শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫

গ্লুকোমা শনাক্ত এবং চিকিৎসা কেন জরুরি

প্রিন্ট ভার্সন
গ্লুকোমা শনাক্ত এবং চিকিৎসা কেন জরুরি

চোখ মানবজীবনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। চোখ আছে বলেই আমরা সবকিছু সুন্দরভাবে দেখতে পাই। অনেকেই চোখের যত্ন নিয়ে অবহেলা করে থাকি। দেখা যায় শরীরের অন্যান্য রোগ-বালাইয়ের ক্ষেত্রে আমরা যতটা যত্নবান চোখের ক্ষেত্রে আবার ঠিক উল্টো। অথচ চোখের যত্ন ও চিকিৎসায় আরও বেশি যত্নবান হওয়া জরুরি। এই চোখের ভিতরে রয়েছে বিশেষ জলীয় অংশ। চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় এর একটি অংশের নাম অ্যাকুয়াস। এটির পরিমাণের ওপর নির্ভর করে চোখের চাপ বা প্রেশার। অ্যাকুয়াস চোখের ভিতরে সিলিয়ারি বডি নামক অংশে প্রস্তুত হয়ে সামনের দিকে প্রবাহিত হয় এবং চোখের কোণে অবস্থিত অ্যাঙ্গেল অব স্কেম নামক অংশ দিয়ে চোখের বাইরের অংশে এসে রক্তে মিশে যায়। কোনো কারণে অ্যাকুয়াস বেশি বা কম পরিমাণ অ্যাঙ্গেল দিয়ে নিঃসৃত হলে চোখের প্রেশার বেড়ে যায়। একে বলা যায় চোখের উচ্চচাপ। এ অবস্থা দীর্ঘদিন চলতে থাকলে অপটিক নার্ভ বা চোখের নার্ভ নষ্ট হয়ে যায়। একবার কোনো নার্ভ নষ্ট হলে তা ফিরিয়ে আনা কঠিন।

গ্লুকোমার ধরন : পারিবারিক প্রভাব এ রোগের ক্ষেত্রে বেশ প্রভাব ফেলে। চোখের অন্যান্য জন্মগত ত্রুটির কারণেও গ্লুকোমা হতে পারে। আবার চোখের কোনো সমস্যার কারণেও হতে পারে। তবে আপাত দৃশ্যমান কোনো কারণ ছাড়া বয়স্কদের গ্লুকোমা বা প্রাইমারি গ্লুকোমা বোঝায়। প্রাইমারি গ্লুকোমা দুই ধরনের- প্রাইমারি ন্যারো অ্যাঙ্গেল গ্লুকোমা ও প্রাইমারি ওপেন অ্যাঙ্গেল গ্লুকোমা। এর মধ্যে প্রাইমারি ওপেন অ্যাঙ্গেল গ্লুকোমা ভয়ংকর।

এর কোনো ধরনের উপসর্গ নেই। বলা যায়, চোখের নীরব ঘাতক।

শনাক্তকরণ ও চিকিৎসা : এ রোগে যদি কোনো উপসর্গ না দেখা দেয়, সে ক্ষেত্রে শনাক্তকরণ প্রক্রিয়া ছাড়া রোগ নির্ণয় করা কঠিন। গ্লুকোমা শনাক্তকরণে যে বিষয়গুলো গুরুত্ব নিতে হয়- চোখের প্রেশার বা আইওপি ২১-এর ওপর থাকলে টনোমিটার নামক যন্ত্রের সাহায্যে মাপা হয়। অপটিক নার্ভ হেড ইভ্যালুয়েশন ও অফথ্যালমোস্কোপ দিয়ে চোখের ভিতরের অংশ দেখে বোঝা যায়। এটি তাৎক্ষণিকভাবে করা যায়। ভিজ্যুয়াল ফিল্ড অ্যানালাইসিস বা চোখের নার্ভের অবস্থান নিরূপণ করা, যা একটি ডিজিটাল যন্ত্রের সাহায্যে করতে হয়।

গ্লুকোমার চিকিৎসা : চোখের ড্রপের সাহায্যে চিকিৎসা দেওয়া যায়। তবে এটি সারাজীবন চালিয়ে যেতে হয়। এর দুটি প্রতিবন্ধকতা হলো- সারা জীবনের জন্য ব্যয়নির্বাহ ও ওষুধ দিতে ভুলে যাওয়া। এ ছাড়া অপারেশনের মতো স্থায়ী পদ্ধতির মাধ্যমে চিকিৎসাও রয়েছে। এতে সুবিধা হলো- চোখের প্রেশার নিয়ন্ত্রণে রাখতে ওষুধের চেয়ে এ পদ্ধতি বেশি কার্যকর। কিছু কিছু ক্ষেত্রে লেজারের সাহায্যেও চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। গ্লুকোমার অন্ধত্ব থেকে মুক্তি পেতে আগে রোগটি শনাক্ত করা জরুরি। তারপর দ্রুত চিকিৎসা শুরু করা এবং চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞের পর্যবেক্ষণে থেকে চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়া উচিত। যারা মনে করেন, সারা জীবন চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়া কঠিন অথবা নিয়মিত ওষুধ দিতে ভুলে যাবেন কিংবা যাদের চোখের প্রেশার ড্রপের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণে থাকে না, তাদের অপারেশনের সিদ্ধান্ত নেওয়াই ভালো। তবে গ্লুকোমা বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে রাখা জরুরি। কোনো অবস্থায়ই নিজে নিজে এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া ঠিক নয়। অবশ্যই সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে অপারেশনের সিদ্ধান্ত নেওয়া উত্তম। কারণ, রোগীর শারীরিক অন্যান্য সমস্যা ও জটিলতাও এ সময় পর্যবেক্ষণ করতে হয়। তাই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ ছাড়া অপারেশন করা ঠিক নয়। সুতরাং এ বিষয়ে সবাইকে সতর্ক হতে হবে।

হতে হবে আরও বেশি যত্নবান ও সচেতন।

 

লেখক : অধ্যাপক ডা. ইফতেখার মো. মুনির পরিচালক ও সিনিয়র কনসালট্যান্ট, গ্লুকোমা বিভাগ বাংলাদেশ আই হসপিটাল, মালিবাগ, ঢাকা

এই বিভাগের আরও খবর
সুস্থগরু চেনার উপায়
সুস্থগরু চেনার উপায়
বাড়িয়ে তুলুন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা
বাড়িয়ে তুলুন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা
কাঁকরোলের গুণাগুণ
কাঁকরোলের গুণাগুণ
হৃদরোগ ও ডায়াবেটিসের মৈত্রী
হৃদরোগ ও ডায়াবেটিসের মৈত্রী
আনারসের পুষ্টিগুণ
আনারসের পুষ্টিগুণ
উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন কী
উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন কী
শিশুদের গ্রীষ্মকালীন রোগ বালাইয়ে করণীয়
শিশুদের গ্রীষ্মকালীন রোগ বালাইয়ে করণীয়
হরমোন নিয়ে কিছু কথা...
হরমোন নিয়ে কিছু কথা...
রক্তে কোলেস্টেরল : কতদিন ওষুধ খাবেন?
রক্তে কোলেস্টেরল : কতদিন ওষুধ খাবেন?
নিয়ন্ত্রণে রাখুন উচ্চ রক্তচাপ
নিয়ন্ত্রণে রাখুন উচ্চ রক্তচাপ
শ্বাসকষ্ট : সমস্যা ফুসফুসের নাকি হৃৎপিণ্ডের?
শ্বাসকষ্ট : সমস্যা ফুসফুসের নাকি হৃৎপিণ্ডের?
হিটস্ট্রোকে করণীয়
হিটস্ট্রোকে করণীয়
সর্বশেষ খবর
সীমান্ত দিয়ে চামড়া পাচার রোধে বিজিবির সতর্কতা
সীমান্ত দিয়ে চামড়া পাচার রোধে বিজিবির সতর্কতা

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে সৌদির সঙ্গে মিল রেখে ঈদ উদযাপন
বোয়ালমারীতে সৌদির সঙ্গে মিল রেখে ঈদ উদযাপন

৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানজট, ঈদযাত্রায় দুর্ভোগ
ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানজট, ঈদযাত্রায় দুর্ভোগ

১১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সৌদির সাথে মিল রেখে নোয়াখালীর ৪ গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপন
সৌদির সাথে মিল রেখে নোয়াখালীর ৪ গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পশুর চামড়া পাচার ঠেকাতে সীমান্তে বিজিবির কঠোর নজরদারি
পশুর চামড়া পাচার ঠেকাতে সীমান্তে বিজিবির কঠোর নজরদারি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী-গুলিস্তান রুটে বিআরটিসির এসি বাস চালু
রাজবাড়ী-গুলিস্তান রুটে বিআরটিসির এসি বাস চালু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডুতে সৌদির সঙ্গে মিল রেখে ঈদ উদযাপন
হরিণাকুন্ডুতে সৌদির সঙ্গে মিল রেখে ঈদ উদযাপন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে একদিনে ৫ কোটি টাকারও বেশি টোল আদায়
পদ্মা সেতুতে একদিনে ৫ কোটি টাকারও বেশি টোল আদায়

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমাদের প্রস্তুতির কোনো অভাব নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের প্রস্তুতির কোনো অভাব নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

বাড়তি ভাড়ায় যাত্রী নাকাল, ট্রাক-পিকআপেও চাপ
বাড়তি ভাড়ায় যাত্রী নাকাল, ট্রাক-পিকআপেও চাপ

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

কালুরঘাট সেতুতে দুর্ঘটনা: বরখাস্ত ৪ রেলকর্মী, তদন্ত কমিটি গঠন
কালুরঘাট সেতুতে দুর্ঘটনা: বরখাস্ত ৪ রেলকর্মী, তদন্ত কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টেকসই প্লাস্টিক ব্যবহারে বৈশ্বিক ঐক্যের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
টেকসই প্লাস্টিক ব্যবহারে বৈশ্বিক ঐক্যের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে মাদারীপুরে ঈদুল আজহা উদযাপন
সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে মাদারীপুরে ঈদুল আজহা উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটের ৬ গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপন
লালমনিরহাটের ৬ গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার একটি ঈদ জামাতও নিরাপত্তার বাইরে থাকবে না: ডিএমপি কমিশনার
ঢাকার একটি ঈদ জামাতও নিরাপত্তার বাইরে থাকবে না: ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৫
জয়পুরহাটে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যনির্ভর আর্জেন্টিনার দুর্দান্ত জয়
তারুণ্যনির্ভর আর্জেন্টিনার দুর্দান্ত জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে সরকার সচেষ্ট রয়েছে: উপদেষ্টা আসিফ
ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে সরকার সচেষ্ট রয়েছে: উপদেষ্টা আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে অর্ধশত গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপন
চাঁদপুরে অর্ধশত গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় মহাসড়কে ঘরমুখী মানুষের চাপ
ভাঙ্গায় মহাসড়কে ঘরমুখী মানুষের চাপ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে নগরের নিরাপত্তায় সিএমপির নির্দেশনা
ঈদে নগরের নিরাপত্তায় সিএমপির নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সৌদির সঙ্গে মিল রেখে চাঁপাইনবাবগঞ্জের চার গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপন
সৌদির সঙ্গে মিল রেখে চাঁপাইনবাবগঞ্জের চার গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইকুয়েডরের বিপক্ষে কেমন খেলল আনচেলত্তির ব্রাজিল?
ইকুয়েডরের বিপক্ষে কেমন খেলল আনচেলত্তির ব্রাজিল?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের ছুটিতে দর্শনার্থীদের অপেক্ষায় শালবন বিহার
ঈদের ছুটিতে দর্শনার্থীদের অপেক্ষায় শালবন বিহার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে কোরবানির বর্জ্য অপসারণে প্রস্তুত ২০ হাজার ২৬৭ পরিচ্ছন্ন কর্মী
রাজধানীতে কোরবানির বর্জ্য অপসারণে প্রস্তুত ২০ হাজার ২৬৭ পরিচ্ছন্ন কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঈদের লম্বা ছুটিতে পর্যটকরা ছুটবে কক্সবাজার
ঈদের লম্বা ছুটিতে পর্যটকরা ছুটবে কক্সবাজার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীর ২৫ গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপন
পটুয়াখালীর ২৫ গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন বছর পর ফিরলেন ওভারটন
তিন বছর পর ফিরলেন ওভারটন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার হাসপাতালে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, তিন সাংবাদিক নিহত
গাজার হাসপাতালে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, তিন সাংবাদিক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
স্ত্রীকে নিয়ে পরকীয়ার সন্দেহ, শ্যালিকার হাতে দুলাভাই খুন!
স্ত্রীকে নিয়ে পরকীয়ার সন্দেহ, শ্যালিকার হাতে দুলাভাই খুন!

