শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৯ মার্চ, ২০২৫

সুস্থতায় বাধা টেকনো আসক্তি

ডা. অপূর্ব চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
সুস্থতায় বাধা টেকনো আসক্তি
একটি উদাহরণ দেখে নিন। মানুষ এখন হাতঘড়ির দিকে গড়ে তিনবার তাকায় দিনে, কিন্তু ফোনের দিকে গড়ে ৫২ বার তাকায়। এ হিসাবে বছরে ২০ হাজারবার ফোন হাতে নিয়ে স্ক্রিন চেক করে

এখন টেকনোলজির যুগ। জীবনের সর্বত্র টেকনোলজির স্পর্শ। নিত্য কাজে হাজার টেকনোলজির মধ্যে অন্যতম হলো- ফোন, কম্পিউটার, টিভি এসব। ১৫৭০ সালে কুইন্স অব নেপলসের জন্য প্রথম হাতঘড়ি বানানো হয়েছিল। কিন্তু সাধারণ মানুষের জন্য বাজারে আসতে তা ২০০ বছর লেগেছিল। ১৮১২ সালে সাধারণ মানুষ প্রথম হাতঘড়ি পরা শুরু করে। এখন আরও ২০০ বছর পর স্মার্ট ওয়াচ পরে। তবে এখন সেই স্মার্ট ওয়াচে সময় দেখার চেয়ে অন্য কিছু দেখে। মানুষ এখন হাতঘড়ির দিকে গড়ে তিনবার তাকায় দিনে, কিন্তু ফোনের দিকে গড়ে ৫২ বার তাকায়। এ হিসাবে বছরে ২০ হাজারবার ফোন হাতে নিয়ে স্ক্রিন চেক করে। দৈনন্দিন জীবনে আর কোনো বস্তু এমন করে মানুষকে এতটা আগ্রহী করে তোলেনি। সারা দিনে খাওয়াদাওয়া করতে এখন যত সময় যায়, তার চেয়ে এখন বেশি সময় দেয় মোবাইল ফোনে। এক গবেষণায় দেখা গেছে- দৈনিক আমরা আড়াই ঘণ্টার বেশি সময় ফোনের পেছনে ব্যয় করি। তিন বেলা খেতে নিশ্চয়ই এত সময় ব্যয় করি না আমরা। আরেক গবেষণায় দেখা গেছে- গড়ে একজন মানুষ সারা দিনে খাবার খেতে এক ঘণ্টার চেয়ে কিছু বেশি সময় ব্যয় করে। নিজেই পরীক্ষা করে দেখুন, তিন বেলা খেতে আপনার কতটা সময় লাগে। একসময় চিকিৎসকরা ড্রাগ অ্যাডিকশন বা মাদকাসক্তির চিকিৎসা নিয়ে ব্যস্ত থাকত। একুশ শতকে এসে মাদকাসক্তির চেয়ে টেকনো আসক্তি বা প্রযুক্তির আসক্তি চিকিৎসকদের ভাবিয়ে তুলেছে। প্রযুক্তি আসক্তির মধ্যে প্রধানত মোবাইল ফোনপ্রধান। তারপরে আছে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও গেম, মোবাইল গেম, গেম কনসোলের গেম। পূর্বের দেশগুলোতে প্রভাবটি কম থাকলেও গ্যাম্বলিং অথবা অনলাইন গ্যাম্বলিং বা অনলাইন ক্যাসিনো, জুয়া- এসবও এখন পশ্চিমে টেকনো আসক্তির মধ্যে পড়ে। কেউ কেউ গোটা ব্যাপারটিকে ডিজিটাল আসক্তি বা ইন্টারনেট অ্যাডিকশন বলতে চায়। তবে এ নিয়ে মতানৈক্য আছে। সমস্যাটি কি ডিভাইসের বা যন্ত্রের, নাকি প্রযুক্তি ব্যবহারকারীর, নাকি শরীরের ওপর প্রযুক্তির প্রভাব।

যন্ত্র একধারে জীবনকে সহজ এবং উন্নত যেমন করেছে, একই সঙ্গে অন্য ধারে যন্ত্র আমাদের এডিক্ট বা আসক্ত করেছে।

শরীরে, বিশেষ করে মস্তিষ্কে ড্রাগ বা মাদক ঠিক যেমন করে আসক্তি গড়ে তোলে, বিজ্ঞানী এবং চিকিৎসকরা দেখলেন ঠিক একইভাবে প্রযুক্তি বা যন্ত্রের অতিরিক্ত ব্যবহার মস্তিষ্কে সমান প্রতিক্রিয়া এবং একই ধরনের আসক্তি তৈরি করছে। সঙ্গে দেখা দিচ্ছে শারীরিক এবং বিভিন্ন মানসিক সমস্যা। ফলে যন্ত্রের সুফল পেতে গিয়ে যন্ত্রের দানব রূপটিও আস্তে আস্তে পরিষ্কার হয়ে আসছে। কিন্তু এর সমাধান কোথায়। এ নিয়ে ভাবনার আগে আরেকটি বিষয় জেনে নিই- এই যন্ত্র আসক্তির ধরন কেমন, কী সমস্যা তৈরি করছে, কেমন করে করছে। সমস্যা চিহ্নিতকরণ, সমাধানের অর্ধেক। অভ্যাস এক জিনিস, বদ অভ্যাস আরেক জিনিস। স্বভাব এক ব্যাপার, আসক্তি আরেক ব্যাপার। স্বভাব হলো একটি কাজ বারবার করার কারণে যে অভ্যাস তৈরি হয়। অ্যাডিকশন বা আসক্তি হলো প্রয়োজনের চেয়ে মাত্রাতিরিক্ত করা।

কিন্তু কী করে বুঝবেন কোনটি স্বভাব, কোনটি আসক্তি! স্বভাবের অভ্যাস দৈনন্দিন কাজের অংশ হিসাবে গড়ে ওঠে, ফ্লেকিসেবেল, চাইলে সময়ে পরিবর্তন করে নিতে পারেন। কিন্তু আসক্তি তার বিপরীত। আসক্তির কাজ কোনো প্রয়োজন ছাড়াই বারবার করতে থাকেন, যা করতে থাকেন তা নিজের অন্য কাজের ক্ষতি করলেও একই কাজে লেগে থাকেন এবং সময়ে নিজেকে সেই বদ অভ্যাসটি থেকে সহজে বের করে আনতে পারেন না। বুঝতে হবে ব্যাপারটি আর আপনার স্বভাব নেই, আপনি ওটায় আসক্ত।

এক গবেষণায় দেখা গেছে, মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীদের ৬০ ভাগ কোনো না কোনোভাবে মোবাইল ফোনে আসক্ত কোনো একটা সময়ে। এই আসক্তদের অর্ধেকের চেয়ে বেশি হলো- টিন-এজ এবং তরুণ-তরুণীরা। আরেকটি গবেষণায় দেখা গেছে, বিভিন্ন ধরনের টেকনো যন্ত্রপাতিতে এখন বিশ্বের ৮ থেকে ১০ পার্সেন্ট প্রাপ্তবয়স্ক আসক্ত।

আসক্তির ফল জীবনকে একদিকে যেমন বিষাক্ত করে ফেলে, সঙ্গে সমাজ, পরিবেশ এবং অর্থনীতিতেও প্রভাব ফেলে। যন্ত্র, বিশেষত মোবাইল ফোন আসক্তির কারণে বিশ্বের বিভিন্ন অংশের লোকেরা সবচেয়ে বেশি ভুগছে নির্ঘুমতায়। লোকের চোখ এখন অন্ধকারেও ফোনের স্ক্রিনে বিড়ালের মতো তাকিয়ে পিট পিট করে।

একুশ শতকে মানুষের ঘুমের কোয়ালিটি কমে গেছে। ঘুমের সময় নিজেরাই কমিয়ে ফেলেছে। আবার যেটুকু বিছানায় পিঠ দেয়, তখনো ফোনের স্ক্রিনে প্রহরীর মতো চোখ রাখে। বিশ্রাম বাড়লেও ঘুম বাড়েনি। ঘুম বাড়লেও ঘুমের গভীরতা বাড়েনি। ফলে দেখা দিচ্ছে শরীরে প্রতিক্রিয়া। চোখের সমস্যা থেকে মস্তিষ্কে সমস্যা। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা থেকে খাদ্যাভ্যাসে সমস্যা। মোটা হয়ে যাওয়া থেকে সহজে এবং স্থূল বিষয়ে বিষণ্নতায় ভোগা, বিভিন্ন মানসিক সমস্যায় জড়িয়ে যাওয়া থেকে আত্মহত্যা, ক্রনিক হতাশা থেকে অস্থিরতা।

মুখের সামনে যন্ত্র নিয়ে বসে থাকতে থাকতে মানুষ এখন অনেক অসামাজিক, শারীরিক পরিশ্রমের চেয়ে অলস সময় কাটানো প্রাণী। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সংজ্ঞা অনুযায়ী রোগমুক্ত শরীর মানে সুস্থতা নয়। শারীরিক, মানসিক এবং সামাজিক- তিনটি দিকেই ভালো থাকাকে সুস্থতা বলে। সময় এসেছে উঠে দাঁড়াবার। যন্ত্র এবং মানুষের যুদ্ধে জয় হওয়ার। মানুষ যন্ত্রের আবিষ্কার এবং তৈরি করেছে এবং করছে তার জীবনকে সহজ করতে, স্বাস্থ্যকর করতে এবং নিজেকে ভালো রাখতে। কিন্তু তার বিপরীতে ছুটলে বলতে হবে নিজেদের তৈরি যন্ত্র এখন নিজেদেরই দখল করে বসেছে। টেকনো আসক্তির আরেক নাম একুশ শতকের যন্ত্র মহামারি। তাই এ বিষয়ে আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে।

লেখক : ইংল্যান্ডপ্রবাসী চিকিৎসক

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যথা নিজে কোনো রোগ নয়, এটি অসুখের লক্ষণ
ব্যথা নিজে কোনো রোগ নয়, এটি অসুখের লক্ষণ
কিডনি রোগীর পুষ্টিতথ্য
কিডনি রোগীর পুষ্টিতথ্য
অটিজমের কিছুকারণ
অটিজমের কিছুকারণ
সোরিয়াসিসের উপসর্গ
সোরিয়াসিসের উপসর্গ
বয়স্কদের সুষম খাদ্য নিয়ে কিছু কথা...
বয়স্কদের সুষম খাদ্য নিয়ে কিছু কথা...
ঈদের খাবার ও স্বাস্থ্যসচেতনতা
ঈদের খাবার ও স্বাস্থ্যসচেতনতা
ঈদের দিনের খাওয়াদাওয়া
ঈদের দিনের খাওয়াদাওয়া
কখন করবেন অ্যানজিওগ্রাম
কখন করবেন অ্যানজিওগ্রাম
ঈদের দিনের পুষ্টি ভাবনা
ঈদের দিনের পুষ্টি ভাবনা
অস্টিওপরোসিস : কারণ ও প্রতিকার
অস্টিওপরোসিস : কারণ ও প্রতিকার
পায়ের পাতা ও গোড়ালি ব্যথায় করণীয়
পায়ের পাতা ও গোড়ালি ব্যথায় করণীয়
ঈদের দিনের খাবার দাবার
ঈদের দিনের খাবার দাবার
সর্বশেষ খবর
বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির
বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

৩৮ মিনিট আগে | পর্যটন

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ
লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক
যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার
দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু
রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা
শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন
অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত
বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা
পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার
নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী
নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত
মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত
মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?
ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!
এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা
চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া
সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু
ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে
ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক