শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:২১, রবিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৫

ঈদে চাঙা অর্থনীতি

মানিক মুনতাসির ও শাহেদ আলী ইরশাদ
প্রিন্ট ভার্সন
ঈদে চাঙা অর্থনীতি

দেশে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনে ব্যাপকভাবে ধাক্কা খেয়েছে অর্থনীতি। যার প্রভাবে বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান থমকে যায়। বাধার মুখে পড়ে বাজেট বাস্তবায়নও। সরকারের রাজস্ব আদায়ে প্রায় ৫৮ হাজার কোটি টাকার ঘাটতি তৈরি হয়। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের সাত মাসের মাথায় ঈদুল ফিতরকে ঘিরে গতি ফিরতে শুরু করেছে ব্যবসাবাণিজ্যে ও সামষ্টিক অর্থনীতিতে।

উৎসবকেন্দ্রিক কেনাকাটা এখন ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির অংশ হয়ে উঠেছে। সামর্থ্য অনুযায়ী সবাই কেনাকাটা করেন। বিগত সময়ের ধারাবাহিকতায় এবারও ঈদুল ফিতরের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে পৌনে ২ লাখ কোটি টাকা। শুধু তৈরি পোশাকই বিক্রি হয়েছে ২৭ হাজার কোটি টাকার। ৫০ হাজার কোটি টাকার জাকাত। ইফতারি বিক্রি হয়েছে ১২২ কোটি টাকার। মসলার বাজারে প্রায় ২৮ হাজার কোটি টাকা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এই দুই উৎসবকে কেন্দ্র করে প্রবাসীরা রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন স্বতঃস্ফূর্তভাবে। রেমিট্যান্সের গতি বাড়ায় স্থিতিশীলতা ফিরছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভেও। চলতি মার্চ মাসের প্রথম ২৬ দিনে ব্যাংকিং চ্যানেলে দেশে এসেছে ২৯৪ কোটি মার্কিন ডলার। ফেব্রুয়ারি মাসে মোট রেমিট্যান্স এসেছিল ২৫২ কোটি ডলার। ব্যাংকারদের আশা, বর্তমান ধারা অব্যাহত থাকলে মার্চের শেষ নাগাদ প্রবাসী আয় ৩০০ কোটি (তিন বিলিয়ন) ডলার ছাড়িয়ে যাবে।

প্রবাসী আয় বৃদ্ধির ফলে দেশের ব্যাংকগুলোর ডলার সংকট অনেকটাই কমেছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। তারা বলছেন, ডলারের দাম নিয়ে যে অস্থিরতা ছিল, সেটাও অনেকটা স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, প্রবাসীদের রেমিট্যান্স বাড়লে দেশের অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতা আসবে, মুদ্রাস্ফীতিও নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হবে। বিশেষ করে ঈদ সামনে রেখে এই উচ্চমাত্রার রেমিট্যান্স দেশে খুচরা বাজার ও ভোক্তা ব্যয়ের ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।

রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর ঈদ উৎসবকে কেন্দ্র করে বৈধ পথে অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে বেশি পরিমাণে রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন প্রবাসীরা। ব্যাংকাররা বলছেন, অর্থ পাচার কমে আসায় প্রবাসীরা এখন বৈধ চ্যানেলে টাকা পাঠাতে বেশি উৎসাহী হচ্ছেন। ফলে রমজান মাসে প্রবাসী আয়ে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে। এতে একদিকে যেমন বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবার বাড়তে শুরু করেছে, অন্যদিকে কমছে ডলারের বাজারে সংকট! এতে করে টাকার বিপরীতে ডলারের দামও কমে আসবে। যার একটা ইতিবাচক প্রভাব পড়বে দেশের সামষ্টিক অর্থনীতিতে। এ প্রসঙ্গে বিশ্বব্যাংক ঢাকার সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দেখুন ডলারের সরবরাহ বাড়তে শুরু করেছে এটা ঠিক। আবার মানুষের হাতে টাকার প্রবাহ কমে গেছে সেটাও সঠিক। অন্যদিকে মূল্যস্ফীতিও চড়া। যদিও গত মাসে মূল্যস্ফীতির চাপ কিছুটা কমেছে। তবে আশার দিক হলো- ঈদ ঘিরে মানুষ আবার জমজমাট কেনাকাটায় ফিরতে শুরু করেছেন। হয়তো কোরবানির ঈদে সেটা আরও বাড়বে। যার ফলে গ্রামীণ অর্থনীতিতেও গতির সঞ্চার ঘটবে। তবে আমাদের এখন কর্মসংস্থান ও বিনিয়োগমুখী কিছু উদ্যোগ প্রয়োজন। সেটা যত তাড়াতাড়ি করা যাবে অর্থনীতিও তত তাড়াতাড়ি স্থিতিশীলতা ফিরে পাবে বলে তিনি মনে করেন।

রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি ইন্টিগ্রেশন ফর ডেভেলপমেন্টের নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ আবু ইউসুফ বলেন, ঈদের অর্থনীতির আকার প্রত্যাশার চেয়ে অনেক বেশি। বছর ব্যাপী খাদ্য এবং খাদ্য বহির্ভূত পণ্যের প্রায় ৪০ শতাংশ বিক্রি হয় ঈদের সময়। বিশেষ করে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারা এই উপলক্ষে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নেয়। কারণ তাদের বার্ষিক আয়ের ৪০ শতাংশ হয় ঈদে।

বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে ১ লাখ ৯৬ হাজার কোটি টাকার মতো ব্যবসা হয়। তার আগের বছর ২০২৩ সালে ঈদকেন্দ্রিক ব্যবসা হয় ১ লাখ ৮৭ হাজার কোটি টাকা। ১০ বছর আগে ২০১৫ সালে ঈদকেন্দ্রিক ব্যবসা ছিল ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকার মতো। এবার ঈদকেন্দ্রিক বেচাকেনা আড়াই লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করছেন ব্যবসায়ীরা। তবে মানুষের হাতে টাকার প্রবাহ কমে যাওয়া, রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং উচ্চ মূল্যস্ফীতির মতো নেতিবাচকতা না থাকলে ঈদকে ঘিরে আরও জমজমাট কেনাবেচা হতো বলে মনে করেন চেইন শপ কিডস অ্যান্ড ফ্যামিলির স্বত্বাধিকারী তোফায়েল আহমেদ ভুইয়া।

দোকান মালিক সমিতির সভাপতি হেলাল উদ্দিন গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অনেকে আত্মীয়স্বজন ও প্রতিবেশীকে আর্থিক সহায়তা দেওয়ার ফলে সম্পদের পুনর্বণ্টন হয়। ঈদ উপলক্ষে রাজধানী ঢাকার রাস্তাঘাট এবং বাজার উৎসুক ঈদ ক্রেতাদের পদচারণে প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে। এ ছাড়াও ঈদের ভিড় অস্থায়ী কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করে, চাহিদা মেটাতে কোম্পানিগুলো অতিরিক্ত কর্মী নিয়োগ করে।

বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির তথ্য মতে, ঈদের সময় প্রায় ৩ কোটি যাত্রী যাতায়াত করে, ফলে পরিবহন খাতও চাঙা হয়ে ওঠে। দোকান মালিক সমিতির তথ্য মতে, বিগত ঈদের সময় ৫ থেকে ৬ হাজার কোটি টাকার বিদেশি পোশাক আমদানি হলেও এ বছর ৭৫ শতাংশ কমে আমদানি হয়েছে ১ থেকে দেড় হাজার কোটি টাকার। ফলে দেশি পোশাকের চাহিদা বেড়েছে। যা পোশাকের খুচরা বিক্রেতাদের জন্য সবচেয়ে বড় আশীর্বাদ। দোকান মালিক সমিতির অনুমান ঈদুল ফিতরের আগে পোশাকের জন্য ২৫ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে। বিগত বছরে ব্যয়ের পরিমাণ ছিল প্রায় ৪০ হাজার কোটি টাকা।

ঢাকার অভিজাত শপিং মল বসুন্ধরা সিটি শপিং সেন্টার থেকে যমুনা ফিউচার পার্ক, কর্ণফুলী গার্ডেন সিটি এবং খিলগাঁওয়ের তালতলা মার্কেটে মধ্যরাত পর্যন্ত কেনাকাটার জন্য ভিড় করছেন ক্রেতারা। এসব মার্কেটের বিক্রয়কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বিক্রয় স্থিতিশীল রয়েছে, প্রতিদিন ক্রেতা বাড়ছে। বিশেষ করে উচ্চমূল্যের পাকিস্তানি পোশাক অপরিহার্য হয়ে উঠেছে। ক্রেতারা পাকিস্তানি পোশাকের রং এবং ফিটিংয়ের প্রশংসা করে বলেছেন, নকশাগুলো নিখুঁত এবং কাপড়ের মান চমৎকার। ইসলামপুর এবং পলওয়েল সুপার মার্কেটের মতো পাইকারি বাজারেও একই ধরনের প্রবণতা দেখা যায়।

দোকান মালিক সমিতির তথ্য অনুযায়ী, ঈদে অতিথি আপ্যায়নে রান্নার মসলা এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ক্রয়ে প্রায় ২৭ হাজার ৫৫৫ কোটি টাকা ব্যয় হয়। ঈদুল ফিতরের আগে পরিচালিত ব্যবসার পরিমাণ ১ লাখ ৭৫ হাজার কোটি টাকা। বিগত বছরগুলোতে ২ লাখ কোটি টাকার মতো হলেও বিদ্যমান পরিস্থিতিতে এবার অর্থনৈতিক কর্মকা  কমেছে। পাদুকা খাতে শীর্ষস্থানে স্থানে রয়েছে অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার ও বাটার মতো কোম্পানি। ঈদের সময় আসবাবপত্র বিক্রি বৃদ্ধি পায় ২৫ শতাংশ। ঈদের আগে সৌন্দর্য ও প্রসাধনীর দোকানগুলোতেও ক্রেতাদের ভিড় লক্ষণীয়। রাজধানী শহরজুড়ে বিভিন্ন দোকান এবং ব্র্যান্ডেড আউটলেটগুলোতে মেকআপ কিনতে মহিলারা ভিড় করছেন।

হেলাল উদ্দিন বলেন, সবাই ঈদকে জাঁকজমকপূর্ণভাবে উদ্যাপন করতে চান। সেদিন ভালো খাবার খেতে চান। নতুন কাপড় পরতে চান। সে সময় অন্যান্য ভোগ্যপণ্যের চাহিদাও বেড়ে যায়। ফ্রিজ-টেলিভিশনের মতো পণ্যের বিক্রি বাড়াতে লোভনীয় বিজ্ঞাপন প্রচারণা ও নানা আয়োজনের মাধ্যমে বিজয়ীদের পুরস্কৃত করার প্রস্তুতি ব্যবসায়ীরা কয়েক মাস আগেই নিয়ে থাকেন। রমজান শুরুর পরপরই শপিং মল ও মার্কেটগুলোতে হাজারো মানুষের ভিড় হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ, মা-বাবাকে কুপিয়ে জখম
মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ, মা-বাবাকে কুপিয়ে জখম
শাহজালালে যাত্রীর পেটে ২৮২০ পিস ইয়াবা
শাহজালালে যাত্রীর পেটে ২৮২০ পিস ইয়াবা
আম পাড়া নিয়ে সংঘর্ষ, টেঁটাবিদ্ধসহ আহত ৮
আম পাড়া নিয়ে সংঘর্ষ, টেঁটাবিদ্ধসহ আহত ৮
কাভার্ড ভ্যান চালককে কুপিয়ে ছিনতাই
কাভার্ড ভ্যান চালককে কুপিয়ে ছিনতাই
বিএসএফের পুশইন চেষ্টা রুখে দিল বিজিবি-জনতা
বিএসএফের পুশইন চেষ্টা রুখে দিল বিজিবি-জনতা
জামায়াত কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ প্রতিবাদ, বিক্ষোভ
জামায়াত কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ প্রতিবাদ, বিক্ষোভ
বৃষ্টিতে কমেছে ঢাকার বায়ুদূষণ
বৃষ্টিতে কমেছে ঢাকার বায়ুদূষণ
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম
হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি
হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি
সারা দেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৬৬২
সারা দেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৬৬২
সর্বশেষ খবর
বজ্রপাতে দুই জেলের মৃত্যু
বজ্রপাতে দুই জেলের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশ রক্ষায় সচেতনতা ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করলো বসুন্ধরা শুভসংঘ রংপুর জেলা শাখা
পরিবেশ রক্ষায় সচেতনতা ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করলো বসুন্ধরা শুভসংঘ রংপুর জেলা শাখা

৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দক্ষিণাঞ্চলের ৩০ অস্বচ্ছল নারীকে বসুন্ধরা গ্রুপের সেলাই মেশিন উপহার
দক্ষিণাঞ্চলের ৩০ অস্বচ্ছল নারীকে বসুন্ধরা গ্রুপের সেলাই মেশিন উপহার

৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অবৈধ ভারতীয়দের চিহ্নিত করে নিয়ম মেনে ফেরত পাঠানো হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
অবৈধ ভারতীয়দের চিহ্নিত করে নিয়ম মেনে ফেরত পাঠানো হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কাদের মির্জার সহযোগী নিষিদ্ধ যুবলীগ নেতা রুমেল বিমানবন্দরে আটক
কাদের মির্জার সহযোগী নিষিদ্ধ যুবলীগ নেতা রুমেল বিমানবন্দরে আটক

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ
বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার
সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধান উপদেষ্টা
স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধান উপদেষ্টা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ
গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সচিবালয় অভিমুখে ইশরাক সমর্থকদের লংমার্চে পুলিশের বাধা
সচিবালয় অভিমুখে ইশরাক সমর্থকদের লংমার্চে পুলিশের বাধা

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

অভিবাসী বিতাড়নে যুক্তরাষ্ট্রে ‘যুদ্ধকালীন আইন’ প্রয়োগ স্থগিত
অভিবাসী বিতাড়নে যুক্তরাষ্ট্রে ‘যুদ্ধকালীন আইন’ প্রয়োগ স্থগিত

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় বিডার দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ভালুকায় বিডার দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবির প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু ২২ জুন
জবির প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু ২২ জুন

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কালবৈশাখী ঝড়ে ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থীর মৃত্যু
কালবৈশাখী ঝড়ে ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে ১৫৬৬ জন গ্রেফতার
২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে ১৫৬৬ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিনাইগাতী সীমান্তে পরিত্যক্ত ৩০০ বোতল মদ উদ্ধার
ঝিনাইগাতী সীমান্তে পরিত্যক্ত ৩০০ বোতল মদ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বনরক্ষীদের ওপর হামলা বরদাশত নয়, কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে : পরিবেশ সচিব
বনরক্ষীদের ওপর হামলা বরদাশত নয়, কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে : পরিবেশ সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে ৫ দফা দাবিতে মউশিক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মানববন্ধন
রংপুরে ৫ দফা দাবিতে মউশিক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে ৫ দফা দাবিতে মউশিক শিক্ষকদের মানববন্ধন
শেরপুরে ৫ দফা দাবিতে মউশিক শিক্ষকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার
পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান
আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইকবাল খন্দকারের উপস্থাপনায় দুই অনুষ্ঠান
ইকবাল খন্দকারের উপস্থাপনায় দুই অনুষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জনরোষের আগেই নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার আহ্বান ফারুকের
জনরোষের আগেই নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার আহ্বান ফারুকের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুমিল্লায় আন্তঃকলেজ ব্যাডমিন্টন উৎসবে ২৩ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা
কুমিল্লায় আন্তঃকলেজ ব্যাডমিন্টন উৎসবে ২৩ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের গরুর মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের গরুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের ‘বিশাল-সুন্দর’ কর প্রস্তাব আটকে দিলেন পাঁচ রিপাবলিকান
ট্রাম্পের ‘বিশাল-সুন্দর’ কর প্রস্তাব আটকে দিলেন পাঁচ রিপাবলিকান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ ক্রেডিট রেটিং কেড়ে নিল মুডিজ
যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ ক্রেডিট রেটিং কেড়ে নিল মুডিজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ
বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুন্সিগঞ্জে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
মুন্সিগঞ্জে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ, দিলেন বাসায় দাওয়াত
সেই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ, দিলেন বাসায় দাওয়াত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে
এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনায় তদন্তে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স
বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনায় তদন্তে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার
১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
সিরিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার
স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত
এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি
ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস
আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা
কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ
এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি
আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার
গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল
আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা
রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব
পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!
১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন
১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়াংগুন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার
ইয়াংগুন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘আহত’ সেজে অনুদান বাগালেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নেতা
‌‘আহত’ সেজে অনুদান বাগালেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ
ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নগর ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকদের অবস্থান
নগর ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকদের অবস্থান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার
ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি
কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দার নায়িকারা
ছোটপর্দার নায়িকারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি
হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি

পেছনের পৃষ্ঠা

৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার
৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে
আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে
দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়
আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ
এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু
ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু

শনিবারের সকাল

বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার
বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া
সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত
ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত

নগর জীবন

নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...
শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...

শোবিজ

পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা
পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা

শোবিজ

এবার বলিউডে দর্শনা
এবার বলিউডে দর্শনা

শোবিজ

নীপা-শিবলীর সার্থকতা
নীপা-শিবলীর সার্থকতা

শোবিজ

লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফাইনালে যুবারা
ফাইনালে যুবারা

মাঠে ময়দানে

কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা
কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা

শোবিজ

ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা
ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা
তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের
সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের

মাঠে ময়দানে