শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:২১, রবিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৫

ঈদে চাঙা অর্থনীতি

মানিক মুনতাসির ও শাহেদ আলী ইরশাদ
প্রিন্ট ভার্সন
ঈদে চাঙা অর্থনীতি

দেশে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনে ব্যাপকভাবে ধাক্কা খেয়েছে অর্থনীতি। যার প্রভাবে বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান থমকে যায়। বাধার মুখে পড়ে বাজেট বাস্তবায়নও। সরকারের রাজস্ব আদায়ে প্রায় ৫৮ হাজার কোটি টাকার ঘাটতি তৈরি হয়। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের সাত মাসের মাথায় ঈদুল ফিতরকে ঘিরে গতি ফিরতে শুরু করেছে ব্যবসাবাণিজ্যে ও সামষ্টিক অর্থনীতিতে।

উৎসবকেন্দ্রিক কেনাকাটা এখন ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির অংশ হয়ে উঠেছে। সামর্থ্য অনুযায়ী সবাই কেনাকাটা করেন। বিগত সময়ের ধারাবাহিকতায় এবারও ঈদুল ফিতরের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে পৌনে ২ লাখ কোটি টাকা। শুধু তৈরি পোশাকই বিক্রি হয়েছে ২৭ হাজার কোটি টাকার। ৫০ হাজার কোটি টাকার জাকাত। ইফতারি বিক্রি হয়েছে ১২২ কোটি টাকার। মসলার বাজারে প্রায় ২৮ হাজার কোটি টাকা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এই দুই উৎসবকে কেন্দ্র করে প্রবাসীরা রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন স্বতঃস্ফূর্তভাবে। রেমিট্যান্সের গতি বাড়ায় স্থিতিশীলতা ফিরছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভেও। চলতি মার্চ মাসের প্রথম ২৬ দিনে ব্যাংকিং চ্যানেলে দেশে এসেছে ২৯৪ কোটি মার্কিন ডলার। ফেব্রুয়ারি মাসে মোট রেমিট্যান্স এসেছিল ২৫২ কোটি ডলার। ব্যাংকারদের আশা, বর্তমান ধারা অব্যাহত থাকলে মার্চের শেষ নাগাদ প্রবাসী আয় ৩০০ কোটি (তিন বিলিয়ন) ডলার ছাড়িয়ে যাবে।

প্রবাসী আয় বৃদ্ধির ফলে দেশের ব্যাংকগুলোর ডলার সংকট অনেকটাই কমেছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। তারা বলছেন, ডলারের দাম নিয়ে যে অস্থিরতা ছিল, সেটাও অনেকটা স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, প্রবাসীদের রেমিট্যান্স বাড়লে দেশের অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতা আসবে, মুদ্রাস্ফীতিও নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হবে। বিশেষ করে ঈদ সামনে রেখে এই উচ্চমাত্রার রেমিট্যান্স দেশে খুচরা বাজার ও ভোক্তা ব্যয়ের ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।

রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর ঈদ উৎসবকে কেন্দ্র করে বৈধ পথে অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে বেশি পরিমাণে রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন প্রবাসীরা। ব্যাংকাররা বলছেন, অর্থ পাচার কমে আসায় প্রবাসীরা এখন বৈধ চ্যানেলে টাকা পাঠাতে বেশি উৎসাহী হচ্ছেন। ফলে রমজান মাসে প্রবাসী আয়ে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে। এতে একদিকে যেমন বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবার বাড়তে শুরু করেছে, অন্যদিকে কমছে ডলারের বাজারে সংকট! এতে করে টাকার বিপরীতে ডলারের দামও কমে আসবে। যার একটা ইতিবাচক প্রভাব পড়বে দেশের সামষ্টিক অর্থনীতিতে। এ প্রসঙ্গে বিশ্বব্যাংক ঢাকার সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দেখুন ডলারের সরবরাহ বাড়তে শুরু করেছে এটা ঠিক। আবার মানুষের হাতে টাকার প্রবাহ কমে গেছে সেটাও সঠিক। অন্যদিকে মূল্যস্ফীতিও চড়া। যদিও গত মাসে মূল্যস্ফীতির চাপ কিছুটা কমেছে। তবে আশার দিক হলো- ঈদ ঘিরে মানুষ আবার জমজমাট কেনাকাটায় ফিরতে শুরু করেছেন। হয়তো কোরবানির ঈদে সেটা আরও বাড়বে। যার ফলে গ্রামীণ অর্থনীতিতেও গতির সঞ্চার ঘটবে। তবে আমাদের এখন কর্মসংস্থান ও বিনিয়োগমুখী কিছু উদ্যোগ প্রয়োজন। সেটা যত তাড়াতাড়ি করা যাবে অর্থনীতিও তত তাড়াতাড়ি স্থিতিশীলতা ফিরে পাবে বলে তিনি মনে করেন।

রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি ইন্টিগ্রেশন ফর ডেভেলপমেন্টের নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ আবু ইউসুফ বলেন, ঈদের অর্থনীতির আকার প্রত্যাশার চেয়ে অনেক বেশি। বছর ব্যাপী খাদ্য এবং খাদ্য বহির্ভূত পণ্যের প্রায় ৪০ শতাংশ বিক্রি হয় ঈদের সময়। বিশেষ করে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারা এই উপলক্ষে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নেয়। কারণ তাদের বার্ষিক আয়ের ৪০ শতাংশ হয় ঈদে।

বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে ১ লাখ ৯৬ হাজার কোটি টাকার মতো ব্যবসা হয়। তার আগের বছর ২০২৩ সালে ঈদকেন্দ্রিক ব্যবসা হয় ১ লাখ ৮৭ হাজার কোটি টাকা। ১০ বছর আগে ২০১৫ সালে ঈদকেন্দ্রিক ব্যবসা ছিল ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকার মতো। এবার ঈদকেন্দ্রিক বেচাকেনা আড়াই লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করছেন ব্যবসায়ীরা। তবে মানুষের হাতে টাকার প্রবাহ কমে যাওয়া, রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং উচ্চ মূল্যস্ফীতির মতো নেতিবাচকতা না থাকলে ঈদকে ঘিরে আরও জমজমাট কেনাবেচা হতো বলে মনে করেন চেইন শপ কিডস অ্যান্ড ফ্যামিলির স্বত্বাধিকারী তোফায়েল আহমেদ ভুইয়া।

দোকান মালিক সমিতির সভাপতি হেলাল উদ্দিন গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অনেকে আত্মীয়স্বজন ও প্রতিবেশীকে আর্থিক সহায়তা দেওয়ার ফলে সম্পদের পুনর্বণ্টন হয়। ঈদ উপলক্ষে রাজধানী ঢাকার রাস্তাঘাট এবং বাজার উৎসুক ঈদ ক্রেতাদের পদচারণে প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে। এ ছাড়াও ঈদের ভিড় অস্থায়ী কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করে, চাহিদা মেটাতে কোম্পানিগুলো অতিরিক্ত কর্মী নিয়োগ করে।

বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির তথ্য মতে, ঈদের সময় প্রায় ৩ কোটি যাত্রী যাতায়াত করে, ফলে পরিবহন খাতও চাঙা হয়ে ওঠে। দোকান মালিক সমিতির তথ্য মতে, বিগত ঈদের সময় ৫ থেকে ৬ হাজার কোটি টাকার বিদেশি পোশাক আমদানি হলেও এ বছর ৭৫ শতাংশ কমে আমদানি হয়েছে ১ থেকে দেড় হাজার কোটি টাকার। ফলে দেশি পোশাকের চাহিদা বেড়েছে। যা পোশাকের খুচরা বিক্রেতাদের জন্য সবচেয়ে বড় আশীর্বাদ। দোকান মালিক সমিতির অনুমান ঈদুল ফিতরের আগে পোশাকের জন্য ২৫ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে। বিগত বছরে ব্যয়ের পরিমাণ ছিল প্রায় ৪০ হাজার কোটি টাকা।

ঢাকার অভিজাত শপিং মল বসুন্ধরা সিটি শপিং সেন্টার থেকে যমুনা ফিউচার পার্ক, কর্ণফুলী গার্ডেন সিটি এবং খিলগাঁওয়ের তালতলা মার্কেটে মধ্যরাত পর্যন্ত কেনাকাটার জন্য ভিড় করছেন ক্রেতারা। এসব মার্কেটের বিক্রয়কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বিক্রয় স্থিতিশীল রয়েছে, প্রতিদিন ক্রেতা বাড়ছে। বিশেষ করে উচ্চমূল্যের পাকিস্তানি পোশাক অপরিহার্য হয়ে উঠেছে। ক্রেতারা পাকিস্তানি পোশাকের রং এবং ফিটিংয়ের প্রশংসা করে বলেছেন, নকশাগুলো নিখুঁত এবং কাপড়ের মান চমৎকার। ইসলামপুর এবং পলওয়েল সুপার মার্কেটের মতো পাইকারি বাজারেও একই ধরনের প্রবণতা দেখা যায়।