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আন্তরিকভাবে’ কালো মানিককে গ্রহণ করেছেন খালেদা জিয়া, চেয়েছেন দোয়া
‘আন্তরিকভাবে’ কালো মানিককে গ্রহণ করেছেন খালেদা জিয়া, চেয়েছেন দোয়া

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাস গড়লো জর্ডান, প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত
ইতিহাস গড়লো জর্ডান, প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়াকে উপহার দিতে ‘কালো মানিক’ নিয়ে ঢাকার পথে কৃষক সোহাগ
খালেদা জিয়াকে উপহার দিতে ‘কালো মানিক’ নিয়ে ঢাকার পথে কৃষক সোহাগ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞার পাল্টা জবাব, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ভিসা দেওয়া স্থগিত করল চাদ
নিষেধাজ্ঞার পাল্টা জবাব, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ভিসা দেওয়া স্থগিত করল চাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় আওয়ামী লীগ নেতা আটক
বেনাপোল দিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাকে ছাড়া ট্রাম্প জিততেই পারতেন না: মাস্ক
আমাকে ছাড়া ট্রাম্প জিততেই পারতেন না: মাস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ গোলের থ্রিলারে ফ্রান্সকে হারিয়ে নেশন্স লিগের ফাইনালে স্পেন
৯ গোলের থ্রিলারে ফ্রান্সকে হারিয়ে নেশন্স লিগের ফাইনালে স্পেন

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবাসিক হোটেলে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার ৩০
আবাসিক হোটেলে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার ৩০

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের পারমাণবিক ইস্যুতে ট্রাম্পকে সহায়তা করতে চান পুতিন
ইরানের পারমাণবিক ইস্যুতে ট্রাম্পকে সহায়তা করতে চান পুতিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শসার দামে সেঞ্চুরি
শসার দামে সেঞ্চুরি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হজের খুতবা বাংলায় অনুবাদ করছেন চার বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
হজের খুতবা বাংলায় অনুবাদ করছেন চার বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চট্টগ্রামে দুর্ঘটনা: নিয়ম না মেনে কালুরঘাট সেতুতে উঠেছিল ট্রেন, নিহত ৩
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনা: নিয়ম না মেনে কালুরঘাট সেতুতে উঠেছিল ট্রেন, নিহত ৩

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঈদে কারাবন্দিদের জন্য তিন দিনের বিশেষ আয়োজন
ঈদে কারাবন্দিদের জন্য তিন দিনের বিশেষ আয়োজন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিরাপত্তা পরিষদে গাজা চুক্তিতে মার্কিন ভেটো নিয়ে হামাসের প্রতিক্রিয়া
নিরাপত্তা পরিষদে গাজা চুক্তিতে মার্কিন ভেটো নিয়ে হামাসের প্রতিক্রিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি কেন: রিজভী
নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি কেন: রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বয়স বাড়লে কেন বাড়ে ভুলে যাওয়া?
বয়স বাড়লে কেন বাড়ে ভুলে যাওয়া?

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কেনাকাটা হলো না শিশু মাহিমের, সড়কে শেষ পুরো পরিবার
কেনাকাটা হলো না শিশু মাহিমের, সড়কে শেষ পুরো পরিবার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ভোরে মাঠে নামছে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ভোরে মাঠে নামছে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রকাশ্য বিবাদে জড়ালেন মাস্ক ও ট্রাম্প
প্রকাশ্য বিবাদে জড়ালেন মাস্ক ও ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে আবারও করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩
দেশে আবারও করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩

১৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের আগে ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম
ঈদের আগে ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদ্মা সেতুতে একদিনে সর্বোচ্চ টোল আদায়
পদ্মা সেতুতে একদিনে সর্বোচ্চ টোল আদায়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
সুন্দরবনে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাস্কের সমালোচনায় ‘খুবই হতাশ’ ট্রাম্প
মাস্কের সমালোচনায় ‘খুবই হতাশ’ ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সফরে টি-২০ দলে ফিরছেন শাহিন শাহ আফ্রিদি
বাংলাদেশ সফরে টি-২০ দলে ফিরছেন শাহিন শাহ আফ্রিদি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জমে উঠেছে রাজধানীর পশুর হাটগুলো, ছোট গরুর চাহিদা বেশি
জমে উঠেছে রাজধানীর পশুর হাটগুলো, ছোট গরুর চাহিদা বেশি

২১ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট
ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রী হয়রানির চিত্র তুলে ধরতে গিয়ে মারধরের শিকার কালের কণ্ঠের সাংবাদিক
যাত্রী হয়রানির চিত্র তুলে ধরতে গিয়ে মারধরের শিকার কালের কণ্ঠের সাংবাদিক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক