী ন্যু ডেলি রেস্টুরেন্ট লাউঞ্জ
আরতা ২০২৫-এর বিজয়ী ন্যু ডেলি রেস্টুরেন্ট লাউঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সেফ এক্সিট নিয়ে বিএনপির সঙ্গে আলাপ হয়নি : দুদু
সেফ এক্সিট নিয়ে বিএনপির সঙ্গে আলাপ হয়নি : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামলা চালাতে ব্যর্থ, নওয়াজের ১০০ কোটি টাকার মানহানির মামলা খারিজ
মামলা চালাতে ব্যর্থ, নওয়াজের ১০০ কোটি টাকার মানহানির মামলা খারিজ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন হলে স্বৈরাচারী কাঠামোর বিলোপ হবে : বদিউল আলম মজুমদার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন হলে স্বৈরাচারী কাঠামোর বিলোপ হবে : বদিউল আলম মজুমদার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র পরিবহনে কার্বন করের পক্ষে ভোটদানকারীদের যুক্তরাষ্ট্রে হুমকি
সমুদ্র পরিবহনে কার্বন করের পক্ষে ভোটদানকারীদের যুক্তরাষ্ট্রে হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কায় প্রথম এআই-চালিত হোটেল, পর্যটনে নতুন যুগের সূচনা
শ্রীলঙ্কায় প্রথম এআই-চালিত হোটেল, পর্যটনে নতুন যুগের সূচনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ
কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ
নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর
জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ
বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি
২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!
ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প
নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল
উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা
এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ
‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল
হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে
সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯
হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী
শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ
সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ

নগর জীবন

সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে
সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড
মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা

প্রথম পৃষ্ঠা

মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক
ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক

খবর

শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা
ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হলো না শরৎ উৎসব
হলো না শরৎ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে
সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার
আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

সম্পাদকীয়

গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু
গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না
কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

উপশম সেবায় আমরা কোথায়
উপশম সেবায় আমরা কোথায়

সম্পাদকীয়

ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর
স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর

দেশগ্রাম

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে
ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের
ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা