শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০২:২০, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই, ২০২৫

গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র

♦ নিহত ৪, আহত শতাধিক ♦ গুলি টিয়ারগ্যাস বোমা ♦ কারফিউ জারি ♦ সেনাপ্রহরায় নেতারা খুলনায় ♦ হামলাকারীদের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার চায় এনসিপি
গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র

গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশ ঘিরে দফায় দফায় হামলা-সংঘর্ষে চারজন নিহত হয়েছেন। হাসপাতাল ও পরিবার সূত্রে এ তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে। নিহতরা হলেন গোপালগঞ্জ শহরের উদয়ন রোডের বাসিন্দা সন্তোষ সাহার ছেলে দীপ্ত সাহা (২৫), কোটালীপাড়ার রমজান কাজী (১৮), টুঙ্গিপাড়ার সোহেল রানা মোল্লা (৩০) ও ইমন তালুকদার (১৮)। আহত হয়েছেন সাংবাদিকসহ শতাধিক ব্যক্তি।

গোপালগঞ্জে সভা শেষে ফেরার পথে এনসিপির গাড়িবহরে হামলা চালান নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগের কর্মীরা। এ সময় ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া, ইটপাটকেল বিনিময়, গুলি, টিয়ারগ্যাস, বোমা বিস্ফোরণে রণক্ষেত্রে পরিণত হয় গোটা গোপালগঞ্জ। পুলিশ ও সেনাবাহিনীর গাড়িতেও হামলার ঘটনা ঘটে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী ছিল ব্যাপক তৎপর। সংঘর্ষের পর গোপালগঞ্জ থেকে সেনাবাহিনী এনসিপি নেতাদের খুলনা পর্যন্ত পৌঁছে দেয়। গতকাল সভা শুরুর আগে বেলা দেড়টার দিকে গোপালগঞ্জ শহরের পৌর পার্ক এলাকায় আয়োজিত সমাবেশের মঞ্চে প্রথম দফা হামলা ঘটে। এনসিপির মার্চ টু গোপালগঞ্জ কর্মসূচি কেন্দ্র করে উত্তেজনার মধ্যে ইউএনওর গাড়িবহরে হামলা, পুলিশের গাড়িতে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। ব্যাপক সংঘর্ষ ও হামলার পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি করেছে সরকার। গতকাল সন্ধ্যায় প্রেস উইংয়ের পাঠানো বার্তায় এ কথা জানানো হয়। বার্তায় বলা হয়, বুধবার রাত ৮টা থেকে পরবর্তী দিন (বৃহস্পতিবার) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত কারফিউ জারি করা হয়েছে।

গোপালগঞ্জের ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. জীবিতেশ বিশ্বাস জানিয়েছেন, বিকালে তিনজনকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়। তারা গুলিবিদ্ধ ছিলেন। আরও নয়জনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়। তাদের অস্ত্রোপচার হয়েছে। পরে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. নাবিল জানান, আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। মোট চারজনের লাশ হাসপাতালে রয়েছে বলে তিনি জানান।

জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, সাম্প্রতিক সময়ে জেলার বিভিন্ন স্থানে ঘটে যাওয়া অস্থিরতা ও সংঘাতের পরিপ্রেক্ষিতে জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কারফিউ জারি করা হয়েছে। কারফিউ চলাকালে জনসাধারণের চলাচল সীমিত থাকবে এবং বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া কেউ বাইরে বেরোতে পারবে না। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মাঠে থাকবে এবং পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করবে।

বেলা ১১টায় শহরের পৌর উন্মুক্ত মঞ্চে সমাবেশের স্থান নির্ধারণ করা হয়। কিন্তু সকাল থেকে এনসিপিকে প্রতিরোধ করতে বিভিন্ন এলাকায় বাধার সৃষ্টি করেন নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের কর্মীরা। সকাল সাড়ে ৯টার দিকে সদর উপজেলার উলপুরে পুলিশের একটি টহল গাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেন তারা। ১১টার দিকে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার গাড়িতে হামলা করা হয় কংশুরে। এর পরপরই সমাবেশস্থলে হামলা ও মঞ্চের চেয়ার ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। বিভিন্ন স্থানে বাধা ও বৃষ্টির কারণে সমাবেশস্থলে বেলা ২টার দিকে উপস্থিত হন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতাসহ নেতা-কর্মীরা। সমাবেশে এনসিপির কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, সদস্যসচিব আখতার হোসেন, হাসনাত আবদুল্লাহ, সারজিস আলম, জেলা আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম দাড়িয়া প্রমুখ বক্তব্য দেন। বেলা ৩টার দিকে সমাবেশ শেষ করে নেতারা শহর ত্যাগ করার সময় গোপালগঞ্জ সরকারি কলেজের বিক্ষুব্ধ জনগণ ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও ককটেল বিস্ফোরণ করে তাঁদের আটকে দেয়। পরে পুলিশ টিয়ার শেল ও ফাঁকা গুলি করে তাঁদের ওখান থেকে ফিরিয়ে দেয়। এরপর সেনাবাহিনী তাঁদের নিরাপত্তা দিয়ে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় সহিংসতা বাড়তে থাকে এবং জনগণ মারমুখী হয়ে সেনাবাহিনী ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে টিয়ার শেল ও ফাঁকা গুলি করে। শহরে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।

সমাবেশে নাহিদ ইসলাম বলেন, আমরা গোপালগঞ্জের নাম বদলাতে আসি নাই। আমরা এসেছিলাম এই নতুন বাংলাদেশে যাতে গোপালগঞ্জের মানুষের অধিকার রক্ষা করা হয়, সেই প্রতিশ্রুতি দিতে। মুজিববাদীরা আজ বাধা দিয়েছে। গণ অভ্যুত্থানের মধ্যে আমরা বলেছিলাম বাধা দিলে বাধবে লড়াই, সে লড়াইয়ে জিততে হবে এবং সেই লড়াইয়ে আমরা জিতেছিলাম। আজ আমাদের বাধা দেওয়া হয়েছে, দ্বিগুণ গতিতে এর জবাব আমরা দেব ইনশাল্লাহ। সারজিস আলম বলেন, কেউ যদি কোনো ব্যক্তি, দল আর কোনো পরিবারকে সামনে রেখে গোপালগঞ্জকে বর্গা দিতে চায় তাহলে আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে তাদের প্রতিহত করব।

এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, ওরা হামলা করেছে, ককটেল বিস্ফোরণ করেছে, ওরা রাস্তা আটকিয়েছে। কিন্তু গোপালগঞ্জে সাহসী জনতাকে নতুন বাংলাদেশের পদযাত্রায় দাবিয়ে রাখতে পারেনি। ওই সব চোর-সন্ত্রাসীকে বলতে চাই-আমরা আপনাদের মতো হিংস্র নই। কিন্তু আমাদের প্রতিশোধ নিতে বাধ্য করবেন না।

সেনা প্রহরায় গোপালগঞ্জ ত্যাগ করেন এনসিপি নেতারা  ছবি : ভিডিও ফুটেজ থেকে
সেনাপ্রহরায় গোপালগঞ্জ ত্যাগ করেন এনসিপি নেতারা ছবি : ভিডিও ফুটেজ থেকে

গোপালগঞ্জে সভা শেষে ফেরার পথে এনসিপির গাড়িবহরে ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা হামলা চালান। এর ফলে হামলাকারী ও পুলিশের মধ্যে প্রায় ৩ ঘণ্টা পাল্টাপাল্টি ধাওয়া চলে। এতে বাজার এলাকা থেকে পাচুড়িয়া পর্যন্ত প্রায় দেড় কিলোমিটার সড়ক রণক্ষেত্র পরিণত হয়। নিয়ন্ত্রণে পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনী হামলাকারীদের ওপর গুলি চালায়। এতে নিষিদ্ধ যুবলীগ সদস্যসহ তিনজন নিহত ও সাংবাদিক, পুলিশসহ প্রায় এক শ জন আহত হয়েছেন। গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসক মুহম্মদ কামরুজ্জামান বলেছেন, গোপালগঞ্জে এনসিপির পদযাত্রা কেন্দ্র করে উূ¢ত পরিস্থিতির জন্য জেলাজুড়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য ১৪৪ ধারা জারি করা হয়। পরে বুধবার রাত ৮টা থেকে পর দিন বৃহস্পতিবার ৬টা পর্যন্ত কারফিউ জারি করা হয়। এসব ঘটনায় জেলা শহরসহ আশপাশ এলাকায় ভীতির সৃষ্টি হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। গতকাল বেলা আড়াইটার পর এনসিপি তাদের কর্মসূচি শেষ করে যাওয়ার সময় শহরের লঞ্চঘাট এলাকায় গোপালগঞ্জ সরকারি কলেজের সামনে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এরপর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও স্থানীয় জনতা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সংঘর্ষ থামাতে মুহুর্মুহু রাবার বুলেট ও টিয়ার শেল ছোড়ে। মুহূর্তের মধ্যে রণক্ষেত্রে পরিণত হয় এলাকা। সংঘর্ষ শহরজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও স্থানীয় জনতা জেলা কারাগারে হামলা করে। তারা কারাগারের প্রধান ফটক ভাঙার চেষ্টা করে। পরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা তাদের প্রতিহত করেন। এ সময় এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে আশ্রয় নেন। পরে বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে এনসিপি নেতা-কর্মীদের একত্র করে সেনা পাহারায় বাগেরহাটের প্রবেশদ্বার মোল্লাহাট সেতু পার করে দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক মুহম্মদ কামরুজ্জামান।

হামলায় জড়িতদের গ্রেপ্তারে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম এনসিপির : গোপালগঞ্জে হামলার ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তারে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। একই সঙ্গে এ হামলার প্রতিবাদে আজ সারা দেশে বিক্ষোভ সমাবেশের আহ্বান করা হয়েছে। গতকাল রাত ১০টায় খুলনা প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ ঘোষণা দেন। এ সময় এনসিপির কেন্দ্রীয় সদস্যসচিব আখতার হোসেন, হাসনাত আবদুল্লাহ, সারজিস আলম, তাসনিম জারা উপস্থিত ছিলেন। নাহিদ ইসলাম বলেন, গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশে পরিকল্পিতভাবে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ হামলা চালিয়েছে। ৫ আগস্ট হাসিনা সরকারের পতনের পর আওয়ামী লীগ গোপালগঞ্জে আশ্রয় নিয়েছে। তারা সেখানে অন্য কোনো সংগঠনকে কোনো কর্মসূচি পালন করতে দেবে না বলে ঘোষণা দেয়। সেই ঘোষণা উপেক্ষা করে এনসিপি কর্মসূচি পালন করলে এ হামলার ঘটনা ঘটে। তিনি বলেন, যত বাধাই আসুক এনসিপি দেশব্যাপী পদযাত্রা কর্মসূচি চালিয়ে যাবে। গোপালগঞ্জে হামলার বিষয়ে প্রশাসনের ভূমিকা নিয়েও তিনি প্রশ্ন তোলেন। মুজিববাদীদের হাত থেকে গোপালগঞ্জবাসীকে রক্ষায় ২৪ ঘণ্টার মধ্যে হামলাকারীদের গ্রেপ্তারে দাবি জানানো হয়। একই সঙ্গে বিচার সংস্কার ও নতুন সংবিধানের দাবিতে চলমান কর্মসূচিতে সবার সহযোগিতা কামনা করেন তিনি। নাহিদ ইসলাম বলেন, এখানে প্রশাসনের ব্যর্থতা রয়েছে। গোপালগঞ্জে যদি শুরু থেকেই পুলিশ সতর্ক থাকত তাহলে এ ঘটনা ঘটত না। আওয়ামী লীগ এখন জঙ্গি সংগঠনের মতো কাজ করছে। এখানে এনসিপি নেতা-কর্মীর পাশাপাশি সাধারণ মানুষও সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন। ফলে তাদের নিরাপত্তার বিষয়টি প্রশাসনকে দেখা উচিত ছিল। এ কারণে আওয়ামী লীগের যাদের বিরুদ্ধে মামলা আছে দ্রুত সময়ের মধ্যে তাদের গ্রেপ্তার করতে হবে।

গোপালগঞ্জে হামলার প্রতিবাদে শাহবাগে ব্লকেড ঢাবিতে বিক্ষোভ : গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা-কর্মীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে ব্লকেড কর্মসূচি পালন করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ, নাগরিক পার্টিসহ সমমনা বেশ কিছু সংগঠন ও প্ল্যাটফর্মের নেতা-কর্মী। গতকাল বিকাল ৫টা ২০ মিনিটে ব্লকেড শুরু হয়ে সন্ধ্যা ৬টার দিকে নতুন কর্মসূচি ঘোষণার মধ্য দিয়ে এ কর্মসূচি শেষ হয়। এদিকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গোপালগঞ্জে হামলার বিরুদ্ধে জড়িতদের গ্রেপ্তার করা না হলে কাল শুক্রবার লংমার্চ টু গোপালগঞ্জ কর্মসূচি পালনের হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইনকিলাব মঞ্চ। অন্যদিকে রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ দাবি করেছে বিপ্লবী ছাত্র পরিষদ।

গোপালগঞ্জে আজ এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা স্থগিত : আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং পরীক্ষার্থীদের নিরাপত্তা বিবেচনায় গোপালগঞ্জে আজ এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। গতকাল গণমাধ্যমে পাঠানো বাংলাদেশ আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা শিক্ষা বোর্ডর আওতাধীন গোপালগঞ্জ জেলার ১৭ জুলাইয়ের এইচএসসির ভূগোল (তত্ত্বীয়) দ্বিতীয়পত্র পরীক্ষা স্থগিত করা হলো। তবে ঢাকা বোর্ডের অন্যান্য জেলা ও অন্য শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা যথারীতি অনুষ্ঠিত হবে। এদিকে মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, গোপালগঞ্জ জেলার সব কেন্দ্রে আজকের আলিমের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। অন্য জেলাগুলোতে আলিম পরীক্ষা যথারীতি চলবে।

কারিগরি শিক্ষা বোর্ড বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, গোপালগঞ্জ জেলার কারিগরি বোর্ডের অধীনে চলমান ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং, ডিপ্লোমা ইন ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি, ডিপ্লোমা ইন টেক্সটাইল, এইচএসসি ভোকেশনাল, এইচএসসি বিএমটিসহ আজকের সব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। অন্য জেলার পরীক্ষাগুলো যথারীতি চলমান থাকবে। স্থগিত পরীক্ষার তারিখ পরে জানিয়ে দেবে শিক্ষা বোর্ডগুলো।

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামি রাষ্ট্র কায়েমে আলেমদের ঐক্যের বিকল্প নেই
ইসলামি রাষ্ট্র কায়েমে আলেমদের ঐক্যের বিকল্প নেই
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
খাগড়াছড়িতে তিন মামলা, ১৪৪ ধারা বহাল
খাগড়াছড়িতে তিন মামলা, ১৪৪ ধারা বহাল
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
শাপলা নয় প্রতীক নিতে হবে তালিকা থেকে
শাপলা নয় প্রতীক নিতে হবে তালিকা থেকে
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই
এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
সর্বশেষ খবর
গাজায় ফের ত্রাণ পাঠানোর ঘোষণা ফ্রিডম ফ্লোটিলা কোয়ালিশনের
গাজায় ফের ত্রাণ পাঠানোর ঘোষণা ফ্রিডম ফ্লোটিলা কোয়ালিশনের

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় হামের প্রাদুর্ভাবে এই প্রথম মৃত্যু
কানাডায় হামের প্রাদুর্ভাবে এই প্রথম মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু
সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল
ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্স দলে একিতিকে, নেই দেম্বেলে
ফ্রান্স দলে একিতিকে, নেই দেম্বেলে

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫ বছর পর ফের চালু হচ্ছে ভারত ও চীনের সরাসরি ফ্লাইট
৫ বছর পর ফের চালু হচ্ছে ভারত ও চীনের সরাসরি ফ্লাইট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোয় ‘বাচনিকের’ যুগপূর্তি উদযাপন ১৮ অক্টোবর
টরন্টোয় ‘বাচনিকের’ যুগপূর্তি উদযাপন ১৮ অক্টোবর

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

“মহানায়কের গান” সিজন ২-এর দ্বিতীয় গান প্রকাশ
“মহানায়কের গান” সিজন ২-এর দ্বিতীয় গান প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলের বাধায় বিশ্বব্যাপী ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া
সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলের বাধায় বিশ্বব্যাপী ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে এদেশের মানুষের ধারণা নাই: সেলিমুজ্জামান
পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে এদেশের মানুষের ধারণা নাই: সেলিমুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্লোটিলার নৌবহরে বাধা দেয়ায় বার্সেলোনায় হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ফ্লোটিলার নৌবহরে বাধা দেয়ায় বার্সেলোনায় হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাভাবিক জনজীবনে ফিরছে খাগড়াছড়ি
স্বাভাবিক জনজীবনে ফিরছে খাগড়াছড়ি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ হাটহাজারীতে দিনব্যাপী হেফাজতে ইসলামের আন্তর্জাতিক শানে রেসালত সম্মেলন
আজ হাটহাজারীতে দিনব্যাপী হেফাজতে ইসলামের আন্তর্জাতিক শানে রেসালত সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
মিরপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপের অফিসিয়াল বল উন্মোচন
২০২৬ বিশ্বকাপের অফিসিয়াল বল উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হংকংয়ে মার্কিন কূটনীতিককে কঠোর সতর্কবার্তা চীনের
হংকংয়ে মার্কিন কূটনীতিককে কঠোর সতর্কবার্তা চীনের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন সরকারে দ্বিতীয় দিনে গড়িয়েছে শাটডাউন
মার্কিন সরকারে দ্বিতীয় দিনে গড়িয়েছে শাটডাউন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত
ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ
হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের
জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী
হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন
সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি
বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটলাইফের বীমা সেবা গ্রহণ করবে আত্মবিশ্বাস
মেটলাইফের বীমা সেবা গ্রহণ করবে আত্মবিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি
এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?
ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার
গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের
পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের
রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা
তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের
গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ
দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে
কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া
ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন
বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’
৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া
গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দশমীতে সিঁদুর খেলায় মাতলেন অভিনেত্রী শুভশ্রী, কোয়েল, কাজল, ঋতুপর্ণা
দশমীতে সিঁদুর খেলায় মাতলেন অভিনেত্রী শুভশ্রী, কোয়েল, কাজল, ঋতুপর্ণা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?
আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’
‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান
পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন
স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন প্রবাসীরা: প্যারিসে ইসি সানাউল্লাহ
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন প্রবাসীরা: প্যারিসে ইসি সানাউল্লাহ

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল মানবতার বহর
আটকে গেল মানবতার বহর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের
যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া
ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া

শোবিজ

মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল
মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক

নগর জীবন

এক পর্দা, দশ প্রজন্ম
এক পর্দা, দশ প্রজন্ম

শোবিজ

বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক
বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক

নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬
ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬

নগর জীবন

ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু

নগর জীবন

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক
ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক

মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে
বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে

নগর জীবন

ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

দেশগ্রাম

জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা

সম্পাদকীয়

সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং
সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং

মাঠে ময়দানে

গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

সম্পাদকীয়

সুনেরাহর গল্প
সুনেরাহর গল্প

শোবিজ

সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন

সম্পাদকীয়