দোকান মালিক সমিতির তথ্য অনুযায়ী, ঈদে অতিথি আপ্যায়নে রান্নার মসলা এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ক্রয়ে প্রায় ২৭ হাজার ৫৫৫ কোটি টাকা ব্যয় হয়। ঈদুল ফিতরের আগে পরিচালিত ব্যবসার পরিমাণ ১ লাখ ৭৫ হাজার কোটি টাকা। বিগত বছরগুলোতে ২ লাখ কোটি টাকার মতো হলেও বিদ্যমান পরিস্থিতিতে এবার অর্থনৈতিক কর্মকা  কমেছে। পাদুকা খাতে শীর্ষস্থানে স্থানে রয়েছে অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার ও বাটার মতো কোম্পানি। ঈদের সময় আসবাবপত্র বিক্রি বৃদ্ধি পায় ২৫ শতাংশ। ঈদের আগে সৌন্দর্য ও প্রসাধনীর দোকানগুলোতেও ক্রেতাদের ভিড় লক্ষণীয়। রাজধানী শহরজুড়ে বিভিন্ন দোকান এবং ব্র্যান্ডেড আউটলেটগুলোতে মেকআপ কিনতে মহিলারা ভিড় করছেন।

হেলাল উদ্দিন বলেন, সবাই ঈদকে জাঁকজমকপূর্ণভাবে উদ্যাপন করতে চান। সেদিন ভালো খাবার খেতে চান। নতুন কাপড় পরতে চান। সে সময় অন্যান্য ভোগ্যপণ্যের চাহিদাও বেড়ে যায়। ফ্রিজ-টেলিভিশনের মতো পণ্যের বিক্রি বাড়াতে লোভনীয় বিজ্ঞাপন প্রচারণা ও নানা আয়োজনের মাধ্যমে বিজয়ীদের পুরস্কৃত করার প্রস্তুতি ব্যবসায়ীরা কয়েক মাস আগেই নিয়ে থাকেন। রমজান শুরুর পরপরই শপিং মল ও মার্কেটগুলোতে হাজারো মানুষের ভিড় হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
জাতীয় ঈদগাহে প্রধান ঈদ জামাত সাড়ে ৮টায়
জাতীয় ঈদগাহে প্রধান ঈদ জামাত সাড়ে ৮টায়
গুলিস্তানে সাংবাদিকের ওপর হামলা, ছয় জনের বিরুদ্ধে মামলা
গুলিস্তানে সাংবাদিকের ওপর হামলা, ছয় জনের বিরুদ্ধে মামলা
লাখ টাকার জাল নোটসহ কারবারি গ্রেপ্তার
লাখ টাকার জাল নোটসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দুই সেতুতে এক দিনে ৮ কোটি টাকা টোল আদায়
দুই সেতুতে এক দিনে ৮ কোটি টাকা টোল আদায়
নদীতে বর্জ্য ফেললে ব্যবস্থা, লঞ্চে পলিথিন বহনে নিষেধাজ্ঞা
নদীতে বর্জ্য ফেললে ব্যবস্থা, লঞ্চে পলিথিন বহনে নিষেধাজ্ঞা
ভুল চিকিৎসায়  মৃত্যুর অভিযোগ হাসপাতাল ভাঙচুর
ভুল চিকিৎসায় মৃত্যুর অভিযোগ হাসপাতাল ভাঙচুর
নাইক্ষ্যংছড়িতে স্থলমাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
নাইক্ষ্যংছড়িতে স্থলমাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
পাচারের হাত থেকে বাঁচল চার শিশু
পাচারের হাত থেকে বাঁচল চার শিশু
চট্টগ্রাম-কুনমিং ফ্লাইট চালু করবে চায়না এয়ারলাইনস
চট্টগ্রাম-কুনমিং ফ্লাইট চালু করবে চায়না এয়ারলাইনস
জনজীবন বিপর্যস্ত লু হাওয়ায়
জনজীবন বিপর্যস্ত লু হাওয়ায়
ছয় জেলেকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি
ছয় জেলেকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি
পর্যটক বরণে প্রস্তুত কেন্দ্রগুলো
পর্যটক বরণে প্রস্তুত কেন্দ্রগুলো
সর্বশেষ খবর
সিলেটে একদিনে ৪ সংঘর্ষে আহত শতাধিক, ৩ জনের প্রাণহানি
সিলেটে একদিনে ৪ সংঘর্ষে আহত শতাধিক, ৩ জনের প্রাণহানি

এই মাত্র | চায়ের দেশ

৭ সপ্তাহ মাঠের বাইরে হালান্ড, দুঃশ্চিন্তায় সিটি
৭ সপ্তাহ মাঠের বাইরে হালান্ড, দুঃশ্চিন্তায় সিটি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!
কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!

২৯ মিনিট আগে | পরবাস

বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল
বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির
বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ
লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক
যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার
দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে বিএনপির দুইপক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় আহত একজনের মৃত্যু
রাজশাহীতে বিএনপির দুইপক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় আহত একজনের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা
শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন
অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত
বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা
পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার
নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী
নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?
ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা
চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া
সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে
ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বারান্দায় গুলিতে মায়ের মৃত্যু, জীবনের প্রথম ঈদে মা ছাড়া সুয়াইবা
বারান্দায় গুলিতে মায়ের মৃত্যু, জীবনের প্রথম ঈদে মা ছাড়া সুয়াইবা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক