শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৩, সোমবার, ২৪ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৩৭, সোমবার, ২৪ মার্চ, ২০২৫

ইসলামে জাকাতের মাহাত্ম্য ও সমকালীন প্রয়োগ

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
ইসলামে জাকাতের মাহাত্ম্য ও সমকালীন প্রয়োগ

নামাজের পর জাকাত ইসলামের দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। পবিত্র কোরআনে ৩২ স্থানে নামাজ ও জাকাত ফরজ হওয়ার কথা বলা হয়েছে।

(রদ্দুল মুহতার, খণ্ড-৩, পৃষ্ঠা-২০২)

জাকাতের গুরুত্ব বুঝতে এটিই অনুমেয় যে মহানবী (সা.)-এর ইন্তেকালের পর আরব বিশ্বের সর্বত্র বিদ্রোহ শুরু হয়, যা  ইসলামী রাষ্ট্রকে সবচেয়ে নাজুক পরিস্থিতি এবং সংকটাপন্ন ধ্বংসের মুখে ফেলে দেয়। এর নেপথ্যে ছিল জাকাত অস্বীকারকারীরা। তৎকালীন সময়ে এটি ছিল সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। 

ইসলামী ইতিহাসের এই সংকটময় পরিস্থিতিতে  (Critical juncture)  আবু বকর সিদ্দিক (রা.) (বেশির ভাগ সাহাবির পরামর্শক্রমে) ঘোষণা করেন যে যারা নামাজ ও জাকাতের মধ্যে যেকোনো পার্থক্য এবং বৈষম্য সৃষ্টি করবে, আমি তার বিরুদ্ধে জিহাদ করব। অতঃপর আমিরুল মুমিনিন আবু বকর সিদ্দিক (রা.) জাকাত-বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে জিহাদ করেন এবং তাদের বিদ্রোহ সম্পূর্ণরূপে চূর্ণ না করা পর্যন্ত তাঁর তরবারি ক্ষান্ত হয়নি। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৪০০)

জাকাতের আভিধানিক অর্থ হলো পবিত্রতা, বরকত ও বৃদ্ধি।


পারিভাষিক অর্থ হলো মহান আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য শরিয়ত দ্বারা নির্ধারিত সম্পদের একটি অংশ একজন মুসলিম দরিদ্র ব্যক্তিকে মালিক বানিয়ে দেওয়া। যাতে তা দ্বারা সে সম্পূর্ণরূপে ব্যয় করতে সক্ষম হয়।
(ফিকহুল ইবাদাত আলা আল-মাযহাবিল হানাফিয়্যাহ,

খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-১৪৬)

জাকাতের বিধান

জাকাত ফরজ। যে তা অস্বীকার করবে সে কাফির আর যে আদায় করবে না সে ফাসেক এবং যে এর আদায়ে বিলম্ব করবে সে গুনাহগার হবে।


(ফাতহুল বারী, খণ্ড-৩,
পৃষ্ঠা-৩০৯, ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-২৬৮)

জাকাত যাদের ওপর ফরজ

যে ব্যক্তি মুসলিম, বোধসম্পন্ন, সুস্থ মস্তিষ্ক ও প্রাপ্তবয়স্ক, স্বাধীন এবং  নিসাব পরিমাণ সম্পদের অধিকারী; যদি সম্পদ মৌলিক চাহিদার চেয়ে বেশি হয় এবং যদি এই সম্পদের ওপর পুরো এক বছর অতিবাহিত হয় তাহলে তার ওপর জাকাত ফরজ।

(রদ্দুল মুহতার, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-২৫৮)

নিসাব মানে সাড়ে সাত তোলা স্বর্ণ বা সাড়ে বায়ান্ন তোলা রৌপ্য, উভয়ের মূল্যের সমপরিমাণ অথবা উভয়ের একটির মূল্যের সমপরিমাণ নগদ অর্থ বা বাণিজ্যিক মালপত্র বা এসবের সমন্বয় কিংবা এগুলোর সামষ্টিক কিছু জিনিস রুপার মূল্যের সমপরিমাণ হতে হবে। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৪৪৭; বাদায়েউস সানায়ে, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-৮২)

উল্লেখ্য যে অসুস্থ মস্তিষ্ক মুসলিমের ওপর এবং নাবালেগ বাচ্চাদের ওপর জাকাত ফরজ নয়।

(রদ্দুল মুহতার, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-২৫৯)

জাকাত আদায়ের শর্ত

জাকাতের টাকা, মালামাল এবং সম্পদ জাকাত খাওয়ার উপযুক্ত ব্যক্তিকে দেওয়ার সময় জাকাতের নিয়ত করা। অর্থাৎ অন্তরে এই নিয়ত ও ইচ্ছা পোষণ করা যে আমি জাকাত আদায় করছি।


(ফাতাওয়ায়ে শামী, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-২৬৮)

জাকাতের টাকা, মালামাল এবং সম্পদ পৃথক করার সময় সে জাকাতের নিয়ত করল, কিন্তু জাকাত খাওয়ার উপযুক্ত ব্যক্তিকে দেওয়ার সময় নিয়ত করেনি তাহলেও তার জাকাত আদায় হয়ে যাবে।

(ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-১৭০)

জাকাতের আধুনিক হিসাব

জাকাতযোগ্য সব সম্পদের চান্দ্রবর্ষের হিসাব অনুযায়ী প্রতিবছর আড়াই শতাংশ (৪০ ভাগের ১ ভাগ) হারে প্রদান করতে হয়। চান্দ্রবর্ষ ৩৫৪ বা ৩৫৫ দিনে হয়, যেহেতু সৌরবর্ষ ৩৬৫ দিনে বা ৩৬৬ দিনে হয়, তাই সৌরবর্ষ অপেক্ষা চান্দ্রবর্ষ ১০ বা ১১ দিন কম। সৌরবর্ষ হিসাবে জাকাত প্রদান করতে চাইলে ২.৫ শতাংশের পরিবর্তে ২.৫৭৮ শতাংশ বা ২.৫৮ শতাংশ দিতে হবে। অথবা মূল জাকাতের সঙ্গে অতিরিক্ত ১১ দিনের হিসাব যোগ করতে হবে। অনুরূপ কারো জাকাত সমাপনী হিসাব তারিখ রমজানে না হলে, সে অতিরিক্ত সময়ের জাকাত সমন্বয় করে রমজানে জাকাত হিসাব তারিখ নিয়ে আসতে পারবে। (ফাতাওয়ায়ে খানিয়া, খণ্ড-৩, পৃষ্ঠা-১৫৫)

জাকাতের সমকালীন মাসআলা

ঋণের টাকায় জাকাত : যদি ঋণের টাকা নিসাব পরিমাণ হয় বা তার চেয়ে বেশি হয়, তাহলে তা উসুল করার পর তার জাকাত আদায় করা আবশ্যক। আর যদি ঋণের টাকা উসুল হতে কয়েক বছর সময় লেগে যায় তাহলে টাকা হাতে আসার পর অতিবাহিত হওয়া প্রতিটি বছরের জাকাত আদায় করতে হবে।

(আদ-দুররুল মুখতার, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-৩০৫)

ওষুধের ওপর জাকাত : দোকানে মজুদকৃত ওষুধের ওপর জাকাত দেওয়া আবশ্যক।

(রদ্দুল মুহতার, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-২৮৮)

ব্যাবহারিক জিনিসপত্র : ব্যাবহারিক জিনিসপত্রের ওপর জাকাত ওয়াজিব নয়। উদাহরণস্বরূপ : টিভি, ফ্রিজ, ওয়াশিং মেশিন, সেলাই মেশিন, মোবাইল ফোন, গাড়ি ইত্যাদির ওপর। তবে স্বর্ণ-রৌপ্য দ্বারা তৈরীকৃত ব্যাবহারিক অলংকারাদির ওপর জাকাত ওয়াজিব, যদি নিসাব পরিমাণ হয়। এই কারণে যে ব্যাবহারিক অলংকারাদির বিধান অন্যান্য ব্যাবহারিক জিনিসপত্র থেকে ভিন্ন।

(ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-১৭২)

স্টেশনারি দোকান : স্টেশনারির দোকানে বিক্রির জন্য যে মালই মজুদ থাকুক না কেন, যদি সেগুলোর মূল্য নিসাব পরিমাণ বা তার চেয়ে বেশি হয় তাহলে উক্ত মালের ওপর জাকাত ওয়াজিব। তাই সেগুলোর ওপর বিক্রীত মূল্য থেকে বার্ষিক শতকরা আড়াই ভাগ জাকাত আদায় করতে হবে। (ফাতাওয়ায়ে খানিয়া, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-২৩৭)

ব্যবসার পুঁজি ও লভ্যাংশ : ব্যবসার পুঁজি ও লাভ উভয়ের ওপর জাকাত ওয়াজিব। শুধু মূল্যের ওপরও হয় না, আবার শুধু লাভের ওপরও হয় না, বরং উভয়ের সমন্বয় পরিমাণের ওপর জাকাত ওয়াজিব হয়।

(আল বাহরুর রায়েক, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-২২২)

প্রতিষ্ঠানের আসবাব জাকাত দ্বারা ক্রয় করা : জাকাতের অর্থ দিয়ে প্রতিষ্ঠানের আসবাব ক্রয় করলে জাকাত আদায় হবে না। কেননা তার মধ্যে মালিকত্ব দান হয় না। (ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-১৭০)

জাকাতের অর্থ দ্বারা ইফতারির পণ্য প্রদান : যদি ইফতারকারী ব্যক্তি গরিব এবং জাকাত খাওয়ার উপযুক্ত হয়, তাহলে জাকাতের অর্থ দ্বারা ইফতারির ব্যবস্থা করা জায়েজ হবে। তবে বণ্টনের পদ্ধতি হলো এই যে প্রত্যেক ব্যক্তিকে ইফতারের পণ্য পৃথক পৃথক দিতে হবে। যেন মালিকত্ব দান হয়ে যায়, অন্যথায় জাকাত আদায় হবে না। (ফাতাওয়ায়ে শামি, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-২৫৭)

উল্লেখ্য যে যদি ইফতারকারী ব্যক্তি ধনী হয়, তাহলে জাকাতের অর্থ দ্বারা ইফতারির আয়োজন করা জায়েজ হবে না এবং জাকাতও আদায় হবে না।

(ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-১৮৯)

জাকাত হিসেবে বিভিন্ন জিনিস প্রদান : জাকাত হিসেবে জিনিসপত্র দেওয়া জায়েজ। উদাহরণস্বরূপ : কাপড়, খাদ্যসামগ্রী ইত্যাদি জাকাত হিসেবে দওয়া জায়েজ।

(আদ-দুররুল মুখতার, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-২৮৫)

ব্যাংকের সুদের বিধান : ব্যাংকের সেভিং অ্যাকাউন্টে যে সুদ জমা হয় সেটা নেওয়া নাজায়েজ ও হারাম।

(সুরা : আন নিসা, আয়াত : ১৬১)

সুতরাং সুদের টাকার ওপর জাকাত ওয়াজিব নয়। যদি কোনো ব্যক্তি সুদের টাকা নেয়। তাহলে তার জন্য আবশ্যক হলো সুদের টাকা ফিরিয়ে দেবে, যদি ফিরিয়ে দেওয়া সম্ভব হয় আর যদি সম্ভব না হয় তাহলে সওয়াবের নিয়ত ছাড়া সুদের টাকা সদকা করে দেবে।

(ফাতাওয়ায়ে শামি, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-২৯১)

ফিক্সড ডিপোজিট (Fixed Deposit) : ফিক্সড ডিপোজিট একটি সুদি স্কিম। সুতরাং তাতে টাকা জমা করা এবং লাভের নামে সুদ নেওয়া শরয়ি দৃষ্টিকোণ থেকে নাজায়েজ ও হারাম। যদি কোনো ব্যক্তি বিষয়টি না জেনেই নিজের টাকা ফিক্সড ডিপোজিটের মধ্যে জমা করে, তখন তা তার জন্য সেখান থেকে বের করে নেওয়া উচিত।

অতএব, যদি টাকা বের করা মুশকিল হয় তাহলে বার্ষিক আসল টাকা থেকে শতকরা আড়াই টাকা হারে জাকাত আদায় করবে আর লাভের নামে যে টাকা অন্তর্ভুক্ত হবে তা নেবে না। তার পরও যদি কোনো ব্যক্তি নিয়ে নেয় তাহলে ফেরত দিয়ে দেবে—যদি তা সম্ভব হয়। আর সম্ভব না হলে তখন জাকাত খাওয়ার উপযুক্ত কাউকে সওয়াবের নিয়ত ছাড়াই দিয়ে দেবে, যাতে পরকালের আজাব থেকে বাঁচতে পারে। (ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া, খণ্ড-৫, পৃষ্ঠা-৩৪৯)

ঘুষের অর্থের ওপর জাকাত :  ঘুষ নেওয়া ও দেওয়া উভয়টিই হারাম। রাসুল (সা.) বলেছেন, উভয়েই জাহান্নামে যাবে এবং জাহান্নামের শাস্তি বরদাশত করা সম্ভব হবে না। (সুনানে জামে আত-তিরনিজি, হাদিস : ১৩৩৬)

সুতরাং ঘুষের মালের ওপর জাকাত ওয়াজিব নয়। যদি এটা প্রকাশ হয় যে ঘুষের টাকা কার কাছ থেকে নিয়েছে তখন তাকে বা তার ওয়ারিশদের ফিরিয়ে দেবে। আর জানা না থাকলে তখন সওয়াবের নিয়ত ছাড়া সব মাল সদকা করে দেবে, অন্যথায় গুনাহগার হবে এবং পরকালে কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হবে।

(রদ্দুল মুহতার, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-২৯১)

আল্লাহ তাআলা আমাদের জাকাতের মাসআলা জেনে হিসাব করে সঠিকভাবে জাকাত আদায় করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

লেখক : গবেষক ও প্রাবন্ধিক

[email protected]

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
সুদান থেকে জেদ্দায় পৌঁছালো হজের প্রথম জাহাজ
সুদান থেকে জেদ্দায় পৌঁছালো হজের প্রথম জাহাজ
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৪৯ হাজার ১০৩ হজযাত্রী
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৪৯ হাজার ১০৩ হজযাত্রী
শত্রু যেভাবে বন্ধু হয়
শত্রু যেভাবে বন্ধু হয়
ইসলাম প্রচারে নারীদের অবদান
ইসলাম প্রচারে নারীদের অবদান
কাবাপ্রেমে প্রোজ্জ্বল যিনি
কাবাপ্রেমে প্রোজ্জ্বল যিনি
নবীজি (সা.)-এর ওপর মিথ্যারোপের ভয়াবহতা
নবীজি (সা.)-এর ওপর মিথ্যারোপের ভয়াবহতা
দোয়ায় যে কারণে কাজ হয় না
দোয়ায় যে কারণে কাজ হয় না
হজ পালনের উদ্দেশ্যে সৌদি আরব গেছেন ৪৮ হাজার ৬৬১ বাংলাদেশি
হজ পালনের উদ্দেশ্যে সৌদি আরব গেছেন ৪৮ হাজার ৬৬১ বাংলাদেশি
প্রচণ্ড গরমে মুমিনের বিশেষ করণীয়
প্রচণ্ড গরমে মুমিনের বিশেষ করণীয়
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৪৭ হাজার ৪২০ বাংলাদেশি হজযাত্রী
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৪৭ হাজার ৪২০ বাংলাদেশি হজযাত্রী
আল্লাহ যাদের ভালোবাসেন, যাদের ভালোবাসেন না
আল্লাহ যাদের ভালোবাসেন, যাদের ভালোবাসেন না
সর্বশেষ খবর
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

১৮ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

২৯ মিনিট আগে | হাটের খবর

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড
১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে
ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান
কুড়িল-পূর্বাচল পানি প্রকল্প ও টঙ্গী শিল্প এলাকা পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব
‘টেন্ডুলকার-অ্যান্ডারসন ট্রফি’ নামে টেস্ট সিরিজের প্রস্তাব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান
অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি
রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ
৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে প্রশিক্ষণ সামগ্রী বিতরণ
ঝিনাইদহে প্রশিক্ষণ সামগ্রী বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদায়ের আগে পর্তুগিজ কাপ জিততে চান ডি মারিয়া
বিদায়ের আগে পর্তুগিজ কাপ জিততে চান ডি মারিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৪
ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় কোরবানির জন্য ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৩২০ পশু প্রস্তুত
নওগাঁয় কোরবানির জন্য ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৩২০ পশু প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

মিরপুরে বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
মিরপুরে বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘উত্তম কৃষিতে বদলাবে সোয়া দুই কোটি কৃষকের জীবনযাত্রা’
‘উত্তম কৃষিতে বদলাবে সোয়া দুই কোটি কৃষকের জীবনযাত্রা’

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গ্রাহক সন্তুষ্টি ও প্রযুক্তিতে উদ্ভাবনের প্রতিশ্রুতি: ভিভোর ফ্ল্যাগশিপ স্টোর
গ্রাহক সন্তুষ্টি ও প্রযুক্তিতে উদ্ভাবনের প্রতিশ্রুতি: ভিভোর ফ্ল্যাগশিপ স্টোর

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাম্য হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের মশাল মিছিল
সাম্য হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের মশাল মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজবাড়ীতে পুলিশ সদস্যকে মারধরের অভিযোগ
রাজবাড়ীতে পুলিশ সদস্যকে মারধরের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের শ্যামলপল্লি বস্তিতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট
মিরপুরের শ্যামলপল্লি বস্তিতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে স্বর্ণের দোকানে ডাকাতি
চাঁদপুরে স্বর্ণের দোকানে ডাকাতি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে জাপান স্বেচ্ছাসেবক দলের আলোচনা সভা
তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে জাপান স্বেচ্ছাসেবক দলের আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

খালেদা জিয়ার সঙ্গে অলি আহমদের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে অলি আহমদের সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের
হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা
রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর
বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ
পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডর ও বন্দর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়
করিডর ও বন্দর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান
ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্য ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্য ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা
৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত হচ্ছে দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে
নির্বাচন বিলম্বিত হচ্ছে দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

৫ বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পেয়েও ভর্তি অনিশ্চিত
৫ বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পেয়েও ভর্তি অনিশ্চিত

দেশগ্রাম

হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত

সম্পাদকীয়

কলমবিরতি অব্যাহত  স্থবির এনবিআর
কলমবিরতি অব্যাহত স্থবির এনবিআর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা